বাঁশেরকেল্লা -খুলনা

বাঁশেরকেল্লা -খুলনা A news page of khulna...Bangladesh

25/11/2023

পাকিস্তানীরা এত খারাপ ছিল যে তারা ৬৯ এ একটি অবাধ নির্বাচনের আয়োজন করে এবং তাতে শেখ মুজিব জয় লাভ করেন আর আওয়ামিলীগ এত ভালো যে তারা এমন নির্বাচন করে তাতে তারা ছাড়া আর কেউ জেতেনা।

আইয়ুব খান এমন জঘন্য স্বৈরাচারী ছিল যে তারা শেখ মুজিবকে রেসকোর্স ময়দানসহ দেশের যত্রতত্র সমাবেশ মিছিল করতে দিতো কিন্তু গণতন্ত্রের মানসকন্যা এতই ভালো যে কাউকে রাস্তায় দাঁড়াতেই দেয়না।

পাকিস্তানী শাসকরা এতটাই দূর্নীতিবাজ ছিল যে তারা পূর্ব পাকিস্তানের সব লূন্ঠন করে পশ্চিম পাকিস্তানে জমা করতো কিন্তু আওয়ামি সরকার এতটাই জনবান্ধব যে দেশের অর্থ সুইস ব্যাংকে রপ্তানি করে জনস্বার্থে।

ভাগ্যিস আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম, নতুবা কি যে হতো!
জয়তু মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

মসজিদে জুমার নামাজের খুতবা চলছিল।শার্ট প্যান্ট পরা একজন ভদ্রলোক এসে ইমামের বরাবর প্রথম কাতারে (সারি) বসেন। ইকামত দিয়ে ন...
14/10/2023

মসজিদে জুমার নামাজের খুতবা চলছিল।
শার্ট প্যান্ট পরা একজন ভদ্রলোক এসে ইমামের বরাবর প্রথম কাতারে (সারি) বসেন। ইকামত দিয়ে নামাজ শুরুর আগে মুয়াজ্জিন সেই ভদ্রলোককে ইমাম বরাবরে জায়গা থেকে একটু সরে জায়গা করে দিতে বললেন। কিন্তু ভদ্রলোক সরতে আপত্তি করায় ইমামও তাকে সামান্য সরতে অনুরোধ করেন। নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বের হয়েই ওই ইমাম জানতে পারেন তিনি আর সেই মসজিদের ইমাম নেই। যাকে সরতে বলেছিলেন তারা ওই ভদ্রলোক ছিলেন কুমিল্লার লালমাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফোরকান এলাহি অনুপম।

17/08/2023

সাঈদী সাহেবের মৃত্যু, জানাজা নিয়ে জামায়াতের ভূমিকা নিয়ে অনেকেই জামায়াত নেতাদের ধুয়ে দিচ্ছেন. এদের অভিযোগ হচ্ছে জামায়াত জানাজা বিভিন্ন স্থানে করার ব্যাপারে হার্ডলাইনে কেন গেলোনা আর চিকিৎসার ব্যাপারে কোনো প্রশ্ন কিংবা ভূমিকা রাখলোনা কেন

এই সমালোচকদের মধ্যে একটা গ্রূপ হচ্ছে যারা জামায়াত সমর্থন করেনা. সবসময় সুযোগ খুঁজে কিভাবে জামায়াতকে ধুয়ে দিবে. এদেরকে নিয়ে কিছু বলার রুচি নাই কারণ যে কারণে তারা জামায়াতকে সমালোচনা করছে জামায়াত সেটি করলে তারা সেটি নিয়েও সমালোচনা করতো. আমার লিখার উদ্দেশ্য সংগঠনের যারা একটিভ তাদের অভিযোগকে নিয়ে

১. যারা সংগঠন করে তাদের বুঝা উচিত আমরা আমীরে জামায়াত সহ অধিকাংশের ক্ষেত্রেই জানাজা নিজেদের চাওয়া মতো করতে পারিনি. আমীরে জামায়াত হিসেবে আমাদের তো নিজামী সাহেবের জন্য বেশি খারাপ লাগার কথা ছিল. এখানেই আমাদের প্রশ্ন করা উচিত ব্যক্তি ভালোবাসা ব্যক্তি পূজা হয়ে যাচ্ছে কিনা?

