Clockbird

Clockbird Welcome to clockbird Production where life means art. We provide exclusive and quality production for Film, Video, Music, Craft, Art, Design, and Art Contest.
(20)

For details, you can text us. Where Life Means Art

 #শিল্পীরাও_মানুষ! সাধারণত একজন শিল্পীর মন হয় কোমল, স্বচ্ছ এবং স্পর্শকাতর। কিন্তু সমাজব্যবস্থা শিল্পীর এই গুনবাচক বিষয়গু...
15/03/2024

#শিল্পীরাও_মানুষ!
সাধারণত একজন শিল্পীর মন হয় কোমল, স্বচ্ছ এবং স্পর্শকাতর। কিন্তু সমাজব্যবস্থা শিল্পীর এই গুনবাচক বিষয়গুলিকে যথার্থ সন্মান এবং মূল্যায়ন জানাতে শিখেনি! শিল্পীর মনে কখনই অধিক প্রত্যাশা থাকে না।
কিন্তু শিল্পীও যেহেতু একজন সামাজিক এবং সাংসারিক মানুষ, সেহেতু তার ভেতরের এই কোমল শিল্পীসত্তা তাকে তখন তার দ্বান্দ্বিক আরেক স্বত্তা হয়ে প্রশ্নে, বিদ্রুপে এবং হীনমন্যতায় জর্জরিত করতে থাকে তাকে ভেতরে ভেতরে। সব শিল্পী-ই এত কিছু এক সাথে সামলে ওঠতে পারে না আবার অস্বীকারও করতে পারে না। এই শিল্পীস্বত্তাই তখন শিল্পীর গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়ায়!
আর তাইতো রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সাদী মহম্মদেরা আত্মহত্যা করার কথা ভাবতে পারে! সাদী মহম্মদ ভাই না হয় বিখ্যাত মানুষ; কিন্তু কত অজ্ঞাত শিল্পীরা আত্মহত্যা করে গোপনে এবং নিজের খুব ভেতরে.........তার খবর আমরা কয়জন রাখি?
সবশেষে আমি নিজের ব্যক্তিগত একটা মতামত জানিয়ে শেষ করতে চাই যে, একজন শিল্পী যতই বিখ্যাত এবং গুনী হয়ে যান না কেন, শিল্পকর্মের পাশাপাশি শিল্পী অন্য পেশাতেও প্রফেশনাল হলে, শিল্পীর জীবনে অন্তত বিড়ম্বনা-টা কম হতে পারে অনেকটা।।
© Clockbird

The thinking and establishment of clockbird from 13 to 14 years ago. but Today marks 8 years of clockbird Page and clock...
03/03/2024

The thinking and establishment of clockbird from 13 to 14 years ago. but Today marks 8 years of clockbird Page and clockbird Group!
Thank you all for helping keep this community strong.
Thank you Dear every art-loving peoples and every honorable member connected with this page.
©️ Clockbird
where life means art

22/09/2023

It's Awesome!

বাংলাদেশ এবং বাংলা শিল্পাঙ্গনের সাম্রাজ্যে অন্যতম যে অনবদ্য অনন্য কিংবদন্তিকে আমরা হারিয়েছি, আজ সেই মহান কিংবদন্তির প্রয়...
19/10/2022

বাংলাদেশ এবং বাংলা শিল্পাঙ্গনের সাম্রাজ্যে অন্যতম যে অনবদ্য অনন্য কিংবদন্তিকে আমরা হারিয়েছি, আজ সেই মহান কিংবদন্তির প্রয়ান দিবস। ভালো থাকবেন গুরু আইয়ুব বাচ্চু

 #শিল্পী_সমাচারঃ ==============শিল্পীরা নিশ্চয়ই অল্পে সুখী। কিন্তু, শুধু শিল্প দিয়ে এদেশে অধিকাংশ শ্রেণীর শিল্পীদের পেট ...
09/08/2022

