Dhulpi Fast Food - ধুলপি ফাস্ট ফুড

Dhulpi Fast Food - ধুলপি ফাস্ট ফুড Address: Mayakanon Gate, Kotbari Bridge, Abdullahpur to Ate para Road, Dhaka 1230
140.0 m

14/12/2022
10/11/2022

খারাপ সময় শক্তিশালী মানুষ তৈরি করে,
শক্তিশালী মানুষ সময়কে সহজ করে তোলে,
সহজ সময় দূর্বল মানুষ তৈরি করে,
দূর্বল মানুষ আবার সময়কে কঠিন করে তোলে।
এটাই বাস্তব...।

08/11/2022

এইটাকেই বলে ভালোবাসা 😭

ইরানের একটা ছোট্ট গ্রাম। ওখানে সুরাইয়ার সংসার। স্বামী, দুই কন্যা আর দুই পুত্র সন্তান। স্বামীর হঠাৎ নজর পড়ে চৌদ্দ বৎসর বয়...
23/09/2022

ইরানের একটা ছোট্ট গ্রাম। ওখানে সুরাইয়ার সংসার। স্বামী, দুই কন্যা আর দুই পুত্র সন্তান। স্বামীর হঠাৎ নজর পড়ে চৌদ্দ বৎসর বয়সী এক কিশোরীর ওপর। তাকে বিয়ে করার আকাঙ্খা মাথায় চাপে। কিন্তু ঘরে স্ত্রী থাকতে আরেকটা বিয়ে করা ঝামেলা। খরচাপাতিও বেশী। তখন স্বামী ফন্দি আঁটে। গ্রামের সর্দারের সাথে বোঝাপড়া করে। এবং নিজের স্ত্রীর নামে গুজব রটিয়ে দেয়। গুজব হলো, স্ত্রীর একটা অবৈধ সম্পর্ক আছে। গুজব শক্তিশালী করার জন্য হুমকি ধমকি দিয়ে সাক্ষীও জোগাড় করে। সুরাইয়ার অপরাধ প্রমাণিত হয়। নিয়ম অনুযায়ী সুরাইয়াকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

মৃত্যুদণ্ডটা ভয়ানক। প্রকাশ্যে রাস্তায় গর্ত খোঁড়া হয়। সুরাইয়ার হাত পা বাঁধা হয়। গর্তে কোমর পর্যন্ত পোঁতা হয় তাকে। মাটি দিয়ে ভরাট করা হয় চারপাশ। তারপর দূর থেকে পাথর ছোঁড়া হয় শরীর উদ্দেশ্য করে। প্রথম পাথর ছুঁড়তে হয় সুরাইয়ার পিতাকেই। তারপর একেক করে সবাই। এমনকি সুরাইয়ার দুই পুত্রকেও জোর করে পাথর ছুঁড়তে বাধ্য করা হয় মায়ের দিকে। বেশ কিছুক্ষণ ধরে অনর্গল পাথর ছোঁড়ার পর সুরাইয়ার চারপাশের মাটি লাল হয়ে আসে, ছিঁটে ছিঁটে রক্ত পড়ে। শরীরের নাড়াচাড়া বন্ধ হয়। তখন স্বামী উপুড় হয়ে পড়ে থাকা সুরাইয়ার রক্তাক্ত মুখের দিকে তাকিয়ে পরীক্ষা করে, সে বেঁচে আছে কিনা। সুরাইয়া বেঁচে ছিল অমন ক্ষত বিক্ষত হওয়ার পরও। চোখ খুলেছিল। তখনও মরেনি বুঝতে পেরে স্বামী সহ গ্রামের সবাই সুরাইয়ার আশপাশে পড়ে থাকা রক্তাক্ত পাথর কুড়িয়ে নিয়ে পুনরায় ছুঁড়তে শুরু করে। সুরাইয়ার মৃত্যু হয় অতঃপর।

