True False and Multimedia

True False and Multimedia Historical, Research and multimedia publications
(2)

ম্যাজিস্ট্রেট পিতার পিস্তল দিয়ে ২ শিশু পুত্রকে দিয়ে গুলি ছোড়ার ট্রেনিং- এটা এখন ভাইরাল ভিডিও https://www.youtube.com/wat...
08/09/2021

ম্যাজিস্ট্রেট পিতার পিস্তল দিয়ে ২ শিশু পুত্রকে দিয়ে গুলি ছোড়ার ট্রেনিং- এটা এখন ভাইরাল ভিডিও

https://www.youtube.com/watch?v=EFI0XikLTzQ

ভিডিওটি ঢাকা ইউনিভার্সিটি এক্স স্টুডেন্ট এসোসিয়েশান নামের একটি ফেসবুক প্রাইভেট গ্রুপ থেকে পাওয়া। যিনি ভিডিও টি...

11/08/2020

When danger comes, it comes from all around. If anyone harms you with false testimony, with false charges, I believe that he/she will get his/her punishment in this world and in the hereafter.

10/08/2020

Truth is untouched, falsehood is defeated.

সত্য মিথ্যা চ্যানেল এবার একটি নব দম্পতির মধ্যে ঘটে যাওয়া একটি জীবন্ত কাহীনির ইনভেস্টিগেশান করবে। যাহা সত্য তাহাই প্রকাশ করা হইবে। উভয় পক্ষের বক্তব্য আমরা প্রচার করব। আর আপনারা দর্শক রায় দিবেন কারা সত্য বলছে আর কারা মিথ্যা বলছে।

19/07/2020

এক্সলুসিভ নিউজ- রাস্তা নির্মাণে অনিয়ম। বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন আমাদের ফেসবুক পেজ False and Multimedia তে এবং সাবস্ক্রাইব ক্রুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল TFM Vlog.

Follow us

Mondal Foundation - মণ্ডল ফাউন্ডেশান এর 2nd প্রকল্প 285 জন অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ এর ভিডিও ক্লিপ ...
30/05/2020

Mondal Foundation - মণ্ডল ফাউন্ডেশান এর 2nd প্রকল্প 285 জন অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ এর ভিডিও ক্লিপ -০১

Mandal Foundation's second project distributes Eid items among 285 helpless and poor people মডেল ফাউন্ডেশন এর 2nd প্রকল্প 285 জন অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মাঝে...

22/05/2020
22/05/2020

মণ্ডল ফাউন্ডেশান এর অসহায় ও দুস্থ মানুষদের জন্য প্যাকেটিং চলছে।

08/05/2020

TrueFalseMultimedia প্রকৃত সত্য অনুসন্ধান ও ১০০ % সঠিক তথ্য প্রকাশ করা, মিথ্যার মুখোশ উন্মোচন করা এবং গ্রাম বাংলার গা ফাটা পা ফা...

 False and Multimedia -TFM Youtube channel Release 1st Opening Vedio. The video was made 01.01.2020. This is Officially ...
07/05/2020

False and Multimedia -TFM Youtube channel Release 1st Opening Vedio. The video was made 01.01.2020. This is Officially established date of TFM

Please subscribe our channel . We promised that we will release new exclusive videos regularly. Just stay with us and follow our youtubr channel TFM Vlog and FB page True False and Multimedia

https://youtu.be/KGUGWpLICZI

TrueFalseMultimedia প্রকৃত সত্য অনুসন্ধান ও ১০০ % সঠিক তথ্য প্রকাশ করা, মিথ্যার মুখোশ উন্মোচন করা এবং গ্রাম বাংলার গা ফাটা পা ফা...

15/04/2020

আমি জানি লম্বা ভিডিও কেউ দেখতে চায়না। তবু যারা ঘরে বসে ল্কডাউন করছেন সময় পেলে একটু দেখুন ।

Use the service. Its Free. Just Registrar here. It cover something for your family. Good work.
14/04/2020

Use the service. Its Free. Just Registrar here. It cover something for your family. Good work.

এক লাখ মানুষকে করোনা সংক্রান্ত ব্যয়ভার বহনে সহায়তা করতে বিনামূল্যে বিমা সুবিধা দিচ্ছে ডিজিটাল হেল্থ। ডিজিটাল হ.....

14/04/2020
14/04/2020

True False & Multimedia পক্ষ থেকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। যদিও বাংলাদেশ সহ আমরা সারা বিশ্বের মানুষ আজ এক কঠিন সময় পার করছি। এর কারণ হলও কোভিড-১৯ বা করোনা ভাইরাস সংক্রম প্রতিদিন দিগুন হারে বৃদ্ধি পাওয়ার খবর আমরা পাচ্ছি। যা অবশ্যয় ভীতিকর।

যাই হোক সার্বিক পরিবেশ এবং নিজের কিছু বক্তব্য আমি আপনাদের কাছে লাইভের মাধ্যমে তুলে ধরছি কিছুক্ষনের মধ্যে। আপনারা লাইভে আমার বক্তব্য শুনবেন এই আশা রাখছি এবং পাশা পাশি লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করে আমাকে সাহস যোগাবেন আশা করি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষা করুন এই দোয়া করি। আমি যা দেখচি তা হলও একমাত্র আল্লাহ ছাড়া এর থেকে নিস্তার পাওয়ার উপায় নেই।

12/04/2020

Coming Live within 15 Minutes About on Prime Minister Video Conference with Khulna and Barishal Division DC Office

20/01/2020

This is True fact

13/01/2020

সুরা নিসার ১৩৫ নম্বর আয়াতটি হলো-
‘হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা ন্যায়বিচারের প্রতি দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত থাকো। আল্লাহর ওয়াস্তে ন্যায়সঙ্গত সাক্ষ্যদান করো, এমনকি তা যদি তোমাদের নিজের বা পিতা-মাতার অথবা কাছের আত্মীয়স্বজনের বিরুদ্ধে হয় তবুও। কেউ যদি ধনী কিংবা দরিদ্র হয়, তবে আল্লাহ তাদের শুভাকাঙ্ক্ষী তোমাদের চাইতে বেশি। অতএব, তোমরা ন্যায়বিচার করতে গিয়ে কামনার অনুগামী হয়ো না। আর যদি তোমরা ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে কথা বলো কিংবা পাশ কাটিয়ে যাও, তবে জেনে রাখ- তোমরা যা কিছুই কর আল্লাহ তার খবর রাখেন।’
ইসলাম ধর্মের পবিত্র গ্রন্থ কোরআন শরীফে আইন ও ন্যায়বিচারকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। তাই মুসলিমদের পাশাপাশি বিশ্বের অন্য ধর্মের জ্ঞানীপণ্ডিতরাও পবিত্র কোরআনের আইনকানুনের প্রশংসা করে থাকেন।

