DDC Crushes and Confessions

DDC Crushes and Confessions To send your confession about Ur crush, check the pinned post of this page & follow the instruction Don't need to give your name or ID

This is a confession page for all the students of DDC
you can share your unexpressed feelings here...post about your crushes anonymously.. Feel free to express your feelings about your long cherished crush and make your secrete confession about him or her

Those who will confess here their names and identites will be completely kept secrete here , even in it will be kept secrete from the concern

ed admins .To confess u will have to go to the following link here

https://docs.google.com/forms/d/1I8YHRPjxvCn_igFfzo8bX8h-9q1zYmTeUInUl88dlwY/viewform

write down your inner feelings about your crush here then click sumbit for reviewing for the admin panels .

যেই দেশে স্কুল-কলেজ-ভার্সিটি পাশ না করেও, জালিয়াতি করে সার্টিফিকেট পাওয়া যায়, যেই দেশে কোটার অবৈধ সুবিধাভোগের জন্য এরকম ...
25/12/2024

যেই দেশে স্কুল-কলেজ-ভার্সিটি পাশ না করেও, জালিয়াতি করে সার্টিফিকেট পাওয়া যায়, যেই দেশে কোটার অবৈধ সুবিধাভোগের জন্য এরকম ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা কেয়ামত পর্যন্তই জন্ম নিতে থাকবে 😌

সবার অঙ্ক মেলে, শুধু আমার অঙ্ক মেলে না ! 🫠
25/12/2024

সবার অঙ্ক মেলে, শুধু আমার অঙ্ক মেলে না ! 🫠

এই মোইজ্জা ছিল, পতিত ফ্যাসিস্টলীগের সরকারের কথিত মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী, যিনি মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দায়িত্বে থা...
24/12/2024

এই মোইজ্জা ছিল, পতিত ফ্যাসিস্টলীগের সরকারের কথিত মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী, যিনি মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দায়িত্বে থাকার সময়ে বলেছিলেন, "মুক্তিযোদ্ধা হালনাগাদ লিস্ট বন্ধ হবে না, এটি চলমান থাকবে..... " 😃
তার তত্তাবধানে অগণিত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাকে তালিকাতে যুক্ত করে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের আত্নত্যাগকে অপমান করা হয়েছিল 😄

"১৯৭৪ সালে এক নবদম্পতি গাড়ীতে করে যাচ্ছিল। টঙ্গীর আওয়ামীলীগ নেতা ও দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী মোজাম্মেল দলবলসহ গাড়িটি আটক করে। ড্রাইভার আর নববধূর স্বামীকে হত্যা করে, মেয়েটিকে সবাই মিলে ধর্ষণ করে, অতঃপর তিনদিন পর তাঁর লাশ পাওয়া যায় টঙ্গি ব্রীজের নীচে ।

পৈশাচিক এ ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয় সর্বত্র। বিশেষ অভিযানে দায়িত্বরত মেজর নাসেরের হাতে মোজাম্মেল ধরা পড়ে। মোজাম্মেল মেজরকে বলে- ঝামেলা না করে আমাকে ছেড়ে দিন, আপনাকে তিন লাখ টাকা দেবো। বিষয়টা সরকারি পর্যায়ে নেবেন না। স্বয়ং বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে আমি ছাড়া পাবো। আপনি পড়বেন বিপদে। আমি তুচ্ছ বিষয়ে বঙ্গবন্ধুকে জড়াতে চাই না।

মেজর নাসের হুঙ্কার ছাড়লেন, এটা তুচ্ছ বিষয়? আমি অবশ্যই তোমাকে ফাঁসিতে ঝোলাবার ব্যবস্থা করবো। তোমার তিন লাখ টাকা তুমি তোমার গুহ্যদ্বারে ঢুকিয়ে রাখো!

এরপরের কাহিনী অতি সরল। কুখ্যাত সন্ত্রাসী মোজাম্মেলের বাবা, দুই ভাই গেল বঙ্গবন্ধুর কাছে। তিনি ঢোকা মাত্র মোজাম্মেল এর বাবা ও দুই ভাই কেঁদে বঙ্গবন্ধুর পায়ে পড়লো। টঙ্গি আওয়ামীলীগের সভাপতিও পায়ে ধরার চেষ্টা করলেন। পা খুঁজে পেলেন না। পা মোজাম্মেলের আত্মীয় স্বজনের দখলে!