#শিল্পী_সমাচারঃ
==============

শিল্পীরা নিশ্চয়ই অল্পে সুখী। কিন্তু, শুধু শিল্প দিয়ে এদেশে অধিকাংশ শ্রেণীর শিল্পীদের পেট ভালোভাবে চলেনা। এই দেশে শিল্পী হতে হয় অবসরে। এই দেশে শিল্পীদের সম্মান বেশ কম। অথচ বাইরের উন্নত দেশে স্বাভাবিক।
-
মানুষের বর্তমান জীবণ যাপনে ফেসবুক, টিকটক, লাইকি, বিগো লাইভ, স্টারমেকার, স্ট্রিমকার, ইন্সটাগ্রাম-সহ বিভিন্ন সস্থা বিনোদনের অভ্যাস এবং বিভিন্ন রেডিমেইড সফটওয়্যার এর কারসাজি, টেকনোলজী আর কৃত্রিমতা ঢুঁকে গিয়ে আমাদের দেশীয় ঐতিহ্যময় শিল্প-সংস্কৃতির কদর দিন দিন আরও কমে যাচ্ছে। অথচ বাইরের উন্নত দেশের মানুষ নিজেদের ঐতিহ্যময় শিল্প-সংস্কৃতিকে নিজেরা জীবণ দিয়ে হলেও রক্ষা করে। অথচ এদেশে শিল্পের কদর কম। শিল্পীদের কদর তাঁর থেকেও কম!
-
পারতপক্ষে শিল্প হলো তা-ই, যা দিয়ে কারো পেট চলে! শিল্প হলো তা-ই, যা দিয়ে কারো আত্মা বাঁচে! শিল্প হলো তা-ই, যার অনিয়ন্ত্রণে কেউ উচ্ছন্নে যায়!
©️ clockbird
ছবিঃ ইন্টারনেট

 #একটি_শ্রদ্ধা_নিবেদন_পোস্ট ি_মহাদেব_সাহার_জন্মদিনআজ ৫ ই আগষ্ট বাংলাদেশের অন্যতম কবি বাংলা সাহিত্যের অনবদ্য গৌরব কিংবদন্...
05/08/2022

#একটি_শ্রদ্ধা_নিবেদন_পোস্ট
ি_মহাদেব_সাহার_জন্মদিন


আজ ৫ ই আগষ্ট বাংলাদেশের অন্যতম কবি বাংলা সাহিত্যের অনবদ্য গৌরব কিংবদন্তী কবি মহাদেব সাহা'র ৭৮তম জন্মদিন। Clockbird পরিবারের পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই 'শুভ জন্মদিন' হে কিংবদন্তী কবি।

উল্লেখ্য যে, কিংবদন্তী কবি মহাদেব সাহা ১৯৪৪ সালের ৫ আগস্ট সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার ধানগড়া গ্রামে পৈতৃক বাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন।


🍂 কর্মজীবণ সম্পাদনাঃ
সাপ্তাহিক পূর্বদেশ পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে যোগদানের মধ্য দিয়ে ১৯৬৯ সালে মহাদেব সাহার কর্মজীবন শুরু হয়। জীবনব্যাপী তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে কর্মরত থেকেছেন। সর্বশেষ তিনি দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকা থেকে অবসর গ্রহণ করেন।


