Alamgir Kabir

Alamgir Kabir Exploring Food, Travel and historical Places.
(6)

এই রোডে গেলে সহজেই পৌছে যাবেন ফেনী!
23/08/2024

এই রোডে গেলে সহজেই পৌছে যাবেন ফেনী!

13/08/2024

হায় হায়!
দরবেশ বাবা কামড্যা করছে কি!

১১ জানুয়ারি, ২০২০, শনিবার। ঢাকার উদ্দেশ্য বের হচ্ছি, আম্মার চোখে পানি। বাসার সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে আমার চোখেও পানি এসে ...
10/08/2024

১১ জানুয়ারি, ২০২০, শনিবার। ঢাকার উদ্দেশ্য বের হচ্ছি, আম্মার চোখে পানি। বাসার সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে আমার চোখেও পানি এসে গেলো। আম্মার সামনে শক্ত থাকার চেষ্টা করেছি, নয়তো হাউমাউ করে কেঁদে দিতো।

কাল আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু, ওরিয়েন্টেশন। সামনে অনার্স লাইফ, চাকরি-বাকরি, হয়তো আর পার্মানেন্টলি বাসায় আসা হবে না। এলেও অতিথি হিসেবে।

সকালবেলা হাজীগঞ্জ বাজার থেকে বাসে উঠলাম। কাঁচপুর ব্রিজে পৌঁছালে আম্মা কল দেয়। কল রিসিভ করে বলি ঘন্টাখানেক লাগতে পারে। নেমে কল দিব ইনশাআল্লাহ।

যাত্রাবাড়ী মোড়ে নেমে হালকা নাস্তা করলাম। যাব মিরপুর, আমার ফুফাতো বোনের বাসায়। কিছুদিন আপাতত থেকে তারপর দেখেশুনে মেসে উঠবো, এই হলো চিন্তা।

হোটেল থেকে নেমে মাত্র এক দু কদম হাঁটলাম, তখন ভরদুপুর। হুট করে পাঞ্জাবি পরিহিত একজন সামনে এসে আমার নাম ফয়েজ কিনা জিজ্ঞেস করলো। হ্যাঁ বললাম। বলে আমাদের সাথে একটু যেতে হবে। সাহস করে বললাম আপনারা কারা? বলে 'আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী'।
বললাম 'কোনো পোশাক নেই, আইডি কার্ড নেই। আর এভাবে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন?'
বলে 'গেলেই দেখতে পাবেন'।
আর অমনি শক্ত করে জাপটে ধরে কাছের এক জিপগাড়িতে উঠালো। মুহুর্তেই মধ্যেই দুই হাত পেছনে দিয়ে হ্যান্ডকাফ পড়ালো। চোখ বাঁধলো, তার উপর জমটুপি:গলা অবধি ঢেকে যায় যার, তার উপর আবার চোখ বাঁধলো। সাথে থাকা মোবাইল ফোন নিয়ে গেলো। কিছু বুঝে উঠার আগেই এতসব ঘটে গেলো।

অনুরোধ করলাম, আম্মাকে একটু কল দিয়ে বলি অন্তত ঢাকা পৌঁছেছি, নয়তো চিন্তা করবে। অনুরোধ রাখলো না। রাখবে কেন? মায়ের কান্না, মায়ের আকুতি ওরা কী বুঝবে!

হাই বিটের গান ছেড়ে দিলো গাড়িতে, যেন আশেপাশের আওয়াজ কানে না যায়। একই রাস্তায় কয়েকবার যাচ্ছে এমন মনে হচ্ছে, গোলকধাঁধার মতো। এভাবে ঘন্টাখানেক পর গাড়ি থামলো।

কিছুক্ষন পরে নিয়ে গেল ইন্টারোগেশন রুমে। এয়ার ফ্রেশনারের ঝাঁঝালো ঘ্রাণ। মাথার ঠিক উপরে দেয়াল ঘড়ি, চারপাশ নিস্তব্ধ, ঘড়ির টিকটিক আওয়াজ মগজে গিয়ে ঠেকছে।

দুর্বিষহ দিনের শুরু, পালা করে জিজ্ঞাসাবাদ আর নির্মম মাইর। এত নির্মমভাবে মানুষকে মারে? শরীরের হাড্ডি-মাংস যেন এক হয়ে যায়।

সেদিনের মতো ইন্টারোগেশন শেষ!
হ্যান্ডকাফ খুললো, পোশাক পালটে নতুন পোশাক দিল, চোখ তখনও বাঁধা।

