29/10/2024
আপনি কোন সমস্যায় আক্রান্ত বা কোন রুগে আক্রান্ত কি না তা এখান থেকে মিলিয়ে নিন।
👉 #জেনে_নিন_বদনজর_লাগার_লক্ষন_সমুহ।
(১) শরীরে জ্বর থাকা, কিন্তু থার্মোমিটারে না উঠা।
(২) কোনো কারণ ছাড়াই কান্না আসা
(৩) প্রায়সময় কাজে মন না বসা, নামায যিকর ক্লাসে মন না বসা।
(৪) প্রায়শই শরীর দুর্বল থাকা, ক্ষুধামন্দা, বমি বমি ভাব লাগা।
(৫) চেহারা ধুসর/হলুদ হয়ে যাওয়া।
(৬) বুক ধড়পড় করা, দমবন্ধ অস্বস্তি লাগা।
(৭) অহেতুক মেজাজ বিগড়ে থাকা।
(৮) আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের সাথে দেখা হলেই ভালো না লাগা।
(৯) অতিরিক্ত চুল পড়া। শ্যাম্পুতে কাজ না করা।
(১০) পেটে প্রচুর গ্যাস হওয়া।
(১১) বিভিন্ন সব অসুখ লেগে থাকা, দীর্ঘদিন চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। (সর্দিকাশি, মাথাব্যথা ইত্যাদি)
(১২) হাত-পায়ে মাঝেমধ্যেই ব্যাথা করা, পুরো শরীরে ব্যাথা দৌড়ে বেড়ানো।
(১৩) ব্যবসায় ঝামেলা লেগে থাকা।
(১৪) যে কাজে অভিজ্ঞ সেটা করতে গেলেই অসুস্থ হয়ে যাওয়া।
(১৫) স্বপ্নে উঁচু থেকে পড়ে যেতে দেখা, মৃত মানুষ দেখা। অথবা স্বপ্নে কাউকে মরে যেতে দেখা।
(১৬) স্বামী স্ত্রী সহবাসে বাধা আসা, ইচ্ছে না হওয়া।
👉 #হাসাদের_বা_হিংসার_লক্ষণ।
১-- কাজকর্ম থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।
"ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।
"লেখাপড়া থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।
"আল্লাহর এবাদত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া।
যেমন:: সালাত, জিকির, তেলাওয়াত ইত্যাদি।
(এক কথায় বলা যায় সকল কাজের
ক্ষেত্রে অনীহা।)
২--প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রে তাড়াহুড়ো করা।
৩--একা একা থাকতে পছন্দ করা।
৪--মানুষের থেকে দূরে দূরে এবং বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনের সাথেও মিশে না এমনকি তাদের থেকেও দূরে দূরে থাকে যদিও তারা কাছাকাছি আসে।
৫-- রুকইয়াহ করার সময় প্রচন্ড ঘুম আসা অথবা ঘুমিয়ে যাওয়া।
৬--পুরো শরীরে গরম অনুভব করা।
৭--বমি আশা। (এটা পেটে থাকা যাদুর কারণেও হতে পারে।)
৮--ওয়াসওয়াসা সমস্যা হওয়া। (এটা নির্দিষ্ট একটি সমস্যা হতে পারে)
৯-- স্বপ্ন দেখে ঘুমের মাঝে চমকে ওঠা।
১০--ঘনঘন কফ আশা।
১১-- চর্মরোগ হওয়া। (অনেক সময় ওষুধেও কাজ হয় না)
১২-- কোন কারন ছাড়াই অস্থির হয়ে যাওয়া।
১৩-- কারো আনুগত্য করে না (কারো কথা শুনেনা।)
১৪-- জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা হওয়া।
১৫-- সর্বদা মাইগ্রেনের ব্যথা হওয়া।