এই হৃদয়বিদারক ঘটনাটি লিখেন একজন ইরানি লেখক। নাম, ফ্রিদৌনি সাহেবজাম। সময়, উনিশশো নব্বই সাল। বইটি ইরান ব্যান করে দেয়। বাস্তবিক একটা ঘটনার আদলে লেখা এই বই ইন্টারন্যাশনাল বেস্টসেলার হয়। দুই হাজার আট সালে এই বইটি স্ক্রিনে আনা হয় প্রথমবার। একটা সিনেমা বানানো হয়। নাম, "দ্য স্টোনিং অফ সুরাইয়া এম"। প্রায় ছয়শো সিনেমার শর্ট রিভিউ আছে আমার। অনেক আগে দেখার পরও, কখনও এই সিনেমা সম্পর্কে বলিনি কাউকে। কারণ, এই সিনেমা কার মগজে কী পরিমাণ চাপ সৃষ্টি করতে পারে, তার কোনো ধারণাই আমার নেই। অহরহ স্ল্যাশার গেলা আমারই এই সিনেমা হজম হয়নি।

আমাদের প্রজন্ম চিন্তাভাবনা করে। বসে বসে গণ্ডি নির্ধারণ করে। সংস্কৃতি, শালীনতা, অশালীনতার সংজ্ঞা আওড়ায়। ধর্ষণের কারণ খুঁজে। সমস্যার উপায় খুঁজে। আঙুল তোলে, আর দেখায়, কিভাবে নারী নিরাপদ, কোথায় নারী নিরাপদ।

আজ আমার ওদের জানাতে ইচ্ছে করল, সারা গা আবৃত করে চলাফেরা করা একটা দেশে এক মধ্যবয়সী নারীকে পুরো গ্রাম পাথর ছুঁড়ে ছুঁড়ে মেরে ফেলেছিল শুধুমাত্র একটা অপবাদ শুনে। যে অপবাদের এক ছটাক সত্যতাও ছিল না। ঐ নারী মৃত্যুর আগে সম্মুখে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখা দোপেয়ে'দের একটি প্রশ্ন করে গিয়েছিলেন।

"আমি তোমাদের প্রতিবেশী,
তোমাদের সাথেই আহার করেছি,
আমি তোমাদের কন্যা,
আমি তোমাদের স্ত্রী,
আমি তোমাদেরই মা,
তোমরা একটা মানুষের সাথে কিভাবে এইরকম করতে পারো?

সুরাইয়ার চোখজোড়া দেখে তুরস্কের একজন কবি'র কিছু উদ্ধৃতি......

'আমি তোমাকে গোপন ক'রে রাখব, বিশ্বাস করো
আমি যা লিখি, যা আঁকি তার মধ্যে,
আমি যা গাই, যা বলি তার মধ্যে।
তুমি থাকবে অথচ কেউ জানবে না
এবং কেউ তোমাকে দেখতে পাবে না,
শুধু আমার চোখে তুমি বেঁচে থাকবে।'

‘স্যাপিওসেক্সুয়াল’ বলতে কি বোঝায়? কারা আসলে ‘স্যাপিওসেক্সুয়াল’?মানুষ যখন কারও প্রেমে পড়ে তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই সে চেহার...
06/05/2022

