Asadullah Momin Osama

06/01/2025

https://youtu.be/SgY3e1PfR-o

2025 সালের কলিজা ঠান্ডা করা ওয়াজ। New Waz 2025, Asadullah Momin Osama Bangla New waz mahfilকারো রক্তচক্ষুকে ভয় পায়না আল্লাহ সৈনিকরা। নতুন ওয়াজ 2025, Asad.....

04/01/2025

কারো র'ক্তচ'ক্ষুকে ভয় পায়না আল্লাহ সৈনিকরা। নতুন ওয়াজ 2025,
Asadullah Momin Osama, new waz 2025

02/01/2025

আহ 😥 হায়রে মানুষ কবে হবে তোমার হুশ!
মাহফিল পাশে থাকা সত্ত্বেও বন্ধ হয়নি তাদের আতশবাজি ও পটকাবাজি #থার্টিফার্স্টনাইট -এর সময়।

31/12/2024

"জানুস দেবতা থেকে থার্টিফার্স্ট নাইট: ইতিহাস ও ইসলামের নির্দেশনা"
মুফতী মুহাম্মাদ উসামা।

#ইংরেজিনববর্ষ #থার্টিফার্স্টনাইট

29/12/2024

"জানুস দেবতা থেকে থার্টিফার্স্ট নাইট: ইতিহাস ও ইসলামের নির্দেশনা"⚠️

"হ্যাপি নিউ ইয়ার" উদযাপন ইসলামে হারাম এবং এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে যা মুসলমানদের জন্য ভয়ানক। এই উদযাপনের মূল উৎসের মধ্যে একটি বড় ভূমিকা রয়েছে জানুস দেবতার। জানুস ছিলেন রোমান দেবতা, যাকে সময়, দরজা, সূচনা এবং সমাপ্তির প্রতীক হিসেবে পূজা করা হত। আজকের নববর্ষ উদযাপন সেই প্রাচীন রোমান ঐতিহ্য থেকেই এসেছে, যা ইসলামে পরিহারযোগ্য।

এখানে কিছু মূল কারণ তুলে ধরা হলো:

1. অমুসলিম সংস্কৃতির অনুসরণ:
জানুস দেবতার পূজা এবং তার সাথে সম্পর্কিত নববর্ষ উদযাপন একটি অমুসলিম সংস্কৃতি। ইসলামে অমুসলিমদের সংস্কৃতির অনুসরণ নিষিদ্ধ।

"مَن تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِّنْهُمْ" (আবু দাউদ: ৪০৩১)
"যে ব্যক্তি কোনো সম্প্রদায়ের অনুকরণ করবে, সে তাদের মধ্যেই গণ্য হবে।"

2. শিরক ও অমুসলিম বিশ্বাস:
জানুস দেবতার প্রতি শ্রদ্ধা ও প্রার্থনা শিরক সৃষ্টি করতে পারে, যা ইসলামে সবচেয়ে বড় পাপ।

إِنَّ ٱللَّهَ لَا يَغْفِرُ أَن يُشْرَكَ بِهِ (সূরা নিসা: ৪৮)
"নিঃসন্দেহে আল্লাহ শিরক ক্ষমা করেন না।"

3. অপচয় ও অশ্লীলতা:
নববর্ষ উদযাপনে প্রায়শই অশ্লীলতা, অপচয়, হারাম কাজ (যেমন মদ্যপান, গান-বাজনা) এবং অযথা আনন্দের উপস্থাপন থাকে, যা ইসলামে নিষিদ্ধ।

إِنَّ ٱلْمُبَذِّرِينَ كَانُوا۟ إِخْوَٰنَ ٱلشَّيَٰطِينَ (সূরা আল-ইসরা: ২৭)
"নিঃসন্দেহে অপচয়কারীরা শয়তানের ভাই।"

4. দ্বীনী দায়িত্বের অবহেলা:
নববর্ষ উদযাপনের মাধ্যমে অনেক সময় ইসলামের মৌলিক দায়িত্ব এবং ইবাদতের প্রতি অবহেলা হয়, যা ইসলামে কখনো গ্রহণযোগ্য নয়।

