Sagor Bhai

Sagor Bhai Powerful people come Powerful place �
(1)

10/12/2024

সর্দি দের দাবি কী, তারা নাক বন্ধ করে দিয়েছে কেন?

06/12/2024

সুযোগ থাকলে কত সালে ফিরে যেতেন..?

04/12/2024

কোথাও দেখা হলে এগিয়ে এসে কথা বইলেন।
আমাকে গম্ভীর দেখা গেলেও আমি মিশুকে,নিরঅহংকারী!!

03/12/2024

কুফু মিলিয়ে বিবাহ করুন!

অধিকাংশ বিবাহ বিচ্ছেদ হচ্ছে কুফু না মিলার কারণে.!

29/11/2024

December মাসে যাদের জন্ম হয় তারা প্রচুর শান্ত শিষ্ট ভদ্র আর লক্ষী টাইপের হয়।
বর্তমান যুগে এদের মতো ভালো মানুষ আর দ্বিতীয় দেখা যায় না 😌

28/11/2024

এই জেনারেশনে এখন পর্যন্ত যে মেয়ে এক বেলা পার্লারে চুল কাটায়নি, চুল স্ট্রেট করেনি, চুলে কালার করেনি, সে কোনো সাধারণ মেয়ে না ভাই! সে মহীয়সী নারী তার তুলনা কারো সাথে যায় না।
She is 100% wife materials..❤️

28/11/2024

চুক্তি ছিলো প্রতিদিন যেকয়টা সিগারেট খাবো বউকে সেই পরিমাণ টাকা দিবো। আজ তেইশ বছর পর বউ ফ্ল্যাট কিনছে। আমি দেউলিয়া!!

26/11/2024

শহীদ সাইফুল ভাইয়ের মেয়েটাকে আমরা কি জবাব দিবো?😓

25/11/2024

বীথিকে যখন বিয়ে করি, আমার বেতন ছিল ১১ হাজার টাকা। ‘ফার্নিচার’ ছিল: একটি তোশক ও একটি চার শ টাকা দামের টেবিল, যেখানে কম্পিউটারটা রাখি।

খাট কেনার সামর্থ্য নেই। একজন বুদ্ধি দিল, জাজিম বানায়া ফ্লোরিং করো। এতে তোমরা ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচবা, নিচ তলার লোকও রাত–বিরাতে ধুপধাপ শব্দ থেকে বাঁচবে। O.o

বীথিকে নিয়ে যেদিন প্রথম রংপুর থেকে ঢাকায় এলাম, সেদিন বুঝলাম, আসল জিনিসটাই এখনো কেনা হয়নি। নববিবাহিতদের জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার জানালার পর্দা! :p

আরও বুঝলাম, পুরুষ মানুষের জামা যেখানে সেখানে রাখা যায়। মেয়েদেরগুলো যায় না। তার ওপর আমরা ওই বাসায় একটা রুমে থাকি, অন্য রুম দুই ব্যাচেলর ছেলে। কিন্তু আলমারি কেনার টাকা নাই।
সেই বুদ্ধিমান ব্যক্তির পরামর্শে নিউ মার্কেট থেকে ৬০০ টাকায় একটা ‘জিনিস’ কিনলাম, ওটার নাম যে কী এখনো জানি না।
চিকন চিকন স্টিলের চারকোনা স্টিক একের পর এক জোড়া লাগিয়ে ফ্রেমটা বানাতে হয়। ওই ফ্রেমের ওপর র‍্যাকসিনের একটা চৌকো প্যাকেট ঢুকায় দিলে আলমারির মতো দেখায়। চায়নিজ আবিষ্কার!

দোকানের ছেলেটা বলে দিয়েছিল, টুকরো টুকরো স্টিকগুলা কীভাবে সেট করতে হয় ভেতরে একটা কাগজে লেখা আছে।
বাসায় এসে প্যাকেট খুলতে চোখ কপালে। ১৬–১৮ টা ছোট ছোট স্টিক, একটা র‍্যাকসিনের কাভার; এবং এগুলো জোড়া লাগিয়ে কীভাবে আলমারি বানাতে হয় সেটা লেখা আছে ঠিকই: চায়নিজ ভাষায়!