নিস্তেজ শরীর দুজন মিলে ধরে দিয়ে আসলো এক সেলে। সারাদিনে ঐ প্রথম চোখের বাঁধন খুললো। কিন্তু বুঝার উপায় নেই কোথায় আছি।

ছোট্ট রুম, লম্বাটে শেইপ, একপাশে একটা খাট পাতা। পুরো রুমে ছাদের সাথে লাগোয়া একটা ছোট্ট জানালা, দেখার উপায় নেই বাইরে কী হচ্ছে। দরজায় ডাবল লেয়ার। একটা জেলখানার মতো শিক, সাথেই লাগোয়া আরেকটা কাঠের দরজা, মাঝখানে একটু ছিদ্র, সেটাও বন্ধ থাকে, ভেতর থেকে খোলার উপায় নেই। দরজার নিচের দিকে ছোট্ট একটা জায়গা, খাবার এদিক দিয়ে দেয়। খুজছিলাম কোথাও কোনো ক্লু পাই কি না, দেয়াল এবড়োখেবড়ো, লেখার সুযোগ নেই কোনো। রুমের এক কোনায় অত্যাধুনিক সিসি ক্যামেরা।
বিশাল বড় এগজস্ট ফ্যান, বাইরের শব্দ যেন কানে না এসে, যেন অনুমানও না করা যায় কোথায় আছি। এত জোরে আওয়াজ করে ঘুরতো যেন জেট বিমান যাচ্ছে, তখন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন ছিলো, মাইকিং হতো, তাই প্রায় সারাদিনই চলতো।

মনে হতো একটা কবরের মধ্যে আছি। আমি একা, আর কেউ নেই। বাইরের মানুষের কাছে হয়তো আমি মৃত, কিন্তু আমি জানি আমি জীবিত, জীবন্মৃত। মুনকার নাকির(!) প্রশ্ন জিজ্ঞেস করছে, সন্তোষজনক উত্তর না দিলে নির্মম অত্যাচার।

বাড়ির কথা খুব মনে পড়তো। আম্মার সাথে কবে রাগ দেখিয়েছি, আব্বার কোন কোন কথা শুনিনি, ভাইয়ার সাথে কবে মারামারি করেছি, পিচ্ছি ৩টা ভাগ্নে-ভাগ্নি ছিলো। আল্লাহ.....।
আম্মা খুব কান্না করছে এটা মনে হতো। বড় মামা মারা গিয়েছে একমাসও হয়নি, এর উপর আমার হারিয়ে যাওয়া.....

এভাবে প্রায় প্রতিদিনই জিজ্ঞাসাবাদের নামে চলে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন। রাতে একটু আরাম করে ঘুমাবো, সেই সুযোগ নেই। সারা শরীর ব্যাথা। খাবার যা দেয় গলা দিয়ে নামে না। বেঁচে থাকার জন্য খাওয়া, টিকে থাকার জন্য খাওয়া।

পাশের সেলে মানুষের উপস্থিতি টের পেতাম, কিন্তু কথা বলার সুযোগ নেই। গার্ড থাকে সবসময়। এক ভাই প্রায় সারাদিনই কান্নাকাটি করতো, চিৎকার করতো, আল্লাহ জানেন উনার উপর দিয়ে কি গিয়েছে।

১০/১২ দিন পর অন্য আরেকটা রুমে পাঠায়। একটু পুরনো ধাচের। কিছুটা মসৃণ দেয়াল।
দেয়ালের এখানে সেখানে আলতো করে খোদাই করা অনেক লেখা। একেক রকম হাতের লেখা। কত শত মজলুমের স্মৃতি। কেউ আল্লাহর কাছে বিচার দিচ্ছেন, কেউ মুক্তির দু'আ করছেন। এক জায়গায় অনেকগুলো দাগ কাটা, কতদিন এখানে ছিলেন তার হিসাব, এক দেয়াল ভরে গিয়ে পরের লাইনে এসেছে, দাগ কাটা শেষ হয়না।

সবরকম নির্যাতনের ব্যবস্থাই ছিলো। একেক জনের সাথে একেক রকম নির্যাতন। ওয়াটার বোর্ডিং, ইলেকট্রিক শক, বাঁশ ডলা, ছাদের সাথে ঝুলিয়ে পেটানো....নক উপরে ফেলা, আরো কতো কি!