وَمَا خَلَقْتُ ٱلْجِنَّ وَٱلْإِنسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ (সূরা আয-যারিয়াত: ৫৬)
"আমি জিন এবং মানব জাতিকে শুধু আমার ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছি।"

5. নতুন বছরের জন্য দোয়া:
ইসলামে নতুন বছরের শুরুতে দোয়া, তাওবা এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা উচিত, কোনো ধরনের অপব্যয়ী উদযাপন নয়।

رَبَّنَا ءَاتِنَا فِى دُنْيَا وَفِى ءَاخِرَةٍ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ ٱلنَّارِ (সূরা আল-বাকারা: ২০১)
"আমাদের প্রতি দুনিয়া এবং আখিরাতে ভালো দান করুন এবং আমাদেরকে আগুনের আযাব থেকে রক্ষা করুন।"

উপসংহার:

এভাবে, জানুস দেবতার সাথে সম্পর্কিত নববর্ষ উদযাপন ইসলামে হারাম। এটি অমুসলিম সংস্কৃতি, শিরক, অপচয় এবং অশ্লীলতা প্রচারের মাধ্যম, যা ইসলামের মূল দৃষ্টিকোণের বিরুদ্ধে। মুসলমানদের উচিত নববর্ষ উদযাপন থেকে বিরত থেকে, আল্লাহর কাছে দোয়া ও ইবাদতের মাধ্যমে নতুন বছর শুরু করা।

#2025

29/12/2024

ধলেশ্বরী টোল প্লাজার দুর্ঘটনা দেখে ভয় আর আতঙ্কে কুঁকড়ে গেছি! নিজের জীবনের টাটকা অভিজ্ঞতার কারণে আরও বেশি আঁতকে উঠছি। সড়কগুলি যেন সত্যিই আজ মরণফাঁদ হয়ে গেছে।

সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড আজ জাতির কাছে একটি জাতীয় প্রশ্ন। কিন্তু এর উত্তর কার কাছে পাওয়া যাবে, জাতি তা জানে না। যেখানে মানুষের প্রবেশাধিকার কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত, দেশের সবচেয়ে উন্নত প্রযুক্তির সিসি ক্যামেরা দ্বারা যা পরিবেষ্টিত, সেখানে এমন ঘটনা ঘটল কীভাবে? মাঝখানের ভবন ফাঁকা রেখে নির্দিষ্ট রুমগুলোকে টার্গেট করা হলো কেন? এই ঘটনার ভয়াবহতা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। দায়িত্বশীলরা কি এর গুরুত্ব অনুধাবন করছেন? চুপ থাকলে টুটি চেপে ধরে খেয়ে ফেলবে—মনে রাখবেন।

আওয়াজ তুলুন এবং জবাব দাবি করুন। জানতে চাই—এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত কারা! 'কথা ক'

27/12/2024

লাইভ। আড্ডা। 🔴

27/12/2024

টুপি পরার বিধান।

নামাজে টুপি পরার বিধান:

মুস্তাহাব (উত্তম):
টুপি পরা রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবিদের নিয়মিত আমল। আল্লাহ বলেন:
"তোমরা নামাজের সময় সুন্দর পোশাক পরিধান করো।"

(সূরা আল-আ‘রাফ: ৩১)
টুপি নামাজে শালীনতা ও সৌন্দর্যের প্রতীক।

টুপি ছাড়া নামাজ:
যদি ইচ্ছাকৃত হয় বা অলসতার কারণে হয়, তবে তা মাকরুহ।
(রদ্দুল মুহতার, ১/৬৪০)

---

নামাজের বাইরে টুপি পরার বিধান:

সুন্নত:
রাসুলুল্লাহ (সা.) সবসময় মাথা ঢেকে রাখতেন। আনাস (রা.) বলেন:
"আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে কখনো খালি মাথায় দেখিনি।"
(তাবরানি)