বিয়ের দুই বছর পর আমরা ‘হানিমুনে’ গেছি। সেন্ট মার্টিন। তখনই হঠাৎ করে খেয়াল হলো, বীথির একটা হ্যান্ডব্যাগ দরকার। বীথি নিউ মার্কেটের রাস্তায় বিক্রি হওয়া ব্যাগ কিনেছে হাসিমুখে। ফুটপাতে বিক্রি হওয়া একদাম তিন শ টাকার থ্রি পিস কিনেছে হাসিমুখে। ১২০ টাকার স্যান্ডেল কিনেছে হাসিমুখে।
এবং ওই ১১ হাজার টাকার বেতনে সব খরচ মিটিয়ে কীভাবে কীভাবে যেন একটা ডিপিএসও খুলে ফেলেছিল!

আমি খুব বেশি দিন আগের গল্প করছি না। ষাটের দশকের সাদাকালো যুগের নয়। মাত্র কয়েক বছর আগে সাদা-কালো এই জঞ্জালে ভরা মিথ্যে কথার শহরে এমনই ছিল বীথি–আমার লাল-নীল সংসার!

***
আমার এক বড় ভাই, বাংলাদেশে বড় করপোরেট হাউসে চাকরি করেন। গত দশ বছর ধরে তার একটা কথাই শুনছি, ‘দাঁড়াও নিজের পায়ে আরেকটু দাঁড়ায় নেই।’

দেখা হলেই এই গল্প, সেই গল্প করেন। কত টাকা সেভিংস হলো, শেয়ার বাজারের এই দুর্দশাতেও কীভাবে লাভ হাঁকিয়ে নেওয়া যায়, কারা এফডিআরে সবচেয়ে বেশি ইন্টারেস্ট রেট দিচ্ছে...
সবই করছেন, শুধু বিয়েটা বাদে।

দশ বছর আগে:
: ভাই বিয়েটা এবার করে ফেলেন।
–– দাঁড়াও নিজের পায়ে আরেকটু দাঁড়ায় নেই।

পাঁচ বছর আগে:
: ভাই বিয়েটা এবার করে ফেলেন।
–– দাঁড়াও নিজের পায়ে আরেকটু দাঁড়ায় নেই।

দুই বছর আগে:
: ভাই বিয়েটা এবার করে ফেলেন।
–– দাঁড়াও নিজের পায়ে আরেকটু দাঁড়ায় নেই।

এবার দেখা হলে কী বলব ঠিক করে রেখেছি। ভাই, নিজের পায়ে দাঁড়াইতে দাঁড়াইতে বয়স যেই দিকে যাচ্ছে, ঠিক সময়ে ঠিক জিনিস দাঁড়াইব তো? :3

***
চারদিকে টোনাটুনিদের সংসার শুরু করার ছবি দেখছি। আরও অনেক টোনাটুনি নিশ্চয়ই লাল-নীল সংসার শুরুর স্বপ্ন দেখছে, সাহস পাচ্ছে না। একজন বলল, ভাই, ঢাকায় মোটামুটি একটা ভালো বাসারই যা ভাড়া!

বলেছিলাম: বিয়ে করতে ভালো বাসা লাগে না। ভালোবাসা লাগে।
***

কাঁটাসুরে ২০০ স্কয়ার ফিটের যে বাসায় আমাদের দীর্ঘ দিনের সংসার ছিল, তখন একটা ছড়া লিখেছিলাম।

মোহাম্মদপুরে, ছোট্ট একটা পাখির বাসায়
থাকি আমরা টোনাটুনি
সেই বাসাতেই ভালোবাসা, নতুন আশার দিন গুনি।

এখন কিন্তু আমাদের একটা পোনাপুনিও আছে, তার নাম ঋদ্ধি। এবং আপনাদের দোয়ায় সৎ উপার্জনের প্রতিটা পয়সায় ঢাকায় আমাদের ছোট হলেও ১০৬০ স্কয়ার ফুটের নিজেদের এখন একটা বাসা হয়েছে। ভালোবাসা থাকলে ভালো বাসাও হয়!