১৬-- সব সময় মানসিক চাপ ও অস্থিরতা অনুভব করা।
১৭-- নির্দৃষ্ট কোনো রোগের কারণ ব্যতীতই মেরুদন্ডে অথবা পাকস্থলীতে ব্যথা হওয়া। পাকস্থলীতে জাদুর থাকার কারণেও ব্যথা হতে পারে।
১৮-- নিদ্রাহীনতায় ভোগা এবং অনিয়মিতো ঘুম হওয়া।
১৯-- গভীর মনোযোগ দেয়ার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলা।
২০-- মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটা।
#জেনে_নিন_জ্বিন_আছরের_লক্ষন_সমুহ।
আলোচনার সুবিধার্থে জীন দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণগুলোকে আমরা দুই ভাগে ভাগ করে নিচ্ছি। ঘুম সংক্রান্ত এবং অন্য সময়ের
👉 #ঘুম সংক্রান্ত লক্ষণ সমূহ-
(১) নিদ্রাহীনতা: যার জন্য সারারাত শুধু বিশ্রাম নেয়াই হয়, ঘুম হয়না
(২)উদ্বিগ্নতা: যেজন্য রাতে বার বার ঘুম ভেঙে যাওয়া।
(৩) বোবায়ধরা: ঘুমের সময় কেউ চেপে ধরেছে, নড়াচড়া করতে পারছে না। প্রায়ই এমন হওয়া
(৪) ঘুমের মাঝে প্রায়শই চিৎকার করা, গোঙানো, হাসি-কান্না করা
(৫) ঘুমন্ত অবস্থায় হাটাহাটি করা
(৬) স্বপ্নে কোনো প্রাণিকে আক্রমণ করতে বা ধাওয়া করতে দেখা। বিশেষতঃ কুকুর, বিড়াল, ইঁদুর, উট, সিংহ, শিয়াল, সাপ।
(৭) স্বপ্নে নিজেকে অনেক উঁচু কোনো যায়গা থেকে পড়ে যেতে দেখা
(৮) কোনো গোরস্থান বা পরিত্যক্ত যায়গা, অথবা কোনো মরুভূমির সড়কে হাটাচলা করতে দেখা
(৯) বিশেষ আকৃতির মানুষ দেখা। যেমন: অনেক লম্বা, খুবই খাটো, খুব কালো কুচকুচে
(১০) জ্বিন-ভুত দেখা
যদি স্বপ্নে সবসময় দুইটা বা তিনটা প্রাণী আক্রমণ করতে আসছে দেখে, তাহলে বুঝতে হবে সাথে দুইটা বা তিনটা জ্বিন আছে।
👉 #ঘুম_ব্যতীত_অন্য_সময়ের_লক্ষণ
(১) দীর্ঘ মাথাব্যথা (চোখ, কান, দাত ইত্যাদি সমস্যার কারণে নয়, এমনিই)
(২) ইবাদত বিমুখতা: নামাজ, তিলাওয়াত, যিকির আযকারে আগ্রহ উঠে যাওয়া। মোটকথা, দিনদিন আল্লাহর থেকে দূরে সরে যাওয়া
(৩) মেজাজ বিক্ষিপ্ত হয়ে থাকা, কিছুতেই মন না বসা..
(৪) ব্যাপক অলসতা; সবসময় অবসন্নতা ঘিরে রাখা
(৫) মৃগীরোগ
(৬) শরীরের কোনো অংঙ্গে ব্যাথা কিংবা বিকল হয়ে যাওয়া। ডাক্তাররা যেখানে সমস্যা খুজে পেতে বা চিকিতসা করতে অপারগ হচ্ছে।
আবারও মনে করিয়ে দেই, শারীরিক রোগের কারণেও এসব হয়ে থাকে। তবে যখন দীর্ঘদিন যাবত যখন এসব লক্ষণ দেখা যাবে, তখন ভাববেন কোনো সমস্যা আছে।
👉 #আশিক_জ্বিনের_সমস্যা
১] --মাথায় অশ্লীল চিন্তা ভাবনা আশা।
২]--হস্তমৈথুন করা ছেলে-মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই হতে পারে বিশেষ করে ছোটবেলা থেকে।
৩]--একাধিকবার প্রস্রাবের ইনফেকশন হওয়া।
৪]--অনিয়মিত পিরিয়ড হওয়া অথবা তিন চার মাসে ও একবার পিরিয়ড না হওয়া।
