𝓓𝓪'𝔀𝓪𝓪𝓱-𝓒𝓸𝓶𝓶𝓾𝓷𝓲𝓽𝔂

10/09/2024

এবার ভারতের গুজরাটের জুনাগড় শহরকে নিজেদের বলে দাবি করল পাকিস্তান 🐸
সোর্স কমেন্ট চেক↘️

07/09/2024

ভন্ড দেওয়ানবাগীর অজানা তথ্য।
ভন্ড পীরের আস্তানা ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও!

🎙️ শায়েখ জসীম উদ্দীন রহমানী হাফিজাহুল্লাহ!🔥

02/09/2024

*পারভিন নামে এক বোন আমাদের একজন কর্মীকে ফোন দিয়েছিলো আজকে। তার বাড়ি কসবা বায়েকে। তাকে আমরা সেদিন বাড়িতে পাইনি,তবে তার উপহার অন্য জনের মাধ্যমে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। তিনি আজকে ফোন দিয়ে হাউমাউ করে কান্না করতেছিলো। আবেগে কথা বলতে পারছিলোনা এমন অবস্থা। তিনি বললো তার মেয়ের সিজার হয়েছে। এই মুহুর্তে খুবই অর্থনৈতিক সংকটে আছে। ঠিক এমন একটা সময়ে, এমন একটা সাপোর্ট পাবে তিনি কল্পনাও করতে পারেনি। তিনি বলেছেন,বায়েকে অনেক মানুষ এসেছে গিয়েছে,কেউই এমন উদ্যোগ নেয়নি আমাদের জন্য। কত দোয়া করেছে সেটা না হয় নাই'বা বললাম।

*আমি গত পরশুদিন বলেছিলাম,যারা দান করেছেন - হয়তো তাদের (বন্যার্ত) দোয়া আপনার নাজাতের উসিলা হবে। আর এটাও বলেছিলাম বন্যা পরবর্তী সময়ে চলে নিরব দুর্ভিক্ষ, সেটা থাকে আড়ালে। আমরা মূলত এই কাজটার জিম্মাদারিই নিয়েছিলাম। বাদ বাকী আমাদের দ্বিতীয় দফার কর্মসূচিও যেনো আল্লাহ সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করার তাওফিক দান করেন।

* ইংশা-আল্লাহ এই কাজে খালেস নিয়তে সহায়তার মাধমে পরকালে আপনার নাজাতের উসিলা হতে পারে। যেহেতু আল্লাহর জন্যই করবেন,মনে রাখবেন এই সহায়তা গুলো এমন মানুষদের জন্য চাওয়া হচ্ছে,যাদের দোয়া নাজাতের কারণ হয়ে যেতে পারে। দ্বিতীয় দফায় কর্মসূচীর জন্য সবাই এগিয়ে আসুন বিশেষ করে আল্লাহ যাদেরকে সামর্থবান হওয়ার নেয়ামত দিয়েছেন। জাযাকাল্লাহ খাইরান !

প্রয়োজনে আমাকে অথবা Asif Ahmad Rakibul Hasan Ishtiaq Srabon Mahtab Osama Mohammad Fazle Rabby Pappu Zunaid Hasan Alamgir Al Hasan কেও নক দিতে পারেন।

অথবা বিকাশ ও নগদ করে লাস্ট নাম্বার ও টাকার পরিমাণ জানিয়ে দিন। অথবা নাম পরিচয় না জানাতে চাইলে,বিকাশ এপস থেকে পাঠানোর সময় নোটে লিখে দিবেন বন্যা ফান্ড।

বিকাশ/নগদ- 01748757003
বিকাশ - 01770109970

বি:দ্র: সাবধান ইদানীং কিছু কুচক্র বন্যাকে কাজে লাগিয়ে অর্থ বাগিয়ে নিচ্ছে কালেকশন এর নামে। তাই আমাদের নাম ব্যবহার করে কেউ কালেকশন করতে চাইলে আগে তার পরিচয় আমাদের কাছে ভেরিফাই করে নিবেন।

