Workshop

Workshop ✑ Practice Collection Platform . Workshop work can be associated with any design. Keep i

19/11/2023

How to export Google Spreadsheet To PDF large file 2023

20/02/2021


15/12/2020



বাংলা টাইপিং এ যারা দুর্বল তাদের কাজে লাগবে।১. ক্ষ = ক+ষ২. ষ্ণ = ষ+ণ৩. জ্ঞ = জ+ঞ৪. ঞ্জ = ঞ+জ৫. হ্ম = হ+ম৬. ঞ্চ = ঞ+চ৭. ঙ...
15/10/2020

বাংলা টাইপিং এ যারা দুর্বল তাদের কাজে লাগবে।
১. ক্ষ = ক+ষ
২. ষ্ণ = ষ+ণ
৩. জ্ঞ = জ+ঞ
৪. ঞ্জ = ঞ+জ
৫. হ্ম = হ+ম
৬. ঞ্চ = ঞ+চ
৭. ঙ্গ = ঙ+গ
৮. ঙ্ক = ঙ+ক
৯. ট্ট = ট + ট
১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম
১১. হ্ন = হ + ন
১২. হ্ণ = হ + ণ
১৩. ব্ধ = ব + ধ
১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা)
১৫. গ্ধ = গ + ধ
১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা)
১৭. ক্ত = ক + ত
১৮. ক্স = ক + স
১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান,
উত্থাপন)
২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর,
সত্তর)
২১. ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য)
নিচের যুক্তবর্ণের
তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে ল
িখতে সহায়ক হতে পারে।
এখানে বাংলায় ব্যবহৃত
২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে। এর
বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায়
প্রচলিত নয়।
ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা
ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয়
ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত
ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র
ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ
ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী
ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য
ক্র = ক + র; যেমন- চক্র
ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি
ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ
ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ
ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু
ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী
ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য
ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য
ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স
খ্য = খ + য; যেমন- সখ্য
খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান
গ্ণ = গ + ণ; যেমন - রুগ্ণ
গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ
গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য
গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী
গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন
গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র,
অগ্ন্যুৎপাত, অগ্ন্যাশয়
গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী
গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম
গ্য = গ + য; যেমন- ভাগ্য
গ্র = গ + র; যেমন- গ্রাম
গ্র্য = গ + র + য; যেমন- ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য,
গ্র্যাজুয়েট
গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি
ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন
ঘ্য = ঘ + য; যেমন- অশ্লাঘ্য
ঘ্র = ঘ + র; যেমন- ঘ্রাণ
ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্ক
ঙ্ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি
ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য
ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা
ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ
ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ
ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ,
ব্যঙ্গ্যোক্তি
ঙ্ঘ = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ
ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য
ঙ্ঘ্র = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি
ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময়
চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা
চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা
চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস
চ্ছ্র = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায়
চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা
চ্ব = চ + ব; যেমন- চ্বী
চ্য = চ + য; যেমন- প্রাচ্য
জ্জ = জ + জ; যেমন- বিপজ্জনক
জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল
জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা
জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- জ্ঞান
জ্ব = জ + ব; যেমন- জ্বর
জ্য = জ + য; যেমন- রাজ্য
জ্র = জ + র; যেমন- বজ্র
ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল
ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা
ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ
ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা
ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম
ট্ব = ট + ব; যেমন- খট্বা
ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল
ট্য = ট + য; যেমন- নাট্য
ট্র = ট + র; যেমন- ট্রেন (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা
ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান
ড্য = ড + য; যেমন- জাড্য
ড্র = ড + র; যেমন- ড্রাইভার, ড্রাম
(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড়্গ = ড় + গ; যেমন- খড়্গ
ঢ্য = ঢ + য; যেমন- ধনাঢ্য
ঢ্র = ঢ + র; যেমন- মেঢ্র (ত্বক) (মন্তব্য:
অত্যন্ত বিরল)
ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা
ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ
ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য
ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল
ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য
ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র
ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ
ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ
ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর
ণ্ম = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময়
ণ্য = ণ + য; যেমন- পূণ্য
ৎক = ত + ক; যেমন- উৎকট
ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তর
ত্ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব
ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত
ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ
ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন
ত্ব = ত + ব; যেমন- রাজত্ব
ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা
ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য
ত্য = ত + য; যেমন- সত্য
ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ
ত্র্য = ত + র + য; যেমন- বৈচিত্র্য
ৎল = ত + ল; যেমন- কাৎলা
ৎস = ত + স; যেমন- বৎসর, উৎসব
থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী
থ্য = থ + য; যেমন- পথ্য
থ্র = থ + র; যেমন- থ্রি (three) (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম
দ্ঘ = দ + ঘ; যেমন- উদ্ঘাটন
দ্দ = দ + দ; যেমন- উদ্দেশ্য
দ্দ্ব
স্ত্রী = n g k z Shift+d
বউ = n g+s
হৃদয় = i a l Shift+w
সর্ব = n h Shift+a
পর্ব = r h Shift+A
ঋতু = g+a k s
বর্ষা = h Shift+N Shift+A f
র‍্যাব = v Shift+z f h
কৃষক = j a Shift+n j
চাক = y f j g
সুগন্ধা = n s o b+g Shift+L f
পর্যন্ত = r w Shift+A b g k
বন্ধু = h b g Shift+L s
কম্পিউটার = j d m g r g s t f v
পৃথিবী = r a d Shift+K h Shift+D
চন্দ্রবিন্দু = y b g l z d h b g l s
সমৃদ্ধশালী = n m a l Shift+L Shift+m f Shift+v Shift+D
জ্ঞান = u g Shift+i f b
কৃষ্ণ = j a Shift+N g Shift+B
স্বপ্ন = n g h r g b