৫]--পিরিয়ডের সময় তলপেটে প্রচন্ড ব্যথা হওয়া।
৬]--সাদা স্রাব বের হওয়া পুরুষ মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রেই হতে পারে।
৭]--বিছানায় শুতে গেলে হঠাৎ যৌন উত্তেজনা বেড়ে যাওয়া।
৮]--অধিক পরিমাণে স্বপ্নদোষ হওয়া।
৯]--ফিজিক্যাল রিলেশন টাইপের স্বপ্ন দেখা।
১০]--পছন্দের মানুষ গুলোকে স্বপ্নে কাছে আসতে দেখা, স্পর্শ করতে দেখা, ফিজিক্যাল রিলেশন করতে দেখা অথবা তাদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া।
১১]--ছোট ছোট বাচ্চাদেরকে স্বপ্ন দেখা।
১২]--ঘুম থেকে ওঠার পরে পুরা শরীর ব্যথা হয়ে থাকা।
১৩]--কোন কারন ছাড়াই লজ্জাস্থানে ব্যথা অনুভব করা।
১৪]--বিবাহ করতে মনে চায় না।
১৫]--বিবাহের কথা শুনলেই ভিতর থেকে কান্না আসে।
১৬]--বিবাহের কথা শুনলেই চেহারার রং পরিবর্তন হয়ে যাওয়া অথবা মুখে ব্রণ ওঠা।
১৭]--বিবাহের পরে হাসবেন্ডের কাছে গেলে বিরক্ত লাগে অথবা ফিজিক্যাল রিলেশনে অনীহা আশা।
১৮]--বিপরীত লিঙ্গের মানুষ বিরক্ত লাগা।
১৯]--বিপরীত লিঙ্গের প্রতি খুব বেশি আকর্ষণ ফিল করা, বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও অন্য নারী অথবা পুরুষের দিকে আকর্ষণ ফিল করা।
২০]--শারীরিক সমস্যা একের পর এক লেগেই থাকা, বিশেষ করে গোপনীয় সমস্যা বেশি হওয়া।
২১]--বাচ্চা কনসিভ না করা অথবা কনসিভ করার পরে নষ্ট হয়ে যাওয়া।
২২]--একা একা থাকতে পছন্দ করা অথবা অধিকাংশ সময় মন খারাপ করে বসে থাকা।
২৩]--মনে আত্মহত্যা করার ইচ্ছা জাগা ।
২৪]--ইমোশনালি প্রভাব বেশি থাকা।
২৫]--অনেক সময় আশিক জিনের কারনেও বিবাহ।
হয় না বিবাহের ক্ষেত্রে ঝামেলা লেগে থাকে।
👉 #পুঁতে_রাখা_বা_দাফনকৃত_যাদুর_লক্ষণসমূহ,
#লক্ষণসমূহ
১. প্রায় সময় বা মাঝেমধ্যে খোঁচানো বা বিদ্ধ করার আকারে খুব তীব্র মাথাব্যথা
২. ঘুমের সময় দম বন্ধ হয়ে যায়
৩. স্বপ্নে কবর এবং প্রচুর পরিমাণে মৃত মানুষ দেখা।
৪. শরীর সাধারণ দুর্বল লাগা ,কাজকর্ম করতে অক্ষমতা অনুভব করা।
৫. কাজকর্মে ভুল করা, কোনো কাজ বেশিক্ষণ সময় ধরে করতে না পারা, অমনোযোগীতা, মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা।
৬. ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় উড়তে দেখা।
৭. ঘুমের মধ্যে খুব উঁচু জায়গা থেকে পড়ে যাওয়া এবং পড়ার জন্য নিচে কোনো জিনিস না পাওয়া।
৮. কঙ্কাল, মাথার খুলি এবং প্রেতাত্মা বা জ্বিন ভুতের প্রচুর স্বপ্ন দেখা।
৯. চোখ বন্ধ করলেই বা ঘুমের মধ্যে বিভিন্ন ভয়ংকর আকৃতি চোখের সামনে ভেসে ওঠা।
১০. শরীরেবাম বা ডান দিকের কোনও একটি সাইটে লম্বালম্বি ব্যথা বা অসাড়তা অনুভব করা।
