20/04/2024
★অভাব ও দারিদ্রতা কাটিয়ে ধনী হয়ে ওঠার সু-পরামর্শ ★
উন্নয়নশীল আমাদের এই দেশের ১০০ টাকা যদি থাকে তার ৯০ টাকা রয়েছে হাতে গোনা মাত্র এক হাজার মানুষের হাতে। উদাহরণ সরূপঃবসুন্ধরাগ্রুপ, আকিজ গ্রুপ,আরএফএল এর মতো এম ডি দের কাছে।শুধু সঠিক কৌশল,পরিশ্রম,ধৈর্য্য ও সাহসিকতার সাথে স্বল্প পূজি নিয়ে মাঠে নেমে তারা আজ দারিদ্রতা কে জয় করে উন্নয়নের শীর্ষে অবস্থান করছে।তাদের মাধ্যমে কর্মসংস্থান ঘটেছে লাখ-লাখ মানুষের।হাজার- হাজার মানুষ স্ত্রী সন্তান সহ জীবিকা নির্বাহ করছে তাদের হাত ধরে। কোন কাজ ই ছোট বা সহজ নয়।লাখ-লাখ টাকা ইনভেস্ট কারীকে খুব কম সফল হতে দেখেছি।কিন্তু যে বা যাহারা অল্প পূজি লগ্নি করে,শ্রম দিয়ে বিচক্ষণতার সাথে লেগে থেকেছে তারা আজ সফল।আজ আমি মেহের পুর জেলার এমন কয়েকজন ব্যাক্তির নাম আপনাদের সামনে তুলে ধরবো যারা গ্রাম্য সমিতি,গ্রামীন ব্যাংক সহ বিভিন্ন এনজিও থেকে টাকা ঋণ নিয়ে হতদরিদ্রের কাতারে পৌঁছে গিয়েছিল তারা কিভাবে ঘুরে দাঁড়ালো।শুধু তারাই নয় গাড়ল ভেড়া পালন করে ধনীর কাতারে নাম লিখিছেন শত শত খামারি।
*১ম ব্যাক্তির বক্তব্য:আমি মো:ইন্তাদুল ইসলাম,আমি যখন ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে করতে দেউলিয়া হবার উপক্রম তখন আমি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে মাত্র ০৬ টি গাড়ল ভেড়া দিয়ে যাত্রা শুরু করি।প্রথম বছরে ২ লাখ,দ্বিতীয় বছরে ৪ লাখ টাকার গাড়ল বিক্রি করি।এই গাড়ল ফার্ম থেকে আমি দুই মেয়ের বিয়ে দিয়ে একটা ছেলে সিঙ্গাপুর পাঠিয়েছি।আমি স্বল্প পরিসরে ফার্ম করেও বর্তমানে আমি প্রতি বছর ৬ থেকে ৮ লাখ টাকার গাড়ল ভেড়া বিক্রি করি।যা আমাকে টাকার মুখ দেখতে সাহায্য করেছে।প্রিয় ভিউয়ার্স দারিদ্রতা কাটানো ধৈর্য্য ও কৌশল মাত্র।গাড়ল পালন করুন,দারিদ্রতা কাটিয়ে ধনী হয়ে উঠুন।আমি প্রতি নিয়ত গাড়ল,স্মার্ট কৃষি বিষায়ক প্রামাণ্য চিত্র নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হবো,যেগুলো থাকবে সম্পূর্ণ জানা ও পরীক্ষা নিরীক্ষার পরে প্রচার,সাথে থেকে আপডেট পেতে পেজটি ফলো দিয়ে রাখুন।।ইনশাআল্লাহ আছি।।
এম আশরাফুজ্জাম, মেহের পুর থেকে।।