~Rajib Hasan

25/11/2024

আমরা বিয়ে করেছি। কিন্তু বাসায় জানে না। বাসায় জানলে ৩ টা সমস্যা হবে। আব্বু আম্মু মাইর লাগাবে। দ্বিতীয় সমস্যা, বাসা থেকে বের করে দেবে। তখন সবে ইউনিভার্সিটির ফার্স্ট সেমিস্টার। বাসা থেকে বের করে দিলে কোথায় থাকবো, কি খাবো?
তৃতীয় সমস্যা সবচেয়ে ভয়ংকর। পুলিশ। আমি যখন বিয়ে করি, তখন সার্টিফিকেট অনুযায়ী আমার বয়স ১৯। বিয়ের ক্ষেত্রে ছেলেরা দারুন বৈষম্যের শিকার। ২১ বছর না হলে তাদের বিয়ে বেআইনি হয়ে যায়। কাজেই বাসায় যদি জানে যে আমরা বিয়ে করেছি এবং ছেলে নাবালক, তাহলে পুলিশ আমাকে ধরে নিয়ে যাবে।

এজন্য আমি আর মিতু বিয়ে করলাম। কিন্তু বাসায় জানালাম না।যে যার বাসায় থাকি। ইউনিভার্সিটিতে আসি। মিতুকে আমি বলি, বউ। মিতু বলে, ওগো আমার স্বামী। আমরা ক্লাসে পাশাপাশি বসি। ক্যান্টিনে গিয়ে চা খাওয়ার সময় মিতু ওড়না দিয়ে চায়ের কাপ মুছে দিয়ে স্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে। পরীক্ষার হলে মিতুকে আমি খাতা দেখিয়ে স্বামীর দায়িত্ব পালন করি। অতি সুখের সংসার।

ক্লাস শেষ হলে আমরা দুজন গাছতলায় বসি। মিতুকে আমি কথা দিয়েছিলাম, বিয়ের পর দুচোখ যেদিকে যায়, চলে যাবো। গাছের তলায় ঘর বাঁধবো।

কাজেই গাছের তলায় বসতে পেরে মিতু খুবই খুশি। তার স্বামী প্রতিশ্রুতি রেখেছে। বিয়ের পর গাছতলায় সংসার ফেঁদেছে।

এর মধ্যে মিতুর বাসায় কি যেন এক ঝামেলা হলো। মিতুর বাবা ঝাড়ি মেরে ওকে বলল, আমার খাও, আমার পড়ো, আর আমার সাথে বেয়াদবি ?

বিয়ের পর মেয়েরা আসলেই পর হয়ে যায়। এই সামান্য কথায় মিতু দারুনভাবে আহত হলো। খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিলো। সে আর পিতার অন্ন মুখে তুলবে না। ক্লাসে এসে বলল, বাজার করে দাও।

আমি আকাশ থেকে পড়লাম। বাজার মানে? টাকা পাবো কোথায়? প্রথম আলোতে লিখে তখন কয়েকশত টাকা পেতাম। সেই টাকা তোলা হলো। কারওয়ান বাজার থেকে দুই কেজি চাল, আধা কেজি আলু এবং ডাল কেনা হলো। মিতু ব্যাগ ভর্তি করে বাজার নিয়ে বাসায় চলে গেলো। নিজে রান্না শুরু করলো। ভাত, আলু ভর্তা, ডাল। নিজেই রান্না করে, নিজেই খায়। সে এক কঠিন ব্রত।

আমি ভেবেছিলাম, এইভাবে মিতু একদিন মারা যাবে। না মিতু মারা যায়নি। বরং অতি সাধাসিধে খাওয়াদাওয়ার চর্চা করায় মিতু অল্প দিনেই শুকিয়ে গেলো। রাতারাতি তাকে অপ্সরীর মতো লাগতে লাগলো।

মিতুকে কখনো বলিনি, মিতু যতদিন ডালভাত কর্মসূচী চালিয়েছে, আমিও বাসায় মাছ মাংস ঠেলে সরিয়ে শুধু ডাল ভাতই খেতাম। আমার মা বলতেন, তোর কি হইছে?

