Raqi Rafik Hanafi

Raqi Rafik Hanafi Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Raqi Rafik Hanafi, Media, Road 5 (ডার্চ বাংলা ব্যাংকের পাশে), House 14, শেখেরটেক, পিসি কালচার হাউজিং, আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা ১২০৭, Muhammadpur.
(1)

World Class Hijama Service ও রুকইয়াহ শরিয়াহ

وَنُنَزِّلُ مِنَ الْقُرْآنِ ماهو شفاء ورحمة لِلْمُؤْمِنِينَ ولا يَزِيدُ الظَّالِمِينَ إلا خَسَارًا

আমি কুরআনকে নাজিল করেছি,যা মুমিনদের জন্য আরোগ্য ও রহমতস্বরূপ,
কিন্তু সেটা জালিমদের জন্য ক্ষতিই বৃদ্ধি করে।

15/11/2024

মাগুর মাছের মধ্যে কালো জাদু

 #আমল ১  ৫ লিটার স্বচ্ছ পানি  আপনি চাইলে কম বেশি করতে  পারেন। ২  বরই পাতা প্রতি দিনের জন্য ৭ টি ৩   দুরুদ শারীফ  ৫ বার (...
04/11/2024

#আমল

১ ৫ লিটার স্বচ্ছ পানি আপনি চাইলে কম বেশি করতে পারেন।
২ বরই পাতা প্রতি দিনের জন্য ৭ টি
৩ দুরুদ শারীফ ৫ বার (দুরুদে শেফা উত্তম) অন্যান্য গুলোও পড়তে পারেন।
৪ এই দোয়াটি ২১ বার يا حي يا قيوم برحمتك استغيث
ইয়া হাইয়্যু ইয়া ক্বইউম বিরহমাতিকা আসতাগিস
৫ حَسْبُنَا اللهُ وَنِعْمَ الْوَكِيلُ نِعْمَ الْمَوْلَى وَنِعْمَ النَّصِيرُ

غُفْرَانَكَ رَبَّنَا وَاِلَيْكَ ٱلْمَصِيرُ
কোরআনে কারীমের এই মহিমান্বিত আয়াতে কারিমা ১১ বার।
৬ সূরা ফাতেহা ৭ বার
৭ আয়াতুল কুরসি তিন বার
৮ সূরা বাকারার ২৮৫ নাম্বার আয়াত তিনবার
৯ এই আয়াতটি ২১ বার وَإِذَا مَرِضْتُ فَهُوَ يَشْفِيْنِ
10 এই আয়াতটি ৭বার
وَنُنَزِّلُ مِنَ الْقُرْآنِ مَا هُوَ شِفَاءٌ وَرَحْمَةٌ لِّلْمُؤْمِنِينَ ۙ وَلَا يَزِيدُ الظَّالِمِينَ إِلَّا خَسَارًا
১১ সূরা কাফিরুন তিনবার
১২ সূরা ইখলাস তিনবার
১৩ সূরা ফালাক তিনবার
১৪ সূরা নাস তিনবার
১৫ অলিভ অয়েল তেল বাঞ্ছনীয়

✅যেভাবে সাপ্লিমান্টরি তৈরি করবেন।

❇️এই আমলটি ৭ দিনের জন্য প্রতিদিনের জন্য বরই পাতা নির্ধারণ করুন সে হিসেবে সাত দিনে মোট বরই পাতা হয় ৪৯ টি

✴️সবগুলো ভালোভাবে বেটে ফেলুন তারপর এগুলো সাত ভাগে বিভক্ত করুন এবং একটি স্বচ্ছ পাত্রে রাখুন অতঃপর এগুলো ফ্রিজিং করুন এটা আপনাদের সুবিধার্থে করে দিলাম ।
সাথে পাঁচ লিটার পানি(আপনারা চাইলে কম বেশি করতে পারেন)
প্রয়োজনে অলিভ অয়েল তেল ও নিতে পারেন এটা খুবই উপকারী।

🟩তারপর দোয়া ও আয়াত গুলো ধারাবাহিকভাবে পড়ুন
এবং প্রত্যেকটির মধ্যে ফুকে দিন ।
(বরই পাতার পাত্রে, পানির বোতলে, অলিভ অয়েল, তেলের বোতলে)

✅ব্যবহার বিধি!
যে পানিগুলো তৈরি করেছেন সেগুলো সর্বদা খাবেন (পানি কমে গেলে) এবং সেখানে পানি মিশিয়ে নিবেন।
গোসলের সময় এক ভাগ বরই পাতা যে পাত্রে (বালতি)
গোসল করবেন সেই পাত্রের মধ্যে ঢেলে দিবেন তবে লক্ষ্য করবেন যেন ওই পাত্রের মধ্যে পানি খুব বেশি না হয় পাঁচ ছয় লিটার হলেই হবে ‌

প্রথম দিন
https://youtu.be/SXD9THT-OOs

দ্বিতীয় দিন
https://youtu.be/AkokBkxuCNo

তৃতীয় দিন
https://youtu.be/HVsQ_7poEo4

চতুর্থ দিন
https://youtu.be/LAtfp9xJWNQ

পঞ্চম দিন
https://youtu.be/zzFlQRJLFR4

ষষ্ঠ দিন
https://youtu.be/IL36_PXUAyc

সপ্তম দিন
https://youtu.be/pjjSZ_5WoHI

#রুকইয়াহ_গোসল
#রুকাইয়া_গোসল
#রুকিয়া_গোসল

 াতা_গোসল;  #জাদু_নষ্টের_মহাষৌধ রুকইয়াহ'তে গুরুত্বপূর্ণ করণীয় গুলোর মধ্যে পড়া পানি পান ও রুকইয়াহ গোসল অন্যতম। গোসলের...
04/11/2024

াতা_গোসল; #জাদু_নষ্টের_মহাষৌধ

রুকইয়াহ'তে গুরুত্বপূর্ণ করণীয় গুলোর মধ্যে পড়া পানি পান ও রুকইয়াহ গোসল অন্যতম। গোসলের ক্ষেত্রে জাদু আক্রান্ত রোগীদের জন্য জাদু নষ্টে বরই পাতার গোসল বেশ উপকারী। জ্বীনের আছর ও বদনজর আক্রান্ত রোগীদের জন্যও এ গোসল উপকারী। পানির মধ্যে উত্তম হলো পর্যায়ক্রমে জমজমের পানি, বৃষ্টির পানি, সমুদ্রের পানি এবং সাধারণ পানিও উপকারী।
রুকইয়াহ'র লং জার্নি তে এত পানি সংগ্রহ করে রাখা যেহেতু সম্ভব নয় তাই সাধারণ দিয়েই গোসল করতে পারেন। অন্য পানি থাকলে অল্প করে মিশিয়ে নিতে পারেন। পান করার পানির সাথে মিশিয়েও পান করতে পারেন। এই পর্বে আমরা বরই পাতার গোসল সম্পর্কে জানবো।

বরইপাতা গোসলের নিয়মঃ
সাতটি তাজা বরইপাতা নিন। এগুলো বেটে (পাঠায় পিষে) পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। চাইলে ব্লেন্ডার করে নিতে পারেন। তারপর এক বালতি পানি নিয়ে তা ভালোভাবে গুলান। এরপর নিম্নোক্ত সূরা ও আয়াত গুলো ৩ বার বা ৭ বার করে পড়ুন, পড়া শেষে সেখানে ৩টি ফুঁ দিন

১. দরুদ শরীফ ( যেকোনো)
২. সুরা ফাতিহা
৩. আয়াতুল কুরসি
৪. সূরা আরাফ ১১৭-১২২ নং আয়াত
৫. সূরা ইউনুস ৮২ ও ৮২ নং আয়াত
৬. সূরা ত্বা-হা ৬৯ নং আয়াত
৭. চার কুল (সূরা কাফিরুন, ইখলাস, ফালাক, নাস)
৮. দরুদ শরীফ (যেকোনো)

