৩ বিঘা ভুট্টা জমিতে জমি প্রস্তুতকরণের সময়
যে সকল সার জমিতে মিশাবেন।
ভুট্টা চাষাবাদের জন্য জমি প্রস্তুত করার পর
সার প্রয়োগ করছেন একজন কৃষক।
পশ্চিম আশিঘর গ্রাম। ♥
এইচএসসি ২০২৩ ব্যাচ ড্রাগন ওয়ারিওর্স ক্রিকেট টীমের
ছোট ভাইদেরকে উপহারস্বরূপ জার্সি প্রদান।
স্পন্সরশীপে কৃষিকথা এবং বাসুদেব ডেন্টাল ইউনিট ♥
ডিসেম্বরের ৬ তারিখে বীজতলায় বীজ বপন করা হয়েছিলো,
আজকে চারার বয়েস হয়েছে ১০ দিন ।
বিনা ২৫।
ভুট্টার জমি প্রস্তুতকরণ ও সার প্রয়োগ ♥
বিনা -২৫ এর বীজতলার
বর্তমান অবস্থা ♥
ধানের লক্ষীর গু রোগ
রোগের নামঃ
ধানের লক্ষীর গু রোগ False Smut Disease (Ustilaginoidea virens)
লক্ষণঃ
এটি বীজ বাহিত।
এ রোগ বাতাসের সাহায্যে ছড়ায়।
এ রোগ ধানের দুধ অবস্থা হতে ধান পাকার সময পর্যন্ত দেখা যায়।
ছত্রাকটি একটি সবুজ সোনালী রঙের বলের ন্যায় দেখতে।
চিকন ও সরু জাতীয় আমন ধানে এ রোগ বেশী হয়।
সমন্বিত দমন ব্যবস্থাপনাঃ
সুস্থ গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করে পরবর্তী মৌসুমে ব্যবহার করা।
রোগ প্রতিরোধ সম্পন্ন জাত ব্যবহার করা।
শীষ বের হবার সময় ছত্রাকনাশক ব্যবহার করা যথা- কুপ্রাভিট (০.৪%), প্রোপিকোনাজল (টিল্ট ২৫০ ইসি ০.১%), ব্যাভিষ্টিন (০.১%)।
জাতের নাম: বিনা ধান ২৫
জাতের বৈশিষ্ট্য:
প্রিমিয়াম কোয়ালিটি / উন্নত গুণাগুণ (অতি লম্বা ও সরু) সম্পন্ন উচ্চফলনশীল, আলোক অসংবেদনশীল ও স্বল্প মেয়াদী (১৩৮-১৪৮ দিন) বোরো ধানের জাত।
এ জাতের ডিগ পাতা খাড়া, সরু ও মধ্যম, রং গাঢ় সবুজ। ধান পরিপক্ক হওয়ার পরও ডিগাপাতা গাঢ় সবুজ এবং খাড়া থাকে।
এ জাতের গাছ লম্বা কিন্তু শক্ত হেলে পড়ে না । পূর্ণ বয়স্ক গাছের উচ্চতা ১১৬ সে.মি.।
প্রতি গাছে ১০-১২টি কুশি থাকে। ছড়ার দৈর্ঘ্য গড়ে ২৭.০ সে.মি. লম্বা। প্রতি শীষে পুষ্ট দানার পরিমাণ ১৫০-১৫৫টি। ১০০০ টি পুষ্ট ধানের ওজন গড়ে ১৯.৭ গ্রাম।
ধানের দানায় অ্যামাইলোজের পরিমাণ শতকরা ২৫.১ ভাগ এবং প্রোটিনের পরিমাণ শতকরা ৬.৬ ভাগ। ভাত সাদা, ঝরঝরে ও সুস্বাদু ফলে বাজারমূল্য বেশি এবং রপ্তানী উপযোগী।
ফলন: গড় ফলন ৭.৬ টন/হেক্টর এবং সর্বোচ্চ ফলন ৮.৭ টন/হেক্টর ।
বোরো মৌসুমে আদর্শ বীজতলা তৈরী করুন।
বোরো মৌসুমে আদর্শ বীজতলা তৈরী করুন
বোরো মৌসুমে দিন দিন বাড়ছে আদর্শ বীজতলার জনপ্রিয়তা। এ বীজতলায় উৎপাদিত ধানের চারা যে কোন বৈরী আবহাওয়া মোকাবিলা করতে পারে। আদর্শ বীজতলায় চারা উৎপাদন খরচ সাশ্রয় হয়। এমনকি উৎপাদনও বৃদ্ধি পায়। আদর্শ বীজতলায় আড়াই হাত চওড়া জায়গায় বেড তৈরি করা হয়। বেডের দু’পাশে ড্রেন থাকে। এ পদ্ধতিতে বীজতলায় বীজ ছিটাতে সহজ হয়। বীজতলায় রোগ ও পোকা-মাকড়ের আক্রমণ হলে সহজে পরিচর্যা করা যায়। আগের পদ্ধতির তুলনায় এ পদ্ধতিতে বীজ নষ্ট হয় কম।
..হাকালুকিতে
আদর্শ বীজতলা...