আমি চোরের মতো মাথা নিচু করে বলতাম, কিছুই না, কিছুই না।

মাকে আমার বলতে ইচ্ছে করতো মিতুর কথা। কে বলে মেয়েরা লাজুক হয়? আমি যখন প্রথম আম্মুকে মিতুর কথা বলি, তখন আমি লাইট নিভিয়ে বলেছিলাম, আম্মু , আমার সাথে একটা মেয়ে পড়ে, ওর বিয়ে হয়ে যাচ্ছে। তুমি আর আব্বু একটু যাবা, ওদের বাসায়?

আমার কথা শুনে আম্মু লাফ দিয়ে উঠলো। চট রুমের লাইট জ্বালিয়ে বলল, কোন মেয়ের বিয়ে হয়ে যাচ্ছে, তাতে তোর কি? এসব তুই কি কইতাছোস? তোর কি মাথা খারাপ হইয়া গেছে?

আমি যখন বাসা থেকে পালালাম। একটা ফার্মেসি থেকে মিতুদের বাসার ল্যান্ড ফোনে কল দিলাম। মিতুকে বললাম, মিতু তুমি চলে এসো। আমি বাসা থেকে বের হয়ে এসেছি।

মিতু ছোট্ট করে বলল, আচ্ছা।

সব মিলিয়ে ১৫ সেকেন্ড।

টিএসসিতে আমি দাঁড়িয়ে আছি। তখন মোবাইল ফোনের যুগ না। অস্থির হয়ে বার বার ঘড়ি দেখছি। মিতু আসবে তো? দেরি করছে কেন? কখন আসবে? আমার চোখ জ্বালা করছে। সামনে অনিশ্চিত ভবিষ্যত। পকেটে একটা টাকাও নেই। মাঝে মাঝে মায়ের কথা মনে পড়ছে। মাথার রগ টন টন করছে। চোখ অকারণে আর্দ্র হচ্ছে।

এমন সময় হুড তোলা রিকশায় করে মিতু আসলো। রিকশা থেকে নেমেই আমাকে দেখে হাসলো।

আমার ১৫ সেকেন্ডের একটা অনুরোধে একটি মেয়ে সব ফেলে চলে এসেছে। তার ১৮ বছরের বাবা, মা, ভাই, বোন। সবকিছু। কোথায় যাবে জানে না, কি খাবে, সেটাও জানে না।

কিন্তু রিকশা থেকে নেমেই এমন উজ্জলভাবে হাসলো ... যেন সে সব পেয়েছে। যেন সে পুরো বিশ্ব জয় করেছে।

আমি ভ্যালেন্টাইন ব্যাপারটা ঠিক বুঝিনা। ভালবাসা, প্রেম এগুলোও ঠিক মাথায় ঢোকে না।

আমার কাছে প্রেম মানে, ওই উজ্জল, নির্মল, সুখী একটা হাসি। কি পরম নির্ভরতাই না ছিল সেই হাসিতে। কি গাঢ় বিশ্বাসে মাখা ছিলো সেই হাসি।

এটাই আমার ভালবাসা। আমি বুকে হাত রেখে বলতে পারবো, আমি নিজের চোখে ভূত দেখিনি, কিন্তু ভালবাসা দেখেছি। কে বলে ভালবাসা বলে কিছু নেই? ওই এক মুহুর্তের হাসিই আমার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন।