🍂 সাহিত্য কর্ম সম্পাদনাঃ

প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৯৩ টি।

কাব্যগ্রন্থঃ
এই গৃহ এই সন্ন্যাস (১৯৭২)
মানব এসেছি কাছে (১৯৭৩)
চাই বিষ অমরতা (১৯৭5)
কী সুন্দর অন্ধ (১৯৭৮)
তোমার পায়ের শব্দ (১৯৮২)
ধুলোমাটির মানুষ (১৯৮২)
ফুল কই, শুধু অস্ত্রের উল্লাস (১৯৮৪)
লাজুক লিরিক (১৯৮৪)
আমি ছিন্নভিন্ন (১৯৮৬)
মানুষ বড়ো ক্রন্দন জানে না (১৯৮৯)
প্রথম পয়ার ১৯৯০
কোথা সেই প্রেম, কোথা সে বিদ্রোহ ১৯৯০
অস্তমিত কালের গৌরব ১৯৯২
আমূল বদলে দাও আমার জীবন ১৯৯৩
একা হয়ে যাও ১৯৯৩
যদুবংশ ধ্বংসের আগে ১৯৯৪
কোথায় যাই, কার কাছে যাই ১৯৯৪
সুন্দরের হাতে আজ হাতকড়া, গোলাপের বিরুদ্ধে হুলিয়া ১৯৯৫
এসো তুমি পুরাণের পাখি ১৯৯৫
বেঁচে আছি স্বপ্নমানুষ ১৯৯৫
বিষাদ ছুঁয়েছে আজ, মন ভালো নেই ১৯৯৬
তোমার জন্য অন্ত্যমিল ১৯৯৬
আকাশের আদ্যোপান্ত ১৯৯৬
ভুলি নাই তোমাকে রুমাল ১৯৯৬
তুমিই অনন্ত উৎস ১৯৯৬
কেউ ভালোবাসে না ১৯৯৭
কাকে এই মনের কথা বলি ১৯৯৭
অন্তহীন নৃত্যের মহড়া ১৯৯৭
একবার নিজের কাছে যাই ১৯৯৭
পাতার ঘোমটা-পরা বাড়ি ১৯৯৭
মন কেন কাঁদে ১৯৯৮
এ বড়ো আনন্দ এ বড়ো বেদনা ১৯৯৮
স্বপ্নে আঁকি সুন্দরের মুখ ১৯৯৮
ভালোবাসি হে বিরহী বাঁশি ১৯৯৮
বহুদিন ভালোবাসাহীন ১৯৯৮
কে তুমি বিষণ্ন ফুল ১৯৯৯
অপরূপ অশ্রুজল ১৯৯৯
কোনোখানে কোনো একদিন ১৯৯৯
কেন সুন্দর ব্যথিত এতো ১৯৯৯
ভালোবেসে ছুঁয়েছি আকাশ ১৯৯৯
অনেক দিনের বিষাদ আছে মনে ২০০০
সব দুঃখ ভুলে যাই প্রেমের গৌরবে ২০০০
ভালোবাসা, প্রিয় ঝরাপাতা ২০০০
কেন মোহে, কেনবা বিরহে ২০০০
শূন্যতা আমার সঙ্গী ২০০০
আমার ভিতরে যতো অন্ধকার,
আমার ভিতরে যতো আলো ২০০১
তবু স্বপ্ন দেখি ২০০১
সোনালি ডানার মেঘ ২০০১
পৃথিবী, তোমাকে আমি ভালোবাসি ২০০১
কে পেয়েছে সব সুখ, সবটুকু মধু ২০০১
শুকনো পাতার স্বপ্নগাঁথা ২০০৩
দুঃসময়ের সঙ্গে হেঁটে যাই ২০০৩
দুঃখ কোনও শেষ কথা নয় ২০০৪
ভালোবাসা কেন এতো আলো অন্ধকারময় ২০০৫
লাজুক লিরিক-২ ২০০৬
দূর বংশীধ্বনি ২০০৬
অর্ধেক ডুবেছি প্রেমে, অর্ধেক বিরহে ২০০৭
কালো মেঘের ওপারে পূর্ণিমা ২০০৮
সন্ধ্যার লিরিক ২০০৮
অন্ধের আঙুলে এতো জাদু ২০০৯
অক্ষরে বোনা স্বপ্ন ২০০৯
আদম হাওয়ার অশ্রুবিন্দু ২০১১
মাটির মলাট ২০১১
কবিতা সংকলনসম্পাদনা
মহাদেব সাহার রাজনৈতিক কবিতা
মহাদেব সাহার প্রেমের কবিতা
মহাদেব সাহার শ্রেষ্ঠ কবিতা
প্রেম ও ভালবাসার কবিতা
নির্বাচিত ১০০ কবিতা
প্রকৃতি ও প্রেমের কবিতা
মহাদেব সাহার কাব্যসমগ্র [১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম খণ্ড]


🍂 প্রবন্ধ সম্পাদনাঃ

গরিমাহীন গদ্য ২০০৯
আনন্দের মৃত্যু নেই ২০১১
মহাদেব সাহার কলাম
কবির দেশ ও অন্যান্য ভাবনা ২০১১
ভাবনার ভিন্নতা ২০১১
মহাদেব সাহার নির্বাচিত কলাম
শিশুসাহিত্য সম্পাদনা
টাপুর টুপুর মেঘের দুপুর
ছবি আঁকা পাখির পাখা
আকাশে ওড়া মাটির ঘোড়া
সরষে ফুলের নদী
''আকাশে সোনার থালা
মহাদেব সাহার কিশোর কবিতা (সংকলন)


🍂 পুরস্কার ও সম্মাননাঃ
মহাদেব সাহা উনার কাব্যপ্রতিভার জন্য অসংখ্য পুরস্কার লাভ করেছেন। তিনি ১৯৮৩ সালে কবিতায় বাংলা একাডেমী পুরস্কার এবং ২০০১ সালে একুশে পদক লাভ করেন। এছাড়াও অন্যান্য পুরস্কার ও সম্মননার মধ্যে ১৯৯৫ সালে আলাওল সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৯৭ সালে বগুড়া লেখকচক্র পুরস্কার, ২০০২ সালে খালেকদাদ চৌধূরী স্মৃতি পুরস্কার, ২০০৮ সালে জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার এবং ২০২১ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন।


#তথ্যসূত্র এবং ছবিঃ ইন্টারনেট থেকে
#শুভেচ্ছান্তেঃ clockbird পরিবার

সত্যিই এ এক অসাধারণ সৃষ্টি! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের চিত্রশিল্পী'র শিক্ষক কামালুদ্দিন সাহেবের হাতের আকাঁ আরে...
21/07/2022

সত্যিই এ এক অসাধারণ সৃষ্টি! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের চিত্রশিল্পী'র শিক্ষক কামালুদ্দিন সাহেবের হাতের আকাঁ আরেকটি ছবি 💙💜💚

পবিত্র ঈদুল আজহা ❤ উপলক্ষ্যে -সকলের জন্য শুভ কামনা ও শুভেচ্ছা।©️ clockbird
10/07/2022