১১. চোখের পাতা বা শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গোশত লাফানো।
১২. কোনো কারণ ছাড়াই বা অযৌক্তিক তীব্র ভয় ভয় লাগা।
১৩. মৃত্যুর সংবাদ শুনলে ভয় লাগা।
১৪. মাথার পিছনে বা চোখের সাথে কপালে মাথা ব্যথা।
১৫. পছন্দনীয় জিনিস গুলো অপছন্দ লাগা, সেগুলো থেকে বিরত থাকা।
১৬. মাছ খেতে অপছন্দ ও ঘৃণা করা। কখনো কখনো কেবল মাছের গন্ধ অসহ্য লাগা এবং মাছের গন্ধ লাগলেই বমি হওয়া।
১৭. ধ্বংসস্তূপ ও নির্জন জায়গার প্রচুর স্বপ্ন দেখা।
১৮. কারণ ছাড়াই বুকে সংকীর্ণতা ও কষ্ট অনুভব করা।
১৯. নিঃসঙ্গতা, একাকীত্বতা, গুটিয়ে ও লুকিয়ে থাকতে পছন্দ করা , ভালো লাগা।
২১. মাথা ব্যথা এবং চোখে ঝাপসা দেখা।
২২. প্রায়শই দুর্গন্ধ পাওয়া।
২৩. শরীরের কোনো এক পার্শ ঘামা।
২৪. পা ভারি ভারি লাগা।
২৫. খুব বেশি ভুলে যাওয়া।
২৬. পিঠে এবং কাঁধে ব্যথা
২৭. যে কোনো বিষয়ে চরম একঘেয়েমি।
👉 #পিরিয়ড_সমস্যা। (মহিলাদের ক্ষেত্রে )
(১)মাসিক স্রাব তিন দিনের কম বা ১০ দিনের বেশি হওয়া ।আর এরকম সমস্যা কয়েক মাস হওয়া।
(২) সর্বদা প্রবাহিত হওয়া।
(৩) স্রাব একেবারেই বন্ধ হয়ে যাওয়া।(বয়সের কারণে নয় )
(৪)সাদা স্রাব।
(৫)স্রাবের সময় অতিরিক্ত ব্যথা-বেদনা থাকা।
(৬)ঠিকমতো ঘুম না হওয়া। ঘনঘন বোবায় ধরা বা বাজে স্বপ্ন দেখা।
(৭) অতিরিক্ত পরিমাণে রক্তস্রাব হওয়া।
(৮)শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা হওয়া বিশেষতঃ ব্যাক পেইন বা লজ্জা স্থানে ব্যথা। অধিকাংশ সময় মাথা ব্যথা করা।
(৯)পিরিয়ড বা মাসিক হবার দুই দিন আগে হতেই পেটে ব্যথা অস্থির হয়ে যাওয়া।
👉 #ওয়াসওয়াসা_রোগে_আক্রান্তের_লক্ষন_সমুহ :-
(১) আপনি ইদানীং কারণে-অকারণে চিন্তিত থাকছেন? মাথায় বিক্ষিপ্ত চিন্তা ঘোরাঘুরি করার কারণে দৈনন্দিনের কাজ, সালাত, ইবাদত, যিকির, তিলাওয়াত ইত্যাদিতে মন বসছে না?
(২) আপনি অথবা আপনাদের পরিবারের কোন একজন কি হঠাৎ পরিবর্তন হয়ে গেছে? কেমন যেন উদাস ভাব চলে এসেছে, কিছুই ভালো লাগছে না।
(৩) সালাত বা ওযু নিয়ে বেশি দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন? বারবার মনে হচ্ছে ঠিকমতো ওযু হচ্ছে না, নামাজের এই অংশটা ঠিকমত হল না।
(৪)পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অথবা পরনের কাপড় নিয়ে আপনি কি অতিরিক্ত চিন্তা করছেন?
(৫) আপনি কি অপ্রয়োজনে টয়লেট বা বাথরুমে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করছেন?
(৬) আপনি কি আপনার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে বাজে স্বপ্ন দেখছেন? যা আপনাকে ভীত করছে?