01/09/2024

বর্নাত্য মানুষের মাঝে ত্রাণের পরিবর্তে এই মূহুর্তে নগদ অর্থায়নের বেশি প্রয়োজন। বেশিরভাগ অঞ্চলগুলো পানি চলে গেছে। বিশেষ করে আমি ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার কসবা মন্দবাগ সাইটের অঞ্চল গুলোতে স্ব-শরীরে গিয়েছি।
আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী পূণর্বাসন প্রক্রিয়ার কাজ শুরু করেছি আলহামদুলিল্লাহ। আমরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত ভাইদের অবস্থা দেখে তাদের মাঝে নগদ অর্থায়ন করেছি।
কসবার মন্দবাগ সাইটের মানুষেরা অনেক নিম্ন পর্যায়ের মানুষ। একটি পরিবার দেখলাম স্বামী হারা দুই বাচ্চা নিয়ে এক মহিলা ঘর হারিয়ে কষ্টে জীবন-যাপন করছেন। এই রকম শতশত পরিবার আছে। তাদের মধ্যে আমরা সামর্থ অনুযায়ী নগদ অর্থয়ান করেছি।
এক্ষেত্রে আপনাদের দোয়া ও সর্বোচ্চ সহযোগিতা কামনা করছি। পরবর্তী ধাপে আমরা আবার তাদের পাশে এসে দাঁড়াবো ইংশা-আল্লাহ! আপনারা আপনাদের সহমর্মিতার হাত'কে আপনাদের ক্ষতিগ্রস্ত ভাইদের জন্য প্রসারিত করবেন বলে আমরা আশাবাদী।

🖋️আল্লাহর গোলাম: Mahmudul Hasan Rakib

30/08/2024

আমরা বলেছিলাম গত শনিবার আমরা বন্যার্ত এলাকায় আমাদের টিম যাবো ত্রাণ দিতে। কিন্তু আমরা মিটিং করে পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নিয়ে সময়টি পিছিয়েছি। কথা হলো কেন আমরা সময় পিছালাম। এত ব্যাখ্যায় যাব না। অলরেডি আমরা অফলাইনে অনেককেই আমাদের পরিকল্পনা জানিয়েছি। আসলে বন্যা বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় গুলোতে আমরা অনেকেই সাহায্য করে থাকি। মূলত মানুষ হিসেবে এটা আমাদের মৌলিক নৈতিক দায়িত্ব আমি মনে করি। বন্যার সময় চিড়া,মুড়ি,চাল,ডাল এগুলো যতটা প্রয়োজন, বন্যা পরবর্তী সময়ে প্রকৃত সমস্যাগ্রস্থ মানুষদের আর্থিক সহায়তা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। কারণ তখন চলে নীরব দুর্যোগ ! মানে আর্থিক দুর্ভিক্ষ। দিন মজুর খেটে খাওয়া মানুষ অথবা হত দরিদ্র মানুষদের যাদের ঘর পানির সাথে বিলীন হয়ে গেলো,দরিদ্র কৃষকের শেষ সম্ভল ছোট্ট একটা খামার যার বিলীন হয়ে গেলো। সে বন্যা পরবর্তী সময়ে হয়তো সেরকম সাহায্যটুকু পায়না যেটুকু বন্যার সময় পায়। আমি আশাকরছি আমার ভাষা আপনাদের বুঝাতে পেরেছি। আলহামদুলিল্লাহ প্রাথমিক পর্বে, অর্থাৎ প্রথম দফায় আমরা ৩০ টা পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিবো বন্যা পুনর্বাসন প্রকল্প হিসেবে। আমরা সকলের বায়োডাটা কালেক্ট করেছি। আমাদের সর্বনিম্ন বাজেট ছিলো ৬ লক্ষ টাকা। কিন্তু আশানুরূপ বাজেট ফিলাপ আমাদের হয়নি। তবুও আলহামদুলিল্লাহ। তবে যেহেতু আগামী রবিবার আলীয়াবাদ গোল চত্ত্বর থেকে আমাদের টিম রওয়ানা হবে ইংশা-আল্লাহ। সেহেতু রবিবার পর্যন্ত একটা সময় আছে,টাকার পরিমাণ বাড়লে পরিবারের তালিকাও বাড়বে,আর আমরাও চাই সকলেই উপকৃত হোক। তাই সামর্থবান এবং সর্বসাধারণদের আমি আন্তরিক আহ্বান জানাবো আপনারা এগিয়ে আসুন। এটি একটি স্থায়ী ভালো কাজ এবং নিঃসন্দেহে স্থায়ী সাদকায়ে জারিয়া। ইংশা-আল্লাহ এই কাজে খালেস নিয়তে সহায়তার মাধমে পরকালে আপনার নাজাতের উসিলা হতে পারে। যেহেতু আল্লাহর জন্যই করবেন,মনে রাখবেন এই সহায়তা গুলো এমন মানুষদের জন্য চাওয়া হচ্ছে,যাদের দোয়া নাজাতের কারণ হয়ে যেতে পারে। সবাই এগিয়ে আসুন বিশেষ করে আল্লাহ যাদেরকে সামর্থবান হওয়ার নেয়ামত দিয়েছেন। জাযাকাল্লাহ খাইরান !