এভাবে ৪২ দিন পার হয়। অতঃপর আমাকে বলা হলো আমি আমার পরিবারের কাছে ফিরে যেতে পারব। তবে..... আমাকে আইনী প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।

প্রসঙ্গিত, আয়নাঘর থেকে কাউকে এমনি এমনি ছেড়ে দেয়া হয়না। হয় ক্রসফায়ার দেয়া হয়, নয়তো মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে ভরে, যেন বের হয়ে মুখ খোলার সাহস না করে। তারা নিজেরা কখনও মামলা দেয় না, সাধারণত র‍্যাবের মাধ্যমে দেয়।

আমাকে হাত চোখ বেঁধে গাড়িতে তোলা হয়, শুরু হয় আরেক আয়নাঘরের জীবন। এখানে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সবমিলিয়ে ২দিন। জিজ্ঞেস না করে পশুর মতো পেটানো যার উদ্দেশ্য।

এখানে যেই রুমে ছিলাম সেটা বেশ বড়োসড়ো, ঘুটঘুটে অন্ধকার। পুরনো বিল্ডিং, জায়গায় জায়গায় ভাঙ্গা, মেঝে-দেয়ালে-ছাদে।
মাঝে করিডোর, সেখানে কিছু লাইট জ্বলে, দুপাশে ৫টা করে মোট ১০টা রুম। পালাকরে ওয়াশরুমে নিতো, কাছাকাছি রুম হওয়ায় অনুমান করেছিলাম, মোট ১০ বার তালা খুলতো আর লাগাতো।

সবচেয়ে নির্মম ব্যাপার কি জানেন?
২৪ ঘন্টা চোখ বেঁধে রাখতো, এমনকি রুমের মধ্যেও। সূর্যের আলো দূরে থাক, আলো দেখারই সুযোগ নেই। গার্ড না থাকলে মাঝে মাঝে চোখের নিচ দিয়ে আশেপাশে দেখতে চাইতাম। আমার চশমার পাওয়ার -3.50, একটু দূরেই ঝাপসা দেখি, তাই খুব একটা লাভ হয়নি।

২৪ ঘন্টা হাতে হ্যান্ডকাফ পরা থাকতো। রাত ৯টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত দুহাত পেছনে দিয়ে হ্যান্ডকাফ দিতো। রাতে যে একটু ঘুমাবো সেই সুযোগ নেই। কিচ্ছুক্ষণ বসে দেয়ালের সাথে হেলান দিয়ে, কিছুক্ষণ উপুড় হয়ে...। কত জঘন্য।
ওয়াশরুমে গেলে শুধু একহাতেরটা খুলতো।
হাতে দাগ পড়ে গিয়েছিলো এভাবে।

মেঝেতে একটা কম্বল বিছানো ছিল। এত নোংরা, এর উপর উঠলেই শরীরে চুল্কানি হয়। বাধ্য হয়ে মেঝেতে ঘুমাতাম। উপুড় হয়ে দুই হাত পেছনে রেখে মেঝেতে ঘুমাতে কেমন লাগতো!?

এক গার্ড ছিলো একটু ভালো, অনেক অনুরোধ করলাম অন্তত এটা বলুক জায়গাটা কোথায়। বললো র‍্যাব ১।

টানা ৩০দিন এভাবে ছিলাম।

অতঃপর আমাকে নতুন আরেক জায়গায় নিয়ে গেলো। আয়নাঘর নং ৩। সেখানে এক রাত ছিলাম। একদম ছোট একটা রুম, রুমের মধ্যেই কমোড, ঠিকমতো ঘুমালে কমোডে পা চলে যায়, পাশে সর্বোচ্চ ২ হাত প্রশস্ত।

সে রাতেই এসে পাঞ্জাবির মাপ জানতে চাইলো।
চিন্তায় ঘুম হয়নি আর।

পরদিন সন্ধ্যার দিকে রঙচঙে এক পাঞ্জাবি নিয়ে আসলো, সাথে একটা ট্রাউজার। দ্রুত পরে নিতে বললো।
অতঃপর চোখ বাঁধলো, পেছনে দুই হাত দিয়ে হ্যান্ডকাফ, মাথায় হ্যালমেট। একটা গাড়িতে উঠালে, অনুভব করলাম আমার মতো আরো দুইজনকে উঠালো।

একজন গাড়ি থামিয়ে তারা নিজেরা নামলো।
- ঐ গাড়ি চেক কর, সাবধান ভেতরে অস্ত থাকতে পারে।
- স্যার অস্ত্র নাই, উগ্রবাদী বই পাইসি।