অতঃপর বিসমিল্লাহ বলে ডান হাতে সেখান থেকে তিন ঢোক/কোষ পানি পান করুন এবং অবশিষ্ট পানি দিয়ে গোসল করে নিন। খেয়াল করবেন যেন শরীরের চুল পরিমান অংশ বাকি/ফাকা না থাকে।

সব গুলো পড়তে না পারলে আগে পরে দরুদ শরীফ পড়ে সূরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, চার কুল/তিন কুল পড়ে তাতে ফুঁ দিয়ে তারপর গোসল করতে পারেন। সম্ভব হলে ভালো ফলাফলের জন্য জাদু/সিহরের বাকি আয়াত- সুরা আরাফ (১১৭-১২২), সুরা ইউনুস (৮১-৮২), সুরা ত্বা-হা (৬৯) পড়ে নিন এবং অন্য আরও সিহরের আয়াত পড়ে নিতে পারেন। এতে বেশি উপকার হবে। ইনশাআল্লাহ।

এভাবে অন্তত একাধারে সাতদিন গোসল করবেন। ইনশাআল্লাহ আপনার বদ নজর জাদু কেটে যাবে এবং আপনি সুস্থ হয়ে যাবেন।

#রুকইয়াহ_গোসল

কয়েকটি লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন আপনার ওপর যাদু করা হয়েছে কি-না।এই সময়ে অনেক মানুষকে কালো যাদু করা হচ্ছে। যদি কেউ সফল হয়ে ...
03/11/2024

কয়েকটি লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন আপনার ওপর যাদু করা হয়েছে কি-না।

এই সময়ে অনেক মানুষকে কালো যাদু করা হচ্ছে। যদি কেউ সফল হয়ে যায় বা সুখে থাকে, তাহলে তার ওপর অনেকের বদনজর লাগে। কেউ কেউ আগ বাড়িয়ে তার সফলতা এবং সুখ নষ্ট করার জন্য কালো যাদু করে। এটা যেমন শত্রুরা করে, তেমনি খুব কাছের আত্মীয়রাও করে।

আপনার ওপর কালো যাদু করা হয়েছে কি-না সেটা কয়েকটি লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন।

🔴 বারবার দুঃস্বপ্ন দেখা, স্বপ্নের মধ্যে সাপ, জন্তু দেখা। কিংবা বারবার স্বপ্নে দেখবেন আপনি উঁচু বিল্ডিং থেকে পড়ে যাচ্ছেন।

🔴 বারবার দুর্ঘটনা ঘটা। হাত থেকে বারবার কিছু পড়ে যায়। প্লেট-গ্লাস পড়ে ভেঙ্গে যাচ্ছে, প্রতিদিন হোঁচট খাচ্ছেন, ওয়াশরুমে গিয়ে পড়ে যাচ্ছেন বারবার।

🔴 স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। আগে সবকিছু মনে রাখতে পারতেন। হঠাৎ করে কেমন যেন সব ভুলে যাচ্ছেন। রান্না করলে লবণ দিতে ভুলে যাচ্ছেন নিয়মিত, বাইরে বের হলে চাবি-টাকা নিতে ভুলে যাচ্ছেন।

🔴 শারীরিক সম্পর্কে অনীহা তৈরি হয়েছে। আগে স্বামী-স্ত্রী শারীরিক সম্পর্ক উপভোগ করলেও এখন একেবারে মন চায় না। উল্টো এই প্রসঙ্গ আসলে রাগ উঠে।

🔴 অনিয়মিত ঘুম হয়। রাতে ঠিকমতো ঘুম হয় না। অথবা এতো বেশি ঘুম হয় যে, উঠতেই ইচ্ছে করে না।

🔴 দীর্ঘদিন ধরে মাথা ব্যাথা, পেট ব্যাথা, ঘাড় ব্যাথা হচ্ছে। ওষুধ খাওয়া সত্ত্বেও কাজ হচ্ছে না।

🔴 খাইতে মন চায় না। দুর্গন্ধ লাগে। অথবা এতো বেশি খাওয়ার রুচি তৈরি হয়েছে, আগে কখনো এমন খেতে পারতেন না।

🔴 আপনি হঠাৎ করে রেগে যাচ্ছেন। মাঝেমধ্যে কোনো কারণ ছাড়াই আপনার এতো মন খারাপ থাকে, কান্না করতে ইচ্ছে করে। কখনো গালাগালি করতেন না, এখন কথায় কথায় গালি আসে।

🔴 আযান শুনলে ইচ্ছে করলে কানের মধ্যে আঙ্গুল ঢুকিয়ে রাখেন। কুরআন তেলাওয়াত সহ্য করতে পারেন না।

🔴 অনিয়মিত মাসিক হচ্ছে। কখনো চল্লিশ, পঁয়তাল্লিশ দিন পরপর হচ্ছে, কখনো আবার পনেরো দিন পরপর হচ্ছে।

🔴 কারো প্রতি অসম্ভব ভালোবাসা তৈরি হয়েছে বা কারো প্রতি অসম্ভব ঘৃণা। অথচ এগুলোর পেছনে কোনো কারণ নেই।

🔴 বারবার গর্ভপাত হচ্ছে। ডাক্তার দেখানোর পর দেখা যায় সব রিপোর্ট ঠিক আছে। কিন্তু, গর্ভের সন্তান মারা যায়।

🔴 সবসসময় মনে হয় দুর্গন্ধ পাচ্ছেন। বা হঠাৎ মনে হয় নাকে দুর্গন্ধ লাগছে, কিন্তু আশেপাশের সবাই বলছে তাদের এমনটা হচ্ছে না।

🔴 হঠাৎ করে আপনি অস্বাভাবিক কাজ করা শুরু করেছেন। আগে আপনি হিসেব করে চলতেন, এবার কোনো কারণ ছাড়াই আপনি বেহিসেবী হয়ে উঠলেন। আগে ভিক্ষুক চাইলে ১০ টাকা দিতেন না। এখন ৫০০ টাকা, ১০০০ টাকা দেয়া শুরু করছেন। আগে দামাদামি করতেন, হঠাৎ করে দেখা গেলো বিক্রেতা যা বলছে, কিছু না বলে সেই দামেই কিনে ফেলছেন।

🟩 এই লক্ষণগুলো এক বা একাধিক যদি আপনার সাথে মিলে যায়, তাহলে সেটা যাদুর প্রভাব হতে পারে। কোনো রোগের জন্য যেমন টেস্ট করাতে হয়, তেমনি এমনটা আপনার মধ্যে দেখা গেলে সেক্ষেত্রে রাকীর পরামর্শ নিতে হবে।

⚠️ তবে, এটা অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে যে, এই লক্ষণ মিলে যাওয়া মানেই আপনাকে যাদু করা হয়নি। এগুলোর পেছনে স্বাভাবিক কারণও থাকতে পারে।

❌ জিন, যাদু, বদনজর এমন এক রোগ, যে রোগের চিকিৎসা ডাক্তাররা দিতে পারে না।

✅ আপনার যেন এমনটা না হয়, সেজন্য বেশ কিছু প্রতিরোধ ব্যবস্থা আছে, অনেক আমল আছে। সেগুলো নিয়মিত করলে আশা করা যায় আপনার ওপর জিন, যাদুর প্রভাব পড়বে না; আর পড়লেও সেটা আপনাকে খুব বেশি ক্ষতি করতে পারবে না, ইন শা আল্লাহ।

🟥 জিন, যাদু, বদনজরে যে কেউ আক্রান্ত হতে পারে। বিশেষ করে আপনি যদি সফল, সুখী হন বা আপনার সম্ভাবনা থাকে।