(৭) আপনার কানে কি ফিস ফিস করে শোনা যাচ্ছে আপনি কুফরের দিকে ধাবিত হচ্ছেন (কুফরি করছেন)
(৮) আপনি কি ওযু-গোসল বা ইস্তিঞ্জার সময় এক অঙ্গ বারবার ধুচ্ছেন? তবুও মনে হচ্ছে ধোয়া হয়নি ঠিকমতো।
(৯) আপনার বারবার মনে হচ্ছে যে, ওযু ভেঙ্গে যাচ্ছে? মনে হচ্ছে প্রসাবের ফোঁটা পড়ছে, অথবা সবসময় মনে হচ্ছে বায়ু বের হয়ে যাচ্ছে? কিন্তু আপনি নিশ্চিত হতে পারছেন না..
(১০) আল্লাহ, রাসুল অথবা ঈমানের ব্যাপারে, ইসলামের মৌলিক ব্যাপারে অবমাননাকর মাথায় চিন্তা আসে?
(১১) মুরব্বি, উস্তায বা বয়োজ্যেষ্ঠদের সামনে বসলে, তাদের সাথে কথা বলতে লাগলে কি আপনার ভেতর থেকে কেউ বারবার বেয়াদবির জন্য উস্কে দিতে চায়?
(১২) আপনি কি কোন অদ্ভুত শব্দ কণ্ঠ শুনতে পাচ্ছেন? কারো সাথে এটা নিয়ে আলোচনা করলে ভাবছে, আপনি প্যারানয়েড বা পাগল হয়ে যাচ্ছেন!
(১৩) আপনি কি নামাজের রাকাত ভুলে যাচ্ছেন? অথবা অন্য আরকানগুলোর ব্যাপারে ভুল হচ্ছে? সাজদাহ একটা দিয়েছেন না দুইটা দিয়েছেন সন্দেহ লাগছে? আর এসব কি প্রায় দিনই হচ্ছে?
(১৪) নামাজে সাজদা করতে গেলে মনের মধ্যে বিভিন্ন অশ্লীল ছবি কিংবা দেবদেবীর মুর্তি ভেসে উঠছে?
উত্তর যদি হয় “হ্যাঁ!”
তবে আপনি শয়তানি ওয়াসওয়াসা রোগে আক্রান্ত..
খেয়াল করার বিষয় হচ্ছে, এক-দুইদিন এরকম হতেই পারে। কিন্তু সবসময়ই বা দিনের পর দিন যদি আপনার মাঝে দেখা যায়, তবে বুঝতে হবে - “হ্যাঁ! সত্যিই আপনি শয়তানি ওয়াসওয়াসা রোগে আক্রান্ত..
👉 #সহবাসে_অক্ষম_করার_যাদুর_লক্ষণ
পুরুষের_ ক্ষেত্রে
১/ বিয়ের আগে সুস্থ থাকলেও বিয়ের পর ক্রমশ যৌন মিলনের সক্ষমতা হারিয়ে ফেলা।
২/ সম্পূর্ণ শারীরিক সুস্থতা থাকা সত্ত্বেও স্ত্রীর সাথে সহবাসে হঠাৎ অক্ষম হয়ে পড়ে।
৩/ মিলন পূর্ব সময়ে স্বাভাবিক থাকলেও মিলনের সময় পুরুষাঙ্গ দুর্বল ও নিস্তেজ হয়ে পড়ে।
৪/ সহবাসের সময় বা এর কিছুক্ষণ পূর্বে যৌন অনুভূতি হারিয়ে ফেলে।
৫/ অনেক সময় অল্প সময়ে বীর্যপাত হয়ে যায় দীর্ঘক্ষণ সহবাসের সক্ষম হয় না।
৬/ সহবাসে অক্ষম করার যাদুর সবচেয়ে বড় নিদর্শন হলো পুরুষ যখন তার স্ত্রী থেকে দূরে অবস্থান করবে তখন নিজের মধ্যে পূর্ণ সক্ষমতা অনুভব করবে । কিন্তু যখনই সে স্ত্রীর নিকটবর্তী হবে বা সহবাসের ইচ্ছা করবে , ঠিক সেই মুহূর্তে তার পুরুষাঙ্গ স্তিমিত হয়ে যাবে ।এতে সে সহবাস করতে সক্ষম হয় না।
নারীদের ক্ষেত্রে