পবিত্র ঈদুল আজহা ❤ উপলক্ষ্যে -
সকলের জন্য শুভ কামনা ও শুভেচ্ছা।
©️ clockbird

clockbird পরিবারের পক্ষ থেকে আমরা শোক প্রকাশ করছি।দেশবরেণ্য অভিনেত্রী, আমাদের সবার প্রিয়, আমার প্রিয় মানুষ শর্মিলী আহমেদ...
08/07/2022

clockbird পরিবারের পক্ষ থেকে আমরা শোক প্রকাশ করছি।

দেশবরেণ্য অভিনেত্রী, আমাদের সবার প্রিয়, আমার প্রিয় মানুষ শর্মিলী আহমেদ আর নেই। সৃষ্টিকর্তা উনার বিদেহী আত্মাকে পরপারে শান্তিতে রাখুন।।

©️ clockbird

শিল্পকে কখনো সংজ্ঞায়িত করা যায় না! শুধুমাত্র চিন্তায়, অনুভবে এবং উপলব্ধি দিয়েই এর মূল পরিচয়!clockbird
12/03/2022

শিল্পকে কখনো সংজ্ঞায়িত করা যায় না! শুধুমাত্র চিন্তায়, অনুভবে এবং উপলব্ধি দিয়েই এর মূল পরিচয়!
clockbird

কাব্যের নামঃ বসন্তের মুক্তি নেইকলমেঃ সৈকত সরকার©️ Saikat Sarker কোন ভুল না করেওঅন্যের কাছে নিজেকে শুদ্ধ প্রমাণ করার যে প...
07/03/2022

কাব্যের নামঃ বসন্তের মুক্তি নেই
কলমেঃ সৈকত সরকার
©️ Saikat Sarker
কোন ভুল না করেও
অন্যের কাছে নিজেকে
শুদ্ধ প্রমাণ করার যে পরিস্থিতি
প্রকৃতি তৈরী করে দেয়,
সেই পরিস্থিতির স্বাদ মৃত্যুময়!
দেহের মরণ তো একবারই হয়।
তবু এক জীবণেই বহুবার
মৃত্যু হয় অপ্রাকৃত মনের!
এক দিনেই বহুবার মারা যায়
না ছোঁয়া, না দেখা অনুভূতিরা!
মুক্তি লাভের প্রত্যাশা নিয়ে
স্বপ্নের চোখে চোখ রেখে
দীর্ঘবছর ধরে বিকশিত হয়
একেকটি বসন্ত......
পুষ্পিত হয় পলাশ শিমুল,
তারই লাল রক্তে রঞ্জিত হয়
মনের গহীনের নিঃশব্দ।
তবুও বসন্তের মুক্তি নেই!
ভুল গুলো যদি আপেক্ষিক হয়,
শাস্তি কেন কঠিন হবে?
শুদ্ধতা? সে তো বিবেকের বিচার!
তাই বুঝি মানুষ নিজের কাছেই
নিজে নিজে দংশিত হয়?
কিছু নিস্তব্ধতা........
সে তো বিভীশনের মতন!
খঞ্জর চালায় অনুভূতির
কোমলমতী নরম হৃদয়ে।
কৌতুহুলহীন অভিব্যক্তিতে
আর কিছু অসম্পূরক উত্তরে -
মারা যায় অগনিত নিষ্পাপ প্রশ্ন!
টিকটিক করে ঘড়ির কাটারা
এগিয়ে চলে নতুন দিনের দিকে।
প্রকৃতির নিয়মে বাধ্য হয়ে,
আবারও হয়তো নতুন সূর্য ওঠে!
দুপুরের আকাশটা হয়তো বা
ক্ষনিকের জন্য ভুলেই যায় -
আঁধারের একমাত্র সাথী চাঁদ!
হয়তো বা ভুলেই যায় যে -
নিজের বলতে শুধু কিছু কষ্ট!
আর আছে খুব গহীনে -
তর তর করে বয়ে চলা
এক বুক আমাবশ্যা....
কাব্যের নামঃ বসন্তের মুক্তি নেই
কলমেঃ সৈকত সরকার
©️ Saikat Sarker

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সকল মহান ভাষা শহীদদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা। clockbird এর পক্ষ থেকে সবাইকে ভাষা দিবসের অন...
21/02/2022

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সকল মহান ভাষা শহীদদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা। clockbird এর পক্ষ থেকে সবাইকে ভাষা দিবসের অনেক শুভেচ্ছা 💐 💐 💐

গুলতেকিনের সঙ্গে বিয়ে হয় এমন ঝোঁকের মাথায়। তখন আমি হতদরিদ্র। লেকচারার হিসেবে ইউনিভার্সিটি থেকে সব মিলিয়ে সাত/আটশ’ টা...
19/02/2022