🔴 অনেকের জীবনে বড় বড় ক্ষতি এসেছে এসবের ফলে।

দ্রুত বিয়ের আমল১. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা। যথাসম্ভব সার্বক্ষণিক এস্তেগফার করা। উঠতে বসতে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে থাকা।২...
30/10/2024

দ্রুত বিয়ের আমল
১. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা। যথাসম্ভব সার্বক্ষণিক এস্তেগফার করা। উঠতে বসতে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে থাকা।
২. সুরা ফুরকানের ৭৪ নং আয়াতটা পড়তে পারি। প্রতি ফরজ নামাজের পর তো বটেই, সুযোগ পেলেই দোয়াটি গভীর আবেগ নিয়ে পড়তে পারি।
رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا
৩. সুরা কাসাসের ২৪ আয়াতে বর্ণিত দোয়াটাও বেশি বেশি পড়তে পারি,
رَبِّ إِنِّي لِمَا أَنْزَلْتَ إِلَيَّ مِنْ خَيْرٍ فَقِيرٌ
এই দোয়ায় বিয়ে, বিবিবাচ্চা, চাকুরি, ঘরবাড়ি সবকিছুর ব্যবস্থা হয়ে যাবে। ইন শা আল্লাহ।
৪. বেশি বেশি দোয়া করা। বিশেষ করে দুয়া কবুল হওয়ার সময়গুলো একটাও দোয়াবিহীন না যায়।
৫. আমল-দোয়ার পাশাপাশি হালাল পন্থায় পাত্র/পাত্রীর খোঁজ করাও জরুরী।
৬. অনেক সময় জাদু-সিহর করে বিয়ে আটকে রাখা হয়। এজন্য রুকইয়া করা।
৭. নিয়মিত সদকা করা।
৮. অন্য মুসলিম ভাইবোনের জন্য বিয়ের দোয়া করা।
৯. মা-বাবার সাথে ভালো সম্পর্ক রাখাও জরুরি।

নিজে জানুন অপরকে জানার জন্য শেয়ার করে দিন

আপনি কোন সমস্যায় আক্রান্ত বা কোন রুগে আক্রান্ত  কি না তা এখান থেকে মিলিয়ে নিন।👉 #জেনে_নিন_বদনজর_লাগার_লক্ষন_সমুহ। (১) শর...
29/10/2024

আপনি কোন সমস্যায় আক্রান্ত বা কোন রুগে আক্রান্ত কি না তা এখান থেকে মিলিয়ে নিন।

👉 #জেনে_নিন_বদনজর_লাগার_লক্ষন_সমুহ।

(১) শরীরে জ্বর থাকা, কিন্তু থার্মোমিটারে না উঠা।
(২) কোনো কারণ ছাড়াই কান্না আসা
(৩) প্রায়সময় কাজে মন না বসা, নামায যিকর ক্লাসে মন না বসা।
(৪) প্রায়শই শরীর দুর্বল থাকা, ক্ষুধামন্দা, বমি বমি ভাব লাগা।
(৫) চেহারা ধুসর/হলুদ হয়ে যাওয়া।
(৬) বুক ধড়পড় করা, দমবন্ধ অস্বস্তি লাগা।
(৭) অহেতুক মেজাজ বিগড়ে থাকা।
(৮) আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের সাথে দেখা হলেই ভালো না লাগা।
(৯) অতিরিক্ত চুল পড়া। শ্যাম্পুতে কাজ না করা।
(১০) পেটে প্রচুর গ্যাস হওয়া।
(১১) বিভিন্ন সব অসুখ লেগে থাকা, দীর্ঘদিন চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। (সর্দিকাশি, মাথাব্যথা ইত্যাদি)
(১২) হাত-পায়ে মাঝেমধ্যেই ব্যাথা করা, পুরো শরীরে ব্যাথা দৌড়ে বেড়ানো।
(১৩) ব্যবসায় ঝামেলা লেগে থাকা।
(১৪) যে কাজে অভিজ্ঞ সেটা করতে গেলেই অসুস্থ হয়ে যাওয়া।
(১৫) স্বপ্নে উঁচু থেকে পড়ে যেতে দেখা, মৃত মানুষ দেখা। অথবা স্বপ্নে কাউকে মরে যেতে দেখা।
(১৬) স্বামী স্ত্রী সহবাসে বাধা আসা, ইচ্ছে না হওয়া।

👉 #হাসাদের_বা_হিংসার_লক্ষণ।

১-- কাজকর্ম থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।
"ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।
"লেখাপড়া থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।
"আল্লাহর এবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।
যেমন:: সালাত, জিকির, তেলাওয়াত ইত্যাদি।
(এক কথায় বলা যায় সকল কাজের
ক্ষেত্রে অনীহা।)
২--প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রে তাড়াহুড়ো করা।
৩--একা একা থাকতে পছন্দ করা।
৪--মানুষের থেকে দূরে দূরে এবং বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনের সাথেও মিশে না এমনকি তাদের থেকেও দূরে দূরে থাকে যদিও তারা কাছাকাছি আসে।
৫-- রুকইয়াহ করার সময় প্রচন্ড ঘুম আসা অথবা ঘুমিয়ে যাওয়া।
৬--পুরো শরীরে গরম অনুভব করা।
৭--বমি আশা। (এটা পেটে থাকা যাদুর কারণেও হতে পারে।)
৮--ওয়াসওয়াসা সমস্যা হওয়া। (এটা নির্দিষ্ট একটি সমস্যা হতে পারে)
৯-- স্বপ্ন দেখে ঘুমের মাঝে চমকে ওঠা।
১০--ঘনঘন কফ আশা।
১১-- চর্মরোগ হওয়া। (অনেক সময় ওষুধেও কাজ হয় না)
১২-- কোন কারন ছাড়াই অস্থির হয়ে যাওয়া।
১৩-- কারো আনুগত্য করে না (কারো কথা শুনেনা।)
১৪-- জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা হওয়া।
১৫-- সর্বদা মাইগ্রেনের ব্যথা হওয়া।
১৬-- সব সময় মানসিক চাপ ও অস্থিরতা অনুভব করা।
১৭-- নির্দৃষ্ট কোনো রোগের কারণ ব্যতীতই মেরুদন্ডে অথবা পাকস্থলীতে ব্যথা হওয়া। পাকস্থলীতে জাদুর থাকার কারণেও ব্যথা হতে পারে।
১৮-- নিদ্রাহীনতায় ভোগা এবং অনিয়মিতো ঘুম হওয়া।
১৯-- গভীর মনোযোগ দেয়ার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলা।
২০-- মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটা।

#জেনে_নিন_জ্বিন_আছরের_লক্ষন_সমুহ।

আলোচনার সুবিধার্থে জীন দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণগুলোকে আমরা দুই ভাগে ভাগ করে নিচ্ছি। ঘুম সংক্রান্ত এবং অন্য সময়ের

👉 #ঘুম সংক্রান্ত লক্ষণ সমূহ-

(১) নিদ্রাহীনতা: যার জন্য সারারাত শুধু বিশ্রাম নেয়াই হয়, ঘুম হয়না
(২)উদ্বিগ্নতা: যেজন্য রাতে বার বার ঘুম ভেঙে যাওয়া।
(৩) বোবায়ধরা: ঘুমের সময় কেউ চেপে ধরেছে, নড়াচড়া করতে পারছে না। প্রায়ই এমন হওয়া
(৪) ঘুমের মাঝে প্রায়শই চিৎকার করা, গোঙানো, হাসি-কান্না করা
(৫) ঘুমন্ত অবস্থায় হাটাহাটি করা
(৬) স্বপ্নে কোনো প্রাণিকে আক্রমণ করতে বা ধাওয়া করতে দেখা। বিশেষতঃ কুকুর, বিড়াল, ইঁদুর, উট, সিংহ, শিয়াল, সাপ।
(৭) স্বপ্নে নিজেকে অনেক উঁচু কোনো যায়গা থেকে পড়ে যেতে দেখা
(৮) কোনো গোরস্থান বা পরিত্যক্ত যায়গা, অথবা কোনো মরুভূমির সড়কে হাটাচলা করতে দেখা
(৯) বিশেষ আকৃতির মানুষ দেখা। যেমন: অনেক লম্বা, খুবই খাটো, খুব কালো কুচকুচে
(১০) জ্বিন-ভুত দেখা
যদি স্বপ্নে সবসময় দুইটা বা তিনটা প্রাণী আক্রমণ করতে আসছে দেখে, তাহলে বুঝতে হবে সাথে দুইটা বা তিনটা জ্বিন আছে।

