মাওলানা আল আমিন হোসাইন নড়াইল

  • Home
  • Bangladesh
  • Narail
  • মাওলানা আল আমিন হোসাইন নড়াইল

মাওলানা আল আমিন হোসাইন নড়াইল সততা এবং নিষ্ঠার সাথে জীবনের বাকি সময়টুকু কাটাতে চাই।

19/09/2024
শরিকা মক্কা টাওয়ারের সিড়িতে।
08/09/2024

শরিকা মক্কা টাওয়ারের সিড়িতে।

খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর সাধারণ সভা অুস্ঠিত।২৫/৮/২৪
26/08/2024

খেলাফত মজলিস মক্কা মহানগরীর সাধারণ সভা অুস্ঠিত।২৫/৮/২৪

24/08/2024

বন্যায় ছাত্রলীগও বসে নাই, মাঠ পর্যায়ে সরাসরি কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে তারা শুধু অনলাইনেই গুজব ছড়াচ্ছে।

জিয়ারা নং ৯ লতিফ ট্রাভেল্স।
22/08/2024

জিয়ারা নং ৯ লতিফ ট্রাভেল্স।

18/08/2024

আমি আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি এই জন্য যে পবিত্র নগরীতে আসার জন্য ও পবিত্র কাবা মসজিদুল হারামে নামাজ পড়া সবার সপ্ন থাকে আল্লাহ আমাকে সেখানেই থাকার সুযোগ দিয়েছেন।

18/08/2024

আমি একটি বিষয় লক্ষ্য করেছি, বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলের বেশিরভাগ উপস্থাপিকা মেধাহীন এবং আনস্মার্ট। তারা নিজেদেরকে স্যাভেইজ দেখাতে গিয়ে গার্বেজ হয়ে ওঠেন। কারো কারো আচরণ, বডি ল্যাংগুয়েজ, ভাষার ধরন, শব্দচয়ন এতটাই অভব্য যে তাকিয়ে দেখবার মত নয়৷ অথচ মেয়েদের ব্যাপারে এটি উল্টো হবার কথা ছিলো৷

কিন্তু আমাদের দেশেরগুলো সম্ভবত ভেবে বসেছেন, লুঙ্গি ড্যান্স কোন সিনেমার গান এটি বললেই অপনেন্টকে জব্দ করা হলো। ক্রমান্বয়ে এধরণের গর্ধভ মার্কা প্রশ্ন করলেই বুঝি তিনি যে কতটা তীক্ষ্ণবুদ্ধির সেটি প্রকাশিত হবে এবং দর্শকরা প্রশংসা করবেন। এতটা ক্ষ্যাত চিন্তা তাদের মাথায় কোত্থেকে আসে!

একজন উপস্থাপক কিংবা উপস্থাপিকাকে যেহেতু খুব অল্প কথা বলতে হয় সেহেতু তার উচিৎ টু দ্য পয়েন্টে কথা বলা। মনোভাব আর্টিকিউলেটলি প্রকাশ করা। যে বিষয়ে অনুষ্ঠান সে বিষয়ে যথাযথ ধারণা নেবার জন্য রিসার্চ করা, পড়া প্রচুর।

কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের, বেশিরভাগ উপস্থাপক এবং উপস্থাপিকাই এগুলোর ধার দিয়ে যান না। তারা গেস্টদের প্রশ্ন করেন ফেইসবুকে ফাতরা পোলাপান যে ধরনের রঙ্গরস করে হুবুহু সেগুলো! মাথায় ঘিলু না থাকলে কিন্তু রূপবতী মেয়েদেরও আর রূপবতী লাগে না। সুতরাং এদিকে ট্রাই করেও লাভ নেই।

এইযে গতকাল যমুনা টিভির উপস্থাপিকা রোকসানা আনজুমান নিকোল কোটা সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহকে যা প্রশ্ন করলেন তাতে বোঝা গেলো তিনি অত্যন্ত ক্ষ্যাত একজন কেউ হবেন। রুমিন ফারহানাকে আয়নাঘর প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করেন, "হাওয়া ভবন ফিরিয়ে আনছেন?" আকাশ থেকে পড়বার অবস্থা হলো! অর্থাৎ উনি জানেনই না যে আয়নাঘর কি আর হাওয়া ভবন কি! ঘরের সাথে ভবনের মিল আছে তাই ভেবে নিয়েছেন একই কিছু হবে হয়ত! হাহাহা।

শার্ট প্যান্ট ব্লেজার পরে উপস্থাপনা করলেই যে কেউ আমানপৌর হবেন তা কিন্তু নয়। ব্রিটিশ কমেডিয়ান ফিলোমিনা কাঙ্ক সম্ভবত আপনাদেরই মিমিক করেন মক করেন। একটু পড়াশোনা করুন, একটু শিখবার চেষ্টা করুন। হাম্বল রিকোয়েস্ট। ফেইসবুকেইতো আজকাল কত দেখি শর্ট কোর্স এসব বিষয়ে। সুন্দর করে কথা বলতে শিখুন। আর কত লজ্জা নেবেন!