গুলতেকিনের সঙ্গে বিয়ে হয় এমন ঝোঁকের মাথায়। তখন আমি হতদরিদ্র। লেকচারার হিসেবে ইউনিভার্সিটি থেকে সব মিলিয়ে সাত/আটশ’ টাকা পাই। দুই ভাইবোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। বাবর রোডের এক বাসায় থাকি। সে বাসা সরকারী বাসা। এভিকেশন নোটিস হয়ে গেছে।
ম্যাজিস্ট্রেট নিজে এসে বলে গেছেন বাড়ি ছেড়ে দিতে। পনেরো দিনের নোটিস। বাড়ি না ছাড়লে পুলিশ দিয়ে উঠিয়ে দেয়া হবে। টাকা পয়সার দিক দিয়ে একেবারে নিঃস্ব। মাসের শেষের দিকে বেশির ভাগ সময়ই বাসে করে ইউনিভার্সিটিতে আসার পয়সাও থাকে না। হেঁটে হেঁটে আমি ক্লাসে যাই। ক্লাস শেষ করে ক্লান্ত হয়ে হেঁটে হেঁটে বাসায় ফিরি। নিতান্ত পাগল না হলে এমন অবস্থা কেউ বিয়ের চিন্তা করে না।
আমার মনে হল গুলতেকিন নামের এই বালিকাটিকে পাশে না পেলে আমার চলবে না। গুলতেকিনের মা-বাবা আমার কাছে মেয়ের বিয়ে দেবেন না। বড় মেয়েরই বিয়ে হয় নি। ক্লাস টেনে পড়া মেয়ের বিয়ে হবে কি করে? কি করা যায় কিছুই ভেবে পাই না।
একদিন গুলতেকিন ডিপার্টমেন্টে আমার সঙ্গে দেখা করতে এসেছে। আমি বললাম, চল এক কাজ করি – আমরা কোর্টে গিয়ে বিয়ে করে ফেলি।
সে চোখ বড় বড় করে বলল, কেন? কোর্টে গিয়ে বিয়ে করব কেন?
‘খুব মজা হবে। নতুন ধরনের হবে। ব্যাপারটা খুব নাটকীয় না? তোমাকে ভাবার জন্য তিন মিনিট সময় দিলাম। তুমি ভেবে দেখ, তারপর বল।’
সে ভাবার জন্য তিন মিনিটের মত দীর্ঘ সময় নিল না। এক মিনিট পরেই বলল, চলুন যাই। কিন্তু আমি তো শাড়ি পরে আসি নি। সালোয়ার-কামিজ পরে কি বিয়ে করা যায়?
কোর্টে শেষ পর্যন্ত যাওয়া হল না। কনের বয়স চৌদ্দ। এই বয়সে বিয়ে হয় না। আমি কোন উপায় না দেখে তাঁর ফুপু খালেদা হাবীবকে একটি দীর্ঘ চিঠি লিখলাম। আমার সাহিত্যপ্রতিভার পুরোটাই ঢেলে দিলাম চিঠিতে। চিঠি পড়ে তিনি বিস্মিত এবং খুব সম্ভব মুগ্ধ। কারণ তিনি গুলতেকিনের পরিবারের সবাইকে ডেকে দৃঢ় গলায় বললেন, এই ছেলের সঙ্গেই গুলতেকিনের বিয়ে দিতে হবে। অন্য কোথাও নয়। ভবিষ্যৎ-এ যা হবার হবে।
আমার চিঠির জবাবে তিনি লিখলেন – “আপনার অদ্ভুত চিঠি পেয়েছি। এত বানান ভুল কেন?”
তারা ক্লাস টেনে পড়া মেয়েকে আমার সঙ্গে বিয়ে দিতে রাজী হয়েছেন। এপ্রিল মাসের ২৮ তারিখে বিয়ে হবে। এই খবরে আমার এবং মা’র মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। হাতে একটা পয়সা নেই। যে কোন মুহুর্তে আমাদের বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেবে। এই অবস্থায় বিয়ে। কে জানে নতুন বউ নিয়ে বাসায় এসে দেখা যাবে পুলিশ দিয়ে সবাইকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। নতুন বউ নিয়ে রাস্তায় রাত কাটাতে হবে।
মা তাঁর সর্বশেষ সম্বল বাবার দেয়া হাতের একজোড়া বালা, যা তিনি চরম দুঃসময়েও যক্ষের ধনের মত আগলে রেখেছিলেন, বিক্রি করে বিয়ের বাজার করলেন। জিনিসপত্রগুলি খুব সস্তা ধরনের কিন্তু তাতে মিশে গেল আমার বাবা এবং মা’র ভালবাসা। আমি জানতাম ভালবাসার এই কল্যাণময় স্পর্শেই আমার অনিশ্চয়তা, হতাশা কেটে যাবে।