07/01/2020

আমরা খুব তাড়াতাড়ি আসছি বিভিন্ন বিষয়ে নতুন নতুন ভিডিও নিয়ে। সাথে নতুন নতুন কন্টেন্ট। আমাদের ভিডিও গুলা হবে সম্পূর্ণ ইউনিক এবং রাষ্ট্র , সমাজ, কৃষি, শিক্ষা সহ বিভিন্ন বিষয়ে অসঙ্গতি নিয়ে বাস্তবতা ভিত্তিক। সাথে থাকুন --------

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কে যারা অসম্মান করার উদ্দেশ্য নিয়ে সভা সমাবেশে তাকে রাজাকার বলেন , পাক...
29/12/2019

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কে যারা অসম্মান করার উদ্দেশ্য নিয়ে সভা সমাবেশে তাকে রাজাকার বলেন , পাকিস্তানের চর বলেন তাদের উদ্দেশ্য করে এবং আমার দলের নেতা কর্মী সমর্থকদের উদ্দেশ্যে দুটি কথা বলতে বলতে চাই-

১) শহীদ জিয়াউর বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক যার অডিও রেকর্ড সর্বত্র সংরক্ষণ আছে। আপনি তাকে ঘোষক মানেন আর না মানেন পাঠক মানতে তো বাধ্য। সুতরাং এটা প্রমানিত যে জিয়াউর রহমান এদেশের আনুষ্ঠানিক ভাবে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর সাথে প্রথম থেকেই ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। আওয়ামী লীগের বাঘা নেতা থাকা সত্বেও পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন মধ্যম শ্রেনীর কর্মকর্তাকেই কেন দিতে হয়েছিল। তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আনুগত্য অস্বীকার করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। যুদ্ধ চলাকালীন তিনি যদি গ্রেফতার হতেন তা হলে সেনা আইন অনুসারে তার নিশ্চিত মৃত্যু দন্ড হতো। মৃত্যু আলিঙ্গন করে যিনি দেশের স্বাধীনতার জন্য রণাঙ্গনে যুদ্ধ করলেন এতকাল পরে এসে তাকে বলছেন রাজাকার বা পাকিস্তানের চর।

২) যুদ্ধ চলাকালীন তিনটি ফোরস গঠন হয়েছিল। তার ভিতর জেড ফোরসের প্রাধান ছিলেন জিয়াউর রহমান। তার নামের প্রথম অক্ষর দিয়েই জেড ফোরস গঠন হয়েছিল। যার গেজেট আছে।

৩) মুক্তি যুদ্ধের ১১ টি সেক্টেরের ১ টি সেক্টরের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। এই মর্মেও সরকারি গেজেট আছে।

৪) যুদ্ধের পর নব গঠিত শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার যুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখার জন্য বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করেন । এটারও সরকারি গেজেট আছে।

৫) যুদ্ধের পর নব গঠিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপ প্রধান নিয়োগ করেন শেখ মুজিব সরকার। এটারও সরকারি গেজেট আছে।

৬) তার নামে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার গেজেট আছে এবং মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে সরকারি ভাবে প্রকাশিত সার্টিফিকেট আছে।

এতগুলো সরকারি দলিল থাকার পরেও জিয়াউর রহমান কে রাজাকার বা পাকিস্তানের চর বলা হলে তথ্য ও প্রযুক্তি আইন অনুসারে ৩৯ ধারা মোতাবেক শাস্তি যোগ্য অপরাধ। দলের পক্ষ থেকে অপপ্রচার কারীদের বিরুদ্ধে মামলা করা একান্ত আবশ্যক।

এবং দলের নেতা কর্মী এবং সমর্থকদের এই ব্যাপারে সোস্যাল মিডিয়ায় সরব হয়ে স্পস্ট জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

মোহাঃ নজীবউদ্দৌলা নাসের
যুগ্ম আহবায়ক, মহেশপুর পৌর বিএনপি, ঝিনাইদহ জেলা।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত মহেশপুর পৌরসভা নির্বাচনে
বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী।

Tarique Rahman MA Mazid S M Mashiur Rahman Begum Khaleda Zia

28/12/2019

True Or False

বরাবর, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি ও ঝিনাইদহ জেলা কমিটি গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যে প্রক্রিয়ায়  বিএনপি তার প্রতিটি ইউনিট কমিটি প...
24/12/2019

বরাবর,
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি ও ঝিনাইদহ জেলা কমিটি

গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যে প্রক্রিয়ায় বিএনপি তার প্রতিটি ইউনিট কমিটি পেতে পারে সেটার একটা রূপরেখা তুলে ধরছি দলের কেন্দ্রীয় কমিটি ও জেলা কমিটির ডিসিশান মেকার বরাবর।

সারাদেশে এখন বিএনপির কমিটি পুনর্গঠন চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় ঝিনাইদহ জেলা বিএনপি এবং জেলার আওতাধীন উপজেলা , পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড কমিটি গঠনের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির কার্যক্রম।

আমি মহেশপুর পৌর বিএনপির একজন যুগ্ম আহবায়ক। এবং আমি আগামী মহেশপুর পৌর বিএনপির কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিযোগিতা করতে চাই। এবং আমি গোপন ব্যালটের মাধ্যমে নির্বাচিত হতে চাই। কোন সিলেক্টিভ নেতা আমি হতে চাই না। যদি আমি গোপন ব্যালটে আমার কাঙ্ক্ষিত পদ না পাই বা হেরে যায় তাহলে যারা বিজয়ী হবে তাদের নেতৃত্ব মেনে নিব এবং নির্বাচিত নেতারা এবং জেলা নেতৃবৃন্দ আমাকে যে পদে রাখবেন সেটায় মেনে নিয়ে বিএনপির রাজনীতি করব বলে ঘোষণা করছি।