-ইলোরা জামান।

18/08/2024

#মনে_আছে..?🥹বিচার কি স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছিলো..?
** ৬ অক্টোবর ২০১৯ ** রাত ৮:১৩ **
বুয়েট শেরেবাংলা হলের ১০১১ নাম্বার কক্ষে ঘুমাচ্ছিলো একটা ছেলে। একই ব্যাচের তানিমসহ তিনজন এসে তাকে ঘুম থেকে ডেকে তোলে।
-- বড় ভাইয়েরা তোকে ডাকছে। ২০১১ তে আয়।
-- কেনো?
-- গেলেই দেখতে পাবি।
-- কখন যাওয়া লাগবে?
-- এখনই। তোর ল্যাপটপ এটা?
-- হ্যাঁ।
-- মোবাইলটাও দে।
--কেনো?
-- দিতে বলছি তাই দিবি। ভাইরা বলছে।
মোবাইল, ল্যাপটপ এবং ছেলেটাকে নিয়ে তারা রওনা দিলো ২০১১ নাম্বার রুমের উদ্দেশ্যে। এই ছেলেটা কোন সাধারণ ছেলে ছিলো না। বুয়েটের EEE বিভাগে ২০১৮ সালে ভর্তি হওয়া এই ছেলের নাম আবরার ফাহাদ রাব্বি। অসাধারণ মেধাবী এই ছেলে ঢাবি 'ক ইউনিট' ভর্তি পরীক্ষায় ১৩ তম হয়েছিলো। চান্স পেয়েছিলো ঢাকা মেডিকেলেও। বড় ভাইদের ডাকে ২০১১ নাম্বার রুমের দিকে পা বাড়ানো আববার তখনো জানতো না, "অনন্ত মহাকালে এই যাত্রা, অসীম মহাকাশের অন্তে"।

আবরারের অপরাধ ছিল তাদের চোখে মারাত্মক! ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দিয়েছে সে। আবরারেরই রুমমেট মিজানের সন্দেহ, "আবরার শিবির করে।" তাই বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের আজ এই আয়োজন। কক্ষে ঢোকার পরই মোবাইল আর ল্যাপটপ চেক করা শুরু করে তারা। তেমন কোন প্রমাণ না পেয়ে রুমে থাকা রবিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
-- এদিকে আয়। চশমা খোল।
আবরার চশমা খোলার পর রবিন প্রচন্ড জোরে তার গালে কয়েকটি চড় মারে। হাত দিয়ে গাল চেপে বসে পড়ে আবরার। এরই মধ্যে মোরশেদ কাঠের তৈরি শক্ত ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। ইফতি প্রথমে রবিনের মতোই গায়ের জোরে থাপ্পড় মারে আবরারকে। এরপর হাতে তুলে নেয় ক্রিকেট স্ট্যাম্প। পিঠে, পায়ে, পায়ের তালুতে, হাতে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে। প্রচণ্ড শক্তিতে মারার কারণে কয়েক বাড়ি দেওয়ার পরই স্ট্যাম্প ভেঙে দুই টুকরা হয়ে যায়। আবরার ততক্ষণে চিৎকার দিতে দিতে লুটিয়ে পড়েছে মেঝেতে। সেই চিৎকার শুনে আশেপাশের রুমের জানালা ভয়ে দ্রুত বন্ধ হয়ে যায়। এহতেসামুল, রাব্বি ও তানিম আরেকটি নতুন স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। এবার অনিক স্ট্যাম্প হাতে তুলে নেয়। একাধারে মাটিতে লুটিয়ে থাকা আবরারের সারা শরীরে আঘাত করতে থাকে। প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি আঘাত করে অনিক নিজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। মেঝেতে পড়ে কাতরাতে থাকে আবরারের শরীর। সঙ্গে সঙ্গে মুজাহিদ ও শামিম স্কিপিং রোপ (মোটা দড়ি) দিয়ে মারতে শুরু করে। আবরার তখন বাঁচার জন্য আকুতি-মিনতি করে কিন্তু তাতে কারো মন গলেনি। কারো মধ্যেই মনুষ্যত্ব ফিরে আসেনি। বরং জীয়ন এগিয়ে এসে অনিক থেকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে।