২. শরিয়তি দৃষ্টিকোণ থেকে যদি দেখি তাহলে জানাজা কিছু সংখ্যক লোক আদায় করলেই অন্যদের আদায় হয়. জানের ভয় থাকলে ফরজ নামাজ বাসায় পড়ার অপশন আছে সেখানে ঐচ্ছিক নামাজ আপনি জনের রিস্ক নিয়ে কেন পড়বেন. এমনতো নয় সাঈদী সাহেবের জানাজা পড়লে আপনি বিশেষ কোনো সওয়াব লাভ করবেন

এতটুকু পড়ার পর অনেকেই বলবেন এটির সাথে জনগণের আবেগ এবং পলিটিক্স ছিল স্রেফ জানাজা ছিলোনা যেটি জামায়াত আমলে নেয়নি. এর আলোকে নিচের পয়েন্টগুলো
আওয়ামীলীগ এবার যেনতেন ইলেকশন করতে পারবেনা. কূটনৈতিক ভাবে চাপে রয়েছে. আওয়ামীলীগের জন্য বেস্ট অপশন দেশকে কৌশলে অস্থিতিশীল করে ইলেকশন ডিলে করা। সাঈদী সাহেবের মৃত্যু, জানাজা নিয়ে জামায়াতের ভূমিকা নিয়ে অনেকেই জামায়াত নেতাদের ধুয়ে দিচ্ছেন. এদের অভিযোগ হচ্ছে জামায়াত জানাজা বিভিন্ন স্থানে করার ব্যাপারে হার্ডলাইনে কেন গেলোনা আর চিকিৎসার ব্যাপারে কোনো প্রশ্ন কিংবা ভূমিকা রাখলোনা কেন

এই সমালোচকদের মধ্যে একটা গ্রূপ হচ্ছে যারা জামায়াত সমর্থন করেনা. সবসময় সুযোগ খুঁজে কিভাবে জামায়াতকে ধুয়ে দিবে. এদেরকে নিয়ে কিছু বলার রুচি নাই কারণ যে কারণে তারা জামায়াতকে সমালোচনা করছে জামায়াত সেটি করলে তারা সেটি নিয়েও সমালোচনা করতো. আমার লিখার উদ্দেশ্য সংগঠনের যারা একটিভ তাদের অভিযোগকে নিয়ে

১. যারা সংগঠন করে তাদের বুঝা উচিত আমরা আমীরে জামায়াত সহ অধিকাংশের ক্ষেত্রেই জানাজা নিজেদের চাওয়া মতো করতে পারিনি. আমীরে জামায়াত হিসেবে আমাদের তো নিজামী সাহেবের জন্য বেশি খারাপ লাগার কথা ছিল. এখানেই আমাদের প্রশ্ন করা উচিত ব্যক্তি ভালোবাসা ব্যক্তি পূজা হয়ে যাচ্ছে কিনা?

২. শরিয়তি দৃষ্টিকোণ থেকে যদি দেখি তাহলে জানাজা কিছু সংখ্যক লোক আদায় করলেই অন্যদের আদায় হয়. জানের ভয় থাকলে ফরজ নামাজ বাসায় পড়ার অপশন আছে সেখানে ঐচ্ছিক নামাজ আপনি জনের রিস্ক নিয়ে কেন পড়বেন. এমনতো নয় সাঈদী সাহেবের জানাজা পড়লে আপনি বিশেষ কোনো সওয়াব লাভ করবেন

এতটুকু পড়ার পর অনেকেই বলবেন এটির সাথে জনগণের আবেগ এবং পলিটিক্স ছিল স্রেফ জানাজা ছিলোনা যেটি জামায়াত আমলে নেয়নি. এর আলোকে নিচের পয়েন্টগুলো

১. গত ১৫ বছরে দেশে একটা সুষ্টু ইলেকশনে আওয়ামীলীগকে বাধ্য করা যায়নি, বিডিআরের নৃশংস হত্যার ব্যাপারে কিছুই করা যায়নি, অসংখ্য গুম, খুনের কার্যত কিছুই হয়নি সেখানে সাঈদী সাহেবের জানাজা সরকারকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে করতে পারা কি পলিটিক্যালি খুব বড় এচিভমেন্ট হতো. এটি করতে গিয়ে ক্ষয়ক্ষতি হলে আমরাই কি দায়িত্বশীলদের যোগ্যতা, দূরদর্শিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতামনা?