যে কারণে স্বচ্ছ ভাবে ওয়ার্ড কমিটি করা ও এবং কোন প্রক্রিয়ায় পৌর কমিটি গঠন করলে তা সম্পূর্ণ স্বচ্ছ হবে সেটাই তুলে ধরার চেষ্টা করছি মাত্র । আমাদের মনে রাখতে হবে আমরা একটি স্বচ্ছ এবং নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছি দীর্ঘদিন। যেটার মাধ্যমে জনগণ তার পছন্দের দলকে বেছে নিবেন সরকারে যাবে কোন দল সেটা জনগণের ভোটের মাধ্যমেই নির্ধারিত হবে এটাই আমাদের মুল আন্দোলন । কিন্তু বিগত একযুগ ধরে আমরা সেটা আদায় করে নিতে সক্ষম হয়নি। সেজন্য খুব নিরপেক্ষ ভাবে কমিটি না করলে আগামী জাতীয় নির্বাচন স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ ভাবে হবে সেটা আশা করা যাবে না। দল গঠনে যদি নিরপেক্ষতা না থাকে তাহলে সাধারণ মানুষ প্রশ্ন তোলে যে তোমদের দলের ভিতরেই তো গনতন্ত্র নেই। ভোটের মাধ্যমে কমিটি হয়না। সিলেকশান হয় যা এক প্রকার পকেট কমিটি। তাহলে তোমরা কিভাবে সরকারের কাছ থেকে নিরপেক্ষ নির্বাচন আশা করো।

যাই হোক আসল কথায় চলে আসি। ওয়ার্ড কমিটি যেভাবে নিরপেক্ষ হবে তার রুপ রেখা-

১) পৌর আহবায়ক কমিটির প্রথম কাজ হবে পূর্বের ওয়ার্ড কমিটি আনুষ্ঠানিক ভাবে বিলুপ্ত ঘোষণা করা এবং ঐদিনই ঐ ওয়ার্ডে বসেই উপস্থিত সবার মতামতের ভিত্তিতে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন।

২) ওয়ার্ড কমিটি গঠনের জন্য তফসিল ঘোষণা করা এবং ঐ ওয়ার্ডে যারা বিভিন্ন পদ পেতে চাই তাদের কাছে মনোনয়ন ফর্ম বিক্রি করা সামান্য মুল্যে। অবশ্যয় সময়সীমা নির্ধারিত থাকবে। কমিটি গঠনের দিন তারিখ ও সময় ঘোষণা করা এবং ওয়ার্ড সম্মেলনে জেলা পর্যায়ের উচ্চ পদস্থ নেতাদের সম্মেলনে প্রধান অতিথি করার নিশ্চয়তা। সম্মেলন প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে মঞ্চ বানিয়ে যতটা সম্ভব জাক জমকের সাথে করা।

৩) স্বচ্ছ ভোটার তালিকা করা। এটা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন ওয়ার্ড পর্যায়ের কমিটিতে ভোটার তালিকা করে তাদের ভোটে নেতা নির্বাচন কিভাবে সম্ভব। আমি বলছি সেটাও সম্ভব। একটু পরিশ্রম করলেই সেটা সম্ভব। আর তা হলও ২ বছর আগে বিএনপি প্রাথমিক সদস্য পদ সংগ্রহ অভিযান করেছিল। ঐ সময় যারা সদস্য হয়েছিল তারাই হবে ভোটার। হয়ত অনেকেই বিষয়টি জানেইনা বা অনেক বড় বড় নেতারও সদস্য ফর্ম পূরণ করে সদস্য পদ নেওয়া হয়নি। এজন্য ৭ দিন আবার সুযোগ দিতে হবে। সম্মেলন প্রস্তুত কমিটি এই কাজ করবে একটি নির্দিষ্ট স্থানে বসে। যারা বিএনপির সদস্য হতে চায় তারা ফর্ম পূরণ করে সদস্য হবে এবং ফর্ম পূরণ করে অবশ্যয় তাকে সদস্য ফর্ম সহ ছবি উঠে ফেসবুকে ছাড়ার অনুমতি দিতে হবে। যে ফেসবুকে ছাড়ার অনুমতি দিবে না সে ওয়ার্ড বিএনপির কমিটি গঠনে ভোটার হতে পারবে না। যারা এই শর্ত পূরণ করবে তারায় ভোটার হবে। ৭ দিন পর খচড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করতে হবে এবং যারা পদ পদবী নিতে চাই তারা খচড়া তালিকা দেখার পর আপত্তি থাকলে সেটা খতিয়ে দেখে এবং সবার মতামতের ভিত্তিতে যাছায় বাছায় শেষ করে পরবর্তী ৭ দিনের ভিতর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা।

৪) কারা কোন পদ পেতে চায় তাদের তালিকা প্রকাশ করা। নাম গুলাতে কারো কোন আপত্তি থাকলে তা নিরপেক্ষতার সাথে নিষ্পন্ন করে পরবর্তী ৭ দিনের ভিতর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা। প্রাথী ঘোষণা করার পর প্রকাশিত ভোটার তালিকা অনুসারে প্রাথীদের ১০ দিন প্রচারণার সুযোগ দিয়ে পরের দিন সম্মেলন করা এবং এবং গোপন ব্যালটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচন করে সম্মেলন স্থলে বসেই কমিটি ঘোষণা ও দলের প্যাডে সিল সাক্ষর সহ নির্বাচিত অনির্বাচিত সবার কাছে তুলে দেয়া। এবাভে একই দিন ৩ টা করে ওয়ার্ডের সম্মেলন করা সম্ভব। এই ভাবে ওয়ার্ড কমিটি গঠন শেষ হলে শুরু হবে পৌর সম্মেলন এর কার্যক্রম শুরু করা একই পদ্ধতিতে।

৫) পৌর সম্মেলনে আহবায়ক কমিটির কেউ ভোটার হতে পারবেন না করা যাবে না । কারণ আহবায়ক কমিটি হয়েছে সিলেকশান পদ্ধতিতে। ৪১ সদস্যের আহবায়ক কমিটিতে একটি গুরুপের লোক রয়েছে ৬৫-৭০ ভাগ। সুত্রাং আহবায়ক কমিটির সদস্যদের পৌর সম্মেলনে ভোটার করলে সেই ভোটে গোপন ব্যালটে ভোট হলেও কমিটি গঠন নিরপেক্ষ হবে না। তাই আহবায়ক কমিটির কাউকে ভোটার করা যাবে না। ভোটার হবে প্রতি ওয়ার্ডের টপ ফাইভ নেতারা। ৯ টি ওয়ার্ডের ৪৫ জন স্বচ্ছ ভাবে নির্বাচিত নেতারা গোপনে ভোট দিয়ে পৌর কমিটির সুপারফাইভ নেতা নির্বাচিত করে দিবন।