রাত সাড়ে দশটা। অমানুষিক মার খেয়ে মেঝেতে লুটিয়ে গোঙাতে থাকে আবরার। ইফতি ধমক দিয়ে টেনে দাঁড় করায়। তারপর সর্বশক্তিতে কয়েকটি চড় মারে। এরপর আবার স্ট্যাম্প দিয়ে পেটাতে থাকে।

রাত এগারোটা। ২০১১ নাম্বার কক্ষে এসে হাজির হয় এস এম মাহমুদ সেতু। এসেই সবাইকে জিজ্ঞেস করলো,
-- কি অবস্থা? কিছু বাইর হইছে?
-- না, কোন কিছু বলতেছে না।
-- মারতে থাক।
সেতুর নির্দেশে আবরারকে আবার ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং রোপ দিয়ে মারা শুরু হয়। ইফতি ও অনিক আবরারকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে মারতে থাকে। হাতের কনুই দিয়ে পিঠে প্রচণ্ড আঘাত করে। উৎসাহিত হয়ে তখন সবাই মিলে প্রচন্ড শক্তিতে আবরারকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি চড়-থাপ্পড়, লাথি মারতে থাকেন। আবরারের কুঁকড়ে যাওয়া শরীর থেকে তখন শুধু গোঙানি শোনা যাচ্ছিলো।

রাত সাড়ে এগারোটা। কিছুক্ষণের জন্য রুম থেকে বের হওয়ার আগে অনিক ও রবিন অন্যদের বলে যায়,
-- তোরা অর কাছ থেকে যেমনেই হোক তথ্য বের কর।
এবার মনির ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আবরারকে পেটাতে শুরু করে। তাবাখখারুল, নাজমুস সাদাত, তানিম, জেমি আবরারকে চড়-থাপ্পড় মারতে থাকে। বাইরে থেকে আবার রুমে ঢুকে অনিক হাতে ক্রিকেট স্ট্যাম্প তুলে নেয়। এরপর আবরারকে প্রচন্ড জোরে একটানা আরও ৪০ থেকে ৫০টি আঘাত করে। মুমূর্ষু আবরার তখন বমি ও প্রস্রাব করে ফেলে। ব্যথায় চিৎকার করার মতো শক্তিও অবশিষ্ট নেই। বাঁচার জন্য ইশারা-ইঙ্গিতে কাকুতি-মিনতি করে। নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসার উপক্রম হয়। শ্বাসকষ্ট দেখে ইফতি আবরারের মাথার নীচে বালিশ দেয়। পরপর আরো কয়েকবার বমি করে আববার। এমন অবস্থায় আবরারকে হলের বাথরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। ধুয়ে মুছে জামা কাপড় বদলানো হয়।

রাত সাড়ে বারোটা। ইফতি ও মেহেদীর নির্দেশে আবরারকে ধরাধরি করে ২০০৫ নম্বর কক্ষে নিয়ে আসা হয়। ইফতি মোশাররফ হলের মেস বয় জাহিদ হাসানকে ডেকে আসে। ২০১১ নম্বর রুমে আবরারের বমি তাকে দিয়ে পরিষ্কার করানো হয়।
২০০৫ নম্বর কক্ষে আনার পর ইফতি বলে,
-- তোরা এবার অর থেকে তথ্য বাইর কর। বুয়েটে কে কে শিবির করে বাইর কর।
দুই-একজন আবরারের মুমূর্ষু অবস্থা দেখে ভয়ে ভয়ে বললো,
-- ভাই, অবস্থা বেশ খারাপ। হাসপাতালে নেওয়া দরকার।
এই কথা শোনার পর রবিন তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেন।
-- যা বলছি তাই কর। এইগুলি সব নাটক। ভং ধরছে। তোরা শিবির চেনস না। শিবির চেনা কষ্ট।

রবিনের রেগে ওঠা দেখে সবাই ভয়ে জলদি আবরারকে আবার ইন্টারোগেট শুরু করে। কিন্তু আবরারের মুখ থেকে কোন শব্দ আসে না। নিশ্চল, নিস্তেজ পড়ে থাকা দেহ কোন সাড়া না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে আবার আরেক দফা পেটানো শুরু হয়।