পুনশ্চ: আমি আর মিতু একসাথে ১৫ অথবা ১৬ বছর ধরে সংসার করছি। আগে বছর গুনে মনে রাখতাম। এখন গোণাগুনির ঝামেলায় যাই না। ওই হবে একটা। প্রতিদিন ঝগড়া করি, সপ্তাহে একদিন কথা বন্ধ থাকে, মাসে একবার ডিভোর্সের চিন্তা করি।

কিন্তু কিছু করতে গেলে, ওই হাসিটাই বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়।

~Ashif Entaz Rabi

25/11/2024

মায়েদের এক অদ্ভুত ক্ষমতা থাকে; সন্তানের মুখ দেখেই তার মন খারাপ বোঝার ক্ষমতা!🌸

25/11/2024

অনারস নিয়ে পড়লে ভালো হবে নাকি ডিগরি..?
নাকি আগে মাছটাস শেষ করবো..?
অভিজ্ঞদের পরামর্শ চাই!🙂

24/11/2024

নানার বয়স ১০৭! নানীর বয়স ৯১! এর চেয়ে বড় কথা উনাদের বিয়ের বয়স,একসাথে থাকার বয়স ৮০ পেরিয়েছে!

কিন্তু এত বছর পরেও নানা ভাত খাওয়ার সময় নানীকে পাশে থাকতে হয়,নাহলে নানার খাওয়া হয়না ঠিকমতো!

আজ বাজারে যাওয়ার সময় আমাকে বলে দিয়েছিলো বড় কই মাছ আনার জন্যে, বাজার থেকে আনার পর নানা কে মাছ দেখালাম, মাছ দেখে বলেন ওইটা ফ্রাই করে দিতে দুপুরে খাবে।!

খেতে বসে সেই মাছ অর্ধেক খেয়ে বাকী অংশ দিয়েছে নানী কে খেতে!

এটা আজকে না, এত যুগ ধরে উনি এইটাই করে আসছেন! নানী কে পাশে বসিয়ে বড় কোন মাছ বা মাংসের পিস হলে অর্ধেক উনি খান বাকীটা নানী কে।! এবং প্রতিবারই নানী খুব ভালোবাসে মাছ টা নিয়ে খান।!

আমাদের যুগে হয়ত অনেকের কাছে এই ভালোবাসা আধিখ্যেতা! কিন্তু এই যুগ যুগ ধরে ভালোবাসার টান যারা আমরা কাছে থাকি তারাই দেখি কেবল।

নানা,নানী বেঁচে থাকুক আরও শত বছর,
উনাদের ভালোবাসা থাকুক আরও হাজার বছর ❤

আমজাদ হোসেন আবির, 21 Sep '19

24/11/2024

আমরা দুজনই মোটামুটি বেশ স্বচ্ছল পরিবারের ছিলাম। অন্তত মাছ/মাংস ছাড়া ভাত খাইনি কোনোদিন।

আমাদের সংসারের একদম শুরুর দিকে মাত্র ২০০০ হাজার টাকা বেতনে চাকুরী করতো বৃন্দাবন।

১৪০০ টাকা ঘর ভাড়া, বাকী ৪০০ টাকা পাশের মুদি দোকানে জমা দিয়ে মাসের চাল আর তেল নুন নিতাম।
২০০ টাকা হাত খরচ রাখতাম থিয়েটারের জন্য। বেশীরভাগ সময় রির্হাসেলে হেঁটে যেতাম, ফেরার পথে রিক্সায় ফিরতাম।

মুদি দোকানে তখন তরকারী বলতে ছিলো আলু আর পেঁপে। যেহেতু পেঁপের দাম ছিলো কম (২ টাকা কেজি) তাই একমাত্র পেঁপেই নিতাম। আমার মনে আছে, ৭ মাস পেঁপে ভর্তা ছাড়া কিছু খাইনি।