প্রয়োজনে আমাকে অথবা Asif Ahmad Rakibul Hasan Ishtiaq Srabon Mahtab Osama Mohammad Fazle Rabby Pappu Zunaed Hasan কেও নক দিতে পারে।

অথবা বিকাশ ও নগদ করে লাস্ট নাম্বার ও টাকার পরিমাণ জানিয়ে দিন। অথবা নাম পরিচয় না জানাতে চাইলে,বিকাশ এপস থেকে পাঠানোর সময় নোটে লিখে দিবেন বন্যা ফান্ড।

বিকাশ/নগদ- 01748757003
বিকাশ - 01770109970

বি:দ্র: সাবধান ইদানীং কিছু কুচক্র বন্যাকে কাজে লাগিয়ে অর্থ বাগিয়ে নিচ্ছে কালেকশন এর নামে। তাই আমাদের নাম ব্যবহার করে কেউ কালেকশন করতে চাইলে আগে তার পরিচয় আমাদের কাছে ভেরিফাই করে নিবেন।

29/08/2024

আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়াসাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ(ﷺ)

28/08/2024

ইসলামের বিজয় এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।

আলহামদুলিল্লাহ এই প্রজন্ম বুঝতে শিখে গেছে, কিভাবে অপশক্তির হাত গুড়িয়ে দিয়ে অন্ধকারে আলোর মশাল ধরতে হয়। হাতে হাত রেখে এক সাথে হয়ে ফ্যাসিবাদের কোমর ভাঙতে হয়। চোখে মুখে যেনো শুধু প্রতিরক্ষার প্রতিবাদ। মুছে যাক গ্লানি ঘুচে যাক জরা।
•
তাদের সাহসীকতা আর ধৈর্য আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে। এই যেনো অন্য এক বাংলাদেশ। ইমারতে ইসলাম খিলাফার প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন লালন করতেই পারি। সেনা শাসন, গনতন্ত্র কিংবা সেকুলারিজম নয়! আমরা চাই এই দেশে পরিপূর্ণ ইসলামি খিলাফত এবং শারিয়া আইন প্রতিষ্ঠিত হোক। দেশ চলবে মদিনা সনদ অনুযায়ী।
•
এই দেশের বরেণ্য তাওহীদবাদী ওলামায়ে কেরাম ঐক্যবদ্ধ হয়ে ছড়িয়ে দিক তাওহীদের বানী দীক-দিগন্তে। গনতন্ত্রে লিপ্টে ইসলাম প্রতিষ্ঠা অযুক্তি অপ্রসাঙ্গিক কাজ এটা কোনো ক্রমে সম্ভব নয়। গনতন্ত্রের ধূলিসাৎ ধ্বংসস্তুের ভাগ গায়ে মাখিয়েন না। আল্লাহর উপর একাত্মবোধ হয়ে তাওহীদের পথ ও সু্ন্নাহকে আকড়ে ধরুন।

আগামীর বাংলাদেশ ইসলামের বাংলাদেশ! ইংশা-আল্লাহ!

🖋️আল্লাহর গোলাম: Mahmudul Hasan Rakib

27/08/2024

- জাদু বিদ্যা ও চোখের বদ নজর থেকে বাঁচার উপায়।
🎙️ আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান হাফিজাহুল্লাহ!

24/08/2024

- আমাদের এই দান-সাদাকা কল্যান বয়ে আনুক!

23/08/2024

বসে থাকার সুযোগ নেই, সবাই নিজের সাধ্যমতো এগিয়ে আসি। বন্যাকবলিত এলাকায় পরিবার পরিজনের সাহায্যের প্রয়োজন। ইতি মধ্যে অনেক ক্ষয় ক্ষতি হয়ে গেছে, প্রত্যেকটা মানুষ এখন অসহায়।🌊
•
ইংশা-আল্লাহ আগামীকাল আমরা একটি টিম যাবো বন্যাকবলিত এলাকায় প্রয়োজনীয় খাবার সামগ্রী ও প্রাথমিক ঔষধ নিয়ে। সকলের দোয়া ও সহযোগিতা চাই।
•
অনেকের পরিবারের আপনজন হারাচ্ছেন। ছেলেকে
বাঁচাতে গিয়ে পানির স্রোতে মিলে গেল বাবা, পানিতে ডুবে গিয়ে গর্ভবতী এক নারীর মর্মান্তিক মৃত্যু। কারও কারও পরিবারের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। পানিতে পাওয়া যাচ্ছে লাশ। মানুষের চিৎকার বাঁচাও.. বাঁচাও.. মানুষ গুলো সর্বহারা হয়ে যাচ্ছে।