বিনা ২৫ বীজ শোধন করা হচ্ছে.. (পার্টনার প্রকল্প)
বিনা ২৫ বীজ শোধন করা হচ্ছে (পার্টনার প্রকল্প)
বীজ শোধন হচ্ছে বীজের বাইরে অথবা বীজের মধ্যে অতি ক্ষুদ্র জীবকনার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য জৈবিক ও রাসায়নিক প্রক্রিয়া । বীজ শোধন করা হলে অতি ক্ষুদ্র জীবানুর হাত থেকে বীজ ও চারা গাছকে রক্ষা করে । বীজ শোধন করে ফসল লাগানোর ফলে গাছের সার্বিক বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে , ফসলের উৎপাদন বাড়ে ।
পেঁয়াজ চাষাবাদ (জাত বারি পেঁয়াজ ৪) কৃষক খোকন মিয়ার সাথে কিছু কথা
পেঁয়াজ চাষাবাদ (জাত বারি পেঁয়াজ ৪)
কৃষক খোকন মিয়াকে পেঁয়াজ চাষাবাদ সংক্রান্ত
বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান ।
পেঁয়াজ বারি পেঁয়াজ-৪
জাত এর নামঃ বারি পেঁয়াজ-৪
অবমূক্তকারী প্রতিষ্ঠানঃ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট
জীবনকালঃ ১২০-১৪০ দিন। দিন
১। কন্দের আকার ইষৎ লম্বাটে, কন্দ মধ্যমাকৃতির, ধূসর লালচে বর্ণের এবং ঝাঁঝযুক্ত।
২। গাছের গড় উচ্চতা ৫০-৬০ সেন্টিমিটার।
৩। প্রতিটি শল্ককন্দের গড় ওজন ৬০-৭৫ গ্রাম।
৪। বীজ হার ৪-৪.৫ কেজি/হেক্টর।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । বপনের সময় : শীতকালীন (অক্টোবর নভেম্ভর)
২ । মাড়াইয়ের সময় : মার্চ থেকে এপ্রিল
৩ । সার ব্যবস্থাপনা : পেঁয়াজের বীজ ফসলের সময়কাল দীর্ঘ (১৫০-১৬৫) দিন। সেজন্য বীজ উৎপাদনের জন্য সারের প্রয়োজন অনেক বেশি। জমিতে শেষ চাষের পূর্বে সম্পূর্ণ গোবর, টিএসপি, জিপসাম, জিংক ও বোরন সার ছিটিয়ে মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। এরপর ইউরি
বারি মিষ্টিআলু-২ (কমলা সুন্দরী) জীবনকাল ১৪০-১৫০ দিন
বারি মিষ্টিআলু-২ (কমলা সুন্দরী)
এ জাতের কাণ্ড সবুজ, পাতা কচি অবস্থায় বেগুনি, কাণ্ডের অগ্রভাগ বেগুনি ও পাতা বেগুনি, পাতার উল্টো দিকের শিরা বর্ণহীন। কন্দমূল লাল ও শাঁস কমলা বর্ণের। কন্দমূলের আকৃতি উপবৃত্তাকার। কন্দমূলের ওজন ১৮০-২২০ গ্রাম। শাঁস নরম। প্রতি ১০০ গ্রাম শাঁসে প্রায় ৭৫০০ আ. ইউ ভিটামিন এ আছে। জীবনকাল ১৪০-১৫০ দিন। উন্নত পদ্ধতিতে চাষ করলে হেক্টরপ্রতি ৪০-৪৫ টন ফলন হয়ে থাকে। বাংলাদেশের সব অঞ্চলে এটি চাষ করা যায়। প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য এ জাতটি উত্তম। মিষ্টিআলু চাষ বেশ লাভজনক। চাষে খরচ কম, লাভ বেশি। এতে পোকামাকড় ও রোগবালাই নেই বললেই চলে। উৎপাদন ক্ষমতাও তুলনামূলকভাবে বেশি। মিষ্টিআলু বিশ্বের অধিক ফলনশীল ফসলের মধ্যে অন্যতম। এ ফসলটি অত্যধিক খরা সহিষ্ণু। মিষ্টিআলু ভাত ও আলুর চেয়ে অধিক পুষ্টিকর। মিষ্টিআলু প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে হালুয়া, পায়েশ, ফি
মাসকলাই গাছের পাতা খেয়ে নিচ্ছে।
মাসকলাই গাছের পাতা খেয়ে নিচ্ছে,
ক্যাটারপিলার বাংলায় একে বলা হয় শুয়া পোকা।
অনুমোদিত মাত্রায় সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক প্রয়োগ করলে
এই পোকা সহজেই দমন করা যায়।
মাসকলাইয়ের মাঠে পোকা লেগেছে। অনুমোদিত মাত্রায় চলছে কীটনাশক প্রয়োগ
মাসকলাইয়ের মাঠে কাটুই পোকা লেগেছে।
অনুমোদিত মাত্রায় চলছে কীটনাশক প্রয়োগ।
জাত : বারি মাসকলাই ৩
মোমিনছড়া চা বাগানের অপরূপ সৌন্দর্য যা আপনাকে মুগ্ধ করবে