২. আমি ব্যক্তিগতভাবে গণ আন্দোলন না করে শুধু কূটনীতিকদের আশ্বাসে দেশের সমস্যার সমাধান বা সুষ্টু ইলেকশন হবে এটি মনে করিনা. কিন্তু অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে বিএনপি সহ সকল বিরোধী দল কূটনীতিকদের আস্বাসে একটি সুষ্টু ইলেকশনের আশা করছে এবং তাদের স্ট্রাটেজি হচ্ছে অলআউট কোনো আন্দোলনে যাবেনা, কোনো প্রকার সহিংস কর্মসূচি দিবেনা.

আওয়ামীলীগ এবার যেনতেন ইলেকশন করতে পারবেনা. কূটনৈতিক ভাবে চাপে রয়েছে. আওয়ামীলীগের জন্য বেস্ট অপশন দেশকে কৌশলে অস্থিতিশীল করে ইলেকশন ডিলে করা এবং কূটনীতিকদের কাছে বিরোধী শিবিরকে নির্বাচন ভন্ডুলের জন্য দায়ী সাব্যস্ত করা. এবং এক্ষেত্রে আওয়ামীলীগের বড় ভরসার (!) নাম হচ্ছে জামায়াত. অর্থাৎ জামায়াত কে উস্কে দেয়া. একের পর এক সমাবেশ না করতে দিয়ে তারা ইতিমধ্যেই উস্কানোর চেষ্টা করেছে এবং শেষ অস্ত্র হিসেবে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে হলেও দেশকে অস্থিতিশীল করানোর চেষ্টা করবে.

এখন বিএনপি সহ জনগণের একটা অংশ তাকিয়ে আছে স্বভাবিক ভাবেই সমাধান হয়ে একটা ইলেকশন হবে সেখানে জামায়াত যদি মাঝখানে বিভিন্ন ইস্যুতে দেশকে অস্থিতিশীল করে তাহলে একজনও পাওয়া যাবেনা যে জামায়াতকে দোষ দিবেনা. এমনকি যারা আজকে জামায়াতকে হার্ডলাইনে না যাওয়ার জন্য সমালোচনা করছে তারাও ছেড়ে কথা বলবেনা

সমস্ত কিছু বিবেচনায় এইসব পলিটিক্যাল বিষয়ে দায়িত্বশীলদের আনুগত্য করা উচিত. শত অযোগ্যতা থাকলেও আপনার চেয়ে যোগ্য বলেই তারা দায়িত্বশীল. আপনি যতক্ষণ সংগঠনে আছেন তাদের আনুগত্য করতে হবে

ফরজে কিফায়াহ আদায় করতে গিয়ে ফরজে আইন যেন লঙ্ঘন না হয়

(সাবেক রংপর মেডিকেল কলেজ সভাপতি,ডাঃ রাশেদুল ইসলাম ভাইয়ের কলাম থেকে।)

16/08/2023

সাঈদী হুজুর কে নিয়ে:
শহীদ তাজউদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্মরত সহকারি রেজিস্টার ডাঃ মুক্তাদির হোসাইন এর টাইমলাইন থেকে-------