বঙ্গবন্ধু বললেন, ঘটনা কি বল?

টঙ্গি আওয়ামীলীগের সভাপতি বললেন, আমাদের মোজাম্মেলকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে। মেজর নাসের তাকে ধরেছে। নাসের বলেছে ৩ লাখ টাকা দিলে তাকে ছেড়ে দিবে।

মিথ্যা মামলাটা কি?

মোজাম্মেল এর বাবা কাঁদতে কাঁদতে বললেন, খুনের মামলা লাগায়া দিছে।

মুজিব জিজ্ঞাসিলেন, ঘটনা কি ?

টঙ্গি আ’লীগের সভাপতি বললেন, আমাদের সোনার ছেলে মোজাম্মেলকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে।

মেজর নাসির তাকে ধরে নিয়ে গেছে। বলেছে তিন লাখ টাকা দিলে ছেড়ে দিবে। কাঁদতে কাঁদতে আরো বললো, এই মেজর আ’লীগের নাম শুনলেই তেলে বেগুণে জ্বলে ওঠে। সে প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছে, টঙ্গিতে আমি আ’লীগের কোন শূয়োর রাখবো না। বঙ্গবন্ধু, আমি নিজেও এখন ভয়ে অস্থির! টঙ্গিতে থাকি না। ঢাকায় চলে আসছি। (ক্রন্দন)

এবার হুঙ্কার ছাড়লেন বঙ্গবন্ধু, কান্দিস না। কান্দার মত কিছু ঘটে নাই। আমি এখনো বাইচ্যা আছি তো, মইরা যাই নাই। এখনি ব্যবস্থা নিতাছি।

অতঃপর মোজাম্মেলকে তাৎক্ষণিক ছেড়ে দেয়ার নির্দেশ দিলেন এবং মেজর নাসেরকে টঙ্গি থেকে সরিয়ে দেবার জরুরী আদেশ দেয়া হলো।

মোজাম্মেল ছাড়া পেয়ে মেজর নাসেরকে তার বাসায় পাকা কাঁঠাল খাওয়ার নিমন্ত্রন করেছিল "

-'দেয়াল-(৮৫-৮৬ পৃষ্ঠা)
হুমায়ূন আহমেদ

আগামীর ঢাডেক চাচ্চুদলের প্রেসিডেন্ট/সেক্রেটারি হিসেবে কোন চাচ্চুকে পছন্দ আপনাদের? ফ্যাসিস্টলীগ ছেড়ে আসা বাঘা-বাঘা চাচ্চু...
24/12/2024

আগামীর ঢাডেক চাচ্চুদলের প্রেসিডেন্ট/সেক্রেটারি হিসেবে কোন চাচ্চুকে পছন্দ আপনাদের?

ফ্যাসিস্টলীগ ছেড়ে আসা বাঘা-বাঘা চাচ্চুদের 👴 মিলন-মেলা দেখে ইতিমধ্যেই চোখ জুড়িয়ে যাচ্ছে! 😇

Point to be noted
24/12/2024

Point to be noted

23/12/2024

আজকে ডিডিসির আরো একটা নিয়মের কথা বলবো। ফার্স্ট ইয়ারের সদ্য জুনিয়ররা যখন ক্যাম্পাসে আসে তখন তাদের ব্যাচ মিটিং এ অনেক রুলসের সাথে এইটাও বলা হয় যেন তারা ব্যাচমেট মেয়েদের সাথেও কথা না বলে। পরের বছর আবার নতুন ব্যাচ আসলে আমিও একই কাজ করেছি। কিন্তু এখন মনে হয় এটা বন্ধ করা উচিত। জুনিয়রদের কথা বলতে নিষেধ করে প্রায় সব জুনিয়রের পিও ভাইদেরই অশালীন অবস্থায় দেখা যায়। যে নিয়ম নিজের জন্য খাটে না, সেই নিয়মে অন্য কাউকে বাধ্য করাও অপরাধ। পরে কোনোদিন বিস্তারিত আলোচনা নিয়ে আবার হাজির হচ্ছি।

#ইনবক্স

জান্নাতুল শবনম (ডি-৫৫)"I would never fall in love  until I found her"~ এই এক ফিলোসফি ফলোও করতে করতে প্রায় দুই যুগ কেটে গ...
22/12/2024

জান্নাতুল শবনম (ডি-৫৫)

