Natorer Zia Vlog

Natorer Zia Vlog Follow me

26/11/2023

অনলাইনের যুগে
কে কার ক্রাশ
কে কাকে দিতে চায় বাঁশ
বুঝাই কষ্ট কর🤔

29/10/2023

ও দূর আকাশে চান্দের পাশে ঝলমল করে তারা, আমার.........

নিঝুম রাতে হয় কি কথা নিজের সাথে -?নিঝুম রাতে আমি নিজের সাথে কথা বলি, সারাদিনে যা করেছি, ঠিক করেছি না ভুল করেছি, আমার মন...
26/10/2023

নিঝুম রাতে হয় কি কথা নিজের সাথে -?

নিঝুম রাতে আমি নিজের সাথে কথা বলি, সারাদিনে যা করেছি, ঠিক করেছি না ভুল করেছি, আমার মনের অজান্তে যদি কোন ভুল হয়ে যায়, চেষ্টা করি আগামিতে এই ভুল যেন আর না হয়।

শুধু খারাপ সময় নয়... ভালো সময়েও ধৈর্যধারণ করতে হবে.. পরিবর্তন সময়ের ধর্ম ও কর্ম.... নাটোরের জিয়া..
02/10/2023

শুধু খারাপ সময় নয়...
ভালো সময়েও ধৈর্যধারণ করতে হবে..
পরিবর্তন সময়ের ধর্ম ও কর্ম....
নাটোরের জিয়া..

চট্টগ্রামের মেজবানি!
01/10/2023

চট্টগ্রামের মেজবানি!

নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন ইউনিক দুবাই টিমের মাসিক মিটআপে 💞
30/09/2023

নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন ইউনিক দুবাই টিমের মাসিক মিটআপে 💞

নাটোরের জিয়া এখন গাড়ীতে.....
29/09/2023

নাটোরের জিয়া এখন গাড়ীতে.....

নিজের বলার মতো একটা গল্প - উদ্যোক্তাদের ব্র্যান্ডিং Utv Live
13/09/2023

নিজের বলার মতো একটা গল্প - উদ্যোক্তাদের ব্র্যান্ডিং Utv Live

05/08/2023

নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন

এমন বিদায় আমরা কেউ চাই না
06/07/2023

এমন বিদায় আমরা কেউ চাই না

কেউ আপনাকে হারিয়ে দিলো এটা বড় কথা নয়, সে বিবেকের কাছে হেরে গেলেএটা তার জীবনের সব চেয়ে বড় হার।
05/07/2023

কেউ আপনাকে হারিয়ে দিলো এটা বড় কথা নয়,
সে বিবেকের কাছে হেরে গেলে
এটা তার জীবনের সব চেয়ে বড় হার।

আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন।আমারে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন।এটা স্বপ্ন নয় সত্যি কাঁ...
23/06/2023

আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন।
আমারে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন।

এটা স্বপ্ন নয় সত্যি কাঁচাগোল্লার শহর, বনলতার শহর, রানী ভবানী ও রাজবাড়ীর শহর রাজসিক নাটোরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে #নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশনের ২০০০ তম দিন।

নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন - উদ্যোক্তা তৈরির প্রতিষ্ঠান
21/05/2023

নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন - উদ্যোক্তা তৈরির প্রতিষ্ঠান

"রাজশাহী বিভাগীয় আম মেলা ও উদ্যোক্তা সম্মেলন ২০২৩"🔹কনফার্ম স্পন্সর: "ডায়মন্ড স্পন্সর কনফার্ম করেছেন @ Md Ziaur Rahman ভা...
08/05/2023

"রাজশাহী বিভাগীয় আম মেলা ও উদ্যোক্তা সম্মেলন ২০২৩"
🔹কনফার্ম স্পন্সর: "ডায়মন্ড স্পন্সর কনফার্ম করেছেন @ Md Ziaur Rahman ভাই "🔹

" বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম "
আসসালামু আলাইকুম।

জীবনের কঠিন বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে জীবন যুদ্ধে হার না মানা এক সৈনিক পাড়ি দিয়েছিলেন সুদূর প্রবাস, দুবাইতে। সেখানে চাকরির পাশাপাশি দেশে এসে কিছু করার পরিকল্পনা।

প্রিয় Iqbal Bahar Zahid স্যারের একটি বাণী "স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন, শুরু করুন এবং লেগে থাকুন, সাফল্য আসবেই।" এই স্লোগানকে বুকে ধারণ করে আকাশ ছোঁয়া স্বপ্নকে বাস্তবে রূপান্তর করার লক্ষ‍্যে নিষ্ঠার সাথে লেগে আছেন প্রিয় ভাই।

প্রিয় স‍্যারের দেওয়া প্রতিদিনের সেশন থেকে ভালো মানুষ হয়ে ওঠার প্রচেষ্টার পাশাপাশি শুরু হয় তার উদ্যোক্তা জীবন। অত‍্যন্ত আন্তরিক, পরিশ্রমী, পরোপকারী ও বিনয়ী একজন মানুষ, মানবতার সেবায় তার পদচারণা সর্বত্র দৃশ্যমান।

➡️ চলুন এক নজরে দেখে আসি ফাউন্ডেশনে প্রিয় ভাইয়ের পরিচয় ও তার ব্যবসা সম্পর্কে :

🔮নাম : মোঃ জিয়াউর রহমান
🔮ব্যাচ : পঞ্চম
🔮রেজিঃ নং : ৪৪৯৪৬
🔮জেলা : নাটোর
🔮ফাউন্ডেশনে দ্বায়িত্ব : মডারেটর

➡️ তার ব্যাসায়িক পরিচয় :
ওনার : আবির. কম.বিডি

➡️ ব্যাবসায়িক পেইজ লিংক :
https://www.facebook.com/abir.com.bdd

➡️ প্রতিষ্ঠানের কিছু সার্ভিস :
সকল প্রকার গার্মেন্টস আইটেম

➡️ ব্যাবসায়ের ধরণ :
খুচরা ও পাইকারি

⚫ ফেসবুক আইডি লিংক :
https://www.facebook.com/ziaurrahman.zia.0246

⚫ ই-মেইল :
[email protected]

✅ মোবাইল নাম্বার :
00971553756214

সবাইকে প্রিয় ভাইয়ের বিজনেস পেইজটি ঘুরে আসার অনুরোধ জানাচ্ছি।

🔹ডায়মন্ড স্পন্সর নেওয়ার মাধ্যমে প্রিয় ভাই যেই সুযোগগুলো পাচ্ছেন :

১. ৩ টি টিকিট,
২. ঐতিহ্যবাহী কাঁসা পিতলের ক্রেস্ট।
৩. ৫ কেজি আম।
৪. স্ট্যান্ড ব্যানার।
৫. ফাউন্ডেশন এর প্রচারণা টিম থেকে প্রচার।
৬. স্টেজে উদ্যোক্তা জীবনের গল্ল বলার সুযোগ (৭ মিনিট)।

আগামী ৩রা জুন ২০২৩ ইং রোজ শনিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই সম্মেলন।

উক্ত সম্মেলনের সভাপত্বিত করবেন প্রিয় মেন্টর, লাখো তরুণের পথ প্রদর্শক Iqbal Bahar Zahid স্যার।
আরো উপস্থিত থাকবেন প্রিয় প্লাটফর্মের দায়িত্বশীলসহ আজীবন সদস্যবৃন্দ।

আশাকরি সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে মুখরিত হবে মেলা প্রাঙ্গণ।

আয়োজনে: রাজশাহী বিভাগীয় টিম।

ঈদ মোবারক
23/04/2023

ঈদ মোবারক

একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম মাসিক খরচের তালিকা... ১। চাউল ১ বস্তা       =   ৩,০০০/-২। তৈল ৩ লিটার     =       ৬০০/-৩...
03/04/2023

একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম মাসিক খরচের তালিকা...
১। চাউল ১ বস্তা = ৩,০০০/-
২। তৈল ৩ লিটার = ৬০০/-
৩। বাসা ভাড়া = ৪,০০০/-
৪। সবজি = ২,০০০/-
৫। মাছ = ১,৫০০/-
৬। গ্যাস সিলিন্ডার = ১,৮০০/-
৭। শ্যাম্পু,সাবান৷ = ৫০০/-
৮। মুদি বাজার = ২,০০০/-
৮। বিদ্যুৎ বিল = ৭০০/-
৯।মোবাইল খরচ। = ৫০০/-
১০!বাবা মায়ের হাতে নিম্নে৫০০০
-------------------------------------------------
সর্বমোট = ২১৬০০/-

সাথে বাচ্চাদের পড়াশুনা, চিকিৎসা খরচ, যাতায়াত, পিতা মাতার জন্য নির্দিষ্ট একটা খরচ সহ আরও অন্যান্য খরচ।

কিন্তু,
যাদের বেতন ১০,০০০
যাদের বেতন ১৫,০০০
যাদের বেতন ২০,০০০

কি করবে তারা ???