বউ নিয়ে বাসায় ফিরে বড় ধরনের চমক পেলাম। আমার শোবার ঘরটি অসম্ভব সুন্দর করে সাজিয়ে দিয়েছে আমার ছোট বোন। আমাদের কোন ফ্যান ছিল না। কিন্তু আজ মাথার উপরে ফ্যান ঘুরছে। বিছানায় কি সুন্দর ভেলভেটের চাদর। খাটের পাশে সুন্দর দুটি বেতের চেয়ার। বেতের চেয়ারের পাশে ছোট্ট একটা টেবিলে একগাদা রক্ত গোলাপ। গোলাপের পাশে একটা চিঠিও পেলাম। মেজো বোন শিখুর লেখা চিঠি -
“দাদা ভাই,
তুমি যে সব গান পছন্দ করতে তার সব ক’টি টেপ করা আছে। কথা বলতে বলতে তোমরা যদি ক্লান্ত হয়ে পড় তাহলে ইচ্ছা করলে গান শুনতে পার। দরজার কাছে একটা ক্যাসেট প্লেয়ার রেখে দিয়েছি।”
ক্যাসেট প্লেয়ার চালু করতেই সুচিত্রা মিত্রের কিন্নর কন্ঠ ভেসে এল – ভালবেসে যদি সুখ নাহি তবে কেন, তবে কেন মিছে এ ভালবাসা?
গভীর আবেগে আমার চোখে জল এসে গেল। আমি সেই জল গোপন করবার জন্য জানালা দিয়ে তাকিয়ে বললাম, কেমন লাগছে গুলতেকিন?
সে নিচু গলায় বলল, বুঝতে পারছি না। কেমন যেন স্বপ্ন স্বপ্ন লাগছে।
‘ঘুম পাচ্ছে?’
‘না।’
সারারাত আমরা গান শুনে কাটিয়ে দিলাম দু’জনের কেউই কোন কথা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। গান শোনা ছাড়া উপায় কি?
পরদিন ভোরবেলা খুব দুঃখজনক ব্যাপার ঘটল। যাদের বাসা থেকে সিলিং ফ্যান ধার করে আনা হয়েছিল তারা ফ্যান খুলে নিয়ে গেল।
গুলতেকিন বিস্মিত হয়ে বলল, ওরা আমাদের ফ্যান খুলে নিচ্ছে কেন?
আমি মাথা নিচু করে রইলাম। জবাব দিতে পারলাম না। বিছানার চমৎকার চাদর, বেতের চেয়ার, ক্যাসেট প্লেয়ার সবই তারা নিয়ে গেল। এমন কি টেবিলে রাখা সুন্দর ফুলদানিও অদৃশ্য। গুলতেকিন হতভম্ব। সে বলল, এসব কি হচ্ছে বলুন তো? ওরা আমাদের জিনিসপত্র নিয়ে যাচ্ছে কেন? আমরা বুঝি রাতে গান শুনব না?
গুলতেকিনের প্রশ্নের জবাব দেবার মত মানসিক অবস্থা তখন আমার নেই। আমার জন্য আরো বড় সমস্যা অপেক্ষা করছে। বাসার সামনে পুলিশের গাড়ি এসে দাঁড়িয়ে আছে। আজ আমাদের বাড়ি থেকে বের করে দেবে।এই কারনেই সবাই তড়িঘড়ি করে তাদের জিনিসপত্র নিয়ে যাচ্ছে। ওদের দোষ দিয়ে লাভ নেই।
মা পুলিশ অফিসারের সঙ্গে কথা বলছেন। আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে লজ্জায় কাঁপছি। আমার ছোটবোন এসে বলল, দাদাভাই, তুমি ভাবীকে নিয়ে কোথাও বেড়াতে চলে যাও। এই নোংরা ব্যাপারটা ভাবীর সামনে না হওয়াই ভাল।
আমি গুলতেকিনকে নিয়ে বের হয়ে পড়লাম। বৈশাখ মাসের ঘন নীল আকাশ, পেঁজাতূলার স্তূপীকৃত মেঘ, চনমনে রোদ। আমরা রিকশা করে যাচ্ছি। হুড ফেলে দিয়েছি। আমার মনের গোপন ইচ্ছা – পৃথিবীর সবাই দেখুক, এই রূপবতী বালিকাটিকে আমি পাশে পেয়েছি। গভীর আনন্দে আমার হৃদয় পূর্ণ। বাসায় এখন কি হচ্ছে তা এখন আমার মাথায় নেই। ভবিষ্যতে কি হবে তা নিয়েও ভাবছি না। বর্তমানটাই সত্যি। অতীত কিছু না। - ভবিষ্যৎ তো দূরের ব্যাপার। আমরা বাস করি বর্তমানে – অতীতেও না, ভবিষ্যতেও না।
-হুমায়ূন আহমেদ