৬) অনেকেই বলবেন কাজটা খুব কঠিন। আর আমি বলি যদি সদিচ্ছা থাকে এটা মোটেও কঠিন কিছু না। যদি কঠিন কিছু মনে হয় তাহলে সারা বাংলাদেশের ভিতর আমার মহেশপুর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড বৈচিতলা গ্রামের কমিটি এই প্রক্রিয়ায় গঠন করুন একটি টেস্ট হিসাবে বা পাইলট প্রজেক্ট হিসাবে। এটা কারার জন্য আমি চ্যালেঞ্জ নিতে রাজি আছি। দল যদি আমাকে লিখিত ভাবে এইভাবে কমিটি গঠনের কাজ সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করার জন্য দায়িতব দেই তাহলে সেটা আমি চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিতে রাজি আছি। আমার ওয়ার্ডে আমার মাধ্যমে যদি উক্ত প্রক্রিয়ায় কমিটি গঠনে কোন বিতর্ক দেখা দেয় তাহলে আর কোথাও সেটা করার দরকার নেই। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে পরবর্তী পদক্ষেপ কি হবে সেটা দলের উপর মহল সিদ্ধান্ত নিবেন। আর যদি টেস্ট সফল হয় তাহলে সারা দেশে এটায় বাস্তবায়ন করার চেস্টা করতে হবে।

লেখা বড় হয়ে যাচ্ছে তাই আর লিখছি না। তবে কমেন্টের মাধ্যমে কোন প্রশ্ন আসলে সেটার উত্তর আমি সেখানে দিয়ে দিব। আমার প্রস্তাব বা রূপরেখা ফেসবুকের মাধ্যমে প্রকাশ করার কারণে যদি কেউ মনে করেন এটা ভুল হয়েছে তার জন্য অগ্রীম ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমি মনে করছি ভুল হচ্ছে না। আমি এমন এক পর্যায়ের নেতা যে এটা আমার দলের কেন্দ্রীয় ফোরামে তুলে ধরার কোন চ্যানেল আমার জানা নেই। তাই একটি খোলা চিঠি হিসাবে সবার কাছে ফেসবুকের মাধ্যমে প্রকাশ করলাম। উল্লেখ্য ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সর্বশেষ কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে নেতা নির্বাচন করা হয়েছে যে পদ্ধতিতে আমি কিন্তু সেই পদ্ধতির কথায় বলেছি। শুধু বলতে চেয়েছি সারা দেশের সব ইউনিটে এই পদ্ধতি বাস্তবায়ন হোক। একটু সময় বেশি লাগলেও দেশ , জাতি এবং দলের ভবিষ্যতের স্বার্থে এটা খুব দরকার।

বিনীত নিবেদক

মোহাঃ নজীবউদ্দৌলা নাসের
যুগ্ম আহবায়ক, মহেশপুর পৌর বিএনপি, ঝিনাইদহ জেলা।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত মহেশপুর পৌরসভা নির্বাচনে
বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী।

বরাবর, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি ও ঝিনাইদহ জেলা কমিটি গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যে প্রক্রিয়ায়  বিএনপি তার প্রতিটি ইউনিট কমিটি প...
23/12/2019

বরাবর,
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি ও ঝিনাইদহ জেলা কমিটি

গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যে প্রক্রিয়ায় বিএনপি তার প্রতিটি ইউনিট কমিটি পেতে পারে সেটার একটা রূপরেখা তুলে ধরছি দলের কেন্দ্রীয় কমিটি ও জেলা কমিটির ডিসিশান মেকার বরাবর।

সারাদেশে এখন বিএনপির কমিটি পুনর্গঠন চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় ঝিনাইদহ জেলা বিএনপি এবং জেলার আওতাধীন উপজেলা , পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড কমিটি গঠনের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির কার্যক্রম।

আমি মহেশপুর পৌর বিএনপির একজন যুগ্ম আহবায়ক। এবং আমি আগামী মহেশপুর পৌর বিএনপির কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিযোগিতা করতে চাই। এবং আমি গোপন ব্যালটের মাধ্যমে নির্বাচিত হতে চাই। কোন সিলেক্টিভ নেতা আমি হতে চাই না। যদি আমি গোপন ব্যালটে আমার কাঙ্ক্ষিত পদ না পাই বা হেরে যায় তাহলে যারা বিজয়ী হবে তাদের নেতৃত্ব মেনে নিব এবং নির্বাচিত নেতারা এবং জেলা নেতৃবৃন্দ আমাকে যে পদে রাখবেন সেটায় মেনে নিয়ে বিএনপির রাজনীতি করব বলে ঘোষণা করছি।

যে কারণে স্বচ্ছ ভাবে ওয়ার্ড কমিটি করা ও এবং কোন প্রক্রিয়ায় পৌর কমিটি গঠন করলে তা সম্পূর্ণ স্বচ্ছ হবে সেটাই তুলে ধরার চেষ্টা করছি মাত্র । আমাদের মনে রাখতে হবে আমরা একটি স্বচ্ছ এবং নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছি দীর্ঘদিন। যেটার মাধ্যমে জনগণ তার পছন্দের দলকে বেছে নিবেন সরকারে যাবে কোন দল সেটা জনগণের ভোটের মাধ্যমেই নির্ধারিত হবে এটাই আমাদের মুল আন্দোলন । কিন্তু বিগত একযুগ ধরে আমরা সেটা আদায় করে নিতে সক্ষম হয়নি। সেজন্য খুব নিরপেক্ষ ভাবে কমিটি না করলে আগামী জাতীয় নির্বাচন স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ ভাবে হবে সেটা আশা করা যাবে না। দল গঠনে যদি নিরপেক্ষতা না থাকে তাহলে সাধারণ মানুষ প্রশ্ন তোলে যে তোমদের দলের ভিতরেই তো গনতন্ত্র নেই। ভোটের মাধ্যমে কমিটি হয়না। সিলেকশান হয় যা এক প্রকার পকেট কমিটি। তাহলে তোমরা কিভাবে সরকারের কাছ থেকে নিরপেক্ষ নির্বাচন আশা করো।

যাই হোক আসল কথায় চলে আসি। ওয়ার্ড কমিটি যেভাবে নিরপেক্ষ হবে তার রুপ রেখা-

১) পৌর আহবায়ক কমিটির প্রথম কাজ হবে পূর্বের ওয়ার্ড কমিটি আনুষ্ঠানিক ভাবে বিলুপ্ত ঘোষণা করা এবং ঐদিনই ঐ ওয়ার্ডে বসেই উপস্থিত সবার মতামতের ভিত্তিতে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন।