"I would never fall in love until I found her"~ এই এক ফিলোসফি ফলোও করতে করতে প্রায় দুই যুগ কেটে গেছে, কিন্তু আমার আর সেই ইউটোপিয়ান "তাকে" পাওয়া হয় নি।

তারপর হঠাৎ আমার জীবনে আসে এক "কবিতার মতো মেয়ে"। জীবনে আসে বললে ভুল হবে। এখনো কিছুই হয়নি দ্বিপাক্ষিক; এবং ভুগছি যোগাযোগহীনতায়। শুধু অনলাইনেই তার সাথে রোজ একপাক্ষিক সাক্ষাৎ হয়।

কয়েকবছর আগে সৌভাগ্য ক্রমে তার সাথে অল্প বিস্তর যোগাযোগ এবং কথা বলার সুযোগও হয়েছিলো। কথা ছিলো অল্প কিন্তু ভালোলাগা ছিলো অনন্ত , সুধীন দত্ত হয়তো এমন পরিস্থিতিকেই বলেছিলেন, "একটি কথার দ্বিধাথরথর চূড়ে ভর করেছিলো সাতটি অমরাবতী।"

তার সাথে কথা বলে তখনই আন্দাজ করতে সক্ষম হয়েছিলাম এই অমরাবতী যতটা না রাবীন্দ্রিক তার চেয়ে বেশি জীবনানান্দিক। মোদ্দা কথা সে রবীন্দ্রনাথের সেই "সাধারণ মেয়ে" নয়, সে জীবনানন্দের "সুচেতনা", যে এক দূরতম দ্বীপ, যাকে জয় করে নিতে হলে হতে হবে শক্ত নাবিক।
... জেনেছি এই প্রেম যত গভীর, যাতনা তত গভীরতর। তবু হেঁটেছি দীর্ঘ পথ, দেখেছি তার পাখির নীড়ের মতো চোখ, ক্লান্ত আমি তাই মনে মনে আশ্রয় কল্পনা করেছি তার কাছে এই নিরাশ্রয়ের শহরে, এই নারীকে ভালোবেসেই বুঝতে চেয়েছি নিখিল বিষ কত মধুর।

এইভাবে মনে মনে হেঁটে হেঁটে তার দিকে কতদূর চলে গেছি ঠিক নেই,
তবে এতটুকু জানি আমার আর ফিরবার পথ নেই।

তাকে জানাতে চেয়েছি বহুবার, কথায়, কবিতায় কখনোওবা গানে, তার কাছে গিয়ে হয়ে গেছে মাথা নত, হারিয়ে ফেলেছি সব তার মানে। তাই আজকে দূর থেকেই জানাচ্ছি ভালোবাসি মেয়ে তোমাকে, অবচেতন, চেতন কিংবা সজ্ঞানে।
......

'হেঁটেছি সুদীর্ঘ পথ;শুধু কাঁটা রক্তাক্ত দু পায়
তোমার দুয়ারে এসে অনিশ্চিত, নির্বাক, চিন্তিত।
তুমি কি আমাকে স্থান দিতে সক্ষম, মুকুর?'


07/12/2024

সাকিব (ডি-৫৯)

" ওহে সুদর্শন সাহেব,
আপনার এত ট্যালেন্ট থাকার রহস্য কি🥹?"
আপনি সেরাদের সেরা।নাচ,অভিনয় এসবে আপনার ধারে কাছেও কেউ নাই।একটা কথা শুনপ আমি বেশ শকড হইছি।আপনি নাকি রেগুলার চন্দ্রিমাতে যান🙄।আমারে থুইয়া কারে লইয়া যান🙄।
আপনার মতো চুপচাপ, গুরুগম্ভীর স্বভাবের কেউরে আমার দরকার ছিলো।প্লিজ যাইয়েন না অন্য কারো হইয়েন না, দোহাই লাগে🤭।
আপনার উপর অন্য কারোর নজর না লাগুক☺️
এই কামনায়,
ডিডিসি বহির্ভূত এক রমনী🥳


22/11/2024

Mridula (D-59)

"আমি মুকুট ছাড়া নবাব
তোমার আশায় আশায় থাকি"

তোমাকে কিছু বলার জন্য অনেক অপেক্ষায় ছিলাম। কখন যে বলবো তুমি চিরসুন্দর, শৌখিন, শুভ্র একটা মেয়ে। বেনী খুলা চুলে তোমার ডিডিসিতে পদচারণা কিংবা নাসেক নাসেক গানটায় তোমার নাচ সবকিছু বসে বসে দেখাটা আমার জন্য বেশ সৌভাগ্যের।