কিছুক্ষণ হট্টগোল, তারপর আবার গাড়ি চললো।

নিয়ে এলো র‍্যাব ৩ এ, প্রথমবারের মতো চোখের বাঁধন খুললো। গারদে আমার সাথে আরো ২জন ঢুকলো। মোট ৩জন। নাটকের উদ্দেশ্য মিথ্যা মামলা সাজাবে, এখন বুঝলাম সব। ডেকে নিয়ে ছবি তুললো, সামনে কিছু বই-মোবাইল এসব সাজানো, এগুলো নাকি আমাদের কাছে পাওয়া গিয়েছে, অথচ এসবের নামও কখনো শুনিনি।

আর আমার কাছে এসব থাকবে কেনো। পরদিন ওরিয়েন্টেশন, ব্যাগে জামা কাপড় আর একাডেমিক কাগজপত্র ছিলো। মিথ্যার তো একটা সীমা থাকা উচিত।

এজহারে যা লিখলো.... তার সারমর্ম হলো: "আমরা ২৩মার্চ ২০২০, রাত ৮টার দিকে মতিঝিল মডেল হাইস্কুলের মেইন গেইটের পূর্বপাশে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনের সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার করার জন্য রাজধানী ঢাকাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করছিলাম। সন্দেহজনক ভাবে ঘোরাফেরা করাকালে তারা আমাদের ধাওয়া করে, ৩জনকে আটক করতে সক্ষম হয়, বাকি ৮/১০ পালিয়ে যায়। নিষিদ্ধ বইগুলো আমাদের সাথে থাকা ব্যাগে ছিলো"

পরদিন মতিঝিল থানায় নিলো, মামলা দায়ের করলো, এমন কোনো ধারা নেই যে দেয়নি, যেন ১/২ বছরেও বের না হতে পারি।

বাড়িতে কল করতে দিলো। আব্বা আম্মা আর ভাইয়া আসলো। থানার গারদে সেদিন অনেক কেঁদেছিলাম উনাদের জড়িয়ে ধরে.....

সবমিলিয়ে প্রায় ৭৭০ দিন পর আমার জামিন হয়। সে এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা, অন্য এক পোস্টে বলবো ইনশাআল্লাহ....
(গুম ৭২ দিন, জেলে ৭৭০ দিন, সবমিলিয়ে ৮৪২ দিন)

এখনও মামলা চলমান, হাজিরা দিতে হয় মাসে মাসে। ২বছরে ১টা স্বাক্ষীও আসেনি। আসবে কীভাবে? ঐযে গাড়ি থামিয়েছিলো, সেখানকার আশেপাশের পথচারী, রিকশাওয়ালা, ঝালমুড়ি ওয়ালাকে ভয়ভীতি দেখিতে মিথ্যা স্বাক্ষী বানিয়েছে...।

__

স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসতে পারে...
"আপনাকে কেন ধরবে?"
"কিছু তো অবশ্যই ছিলো..."

আমি নটরডেমে কলেজে পড়া অবস্থায় আরামবাগে থাকতাম। সেখানে আরামবাগ মোড়ের বাইতুল আমান মসজিদে এক ভাই আরবী পড়াতেন। সব বয়সের স্টুডেন্ট ছিলো উনার, স্কুল কলেজ পড়ুয়া থেকে অবসরপ্রাপ্ত চাকুরীজীবি পর্যন্ত। মসজিদের লাইব্রেরিতে পড়াতেন বেশিরভাগ, নয়তো বারান্দায়। প্রকাশ্যে, সবার সামনে, সবাই জানতো। লুকোচুরি কিছু না। মসজিদের ইমাম থেকে মসজিদ কমিটি সবাই জানতো। কমিটির অনেকে উনার কাছে পড়েছে।
আমি উনার কাছে কিছুদিন পড়েছিলাম।
আমাকে গুম করার প্রায় ২মাস আগে উনাকেও গুম করে। পরবর্তীতে উনাকেও মিথ্যা মামলা দিয়ে ছেড়ে দেয়। জিজ্ঞাসাবাদের ধরন দেখে ধারণা করছি এই সূত্র ধরেই হয়তো আমাকেও গুম করে। পরবর্তীতে শোনা যায়, উনি গুম হওয়ার কিছুদিন পূর্বে মসজিদ কমিটির সাথে উনার কী একটা ঝামেলা হয়েছিলো।
মামলার এজহারেও আরবী শেখার কথা তারা লিখেছিলো। তবে লিখেছে আরবী শেখার নামে জ-ঙ্গিবাদের ট্রেইনিং নিতো।
____

নতুন বাংলাদেশে এসব থেকে মুক্তি পাব কী?