‘স্যাপিওসেক্সুয়াল’ বলতে কি বোঝায়? কারা আসলে ‘স্যাপিওসেক্সুয়াল’?
মানুষ যখন কারও প্রেমে পড়ে তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই সে চেহারা, বাহ্যিক সৌন্দর্য ইত্যাদি দেখে প্রেমে পড়ে। কিন্তু এমনকিছু মানুষ আছেন যারা চেহারা কিংবা শারীরিক সৌন্দর্য নয়, শুধু বুদ্ধিমত্তা দেখেই প্রেমে পড়েন তারা। বিজ্ঞানের ভাষায় যাকে বলা হয় ‘স্যাপিওসেক্সুয়াল’।
স্যাপিওসেক্সুয়ালদের প্রেম ও যৌনতার অনুভূতি আবর্তিত হয় মস্তিষ্ককে ঘিরে। শারীরিক সৌন্দর্য বা সামাজিক অবস্থানের চেয়ে তাদের কাছে অনেক বড় হয়ে দাঁড়ায় অপরদিকের মানুষটির বুদ্ধিমত্তা। অপরদিকের মানুষটির গভীর চিন্তাশক্তি, কৌতূহলী মনোভাব, প্রচলিত ব্যবস্থাকে প্রশ্ন করার মানসিকতা তাদের প্রচণ্ড আকৃষ্ট করে। মনস্তাত্ত্বিক, রাজনৈতিক, দার্শনিক আলোচনা থেকে তারা রসদ সংগ্রহ করেন, এবং মনে করেন কারো যৌন আকর্ষণ শরীরে নয়, বরং তার মেধায় লুকিয়ে থাকে। আপনিও কি এমন? মিলিয়ে নিন।
স্যাপিওসেক্সুয়ালেরা কখনোই হুট করে প্রেমে পড়েন না। যেহেতু শারীরিক সৌন্দর্য তাদের টানে না, তাই প্রেমে পড়তে তাদের সময় লাগে। ফলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আগে বন্ধুত্ব হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানসিক ও বৌদ্ধিক সংযোগ হলে তবেই আসে প্রেমের প্রশ্ন।
মেধা বা বুদ্ধির আকর্ষণ সবচেয়ে বেশি হলেও শারীরিক আকর্ষণ যে একেবারেই নেই, তা নয়। কিন্তু স্যাপিওদের কাছে শারীরিক আকর্ষণটা খুবই সাময়িক। দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্কের জন্য কখনোই চেহারাটা বড়ো হয়ে দাঁড়ায় না তাদের কাছে।
স্যাপিওদের কাউকে পছন্দ মানে সত্যিই পছন্দ। এর একটা কারণ স্যাপিওদের সহজে কাউকে পছন্দ হয় না, অনেকটা সময় লাগে। উলটোদিকের মানুষটার সঙ্গে মেধা ও বৌদ্ধিকভাবে সংযোগ স্থাপনের পরই আসে তাকে ভালোলাগার প্রশ্ন। ফলে যখন কাউকে তাদের ভালো লাগে, তখন সেটা বেশ সিরিয়াসই হয়।
স্যাপিওসেক্সুয়ালদের সব সম্পর্কই শুরু হয় বন্ধুত্ব দিয়ে, সেখানে প্রেমের ছিটেফোঁটাও থাকে না। তাই যখন আপনার মনে প্লেটোনিক স্তর পেরিয়ে প্রেমের সূত্রপাত হয়, তখন আপনার বন্ধুও একইরকম ভাবছেন কিনা, সে বিষয়ে সন্দেহ থেকেই যায়। ফলে বন্ধুকে মনের কথা বলবেন কি বলবেন না, তা নিয়ে আপনার মনে সংশয় তৈরি হয়।
যারা অতিরিক্ত চিৎকার, মেজাজ দেখানো, কিংবা বোকামী করে তারা স্যাপিওদের দু’চক্ষের বিষ। যারা নিজেদের অনুভূতিকে যুক্তির সাহায্যে ব্যাখ্যা করতে পারেন, যারা চট করে মেজাজ হারান না, জটিল পরিস্থিতিকেও শান্তভাবে সমাধান করার চেষ্টা করেন, সেরকম মানুষকেই পছন্দ করেন স্যাপিওরা।
খুব বেশি মানুষের সঙ্গে আপনার ঘনিষ্ঠতা হয় না সচরাচর। প্রেমের সংখ্যাও আপনার খুবই কম। সাধারণত নিজের ছোট বৃত্তেই থাকতে পছন্দ করেন আপনি। তাই আশপাশের অনেকেই আপনাকে অহঙ্কারী বলে ভুল করেন। তাতে আপনার মোটেই বিচলিত হওয়ার কারণ নেই, নিজের পছন্দ আর ধ্যানধারণায় স্থির থাকুন 💙💙
© ছবি ও লেখা সংগৃহিত।

ছবিতে যে নারীকে দেখছেন তিনি "লেডি মেহেরবাঈ টাটা"তার গলায় ঝুলছে ২৪৫ ক্যারাটের একটি হীরা। এটির আকার কোহিনূরের দ্বিগুণ। এই ...
05/05/2022

ছবিতে যে নারীকে দেখছেন তিনি "লেডি মেহেরবাঈ টাটা"
তার গলায় ঝুলছে ২৪৫ ক্যারাটের একটি হীরা। এটির আকার কোহিনূরের দ্বিগুণ। এই হীরাটি তার স্বামী ডোরাবজী টাটা ১৯০০ সালে তাকে উপহার দিয়েছিলেন।

লেডি মেহেরবাঈ টাটা ১৯২৪ সালে প্যারিস অলিম্পিকে টেনিসে মিক্সড ডাবলসে খেলেছিলেন।
তিনি শাড়ী পরতে ভালোবাসতেন। তাই সবসময় শাড়ীই পরতেন। ১৯৩১ সালে লিউকোমিয়াতে মারা যান তিনি।