31/07/2020

✨ ঈদ মোবারক 🌙

16/07/2020
08/06/2020

25/05/2020

🌙 ঈদ মোবারাক ✨

১ মিলিয়ন পাউন্ড ডলার এর লোগো...১৯৬০ সালে Cadbury এর প্রতিষ্ঠাতা John Cadbury এর নাতি Willium Cadbury নিজের হাতে Cadbury ...
16/05/2020

১ মিলিয়ন পাউন্ড ডলার এর লোগো...

১৯৬০ সালে Cadbury এর প্রতিষ্ঠাতা John Cadbury এর নাতি Willium Cadbury নিজের হাতে Cadbury এর Signature Logo টি ডিজাইন করেন। চমৎকার এই Logo টি বিগত অর্ধশত বছর ধরে Cadburry নামের ব্র‍্যান্ড টি কে রিপ্রেজেন্ট করে আসছে।

২০২০ সালে এসে হঠাৎ Cadbury সিদ্ধান্ত নেয় তারা তাদের Logo পরিবর্তন করবে। অনেক গবেষনা করে একজন ব্রিটিশ লোগো ডিজাইনার Cadbury এর পুরাতন লোগো টি নতুন করে ডিজাইন করেন। অনেক গবেষনা বলছি এই কারণে যে, নতুন লোগো টি রিমেক করতে তাদের খরচ হয়েছে 1 Million Pound যা টাকায় কনভার্ট করলে দাঁড়ায় ১০৩,৬২৬,৯৬৪ কোটি টাকা। 😐

লোগো ডিজাইন এর পিছনে এতো টাকা খরচ হতেই পারে। শত হলে ও Cadbury এর মতো একটা জায়ান্ট ব্র‍্যান্ড বলে কথা, কিন্তু বিপত্তি টা ঘটে তাদের রি ডিজাইন করা লোগো টা পাবলিক হবার পর। আসলে সেখানে তেমন কোন একটা পরিবর্তন দেখাই গেলো না। কোন পরিবর্তন ছাড়াই এতো টাকা খরচ হয়ে গেল?

আসলে লোগো ডিজাইন করতে লেগেছে হয়তো শত কয়েক ডলার। বাকি কোটি কোটি টাকা খরচ হয়েছে মার্কেট রিসার্চ আর স্ট্রেটেজি এর পিছনে।

এখন দেখি নতুন লোগ তে এমন কি আছে? যা আগের লোগো তে নেই...

নতুন লোগোর ব্যাপারে ডিজাইনার মন্তব্য করেছেন এই লোগো Cadbury তে Humanity ফিরিয়ে আনবে।

ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখবেন আগের লোগো এর সাথে নতুন এই লোগোর খুব একটা পার্থক্য নাই। ফ্রন্ট গুলোকে কিছুটা চিকন করা হয়েছে আর b এর শেপ এ কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। এছাড়া ও নতুন লোগো আগের লোগো থেকে বেশ কিছুটা আভিজাত্য বাড়িয়েছে। সব থেকে বড় কথা Willium Cadbury এর ক্রিয়েট করা লোগো টাই রয়ে গেছে। তার থেকে ও বড় কথা মানুষ কে বুঝতে না দিয়েই Cadbury রাতের আধারে তাদের লোগো টা পরিবর্তন করে ফেলেছে। যার জানা নেই এই পরিবর্তন এর কথা সে হয়তো কোনদিন ও বুঝতেই পারবে না তার মোস্ট ফেভারিট Cadbury যে নিজেকে অন্য রুপে সাজিয়ে নিয়েছে।