তুমি হলে এমন একটা মেয়ে যে একের ভেতর অনেক - মানে অলরাউন্ডার। পড়ালেখা, নাচ,মার্শাল আর্ট কোথায় তোমার পদচারণা নাই। তুমি সবার সাথেই চলো কথা বলো। ইভেন আমার সাথেও কথা বলো। কখনও কোনোদিন তোমায় অহংকার করতে দেখি নাই। ভালো প্রতিষ্ঠানে পড়া এমন মেয়ে পাওয়া খুবই বিরল।

তোমায় ভলোবাসি বললে যেমন আনন্দ পাই তেমনি ভয়ও হয়। আমার মধ্যে এই ভয় ঢুকে গেছে যে বরিশাল বিভাগের মানুষেরা একটু অন্যরকম হয়। তুমি ওরকম কিনা তা জানি না কিন্তু আমার মন বলছে তুমি সেরকমই না।
এমন স্মার্ট সুন্দর সাবলীল মেয়ে ডিডিসি আগে পেয়েছে কিনা আমার সন্দেহ জাগে।

তোমার অসম্ভব সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনায়
Someone from DDC (কবি)


পৃথিবীর নিকৃষ্ট স্বার্থের একটি রাজনৈতিক ক্ষমতার হীনস্বার্থ।জুলাই ম্যাসাকারের পর....যে রাজনৈতিক দলের প্রধানের একের পর এক ...
16/11/2024

পৃথিবীর নিকৃষ্ট স্বার্থের একটি রাজনৈতিক ক্ষমতার হীনস্বার্থ।

জুলাই ম্যাসাকারের পর....যে রাজনৈতিক দলের প্রধানের একের পর এক মার্জিত বক্তৃতা, আচরণ, সুশৃঙ্খল দলীয় কর্মসূচি, জুলাই শহীদদের জন্য ভালোবাসায় যার বুক ভাঙ্গা কান্না-আহাজারি জনসাধারণের মনে দাগ কেটেছিল,

যে দল বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে সবচেয়ে বেশি নিপীড়িত হয়েছে, যে দলের ছাত্রশিবিরের নিছক কর্মী সন্দেহে ভার্সিটি ক্যাম্পাসে-ক্যাম্পাসে সাধারণ দাঁড়ি-টুপি নামাজ পড়া ধর্মপ্রাণ সাধারণ ছাত্ররা নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের হাতে নির্মমভাবে নির্যাতিত হয়েছে,

বিগত ১৬ বছরে জেল-জুলুম, মামলা-মোকদ্দমা, হয়রানি এমনকি প্রকাশ্যে রাজনীতি করার সুযোগ পর্যন্ত রোধ করে দেওয়া হয়েছিল, সেই দলের আমিরের এই ফ্যাসিস্টপ্রীতি শুধু এতটুকুই বুঝিয়ে দেয়,

৯২% মুসলমানদের দেশে ধর্মভীরূ মানুষের এত নৈতিক জনসমর্থন থাকার পরেও তারা কেন, কখনো ভোটের মাঠে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় সরকার গঠন করতে পারে নি।

৭১-এ স্বাধীনতার যুদ্ধে বিরোধিতা স্বত্ত্বেও, শুধুমাত্র ফ্যাসিস্টলীগের বিপরীতে নতুন শক্তিশালী বিরোধীশক্তি হিসেবে জেন-জি যখন এদের প্রতি সফট কর্ণার সৃষ্টি শুরু করেছিল,

তখন এরকম আত্নঘাতী বক্তব্য শুধু তাদের নিজেদের ধব্বংসই ডেকে আনে না, ভেঙ্গে দেয় সাধারণ জনগণের আশা ভরসার বিশ্বাস!