১/কুমারী মেয়েকে বিয়ের পর অকুমারী মনে হয় । এতে স্বামীর মনে সন্দেহ সৃষ্টি হয়। কিন্তু এই যাদুর চিকিৎসা করে যাদু নষ্ট হওয়ার পর আর এমন মনে হয় না।
২/স্ত্রী তার স্বামীকে কাছে আসতে অনিচ্ছা নিয়ে বাধা দেয়।
৩/ সহবাসের সময়য়ের কিছুক্ষণ পূর্বে যৌন অনুভূতি হারিয়ে ফেলে।
৪/ স্বামী কাছে আসতে চাইলে অনিচ্ছায় দুই ঊরু একত্রিত করে ফেলে।
৫/ কেবল সহবাসের সময় জরায়ু থেকে রক্ত বের হয়।( এমনিতে জরায়ু থেকে রক্তক্ষরণ জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ)
৬/ সহবাসের সময় তার স্বামী যৌনাঙ্গের মধ্যে মাংসের প্রতিবন্ধকতা পায় ফলে সহবাসে সফল হয় না।
৭/ জিন নারীর মস্তিষ্কে আসন করে তার যৌন চাহিদা নষ্ট করে দেয়।ফলে স্বামী তার সঙ্গে সহবাস করলেও সে তাতে কোনো স্বাদ অনুভব করে না , বরং সে সহবাসের সময় অর্ধচেতন অবস্থাই পড়ে থাকে ।
এগুলো ছাড়াও উভয়ের ক্ষেত্রেই জিন আক্রান্ত হওয়ার কিছু লক্ষণ ও মিলে যেতে পারে।
👉 #পেটে_খাওয়ানো_যাদুর_লক্ষণ
(১)পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হওয়া।
(২)পেট থেকে মুখ দিয়ে দুর্গন্ধ বাহির হওয়া
(৩)পেট ভরে খেতে ইচ্ছে করছে না করা
(৪) ঘুমানোর প্রবণতা
(৫)ঘরে ঢোকার সময় দম বন্ধ হয়ে যাওয়া
(৬) স্বপ্নে দেখা যে উঁচু জায়গা থেকে পড়ে যাচ্ছেন
(৭)পিরিয়ডের সময় প্রচণ্ড ব্যথা
(৮)শরীরে তীব্র কাঁপুনি
(৯)দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য
(১০) স্বপ্ন কিছু দেখা তা প্রায়শই সত্যি হয়
(১১)স্বপ্নে প্রতিনিয়ত আগুন দেখা!
(১২)শ্বাসকষ্ট অনুভব করা
(১৩)প্রায় সময় নিজের মুখ কালো হয়ে যাওয়া কোন কারণ ছাড়া।
(১৪) বিশেষ করে রুকইয়াহ আয়াত পাঠ করার সময় পিঠের নিচের অংশে ব্যথা অনুভব করা।
(১৫)হাত বা পায়ের ফোলা, এবং নীল দাগের উপস্থিতি এবং তাদের মধ্যে ব্যথার উপস্থিতি
(১৬)শরীরে অলসতা এবং ভারীতা, বিশেষ করে কাঁধে
(১৭) চোখের সামনে চুল বা জটিল দড়ি দেখতে পাওয়া এমনকি যদি তার চোখ বন্ধ থাকে।
(১৮)দুর্বল দৃষ্টি, চোখে একটি রহস্যময় আভা দেখতে পাওয়া
বিজলি বিকিরণ মত প্রবাহিত হচ্ছে।
(১৯) পেটে গর্জন অনুভব করা ডাকাডাকি করা।
(২০)রুকইয়াহ করার সময় বমি বমি ভাব বেড়ে যাওয়া।
(২১)রুকইয়াহ করার সময় পেটে একটি বল বিস্ফোরিত হওয়ার মতো অনুভূতি এবং বলের মতো নড়াচড়া করা।
(২২)কোনো চিকিৎসা কারণ ছাড়াই একজন নারীর পিরিয়ড চক্রের পরিবর্তন মাসে দুইবার হওয়া বা দুই তিনমাসে একবার হওয়া।