মামলা থেকে অব্যাহতি মিলবে কী?

আমার জীবনের আড়াই বছর কি তারা ফিরিয়ে দিতে পারবে কখনও?

মোহাম্মদ ফয়েজ

-Fridaypost

02/08/2024

WhatsApp একাউন্ট হ্যাকিং থেকে বাঁচার উপায় :
1. Tap three dot
2. Settings
3. Privacy
4. Advanced
5. Disable link previews - Enable করে দিতে হবে।
এখানেই Protect IP address in calls টাও Enable করে দিলে আপনার call কেউ ট্র‍্যাক করতে পারবে না।

সাময়িক ঝামেলামুক্ত থাকুন! ধন্যবাদ।

আজকের প্রথম আলো খবরের কাগজ থেকে নেওয়া
01/08/2024

আজকের প্রথম আলো খবরের কাগজ থেকে নেওয়া

29/07/2024

তুমি বাগানের সমস্ত ফুল
ছিড়ে ফেললেও,
বসন্তের আগমন
ঠেকাতে পারবেনা।।

25/07/2024

নতুন ফেসবুক/মেটা নিয়ম শুরু হবে যেখানে তারা আপনার ছবি ব্যবহার করতে পারবে। ভুলে যা‌বেন না, আজ শেষ দিন! তাই একটা কাজ ক‌রে রাখুন। এটি আপনার বিরুদ্ধে মামলায় ব্যবহার করা যেতে পারে; আপনি যা কিছু পোস্ট করেছেন - এমনকি মেসেজ যা মুছে ফেলা হয়েছে। এতে কোন খরচ নেই, শুধু কপি করে পোস্ট করুন,পরে আফসোস করার চেয়ে ভালো হ‌বে।ইউসিসি আইনের অধীনে ১-২০৭, ১-৩০৮... আমি আমার অধিকার সংরক্ষণ আরোপ করছি...আমি ফেসবুক/মেটা বা অন্য কোন ফেসবুক/মেটা সম্পর্কিত ব্যক্তিকে আমার ছবি, তথ্য, বার্তা বা বার্তা ব্যবহার করার অনুমতি দিচ্ছি না, অতীতে এবং ভবিষ্যতে কোন সময়েই।
এই পোস্টেটি কপি করে আপনার নি‌জের পে‌জে পোস্ট করে রাখুন এবং ঘোষণা দিন যে, আপনি ফেসবুক/মেটা-কে তাদের ওয়েবসাইটে পোস্ট করা আমার তথ্য অন্য কোথাও শেয়ার করার অনুমতি দিচ্ছি না। ছবি, বর্তমান বা অতীত, বন্ধু-বান্ধব, ফোন নম্বর, ই‌মেইল এ‌ড্রেস, ব‌্যক্তিগত কোন তথ‌্য বা পোস্ট এ সবের কোন কিছুই আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া ভিন্নরূপে ব্যবহার করা যাবে না।
The new Facebook / Meta rules will start where they can use your pictures. Do not forget, today is the last day! So keep up the good work. It can be used in lawsuits against you; Everything you've posted - even messages that have been deleted. There is no cost, just copy and post, it will be better than regretting later.
1-207, 1-306 under UCC Act ... I am imposing protection of my rights ...
I do not allow Facebook / Meta or any other Facebook / Meta related person to use my pictures, information, messages or messages, in the past and at any time in the future.
Copy this post and post it on your news page and declare that you are not allowing Facebook / Meta to share my information posted on their website anywhere else. Nothing in the picture, present or past, friend, phone number, email address, any personal information or post may be used differently without my written permission.
একমত পোষণ করছি এবং আমার ব্যক্তিগত সমস্ত তথ্য আমার অনুমতি ছাড়া অন্যকে ব্যবহার না করার পরামর্শ দিচ্ছি। কেউ আমার ছবি, তথ্য বা ফেইসবুকে প্রদত্ত পোস্ট অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

© Cautious notice

12/06/2024

শুধু Coca-cola নয়, coca-colar অন্যান্য drinks এবং PepsiCo-র soft drinks আর mineral water গুলোকেও বর্জন করি। coke বর্জন করলেও, না জানার কারনে অন্যান্য Coke-Pepsico drinks গুলো কেনার সম্ভাবনা থেকে যায়।

নিচে coca-cola এবং pepsico-র drinks আর mineral water-এর তালিকা দেওয়া হলোঃ

Coca-Cola Company:
1. Coca-Cola
2. Coca-Cola Zero Sugar
3. Sprite
4. Fanta
5. Diet Coke
6. Kinley

PepsiCo:
1. Pepsi
2. Diet Pepsi
3. Pepsi Zero Sugar
4. 7UP
5. Mountain Dew
6. Mirinda
7. Aquafina

আসুন সচেতনতার সাথে এগুলো বর্জন করি!