হাত খরচ, যাতায়াত খরচ বাদ দিলাম।। 🥲

দাবি আমাদের একটাই,
""নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের
দাম কমান""

দেশ বাচাঁন,,, দেশের মানুষ বাচাঁন....!!"" এ দেশের মানুষ এখন আর মেট্রোরেল, পদ্দাসেতু, টানেল , ফ্লাইওভার চায় না। তারা দুই বেলা ডাল ভাত খেয়ে বাচতে চায়।
মধ্যবিত্ত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য সকল পণ্যের দাম কমাতে হবে।

কপিঃ পোস্ট

উদ্যোক্তার গল্প - বিজনেস আইডিয়াস্বপ্ন দেখুন সাহস করুন শুরু করুন এবং লেগে থাকুন... সফলতা আসবেই নারকেলের ছোবড়ায় তৈরি ‘স্লি...
03/04/2023

উদ্যোক্তার গল্প - বিজনেস আইডিয়া
স্বপ্ন দেখুন সাহস করুন শুরু করুন এবং লেগে থাকুন... সফলতা আসবেই

নারকেলের ছোবড়ায় তৈরি ‘স্লিপারের’ প্রথম ইউরোপ যাত্রা
‘ডাব’ না পাড়লে কী হয়? উত্তরটা সহজ, ‘নারকেল’। যা দিয়ে পিঠাপুলি তৈরি, তেল উৎপাদনসহ আছে নানা ব্যবহার। তবে নারকেলের বাইরের অংশ ছোবড়া বেশির ভাগ সময় হয় ফেলে দেওয়া হতো, নয়তো জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করতেন কেউ কেউ। নারকেলের সেই ছোবড়া দিয়ে এখন তৈরি হচ্ছে কয়ার ফেল্ট, কোকো পিট, একবার ব্যবহার্য হোটেল স্লিপারের (একধরনের পাদুকা) মতো পণ্য। নারকেলের ছোবড়ার আঁশ ও গুঁড়া দিয়ে তৈরি এসব পণ্য রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে, আসছে বৈদেশিক মুদ্রা।
যন্ত্রে তৈরি তোশকের (ম্যাট্রেস) ভেতরের অংশ বা কয়ার ফেল্ট দিয়ে নারকেলের ছোবড়ার বিদেশযাত্রার যে ‍সূচনা হয়েছিল, এক দশকের মধ্যে সেই তালিকায় যুক্ত হয় ‘কোকো পিট’। এবার নারকেলের ছোবড়া দিয়ে তৈরি একবার ব্যবহৃত হোটেল স্লিপার রপ্তানি শুরু হয়েছে। পাশাপাশি বাচ্চাদের জন্য কাঠের তৈরি সাইকেল, পোষা প্রাণীর খেলনাসহ নারকেলের ছোবড়ার তৈরি আরও বেশ কিছু নতুন ধরনের পণ্যের ক্রয়াদেশ পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। যদিও এখনো এসব পণ্যের রপ্তানি শুরু হয়নি।
প্রায় দুই দশক ধরে নারকেলের ছোবড়া দিয়ে উদ্ভাবনী পণ্য তৈরির কাজটি করছে ন্যাচারাল ফাইবার নামের একটি প্রতিষ্ঠান। বাগেরহাটের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) শিল্পনগরীতে দুই সহোদর মোস্তাফিজ আহমেদ (৫৬) ও মোজাহিদ আহমেদ (৫৩) গড়ে তুলেছেন এই কারখানা। কারখানাটি বাংলাদেশ থেকে প্রথমবারের মতো স্লিপার রপ্তানি করেছে গ্রিসে। বিশ্বের বিভিন্ন তারকা মানের হোটেলে এ ধরনের স্লিপার এখন হামেশা দেখা যায়।
শুরুর কথা
১৯৮৪ সালে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে ব্যবসা শুরু করেন মোস্তাফিজ আহমেদ। প্রথম জীবনে নারকেল তেলের কারখানা ছিল তাঁর। এই কারখানার জন্য বাগেরহাট ছাড়াও আশপাশের বিভিন্ন জেলা থেকে আনা হতো প্রচুর নারকেল। শুকনো মৌসুমে ছোবড়া তখন জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হতো। তবে বর্ষায় এ ছোবড়া ফেলে দেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না। তাই ফেলনা ছোবড়া কীভাবে কাজে লাগানো যায়, তার কৌশল খুঁজতে থাকেন মোস্তাফিজ আহমেদ। এমন সময় দাম পড়ে যাওয়ায় হঠাৎ করেই তেলের ব্যবসায় ভাটা পড়ে। কী করা যায়, ভাবতে ভাবতে মনস্থির করলেন, নারকেলের ছোবড়া দিয়ে কিছু তৈরি করবেন। তখন পর্যন্ত তাঁর ভাবনায় ছিল ম্যাট্রেসের ভেতরের অংশ ‘কয়ার ফেল্ট’ তৈরি করা। দেশের বাজারের পাশাপাশি শুরু থেকেই রপ্তানি ছিল তাঁর লক্ষ্য। ২০০৫ সালে উৎপাদনের যায় তার কয়াল ফেল্ট তৈরির কারখানা। অপ্রচলিত এই পণ্য রপ্তানির পেছনে আছে দীর্ঘ গল্প। বাগেরহাট বিসিকে নিজের কারখানায় বসে তাই শোনালেন ন্যাচারাল ফাইবারের স্বত্বাধিকারী মোস্তাফিজ আহমেদ।
ছোবড়া থেকে তোশক
নারকেলের ছোবড়া দিয়ে পণ্য তৈরিতে ভারত বরাবরই সিদ্ধহস্ত। তাই ভারতের হরিয়ানা, দিল্লি, কেরালা, তামিলনাড়ু ও ওডিশা চষে বেড়ালেন মোস্তাফিজ আহমেদ। সেখানকার কারখানায় ছোবড়া দিয়ে কয়ার ফেল্ট তৈরির কৌশল দেখলেন। যন্ত্রপাতি কিনতে গিয়ে দেখেন দাম নাগালের বাইরে। শেষে পশ্চিমবঙ্গের এক কারখানার সঙ্গে চুক্তি হয়। সেই কারখানা থেকে কয়ার ফেল্ট তৈরি করে নিয়ে আসতে থাকলেন। পরে কয়েকজন শ্রমিককে নিয়ে যান এবং কাজ শিখিয়ে আনেন বাগেরহাটের এই উদ্যোক্তা।
২০০২ সালে দেশে ফিরে স্থানীয় উপকরণ ও কারিগর দিয়ে কয়ার ফেল্টের যন্ত্রপাতি তৈরি করে ফেলেন মোস্তাফিজ আহমেদ। তিনি বলেন, ‘উৎপাদন শুরু করতে আমাদের প্রায় তিন বছর লেগে যায়। তবে এর আগেই কয়েকটি ম্যাট্রেসের কারখানা আমাদের ক্রয়াদেশ দিয়ে দেয়। পরে সেটি বাড়তেই থাকে।’
ছোবড়ার আঁশের সঙ্গে রেজিন বা তরল রবার মিশিয়ে প্রথমে পাতলা শিট তৈরি করা হয়। পরে ম্যাট্রেস কোম্পানির চাহিদা অনুযায়ী কয়েকটি শিটকে তাপ ও চাপ দিয়ে ১ ইঞ্চি থেকে সাড়ে ৫ ইঞ্চি পুরুত্বের কয়ার ফেল্ট প্রস্তুত করা হয়।
ছোবড়ার পর ছোবড়ার গুঁড়া
ন্যাচারাল ফাইবার প্রতিষ্ঠানটিকে নারকেলের ছোবড়ার আঁশ সরবরাহ দিতে আশপাশে ছোট ছোট বেশ কিছু কারখানা গড়ে ওঠে। কিন্তু পণ্যটির চাহিদা দিন দিন বাড়তে থাকায় এ ছোট কারখানাগুলোর সরবরাহে চাহিদা মিটছিল না। এ কারণে ২০১৭ সালে তাঁরা নিজেরাই বাগেরহাটের সদর উপজেলার কররী গ্রামে ছোবড়া থেকে আঁশ তৈরির কারখানা স্থাপন করেন। এ কারখানা করতে গিয়ে নতুন পরিকল্পনা পেয়ে বসে মোস্তাফিজ আহমেদকে। এক হাজার নারকেলের ছোবড়ায় ৮০ কেজি আঁশ পাওয়া যায়। একই সঙ্গে উপজাত হিসেবে পাওয়া যায় ১৬০ কেজির মতো গুঁড়া।