22/08/2024

হৃদয়বিদারক 💔

10/08/2024

- দ্বীন কায়েমের একমাত্র মাধ্যম জি''/"হা"/দ" ফি-সাবিলিল্লাহ।
🎙️আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান হাফিজাহুল্লাহ!🔥

29/07/2024

17/07/2024

হে মালিক আমার দুনিয়া এবং আখেরাতের পথ সহজ করে দিন। মৃত্যু সহজ করে দিন।

দ্বীনের উপর চলার তৌফিক দান করুন।

15/07/2024

আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন খেলনা।
اَلۡہٰکُمُ التَّکَاثُرُ حَتّٰی زُرۡتُمُ الۡمَقَابِرَ
দুনিয়ার প্রাচুর্য তোমাদেরকে গাফেল করে রেখেছে।
এইভাবেই একদিন তোমরা কবরস্থানে গিয়ে পৌছে যাবে।

🎙️শায়েখ আলি হাসান উসামা!🖤

13/07/2024

১০-ই মহররম এর ব্যাপারে অগ্রীম নজরানা পেশ করলাম 📜

হিজরি বর্ষের প্রথম মাস মহররম মাস। এই মাস মুসলমানদের আবেগের এবং আল্লাহর নৈকট্যপ্রাপ্ত হওয়ার মাস। এই মাসের ইতিহাস সুদীর্ঘ। হাদিসে মহররমের দশ তারিখকে আশুরার দিন বলা হয়েছে। আল্লাহর নবী, পিয়ারা নবী হযরত মুহাম্মদ ﷺ আশুরার দিন সিয়াম পালন করতেন এবং আমাদেরকে করতে বলেছেন। বলেছেন এই দিনে সিয়াম পালন করার পুরস্কার হল বিগত এক বছরের গুনাহ মাফ হয়ে যাওয়া। ব্যাতিক্রম শুধু এতটুকু বলেছেন আমরা যেনো দশ তারিখের সাথে মিলিয়ে অতিরিক্ত একটি সিয়াম পালন করি। অর্থাৎ নয় অথবা দশ কিংবা দশ অথবা এগারো তারিখ। আশুরার দিনের ফযিলত অনেক বেশি। রাসূল ﷺ এই দিনে বেশি বেশি নফল আমল করার তাগিদ দিয়েছেন। আবার এই একই দিনে অর্থাৎ দশ'ই মহররম পিয়ারা নবী ﷺ এর কলিজার টুকরা,যুবকদের হৃদস্পন্দন হুসাইন রাদিআল্লাহু আনহুকে কারবালা প্রান্তরে শহীদ করা হয়। আশুরার দিন যেমন অশেষ নেকী হাসিলের দিন,তেমনি হুসাইনি জাযবাকে জাগ্রত করার দিন। আমাদের জানতে হবে কিসের জন্য সেদিন হুসাইন রাদিআল্লাহু আনহুকে শাহাদাত বরণ করতে হয়েছে। হুসাইন রাদিআল্লাহুর সংগ্রামের মূল লক্ষ্য ছিলো খিলাফাত ব্যবস্থাকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করা। তাই এই আশুরার দিন ঈমানকে নবায়ন করার দিন। তাওহীদকে প্রতিষ্ঠা করার প্রতিজ্ঞা নেওয়ার দিন। হুসাইনি জাযবাকে নিজ অন্তরে রোপণ করে আল্লাহর জন্য জীবন বিলিয়ে দেওয়ার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করার দিন। আশুরাকে কেন্দ্র করে যেসকল অনৈসলামিক কাজ হয়, সিয়াম পালন না করে ভুড়িভোজের আয়োজন, জিলাপি হালুয়া খাওয়ার আয়োজন এগুলো হুসাইনি আদর্শ হতে পারেনা। হুসাইনি শোকে কেউ আমল করা বাদ দিয়ে উল্লাস করতে পারেনা। আবার কেউ কেউ শোক পালন করতে গিয়ে মাতম করে,শরীর ক্ষতবিক্ষত করে গানের তালে তালে নাচে এগুলো মারাত্মক অনৈসলামিক কাজ এবং কবিরাহ গুনাহের কাজ। বরং আশুরার দিনে রাসূল ﷺ এর মাসনূন আমল গুলো করা এবং হুসাইনি আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করার মাধ্যমেই আল্লাহর সন্তুষ্ট পাওয়া যাবে। অন্যকিছুতে নয়। আল্লাহ আমাদেরকে তাওফিক দান করুন।

🖋️ Asif Ahmad (হুসাইনি দরবার শরীফ থেকে)

11/07/2024

اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ

❝আল্লা-হুম্মা সাল্লি ওয়াসাল্লিম ‘আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ❞