রাত দুইটা। সিদ্ধান্ত হয় আবরারকে হল থেকে বের করে পুলিশে দেওয়া হবে। মেহেদী চকবাজার থানা পুলিশকে ফোন দেয়, "হলে একটা শিবির ধরা পড়েছে। এসে নিয়ে যান।" চকবাজার থানা পুলিশ একটা টহল দল পাঠায় শেরে বাংলা হলের গেইটে। কিন্তু দেরী হওয়ায় গেইট থেকে পুলিশকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

রাত আড়াইটা। ইফতি, মুজাহিদ, তাবাখখারুল ও তোহা মিলে নিশ্চল আবরারকে তোশকে করে হলের দোতালার সিঁড়িতে এনে রেখে দেয়। সিঁড়ির লাইটের আলোয় আবরারের খালি গায়ে তখন স্পষ্ট কালো কালো দাগ। সারা শরীরে স্ট্যাম্পের বাড়ির কারণে কালশিটে পড়ে আছে। চোখ বন্ধ। তবে চেহারায় কোন যন্ত্রণার ছাপ নেই। বরং সেখানে প্রশান্তির চিহ্ন। নিষ্ঠুর অমানুষদের এই পৃথিবী ছেড়ে স্রষ্টার সান্নিধ্যে চলে যাওয়ার প্রশান্তি।

রাত তিনটা। খুনীরা বুয়েটের চিকিৎসক ও অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আনে। চিকিৎসক আবরারের দেহ পরীক্ষা করে ঘোষণা দেন সে মারা গেছে। তড়িঘড়ি করে ক্রিকেট স্ট্যাম্প, তোষক, বালিশ, আবরারের ল্যাপটপ, চাপাতি হলের ২০১১ নম্বর কক্ষ থেকে বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ এর কক্ষে নিয়ে রেখে দেওয়া হয়। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান রাসেল আবরারের মৃতদেহ হলের নিচে নামানোর পর তড়িঘড়ি করে সেখান থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য বুয়েটের চিকিৎসককে চাপ দেন। খুনীরা সিদ্ধান্ত নেয় আবরারের লাশ গুম করে ফেলা হবে। কিন্তু ততক্ষণে কিছু শিক্ষার্থী দেখে ফেলায় তার নতুন পরিকল্পনা করে। আবরারের লাশের সাথে কিছু মাদক দিয়ে গণপিটুনিতে মারা যাওয়ার নাটক সাজানোর চেষ্টা করে। কিন্তু আবরারের সহপাঠীদের দৃঢ়তায় সেই অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়।

৭ অক্টোবর ২০১৯। ভোরের আলো ফোটার আগেই বুয়েটের শিক্ষার্থীরা উপহার পায় এক সতেজ তাজা লাশ। পাঁচ ঘন্টা অমানুষিক নির্যাতনে মৃত ফর্সা শরীরটার সবখানে শুধু লাল আর কালোর মিশ্রণ। দেশের পক্ষে ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাস আবরার ফাহাদ রাব্বিকে পৌঁছে দিয়েছে অনন্ত মহাকাশের পথে।

লেখা- মারুফ হাসান,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

#সংগৃহীত

ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে কথা বলে বাংলাদেশীর হাতে বাংলাদেশীর প্রথম শহীদি মৃত্যু হয় আবরার ফাহাদের।

14/08/2024
07/08/2024
তারিখ :  ৩১-০৭-২০২৪ (বুধবার) লতিফ ট্রাভেলস উমরাহ্  কাফেলা ২০২৪/২৫ ইংরেজি। মক্কা শরীফ সাফা ও মারওয়া প্যাকেজ এর যিয়ারাহ সম...
31/07/2024

তারিখ : ৩১-০৭-২০২৪ (বুধবার)
লতিফ ট্রাভেলস উমরাহ্ কাফেলা ২০২৪/২৫ ইংরেজি।
মক্কা শরীফ সাফা ও মারওয়া প্যাকেজ এর যিয়ারাহ সম্পন্ন হয়েছে।

আলহামদুলিল্লাহ!
লতিফ ট্রাভেলস উমরাহ্ কাফেলা ২০২৪/২৫ ইংরেজি ২য় ধাপে বাংলাদেশ বিমান এ মক্কায় আগত সাফা ও মারওয়া প্যাকেজের হাজি সাহেবগণকে ২ টি VIP বাসে করে আমাদের মুয়াল্লিম সাহেবগণ ও প্রতিনিধিদের তত্ত্বাবধানে মক্কা শরীফের ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলো সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে যিয়ারাহ সম্পন্ন করানো হয়েছে।