হঠাৎ একদিন অফিস থেকে ফিরে বৃন্দাবন খুবই বেদনার্তভাবে কান্না করতে লাগলো। কান্নার ব্যকুলতা বোঝানো যাবে না। এখনো মনে হলে আমার চোখ ভিজে যায়! সেই সাথে একই কথা, "তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও..."
আমি যতোই বলি কি হয়েছে, সে একই কথা বলে আর কাঁদে! অনেক পরে শান্ত হলে জানলাম, সে যেহেতু তার বসের পিএ ছিলো, বসের একটা লেখা পৌঁছে দেবার জন্য সে মেট্রোপলিটন হোটেলের একটা সেমিনারে গিয়েছিলো।
লাঞ্চ টাইম হওয়ায় তাকে বসের পক্ষে লাঞ্চ খেতে হয়েছে। সে খাবারে মাছ ও মাংস, দুই-ই ছিলো!

যেহেতু আমরা ৬/৭ মাসের বেশী মাছ/মাংস খেতে পারি না অর্থ সংকটের জন্য, সে কারনে এই বিলাসী খাবার খেয়ে সে নিজেকে ক্ষমা করতে পারে নাই।

বৃন্দাবন, পরবর্তী জীবনের দিনগুলোর সীমাহীন না পাওয়া চোখ বন্ধ করে পাড়ি দিতে পেরেছি এমন কিছু দরদী সত্যের জন্য।
তুমি নাই অথচ তোমার জন্ম তারিখ আছে, এমন দিন যেন আমার জীবনে দেখতে না হয়। তোমার দীর্ঘায়ু আমার আজ একমাত্র শুভাশিষ। শুভ জন্মদিন।

(শাহনাজ খুশি ও বৃন্দাবন দাসের জীবনের সত্যি ঘটনা। Shahanaj Khushi'র টাইমলাইন থেকে নেয়া।)

24/11/2024

ভাঙতে ভাঙতে এমন ভাবে ভেঙেছি যে জায়নামাজে দাড়াইলে ইদানীং সূরা ভুল হয়! মোনাজাতের আগে চোখ থেকে পানি ছিঁটতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত জায়নামাজে থাকি! আমার আল্লাহ জানেন আমার ভেতরটা কতটা আ!ঘাতপ্রাপ্ত, ঠিক কতটা কষ্টে জর্জরিত!🙂

24/11/2024

জিনগত পরীক্ষার মাধ্যমে মুরগির তিন-চারটা পা বাড়ানো উচিত।
এই দুই পা দিয়ে মাত্র দুইটা লেগপিস। এতে পরিবারে ঝামেলা চলে।

24/11/2024

স্বামী, স্ত্রী প্রচন্ড ঝগড়ার পর স্ত্রী যখন কাপড় চোপড়সহ ব্যাগ গোছানো শুরু করলো....!!
স্বামী:ব্যাগ গোছাও কেন??🤔

স্ত্রীঃ আমি মায়ের কাছে চলে যাচ্ছি 😡!!

তারপর স্বামী ও ব্যাগ গোছানো শুরু করলো...... 😜

স্ত্রী: তুমি আবার কই যাও😡😡\
স্বামীঃ আমিও মায়ের কাছে চলে যাচ্ছি ☺️

স্ত্রীঃতাহলে আমাদের এই ০৯ টা বাচ্চা কাচ্ছাদের দেখবে কে?? 😬

স্বামীঃ তুমি তোমার মায়ের কাছে চলে যাচ্ছো ok fine আমিও আমার মায়ের কাছে চলে যাচ্ছি তাহলে সেই অনুযায়ী বাচ্চা দের ও তাদের মায়ের কাছে চলে যাওয়ার কথা তাই না😜

স্ত্রী: বেহুশ

24/11/2024

বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হলেই শীতের ছুটি। এই সময়টা সম্ভবত ক্লাস ৯ এই আমরা ফেলে আসি। এরপর থেকে ডিসেম্বর মাস আর আগের মতন হয়নি, হবে না।

Address

Mirpur

Telephone

+8801775021768

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sagor Bhai posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sagor Bhai:

Videos

Share