খুবই কাছাকাছি সময়ের ব্যবধানে ইহলোক ছেড়ে পরলোকে চলে গেলেন ওপার বাংলার তিন কিংবদন্তী শিল্পী লতা মুঙ্গেস্কর, আশা ভোসলে এবং ...
18/02/2022

খুবই কাছাকাছি সময়ের ব্যবধানে ইহলোক ছেড়ে পরলোকে চলে গেলেন ওপার বাংলার তিন কিংবদন্তী শিল্পী লতা মুঙ্গেস্কর, আশা ভোসলে এবং বাপ্পী লাহিড়ী।
clockbird পরিবারের পক্ষ থেকে উনাদের বিদেহী আত্মার প্রতি শান্তি কামনা রইলো।।
©️ clockbird

‘‘তুমি গান জানো? শোনাতে পারবে আমায়?’’হাসপাতালে তাঁকে দেখাশোনা করা এক নার্সকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন ‘গীতশ্রী’ সন্ধ্যা মুখোপাধ...
18/02/2022

‘‘তুমি গান জানো? শোনাতে পারবে আমায়?’’
হাসপাতালে তাঁকে দেখাশোনা করা এক নার্সকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন ‘গীতশ্রী’ সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। মঙ্গলবার বিকেলে। তার আগে আইসিইউয়ের নার্সেরা তাঁকে বার বার অনুরোধ করেছেন, ‘ম্যাডাম, চোখ বুজে একটু বিশ্রাম নিন’। কিন্তু নারাজ ‘গীতশ্রী’। তাঁর ইচ্ছে, টিভিতে গান শুনবেন। কিন্তু আইসিইউয়ে তা কী ভাবে সম্ভব, সেই ভাবনার মাঝেই নার্সের কাছে গান শোনানোর আবদার করেন সন্ধ্যা।
‘গানে মোর কোন ইন্দ্রধনু’র সুরে বাঙালিকে আজও আবিষ্ট করে রেখেছে যাঁর গলা, তাঁর আবদারে না করতে পারেননি রবীন্দ্রসঙ্গীতে তালিম নেওয়া তনুশ্রী সামন্ত। গেয়ে ওঠেন, ‘তোমার অসীমে প্রাণ মন লয়ে’, ‘দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার গানের ওপারে’। তার পরেও বিশ্রাম নিতে নারাজ সন্ধ্যা। গান না শুনলে যে তিনি বিশ্রাম নিতে পারছেন না! অগত্যা আইসিইউয়ের নার্সিং ইন-চার্জ ঝুমা বিশ্বাস নিজের মোবাইলে চালালেন শিল্পীর পছন্দের গান। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অ্যাপোলো হাসপাতালের আইসিইউয়ে ‘গীতশ্রী’র ১০৪ নম্বর শয্যা তখন ভেসে যাচ্ছে সুরের মূর্ছনায়।

এক সময়ে শুরু হল ‘এই শহর থেকে আরও অনেক দূরে চলো কোথাও চলে যাই...’। চোখ বন্ধ করেই শুনছেন সন্ধ্যা। আচমকা মনিটরে চোখ গেল চিকিৎসক-নার্সদের। হৃদ্‌স্পন্দন নামতে শুরু করেছে— ৭২ থেকে মুহূর্তের মধ্যে ২১। ‘ম্যাডাম ম্যাডাম’ ডাকেও আর সাড়া দিচ্ছেন না। সিপিআর, ভেন্টিলেশন দেওয়া হলেও চোখ আর খুললেন না সন্ধ্যা।

২৭ জানুয়ারি কোভিড নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন সন্ধ্যা। করোনামুক্ত হয়ে ২ ফেব্রুয়ারি থেকে হাসপাতালের ৩৫৫ নম্বর মহারাজা সুইট ছিল তাঁর ঠিকানা। বুধবার সেখানে বসে ঝুমা বললেন, ‘‘মাত্র এক মিনিট ৫৮ সেকেন্ড গানটা শুনতে শুনতেই শহর ছেড়ে পাড়ি দিলেন। জীবনে ভুলব না এই স্মৃতি।’’ গত কয়েক দিনের কথা বলতে গিয়ে চোখের কোণ ভিজে আসছে নার্সিং ডিরেক্টর লক্ষ্মী ভট্টাচার্য, নার্সিং সুপার প্রেমলতা বিশওয়াল, ফ্লোর ইন-চার্জ দীপ্তি বন্দ্যোপাধ্যায়ের। প্রত্যেকেই বলছেন, ‘‘গলার মতো ওঁর ব্যবহারও ছিল মিষ্টি। কখনও বিরক্তি ছিল না।’’
কিছু পছন্দ না হলে হাসিমুখেই তা জানাতেন সন্ধ্যা। যেমন, তাঁর চিকিৎসার দায়িত্বে থাকা ক্রিটিক্যাল কেয়ারের চিকিৎসক সুরেশ রামাসুব্বনকে বলেছিলেন— ‘‘কর্নাটকের গান নয়, আমার পছন্দ তো রবীন্দ্রসঙ্গীত’। ওই চিকিৎসকের কথায়, ‘‘আমার মা গানের শিক্ষিকা, সঙ্গীত ঘরানায় বড় হয়েছি। ওঁকে সেটা বলেছিলাম। কর্নাটকের শিল্পী ও গান নিয়ে আলোচনা করতেন।’’