মোমিনছড়া চা বাগানের অপরূপ সৌন্দর্য যা আপনাকে মুগ্ধ করবে । এখানের এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে আমি আগে যাইনি। অনেক অনেক মুগ্ধ হয়েছি।
তাহেরপুরী জাতের পেঁয়াজে শতভাগ অঙ্কুরোদগম
তাহেরপুরী জাতের পেঁয়াজে শতভাগ অঙ্কুরোদগম
জাতের নাম : তাহেরপুরী
জীবনকাল : ৮৫-৯০দিন
হেক্টর প্রতি ফলন : ১৫/১৬ টন
জাত এর বৈশিষ্টঃ
১।এক কন্দ বিশিষ্ট আকর্ষনীয় লাল রঙের কলসাকৃতির পেয়াজ।
২। ফলের ওজন ৪০-৪৫ গ্রাম।
৩। তীব্র ঝাঝযুক্ত এবং ও দীর্ঘদিন সংরক্ষন করা যায় ।
চাষাবাদ পদ্ধতি :
১ । বীজের পরিমান : ৪৭০-৫৩০ গ্রাম/বিঘা। কন্দ ১৩০-১৬০ কেজি/বিঘা।
২ । চারা তৈরিঃ : ৩ ও ১ মিটার আকারের প্রতি বীজতলার জন্য ২৫-৩০ গ্রাম বীজের প্রয়োজন হয়। পেঁয়াজ রবি ও খরিপ মৌসুমে চাষ করা যায়। খরিপ মৌসুমে চাষের জন্য জুলাই-আগষ্ট (শ্রাবণ-ভাদ্র) ও রবি মৌসুমে চাষের জন্য ফেব্রুয়ারী-মার্চ (মাঘ-ফাল্গুন) মাসে বীজ তলায় বীজ বপন করতে হয়। জমির আগাছা পরিষ্কার করে ভালভাবে চাষও মই দিয়ে ৩ত্ম১ মিটার আকারের বীজতলা করে এক সপ্তাহ রাখা হয়। বীজ বপনের পূর্বে আগের দিন সন্ধ্যায় বীজ ভিজিয়ে রেখে পরের দিন তুলে ১ ঘন্টা রৌদ্রে শ
বিনামূল্যে কৃষকদের মধ্যে হাইব্রীড ধানের বীজ বন্টন
বিনামূল্যে কৃষকদের মধ্যে হাইব্রীড ধানের বীজ বন্টন
সুপ্রভাত জানাই কৃষিকথা পেজের সকল দর্শকদের
সুপ্রভাত জানাই কৃষিকথা পেজের সকল দর্শকদের।
দিনটি সবার অনেক সুন্দর কাটুক ♥
কালিকাপুর মডেলে পারিবারিক পুষ্টি সবজি বাগান
বর্তমানে ‘নিরাপদ খাদ্য’ সময়ের দাবি। বাজার থেকে কিনতে পাওয়া সবজি কতটুকু নিরাপদ তার কোনো ঠিক নেই। তাইজন্যে নিজের আঙ্গিনায় নিজের পরিবারের জন্য কেউ ইচ্ছে করলেই খুব সহজে নিরাপদ সবজি উৎপাদন করতে পারেন।
কালিকাপুর সবজি মডেলঃ পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলা কালিকাপুর নামক এলাকায় ১৯৮৫ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত গবেষণা চালিয়ে এ মডেল উদ্ভাবন করা হয়। এ মডেলে বাড়ির আঙ্গিনায় ছোট আকারের বাগান করে পরিবারের দৈনন্দিন সবজি চাহিদা পূরণ করা যায়।
স্থান নির্বাচনঃ বসাতবাড়ির যে জায়গায় দিনের বেশিরভাগ সময় রোদ লাগে এমন জায়গা নিবিড় সবজি আবাদের জন্য সবচেয়ে বেশি উপযোগি। আঙ্গিনায় আলো আসার পথে বাধা দেওয়া বাড়ির আশেপাশের বড় গাছের ডালপালা ছেঁটে দিতে হবে। ভবিষ্যতে বড় হয়ে ছায়া সৃষ্টি করতে পারে এমন গাছও জন্মাতে দেওয়া যাবেনা।
সরিষা চাষাবাদের জন্য
জমি প্রস্তুতকরণ চলছ
আশিঘরে মিষ্টি আলু চাষাবাদ হবে।
১৫ শতক জমিতে (ফ্রিপ প্রকল্প)
জমি প্রস্তুত করণ চলছে।
ধানের সবচেয়ে ক্ষতিকর পোকা কারেন্ট পোকা (বাদামী গাছ ফড়িং)
ধানের সবচেয়ে ক্ষতিকর পোকা কারেন্ট পোকা (বাদামী গাছ ফড়িং)। কারেন্ট পোকা দমনে করণীয় কারেন্ট পোকা দমনের উপায়।
বর্তমানে ধান খেতের সবচেয়ে আলোচিত ও মারাত্মক ক্ষতিকর পোকা হচ্ছে "কারেন্ট পোকা" যাকে আমরা "বাদামি গাছ ফড়িং নামে চিনি" কেন কোন জায়গায় এই পোকাকে গুনগুনি পোকা নামেও ডাকা হয়।
এই পোকার আক্রমণ হলে কি সমাধান তা নিয়েই আজকের এই ভিডিও।
অনেক কৃষক এ পোকার বিষয়ে পরিচিত নয়, তাই উদাসীনতার কারনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন আসুন আগে জেনে নেই এই পোকা দমন সম্পর্কে...