২) ওয়ার্ড কমিটি গঠনের জন্য তফসিল ঘোষণা করা এবং ঐ ওয়ার্ডে যারা বিভিন্ন পদ পেতে চাই তাদের কাছে মনোনয়ন ফর্ম বিক্রি করা সামান্য মুল্যে। অবশ্যয় সময়সীমা নির্ধারিত থাকবে। কমিটি গঠনের দিন তারিখ ও সময় ঘোষণা করা এবং ওয়ার্ড সম্মেলনে জেলা পর্যায়ের উচ্চ পদস্থ নেতাদের সম্মেলনে প্রধান অতিথি করার নিশ্চয়তা। সম্মেলন প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে মঞ্চ বানিয়ে যতটা সম্ভব জাক জমকের সাথে করা।

৩) স্বচ্ছ ভোটার তালিকা করা। এটা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন ওয়ার্ড পর্যায়ের কমিটিতে ভোটার তালিকা করে তাদের ভোটে নেতা নির্বাচন কিভাবে সম্ভব। আমি বলছি সেটাও সম্ভব। একটু পরিশ্রম করলেই সেটা সম্ভব। আর তা হলও ২ বছর আগে বিএনপি প্রাথমিক সদস্য পদ সংগ্রহ অভিযান করেছিল। ঐ সময় যারা সদস্য হয়েছিল তারাই হবে ভোটার। হয়ত অনেকেই বিষয়টি জানেইনা বা অনেক বড় বড় নেতারও সদস্য ফর্ম পূরণ করে সদস্য পদ নেওয়া হয়নি। এজন্য ৭ দিন আবার সুযোগ দিতে হবে। সম্মেলন প্রস্তুত কমিটি এই কাজ করবে একটি নির্দিষ্ট স্থানে বসে। যারা বিএনপির সদস্য হতে চায় তারা ফর্ম পূরণ করে সদস্য হবে এবং ফর্ম পূরণ করে অবশ্যয় তাকে সদস্য ফর্ম সহ ছবি উঠে ফেসবুকে ছাড়ার অনুমতি দিতে হবে। যে ফেসবুকে ছাড়ার অনুমতি দিবে না সে ওয়ার্ড বিএনপির কমিটি গঠনে ভোটার হতে পারবে না। যারা এই শর্ত পূরণ করবে তারায় ভোটার হবে। ৭ দিন পর খচড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করতে হবে এবং যারা পদ পদবী নিতে চাই তারা খচড়া তালিকা দেখার পর আপত্তি থাকলে সেটা খতিয়ে দেখে এবং সবার মতামতের ভিত্তিতে যাছায় বাছায় শেষ করে পরবর্তী ৭ দিনের ভিতর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা।

৪) কারা কোন পদ পেতে চায় তাদের তালিকা প্রকাশ করা। নাম গুলাতে কারো কোন আপত্তি থাকলে তা নিরপেক্ষতার সাথে নিষ্পন্ন করে পরবর্তী ৭ দিনের ভিতর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা। প্রাথী ঘোষণা করার পর প্রকাশিত ভোটার তালিকা অনুসারে প্রাথীদের ১০ দিন প্রচারণার সুযোগ দিয়ে পরের দিন সম্মেলন করা এবং এবং গোপন ব্যালটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচন করে সম্মেলন স্থলে বসেই কমিটি ঘোষণা ও দলের প্যাডে সিল সাক্ষর সহ নির্বাচিত অনির্বাচিত সবার কাছে তুলে দেয়া। এবাভে একই দিন ৩ টা করে ওয়ার্ডের সম্মেলন করা সম্ভব। এই ভাবে ওয়ার্ড কমিটি গঠন শেষ হলে শুরু হবে পৌর সম্মেলন এর কার্যক্রম শুরু করা একই পদ্ধতিতে।

৫) পৌর সম্মেলনে আহবায়ক কমিটির কেউ ভোটার হতে পারবেন না করা যাবে না । কারণ আহবায়ক কমিটি হয়েছে সিলেকশান পদ্ধতিতে। ৪১ সদস্যের আহবায়ক কমিটিতে একটি গুরুপের লোক রয়েছে ৬৫-৭০ ভাগ। সুত্রাং আহবায়ক কমিটির সদস্যদের পৌর সম্মেলনে ভোটার করলে সেই ভোটে গোপন ব্যালটে ভোট হলেও কমিটি গঠন নিরপেক্ষ হবে না। তাই আহবায়ক কমিটির কাউকে ভোটার করা যাবে না। ভোটার হবে প্রতি ওয়ার্ডের টপ ফাইভ নেতারা। ৯ টি ওয়ার্ডের ৪৫ জন স্বচ্ছ ভাবে নির্বাচিত নেতারা গোপনে ভোট দিয়ে পৌর কমিটির সুপারফাইভ নেতা নির্বাচিত করে দিবন।

৬) অনেকেই বলবেন কাজটা খুব কঠিন। আর আমি বলি যদি সদিচ্ছা থাকে এটা মোটেও কঠিন কিছু না। যদি কঠিন কিছু মনে হয় তাহলে সারা বাংলাদেশের ভিতর আমার মহেশপুর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড বৈচিতলা গ্রামের কমিটি এই প্রক্রিয়ায় গঠন করুন একটি টেস্ট হিসাবে বা পাইলট প্রজেক্ট হিসাবে। এটা কারার জন্য আমি চ্যালেঞ্জ নিতে রাজি আছি। দল যদি আমাকে লিখিত ভাবে এইভাবে কমিটি গঠনের কাজ সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করার জন্য দায়িতব দেই তাহলে সেটা আমি চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিতে রাজি আছি। আমার ওয়ার্ডে আমার মাধ্যমে যদি উক্ত প্রক্রিয়ায় কমিটি গঠনে কোন বিতর্ক দেখা দেয় তাহলে আর কোথাও সেটা করার দরকার নেই। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে পরবর্তী পদক্ষেপ কি হবে সেটা দলের উপর মহল সিদ্ধান্ত নিবেন। আর যদি টেস্ট সফল হয় তাহলে সারা দেশে এটায় বাস্তবায়ন করার চেস্টা করতে হবে।

