15/04/2023
আশির দশকের কবি বিষ্ণু বিশ্বাস আজও প্রাসঙ্গিক ও বর্তমান। বিষ্ণুর কবিতায় জন্মের অসারতা, দুর্বিষহ ক্ষয়ষ্ণুতা, চারিদিকে উপচানো অন্ধকার ও মৃত্যু বিষয়ক একটা বিশাল অংশ জুড়ে বিদ্যমান। প্রকৃত কবি মাত্রই তার যাপিত জীবন ও পারিপার্শ্বকতা থেকে কাব্যের রসদ সংগ্রহ করে। অতঃপর কবিতায় তা প্রয়োগ করে চিন্তা কল্পনা ও গভীর দর্শন বোধে। অবশ্যই বিষ্ণুর কবিতার ক্ষেত্রে তার ব্যত্যয় ঘটেনি। কবি বিষ্ণু বিশ্বাস সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত ছিলেন। চিকিৎসাধীন ছিলেন একজন মনোচিকিৎসকের। একটা সময় ডাক্তার বিষ্ণুর বন্ধুদের সার্বক্ষণিক দেখাশুনার ওপর নজর দিতে বললেন। কিন্তু হঠাৎ করে একদিন বিষ্ণু উধাও হয়ে গেলেন বন্ধুদের সব নজরদারি ফাঁকি দিয়ে। উধাও হয়ে আবার ফিরে আসা এভাবে চললো কিছুকাল। কখনও রাজশাহী কখনও ঝিনাইদহ। এভাবেই একদিন নিজ মাতৃভূমির প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে চলে গেলেন পশ্চিমবঙ্গে। এখনো তিনি শাররীক – মানসিক বিপর্যস্ততা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গেই আছেন।বিষ্ণু বিশ্বাস নিরুদ্দেশ হয়েছিলেন ১৯৯৩ সালে।
তার লেখা পড়তে নিচের লিংকে টাচ করুন
আশির দশকের কবি বিষ্ণু বিশ্বাস আজও প্রাসঙ্গিক ও বর্তমান। বিষ্ণুর কবিতায় জন্মের অসারতা, দুর্বিষহ ক্ষয়ষ্ণুতা, চারি....