এরপর তার স্বামী ডোরাবজী টাটা তাঁর সেই হীরা ও অন্য সমস্ত গয়না বিক্রি করে একটি তহবিল গঠন করেন এবং সেই তহবিল থেকেই--টাটা ক্যান্সার হসপিটাল -এর সৃষ্টি হয়। হাজার হাজার ক্যান্সার রোগী প্রতিবছর এই হাসপাতালে গিয়ে নিজের চিকিৎসা করিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন।

নোবেল জয়ী ব্রিটিশ সাহিত্যিক উইলিয়াম গোল্ডিং বলেছিলেন_"মেয়েরা বোকা দেখেই তাঁরা পুরুষের সমান অধিকার দাবি করে। কারন মেয়েরা জানে না, তাঁরা পুরুষের চেয়ে অনেক বেশী উচ্চতর। মেয়েদের আপনি যাই দেন না কেন, সে সেটাকে আরও উচ্চতর কিছু বানিয়ে দিবে।

মেয়েদের আপনি একটা ঘর দিবেন, সে সেটাকে বাড়ি বানিয়ে ফেলবে। আপনি তাকে বাজার দিবেন, সে আপনাকে রান্না করে খাবার বানিয়ে দিবে। আপনি তাকে হাসি দিবেন, সে আপনাকে হৃদয় দিয়ে দিবে। আপনি যাই দিবেন সে তাই কয়েক গুন মহৎ করে ফেরত দিবে।❤

আর আপনি যদি তাকে যন্ত্রণা দেন, তবে প্রস্তুত থাকুন, সে আপনার জীবন জাহান্নাম বানিয়ে দিবে।🙂

Follow: Scien - Thush

04/05/2022

তুমি যদি কাউকে হাসাতে পারো , সে তোমাকে বিশ্বাস করবে। সে তোমাকে পছন্দও করতে শুরু করবে।

বিশ্বাস
04/05/2022

বিশ্বাস

inshallah
03/05/2022

inshallah

কপি পোস্ট উপকার হবে একবার পড়ুন💞স্বামী তার বাধ্যগত স্ত্রীকে - বিদেশ যাওয়ার আগে স্ত্রীকে বলে গেলো আমি বাড়ি না আসা পর্যন্ত ...
03/09/2021

কপি পোস্ট উপকার হবে একবার পড়ুন💞
স্বামী তার বাধ্যগত স্ত্রীকে - বিদেশ যাওয়ার আগে স্ত্রীকে বলে গেলো আমি বাড়ি না আসা পর্যন্ত আমার বাড়ি থেকে বের হবে না।
কয়েকদিন পর স্ত্রীর কাছে খবর আসলো তার বাবা অনেক অসুস্থ্য,কিন্তু তিনি দেখতে যাননি।কয়েকদিন পর
আবার খবর আসলো তার বাবা মারা গেলো,তার পর ও তিনি বাবাকে শেষ দেখা দেখতে যাননি।
বাবা মারা যাওয়ার কিছু দিন পর স্বামী বাড়ি আসলো।তখন স্ত্রী স্বামীকে সব বললো।এবং স্বামীকে নিয়ে বাবার বাড়ি গেলো। হটাৎ এক রাতে স্ত্রী স্বপ্নে দেখেন, তার বাবা এসে বলতেছেন -মা-
তোমার জন্য আজ আমি বেহেস্তের অনাবিল সুখে আছি। তুমি যদি তোমার স্বামীর নিষেধ অমান্য করে আমাকে দেখতে আসতে তাহলে আমিও সেই পাপের অংশিদ্বার হতাম। ইসলামে এমন ও বিধান আছে যে স্বামীর অনুমতি ছাড়া পুরুষ ফকির কে ভিক্ষা দিতে পারবে না। অথচ বর্তমানে কিছু সংখ্যক স্ত্রী আছে স্বামীকে না জানিয়ে স্বামীর সম্পদ ভোগ বিলাসীতায় নষ্ট করেন। আবার স্বামীর অবাধ্য হয়ে যখন যা ইচ্ছে তাই করে বেড়ায়, যখন যেখানে ইচ্ছে সেখানেই ঘুরে বেড়ায়।
হে আল্লাহ, আপনি সকলকে সহীহ্ বোঝ দান করুন।

আমার ঢাকা
02/09/2021

আমার ঢাকা

আপনার এইরকম মানুষটিকে মেনসন করুন
04/06/2021

আপনার এইরকম মানুষটিকে মেনসন করুন

তারপর বলো
27/05/2021

তারপর বলো

তিনটি সুন্দর ঘটনা
10/05/2021

তিনটি সুন্দর ঘটনা

বেকার কিভাবে কমবে?
28/04/2021

বেকার কিভাবে কমবে?