লেখা বড় হয়ে যাচ্ছে তাই আর লিখছি না। তবে কমেন্টের মাধ্যমে কোন প্রশ্ন আসলে সেটার উত্তর আমি সেখানে দিয়ে দিব। আমার প্রস্তাব বা রূপরেখা ফেসবুকের মাধ্যমে প্রকাশ করার কারণে যদি কেউ মনে করেন এটা ভুল হয়েছে তার জন্য অগ্রীম ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমি মনে করছি ভুল হচ্ছে না। আমি এমন এক পর্যায়ের নেতা যে এটা আমার দলের কেন্দ্রীয় ফোরামে তুলে ধরার কোন চ্যানেল আমার জানা নেই। তাই একটি খোলা চিঠি হিসাবে সবার কাছে ফেসবুকের মাধ্যমে প্রকাশ করলাম। উল্লেখ্য ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সর্বশেষ কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে নেতা নির্বাচন করা হয়েছে যে পদ্ধতিতে আমি কিন্তু সেই পদ্ধতির কথায় বলেছি। শুধু বলতে চেয়েছি সারা দেশের সব ইউনিটে এই পদ্ধতি বাস্তবায়ন হোক। একটু সময় বেশি লাগলেও দেশ , জাতি এবং দলের ভবিষ্যতের স্বার্থে এটা খুব দরকার।

বিনীত নিবেদক

মোহাঃ নজীবউদ্দৌলা নাসের
যুগ্ম আহবায়ক, মহেশপুর পৌর বিএনপি, ঝিনাইদহ জেলা।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত মহেশপুর পৌরসভা নির্বাচনে
বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী।

Begum Khaleda Zia Tarique Rahman Bangladesh Nationalist Party-BNP S M Mashiur Rahman MA Mazid Ma Mazid Abdul Mazid Adv Kamal Azad Pannu Zahiduzzaman Mona

True or False. Just read the article and justify by yourself
22/12/2019

True or False. Just read the article and justify by yourself

বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার জন্ম ১৯৭৫ সালে কিন্তু সাইন বোর্ডে লেখে ১৯২২ সাল কিন্তু কেন এই  মিথ্যাচার জানতে হলে পড়ুন...
21/12/2019

বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার জন্ম ১৯৭৫ সালে কিন্তু সাইন বোর্ডে লেখে ১৯২২ সাল কিন্তু কেন এই মিথ্যাচার জানতে হলে পড়ুন পর্ব -০৩

প্রথম পর্বে আমি লিখেছি ১৯২২ সালে বৈচতলা জুনিয়র মাদ্রসার কিভাবে জন্ম হল এবং ১৯৫৭ সালে কিভাবে তা বিলুপ্ত হয়ে গেল।

২য় পর্বে আমি লিখেছি ১৯৫৭ সালে বৈচিতলা জুনিয়র মাদ্রাসা বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার ১১ বছর পর বিলুপ্ত জুনিয়র মাদ্রাসার ভবন এবং জমিতে কিভাবে বৈচিতলা জুনিয়র হাইস্কুল বা বৈচিতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কিভাবে জন্ম হল। আজ আমি লিখব বৈচিতলা জুনিয়র মাদ্রাসা ১৯৫৭ সালে বিলুপ্তির 17 বছর পর এবং ১৯৬৮ সালে বৈচিতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ৭ বছর পর ১৯৭৫ সালে কিভাবে নতুন একটি মাদ্রাসা সম্পূর্ণ নতুন ভাবে নতুন জমিতে বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার জন্ম হল এবং এর পিছনের উদ্দেশ্য কি।

বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার জন্মের প্রেক্ষাপট এবং প্রকৃত উদ্দেশ্য কি ছিল ঃ প্রথমে আমি বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার ঠিকানা বলে নিতে চাই। ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার মহেশপুর পৌর এলাকার ২ নম্বর ওয়ার্ড এর বৈচিতলা গ্রামে বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা অবস্থিত। ঝিনাইদহ জেলা থেকে ৪৮ কিঃ মিঃ এবং মহেশপুর উপজেলা শহর থেকে ৪ কিঃমিঃ দূরত্ব। মহেশপুর থেকে যাওয়ার মাধ্যম ভ্যান বা ইজিবাইক। মহেশপুর টু হাসাদহ রোড ভায়া জলিলপুর- নওদাগ্রাম।

১৯৭৫ সালে “ বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসাটি প্রথমে “বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল” মাদ্রাসা নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। সোনালী ব্যাংক মহেশপুর শাখায় মাদ্রাসার ব্যাংক একাউন্ট “ বৈচিতলা ইসলামিয়া মাদ্রাসা” নামে ব্যাংক হিসাব পরিচালিত হচ্ছে এখন পর্যন্ত। কিন্তু পরে মাদ্রাসাটি দাখিল পর্যন্ত অনুমোদিত হওয়ার পর নামকরণ হয় বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা। বর্তমানে মাদ্রাসার ভবনের দেওয়ালে সেটায় লেখা আছে। এবং সেখানে তারা মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠার সাল লিখেছেন ১৯২২ সাল। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা একটি তথ্য। লেখার নিচে আমি আমার লেখার সত্যতা প্রমানের জন্য যাবতীয় দলিলের ছবি সংযুক্ত করে দিয়েছি এবং গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো লাল বক্স করে দিয়েছি।

যারা প্রথম পর্ব এবং ২য় পর্ব পড়েননি তারা শুধু এই ৩য় পর্ব পড়ে তেমন কিছু বুঝতে পারবেন না। তাই বুঝতে হলে ১ম পর্ব এবং ২য় পর্ব পড়া আবশ্যক। নিম্নে ১ম পর্ব এবং ২য় পর্বের লিংক দিয়ে দিলাম যেন পড়ে নিতে পারেন
১ম পর্ব- https://www.facebook.com/TrueFalseMultimedia/posts/107750384051661?__tn__=K-R
২য় পর্ব- https://www.facebook.com/TrueFalseMultimedia/posts/110302287129804?__tn__=K-R

১৯৭৫ সালে “ বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপট বাংলাদেশে আরো যতো হাজার হাজার মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে তাদের কোনটির সাথে মিলবে না। অন্য মাদ্রাসাগুলো হয়ত গড়ে উঠেছে সেই অঞ্চলের ছেলে মেয়েদের ইসলামী শিক্ষা দেওয়ার জন্য। আর ১৯৭৫ সালে “ বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসাটি গড়ে ওঠে অন্য একটি বিলুপ্ত এবং মৃত মাদ্রাসার জমাজমিগুলো তখনকার বৈচিতলা জুনিয়র হাইস্কুলকে ( বর্তমানে বৈচিতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়) স্থানীয় এলাকাবাসী রেজুলেশান করে হস্তান্তর করে দেয় এবং ১৯৮১ সালে ১৬/১৯৮১ সালের একটি দেওয়ানি মামলার ভিত্তিতে একটি আইনগত ভিত্তি বা ডিক্রি পায়। আদালতের সেই ডিক্রী এখন পর্যন্ত বহাল আছে। সেই জমাজমি গুলা ভোগদখল করার মানসে ১৯৭৫ সালে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন গ্রামের কিছু কুচুক্রি মহল। এই লেখা ওই মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠান এর বিরুদ্ধে নয়। মুলত একটি ইসালামী বা ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কেন মিথ্যা জন্ম পরিচয় বহন করছে ? শুধুমাত্র অন্য একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জমাজমি মাদ্রাসার অনুকুলে নিয়ে নিজেরা ভোগ দখল করার জন্য জড় পদার্থ একটি মাদ্রাসা বা ইসলামী প্রতিষ্ঠান কেন মিথ্যা জন্ম পরিচয় এর মতো পাপের বোঝা বহন করবে?

