02/09/2022
হালুয়াঘাটের কুখ্যাত মাদক সম্রাট মিজুর এখন রমরমা মাদক ব্যাবসা।
হালুয়াঘাট উপজেলায় যার মাদকের বিস্তার প্রভাবে যুব সমাজকে নষ্ট করছে, স্কুল কলেজের ছাত্র থেকে শুরু করে নানান শ্রমজিবী পেশার লোকদের মাঝে তার টীম হোম- ডেলেভারির মাধ্যমে মাদক পৌছে দিচ্ছে বলে এলাকায় তার নামের আগে মাদক সম্রাট যোগ হয়ে কুখ্যাত এক পরিচয় লাভ করেছে,যার মাদক ব্যাবসাসহ নানান অপকর্ম পরিচালনা করার জন্যে রয়েছে এক বিশাল বাহিনী,
মাদকে আসক্ত হয়ে এলাকায় চুরি,ডাকাতি,ছিনতাইয়ের ঘঠনা এখন সচারাচর,মাদকের করাল গ্রাসে নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে হালুয়াঘাট উপজেলাসহ প্বার্শবর্তী গ্রাম গুলোর হাজার হাজার পরিবার, হালুয়াটের প্রতিটা নেশাখোরের সাথে যার প্রতিদিনের যোগাযোগ,নিত্য দিনই তার সাথে উঠা বসা করে মাদকাসক্তরা,প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে মাদক সেবন ও বিক্রি করছে।কেউ তার প্রতিবাদ করলে নিরীহ ছেলেদেরকে ধরিয়ে দিচ্ছে।
হালুয়াঘাট উপজেলাআওয়ামীলীগ,হালুয়াঘাট উপজেলা প্রশাসন,ও হালুয়াঘাট থানার অফিসার্স ইনচার্জ মহোদয়ের সুদৃষ্টি একান্ত কাম্য।মাদক সম্রাট মিজুকে আইনের আওতায় এনে হালুয়াট উপজেলাকে মাদকমুক্ত করার অনুরোধ থাকবে৷মাদকের ভয়াবহ তান্ডব হতে হাজারো পরিবারকে রক্ষা করতে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি৷
পোস্ট লিখার কারন হচ্ছে আমার এক হালুয়াঘাটের আত্মীয় ছোট ভাই নেশা খাওয়ার জন্য মাদক ব্যবসায়ী মিজু কে ফোন করে। মিজু টাকা নিয়ে ছেলেটাকে আসতে বলে,আসার পর ফেনসিডিল ছেলেটার হাতে দেয়,আর সাথে সাথে তার লোকজন দিয়ে বুয়া পুলিশ সেজে ধরে নিয়ে যায়। পরে ৪০ হাজার টাকা দিয়ে মাদক সম্রাট মিজু বাহিনীর হাত থেকে রক্ষা পায়।
মাদক সম্রাট দিনের-পর-দিন নানান অপকর্ম সহ মাদক ব্যাবসা দেধারছে চালিয়ে যাচ্ছে।তার বিলাসবহুল গাড়ি, এসি ওয়ালা বাড়ি আর নানান তালবাহানা করার পয়সা কোথা থেকে আসে? তার প্রধান ব্যাবসা কি?এই নিয়ে এলাকায় জনমনে হাজারো রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে৷মিজুর আয়ের উৎস কোথায়?প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে কেমন করে মাদক ব্যবসা করে?বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার মাদক মুক্ত দেশ গড়তে চাচ্ছে।তাহলে মাদক ব্যবসায়ী মিজু কিভাবে সাহস পায়?