(২৩)স্ত্রীর প্রতি স্বামীর আকাঙ্ক্ষার অভাব এবং উল্টো
(২৪)চুল পরা, অলসতা, এবং প্রচুর ঘুমের প্রবণতা
(২৫)শরীরে অস্বাভাবিক স্পন্দন
(২৬)ক্রমাগত দুঃস্বপ্ন এবং খারাপ স্বপ্ন দেখা
(২৭)কারণ ছাড়াই অনেক হাসে এবং কারণ ছাড়াই অনেক কান্না করে
(২৮)স্বপ্নে কামোত্তেজক দৃশ্য দেখা প্রাণী, বিশেষ করে সাপ দেখা
👉 #স্প্রে_করা_বা_ছড়িয়ে_ছিটিয়ে_থাকা_যাদুর_লক্ষণ
(১)কখনো শরীরের খারাপ দুর্গন্ধ পাওয়া
(২)ত্বকে তীব্র চুলকানির অনুভূতি নাকে মুখে শরীরের অন্যান্য অঙ্গে।
(৩) ক্রমাগত মাথাব্যথা লেগেই থাকা। এমনকি
এই মাথাব্যথার ডাক্তারী চিকিৎসার কোন কারণ নেই।
(৪)ঘুমের অসুবিধা এবং অনিদ্রা ঘুমিয়ে ও মনে হয় ঘুম হয়নি।
(৫)বিঘ্নিত ঘুম, বার বার ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া এবং দুঃস্বপ্ন দেখা।
(৬)দুর্বলতা অনুভব করা কখনো কারণ ছাড়া উচ্চস্বরে কথা বলা
(৭)বাড়িতে স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কের মধ্যে টানাপোড়ন, বিশেষ করে ঘনিষ্ঠতা
(৮)কখনো কখনো স্বামী স্ত্রীকে, কখনও স্ত্রী-স্বামীকে এক পক্ষের দ্বারা ব্যভিচারের(অন্য কার সাথে সম্পর্ক আছে এমন অনেক সন্দেহ করা )
(৯)বিনা কারণে স্বামী-স্ত্রীর একজন অপরজন কে অপমান করা।
(১০)স্বামী/স্ত্রী একে অপরকে অনুভূতি ছাড়াই এবং রাগ ছাড়াই অপমান করা।
(১১)স্বাম/স্ত্রী একে অপরকে ক্ষমা না করা এবং ভিন্ন অজুহাত তৈরি করা।
(১২)পায়ে ও পায়ে তালুতে প্রচণ্ড ব্যথা এবং ব্যথার জায়গায় ঠান্ডা বা গরম অনুভব করা।
(১৩)পায়ের উরুতে এবং পায়ের কিছু অংশে সবুজ বা নীল-কালো দাগ দেখা যায়।
(১৪)কখনো কখনো পায়ে একটি শক্তিশালী স্পন্দন(ঝাঁকুনি, শির শির ভাব ) লক্ষ্য করা অনুভব হওয়া
(১৫)অতিরিক্ত রাগে চোখ লাল হয়ে যাওয়া।
(১৬)ঘুমে বিরক্তিকর স্বপ্ন দেখা এবং জেগে নিজের মাঝে ভয় ভয় কাজ করা।
(১৭)বাড়ির বাইরে কর্মক্ষেত্রের বাইরে মানুসিক আরাম পাওয়া।
(১৮)ঘরে এবং ঘরের বাহিরে হাটাচলার সময় পায়ের তালুতে সুঁইয়ের মতো বিধে এবং ব্যথা করা।
👉 #বিয়ে_বন্ধের_জন্য_ছড়িয়ে_ছিটিয়ে_থাকা_যাদু লক্ষণ
(১) হঠাৎ কোনো কারণ ছাড়াই মেজাজ এবং মানুসিকতা বিষণ্ণতা ভুগেন স্পষ্ট কারণ ছাড়াই একা একা কান্না করা।
(২) কোনো কারণ ছাড়াই বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া লোকেদের প্রত্যাখ্যান করা।