#দর্শনকৃত স্থান সমুহ:
জাবেলে সওর , আরাফহ ও জাবেলে রহমত, মসজিদে নামিরা, মসজিদে মাশআরে হারাম, মিনা, মুজদালিফা, জামারাত, জাবালে নূর, জান্নাতে মুয়াল্লাহ, মসজিদে জ্বিন।

#জাবালে সওর: সৌদি আরবের মক্কা থেকে জাবালে সওর বা গারে সওর। এই সওর পর্বতের একটি গুহায় হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রা.) মদিনা মোনাওয়ারায় হিজরতের সময় আত্মগোপন করেছিলেন।

#জাবালে রহমত : আরাফাতের পাহাড় সৌদি আরবের মক্কার পূর্ব দিকে আরাফাত অবস্থিত একটি পাহাড়। একে জাবালে রহমত (রহমতের পাহাড়) বলেও উল্লেখ করা হয়। রাসূল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এখানে দাঁড়িয়ে সাহবা গনের সামনে বিদায় হজের ভাষণ দিয়েছিলেন।

#মসজিদে নামিরা, হজের খুতবা শুরু
‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠে আরাফাতের ময়দান। এরই মধ্যে আরাফাতে মসজিদে নামিরা থেকে ইসলামের মর্মবাণী তুলে ধরে শুরু হয়েছে পবিত্র হজের খুতবা।

#মুজদালিফা, মুজদালিফা হলো মিনা ও আরাফার মাঝে অবস্থিত একটি উপত্যকা। আরাফাতের ময়দান ছেড়ে প্রায় ছয় কিলোমিটার অতিক্রম করার পর মুজদালিফা। মুজদালিফা সৌদি আরবের মক্কা নগরীর নিকটবর্তী একটি সমতল এলাকা। মিনা ও আরাফাতের পথে মিনার দক্ষিণ পূর্বে এর অবস্থান।

#মসজিদে মাশআরে হারাম
এটি মক্কার নিকটবর্তী একটি সমতল এলাকার নাম। মিনা ও আরাফাতের পথে মিনার দক্ষিণ পূর্বে এর অবস্থান। হজের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নের জন্য হাজিদের এখানে এক রাত অবস্থান করতে হয়। ৯ জিলহজ আরাফাতের ময়দানে অবস্থানের পর হজপালনকারীরা মুজদালিফায় এসে রাত্রিযাপন করেন।

#মিনা, গুরুত্ব হজ্জের অংশ হিসেবে মিনায় অবস্থান করতে হয় বলে মিনা অধিক পরিচিত।

#জামারত
জামারত পাথর নিক্ষেপ" (শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ বলেও পরিচিত) ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের অন্যতম হজের একটি অংশ।

#জাবালে নূর, সৌদি আরবের মক্কা আল-মুকাররমার অন্যতম একটি ঐতিহাসিক পাহাড়। এটি ক্বাবা ঘরের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত। এটি ঐতিহাসিক গুরুত্ব লাভ করার কারণ হচ্ছে, নবী মুহাম্মদ ( স:)এ পাহাড়ের গুহায় আল্লাহর ইবাদত করেন এবং প্রথম ওহী লাভ করেন।

#জান্নাতুল মুয়াল্লা,
সৌদি আরবের মক্কায় অবস্থিত একটি কবরস্থান। এটি মসজিদুল হারামের অল্প দূরে অবস্থিত। এখানে নবী মুহাম্মদ (সা:) এর স্ত্রী খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ, অন্যান্য পূর্বপুরুষদের কবর রয়েছে।

#মসজিদে জ্বীন,
মসজিদটি এমন জায়গায় নির্মিত হয়েছে যেখানে বলা হয় যে জ্বীনদের একটি দল এক রাতে নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কুরআনের একটি অংশের তেলাওয়াত শোনার জন্য জড়ো হয়েছিল। পরে নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই জিনের নেতাদের সাথে সেখানে দেখা করেন এবং ইসলাম গ্রহণ তার প্রতি তাদের বাইয়াত (আনুগত্যের শপথ) গ্রহণ করান।

#দোয়া ও আলোচনা করেন,
জনাব, মাওলানা মোহাম্মদ আল-আমিন হোসাইন।

#মুয়াল্লিম,
সৈয়াদ হানিফ।

#সার্বিক সহযোগিতায়,
মো: ইব্রাহিম মোল্লা।

Address

Narail
7500

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মাওলানা আল আমিন হোসাইন নড়াইল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to মাওলানা আল আমিন হোসাইন নড়াইল:

Videos

Share