অতি দ্রুত প্রজ্ঞাপন জারি করে সুয়ারেজ স্যারের নিয়োগ বাস্তবায়ন চাই 🫶
12/11/2024

অতি দ্রুত প্রজ্ঞাপন জারি করে সুয়ারেজ স্যারের নিয়োগ বাস্তবায়ন চাই 🫶

06/11/2024

Rafia Jahan Meem (D-57)

আগে লিখেছিলাম একবার, হঠাৎ মনে হলো লেখার অনেক কিছু বাকি....কাল কোথায় যেন পড়লাম দশ গ্রাম ঘুরেও নাকি জোনাকির দেখা মিলছে না.......! অথচ তোমারে কোন অমাবশ্যার রাতে, কাচের পাত্র ভর্তি জোনাকি দেব বলে স্বপ্ন।
কোন এক ভোরে তোমাকে জাগিয়ে তুলবো শুধুমাত্র 'বৌ কথা কও' পাখির গান শোনাতে। ওরাও নাকি হারিয়ে যাচ্ছে দিনদিন.! হড়িয়াল, বসন্তের কোকিল, ভোররাতে শামুকখোল পাখির ডাক.............

সুন্দর সবকিছু কমে আসছে ধীরে ধীরে, রাফিয়া। একদিন কেবল বেরসিক ইট পাথরের স্তুপ আর ধুলোবালি ছাড়া কিছুই থাকবে না এই শহরে।
চলো উপভোগ করা যাক যতটুকু আছে বাকি। গন্তব্যহীন শেষ ট্রেন এখনো প্লাটফর্মে দাড়িয়ে, ট্রেনের দুটো টিকেট আমার বুক পকেটে। কেবল তোমার সম্মতিটুকুই বাকি।

ইতি,
তোমার শুভাকাঙ্ক্ষী কেউ।


04/11/2024

Jannatin Nayem (D-57)

দিনটা ছিল মার্চ মাসের কোন একদিন। ঐদিন আমার ট্রেন ছিল। কিন্তু আমার স্টেশন যেতে দেরী হয়ে যায়, তাই আমার ট্রেন miss হয়। জীবনের ট্রেন আমাকে এই গন্তব্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য হয়তো সময়ের ট্রেনটি আমার সেদিন miss হয়....
তাই আমি আবার ডিডিসি‌তে হোস্টেল ফিরে আসি। লেকচার গ্যালারীতে আমি গিয়েছিলাম ছবি তুলতে। ঐখানে যাওয়ার সময় হোস্টেলের সবার প্রিয় ছোট্ট কালো বিড়ালটি আমার পিছনে পিছনে চলে আসে। আমি ঐ ছোট্ট বিড়ালকে নিতে গিয়ে হঠাৎ আপনাকে দেখেছিলাম। ঐ পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিড়ালটা ছিল ভাগ্যের নির্ধারন করা একটা পর্যায়। আমার জীবনের ট্রেন চলতে চলতে আপনার স্টেশনে এসে থেমেছিল।

আপনাকে ঐদিন যখন প্রথম দেখেছিলাম, জানি না কেনো জানি মনে হয়েছিল আমি কতদিন ধরে যেনো আপনাকে চিনি! একটা গানের লাইন আছে-
❝সে যে হৃদয় কখন করলো হনন কিছু্ই জানি না, আমার প্রাণ যে মানে না...!❞
আমি কখনো কোনো ছেলেকে এভাবে পছন্দ করব‌ ভাবি নি। আসলে পছন্দও না, আরো বেশি কিছু। কিছু কথা হয়তো বলতে হয় না, সেগুলো এমনিতেই প্রকাশ পায়।

এরপর আপনাকে আবার দেখেছিলাম এক বৃষ্টির দিন। বৃষ্টি আসলে আমার জীবনের সাথে জড়িত। এই গল্পের কাহিনীতেও‌ বৃষ্টি ছিল। আবার দেখেছিলাম কলেজের এক অনুষ্ঠানে। একদম নাটকের কাহিনীর মতো নায়ক-নায়িকাদের যেমন হঠাৎ-হঠাৎ দেখা হয়ে যায়, আমাদেরও তেমন ভাবেই হঠাৎ করে দেখা হয়ে যেত!
❝ওহে খনিক আলোতে আঁখির পলকে তোমায় যবে পাই দেখিতে❞............এমন অবস্থাই।‌

আর কথা বাড়াব না..........
আমার গল্প রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর 'শেষের কবিতা'র মতো যার কোনো সমাপ্তি নেই, যা অসমাপ্ত কিন্তু অত্যন্ত বেশিই সুন্দর। লাবণ্য অমিতের কাহিনীর মতো অসমাপ্ত।‌ আসলে কিছু‌‌ কিছু গল্প এতো সুন্দর হয় যে বিধাতা আর সেই গল্পের শেষটা লিখেন না। হয়তো অসমাপ্ত বলেই এতো সুন্দর।‌ আপনি আমার অনেক শখের প্রজাপতির মতো যাকে শুধু দূর থেকেই দেখা যায়......