মুসলিম পরিচায়ক:
টুপি ইসলামী সংস্কৃতি ও শালীনতার অংশ। এটি আমাদের মুসলিম পরিচিতি রক্ষা করে।

---

উপসংহার:

টুপি পরা সুন্নত ও ইসলামী ঐতিহ্য।

নামাজে ও বাইরে টুপি ব্যবহার শালীনতা, বিনয় এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নত অনুসরণের মাধ্যম।

আমল:

নিয়মিত টুপি ব্যবহার করুন এবং নামাজে তা পরিধান নিশ্চিত করুন।

আল্লাহ আমাদের সুন্নতের প্রতি ভালোবাসা দান করুন। আমিন।

27/12/2024

শুক্রবার (জুমা) দিন: ইসলামে এর গুরুত্ব ও ফজিলত

শুক্রবার ইসলামী ক্যালেন্ডারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিন। এটি মুসলমানদের জন্য সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন এবং একে "সপ্তাহের ঈদ" হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। জুমার দিনটিতে বিশেষ আমল ও দোয়া করা অত্যন্ত লাভজনক। এখানে জুমার দিনের ফজিলত, করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো:

১. জুমার দিন কোরআন ও হাদিসের আলোকে গুরুত্ব

কোরআন: আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন:
"يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا نُودِيَ لِلصَّلَاةِ مِنْ يَوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَىٰ ذِكْرِ اللَّـهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ ۚ ذَٰلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ"
(সূরা আল-জুমা 62:9)
অর্থ: "হে মুমিনগণ! যখন তোমরা আল্লাহর জন্য আহ্বান (জুমআর সালাত) শোনো, তখন দ্রুত আল্লাহর স্মরণে মনোনিবেশ করো এবং ব্যবসা-বাণিজ্য ত্যাগ করো।"

হাদিস:
নবী করিম (সাঃ) বলেছেন:
"শুক্রবারের দিন হল সকল দিনগুলির মধ্যে শ্রেষ্ঠ দিন। এদিনে আল্লাহ তাআলা পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, এদিনে হযরত আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করেছিলেন এবং এদিনেই তিনি পৃথিবীতে পাঠিয়েছিলেন।"
(সহীহ মুসলিম)

২. জুমার দিনের বিশেষ আমল (কর্ম)

জুমার সালাত (নামাজ):
জুমার দিনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরিবর্তে একটি বিশেষ নামাজ, যা "জুমার সালাত" নামে পরিচিত।
নবী (সাঃ) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি জুমার দিনে ভালোভাবে গোসল করবে, তারপর জুমার নামাজে অংশগ্রহণ করবে, পরে ইমামের কথার দিকে মনোযোগ দিবে, তারপর নামাজ শেষ হওয়ার পর সালাম ফিরিয়ে দেবে, তার জন্য এই সপ্তাহের সমস্ত পাপ মাফ হয়ে যাবে।"
(সহীহ বুখারি)

দোয়া ও দুরুদ পাঠ:
"اللهم صل على محمد" (আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদ) (দুরুদ শরিফ) পাঠ করলে আল্লাহর রহমত লাভ হয়।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
"যে ব্যক্তি শুক্রবারে এক হাজার বার দুরুদ পাঠ করবে, তার জন্য আল্লাহ তাআলা সমস্ত পাপ মাফ করবেন।"
(সহীহ মুসলিম)

কুরআন তিলাওয়াত:
জুমার দিনে কুরআন তিলাওয়াতের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। বিশেষভাবে সূরা কাহফ তিলাওয়াত করা উত্তম।
নবী (সাঃ) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি শুক্রবারে সূরা কাহফ তিলাওয়াত করবে, তার জন্য আল্লাহ তাআলা সারা সপ্তাহের জন্য রক্ষা করবেন।"
(সহীহ বুখারি)

৩. জুমার দিনের করণীয় ও বর্জনীয়

করণীয়:

1. গোসল করা: জুমার দিনে গোসল করা সুন্নত এবং এটি বিশুদ্ধতা বৃদ্ধি করে।

2. দুরুদ পাঠ করা: জুমার দিনের নামাজের পূর্বে দুরুদ পাঠ করা এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা।

3. শুদ্ধ দোয়া করা: আল্লাহ তাআলা জুমার দিনে বিশেষ দোয়া কবুল করেন।

বর্জনীয়:

1. বেহুদা কথাবার্তা: জুমার দিনের নামাজের সময় অযথা কথা বলা উচিত নয়।

2. ব্যবসা বা কর্মে মনোযোগ: যখন জুমার নামাজের আহ্বান হয়, তখন ব্যবসা বা কাজ নিয়ে ব্যস্ত হওয়া উচিত নয়।

৪. দুনিয়া ও আখেরাতের উপকারীতা

দুনিয়াতে সুফল:
জুমার দিনে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের জন্য অসীম রহমত ও বরকত প্রদান করেন।

এটি সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন, তাই এই দিনে আল্লাহর নৈকট্য লাভের সম্ভাবনা বেশি।

আখেরাতে সুফল:
নবী (সাঃ) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি শুক্রবারের দিনে ভালোভাবে নামাজ আদায় করে, তার জন্য আখেরাতে জান্নাতের পথে দোরজা খোলা হবে।"
(সহীহ মুসলিম)

উপসংহার:

শুক্রবার (জুমা) দিন, ইসলামে অগণিত ফজিলত ও উপকারিতা রয়েছে। এটি একটি বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ দিন, যেখানে আল্লাহর রহমত লাভের সম্ভাবনা অনেক বেশি। এই দিনটি সঠিকভাবে পালন করে, আমরা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি এবং দুনিয়া ও আখেরাতে সফলতা অর্জন করতে পারি।

---

রেফারেন্স:

1. সূরা আল-জুমা (62:9)
2. সহীহ বুখারি
3. সহীহ মুসলিম

24/12/2024

সমন্বয়কদের "দ্বীনের পথে ফিরে এসে" মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নিতে বললেন গুপ্তঘাতকরা।

দেয়ালে দেয়ালে লেখা হচ্ছে মৃত্যুবার্তা। মুমিনরা সব সময় মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকে।

যে বা যারা করেছেন, তাদের উদ্দেশ্য যাই হোক, আমরা এটা দাওয়াত হিসেবেই নিলাম। কিন্তু প্রশাসনও কি এসব দেয়াললিখন দ্বীনের পথে দাওয়াত হিসেবেই দেখছে?

24/12/2024

"ক্রিসমাস পালন: মুসলমানদের জন্য কেন এটা নিষিদ্ধ? ইসলামের দৃষ্টিকোণ"

ইসলামে মুসলিমদের জন্য খ্রিস্টীয় উৎসব যেমন ক্রিসমাস পালন করা সঠিক নয়। ইসলাম শুধুমাত্র ইসলামী উৎসবসমূহকে সম্মান ও পালন করতে বলে, যেমন ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা। ক্রিসমাস হল একটি খ্রিস্টীয় ধর্মীয় উৎসব, যা যিশু (আলাইহিস সালাম)-এর জন্মদিন উদযাপন করে। মুসলিমরা ইসলামের একত্ববাদে বিশ্বাসী এবং তাদের উচিত রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর পথ অনুসরণ করা, যা অন্য ধর্মীয় উৎসবে অংশগ্রহণের বিরোধী।

ইসলামী দৃষ্টিকোণ:

1. বিশ্বাসের অমিল:
ক্রিসমাস পালন মুসলমানদের বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক, কারণ এটি খ্রিস্টীয় ধর্মের সাথে সম্পর্কিত। ইসলাম একত্ববাদের উপর প্রতিষ্ঠিত, যেখানে আল্লাহর একত্ব এবং রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সঠিক পথ অনুসরণ গুরুত্বপূর্ণ।