👉 #ঘুম_ব্যতীত_অন্য_সময়ের_লক্ষণ

(১) দীর্ঘ মাথাব্যথা (চোখ, কান, দাত ইত্যাদি সমস্যার কারণে নয়, এমনিই)
(২) ইবাদত বিমুখতা: নামাজ, তিলাওয়াত, যিকির আযকারে আগ্রহ উঠে যাওয়া। মোটকথা, দিনদিন আল্লাহর থেকে দূরে সরে যাওয়া
(৩) মেজাজ বিক্ষিপ্ত হয়ে থাকা, কিছুতেই মন না বসা..
(৪) ব্যাপক অলসতা; সবসময় অবসন্নতা ঘিরে রাখা
(৫) মৃগীরোগ
(৬) শরীরের কোনো অংঙ্গে ব্যাথা কিংবা বিকল হয়ে যাওয়া। ডাক্তাররা যেখানে সমস্যা খুজে পেতে বা চিকিতসা করতে অপারগ হচ্ছে।
আবারও মনে করিয়ে দেই, শারীরিক রোগের কারণেও এসব হয়ে থাকে। তবে যখন দীর্ঘদিন যাবত যখন এসব লক্ষণ দেখা যাবে, তখন ভাববেন কোনো সমস্যা আছে।

👉 #আশিক_জ্বিনের_সমস্যা

১] --মাথায় অশ্লীল চিন্তা ভাবনা আশা।
২]--হস্তমৈথুন করা ছেলে-মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই হতে পারে বিশেষ করে ছোটবেলা থেকে।
৩]--একাধিকবার প্রস্রাবের ইনফেকশন হওয়া।
৪]--অনিয়মিত পিরিয়ড হওয়া অথবা তিন চার মাসে ও একবার পিরিয়ড না হওয়া।
৫]--পিরিয়ডের সময় তলপেটে প্রচন্ড ব্যথা হওয়া।
৬]--সাদা স্রাব বের হওয়া পুরুষ মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রেই হতে পারে।
৭]--বিছানায় শুতে গেলে হঠাৎ যৌন উত্তেজনা বেড়ে যাওয়া।
৮]--অধিক পরিমাণে স্বপ্নদোষ হওয়া।
৯]--ফিজিক্যাল রিলেশন টাইপের স্বপ্ন দেখা।
১০]--পছন্দের মানুষ গুলোকে স্বপ্নে কাছে আসতে দেখা, স্পর্শ করতে দেখা, ফিজিক্যাল রিলেশন করতে দেখা অথবা তাদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া।
১১]--ছোট ছোট বাচ্চাদেরকে স্বপ্ন দেখা।
১২]--ঘুম থেকে ওঠার পরে পুরা শরীর ব্যথা হয়ে থাকা।
১৩]--কোন কারন ছাড়াই লজ্জাস্থানে ব্যথা অনুভব করা।
১৪]--বিবাহ করতে মনে চায় না।
১৫]--বিবাহের কথা শুনলেই ভিতর থেকে কান্না আসে।
১৬]--বিবাহের কথা শুনলেই চেহারার রং পরিবর্তন হয়ে যাওয়া অথবা মুখে ব্রণ ওঠা।
১৭]--বিবাহের পরে হাসবেন্ডের কাছে গেলে বিরক্ত লাগে অথবা ফিজিক্যাল রিলেশনে অনীহা আশা।
১৮]--বিপরীত লিঙ্গের মানুষ বিরক্ত লাগা।
১৯]--বিপরীত লিঙ্গের প্রতি খুব বেশি আকর্ষণ ফিল করা, বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও অন্য নারী অথবা পুরুষের দিকে আকর্ষণ ফিল করা।
২০]--শারীরিক সমস্যা একের পর এক লেগেই থাকা, বিশেষ করে গোপনীয় সমস্যা বেশি হওয়া।
২১]--বাচ্চা কনসিভ না করা অথবা কনসিভ করার পরে নষ্ট হয়ে যাওয়া।
২২]--একা একা থাকতে পছন্দ করা অথবা অধিকাংশ সময় মন খারাপ করে বসে থাকা।
২৩]--মনে আত্মহত্যা করার ইচ্ছা জাগা ।
২৪]--ইমোশনালি প্রভাব বেশি থাকা।
২৫]--অনেক সময় আশিক জিনের কারনেও বিবাহ।
হয় না বিবাহের ক্ষেত্রে ঝামেলা লেগে থাকে।

👉 #পুঁতে_রাখা_বা_দাফনকৃত_যাদুর_লক্ষণসমূহ,
#লক্ষণসমূহ

১. প্রায় সময় বা মাঝেমধ্যে খোঁচানো বা বিদ্ধ করার আকারে খুব তীব্র মাথাব্যথা
২. ঘুমের সময় দম বন্ধ হয়ে যায়
৩. স্বপ্নে কবর এবং প্রচুর পরিমাণে মৃত মানুষ দেখা।
৪. শরীর সাধারণ দুর্বল লাগা ,কাজকর্ম করতে অক্ষমতা অনুভব করা।
৫. কাজকর্মে ভুল করা, কোনো কাজ বেশিক্ষণ সময় ধরে করতে না পারা, অমনোযোগীতা, মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা।
৬. ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় উড়তে দেখা।
৭. ঘুমের মধ্যে খুব উঁচু জায়গা থেকে পড়ে যাওয়া এবং পড়ার জন্য নিচে কোনো জিনিস না পাওয়া।
৮. কঙ্কাল, মাথার খুলি এবং প্রেতাত্মা বা জ্বিন ভুতের প্রচুর স্বপ্ন দেখা।
৯. চোখ বন্ধ করলেই বা ঘুমের মধ্যে বিভিন্ন ভয়ংকর আকৃতি চোখের সামনে ভেসে ওঠা।
১০. শরীরেবাম বা ডান দিকের কোনও একটি সাইটে লম্বালম্বি ব্যথা বা অসাড়তা অনুভব করা।
১১. চোখের পাতা বা শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গোশত লাফানো।
১২. কোনো কারণ ছাড়াই বা অযৌক্তিক তীব্র ভয় ভয় লাগা।
১৩. মৃত্যুর সংবাদ শুনলে ভয় লাগা।
১৪. মাথার পিছনে বা চোখের সাথে কপালে মাথা ব্যথা।
১৫. পছন্দনীয় জিনিস গুলো অপছন্দ লাগা, সেগুলো থেকে বিরত থাকা।
১৬. মাছ খেতে অপছন্দ ও ঘৃণা করা। কখনো কখনো কেবল মাছের গন্ধ অসহ্য লাগা এবং মাছের গন্ধ লাগলেই বমি হওয়া।
১৭. ধ্বংসস্তূপ ও নির্জন জায়গার প্রচুর স্বপ্ন দেখা।
১৮. কারণ ছাড়াই বুকে সংকীর্ণতা ও কষ্ট অনুভব করা।
১৯. নিঃসঙ্গতা, একাকীত্বতা, গুটিয়ে ও লুকিয়ে থাকতে পছন্দ করা , ভালো লাগা।
২১. মাথা ব্যথা এবং চোখে ঝাপসা দেখা।
২২. প্রায়শই দুর্গন্ধ পাওয়া।
২৩. শরীরের কোনো এক পার্শ ঘামা।
২৪. পা ভারি ভারি লাগা।
২৫. খুব বেশি ভুলে যাওয়া।
২৬. পিঠে এবং কাঁধে ব্যথা
২৭. যে কোনো বিষয়ে চরম একঘেয়েমি।