CCU তে কর্তব্যরত থাকায় আমার উপর সাঈদী হুজুরের চিকিৎসার দায়িত্ব ছিল। সাথে সিনিয়র স্যাররাও ছিলেন। প্রায় ঘন্টাখানেক উনার History taking & Physical examination & ECG করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে BSMMU তে রেফার্ড করেছিলাম। এর মধ্যেই মাগরিবের আজান শুনে সঙ্গে সঙ্গেই নামাজ পড়লেন। ওযু আছে এমন কেউ উনার সাথে জামায়াতে শরীক হয়ে নামাজ পড়তে চায় কিনা বলার পর একজন পুলিশকে নিয়ে দুজন মিলে নামাজ পড়লেন। চিকিৎসা ও বিভিন্ন কথাবার্তা শেষে সিভিল সার্জন স্যারসহ সিনিয়র সকল স্যারগণ দোয়ার আদানপ্রদান করে ঢাকায় রেফার্ডপূর্বক উনাকে বিদায় দিয়েছেন। আমি আমার জন্য ও আমার পুত্রের জন্যও আলাদাভাবে দোয়া চেয়েছি। উনার প্রতি সব স্যারদের, পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও কারা কর্তৃপক্ষের লোকজনের অত্যধিক শ্রদ্ধা ও বিনয় দেখে অনেকটাই অবাক হয়েছি। সিনিয়র সব স্যাররা এবং সরকারি কর্মকর্তানৃন্দ অত্যন্ত সম্মানের সাথে সাঈদী হুজুরকে স্যার বলে সম্বোধন করেছেন। সাঈদী হুজুর সিভিল সার্জন স্যারের মাথায় হাত বুলিয়ে বললেন, বাবা তোমার প্রতি এবং সবার প্রতি আমার কেবল একটা অনুরোধ, তোমরা কেউই নামাজ ছাড়বা না। কখন কার মৃত্যুর ডাক পড়ে যাবে তার কোন ঠিক নাই। কেউই নামাজ ছাড়বে না তোমরা বাবারা। সিভিল সার্জন স্যার বললেন, স্যার আমি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি, আমার জন্য দোয়া করবেন। সাঈদী হুজুর বললেন, অবশ্যই দোয়া করবো, তোমরাও আমার জন্য দোয়া করবে। সিভিল সার্জন স্যার ও আমি কাউন্সেলিং শেষে ঢাকায় রেফার্ডের কথা জানালে হুজুর বললেন, ঢাকায় নেয়া লাগবে না, আমাকে আমার বাসায় পৌঁছে দাও। আমি নিভৃতে আল্লাহর ইবাদত করতে চাই। তোমরা আমার থাকার জায়গায় পৌঁছে দাও, অন্য কোথাও পাঠানোর(রেফার্ডের) প্রয়োজন নাই। আমি নিভৃতে ইবাদত করতে চাই। ধীরে ধীরে এই কথাগুলো কয়েকবার বলেছেন।

রুমে এতো মানুষ থাকার পরও
স্বল্প সময়ে হুজুরের কথাবার্তায় ও আচরণে এক পিনপতন নিরবতার মতো অনেকটা সম্মোহনী পরিবেশ তৈরি হয়ে যায়। এর আগে আমার কখনো হুজুরের এতো কাছে যাওয়ার সুযোগ হয় নি। এতোদিন শুধু মানুষের কাছে শুনেছি। চিকিৎসা দিতে গিয়ে এগুলো স্বচক্ষে অবলোকন করলাম রবিবার সন্ধ্যায়। দলমত, ধর্মবর্ণ, উর্ধ্বতন কর্মকর্তা-অধস্তন কর্মচারী নির্বিশেষে সকল মতাদর্শের মানুষ কিভাবে একটা মানুষের এতো ভক্ত হতে পারে তা ভেবে পাই না। তবে ১ ঘন্টার মধ্যেই হুজুরের আচরণ ও ব্যক্তিত্বের যে প্রখর প্রভাব দেখলাম এবং এতো অসুস্থতা ও ম্যাসিভ হার্ট এটাক নিয়েও যে কনফিডেন্স, মানসিক শক্তি আর আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল লক্ষ্য করলাম, তা হয়তো উনার মতো মানুষের পক্ষেই সম্ভব। আল্লাহ্ উনাকে ও আমাদেরকে জান্নাত নসিব করুন। আমিন।।

ডাঃ মুক্তাদির হোসাইন
সন্ধ্যা ৬.১০ থেকে ৭.১০(প্রায়);
১৩ আগষ্ট, ২০২৩ ইং,
সহকারী রেজিস্ট্রার,
কার্ডিওলজি বিভাগ,সিসিইউ/আইসিইউ
শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

এ শতাব্দীর অন্যতম ইসলামিক স্কলার , বর্তমান বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক,বিশ্ব ইসলামী আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা পুর...
16/08/2023

এ শতাব্দীর অন্যতম ইসলামিক স্কলার , বর্তমান বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক,বিশ্ব ইসলামী আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা পুরুষ , বহু গ্রন্থ প্রণতা,তাফসীর মাহফিলের প্রবর্তক, বিশ্ব মুসলিমের নয়ন মনি, এ শতাব্দীর মহানায়ক,মোজাদ্দেদ, আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর জানাজার খন্ড চিত্র।

চলে গেলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন মুফাসসিরে কুরআন ও সাবেক এমপি আল্লামা দেলাওয়া...
14/08/2023

চলে গেলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন মুফাসসিরে কুরআন ও সাবেক এমপি আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী রাহিমাহুল্লাহ ।