২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউএসএআইডির অ্যাগ্রিকালচার ভ্যালু চেইন (এভিসি) প্রজেক্টের আওতায় জার্মানের ফ্রাঙ্কফুর্ট ফেয়ারে অংশ নেন মোস্তাফিজ। সেখানে তিনি গিয়েছিলেন মূলত কয়ার ফেল্টের ক্রেতা খুঁজতে। সেখানেই প্রথম বিশ্ববাজারে ‘কয়ার পিটের’ চাহিদার বিষয়ে জানতে পারেন তিনি। কয়ার পিট ব্যবহৃত হয় সাধারণত গবাদিপশুর খামার, ছাদবাগান ও গ্রিনহাউসে মাটির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি প্রধানত পানি শুষে নেওয়ার কাজ করে।
মোস্তাফিজ আহমেদ বললেন, ‘ছোবড়ার গুঁড়া দিয়ে আমরা কয়ার পিট ব্লক তৈরির চিন্তাভাবনা করলাম। কারণ, বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই কয়ার পিটের ব্যাপক চাহিদা। তখন ইউএসএআইডির সহযোগিতায় ভারত থেকে যন্ত্রপাতি এনে ২০১৮ সাল থেকে কয়ার পিট ব্লক উৎপাদন এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় রপ্তানি শুরু করি। বাংলাদেশ থেকে আমরাই প্রথম এ পিট ব্লক রপ্তানি শুরু করি।’
করোনার ধাক্কা
২০২০ সালে করোনার ধাক্কায় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় তাঁদের কারখানা। এর আগে ২০১৯ সালে তিনি শুরু করেন নতুন উদ্যোগ। মোস্তাফিজ আহমেদ বলেন, ‘ছোবড়ার পণ্য উৎপাদন করতে গিয়ে দেখলাম দেশে নারকেলের তেল তৈরির আধুনিক কোনো কারখানা নেই। সবাই সনাতন পদ্ধতিতে তেল উৎপাদন করে। তাই চিন্তা করলাম তেল তৈরির আধুনিক একটি কারখানা করব। সেখানে ভার্জিন কোকোনাট অয়েল তৈরি করব। এর মাঝেই করোনা শুরু হয়। ফলে ওই কারখানা আর চালু করা সম্ভব হয়নি।
‘করোনার পর আবার ব্যবসা শুরু করতে গিয়ে দেখলাম জাহাজ ভাড়া অনেক বেড়ে গেছে। ফলে নতুন করে আর কোনো ক্রেতা ধরতে পারিনি। ফলে সব মিলিয়ে দেনাগ্রস্ত হয়ে পড়ি।’
মোস্তাফিজের ছোট ভাই মোজাহিদ আহমেদ বলেন, ‘প্রায় দুই বছর ধরে আমাদের দুটি কারখানাই বন্ধ ছিল। তখন আমরা চেষ্টা করলাম নতুন পণ্য নিয়ে বাজারে আসার। এ জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আমাদের নানা পণ্যের বিজ্ঞাপন দিই। ওই বিজ্ঞাপন দেখে একদিন গ্রিসের ক্রেতা, “কোকো-মাট” যোগাযোগ করে। তারা আমাদের কাছে নতুন ধরনের পণ্য, ডিসপোজিবল হোটেল স্লিপারের চাহিদা দেয়। পরে আমরা তাদের চাহিদা অনুযায়ী “নমুনা পণ্য” তৈরি করে পাঠাই। তারা সেটি পছন্দ করে এবং ৯০ হাজার জোড়া ডিসপোজিবল হোটেল স্লিপারের ক্রয়াদেশ দেয়।’
মোস্তাফিজ আহমেদ বলেন, ‘কোকো-মাট আমাদের কিছু টাকাও অগ্রিম দেয়। তা দিয়ে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করে পণ্যের উৎপাদন শুরু করি। নারকেলের ছোবড়ার আঁশ দিয়ে তৈরি কয়ার ফেল্ট বা শিট দিয়ে মূলত এ স্লিপার তৈরি হয়।’
কারখানাটির এক পাশে কয়ার ফেল্ট তৈরির ইউনিটে চলে হোটেল ‘স্লিপার’ তৈরির কাজ। গ্রিস থেকে কোকো-মাটের প্রতিনিধিরা এসে ঘুরে দেখছেন কারখানাটি। ওই প্রতিনিধিদলের প্রধান এবং কোকো-মাটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা পল এমোফেডিস (Paul Efmorfidis) প্রথম আলোকে বলেন, ‘তারা আমাদের জন্য কোকো স্লিপার তৈরি করছে। মোস্তাফিজ আমাকে সাহসী করে তুলেছে নতুন পণ্য তৈরির বিষয়ে। আমি একটি কাঠের সাইকেল নিয়ে এসেছিলাম, তারা কোনো যন্ত্র ছাড়াই একদিনে আমাকে অবিকল একটি সাইকেল তৈরি করে দেখিয়েছে। আমরা চাই নতুন প্রজন্ম প্লাস্টিকের স্পর্শে না আসুক। সে জন্য আমরা শিশুদের খেলনা থেকে শুরু করে আরও অনেক পণ্য নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে চাই। বাংলাদেশে তৈরি পরিবেশবান্ধব পণ্য আমরা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
মোস্তাফিজ আহমেদ বলেন, নারকেলের ছোবড়ার তৈরি পণ্যের পাশাপাশি কাঠের তৈরি বাচ্চাদের ব্যালান্সড সাইকেল, পোষা প্রাণী যেমন কুকুর–বিড়ালের বিছানা, ব্রাশ, খেলনাসহ বেশ কিছু পণ্যের ক্রয়াদেশ দিয়েছে কোকো-মাট। পল বাংলাদেশে আসার সময় কাঠের একটি ছোট সাইকেল নিয়ে এসেছিল। আমরা তাদের চাহিদা অনুযায়ী কাঠের একটি সাইকেল তৈরি করে দিলে তারা তা পছন্দ করে। এরপর প্রথম চালানেই তারা ২০ হাজার সাইকেলের ক্রয়াদেশ দেয়। এখন আশা করছি কারখানাটি আবারও আগের মতো চালু হবে। তাতে নতুন করে আরও কিছু মানুষের কর্মসংস্থান হবে।’
মোস্তাফিজ আহমেদ বলেন, সারা বিশ্বেই এখন পরিবেশসম্মত পণ্যের চাহিদা বাড়ছে। উন্নত বিশ্ব এখন আর প্লাস্টিকের ব্যবহার করতে চায় না। নতুন করে বিদেশি ক্রেতারা একবার ব্যবহৃত ব্যাগ, খেলনা ও রান্নাঘরের কিছু পণ্য নিতে আগ্রহী। তবে এ ধরনের পণ্য রপ্তানিতে সরকারি নীতির ক্ষেত্রে কিছু বাধা রয়েছে বলে তিনি জানান। নারকেলের ছোবড়া, কাঠের কোনো পণ্য রপ্তানিতে ফাইটোস্যানিটারি সার্টিফিকেট বা সনদ লাগে। কিন্তু এ সনদ পেতে সমস্যা পোহাতে হয়।
রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ইউরোপসহ উন্নত বিশ্বে এ ধরনের পণ্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এসব পণ্যের বৈশ্বিক বাজার প্রায় পুরোটা চীনের দখলে। গত ৩ মার্চ একবার ব্যবহার্য “স্লিপার” রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে প্রথমবার এ ধরনের পণ্যের রপ্তানি শুরু হয়। প্রথম আমরা এ ধরনের পণ্যের বৈশ্বিক বাজারে প্রবেশ করলাম। আশা করছি, একটা ভালো অবস্থান তৈরি করতে পারব। তাতে বাংলাদেশে এ ধরনের পণ্য তৈরির আরও কারখানা গড়ে উঠবে। এ ক্ষেত্রে সরকারের নীতি–সহায়তা পেলে রপ্তানিবাজারে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকার কথা জানান মোস্তাফিজ আহমেদ।

নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন নাটোর জেলা টিম
28/03/2023

নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন নাটোর জেলা টিম

26/03/2023

একজন সফল উদ্যেক্তা হওয়ার গল্প

কাক ও ঈগলের জীবন থেকে নেওয়া

কাক হচ্ছে একমাত্র সেই পাখি যে, ঈগলের ঘাড়ের উপর বসে ঠোকর মেরে তাকে বিরক্ত করতে পারে !
এত সাহস অন্য কোনো পাখির নেই।
তবে লক্ষনীয় ব্যাপার হচ্ছে, ঈগল কিন্তু কাকের সাথে লড়াই করে বা তাকে মেরে ফেলতে যেয়ে নিজের সময় ও শক্তির অপচয় করে না।

ঈগল যেটা করে সেটা হচ্ছে, সে দ্রুত গতিতে উপরে উঠতে থাকে। অতি উচ্চতায় অক্সিজেন স্বল্পতার কারণে এবং ঈগলের প্রচণ্ড গতির কারণে কাক দুর্বল হয়ে পড়ে এবং টিকতে না পেরে ঈগলের ঘাড় থেকে পালিয়ে উল্টো নিজের জীবন বাচায়!

ঠিক তেমনিভাবে, আপনার জীবন চলার পথে কাছের মানুষ, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব রূপী অনেক কাক আপনার পিছনে ঠোকর মেরে আপনার জীবনকে ব্যহত করবে। এদের সাথে লড়তে যেয়ে সময় এবং শ্রম অপচয় করার কোন দরকার নেই।
আপনার চুড়ান্ত লক্ষ্য পৌঁছানোর জন্য কাজের গতি আর পরিশ্রম আরও বাড়িয়ে দিন। দেখবেন, আপনার গতির সাথে তাল মেলাতে না পেরে এইসব কাকেরা দুর্বল হয়ে এমনিতেই ঝড়ে পড়ে যাবে।

অপমান করতে যোগ্যতা লাগে না,তবে সম্মান করতে পারিবারিক শিক্ষা লাগে।
23/03/2023

অপমান করতে যোগ্যতা লাগে না,
তবে সম্মান করতে পারিবারিক শিক্ষা লাগে।

১৪৩টি বিজনেস আইডিয়া, বেছে নিন আপনার স্বপ্নের উদ্যোগ1. প্যাকেটজাত পণ্য2. মোবাইল এন্ড কম্পিউটার পার্স3. অর্গানিক খাদ্য সরব...
11/03/2023