পরিশেষে একটাই কথা -
❝ভালো আছি ভালো থেকো আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো❞.............
জানি এই চিঠি কখনো আর আমার ডাক বাক্সতে আসবে না.......


03/11/2024

অবিসংবাদিত নেতা (D-54)

বহুদিন পর ডিডিসির এতবড় একটা অনুষ্ঠান হয়ে গেলো, অথচ ভাইয়ের নামে ৫ প্যাকেট কাচ্চি আসলো না! ☹️

ফ্রিজে রেখে ৩ দিন করে আর খাওয়াও হলো না!! 😶
এ বৈষম্যের বিচার একদিন এই ডিডিসির মাটিতেই হবেই হবে! 🫠
প্রতি প্রোগ্রামে ১০ প্যাকেট কাচ্চি ভাগায় নিয়ে 🙏


রাজধানী ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ধানমন্ডি সোবহানবাগ জামে মসজিদ ১৯৩৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ঢাকা ডেন্টাল কলেজের ধানমন্ডি হোস্টেল...
03/11/2024

রাজধানী ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ধানমন্ডি সোবহানবাগ জামে মসজিদ ১৯৩৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ঢাকা ডেন্টাল কলেজের ধানমন্ডি হোস্টেলের সকল ছাত্রদের নামাজ পড়ার কমন মসজিদ, হোস্টেলের ঠিক অপজিটেই এটি অবস্থিত।

মসজিদের আগের ভবনে নামাজ আদায় করতে আসা মুসল্লিদের স্থান সংকুলন হচ্ছিল না দীর্ঘদিন ধরেই।
পুরাতন মসজিদটিতে ছয় থেকে সাতশ’ (৬০০-৭০০) মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারতেন। শুক্রবারসহ বিভিন্ন বিশেষ দিনে রাস্তায় মুসল্লিরা নামাজ আদায় করেন। ফলে ঢাকার এই ব্যস্ত সড়কে চলাচলকারীদের নানা ধরনের ভোগান্তি পোহাতে হয়। ফলে ৮৪ বছরের পুরনো মসজিদ পুনর্নির্মাণ করে ১০ তলায় সম্প্রসারণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।

৩ বছর আগে নভেম্বর, ২০২১ থেকে মসজিদের নতুন ভবনের কাজ শুরু হয়। প্রায় অর্ধশত (৫০) কোটি টাকা ব্যয়ে মসজিদটি পুনর্নির্মাণ করে গণপূর্ত অধিদফতর। নির্মাণ শেষে নবনির্মিত সোবহানবাগ মসজিদ ৮ই নভেম্বর, ২০২৪ জুমার নামাজের মাধ্যমে মুসল্লিদের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

এই ১০ তলা বিশিষ্ট মসজিদের প্রথম ৭ তলা মুসল্লিদের জন্য, যার মধ্যে ১ম তলা মহিলাদের জন্য এবং বাকি ৩ তলা মাদরাসা! নতুন ১০ তলা মসজিদটির নির্মাণকাজ শেষে এখন অন্তত চার হাজার (৪০০০) মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন।! মুসল্লিদের আর রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে রাস্তা আটকে নামাজ আদায় করতে হবে না।

মসজিদ পুনর্নির্মাণ করা হলেও যার নামে এই সোবহানবাগ, সেই মাওলানা মোহাম্মদ আবদুস সোবহান, (যিনি প্রথম বাংলায় নামাজ শিক্ষা প্রকাশ করেন!) তিনিসহ তার পারিবারিক কবরস্থান অক্ষুণ্ণ রেখে কিছু অংশ মসজিদের নতুন ভবনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কাজ শেষ হওয়ায় মসজিদের সামনে মিরপুর সড়কটিও প্রশস্ত হবে।

✪ PC : Shehrij Nihal (MH Samorita Medical College)

02/11/2024

ভুলে গেসেন নিজ পরিচয়, হারিয়ে ফেলেছেন কথা বলার শক্তিটুকুও! কাউকে দেখলেই নিষ্পলক তাকিয়ে থাকেন....যেন বলার বাকি বহু কথা!...............
নিজের ৭ বছরের ছোট মেয়ে ম্যামির কথা জানাতে গিয়েও পারলেন না....যা বলসেন তাও স্পষ্ট না।