আসল কথায় আসি, ১ মিলিয়ন ডলার এর লোগোর মাহাত্ম্য টা কি কেও এখনো উপলব্ধি করতে পেরেছেন? ডিজাইনার Humanity ফিরিয়ে দেবার কথা বলছিল।

খুব সূক্ষ্ম করে খেয়াল করুন, b এবং d এর মাঝখান টা তে একটা H ক্রিয়েট হয়েছে। দেখা গেল? মূলত এই H দিয়েই Humanity প্রকাশ করা হচ্ছে।

আমার একটা ব্যাক্তিগত মতামত ও রয়েছে। Cadbury প্রথম লোগো টা একটু নিচ থেকে উঁচু করা ছিল। আর নতুন লোগো কে উপর থেকে নিচে নামানো হয়েছে। এ দিয়ে হয়তো মানুষের সমতার কথা বুঝানো হয়েছে। হতেই পারে।

আমার আর একটা ব্যাক্তিগত মতামত আছে। আমার মনে হয়েছে লোগো তে কিঞ্চিৎ ভুল রয়েছে। এখন বলতে পারেন ১ মিলিয়ন পাউন্ড এর লোগো ভুল কিভাবে হয়। ব্যাপারটা হচ্ছে প্রোডাক্ট ভালো না খারাপ ঠিক না বেঠিক এটা কাস্টমার ই নির্নয় করে। কারণ Customer is the ultimate King।

যাই হোক, লোগো তে u এবং r এর অবস্থান দেখুন। ভালো করে নোটিশ করলে টের পেয়ে যাবেন দুইটা এক সাথে যোগ হয়ে একটা w এর মতো প্রকাশ করেছে। এটা একটু ভুল ডিরেকশন দিলে ও দিতে পারে নিউ কাস্টমার কে।

আরো কিছু খুজে পেলে কমেন্ট করতে পারেন.
(Collected)

30/04/2020

ব্রেইনস্টর্মিং কিভাবে করবেন? ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে ক্লায়েন্টের জন্য কিভাবে একটি ইউনিক আইডিয়া বা ডিজাইন করবেন?
আমি সবসময় কিছু জিনিস ফলো এবং মেইনটেইন করে কাজ করি, যার ফলে কিছু ইউনিক আইডিয়া আমার মাথায় আসে এবং কিছু ডিজাইন এর কনসেপ্ট ভাবতে পারি। অনেকে অনেক রকম জিনিস ফলো করে, আমার সাথে মিল নাও থাকতে পারে। আমি শুধুমাত্র আমার টেকনিক গুলো শেয়ার করছি, হয়তো অনেকেরই কাজে লাগতে পারে।

১। ঘুমের আগে এবং ঘুমের পরে
আমরা অনেকেই ঘুমে যাওয়ার আগে ফেসবুক চালাই কিংবা গান শুনি অথবা দেখি, অনেকে জামাই / বৌ / গার্লফ্রেন্ড / বয়ফ্রেন্ড এর সাথে কথা বলতে বলতে ঘুমিয়ে পরি। এতে কি হয়? আপনি যখন ঘুমাচ্ছেন তখন সারাক্ষন আপনি ঘুমের ঠিক আগ মুহূর্তে যা করেছিলেন তা ভাবছেন এবং একিভাবেপরের দিন আপনি অন্য কিছু করেছেন ঘুমের আগে এবং ঠিক তেমনি ভাবে ঐটা নিয়ে ভাবছেন।

আসলে আমরা যা বেশি করি বা দেখি তা নিয়েই ভাবতে থাকি বেশি। ধরুন ঘুমের আগে আপনি নেটফ্লিক্সে কোনো মুভি দেখছেন, এবং মুভি দেখার পর আপনি ফেসবুকে একটা পোস্ট দিয়েছেন "ওয়াচিং এক্সট্রাকশন", সেই পোস্ট এ অনেক লাভ, হাহা, লাইক পেয়েছেন, ঠিক তেমনি ভাবে অনেক ভালো এবং খারাপ কমেন্টও পেয়েছেন। এখন আপনি ঘুমের মধ্যেও সেগুলো নিয়ে ভাববেন, ঘুমের থেকে উঠেও আপনি আপনার স্ট্যাটাস চেক করবেন। ঠিক একই ভাবে বই পড়ছেন কোন কিংবা খেলা দেখছেন সব কিছু আপনার মাথায় থেকে যায় এবং তা নিয়েই আপনি ভাবতে থাকেন। বাসায় ঝগড়া ঝাটি হলে তো কোন কথাই নাই। টেনশন করতে থাকেন সেই গুলো নিয়েই।