Morning exercise
05/06/2024

Morning exercise

মধুমাস শুরু হয়েছে। প্রকৃতি তার বৈরী আচরণ করেই যাচ্ছে। কিন্তু মাঝে মাঝে কিছু উপহারও দিচ্ছে!
26/05/2024

মধুমাস শুরু হয়েছে। প্রকৃতি তার বৈরী আচরণ করেই যাচ্ছে। কিন্তু মাঝে মাঝে কিছু উপহারও দিচ্ছে!

জীবন জীবিকা!
19/05/2024

জীবন জীবিকা!

বলুনতো এই ফলের নাম কি?
13/05/2024

বলুনতো এই ফলের নাম কি?

Perfect Picture of the summer.
01/05/2024

Perfect Picture of the summer.

যেখানে গ্রীষ্মের তাপদাহে পুড়ছে আলমডাঙ্গা সেখানেই ৪ বছর পূর্বের ছবি মনে করিয়ে দিল প্রিয় বৈশাখ!
21/04/2024

যেখানে গ্রীষ্মের তাপদাহে পুড়ছে আলমডাঙ্গা সেখানেই ৪ বছর পূর্বের ছবি মনে করিয়ে দিল প্রিয় বৈশাখ!

New item · Memory by Alamgir Kabir Official

১৮৬০ সালের দিকে আফ্রিদিরা এভাবে খাইবার পাখতুয়ান (আফগানিস্তান) প্রদেশের সীমানা প্রহরা দিত।
04/03/2024

১৮৬০ সালের দিকে আফ্রিদিরা এভাবে খাইবার পাখতুয়ান (আফগানিস্তান) প্রদেশের সীমানা প্রহরা দিত।

জীবন যখন শুকায়ে যায়         করুণা ধারায় এসো ।।
16/02/2024

জীবন যখন শুকায়ে যায়
করুণা ধারায় এসো ।।

ঐতিহাসিক শিলাইদহের কুঠিবাড়ি। কবিগুরু  বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পৈতৃক জমিদার বাড়ি। জমিদারি কাজে মাঝেমধ্যেই কবি এখানে ...
05/02/2024

ঐতিহাসিক শিলাইদহের কুঠিবাড়ি। কবিগুরু বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পৈতৃক জমিদার বাড়ি। জমিদারি কাজে মাঝেমধ্যেই কবি এখানে আসতেন। অনেকদিন এখানে থাকতেন। এখানেই তিনি তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ গীতাঞ্জলিসহ অনেক বিখ্যাত কবিতা ও গীতবিতান রচনা করেছেন। বর্তমানে বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলার শিলাইদহে কবির জমিদার বাড়ি, কাছারি বাড়ি এবং কবির বাবার স্মৃতি বিজড়িত একটি দাতব্য চিকিৎসালয় ঠাই দাঁড়িয়ে রয়েছে।

ছবিটিতে দেখতে পাচ্ছেন আব্দুল কাদের জ্বীলানি (রহ:) এর মাজার শরীফ। ইরাকের বাগদাদ নগরে অবস্থিত। ছবিটি ১৮৮১ খ্রীস্টাব্দে তোল...
02/02/2024

ছবিটিতে দেখতে পাচ্ছেন আব্দুল কাদের জ্বীলানি (রহ:) এর মাজার শরীফ। ইরাকের বাগদাদ নগরে অবস্থিত। ছবিটি ১৮৮১ খ্রীস্টাব্দে তোলা। তুর্কী খলিফা সুলতান সুলেমান ১৫৫৪ খ্রীস্টাব্দে বাগদাদ নগরী দখলের পর এই মাজার শরীফ সংলগ্ন মসজিদ এবং এর গম্বুজ নির্মাণ করেন।

Address

Kushtia

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alamgir Kabir posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Alamgir Kabir:

Videos

Share