সাজু মিয়া,
নওগা জেলার ৩২ বছর বয়সী একজন এনজিও কর্মী। ৩রা অগাস্ট ২০২৪, দুপুরে গিয়েছিলেন ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান মিছিলে। মিছিল শেষে ফেরার পথে পিছন থেকে হঠাৎ অতর্কিতভাবে ঘাতক পুলিশ রাইফেল দিয়ে মাথার পিছনে আঘাত করে! সাথে সাথেই অজ্ঞান হয়ে পড়েন সাজু মিয়া। দীর্ঘ ১ মাস তার জ্ঞানই ফিরে নি। এরপর থেকে অচল হয়ে পড়ে শরীরের ডান পাশ।

শুরুতে চিকিৎসা নেন প্রাইভেট হাসপাতালে। খরচ সংকুলান না করতে পেরে এরপর চলে যান রাজশাহী মেডিক্যালে। এরপর ২ মাস রাজধানীর নিউরো সাইন্স হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার পর এখন রয়েছেন সাভার এর সিয়ারপিতে।

প্রাণে বেঁচে যাওয়া এই এনজিও কর্মীর ৫ সদস্যের পরিবারে এখন তাই নেমে এসেছে এক চরম দুর্বিষহ বাস্তবতা......


[2]

30/10/2024

❝ বাবা! তুমি ভালো কইরা পড়বা! আমার বংশে কিন্তু কোন হাফেজ-টাফেজ নাই, তাই তোমারে মাদ্রাসায় ভর্তি করাইয়া দিসি। আমি মইরা গেলে তুমি যাতে জানাজা পড়াইয়া মাটি দিতে পারো! ❞

প্রত্যেক মধ্যবিত্ত-গরীব বাবার স্বপ্ন থাকে সন্তানকে পড়াশোনা করিয়ে বড় করবে, তাকে মানুষের মতো মানুষ করবে যেন কোন একসময় সে সংসারের হাল ধরতে পারে।

খুব কমন সাধারণ একটা স্বপ্নই!

তবে দরিদ্র রিক্সাচালক বাবা মোঃ বকুল মিয়া, স্বপ্নটা একটু ভিন্নই দেখেছিলেন। ছোট্ট ছেলেটাকে মাদ্রাসায় হাফেজি পড়তে দিয়েছিলেন। আশা করেছিলেন দীর্ঘকাল হয়তো বাঁচবেন, কোন এক সময়ে বার্ধক্যে পৌছাবেন। রবের ডাক চলে আসবে কোন একদিন আর সেদিনই তার নিজ ছেলে তার জানাজার নামাজে ইমামতি করাবে!

কিন্তু রবের পরিকল্পনা ভিন্ন কিছুই ছিল। ফ্যাসিস্টলীগের জুলাই গণহ/ত্যা তান্ডবে বকুল মিয়া, ছেলের বড় হয়ে হাফেজ হওয়ার আগেই রবের ডাকে চলে গেলেন!

ছোট্ট এই সন্তান কষ্ট-আক্ষেপ নিয়ে এখন বড় হবে, সারাজীবন অন্তর কুড়েকুড়ে খাবে এই ভেবে যে, তার বাবার অন্তিম শেষ ইচ্ছেটাও সে কখনো পূর্ণ করতে পারলো না!

এইসব অসংখ্য ২৪ এর জুলাই শহীদ পরিবারের সদস্যদের চোখের পানির হু-হু কান্না দেখেও, যারা না দেখার ভান করো এখনো, ইনিয়েবিনিয়ে ফ্যাসিস্টলীগের দালালী করো পোস্টে-কমেন্টে, জেনে রেখো শেষ বিচারের দিবসে তোমার দালালী পোস্টের প্রতিটি শব্দ তোমার বিরুদ্ধেই সাক্ষী দিবে!

আর দুনিয়াতে দালালী করে যতদিন একটু ভালো থাকার চেষ্টাই করো না কেন, প্রতিটি শহীদ পরিবারের সদস্যদের চোখের পানির অভিশাপ যেমন খু/নীদের উপর থাকবে, তেমন এই খু/নী -জালেমদের সহায়তাকারী সমর্থক-দালালদের উপরও বর্ষিত হবে!


[1]

Address

14
Mirpur
1206

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DDC Crushes and Confessions posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to DDC Crushes and Confessions:

Share

Category