১৪৩টি বিজনেস আইডিয়া, বেছে নিন আপনার স্বপ্নের উদ্যোগ
1. প্যাকেটজাত পণ্য
2. মোবাইল এন্ড কম্পিউটার পার্স
3. অর্গানিক খাদ্য সরবরাহ। মাছ মাংস থেকে শুরু করে শাক সবজি ফলমূল, স্থানীয় উৎপাদিত পন্য শহুরে সরবারহ করা যেতে পারে ।
4. অনলাইনে বই বিক্রি
5. একটার সাথে আর একটার সেইন কানেকশান
6. বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও রিফাইন করে সেল
7. বোতল রিসাইকেলিং
8. ফরমালিন মুক্ত খাবার উৎপাদন থেকে শুরু করে পৌঁছে দেয়া
9. আবর্জনা দিয়ে বিদ্যুৎ, গ্যাস তৈরী করা
10. Cosmetics
11. Handcraft
12. বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত খাবার
13. চা বাগানে কি কি বিজনেস সার্ভিস দেয়া যায়...
14. Export and Import
15. ঘি
16. মসলা জাতীয় গাছের চাষ
17. চকবাজার থেকে প্রডাক্টস কিনে
18. মাছ একোরিয়ামে
19. ইট
20. তাঁতের পোশাক শিল্প
21. ফুল
22. হোম মেড বিভিন্ন খাবারের আইটেম
23. অনলাইন ট্রেনিং সেন্টার: আইটি
24. চট্টগ্রাম পাহারী অন্চল থেকে হলুদ, মরিচ, পেয়াজ নিয়ে এসে ঢাকাতে বিক্রি করা,
25. ফ্রেস জুস
26. গিফট আইটেম
27. বিনোদন পার্ক
28. বাচ্চাদের যত আইটেম
29. অটো কার ওয়াশ
30. ইন্টরিয়র ডিজাইন
31. গ্যারেজ
32. কাগজের বাক্স, শপিং ব্যাগ ডিজাইন ও তৈরি
33. পার্লার
34. কুরিয়ার বিজনেস
35. গহনা
36. সিরামিক টাইলস
37. ফার্নিচার
38. দেশি মুরগীর খামার
39. প্লাস্টিক থেকে সুতা
40. ওয়ান টাইম প্লেট ও গ্লাস তৈরি
41. ট্রাভেল এবং ট্যুরিজম ব্যবসা
42. ডিটারজেন্ট
43. এলোব্যারা ও মাশরুম চাষ
44. ফুড কার্ট
45. এগ্রো ফার্ম
46. মসল্লার চাষ
47. সবজি রপ্তানি
48. ফল রপ্তানি
49. মাছ রপ্তানি
50. লাইভ ফিস
51. নিজ জেলায় ডাক্তার এপায়ন্টমেন্ট এপস
52. নিজ জেলায় অনলাইনে পণ্য বিক্রি
53. ককংক্রিটের ব্যবসা
54. ফুলের চাষ
55. তাত নিয়ে কাজ
56. হোম মেড খাবার নিয়ে কাজ
57. আইস্ক্রিম তৈরি
58. হাসের খামার
59. মুরগীর খামার
60. কবুতরের খামার
61. বায়োগ্যাস
62. কয়েলের ব্যবসা
63. মোমবাতি তৈরি
64. গিফট আইটেম সেল
65. বেবী খেলনা ইম্পোর্ট করা
66. নিজ জেলায় ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট
67. স্যানেটারি ন্যাপকিন
68. কসমেটিক্স ইম্পোর্ট
69. নিজ থানায় বাচ্চাদের আইটেম নিয়ে দোকান
70. ডেইরি ফার্ম
71. জুয়েলারি ব্যবসা
72. কার ওয়াশ
73. লন্ড্রি অনলাইন সার্ভিস
74. ইন্টরিয়ার ডিজাইন
75. ইলিশ মাছের বিভিন্ন আইটেম নিয়ে খাবারের দোকান
76. নন ওভেন টিস্যু ব্যাগ তৈরি
77. কাগজের ব্যাগ তৈরি
78. কাগজের প্যাকেট তৈরি
79. প্রিন্টিং ব্যবসা
80. স্টক লটের ব্যবসা
81. আধুনিক ফার্মেসী
82. গুড়া মসল্লার ব্যবসা
83. ফার্নিচার তৈরি
84. ফার্নিচার হোলসেল
85. চিড়ার ফ্যাক্টরি
86. মুড়ির ফ্যাক্টরি
87. সিরামিক টাইলস এর দোকান
88. সিরামিক সামগ্রী
89. বিশুদ্ধ পানি সাপ্লাই ব্যবসা
90. ঠিকাদারি ব্যবসা
91. ম্যান পাওয়ার সাপ্লাই
92. বিভিন্ন ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং
93. চা পাতার ব্যবসা
94. ঘরে তৈরি খাবারের ব্যবসা
95. কফি শপ
96. ফাস্ট ফুড
97. লেদার নিয়ে কাজ করা
98. নিজ জেলায় বিভিন্ন পণ্য হোলসেল দেওয়া
99. ড্রাগন চাষ
100. খেজুর চাষ
101. নারিকেল চাষ
102. কাকড়া চাষ ও রপ্তানি করা
103. ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি
104. ভ্রাম্যমাণ রেস্টুরেন্ট
105. চকলেটের দোকান
106. চকলেট ইম্পোর্ট করা
107. বেকারি ব্যবসা
108. পুরাতন ঐতিহ্যবাহী খাবারের ব্যবসা
109. বিল্ডিং তৈরির বিভিন্ন সরজামাদি সাপ্লাই দেওয়া
110. শোপিস তৈরির ব্যবসা
111. নিজ এলাকায় আইটি ফার্ম
112. অনলাইনে রেল, এয়ার ও বাসের টিকেট ব্যবসা
113. স্পোর্টস আইটেমের দোকান
114. স্কুল ব্যাগের ব্যবসা
115. আধা রসুনের পেষ্ট তৈরি
116. পটেটো চিপস তৈরি
117. ডেলিভারি ম্যান বা সিকিউরিটি বয় সার্ভিস
118. এপসের মাধ্যমে ক্লিনার ও কাজের বুয়া সার্ভিস
119. ডিম উৎপাদনে মুরগির খামার
120. চেইন শপের ব্যবসা
121. মৌমাছি পালন
122. সেলুন ব্যবসা
123. একুরিয়াম শপ
124. খাতা বানানোর কারাখানা
125. মানি ব্যাগ তৈরি
126. ডে-কেয়ার সার্ভিস
127. বাঁশ ও বেতের তৈরি সামগ্রী
128. ঝিনুক থেকে চুন
129. বিভিন্ন ফলের বীজ সংগ্রহ ও বিক্রি
130. সবজির বীজ সংগ্রহ ও বিক্রি
131. জিম আইটেম সেল
132. জিমনিসিয়াম দেওয়া নিজ এলাকায়
133. পার্লার ব্যবসা
134. জি আই পাইপ তৈরি
135. মিনি সুগার মিল
136. আটা, ময়দা ও সুজির মিল
137. সয়াবিন রিফাইন
138. শতরঞ্জি, শাল, ব্যাগ, ফ্লোরম্যাটসহ বিভিন্ন পাটজাত পণ্য
139. শার্ট, প্যান্ট, পাঞ্জাবি, স্যুটের কাপড়
140. শর্ষের তেল,
141. পেপার মিল,
142. ইটভাটা
143. ঠিকাদারি ব্যবসা
আপনার কোনটা?
ও ১৪টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া:
ব্যবসা? পুঁজি লাগবে না? না, এই অনলাইনের যুগে একটি কম্পিউটার আর ইন্টারনেট কানেকশন থাকেন পুঁজি ছাড়াই আজ থেকেই আপনি ব্যবসায় নামতে পারেন। আসুন দেখে নেওয়া যাক এমন ১৪টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া।
০১. এসইও কনসালটেন্ট : আপনি কি সার্চ ইঞ্জিনের বিষয়ে অভিজ্ঞ? মানে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে জানেন; কিন্তু কোথাও কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন না। প্রতিষ্ঠানের আশায় বসে না থেকে অনলাইনেই শুরু করুন এসইও সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়া। অনেক প্রতিষ্ঠান পাবেন যারা আপনার পরামর্শ নেওয়ার জন্য বসে আছে। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স সাইটে এমন কাজ পাবেন। না হলে সোজা গুগল সার্চ দিন।
০২. বিজনেস প্রশিক্ষণ : আপনার ব্যবসা সম্পর্কে ভাল ধারণা থাকতেই পারে। কিন্তু পয়সার অভাবে নিজের স্বপ্ন অনুযায়ী একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করতে পারছেন না। আপনার এই অভিজ্ঞতা বসে বসে নষ্ট করার কোন মানে নেই।
অনলাইনে এমন অনেককে পাবেন যারা নতুন ব্যবসা শুরু করতে চাইছে। লিংকডইনে যান, সেখানে আপনি ব্যবসা সংক্রান্ত আর্টক্যাল লিখতে পারবেন। এর দ্বারা সেখানে আপনি অনেক ক্লায়েন্ট পাবেন। তাদের সদুপদেশ দিয়ে নিজের মেধা এবং অভিজ্ঞতা ঝালিয়ে নিতে পারবেন। সেই সঙ্গে টু-পাইস ইনকাম তো আছেই।