⭕কিছু অবাক করা সাইকোলজিক্যাল হ্যাক🔘আপনি যদি দৈনন্দিন জীবনে একটু কৌশলী হন তাহলে চারপাশের পরিবেশ সহজে অবজার্ভ করতে পারবেন।...
21/02/2021

⭕কিছু অবাক করা সাইকোলজিক্যাল হ্যাক

🔘আপনি যদি দৈনন্দিন জীবনে একটু কৌশলী হন তাহলে চারপাশের পরিবেশ সহজে অবজার্ভ করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে কিছু সাইকোলজিক্যাল হ্যাক জানতে হবে।

কয়েকটা সাইকোলজিক্যাল হ্যাক দেখে নিন

➡১. নার্ভাসনেসের সময় চুইংগাম চিবাতে পারেন

সাইকোলজিস্ট রায়ান এন্ডারসনের মতে,নার্ভাস থাকলে আমাদের মস্তিষ্ক ঠিকমতো কাজ করে না।তখন আপনি চুইংগাম চিবিয়ে মস্তিষ্ককে বোকা বানাতে পারেন।এতে ব্রেইন মনে করবে আপনি নার্ভাস নয় কারণ অলরেডি কাজ করছেন( চুইংগাম চিবানো)।এভাবে নার্ভাস অবস্থায় ও মস্তিষ্ককে বার্তা দিতে পারছেন যে আপনি শান্ত আছেন

➡২.দাঁড়িয়ে আড্ডা দেওয়ার সময় সঙ্গীর পায়ের পাতার দিকে নজর রাখুন

যার সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছেন তার পায়ের আঙ্গুল যদি আপনার দিকে নির্দেশ করা থাকে তাহলে বুঝবেন সে আপনার কথায় মনোযোগী। যদি তার পায়ের আঙ্গুল অন্যদিকে মুখ করা থাকে বুঝবেন সে আলাপে আগ্রহী নয়। তার মনোযোগ অন্য কোথাও...

➡৩.সঙ্গীর রাগ এড়াতে তাৎক্ষণিকভাবে তার মুখ বরাবর বসে পড়ুন

এটা অদ্ভুত শোনালেও সাইকোলজিক্যালি প্রমাণিত এক্সপেরিমেন্ট। যখন আপনি রাগান্বিত ব্যক্তির মুখ বরাবর বসে পড়বেন ঘটনার আকস্মিকতায় সে অবাক হবে এবং আপনার নৈকট্য তার রাগকে নিমিষেই কমিয়ে দেবে।

➡৪.একদল লোকের কাছে সাহায্য না চেয়ে একজনের নিকট সাহায্য চাইবেন

যখন আপনি কয়েকজনের সামনে নিজের অসহায়ত্ব প্রকাশ করবেন সেটা ভালো ফলাফল বয়ে আনবে না।কারণ অনেকজন থাকায় তারা পরস্পরের উপর দায় চাপিয়ে দেবে এতে আপনার সাহায্য পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে।

কিন্তু একজনের কাছে চাইলে তার সামর্থ্য থাকলে অবশ্যই সাহায্য পাবেন কারণ এখানে দায়িত্ব এড়ানোর সুযোগ নেই

➡৫.সুপারশপে রাগী কাস্টমারকে নিবৃত করার উপায়

আপনি যদি সুপারশপের ক্যাশে বসেন তাহলে আপনার ঠিক পেছনে একটা আয়না ঝুলিয়ে দিন।যাতে টাকা বিনিময়ের সময় কাস্টমারের চেহারা দেখা যায়।এতে কেউ রেগে গেলে তার বিশ্রী চেহারা আয়নায় ভেসে উঠব, কেউই নিজেকে খারাপভাবে দেখতে চায় না।ফলে আপনাকে কোন রাগী কাস্টমারের মুখোমুখি হতে হবে না

➡৬.হ্যান্ডশেকের সময় হাতের তালু উষ্ণ এবং শুষ্ক রাখুন

উষ্ণ হাত আপনার পজিটিভ এটিটিউড এর লক্ষণ। হ্যান্ডশেকের সময় হাত উষ্ণ থাকলে সঙ্গী আপনাকে কনফিডেন্সড ভাববে।