👉 #পিরিয়ড_সমস্যা। (মহিলাদের ক্ষেত্রে )
(১)মাসিক স্রাব তিন দিনের কম বা ১০ দিনের বেশি হওয়া ।আর এরকম সমস্যা কয়েক মাস হওয়া।

(২) সর্বদা প্রবাহিত হওয়া।

(৩) স্রাব একেবারেই বন্ধ হয়ে যাওয়া।(বয়সের কারণে নয় )
(৪)সাদা স্রাব।

(৫)স্রাবের সময় অতিরিক্ত ব্যথা-বেদনা থাকা।

(৬)ঠিকমতো ঘুম না হওয়া। ঘনঘন বোবায় ধরা বা বাজে স্বপ্ন দেখা।

(৭) অতিরিক্ত পরিমাণে রক্তস্রাব হ‌ওয়া।
(৮)শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা হওয়া বিশেষতঃ ব্যাক পেইন বা লজ্জা স্থানে ব্যথা। অধিকাংশ সময় মাথা ব্যথা করা।
(৯)পিরিয়ড বা মাসিক হবার দুই দিন আগে হতেই পেটে ব্যথা অস্থির হয়ে যাওয়া।

👉 #ওয়াসওয়াসা_রোগে_আক্রান্তের_লক্ষন_সমুহ :-

(১) আপনি ইদানীং কারণে-অকারণে চিন্তিত থাকছেন? মাথায় বিক্ষিপ্ত চিন্তা ঘোরাঘুরি করার কারণে দৈনন্দিনের কাজ, সালাত, ইবাদত, যিকির, তিলাওয়াত ইত্যাদিতে মন বসছে না?
(২) আপনি অথবা আপনাদের পরিবারের কোন একজন কি হঠাৎ পরিবর্তন হয়ে গেছে? কেমন যেন উদাস ভাব চলে এসেছে, কিছুই ভালো লাগছে না।
(৩) সালাত বা ওযু নিয়ে বেশি দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন? বারবার মনে হচ্ছে ঠিকমতো ওযু হচ্ছে না, নামাজের এই অংশটা ঠিকমত হল না।
(৪)পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অথবা পরনের কাপড় নিয়ে আপনি কি অতিরিক্ত চিন্তা করছেন?
(৫) আপনি কি অপ্রয়োজনে টয়লেট বা বাথরুমে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করছেন?
(৬) আপনি কি আপনার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে বাজে স্বপ্ন দেখছেন? যা আপনাকে ভীত করছে?
(৭) আপনার কানে কি ফিস ফিস করে শোনা যাচ্ছে আপনি কুফরের দিকে ধাবিত হচ্ছেন (কুফরি করছেন)
(৮) আপনি কি ওযু-গোসল বা ইস্তিঞ্জার সময় এক অঙ্গ বারবার ধুচ্ছেন? তবুও মনে হচ্ছে ধোয়া হয়নি ঠিকমতো।
(৯) আপনার বারবার মনে হচ্ছে যে, ওযু ভেঙ্গে যাচ্ছে? মনে হচ্ছে প্রসাবের ফোঁটা পড়ছে, অথবা সবসময় মনে হচ্ছে বায়ু বের হয়ে যাচ্ছে? কিন্তু আপনি নিশ্চিত হতে পারছেন না..
(১০) আল্লাহ, রাসুল অথবা ঈমানের ব্যাপারে, ইসলামের মৌলিক ব্যাপারে অবমাননাকর মাথায় চিন্তা আসে?
(১১) মুরব্বি, উস্তায বা বয়োজ্যেষ্ঠদের সামনে বসলে, তাদের সাথে কথা বলতে লাগলে কি আপনার ভেতর থেকে কেউ বারবার বেয়াদবির জন্য উস্কে দিতে চায়?
(১২) আপনি কি কোন অদ্ভুত শব্দ কণ্ঠ শুনতে পাচ্ছেন? কারো সাথে এটা নিয়ে আলোচনা করলে ভাবছে, আপনি প্যারানয়েড বা পাগল হয়ে যাচ্ছেন!
(১৩) আপনি কি নামাজের রাকাত ভুলে যাচ্ছেন? অথবা অন্য আরকানগুলোর ব্যাপারে ভুল হচ্ছে? সাজদাহ একটা দিয়েছেন না দুইটা দিয়েছেন সন্দেহ লাগছে? আর এসব কি প্রায় দিনই হচ্ছে?
(১৪) নামাজে সাজদা করতে গেলে মনের মধ্যে বিভিন্ন অশ্লীল ছবি কিংবা দেবদেবীর মুর্তি ভেসে উঠছে?

উত্তর যদি হয় “হ্যাঁ!”
তবে আপনি শয়তানি ওয়াসওয়াসা রোগে আক্রান্ত..
খেয়াল করার বিষয় হচ্ছে, এক-দুইদিন এরকম হতেই পারে। কিন্তু সবসময়ই বা দিনের পর দিন যদি আপনার মাঝে দেখা যায়, তবে বুঝতে হবে - “হ্যাঁ! সত্যিই আপনি শয়তানি ওয়াসওয়াসা রোগে আক্রান্ত..

👉 #সহবাসে_অক্ষম_করার_যাদুর_লক্ষণ

পুরুষের_ ক্ষেত্রে

১/ বিয়ের আগে সুস্থ থাকলেও বিয়ের পর ক্রমশ যৌন মিলনের সক্ষমতা হারিয়ে ফেলা।
২/ সম্পূর্ণ শারীরিক সুস্থতা থাকা সত্ত্বেও স্ত্রীর সাথে সহবাসে হঠাৎ অক্ষম হয়ে পড়ে।
৩/ মিলন পূর্ব সময়ে স্বাভাবিক থাকলেও মিলনের সময় পুরুষাঙ্গ দুর্বল ও নিস্তেজ হয়ে পড়ে।
৪/ সহবাসের সময় বা এর কিছুক্ষণ পূর্বে যৌন অনুভূতি হারিয়ে ফেলে।
৫/ অনেক সময় অল্প সময়ে বীর্যপাত হয়ে যায় দীর্ঘক্ষণ সহবাসের সক্ষম হয় না।
৬/ সহবাসে অক্ষম করার যাদুর সবচেয়ে বড় নিদর্শন হলো পুরুষ যখন তার স্ত্রী থেকে দূরে অবস্থান করবে তখন নিজের মধ্যে পূর্ণ সক্ষমতা অনুভব করবে । কিন্তু যখনই সে স্ত্রীর নিকটবর্তী হবে বা সহবাসের ইচ্ছা করবে , ঠিক সেই মুহূর্তে তার পুরুষাঙ্গ স্তিমিত হয়ে যাবে ।এতে সে সহবাস করতে সক্ষম হয় না।