০৩. স্পেশালাইজড রিটেইলার : বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও অনলাইনে পণ্য কেনাবেচা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এখন দেশের সব বড় শহরগুলোতেই স্পেশালাইজড শপ বা সুপারশপ আছে। এদের মধ্যে অনেক ছোট বড় প্রতিষ্ঠান আছে যারা অনলাইনে নিজেদের প্রতিষ্ঠানের প্রচার এবং বিজনেস শুরু করতে ইচ্ছুক। সেই সব প্রতিষ্ঠানের কোন একটির সঙ্গে চুক্তি করে আপনি তাদের পণ্যসম্ভার দিয়ে একটি অনলাইন শপ চালু করে ফেলতে পারেন। ঘরে বসে হয়ে যান রিটেইলার শপার।
০৪. সোশ্যাল মিডিয়া পরামর্শক : তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে সোশ্যাল সাইটগুলো চরম উত্কর্ষ অর্জন করেছে। জীবনের সব সমস্যার সমাধান যেন হয়ে উঠছে ফেসবুকের মত মাধ্যমগুলো। নিত্য নতুন ফিচারের পাশাপাশি বাড়ছে সোশ্যাল সাইট হ্যাক করে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে ব্যবহার করার মত ঘটনা। আপনার যদি সোশ্যাল সাইটগুলোর ব্যবহারবিধি, নিরাপত্তাসহ ফ্রেন্ড-ফলোয়ার বৃদ্ধির বিভিন্ন ট্রিকস জানা থাকে হবে আপনি হয়ে যেতে পারেন সোশ্যাল মিডিয়া কনসাল্টেন্ট। এমনটা করলে অনেক ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাজ পেতে পারেন।
০৫. ওয়েব ডিজাইন : বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত বিজনেস এটা। এখন একটি ছোটখাট প্রতিষ্ঠানও চিন্তা করে তাদের একটা ওয়েবসাইট থাকা দরকার। আপনার যদি ওয়েব ডিজাইন জানা থাকে তবে বসে থাকার কোন মানে নেই। ফ্রিল্যান্স সাইটগুলোতে নিজের পোর্টফোলিও পোস্ট করুন। একটি নমুনা ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে রাখুন। বাজারদর বিবেচনা করে সাশ্রয়ী পারিশ্রমিক ঘোষণা করুন। আপনাকে আর ঠেকায় কে?
০৬. আবেদনপত্র/কভার লেটার লেখা : আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে অনেক শিক্ষিত মানুষ সুন্দর করে একটি চাকরির আবেদনপত্র লিখতে জানে না। কিন্তু চাকরিক্ষেত্রে একটি সুন্দর গ্রহণযোগ্য আবেদনপত্র কিংবা কভার লেটার অন্যদের সঙ্গে পার্থক্য গড়ে দিতে পারে। আপনার এই বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকলে লিংকডইন কিংবা সোশ্যাল সাইটগুলোয় এই বিষয়ে ক্লায়েন্ট খুঁজতে পারেন। ক্লায়েন্ট যে পাবেন এতে কোন সন্দেহ নেই।
০৭. টাস্ক ম্যানেজার/সহকারী : আপনার যদি ভাল অর্গানাইজিং দক্ষতা থাকে তবে আপনি এই ব্যবসার উপযুক্ত। আপনি কি অনলাইনের বিভিন্ন সমস্যার দ্রুত সমাধান দিতে পারেন? তবে আপনার এই দক্ষতা একজন ব্যাক্তিগত সহকারী কিংবা অনলাইন টাস্ক ম্যানেজার হিসেবে কাজে লাগাতে পারেন। TaskRabbit কিংবা Zirtual এর মত কোম্পানীগুলো টাকার বিনিময়ে আপনার মত মানুষকেই খুঁজে থাকে। এসব সাইটে আপনি ডাটা রিসার্চ, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট সহ বিভিন্ন কাজে সহকারীর দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
০৮. প্রফেশনাল ফ্রিল্যন্সার : ফ্রিল্যান্সিং বলতে সাধারণত অবসর সময়ের কাজকেই আমরা বুঝে থাকি। কিন্তু সময়ের পাশাপাশি ধারণাও পাল্টে গেছে। এখন প্রচুর বেকার তরুণ-তরুণী ফ্রিল্যান্সিংকে মূল পেশা হিসেবে গ্রহণ করছেন। আপনি চাইলে পার্টটাইম কাজও করতে পারেন। বেকার বসে না থেকে আজই যুক্ত হোন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে।
০৯. অনলাইন মার্কেটিং : আপনি যদি আমাজানের মত সাইটগুলোতে পণ্যের রিভিউ লেখায় অভ্যস্ত থাকেন তবে এখনই তা বন্ধ করুন। কারণ বিনামূল্যে কেন আপনি কোন পণ্যের মার্কেটিং করবেন? ওয়ার্ড অব মাউথ-এর মত অনেক কোম্পানী আছে যারা নিজেদের প্রোডাক্ট অনলাইনে প্রমোট করার জন্য আপনাকে পয়সা দেবে। আপনার যদি প্রচুর ফলোয়ার সমৃদ্ধ সাইট কিংবা সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট থাকে তবে তো সোনায় সোহাগা। আজই লেগে যান কাজে।
১০. ই-বুক লেখক : আপনার লেখালেখির হাত, ভাষার দক্ষতা এবং টাইপিং স্পীড যদি ভাল থাকে তবে আপনি অনায়াসে একজন ই-বুক রাইটার হতে পারেন। এটি অনেক সহজ একটা কাজ। ই-বুকের চাহিদা এত পরিমাণে বাড়ছে যে ই-বুক রাইটার খুঁজতে পাবলিকেশন্সগুলো হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। অনলাইনে এমন গ্রাহক খুঁজে নিতে পারেন সহজেই।
১১. প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান : অনেক ছোটখাট কোম্পানী আছে যাদের কোন আইটি স্পেশালিস্ট নেই। তাদের প্রযুক্তিগত কোন সমস্যা হলে বাইরের লোক ডাকতে হয়। আপনি এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে অনলাইনে বসেই শুরু করতে পারেন প্রযুক্তগত পরামর্শ প্রদান। সমস্যা হলে তারা আপনাকে জানাবে এবং আপনি ঘরে বসেই সমাধান দিয়ে দেবেন। আর কী চাই?
১২. ভার্চুয়াল চালান : শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এই কাজটি আপনি নিজেই অহরহ করে থাকেন ব্যাংক কিংবা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে। আপনার একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে সেখানে গুগল চেকআউটের মত ট্রানজেকশন হ্যান্ডল করতে পারেন। বিভিন্ন ব্র্যান্ড তাদের অনলাইন চালানসমূহ অর্গানাইজ করার জন্য আপনাকে খুঁজে নেবে। আপনি তাদের সাইট থেকে পণ্যের ছবি বিবরণ কপি করে নিজের ওয়েবসাইটে আনুন। তারপর নির্দিষ্ট আর্থিক চুক্তির বিনিময়ে নেমে পড়ুন পণ্য বিক্রয়ে।
১৩. হস্তশিল্প বিক্রেতা : অটোমেটিক মেশিনের যুগে হস্তশিল্পের কদর মোটেই কমেনি। বরং প্রচারের অভাবে এই প্রাচীণ শিল্প মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারছে না। আপনি এমন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে পারেন। তাদের পণ্য আপনি অনলাইনে বিক্রি করবেন। গ্রাহকের কাছ থেকে নির্দিষ্ট সার্ভিস চার্জ নিয়ে আপনি কুরিয়ারের মাধ্যমে পণ্য পৌঁছে দিতে পারেন তাদের কাছে।
১৪. অ্যাপ ডেভলপার : স্মার্টফোনের যুগে অ্যাপের ছড়াছড়ি। মানুষ এখন কম্পিউটারে বসে সাইট ব্রাউজ করার চাইতে স্মার্টফোন অ্যাপেই কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। তাই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এখন অ্যাপ ডেভলপিংয়ে আগ্রহী। আপনি যদি কোডিং সম্পর্কে ভাল জেনে থাকেন তবে লেগে পড়ুন অ্যাপ ডেভলপিংয়ে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন সফওয়্যার ডেভলপার কোম্পানীও অনলাইনে ডেভলপার চায়। প্রথমে নিজে একটি আকর্ষণীয় অ্যাপ তৈরি করে নমুনা হিসেবে দেখান এবং যৌক্তিক পারিশ্রমিক দাবি করুন। আপনার কাজ পাওয়া নিশ্চিত।


#নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন

আপনাদের সবার মা-বাবা কে আমার সালাম !প্রতিদিন আপনার মা-বাবাকে সালাম করবেন তারপর মা ও বাবাকে জরিয়ে ধরে বলবেন "মা/বাবা আমি ...
10/03/2023

আপনাদের সবার মা-বাবা কে আমার সালাম !

প্রতিদিন আপনার মা-বাবাকে সালাম করবেন তারপর মা ও বাবাকে জরিয়ে ধরে বলবেন "মা/বাবা আমি আপনাকে অনেক ভালোবাসি"। এখনি করুন। যারা বাবা-মা থেকে দূরে থাকেন ফোন করে বলুন।

প্রথমে একটু লজ্জা লজ্জা লাগবে, কারো কারো অনেকদিন বলা হয় না, কিন্ত এই লজ্জা ভাঙ্গতে হবে...
বাবা-মাকে জড়িয়ে ধরে আপনি একটা শিহরণ পাবেন - এটা আপনাকে ব্যাপক শক্তি ও সাহস দিবে এগিয়ে যাবার জন্য।

মা-বাবাকে জড়িয়ে ধরার পর কার কি অনুভুতি হয়েছে, লিখে জানাবেন বাবা-মায়ের অনুভুতি সহ।

যাদের বাবা/মা বেঁচে নেই, তাঁদের জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করুন।

যাদের মা-বাবা বেঁচে আছেন, তাঁরা পৃথিবীর সবচেয়ে ভাগ্যবান মানুষ।

মা-বাবাকে অবহেলা করে সফল হয়েছে বা সুখে আছে, এমন একটি উদাহরণও কেউ দিতে পারবে না। সময় থাকতে মা-বাবার যত্ন নিন।

আপনার প্রতিদিনের কাজের জন্য এই দোয়া হবে একটা পাওয়ার।

এক সময় এই অতিরিক্ত ভালোবাসা আপনার অভ্যাসে পরিনত হবে। তখন আপনার সাথে ঘটতে থাকবে একের পর এক ম্যাজিক, চমক ও সৌভাগ্য !



#নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন

“পারবো না বা আমাকে দিয়ে হবে না” বলে কিছু নেই...প্রায় ৫ বছর আগে, আমি যখন আপনাদের মত তরুন-তরুণীদেরকে নিয়ে বিশেষ করে ৬৪ জেল...
08/03/2023

“পারবো না বা আমাকে দিয়ে হবে না” বলে কিছু নেই...
প্রায় ৫ বছর আগে, আমি যখন আপনাদের মত তরুন-তরুণীদেরকে নিয়ে বিশেষ করে ৬৪ জেলা নিয়ে এই রকম বিশাল ও লম্বা উদ্যোক্তা তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালার কথা ভাবছিলাম, স্বপ্ন দেখছিলাম এবং কয়েক জনের সাথে আলাপ করছিলাম, সবাই বলেছে - এটা অসম্ভব!
বিশেষ করে টানা ৯০ দিন এই কর্মশালা চালানো, এটাতো অবাস্তব কল্পনা, আমার ধৈর্য থাকবে না।
কিন্তু আমি হাল ছাড়িনি, লেগে ছিলাম ব্যাপক ভাবে অনেকটা নিজের সাথে সংগ্রাম করে। নিজের পরিবার থেকে কিছু সময়, অফিস থেকে কিছু সময়, আড্ডা ও টিভি দেখা বাদ দিয়ে কিছু সময় এবং ঘুম থেকে কিছু সময় নিয়ে এই বিশাল কর্মযজ্ঞ করতে থাকলাম।
এক সময়ে আপনাদের শিখার আগ্রহ দেখে ও আপনাদের ব্যাপক ঘুরে দাঁড়ানো, আপনাদের বদলে যাওয়া ও আপনাদের সফলতা ও পরিবর্তন দেখে কাজটার প্রেমে পড়ে গেলাম।
দেখতে দেখতে প্রায় ৫ বছর ৩ মাস হয়ে গেলো। ২০টি ব্যাচ শেষ করে টানা ২১তম ব্যাচ চলছে গত ১৮৯০ দিন ধরে। একেই বলে কোন কাজে লেগে থাকা। আপনার বিজনেসেও আপনাকে একইভাবে লেগে থাকতে হবে।
কোন একটা কাজে সফল হবার মূল মন্ত্র হচ্ছে - 'প্রতিদিন' ঐ কাজটা করা।
এবং নিজের দুর্বলতা গুলো চিহ্নিত করে, সেগুলো ইম্প্রুভ করতে থাকা।
আপনাদের প্রতিটি সফলতা আমি ভিডিও, লাইভ ও পোস্টের মাধমে তুলে ধরছি প্রতিনিয়ত। সবাইকে জানাবো ৫০০০ জন ঘুরে দাঁড়ানো উদ্যোক্তাদের গল্প Utv Live এর মাধ্যমে।
আপনাদের হাসি ও খুশী, আপনাদের এগিয়ে যাওয়া আমাকে অনেক বেশি আনন্দ দেয়। আমি খুশী আমরা এই বিশাল ৬৬৮,০০০ শিক্ষার্থী ও ৩৮৬,০০০ আজীবন মেম্বারদের পরিবারের সবাই ভালোমানুষ হতে পেরেছি এবং ভালোমানুষ হয়ে থাকবো আজীবন - যত বাধাই আসুক।
তবে ভালোমানুষ হয়ে থাকার ব্যাপারে নিজেকে ফাঁকি দেবেন না কখনো। মনে রাখবেন আপনার জবাবদিহিতা আপনার কাছে।
আর আমার একটা মেসেজ দেবার ছিল বর্তমান সমাজকে – রাজনীতি করা ছাড়া, স্বার্থ ছাড়াও সমাজের জন্য, দেশের জন্য, তরুণদের জন্য কাজ করতে পারে এমন কিছু কিছু মানুষ এই বাংলাদেশে এখনও আছে।
নিঃস্বার্থভাবে সমাজকে ও দেশকে কিছু দেবার জন্য সময় তাদের আছে। একটু পাগলামো ছাড়া কোন ভালো ও মহৎ কাজ হয় না, হয়নি কখনো।
এই শিক্ষা আপনার যদি আপনাদের আগামী দিন গুলোতে কাজে লাগাতে পারেন এবং মেনে চলেন, তবে আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি, আপনাদের আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না। শুধু স্বপ্নের পিছনে লেগে থাকতে হবে।
আপনারা অনেক ভালো থাকবেন, জীবনে সফল হবেন, ভালোমানুষ হবেন - এটাই আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।


#নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন

সার্টিফিকেট বানানোর শিক্ষা নয়, দরকার কাজ শেখার শিক্ষা।একটা সময়ে স্কুলে অলিখিত একটা নিয়ম ছিল, যারা ভালো ছাত্র (মেধাবী) তা...
07/03/2023

সার্টিফিকেট বানানোর শিক্ষা নয়, দরকার কাজ শেখার শিক্ষা।

একটা সময়ে স্কুলে অলিখিত একটা নিয়ম ছিল, যারা ভালো ছাত্র (মেধাবী) তারা সবাই বিজ্ঞান বিভাগে পড়বে অর্থাৎ তারা ডাক্তার/ইঞ্জিনিয়ার হবে। যারা গড়ে ৪০-৫০ নম্বর পেতেন ও ইংরেজিতে ফেল করতেন তারা বাণিজ্য বিভাগে পড়বে অর্থাৎ তারা ব্যাংক/অফিসের হিসাবনিকাশের চাকরি করবে।

আর যাদের একমাত্র আশা ভরসা ও স্বপ্ন ৩৩ নম্বর, তারা মানবিক বিভাগে পড়বে অর্থাৎ সরকারী চাকরি করবে বা স্কুল বা কলেজে মাস্টারি করবে। বলে দেয়ার কেউ ছিল না যে তাদের আসলে কি করা উচিৎ বা কি পড়া উচিৎ।

বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি এবং ধীরে ধীরে টেলিভিসন ও ইন্টারনেটের প্রসারের কারণে এই ধারণা বদলেছে। এখন মেধাবিরা শুধু ডাক্তার/ইঞ্জিনিয়ার নয়, তারা চার্টার্ড অ্যান্ড কষ্ট একাউনট্যাঁনট, এমবিএ, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি পড়ছে। তরুণরা এখন নিজেরাই নানান রকম তথ্য এনালাইসিস করতে পারছে কোথায় তাদের পড়া উচিৎ। তবুও এখনো বাবা-মা রা তাদের সিধান্ত চাপিয়ে দিচ্ছেন সন্তানদের উপর যে তারা কি হবে বা কি বিষয়ে পড়বে।

কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমাদের দেশে সবাই হুজুগে দৌড়ায়। এক একবার একেকটা জোয়ার আসে তো সবাই সেটাতে গা ভাসিয়ে দেয়। শিক্ষা বাণিজ্যিকরাও সেই সুযোগটা লুফে নেন। ২-৪ টা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি বাদ দিলে বাকি ইউনিভার্সিটিগুলুর মান নিয়ে কথা নাই বা বললাম। এত বিবিএ এমবিএ দিয়ে কি হবে? কারা চাকরী দিবে, কোথায় চাকরী পাবে আমাদের তরুণরা?