কখনও কষ্টের কথা বলেননি ‘গীতশ্রী’। ব্যতিক্রম এক বারই। মঙ্গলবার সকালে রক্তচাপ বাড়াতে ওষুধ দেওয়ার জন্য গলার পাশে চ্যানেল (সেন্ট্রাল লাইন) করার সময়ে বলেন, ‘‘আর পারছি না। এ বার ছেড়ে দিন।’’ সুরেশের কথায়, ‘‘শোনার পরেই মনটা কেমন হয়ে গিয়েছিল!’’
শেষের দিনগুলো কেমন কেটেছিল ‘গীতশ্রী’র? নার্সেরা জানাচ্ছেন, তাঁর দুপুরের মেনুতে থাকত গলা ভাত ও মাছের পাতলা ঝোল। প্রতিদিন দুপুরে টিভিতে তাঁর সিরিয়াল দেখা চাই-ই। তার পরে কিছু ক্ষণ বিশ্রাম। সন্ধ্যা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ফের সিরিয়াল। দীপ্তি জানাচ্ছেন, গত ১১ ফেব্রুয়ারি ঊরুর অস্ত্রোপচারের আগের দিন মেয়ে-জামাইয়ের কাছে বাড়ি ফিরতে চেয়েছিলেন। অস্ত্রোপচারের পরে মাঝেমধ্যে পা ঝুলিয়েও বসতেন। শীতাতপ যন্ত্র নয়, বরং হাল্কা করে পাখা চালাতেই বলতেন নার্সদের। মঙ্গলবার সকালে প্রায় দু’ঘণ্টা তাঁর কাছে ছিলেন লক্ষ্মী। বললেন, ‘‘খিদে পেয়েছে বলছিলেন। বলেছিলাম, পেটের সিটি স্ক্যান হয়ে গেলেই খেতে দেওয়া হবে। স্ক্যানের পরে আইসিইউয়ে গিয়ে পছন্দের সুজি, ছানাও খেয়েছিলেন।’’

তার পরেই গান শোনানোর আবদার করেন তনুশ্রীর কাছে। কেন গান গাওয়া ছেড়েছেন ওই তরুণী, তা-ও জানতে চান। তনুশ্রীর কথায়, ‘‘রাতে মাথায় হাত বুলিয়ে দিলে ঘুমিয়ে পড়তেন। কিন্তু এ দিন গান না শুনে চোখ বন্ধই করছিলেন না।’’

আর শেষ সময়ে? ঝুমা বলেন, ‘‘মোবাইলে গান চালানোর আগে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, নিজের গান শুনবেন কি না। আপত্তি করেছিলেন। মান্না দে-র নাম বলতেই উদগ্রীব হয়ে শুনতে চাইলেন। ওঁর গাওয়া একাধিক গান চালিয়ে দিয়ে মাথায় হাত বোলাচ্ছিলাম। চোখেমুখে তখন এক অদ্ভুত শান্তি। তার পরেই সব শেষ।’’
পছন্দের ক্রিম-পারফিউমে সাজিয়ে ‘গীতশ্রী’কে শেষ বারের মতো বিদায় জানিয়েছেন অ্যাপোলোর সকলে। তবে মন মানছে না। চিকিৎসক, নার্স থেকে খাবার বণ্টনের ইন-চার্জ রানা চৌধুরী, সকলেই যেন বলতে চাইছেন— ‘কিছু ক্ষণ আরও না হয় রহিতে কাছে...’।
*
[লিখেছেন: শান্তনু ঘোষ, আনন্দবাজার পত্রিকা]

Address

Dhaka
Mirpur
1216

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Clockbird posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Clockbird:

Videos

Share

Where Life Means Art

[ ABOUT US ] . Welcome to CBird Production, where life means art. Together we are a dynamic production offering you our own manufactured interior product, service of video editing and decor support to your office, outlet, home and any program or party. . CBird Production is special for so many creative minds, dedicated brains and responsible services. Anyone from any corner of world can order us through our contact. . . [ OUR SERVICE ]

# Event | CBird Production

> Covering decoration service in reasonable price for any types of program like as Weeding, Festival, Annual, Corporate, Birthday, Event, Home Party, Child Party Anniversaries.

# Interior | CBird Production

Nearby media companies


Other Film & Television Studios in Mirpur

Show All