এখন ভাবুন যদি এরকম হতো যে আপনি ঘুমের ঠিক আগে ড্রিবল কিংবা বিহেন্সে ১০০ রকমের ডিজাইন দেখলেন কিংবা থিম্ফরেস্টে ১০০ রকমের ডিজাইন দেখলেন, যে কিভাবে বাটন ব্যাবহার করা হচ্ছে, কিভাবে শেপ গুলো নিচ্ছে, কিভাবে গ্যালারি সাজাচ্ছে, কিভাবে ল্যান্ডিং পেজ গুলো হাইরারকি অনুযায়ী সাজাচ্ছে, কোন রকমের টাইপগ্রাফি ব্যাবহার করছে, কিরকম কালার কম্বিনেশন ব্যাবহার করছে, কিভাবে কোন কোন টেক্সট কে ফোকাস করছে কিংবা হভার অথবা একটিভ জিনিশগুলো কাজ করছে কিভাবে তাহলে ঘুমের মধ্যেও আপনি সেগুলো নিয়ে ভাবতে থাকবেন। এইবার ঘুমের মধ্যে আপনি একটা ডিজাইন করে ফেলতে পারেন, এবং ওই ১০০ রকম ডিজাইন থেকে যেই ডিজাইন গুলো আপনার চোখে ভাসছে সেগুলো দিয়ে হেডার, ফুটার, সেকশন সাজাতে থাকুন। যেই কালার এবং টাইপগ্রাফি টা আপনার ভালো লেগেছিল সেই টা ব্যাবহার করুন।

এবার আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠেই ফেসবুক না খুলে ওই ১০০ রকম ডিজাইন ওপেন করবেন এবং রিভাইস করবেন, যেন আপনার চোখের মধ্যে আগের রাতের ধারনা গুলো চলে আসে। এবার যা যা হালকা হালকা ঘুমের মধ্যে ভেবেছিলেন তা খাতায় অথবা অন্য কোথাও আকাবুকি শুরু করুন। এইবার এই আকাবুকির উপর ভিত্তি করে ফটোশপ কিংবা পেইন্ট এ কিংবা যেকোনো অনলাইন টুলস এর মাধ্যমে একটা ইনিশিয়াল ওয়ারফ্রেম তৈরী করে ফেলুন। প্রথমেই ডিজাইন করতে যাবেন না।

এরপর প্রসেস যা টানা একমাস ফলো করুন, এবং এক পর্যায়ে দেখবেন আপনি একটি সুন্দর ল্যান্ডিং পেজ অথবা যেকোনো ডিজাইন তৈরী করে ফেলেছেন। প্রথমেই সব পেজ বানাতে যাবেন না। ল্যান্ডিং পেজ হয়ে গেলে বাকিগুলো করতে আপনার সময় লাগবেনা। পরবর্তীতে এইটা যখন আপনার একটা হেবিট হয়ে যাবে তখন দেখবেন আপনি ১০০ রকমের ইউনিক বা যেকোনো ইউনিক ডিজাইন করতে সক্ষম হয়েছেন।

২। মানুষকে শেখান এবং মানুষের কাছ থেকে শিখুন
আপনি যা পারেন সেটা যখন আরো দশজনকে শেখাবেন বা নিজে নিজে ইউটিউব এ ভিডিও দিয়ে সবাইকে শেয়ার করবেন, অথবা ছোট ছোট ব্লগ লেখা বা টিপস শেয়ার করবেন কিংবা নিজের যেকোনো ডিজাইন বা কাজ ফেসবুকে পোস্ট করুন যেভাবে "ওয়াচিং এক্সট্রাকশন" পোস্ট করেছিলেন, ওখানে পোস্ট করার পর অনেকেই আপনাকে নেগেটিভ কিংবা পসিটিভ ফিডব্যাক দিবেন। সেগুলো নিয়ে ভাবতে থাকুন। এবং সেগুলোর উপর কাজ করতে থাকুন, এইটাকে ইউএক্স এর ভাষায় "এজাইল টেস্টিং" বলে, আবার আপনি যদি দুটো ডিজাইন পোস্ট করে কোনটা ভালো বা মন্দ হয়েছে সেটা সবাইকে বলতে বলেন তাহলে তাকে ইউএক্স এর ভাষায় "এবি / স্প্লিট টেস্টিং" বলে। তাই এভাবে নিজেকে ইনভল্ভ রাখুন ডিজাইন এর সাথে অথবা যা নিয়ে আপনি ক্যারিয়ার করতে চান সেগুলোতে। উদহারণ স্বরূপ কামরুজ্জামান শিশির (Kamruzzaman Sishir) ভাইকে ফলো করতে পারেন, উনি ডিজাইন নিয়ে সারাক্ষন ঘুমায়। ডিজাইন ওনার কাছে একটা ভালোবাসা বলতে পারেন। তাই আপনি যাই করেছেন তাকে ভালোবাসতে হবে মন থেকে মুখ দিয়ে না।