যে ছেলেটা বা মেয়েটা ক্রিকেট খেলবে, গান করবে, অভিনয় করবে, ফটোগ্রাফার হবে, বড় সেফ হবে, ডিজাইনের কাজ করবে, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট করবে, হোটেলে কাজ করবে, আউটসোরসিং এর কাজ করবে, ফাস্ট ফুডের বিজনেস করবে, মেডিক্যাল ল্যাব এর কাজ করবে, মার্চেন্ডাইজিং এর কাজ করবে, আধুনিক কৃষি ভিত্তিক কাজ করবে - সে কেন বিবিএ এমবিএ বা ভূগোল পড়বে! খেলা, গান, ডিজাইন, ফটোগ্রাফি, মার্চেন্ডাইজিং সহ এই সকল বিষয়ের উপর তারা গ্রাজুয়েসান করবে প্রয়োজনে মাষ্টারস করবে।

দরকার এসএসসির পর থেকেই কারিগরি শিক্ষা। যারা গত ১৫-২০ বছরে শত শত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি বানিয়ে এমবিএ ও বিবিএ সার্টিফিকেট বিক্রি করেছেন এবং আমাদের তরুণরা সবাই সেই সনদ দিয়ে কোন চাকরী বা উদ্যোত্তাও হতে পারেনি, তাদের অনুরোধ করবো আপনারা এবার কিছু আধুনিক কারিগরি কলেজ/ইউনিভার্সিটি বানান যাতে আমাদের মেধাবী ও কর্মঠ তরুণরা এসএসসির পর থেকেই হাতে কলমে কাজ শিখতে পারে ও ঐসকল বিষয়ে প্রয়োজনে ডিগ্রি নিতে পারে।

এক্ষেত্রে সরকারের শিক্ষা ব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন প্রয়োজন ও নতুন নীতিমালা দরকার। যদিও আমাদের দেশে বেশ কিছু পলিটেকনিক ইন্সিটিউট আছে, ঐগুলোর মান এবং সিলেবাস বর্তমান সময়ে একেবারেই অচল।

যদি ঐগুলোকে ব্যাবহার করেও আমাদের লাখ লাখ দেশ প্রেমিক শ্রমিকদের বিদেশে পাঠানো যেত, তবে তারা এখনকার চেয়ে ২-৩ গুন বেশী আয় করতে পারতো। আমাদের তরুণরা বিদেশের হোটেলের রুম সার্ভিসের কাজ না করে ম্যানেজার হতো।

গ্র্যাজুয়েশান শেষ করেই মাস্টার্স পড়তে যাবেন না। আগে কিছু দিন কাজ করুন তারপর নিজের টাকায় মাস্টার্স করবেন। গ্র্যাজুয়েশান করে তারপর মাস্টার্স শেষ করে তারপর সিভি বানিয়ে চাকরীর জন্য আবেদন করবেন, সেই দিন শেষ ! শুধু সার্টিফিকেট দিয়ে এখন আর চাকরী বা ব্যবসা হবে না, সাথে লাগবে দক্ষতা।

২-৩ বছর চাকরী বা ব্যবসা করার পর প্রয়োজন হলে মাস্টার্স করবেন নাইট শিফটে।

সার্টিফিকেট বানানোর শিক্ষা নয়, দরকার কাজ শেখার শিক্ষা এবং বিজনেস ও উদ্যোক্তা মনন শিক্ষা।



#নিজের_বলার_মত_একটা_গল্প

আপনি যে বিজনেসই করেন না কেন আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের একটা ফেসবুক পেইজ এবং সম্ভব হলে ওয়েব সাইট করবেন – এ...
06/03/2023

আপনি যে বিজনেসই করেন না কেন আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের একটা ফেসবুক পেইজ এবং সম্ভব হলে ওয়েব সাইট করবেন – এতে আপনার পণ্যের বিক্রির বাজারটা অনেক বড় হবে।

এফ-কমার্স বা ফেসবুক পেজ খুলে ব্যবসার কিছু নিয়মঃ

ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে আপনার পছন্দসই কোন ব্যবসা করা যায়।এটাকে বলতে পারেন ফেসবুকভিত্তিক ইকমার্স ব্যবসা। হোক সেটা কোন বুটিক বা ক্রাফট শপ বা হোমমেড ফুড বা সুপার শপ যেকোনো ব্যবসা যেটি আপনি ভালভাবে করতে পারবেন বলে মনে করেন। এই ব্যবসায় পুঁজি লাগে খুবই কম লাগে।

১. একটু ভালভাবে জেনে আপনিও কর্মসংস্থানের ভাল একটা উপায় বের করে নিন।

২. আমাদের দেশে বর্তমানে ফেসবুক ব্যবহারকারী প্রায় ৫ কোটি যেখানে ২০০৯ সালে ছিল মাত্র ১ লাখ। সুতরাং বুঝতেই পারছেন এখানে আপনার ক্রেতার অভাব নাই, অভাব আছে শুধু বিশ্বস্ত এফ– কমার্স উদ্যোক্তার।

৩. এই ব্যবসায় আসতে হলে আপনাকে ব্যবসায়িক ধারণাটা খুবই ভাল রাখতে হবে। এই জন্য ব্যবসায় নামার আগে যত পারেন এই ব্যাপারে জানার চেষ্টা করুন।

৪. মনে রাখবেন এইখানে অর্থগত ইনভেস্টমেন্টের চেয়ে জ্ঞানগত ও বুদ্ধিগত ইনভেস্টমেন্ট বেশি দরকার।

৫. যেভাবে পেজ খুলবেন: এই পেজ যে কোন বয়সের যে কেউ খুলতে পারবেন। এর জন্য আলাদা কোন পেপারস লাগবে না।শুধু লাগবে আপনার ফেসবুক আইডি।

৬. প্রথমে আপনার ফেসবুক আইডি থেকে নিচের ঠিকানাটি আপনার আইডির সার্চ অপশানে লিখে এন্টারচাপুন: www.facebook.com/pages/create
অথবা কোন একটা পেজে গিয়েও create page অপশান পাবেন। সেখানে ক্লিক করুন।

৭. এরপর যে উইন্ডো ওপেন হবে সেখানে নিচের কিছু ক্যাটাগরি পাবেন।
- Local business or Place
- Company, Organization or Institution
- Brand or Product
- Artist, Band or Public Figure
- Entertainment
- Cause or Community

আপনি যেটা করতে চান সেই ক্যাটাগরিতে ক্লিক করার পর এক বা একাধিক অপশান আসবে। সেগুলোতেপ্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে Get Started বাটনে ক্লিক করুন। এর পর যে অপশান গুলো আসবে তা পুরন করেফেলুন।

৮. এরপর পোফাইল পিক আপলোড দিয়ে Basic Info এর ঘর গুলো পুরন করুন। About অংশে আপনারব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের বর্ণনা দিন। এরপর Continue বাটনে ক্লিক করুন। এইবার আপনার পেজ তৈরি হয়েগেল।

৯. আপনার পেজে কোন পরিবর্তন করতে চাইলে Edit Page অপশান থেকে যে কোন সময় এডিট করতেপারবেন।

আপনিও চাইলে খুব দ্রুত শুরু করে দিতে পারেন এফ–কমার্স ব্যবসা। একটু চোখ কান খোলা রেখে মার্কেটের খোঁজ খবর নিয়ে শুরু করে দিন এখনই।



#নিজের_বলার_মত_একটা_গল্প

Address

Natore

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Natorer Zia Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Natorer Zia Vlog:

Videos

Share