নারীদের ক্ষেত্রে
১/কুমারী মেয়েকে বিয়ের পর অকুমারী মনে হয় । এতে স্বামীর মনে সন্দেহ সৃষ্টি হয়। কিন্তু এই যাদুর চিকিৎসা করে যাদু নষ্ট হওয়ার পর আর এমন মনে হয় না।
২/স্ত্রী তার স্বামীকে কাছে আসতে অনিচ্ছা নিয়ে বাধা দেয়।
৩/ সহবাসের সময়য়ের কিছুক্ষণ পূর্বে যৌন অনুভূতি হারিয়ে ফেলে।
৪/ স্বামী কাছে আসতে চাইলে অনিচ্ছায় দুই ঊরু একত্রিত করে ফেলে।
৫/ কেবল সহবাসের সময় জরায়ু থেকে রক্ত বের হয়।( এমনিতে জরায়ু থেকে রক্তক্ষরণ জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ)
৬/ সহবাসের সময় তার স্বামী যৌনাঙ্গের মধ্যে মাংসের প্রতিবন্ধকতা পায় ফলে সহবাসে সফল হয় না।
৭/ জিন নারীর মস্তিষ্কে আসন করে তার যৌন চাহিদা নষ্ট করে দেয়।ফলে স্বামী তার সঙ্গে সহবাস করলেও সে তাতে কোনো স্বাদ অনুভব করে না , বরং সে সহবাসের সময় অর্ধচেতন অবস্থাই পড়ে থাকে ।

এগুলো ছাড়াও উভয়ের ক্ষেত্রেই জিন আক্রান্ত হওয়ার কিছু লক্ষণ ও মিলে যেতে পারে।

👉 #পেটে_খাওয়ানো_যাদুর_লক্ষণ

(১)পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হওয়া।
(২)পেট থেকে মুখ দিয়ে দুর্গন্ধ বাহির হওয়া
(৩)পেট ভরে খেতে ইচ্ছে করছে না করা
(৪) ঘুমানোর প্রবণতা
(৫)ঘরে ঢোকার সময় দম বন্ধ হয়ে যাওয়া
(৬) স্বপ্নে দেখা যে উঁচু জায়গা থেকে পড়ে যাচ্ছেন
(৭)পিরিয়ডের সময় প্রচণ্ড ব্যথা
(৮)শরীরে তীব্র কাঁপুনি
(৯)দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য
(১০) স্বপ্ন কিছু দেখা তা প্রায়শই সত্যি হয়
(১১)স্বপ্নে প্রতিনিয়ত আগুন দেখা!

(১২)শ্বাসকষ্ট অনুভব করা
(১৩)প্রায় সময় নিজের মুখ কালো হয়ে যাওয়া কোন কারণ ছাড়া।
(১৪) বিশেষ করে রুকইয়াহ আয়াত পাঠ করার সময় পিঠের নিচের অংশে ব্যথা অনুভব করা।
(১৫)হাত বা পায়ের ফোলা, এবং নীল দাগের উপস্থিতি এবং তাদের মধ্যে ব্যথার উপস্থিতি

(১৬)শরীরে অলসতা এবং ভারীতা, বিশেষ করে কাঁধে
(১৭) চোখের সামনে চুল বা জটিল দড়ি দেখতে পাওয়া এমনকি যদি তার চোখ বন্ধ থাকে।

(১৮)দুর্বল দৃষ্টি, চোখে একটি রহস্যময় আভা দেখতে পাওয়া
বিজলি বিকিরণ মত প্রবাহিত হচ্ছে।
(১৯) পেটে গর্জন অনুভব করা ডাকাডাকি করা।
(২০)রুকইয়াহ করার সময় বমি বমি ভাব বেড়ে যাওয়া।
(২১)রুকইয়াহ করার সময় পেটে একটি বল বিস্ফোরিত হওয়ার মতো অনুভূতি এবং বলের মতো নড়াচড়া করা।

(২২)কোনো চিকিৎসা কারণ ছাড়াই একজন নারীর পিরিয়ড চক্রের পরিবর্তন মাসে দুইবার হওয়া বা দুই তিনমাসে একবার হওয়া।
(২৩)স্ত্রীর প্রতি স্বামীর আকাঙ্ক্ষার অভাব এবং উল্টো
(২৪)চুল পরা, অলসতা, এবং প্রচুর ঘুমের প্রবণতা

(২৫)শরীরে অস্বাভাবিক স্পন্দন
(২৬)ক্রমাগত দুঃস্বপ্ন এবং খারাপ স্বপ্ন দেখা
(২৭)কারণ ছাড়াই অনেক হাসে এবং কারণ ছাড়াই অনেক কান্না করে
(২৮)স্বপ্নে কামোত্তেজক দৃশ্য দেখা প্রাণী, বিশেষ করে সাপ দেখা

👉 #স্প্রে_করা_বা_ছড়িয়ে_ছিটিয়ে_থাকা_যাদুর_লক্ষণ

(১)কখনো শরীরের খারাপ দুর্গন্ধ পাওয়া
(২)ত্বকে তীব্র চুলকানির অনুভূতি নাকে মুখে শরীরের অন্যান্য অঙ্গে।
(৩) ক্রমাগত মাথাব্যথা লেগেই থাকা। এমনকি
এই মাথাব্যথার ডাক্তারী চিকিৎসার কোন কারণ নেই।
(৪)ঘুমের অসুবিধা এবং অনিদ্রা ঘুমিয়ে ও মনে হয় ঘুম হয়নি।
(৫)বিঘ্নিত ঘুম, বার বার ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া এবং দুঃস্বপ্ন দেখা।
(৬)দুর্বলতা অনুভব করা কখনো কারণ ছাড়া উচ্চস্বরে কথা বলা
(৭)বাড়িতে স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কের মধ্যে টানাপোড়ন, বিশেষ করে ঘনিষ্ঠতা
(৮)কখনো কখনো স্বামী স্ত্রীকে, কখনও স্ত্রী-স্বামীকে এক পক্ষের দ্বারা ব্যভিচারের(অন্য কার সাথে সম্পর্ক আছে এমন অনেক সন্দেহ করা )
(৯)বিনা কারণে স্বামী-স্ত্রীর একজন অপরজন কে অপমান করা।
(১০)স্বামী/স্ত্রী একে অপরকে অনুভূতি ছাড়াই এবং রাগ ছাড়াই অপমান করা।
(১১)স্বাম/স্ত্রী একে অপরকে ক্ষমা না করা এবং ভিন্ন অজুহাত তৈরি করা।
(১২)পায়ে ও পায়ে তালুতে প্রচণ্ড ব্যথা এবং ব্যথার জায়গায় ঠান্ডা বা গরম অনুভব করা।
(১৩)পায়ের উরুতে এবং পায়ের কিছু অংশে সবুজ বা নীল-কালো দাগ দেখা যায়।
(১৪)কখনো কখনো পায়ে একটি শক্তিশালী স্পন্দন(ঝাঁকুনি, শির শির ভাব ) লক্ষ্য করা অনুভব হওয়া
(১৫)অতিরিক্ত রাগে চোখ লাল হয়ে যাওয়া।
(১৬)ঘুমে বিরক্তিকর স্বপ্ন দেখা এবং জেগে নিজের মাঝে ভয় ভয় কাজ করা।
(১৭)বাড়ির বাইরে কর্মক্ষেত্রের বাইরে মানুসিক আরাম পাওয়া।
(১৮)ঘরে এবং ঘরের বাহিরে হাটাচলার সময় পায়ের তালুতে সুঁইয়ের মতো বিধে এবং ব্যথা করা।

👉 #বিয়ে_বন্ধের_জন্য_ছড়িয়ে_ছিটিয়ে_থাকা_যাদু লক্ষণ

(১) হঠাৎ কোনো কারণ ছাড়াই মেজাজ এবং মানুসিকতা বিষণ্ণতা ভুগেন স্পষ্ট কারণ ছাড়াই একা একা কান্না করা।

(২) কোনো কারণ ছাড়াই বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া লোকেদের প্রত্যাখ্যান করা।

(৩) কেউ বিয়ের প্রস্তাব দেয় এবং দেখতে আসে তার সাথে বসে তবে সে বিচ্ছিন্ন এবং ঘৃণা বোধ করে। এবং এক জায়গায় স্থির থাকতে না চাওয়া।