৩। গ্রূপ কিংবা কমিউনিটি ফলো করুন:
ফাইভার বাংলাদেশের মতো বিভিন্ন গ্রূপ যেগুলো আছে সেগুলোতে জয়েন করুন, সেখানে মানুষ কিভাবে সাহায্য করছেন কিংবা কি কি টিপস শেয়ার করছেন তা মন দিয়ে পড়ার সাথে সাথে লিখে ফেলুন। বিভিন্ন ডিজাইন রিলেটেড গ্রূপ আছে সেগুলোতে জয়েন করুন, সেখানে মানুষের ডিজাইন গুলো দেখুন এবং সেভ করে পিসিতে নিজের ফোল্ডারে রেখে দিন, এভাবে ১০০ রকম ডিজাইন কালেক্ট করে এরকম আরো একটা ফোল্ডার তৈরী করুন। ফোল্ডার এর ভিতরে ডিজাইন গুলো কে ভাগ করে ফেলুন, সাব ফোল্ডার তৈরী করুন যেমন: লোগো ডিজাইন এর জন্য একটা, ফ্লায়ার একটা, ইউআই একটা, ওয়েবসাইট একটা ইত্যাদি। এইবার ফোল্ডার অনুসারে পড়ালেখা শুরু করুন। এক ফোল্ডার ভালো মতো দেখা হলে সেখান থেকে কি কি শিখলেন তা নোটডাউন করুন। এইবার আরেক ফোল্ডার ধরুন। এভাবে পড়ালেখা কিংবা রেফারেন্স রিসার্চ করতে থাকুন কিন্তু কোনো কিছু কপি করবেন না। ইউএক্স এর একটি মেথড আছে "কে ডব্লিউ এইচ এল " মেথড তা ফলো করতে পারেন।

৪। ইউনিক আইডিয়া কিংবা বিজনেস শুরু করার আগে, প্রব্লেম আইডেন্টিফাই করুন
কিভাবে আপনার আইডিয়া অথবা বিজনেস দেশের কিংবা একজন ইউজার এর প্রব্লেম সল্ভ করবে? আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কারা হবে?, আপনার বিজনেস মডেল কি হবে?, কোম্পানির ভিশন, টিম মেম্বার, কোম্পানির প্রোফাইল, প্রোডাক্ট / সার্ভিসের মার্কেট সাইজ ইত্যাদি রিসার্চ করুন। তারপর এর উপর ভিত্তি করে একটা বিজনেস প্রপোসাল অথবা পিচডেক বানিয়ে ফেলুন। এভাবে আপনি আপনার স্টার্টআপ কিংবা বিজনেস নিয়ে রিসার্চ করতে গিয়ে একধাপ এগিয়ে যাবেন।

এই সব কিছু নিয়ে যত বেশি কাজ এবং রিসার্চ করবেন ততো আপনি নতুন নতুন কিছু ব্রেইনস্টর্মিং করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসেও আপনি তখন ক্লায়েন্টের জন্য ইউনিক ডিজাইন করার একটা ধারনা পেয়ে যাবেন। :)

এছাড়াও আপনারা কিভাবে ইউনিক ডিজাইন করেন কিংবা ব্রেইনস্টর্মিং করে নতুন কিছু করে থাকেন তা পারলে কমেন্টে জানাবেন যেন সবার উপকার হয়।

-
ধন্যবাদ।
রিফাত এম হক

22/04/2020

26/02/2020

Keep in touch 〄

26/02/2020
26/02/2020
26/02/2020

26/02/2020

20/02/2020

Address

Kishoreganj
2300

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Workshop posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Workshop:

Videos

Share

Workshop

Designer ✑ Practice Collection Platform .

Workshop work can be associated with any design.

Keep in touch 〄

Nearby media companies