2. আল-Қুরআন ও হাদীস:
আল্লাহ তাআলা বলেন:
"তোমরা তোমাদের ধর্মে সন্দেহ করো না" (সুরা আল-বাকারা, ২:১৪৩)।
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন:
"যে ব্যক্তি আমাদের (মুসলমানদের) বাইরে কারো ধর্মকে অনুসরণ করবে, সে তাদের মধ্যে হবে" (সহীহ মুসলিম)।

3. ইসলামী ফিকহ:
ইসলামী ফিকহ অনুযায়ী, অন্য ধর্মের উৎসব পালন করা নিষিদ্ধ:

ফাতাওয়া আলমগীরি: "যে ব্যক্তি অন্য ধর্মের উৎসব পালন করবে, সে তাদের সম্প্রদায়ের অংশ হয়ে যাবে" (ফাতাওয়া আলমগীরি, ৫/৩৫৯)।

বদায়েউস সানায়ে: "মুসলমানদের জন্য অন্য ধর্মের উৎসব পালন করা নিষিদ্ধ এবং তাদের মধ্যে অংশগ্রহণ করা উচিত নয়" (বদায়েউস সানায়ে, ৫/১২৮)।

যুবক-যুবতীদের জন্য পরামর্শ:

ইসলামী সংস্কৃতি অনুসরণ করা যুবক-যুবতীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তারা যাতে ইসলামী উৎসবগুলোর প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকে এবং অন্য ধর্মের উৎসবে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকে, তা নিশ্চিত করা উচিত।

উপসংহার:

ক্রিসমাস পালন মুসলিমদের জন্য ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসের সঙ্গে বিরোধী। এটি ইসলামী জীবনাচার ও বিশ্বাসের প্রতি অবিচল থাকার জন্য পরিহার করা উচিত। মুসলিমদের জন্য ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা মতো ইসলামী উৎসব পালন করা সঠিক এবং অন্য ধর্মের উৎসব থেকে দূরে থাকা উচিত।

24/12/2024

চুলের ওজন পরিমাণ সদকা দেওয়ার বিধান।

হানাফী মাযহাবে নবজাতকের চুল ফেলার পর তার ওজন পরিমাণ রুপা বা তার সমমূল্যের সদকা করা মুস্তাহাব। এটি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর আমল এবং সাহাবাদের শিক্ষার অংশ।

---

দলিল:

১. হাদিসের প্রমাণ:
হযরত আলী (রাযি.) বলেন:

> "عَقَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الْحَسَنِ بِشَاةٍ، وَقَالَ: يَا فَاطِمَةُ، احْلِقِي رَأْسَهُ وَتَصَدَّقِي بِزِنَةِ شَعْرِهِ فِضَّةً."
(রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাসান (রাযি.)-এর পক্ষ থেকে আকীকা করেছেন এবং বলেছেন: "হে ফাতিমা, তার চুল ফেলে দাও এবং চুলের ওজন পরিমাণ রুপা সদকা করো।")
(সুনান তিরমিজি: ১৫১৯)

---

২. ফিকহের কিতাব থেকে প্রমাণ:

> "ويستحب أن يحلق رأسه ويتصدق بوزنه ذهباً أو فضة."
(চুল ফেলে তার ওজন পরিমাণ সোনা বা রুপা সদকা করা মুস্তাহাব।)
(বদায়েউস সানায়ে: ৫/১২৮)

> "وَيُسْتَحَبُّ التَّصَدُّقُ بِوَزْنِ شَعْرِهِ فِضَّةً."
(চুলের ওজন পরিমাণ রুপা সদকা করা মুস্তাহাব।)
(ফাতাওয়া আলমগীরি: ৫/৩৫৮)

---

করণীয়:

১. বাচ্চার জন্মের সপ্তম দিনে চুল ফেলে সুন্নত আদায় করা।
২. চুলের ওজন পরিমাণ রুপা বা তার সমমূল্যের টাকায় সদকা করা।
৩. চুলের ওজন কম হলে আনুমানিক সদকা করা যাবে।