হাত যদি শীতল থাকে তাহলে সঙ্গী মনে করবে আপনি নার্ভাস এবং দূর্বল। তাই হ্যান্ডশেকের পূর্বে দুই হাতের তালু ঘষে নিন হাতকে শুকনো রাখার চেষ্টা করুন

➡৭.আড্ডা দেওয়ার সময় বারবার সঙ্গীর নাম নিন

আমরা সবাই অন্যের মুখে নিজের নাম শুনতে চাই। একটা প্রাচীন প্রবাদ আছে যে,সবার পছন্দের টপিক হচ্ছে তারা নিজে।তাই কথা বলার সময় বারবার সঙ্গীর নাম নিন।

ব্রো,বাড্ডি,ড্যুড, ভাই বলার চেয়ে নাম ধরে ডাকুন এতে সহজে সঙ্গীর মন জয় করতে পারবেন

➡৮.নিজের স্কিল বাড়াতে চাইলে শেখা মাত্রই অন্যকে শেখানোর চেষ্টা করুন

যখন আপনি নতুন কোন কাজ শিখলেন সেটা নিজে বারবার প্র্যাকটিস করার চাইতে কাউকে শেখানো শুরু করুন।এতে কাজটি বেশি আয়ত্তে আসবে।

➡৯.রাগান্বিত সঙ্গীর সামনে শান্ত থাকুন

আপনার সঙ্গী যদি রেগে যায় আপনার উপর তখন প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না।একদম শান্ত থাকুন।আপনার নির্লিপ্ততা তাকে শীঘ্রই অনুতপ্ত করবে এবং আপনার কাছে দুঃখ প্রকাশ করবে সে, নিশ্চিত থাকুন।

➡১০.প্রথম ও শেষ ইমপ্রেশন ভালো রাখুন

মানুষের সাইকোলজি হচ্ছে সে কারো সম্পর্কে পুরোপুরি মনে রাখে না। মানব মস্তিষ্ক সাধারণত প্রথম ও শেষ স্মৃতি মনে রাখে। এজন্য কারো স্মৃতিতে থাকার ইচ্ছে হলে প্রথম ও শেষ ইমপ্রেশনস ভালো রাখুন।
এই হ্যাকস গুলো প্রয়োগ করুন ডেইলি লাইফে দেখবেন কত সহজ হয়ে পড়েছে জীবন!

In order to see birds it is necessary to become a part of the silence. Clik_  @নাহিদুর রহমান
13/01/2021

In order to see birds it is necessary to become a part of the silence.
Clik_ @নাহিদুর রহমান

কারো মনের মত হওয়ার চেষ্টা করার চেয়ে তোমার উদ্যেশ্য সফলতার চেষ্টা করো,তবেই দেখবে অনেকেই তোমার মনের মত হয়ে আসার চেষ্টা ...
28/12/2020

কারো মনের মত হওয়ার চেষ্টা করার চেয়ে তোমার উদ্যেশ্য সফলতার চেষ্টা করো,
তবেই দেখবে অনেকেই তোমার মনের মত হয়ে আসার চেষ্টা করবে।

NICE BARGAR
05/10/2020

NICE BARGAR

Dhulpi Fast Food - ধুলপি ফাস্ট ফুড ==========================আমাদের আইটেম সমুহঃসকালের নাস্তা ( ডিম, ডাল ভাজি, পরোটা (০৬ ...
01/10/2020

Dhulpi Fast Food - ধুলপি ফাস্ট ফুড
==========================
আমাদের আইটেম সমুহঃ
সকালের নাস্তা ( ডিম, ডাল ভাজি, পরোটা (০৬ টা থেকে ১১.০০টা)।
বিকাল বেলাঃ
১। সাস লিগ,
২। বটি কাবাব,
৩। তাওয়া ঝাল ফ্রাই,
৪। রোল।
৫। নুডলস,
৬। বার্গার স্পেশাল,
৭। বার্গার স্পেশাল চিজ,
৮। জালি কাবাব।
=============================
(ফুচকা, চটপটি, দই ফুচকা, বেল্পুরি, চিকেন মুড়ি, ডিম মুড়ি। )

Address

Mayakanon Gate, Kotbari Bridge, Abdullahpur To Ate Para Road
Narsingdi
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dhulpi Fast Food - ধুলপি ফাস্ট ফুড posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dhulpi Fast Food - ধুলপি ফাস্ট ফুড:

Share

Category

Nearby media companies