শেইম ইন্ডিয়া ও কবি মুজাহিদ বুলবুল
বাংলাদেশের ইসলামি সংগীতাঙ্গনে কবি মুজাহিদ বুলবুল মানেই ভিন্ন মাত্রার ভালো লাগার এক গীতিকার, সুরকার ও ইসলামি সংগীত শীল্পি। হ্যাঁ ইসলামি রেনেসাঁর অন্যতম কবি মাওলানা মুজাহিদুল ইসলাম বুলবুল সাহেবের কথা-ই বলছি। যিনি সময়ে সময়ে সৃজনশীল ইসলামি সংগীত লেখা ও পরিবেশনার মাধ্যমে শ্রোতামহলে বেশ সুখ্যাতি ও জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। সময়োপযোগী ইসলামি সংগীত লেখা ও পরিবেশনায় কবি মুজাহিদুল ইসলাম বুলবুল এক অতুলনীয় ব্যক্তি। তার লেখা ও পরিবেশনা জুড়ে থাকে হামদে বারী তা'য়ালা, নাতে মোস্তফা (সাঃ) ও জাগরণী ইসলামি সংগীত। স্টেজ-শো গুলোতে নাতে রাসুল (সাঃ) পরিবেশন করে শ্রোতামনে ইশকে মোস্তফার ঢেউ তুলতে কবি মুজাহিদুল ইসলাম বুলবুল যেনো এক অতুলনীয় উদাহরণ।
কবি মুজাহিদুল ইসলাম বুলবুল এমন একজন অসাধারণ গীতিকার, সুরকার ও ইসলামি সংগীত শিল্পী, যিনি একাধ
আমি কোন আবৃত্তিকার নয়, তবুও অনেকের আহ্বান/অনুরোধে সাড়া দিতে গিয়ে মাঝে-মধ্যে আবৃত্তি (আবৃত্তির মতো কিছু একটা) করার বৃথা চেষ্টা করি। কেননা আমার কণ্ঠে কবিতার কথাগুলো কোনভাবেই আবৃত্তির পর্যায়ে পড়ে না, তা আমি জানি। আর আবৃত্তি এতোটা সহজ বিষয় নয়।
অনেক সুহৃদ ও শুভাকাঙ্খীদের কথা রাখতে আজ শেয়ার করছি প্রিয় কবি মুজাহিদ বুলবুলের লেখা "পাখি আর হাওরের প্রেম" কাব্যগ্রন্থে প্রকাশিত আমার প্রিয় একটি কবিতা "খোরাক" র আবৃত্তি।
কুলাউড়া আলালপুর হযরত বদরে বদরপুরী (রহঃ) এর ঈসালে সওয়াব মাহফিলস্থল থেকে সরাসরি
ডঃ মিজানুর রহমান আল-আযহারী সাহেবের ভক্ত বৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, দেখুন আযহারী সাহেবের বড় ভাই কি বলেন!!!
"আমার ভাই একটু বেশি লেখাপড়া করে ফেলেছে তাই মাঝেমধ্যে ভুল করে "-মিজানুর রহমান আজহারির বড় ভাই।
উনি আজহারির ভুল ফতোয়ার জন্য ক্ষমা চাইলেন।।
একে একে আরও কিছু আসবে ইনশাআল্লাহ। শুধু দেখতে থাকুন।
কুলখানি, ফাতেহাখানি, খতম, সদকা-খায়রাত ইত্যাদির মাধ্যমে ঈসালে সাওয়াব এর বৈধতা ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে কুরআন হাদীসের দলীল ভিত্তিক আলোচনা করছেন ইংল্যান্ডের মানচেস্টার শাহজালাল মসজিদের ইমাম ও খতীব মাওলানা খায়রুল হুদা খান।
মাশাআল্লাহ প্রায় তিন লক্ষাধিক মানুষের খাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
লাখো লাখো ভক্ত আশেকানদের বরণ করে নিতে প্রস্তুত ঐতিহাসিক বালাই হাওর!!!
বালাই হাওরের প্রস্তুতি প্রায় শেষ।
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রেরণা যোগানোর এক অনন্য ব্যক্তিত্ব প্রিয় কবি মুজাহিদুল ইসলাম বুলবুল ভাইজান। আজ শেয়ার করছি প্রিয় কবি'র বন্ধুকে লেখা দুটো খোলা চিঠি।
বন্ধুকে খোলা চিঠি - ০১
কেমন আছো? কখনও ভাবি নি একদিন তোমাকেও খোলা চিঠি লিখতে হবে। তোমার ভেতরে অভিমানের যে দাউ দাউ আগ্নেয়গিরি, আমি তাকে ভয় পাই। আমি তোমার ভাঙনের দুর্ভাগা সাক্ষী বলে পাথরের মত স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে আছি।
বন্ধু আমার, গতকালটি খুব সুন্দর ছিলো বলে তোমার ভেতরে আফসোসের যে আগুন জ্বলছে, আমি তাকে অযৌক্তিক বলি না; কিন্তু আজকের দিনটি মলিন বলে আগামীকালও যে মলিন থাকবে, অমনটিই বা ভাবছো কেন? তোমার মাঝে আজকাল ভারসাম্যহীনতা ভীষণ টের পাই আমি। আমি জানি মানুষ নিজের কাছে হেরে গেলে বিজয়ের আর সম্ভাবনা থাকে না। তাই বলি, উঠে দাঁড়াও। মানুষের জীবন কখনই একটি নির্দিষ্ট বৃত্তে বন্দী থাকতে পারে না। বিশাল জীবনটাকে খু