বিঃদ্র: এটি সুন্নত এবং মুস্তাহাব আমল, ফরজ নয়। আদায় করলে সওয়াব পাওয়া যাবে।

10/12/2024

🔸সর্বপ্রথম কাফনের কাপড় যাকে পড়ানো হয়েছিল

🔹ইসলামী ঐতিহ্য অনুযায়ী, সর্বপ্রথম কাফনের কাপড় পরিধান করা হয়েছিল হযরত আদম (আ.)-কে।

প্রেক্ষাপট:

হযরত আদম (আ.) পৃথিবীতে প্রথম মানব এবং প্রথম নবী। ইসলামী বর্ণনা অনুযায়ী, তাঁর মৃত্যুর পর ফেরেশতারা তাঁকে গোসল করান, কাফনের কাপড় পরান এবং জানাজার নামাজ শেখান। এটি ইসলামে মৃত ব্যক্তির জন্য কাফন, গোসল এবং জানাজার নামাজের প্রক্রিয়ার সূচনা।

হাদিসে বর্ণিত:
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:

> "আল্লাহ আদমের সন্তানদের (মানুষের) জন্য কাফন এবং জানাজার নিয়ম নির্ধারণ করেছেন যেমনটি আদম (আ.)-এর জন্য করেছিলেন।"
(ইবনে মাজাহ)

এভাবেই ইসলামী রীতি অনুযায়ী কাফন পরানো এবং জানাজার নামাজের প্রথা চালু হয়।

07/12/2024

অনুমতি ব্যাতিত সরকারি লাইন থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে ব্যাডমিন্টন খেলা জায়েজ নেই।
(আদ্দুররুল মুখতার : ৬/২০০)

05/12/2024

তারা তো জানেনা, আল্লাহ সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী।

তারা চেষ্টা করল আমাদের বিভেদ সৃষ্টি করতে, কিন্তু হয়ে গেল ঐতিহাসিক ঐক্য।

03/12/2024

জি হা দ শুধু মুসলিমদের জন্য নয়, কাফে@রদের জন্যও রহমত। কারণ জি হা দের মাধ্যমে কুফ@রের দম্ভ চূর্ণ হয়ে যায় এবং সত্য গ্রহণের পথে বাঁধাগুলো দূর হয়ে যায়। ফলে তাদের জন্য ইসলামে দাখিল হওয়া সহজ হয়।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কায় ১৩ বছর দাওয়াতি কাজ করেন। সেসময় কুফ@ফার নেতৃবৃন্দের অব্যাহত জুলুম নির্যাতন এবং কু@ফর বিজয়ী থাকার কারণে অধিকাংশ মানুষ সত্য বুঝতে পারেনি। অনেকে বুঝলেও জুলুমের ভয়ে ঈমান আনয়ন করেনি। কিন্তু ৮ম হিজরীতে যখন তিনি তর #বারি নিয়ে প্রবেশ করেন তখন তর #বারি চালানো ছাড়াই মানুষ সত্য বুঝতে পারে এবং দলে দলে ইসলামে প্রবেশ করে।
একারণে বলা হয়:
السيف يعين علي فهم الحق
অর্থাৎ তর@বারি সত্য বুঝতে সহায়তা করে।
আল্লাহ তাআলা সুরা আন নাসরে বিজয়ের পরের দৃশ্য এভাবে চিত্রায়িত করেছেনঃ
اِذَا جَآءَ نَصۡرُ اللّٰهِ وَ الۡفَتۡحُ ۙ﴿۱﴾ وَ رَاَیۡتَ النَّاسَ یَدۡخُلُوۡنَ فِیۡ دِیۡنِ اللّٰهِ اَفۡوَاجًا ۙ﴿۲﴾
যখন আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় আসবে, এবং আপনি মানুষকে দলে দলে আল্লাহর দীনে প্রবেশ করতে দেখবেন। সুরা নাসর ১-২

02/12/2024

ইস*কন এর বিরুদ্ধে বক্তব্য।

29/11/2024

ইস:কন নিষিদ্ধের দাবীতে
মামু"নুল হকের আজকের বক্তব্য।