১৯৬৮ সালে যখন বৈচিতলা জুনিয়র হাইস্কুল প্রতিষ্ঠা হয় এবং বিলুপ্ত মাদ্রাসার জমাজমি হাইস্কুলকে হস্তান্তর করে তখন তারাও স্কুলের সাথেই ছিল কিন্তু জমাজমিগুলো অনেক আগে থেকেই তাদের ভোগ দখলে ছিল। হাইস্কুল ম্যানেজিং কমিটির বেশিরভাগ সদস্য যখন তাদের কাছে ৬৫ বিঘা জমাজমির আয় হাইস্কুলের ফান্ডে জমা করার কথা বলে তখন তারা চোখ পোল্টি দিয়ে ধানায় ফানায় শুরু করে। এভাবে ১৯৬৮ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত কাটিয়ে সেই কুচক্রী মহল বিলুপ্ত মাদ্রাসার নামেই ১৯৭৫ সালে একটি মাদ্রাসা চালু করার চেস্টা শুরু করে। প্রথমেই তারা বিলুপ্ত বৈচিতলা জুনিয়র মাদ্রাসার যে জমি ও ভবনের উপর ১৯৬৮ সাল থেকে বৈচিতলা জুনিয়র হাইস্কুল পরিচালিত হয়ে আসছে তার ঠিক ১০০ হাত সামনে একটি বেড়া ও টিনের ঘর তৈরি করে। কিন্তু হাইস্কুল কমিটি সেই ঘর উচ্ছেদ করে দিলে তারা তার থেকে তার আর একটু পিছনে সাবেক ৭১০ দাগের একজন ব্যাক্তিমালিকানার জমিতে মাদ্রাসা ঘর নির্মাণ করে মাদ্রাসা চালু রাখেন। অবশ্য জমির মালিক কাম্রুল হাসান খান সেই জমি মাদ্রাসাকে দান করে দেন। যদিও কাম্রুল হাসান খান দিগর ঐ জমি প্রথমে হাইস্কুলকে দান করবে বলে মৌখিক প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু পরে তিনি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে জমিটি মাদ্রাসাকে দান করেন। জমির পরিমাণ ২২ শতক। এত অল্প জায়গার উপর মাদ্রাসা নির্মাণ হওয়ায় তারা সরকারি ভবন তৈরির জন্য সরকারি বরাদ্দ পাচ্ছিল না। তাই আস্তে আস্তে তারা ঐ জমি থেকেও সরে যায় এবং এখন ওই জায়গা থেকে আনুমানিক ২০০ মিটার দুরের বর্তমান ১৪৩৭ দাগের জমিতে সরকারি বিল্ডিং করে মাদ্রাসা চালাচ্ছে। কিন্তু বিলুপ্ত মাদ্রাসার জমাজমি উত্তোরাধিকার হিসাবে ১৯৬৮ সালে রেজুলেশানের মাধ্যমে হাইস্কুল কে দিলেও তারা ঐ ৬৫ বিঘা জমাজমি মাদ্রাসার নামে নেওয়ার জন্য মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার সাল লিখতে থাকে ১৯২২ এবং বলতে থেকে তারা ১৯২২ সালে জন্ম নেওয়া বৈচিতলা জুনিয়র মাদ্রাসা নামে জন্ম নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে চলে আসছে। মাদ্রাসার কোন বিলুপ্তি ঘটেনি তাই সমস্ত জমাজমির মালিক বর্তমান মাদ্রাসা।

কিন্তু এই তথ্য মনগড়া ইতিহাস এবং ডাহা মিথ্যা। তারা অফিস আদালত এবং অশিক্ষিত গ্রাম বাসীকে এভাবেই বলে। কিন্তু প্রকৃত সত্য হলও ১৯২২ সালে প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসাটি ১৯৫৭ সালে বিলুপ্ত হয়ে যায়। ১৯৬৮ সালে বিলুপ্ত মাদ্রাসার ক্যাম্পাস ও ভবনে বৈচিতলা জুনিয়র হাইস্কুল প্রতিষ্ঠা করেন এলাকা বাসী। এলাকা বাসী বিলুপ্ত মাদ্রাসার সমস্ত জমাজমি বৈচতলা জুনিয়র হাইস্কুলকে রেজুলেশান করে দেয়। সেই রেজুলেশান কে স্বীকৃতি দিয়ে ১৯৮১ সালে ঝিনাইদহ সাব জজ আদালত বিলুপ্ত মাদ্রাসার জমাজমির উত্তরাধিকারী বা স্বত্ব বৈচিতলা জুনিয়র হাইস্কুল পাবে বলেই আদেশ দেন । প্র্যায় ৪৪ বছর ধরে এই সমস্ত জমাজমি নিয়ে হাইস্কুল ও মাদ্রাসার মধ্যে বেশ কয়েকটি ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলা মোকদ্দমা হয়েছে এবং এখনো চলমান আছে। মামলা মোকদ্দমা এবং তার জাজমেন্ট এর উপর আরেকটি পর্ব লিখব। শুধু সংক্ষেপে বলে রাখছি কোন মামলায় তারা কোনদিন জিততে পারেনি। সবগুলা মামলার রায় হাইস্কুল কমিটির পক্ষে গিয়েছে।

আর পক্ষে যাওয়ার একমাত্র কারণ তারা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার মিথ্যা জন্ম তারিখ ব্যবহার করে যাচ্ছে এবং বানোয়াট কাহিনী সাজিয়ে যাচ্ছে একের পর এক। কোন দিন সাক্ষী প্রমাণ দিয়ে প্রমাণ করতে পারেনি।
যেমন তারা বলছে যে তারা ১৯২২ সালে জন্ম নেওয়া মাদ্রাসা যা ধারাবাহিক ভাবে চলে আসছে। কিন্তু হাইস্কুল কমিটি বলছে যে না তারা ১৯৭৫ সালে জন্ম নেওয়া সম্পূর্ণ নতুন ভাবে প্রতিষ্ঠিত । ১৯২২ সালের মাদ্রাসাটি ১৯৫৭ সালে বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং সেই জাগায় ১৯৬৮ সালে হাইস্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫৭ সাল থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত বৈচিতলা গ্রামে কোন মাদ্রাসা ছিল না। এলাকার যারা প্রবীণ মানুষ আছেন তারা এই ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করছেন। নতুন প্রজন্ম এসব কিছু জানেও না এবং বোঝেও না। তাদের জানানোর জন্যই এত কষ্ট করে সময় ব্যয় করে , তথ্য প্রমাণ যোগাড় করে লিখতে বসেছি প্রচারের জন্য।