(৪) বিয়ের প্রস্তাব দিলে মনে চরম ভয় ও আতঙ্ক বোধ করা।

(৫)প্রথম প্রথম বিয়ের প্রস্তাব আসলেও পরবর্তীতে আর বিয়ের প্রস্তাব না আসা।

(৬)দেখতে শুনতে ভাল,পারিবারিক দিক দিয়ে সব ভালো, দেখে যাবার পর আর কোন কথাবার্তা না বলা।

(৭)মেরুদন্ড বা কোমরে ব্যথা করা।

👉 #ব্যবসায়_বা_রিজিকে_বাধা_হওয়ার_জাদুর_লক্ষণসমূহ।
(১)যাদুগ্রস্ত ব্যক্তি অলসতা উদাসীনতা এবং ক্লান্তি অনুভব করবে।
(২) জাদুগ্রস্ত ব্যক্তি জাদুর কারনে দীর্ঘক্ষন ঘুমাবে বিশেষত ফজরের পর এবং কাজে বের হওয়ার পূর্বে।
(৩)কাজে-কর্মে প্রচুর পরিমাণ সমস্যায় জর্জরিত থাকা সেটা অফিস বা কর্মচারী ক্ষেত্রেও হতে পারে।
(৪)মালামাল এর যত্ন নেওয়া সত্ত্বেও প্রচুর পরিমাণে মালামাল নষ্ট হয়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাওয়া বা ব্যবসায় লাভ না হওয়া ।
(৫) অফিসে বা বাসায় বা চাকরির প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন জায়গায় ছোট-বড় ফাটল পরিলক্ষিত হওয়া।
(৬) মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পূর্বেই জিনিসপত্র বা ব্যবসায়িক পণ্য নষ্ট হয়ে যাওয়া।
(৭) পশু-প্রাণী অসুস্থ হওয়া বা মারা যাওয়া যদি যাদুগ্রস্থ ব্যক্তি পশু প্রাণীর ব্যবসায়ী হয়ে থাকে ।
(৮)যাদুগ্রস্থ ব্যক্তি কাজে-কর্মে অনাগ্রহী বা অক্ষম হওয়া ।
(৯) ব্যবসায়ী বা চাকরিতে অসফল হওয়ার কারণে পুনরায় উন্নতি সাধনে বা যে সমস্ত জিনিস ব্যবহার করে ওগুলো পুনরায় মেরামত করার ব্যাপারে অনাগ্রহী হওয়া ।
(১০) কাজে বের হওয়ার সময় বুকে সংকীর্ণতা অনুভব করা।
(১১)কাজের মাঝে ঘুম আসা বা উদাসীনতা কাজ করা।
(১২) কাজের বা চাকরির কিছুদূর অগ্রসর হলেও মূল লক্ষ্যে পৌঁছা যায় না। তার আগেই নিষ্ফল হয়ে যায়।
(১৩) কাজ বা চাকরি অপছন্দ লাগা এবং অফিসে বা কাজে না যাওয়া ।
(১৪)কাস্টমার বা ক্রেতা দোকানে বা অফিসে না আসা। শর্ত সহ অন্যান্য বিষয়াদি ঠিক থাকলেও কোন কারন ছাড়াই তারা নির্ধারিত চুক্তি বা ক্রয় করা থেকে সরে যায়।
(১৫) পরিবার-পরিজন ও অন্যান্য সদস্য থেকে আলাদা থাকতে পছন্দ করা ।
(১৬)হঠাৎ বিটাৎ শরীরে অসুস্থতার অনুভব করা।
(১৭) কোন কারন ছাড়াই অফিসের মালিক বা কর্মচারীদের পক্ষ থেকে কাজে কর্মে জটিলতা সৃষ্টি হওয়া বা বাধা

Raqi Rafik Hanafi
+88 01911-695405

 #প্রাচীন_চীনে_পুরুষদের_খোজাকরণের_নির্মম_ইতিহাস!ক্ষমতাবান রাজা বাদশাদের অনেকেই নিজেদের হারেমে প্রচুর নারী রাখতো। এরা ছিল...
24/10/2024

#প্রাচীন_চীনে_পুরুষদের_খোজাকরণের_নির্মম_ইতিহাস!

ক্ষমতাবান রাজা বাদশাদের অনেকেই নিজেদের হারেমে প্রচুর নারী রাখতো। এরা ছিল শুধুই উপভোগের জন্য। এই ধরনের নারীদেরকে বলে ‘রক্ষিতা’। প্রাচীন চীনে হারেমে প্রায় ২০ হাজার নারী ছিল। রক্ষিতা রাখার প্রধান কারণ জৈবিক চাহিদা পূরণ করা। এবং আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে অধিক পরিমাণ সন্তান উৎপাদন করা। রাজকীয় রক্তে অধিক পরিমাণ উত্তরাধিকার রেখে যাওয়া। রাজ পরিবার যেন বিলুপ্ত হয়ে না যায় তা নিশ্চিত করা।
এই নারীগুলোকে জোর করে ধরে আনা হতো কিংবা পরিবার থেকে ছিনিয়ে আনা হতো। তাই এরা যেন পালিয়ে না যায় বা ভেতরে কোনো ঝামেলা না করে তার জন্য পাহারাদার রাখা হতো। নারী দিয়ে পাহারার কাজ চলে না, পাহারাদার হতে হবে কোনো পুরুষ। কিন্তু এখানে একটা সমস্যা দেখা দেয়, পাহারাদার হিসেবে যে যে পুরুষ থাকবে তারা আবার রক্ষিতাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলবে নাতো?

রক্ষিতাদের ঔরসে শুধুই রাজ রক্তের উত্তরাধিকার তৈরি হবার পাশাপাশি বাইরের রক্ত মিশ্রিত হয়ে যাবার একটা ভয় থেকেই যায়। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য রাজারা একটা পথ বেছে নেয়। পাহারাদারদের যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়া। যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দেবার প্রক্রিয়াকেই বলে খোজাকরণ। যাদের যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়া হয় তাদের বলে ‘খোজা’। ইংরেজি Eu**ch শব্দের প্রতিশব্দ হচ্ছে খোজা। ইউনাক শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ Eunoukhos থেকে, যার অর্থ শয়নকক্ষের পাহারাদার।
খোজাকরণ মূলত তিন ধরনের হতে পারে। ১. শুধু পুরুষাঙ্গ কর্তন করে ফেলা; ২. শুধু শুক্রথলী কর্তন করা ও ৩. পুরুষাঙ্গ ও শুক্রথলী উভয়ই কর্তন করা। প্রাচীন চীনে তৃতীয় প্রকার খোজাকরণ প্রচলিত ছিল। এই প্রক্রিয়ায় খুব ধারালো ছুরির সাহায্যে পুরুষাঙ্গ ও অণ্ডকোষ উভয়ই কেটে ফেলা হতো। চীনে খ্রিষ্টপূর্ব ১৬০০ অব্দ থেকে শুরু করে পরবর্তী কয়েক হাজার বছর পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া প্রচলিত ছিল। কিন্তু এই প্রক্রিয়ায় ঝুঁকি বেশি। এই প্রক্রিয়ায় প্রচুর মানুষের মৃত্যু হতো। মৃত্যুহার কমানোর জন্য ধীরে ধীরে পুরুষাঙ্গ রেখে শুধুমাত্র শুক্রথলী কেটে খোজা বানানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়।
প্রাচীন চৈনিক সাম্রাজ্যে খোজাকরণের কাজটি করা হতো মূল প্রাসাদের বাইরে বিচ্ছিন্ন কোনো স্থানে। রাজ প্রাসাদের চারদিকে দেয়ালঘেরা সীমানা থাকে। এই সীমানার কোনো একটি স্থানে ব্যবহার করা হয় না এমন একটি পাহারা কক্ষ থাকে, যা দরকার পড়ে না বলে ব্যবহার করা হয় না। এই ধরনের পরিত্যক্ত ঘরকে ব্যবহার করা হতো খোজাকরণের অপারেশন কক্ষ হিসেবে।
প্রথমে ব্যক্তিটিকে ঐ কক্ষে নিয়ে একটি কাঠের পাটাতনে শুইয়ে দেয়া হতো। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে যৌনাঙ্গ ও যৌনাঙ্গের আশেপাশের স্থান ধুয়ে নেয়া হতো। এরপর অবশ করতে পারে এমন উপাদানের প্রলেপ দিয়ে যৌনাঙ্গকে অবশ করে ফেলা হতো। তখনকার সময়ে অবশকারী হিসেবে প্রচণ্ড ঝালযুক্ত মরিচ বাটা ব্যবহার করা হতো। অবশ করার পর সহযোগীরা মিলে দেহটিকে কাঠের পাটাতনের সাথে শক্ত করে বেঁধে ফেলতো। তারপর দুইজন সহকারী দুই পা ফাঁকা করে ধরে রাখতো যেন যৌনাঙ্গ কাটার সময় পায়ের দ্বারা কোনো অসুবিধা না হয়। দুইজন তো দুই পায়ে শক্ত করে ধরে রাখতোই, তার উপর আরো দুইজন কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে একজন হাত দুটি বেঁধে চেপে ধরে রাখতো।
কর্তক ব্যক্তি সুবিধা করে দুই পায়ের মাঝখানে দাঁড়িয়ে শুক্রথলী ও পুরুষাঙ্গ হাতের মুষ্টির ভেতর ধরতো। যৌনাঙ্গ মুষ্টির ভেতরে রেখে শায়িত ব্যক্তির কাছ থেকে সম্মতি নেয়া হতো যে তিনি স্বেচ্ছায় খোজাকরণ করতে দিচ্ছেন। সম্মতি পাবার সাথে সাথে চোখের পলকেই ধারালো ছুরি দিয়ে একসাথে কেটে ফেলা হতো মুষ্টির ভেতরে থাকা অণ্ডকোষ ও পুরুষাঙ্গ।