বিশ্ব ইসলামী আন্দোলনের অন্যতম নেতা, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাসসিরে কুরআন প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নায়েবে আমীর ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামী স্কলার এবং বহু গ্রন্থ প্রণেতা আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী রাহিমাহুল্লাহ মহান রাব্বি কারিমের ডাকে সাড়া দিয়ে দুনিয়ার সফর শেষ করে আজ ১৪/০৮/২০২৩ রাত সাড়ে ৮.৪০টার দিকে ঢাকার পিজি হাসপাতালে ইন্তিকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন…।

বিশ্বের দরবারে ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আজীবন সংগ্রাম করেছেন এই মহান দাঈ। শত অত্যাচার ও নির্যাতনেও তিনি আদর্শ থেকে ও আন্দোলন থেকে সরে আসেননি। তাঁর মৃত্যু পৃথিবীর ইসলামী আন্দোলনের জন্য বেদনাদায়ক।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’য়ালা তাঁর এই গোলামকে ক্ষমা করুন, তাঁর ওপর রহম করুন এবং তাঁকে সম্মানিত করে জান্নাতুল ফিরদাউসের উঁচু মাকাম দান করে অপরিসীম নিয়ামতে সিক্ত করুন।

তাঁর পরিবার-পরিজন, শুভাকাঙ্ক্ষী ও সর্বপর্যায়ের সহকর্মীদেরকে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সবরে জামিল দান করুন। আমীন।।

26/08/2022

মাহবুব তালুকদার কি আওয়ামী রেজিমের বাইরের কেউ? না। সে একজন অতি ভক্ত আওয়ামী লীগার। সে ছাত্রলীগের নেতা ছিলো। শেখ মুজিবের স্পিচ রাইটার ছিলো। এইজন্যই তারে হাসিনা নিয়োগ দিছিলো।

তাহলে সে মাঝে মাঝে ভালো কথা বলতো কেন? কারণ আপনি মনে করতেন যে যাক আওয়ামী লীগ অন্তত একজন ভালো নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিছে। তাহলে মাহবুব তালুকদারের রোল কী? তার রোল হইতেছে "গুড কপের"।

"গুড কপ" ফেনোমেননটা আসলে কী? এইটা একটা পুলিশের ইন্টারোগেশনের পদ্ধতি। একজন আপনারে পিটাবে সে হইতেছে "ব্যাড কপ" আরেকজন আপনার ঘায়ে মলম লাগায়ে দিবে, আর বলবে আহারে আহারে কেমন করে মার্ছে দেখছো? এই দ্বিতীয় জন হইতেছে "গুড কপ"। আপনার মনে হবে ও তাহলে পুলিশেও ভালো মানুষ আছে। তারপরে আপনি আপনার দুঃখের ঝাপি খুলে বসবেন গুড কপের কাছে, তারে আপনার অনেক আপন বলে মনে হবে। কিন্তু সেও ওই একই পুলিশ নামের ইন্সটিটিউটের অংশ। সে আপনার ইন্টারোগেশন প্রসেসের একটা পার্ট। তারাই ঠিক করে নিছে কে কোন রোলটা প্লে করবে। "আমি খাড়ায়ে যাবো আপনি বসায়ে দেবেন" এর মতো।

মাহবুব তালুকদারও নির্বাচন কমিশন নামের এই মরালি করাপ্ট ইন্সটিটিউটের অংশ ছিলো। এর বেশী কিছু না। বরং তিনি ভালো মানুষের অভিনয় করে আমাদের বিরাট অংশকে বিভ্রান্ত করে রাখছেন এইটাই বেশী সমস্যার। তার চাইতে বেহুদা কম বিপদজনক। কারণ তারে সহজে শত্রু বলে চেনা যায়। ২০১৮ র নৈশ ভোটের দায় মাহবুব তালুকদারেরও। যদি সে দায় নিতে না চাইতো তাইলে পদত্যাগ করতো। সে সেটা করে নাই। মাহবুব তালুকদারের নাকি কান্নায় যারা ভুলছেন তাদের মনে করায়ে দিলাম আরকি।

ফ্যাসিবাদের কৌশলের কাছে আমরা নিতান্ত শিশু।

কপিঃ- পিনাকী ভট্টাচার্য

Address

Khulna
9200

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাঁশেরকেল্লা -খুলনা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share