২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে রবি মৌসুমের প্রণদনার বীজ ও সার বিতরণ ও কৃষক সমাবেশ উপলক্ষে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব আবু আহমদ সিদ্দিকী স্যার. এনডিসি বিভাগীয় কমিশনার,সিলেট। বিশেষ অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জনাব মো. মোবারক হোসেন স্যার। এছাড়াও বিশেষ অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মো. নুরুল ইসলাম মহোদয় উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদ ফেঞ্চুগঞ্জ।
এই অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রেখেছেন উপজেলা কৃষি অফিসার জনাব সুব্রত দেবনাথ স্যার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সম্মানিত উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব ফারজানা প্রিয়াঙ্কা স্যার।
-৩০/১০/২০২৩
ব্রিধান ৮৭ জাতটি কর্তনের মাধ্যমেই শুরু হলো ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার আমন মৌসুমের ধান কর্তন।
কৃষি শক্তি কৃষিই সমৃদ্ধি,
ব্রিধান ৮৭ জাতটি কর্তনের মাধ্যমেই শুরু হলো
ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার আমন মৌসুমের ধান কর্তন।
সঙ্গে আছেন উপসহকারী কৃষিকর্মকর্তা শাহাদত আলী।
উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ইউনিয়নের উত্তর ফেঞ্চুগঞ্জ ব্লক
গ্রাম : মল্লিকপুর।
কৃষকেরা হচ্ছেন আমাদের অন্নদাতা ♥
আমি কৃষকদের সাথে বসে গল্প করতে উপভোগ করি তাদের সুখ দুঃখের সাথী হয়ে আনন্দ পাই। আমার কাছে মনে হয় এই মানুষগুলোই সবচেয়ে বেশি পবিত্র এবং খাঁটি।
বীজ শোধন করলে ফলন ভাল হবে ১০০% গ্যারান্টি
বীজ শোধন করলে ফলন ভাল হবে ১০০%
বীজ শোধন মানেই অধিক ফলন। বীজ শোধন হচ্ছে বীজের বাইরে অথবা বীজের মধ্যে অতি ক্ষুদ্র জীবকনার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য জৈবিক ও রাসায়নিক প্রক্রিয়া । বীজ শোধন করা হলে অতি ক্ষুদ্র জীবানুর হাত থেকে বীজ ও চারা গাছকে রক্ষা করে । বীজ শোধন করে ফসল লাগানোর ফলে গাছের সার্বিক বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে , ফসলের উৎপাদন বাড়ে ।
যে কোনও চাষের ফসল বীজ শোধনের উপর নির্ভর করে। বলা চলে, শিশুকে যেমন নানা রোগের হাত থেকে বাঁচাতে টিকা দেওয়া হয়, ফসলের ক্ষেত্রেও একই রকম গুরুত্ব বীজশোধনের। বাজার থেকে কেনা বীজের প্যাকেটের উপরে বড় করে লেখা থাকে ‘ওষুধ দ্বারা শোধিত বীজ’। চাষিরা ওই বীজ কিনে আর শোধন করার প্রয়োজন বোধ করেন না। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সংশয় থেকেই যায়। তাই বাজার থেকে বীজ কেনার পর অবশ্যই তা শোধন করতে হবে।
ভাল ফলনের জন্য রোগবালাই মুক্ত বীজ বাছাই করতে হয়। শতকরা ৮০