এই অবস্থায় প্রচুর রক্তপাত হতো। এই ধাপ শেষ করার পর থাকে বড় চ্যালেঞ্জটি। রোগীটিকে এই ধাক্কা কাটিয়ে তুলে বাঁচানো যাবে কিনা। কর্তন প্রক্রিয়া শেষ করার পর পরই একটি মূত্রনালিতে একটি নল প্রবেশ করিয়ে দেয়া হতো। প্রস্রাব বের হবার রাস্তা যেন বন্ধ হয়ে না যায় সেজন্য এই নল প্রবেশ করানো হতো। নল ছিল অনেকটা আজকের যুগের স্যালাইনের পাইপের মতো, এর ভেতর দিয়ে প্রস্রাব বের হতো।

এরপর প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে রোগীকে ঐ কক্ষে তিন দিন রেখে দেয়া হতো। ঐ সময়ে রোগীকে কোনো প্রকার খাবার দেয়া হতো না। এই ধাপ পার হতে পারলে চতুর্থ দিনে রোগীকে প্রস্রাব করতে বলা হতো। যদি প্রস্রাব করতে পারতো তাহলে অপারেশন সফল হয়েছে বলে ধরে নেয়া হতো, আর যদি প্রস্রাব করতে না পারতো তাহলে ধরা হতো এই অপারেশন সফল হয়নি। এক্ষেত্রে রোগী ব্যথা ও ইনফেকশনে মারা যেত। তবে প্রাচীন চীনারা ধীরে ধীরে এই কাজে এতটাই দক্ষ হয়ে উঠেছিল যে অপারেশনে মৃত্যুহার নেমে এসেছিল প্রতি হাজারে ১ জন।

সূত্র: State Watch

কিছুদিন আগে অনলাইন থেকে ২টা পুতুল আমি নেই, পুতুলগুলো দেখতে অনেক সুন্দর তাই ভাবলাম ২মেয়ের জন্য ২টা নেই। যাই হোক এবার বলি ...
10/09/2024

কিছুদিন আগে অনলাইন থেকে ২টা পুতুল আমি নেই, পুতুলগুলো দেখতে অনেক সুন্দর তাই ভাবলাম ২মেয়ের জন্য ২টা নেই।
যাই হোক এবার বলি আসল কথা, যেহেতু বাচ্চারা নতুন খেলনা পাওয়ার পর অইটা কিছুদিন অনেক যত্নে রাখে, আমার ফাইজাও এইটা নিয়ে প্রতিদিন ঘুমাই, কিন্তু যেদিন সে পুতুলটা নিয়ে ঘুমাই সেদিন রাতেই ও ঘুমের মধ্যে কান্না শুরু করে আর পুতুল টাকে ফেলে দেয়।
আর প্রচুর কান্না করে, আমাকে বলে আম্মু পুতুল্টা ফেলে দাও পুতুল আমাকে মারে😪
আমিতো ভাবছি ছোট মানুষ হইতো মনের ভুল বা সপ্নে কিছু দেখে।।
কিন্তূ কাল রাতের ঘটনা আর আজকে যা দেখেছি তাতে আমি রীতিমতো অবাক😭😭😭
কাল রাতেও ও ঘুম ভেঙে কান্না করতেছিল আর বলতেছিল মা তুমি আর পুতুল আনিও না, আমি আর পুতুল নিবো না, পুতুল টা আমাকে খামছি দেই🥲🥲
আজ গোসল করানোর সময় আমি ফাইজার পিঠে এই রকম খামছির দাগ দেখি😭😭
অরে জিজ্ঞেস করলে ও বলে মা আমি তোমাকে বলেছিনা পুতুল আমাকে খামছি দেই
তাহলে কি আমার মেয়ে সত্যি বলেছিলো এতদিন

কপি পোষ্ট

ভাবা যায়? ব্ল্যাক ম্যাজিক বা কালো জাদু কোন পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে ? #الرقية  #الشرعيةHijama & Chinese
27/06/2024

ভাবা যায়? ব্ল্যাক ম্যাজিক বা কালো জাদু কোন পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে ?
#الرقية #الشرعية

Hijama & Chinese

" যে আপনাকে যাদু করেছে, তাকে দেখার নিয়্যাতে অথবা তার সম্পর্কে জানার জন্য, ভালোভাবে চোখ বন্ধ করে এ আয়াতটা বেশী বেশী তিলাও...
26/06/2024

" যে আপনাকে যাদু করেছে, তাকে দেখার নিয়্যাতে অথবা তার সম্পর্কে জানার জন্য, ভালোভাবে চোখ বন্ধ করে এ আয়াতটা বেশী বেশী তিলাওয়াত করুন।
বিশেষ করে রাতে এশার নামাজ পর ঘুমানোর পুর্বে প্রায় ২০ মিনিটের মত তিলাওয়াত করবেন।
আল্লাহ তা'য়ালা যেনো স্বপ্নের মাধ্যমে হলেও সেই যাদুকরকে দেখিয়ে দেয়" ইনশা-আল্লাহ।
-
[৪১:২৯] হা-মীম সেজদা رَبَّنا أَرِنَا اللَّذَينِ أَضَلّانا مِنَ الجِنِّ وَالإِنسِ نَجعَلهُما تَحتَ أَقدامِنا لِيَكونا مِنَ الأَسفَلينَ

‘হে আমাদের রব, জিন ও মানুষের মধ্যে যারা আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে তাদেরকে আমাদের দেখিয়ে দিন। আমরা তাদের উভয়কে আমাদের পায়ের নীচে রাখব, যাতে তারা নিকৃষ্টদের অন্তর্ভুক্ত হয়।"

Address

Road 5 (ডার্চ বাংলা ব্যাংকের পাশে), House 14, শেখেরটেক, পিসি কালচার হাউজিং, আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা ১২০৭
Muhammadpur
1207

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Raqi Rafik Hanafi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category

Nearby media companies