হাইস্কুল এর পক্ষ থেকে ৪৪ বছর ধরেই বলে আসা হচ্ছে যে বর্তমান বৈচিতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসাটি যে ১৯২২ সালের বৈচিতলা জুনিয়র মাদ্রাসার ধারাবাহিক প্রতিষ্ঠান তার প্রমাণ কাগজে কলমে আদালতে দাখিল দেও। আর তা হলও (১)- ১৯৫৭ সাল থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত উক্ত মাদ্রাসা যদি থেকে থাকে তাহলে এই ১৭ বছরে যত গুলো ম্যানেজিং কমিটি হয়েছে তার তালিকা পেশ করেন। ( ২) ঐ কমিটি গুলার যতগুলা মিটিং হয়েছে তার রেজুলেশান পেশ করেন। (৩) এই ১৭ বছরে প্রত্যেক শ্রেনীতে যে ছাত্রছাত্রী ভর্তি হয়েছিল এবং ফাইনাল পরীক্ষা দিয়েছিল তার তালিকা পেশ করেন। (৪) এই সময়ের ভিতরে যে ব্যাংক একাউন্ট এর মাধ্যমে আয় ব্যয় করেছেন তার স্টেট্মেন্ট দাখিল করেন। (৫) ১৯৫৭ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত শিক্ষক হাজিরা খাতা ও ছাত্র ছাত্রীর হাজিরার খাতা পেশ করেন (৬) ১৭ বছরে কোন কোন শিক্ষক কোন বছরে কত টাকা করে বেতন নিয়েছেন তার বিল-ভাউচার পেশ করেন কিন্তু আদালতে তারা বলে যে এগুলা আছে কিন্তু দাখিল করা হয়নি। আদালত বহুবার তাদের এই কাগজ পত্র জমা দিতে বললেও এই ৪৪ বছর ধরে কোন আদালতে তারা উল্লেখিত ডকুমেন্টস গুলা পেশ করতে পারেনি । যে কারণে তারা বারবার মামলায় হেরে যায় আর নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করে এবং নতুন করে মামলা করতে থাকে একের পর এক।

এছাড়াও বর্তমান মাদ্রাসা যে ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত তার প্রমাণ বহন করে বেড়াচ্ছে ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এর দেওয়া স্বীকৃতি পত্রে। সেই স্বীকৃতি পত্রে স্পস্টভাবে লেখা আছে বর্তমান মাদ্রাসাটি ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং ১৯৭৮ সাল থেকে তিন বছরের জন্য প্রাথমিকভাবে স্বীকৃতি পায়। নিচের ছবিতে স্বীকৃতির দলিলটির ছবি দিয়ে দিয়েছি এবং এখানে সেটা লিখেও দিচ্ছি।

এখন দেশবাসীর কাছে শুধু আমি একটিই প্রশ্ন রেখে যায় যে, জমাজমির লোভে একটি ধর্মীয় এবং ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হয়েও কেন তারা মিথ্যা জন্ম পরিচয় টেনে বেড়াচ্ছে। কুচক্রী মহলের ব্যাক্তিগত স্বার্থ হাসিল করার জন্য মাদ্রাসার মতো একটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মিথ্যা জন্ম পরিচয় দেওয়া কি মারাত্মক অপরাধ নয়? ইতিহাসের চরম সত্যকে অস্বীকার করা নয়? আমি চাই মাদ্রাসাটির তার মিথ্যা জন্ম পরিচয় দেওয়া বন্ধ করা উচিৎ। এই ব্যাপারে মহামান্য হাইকোর্ট নিজেই উদ্যোগ নিতে পারেন। এদেশের প্রখ্যাত আলেম সমাজ এগিয়ে আসতে পারেন। এতে করে ইসলামের ক্ষতি হচ্ছে। তাই যারা ফেসবুকে আমার লেখা ধৈর্য নিয়ে পড়ছেন তারা যদি শেয়ার এবং লাইক , কমেন্ট করে এই লেখা ভাইরাল করে দিতে পারেন তাহলে আমি মনে করি মাদ্রাসাটি তার মিথ্যা জন্ম পরিচয় দেওয়ার হাত থেকে বা পাপ থেকে মুক্তি পেতে পারে।

Please Pardon me for some spelling errors .

মোহাঃ নজীবউদ্দৌলা নাসের
Email- [email protected]

Demanding 2% incentive on Remittance
17/12/2019

Demanding 2% incentive on Remittance

Best Freelancer Awarded by BASIS 2013. At UpWork (Now Elance-Odesk same Company) Top rated freelancer of Bangladesh. Now I am top rated freelancer on Upwork If you want quality work so please stay on good price. Some one want work with very cheap rate. But if you want quality work, you need must spe...

Address

Baichitala
Maheshpur
7340

Opening Hours

Monday 11:00 - 01:00
Tuesday 11:00 - 01:00
Wednesday 11:00 - 01:00
Thursday 11:00 - 01:00
Friday 11:00 - 01:00
Saturday 11:00 - 01:00
Sunday 11:00 - 01:00

Telephone

+8801814585835

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when True False and Multimedia posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to True False and Multimedia:

Videos

Share

সত্য অনুসন্ধান ও ১০০ % সঠিক তথ্য প্রকাশ করা, মিথ্যার মুখোশ উন্মোচন করা

প্রকৃত সত্য অনুসন্ধান ও ১০০ % সঠিক তথ্য প্রকাশ করা, মিথ্যার মুখোশ উন্মোচন করা এবং গ্রাম বাংলার গা ফাটা পা ফাটা মানুষদের নিয়ে বিনোদন মূলক ভিডিও, অপ্রকাশিত প্রতিভার বিকাশ ঘটানো। এক কথায় কর্পোরেট মিডিয়া হাউজগুলো যে সমস্ত বিষয়গুলা এড়িয়ে যায় সেটায় সামনে আনা আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ক্ষেত্রে কোন আপস হবে না।


Other Media/News Companies in Maheshpur

Show All