(৩) কেউ বিয়ের প্রস্তাব দেয় এবং দেখতে আসে তার সাথে বসে তবে সে বিচ্ছিন্ন এবং ঘৃণা বোধ করে। এবং এক জায়গায় স্থির থাকতে না চাওয়া।
(৪) বিয়ের প্রস্তাব দিলে মনে চরম ভয় ও আতঙ্ক বোধ করা।
(৫)প্রথম প্রথম বিয়ের প্রস্তাব আসলেও পরবর্তীতে আর বিয়ের প্রস্তাব না আসা।
(৬)দেখতে শুনতে ভাল,পারিবারিক দিক দিয়ে সব ভালো, দেখে যাবার পর আর কোন কথাবার্তা না বলা।
(৭)মেরুদন্ড বা কোমরে ব্যথা করা।
👉 #ব্যবসায়_বা_রিজিকে_বাধা_হওয়ার_জাদুর_লক্ষণসমূহ।
(১)যাদুগ্রস্ত ব্যক্তি অলসতা উদাসীনতা এবং ক্লান্তি অনুভব করবে।
(২) জাদুগ্রস্ত ব্যক্তি জাদুর কারনে দীর্ঘক্ষন ঘুমাবে বিশেষত ফজরের পর এবং কাজে বের হওয়ার পূর্বে।
(৩)কাজে-কর্মে প্রচুর পরিমাণ সমস্যায় জর্জরিত থাকা সেটা অফিস বা কর্মচারী ক্ষেত্রেও হতে পারে।
(৪)মালামাল এর যত্ন নেওয়া সত্ত্বেও প্রচুর পরিমাণে মালামাল নষ্ট হয়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাওয়া বা ব্যবসায় লাভ না হওয়া ।
(৫) অফিসে বা বাসায় বা চাকরির প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন জায়গায় ছোট-বড় ফাটল পরিলক্ষিত হওয়া।
(৬) মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পূর্বেই জিনিসপত্র বা ব্যবসায়িক পণ্য নষ্ট হয়ে যাওয়া।
(৭) পশু-প্রাণী অসুস্থ হওয়া বা মারা যাওয়া যদি যাদুগ্রস্থ ব্যক্তি পশু প্রাণীর ব্যবসায়ী হয়ে থাকে ।
(৮)যাদুগ্রস্থ ব্যক্তি কাজে-কর্মে অনাগ্রহী বা অক্ষম হওয়া ।
(৯) ব্যবসায়ী বা চাকরিতে অসফল হওয়ার কারণে পুনরায় উন্নতি সাধনে বা যে সমস্ত জিনিস ব্যবহার করে ওগুলো পুনরায় মেরামত করার ব্যাপারে অনাগ্রহী হওয়া ।
(১০) কাজে বের হওয়ার সময় বুকে সংকীর্ণতা অনুভব করা।
(১১)কাজের মাঝে ঘুম আসা বা উদাসীনতা কাজ করা।
(১২) কাজের বা চাকরির কিছুদূর অগ্রসর হলেও মূল লক্ষ্যে পৌঁছা যায় না। তার আগেই নিষ্ফল হয়ে যায়।
(১৩) কাজ বা চাকরি অপছন্দ লাগা এবং অফিসে বা কাজে না যাওয়া ।
(১৪)কাস্টমার বা ক্রেতা দোকানে বা অফিসে না আসা। শর্ত সহ অন্যান্য বিষয়াদি ঠিক থাকলেও কোন কারন ছাড়াই তারা নির্ধারিত চুক্তি বা ক্রয় করা থেকে সরে যায়।
(১৫) পরিবার-পরিজন ও অন্যান্য সদস্য থেকে আলাদা থাকতে পছন্দ করা ।
(১৬)হঠাৎ বিটাৎ শরীরে অসুস্থতার অনুভব করা।
(১৭) কোন কারন ছাড়াই অফিসের মালিক বা কর্মচারীদের পক্ষ থেকে কাজে কর্মে জটিলতা সৃষ্টি হওয়া বা বাধা
Raqi Rafik Hanafi
+88 01911-695405