অনুপ্রেরনা

অনুপ্রেরনা অনুপ্রেরণা হোক জীবনের পথ চলা

01/01/2025

২০২৫ সালে আপনার রুটিন পরিবর্তন করুন। তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যান, পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করুন, কুরআন তেলওয়াত করুন, মোবাইল কম ব্যবহার করুন, পড়াশুনার প্রতি মনোযোগী হন, পাপ পরিহার করুন, ইসলামিক বই পড়ুন, হালাল সম্পর্কের প্রতি মনোযোগী হন, মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করুন, নেতিবাচক চিন্তা পরিহার করুন, আপনার জীবনটা হালালভাবে উপভোগ করুন ইনশাআল্লাহ। ❤️

31/12/2024

২৪ সাল শেষ হয়ে যাচ্ছে!

না হতে পারলাম শিবির!
না হতে পারলাম বিবির!

©

31/12/2024

তোমার আতশবাজি কেড়ে যেন না নেয়, কারও প্রাণ।
ঘুমন্ত শিশুর হঠাৎ চিৎকারে, কোনো মা যেন না বলে—এদের বিচার করো ওগো রহমান।

©

31/12/2024

জীবন বড়ই বিচিত্র;
সন্ধ্যা কাটে না অথচ দিব্যি বছর কেটে যাচ্ছে।🙂

©

27/12/2024

কানাডার এক বরফ শীতল রাতে, এক কোটিপতি তার ঘরের সামনে এক দরিদ্র বৃদ্ধকে দেখতে পেলেন। তিনি বৃদ্ধকে জিজ্ঞাসা করলেন, "এত ঠাণ্ডায় আপনি কীভাবে আছেন? আপনার গায়ে কোনো উষ্ণ কাপড় নেই!"
বৃদ্ধ উত্তর দিলেন, "আমার উষ্ণ কাপড় নেই, কিন্তু আমি মানিয়ে নিয়েছি।"
কোটিপতি উত্তর দিলেন, "আমার জন্য একটু অপেক্ষা করুন, আমি আপনার জন্য একটা উষ্ণ কাপড় নিয়ে আসবো।"
বৃদ্ধ খুশি হয়ে বললেন, "আমি অপেক্ষা করবো।"

কোটিপতি তার বাড়িতে ঢুকে নিজের কাজে এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়লেন যে, বৃদ্ধের কথা ভুলে গেলেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে বৃদ্ধের কথা মনে পড়তেই তাড়াহুড়ো করে বেরিয়ে এলেন। কিন্তু বৃদ্ধ তখন আর বেঁচে নেই। ঠান্ডায় জমে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে।

বৃদ্ধের পাশে একটি চিরকুট পাওয়া গেলো, তাতে লেখা ছিলো:
"যখন আমার কোনো উষ্ণ কাপড় ছিল না, তখন আমি মানিয়ে নিয়েছিলাম। কিন্তু আপনি যখন আমাকে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিলেন, তখন সেই আশায় অপেক্ষা করতে করতে আমি ঠান্ডার সাথে লড়াই করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেললাম।"

মিথ্যা প্রতিশ্রুতি মানুষকে ভেঙে ফেলে। তাই প্রতিশ্রুতি দেয়ার আগে ভালোভাবে চিন্তা করুন, এবং অপ্রয়োজনীয় মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়া থেকে বিরত থাকুন।

[এই গল্প থেকে আমরা সবাই শিক্ষা নিতে পারি যে, মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়া একজন মানুষের উপর কতটা প্রভাব ফেলতে পারে।]

সংগৃহীত

25/12/2024

"আর কখনো ঠিকঠাক ভালোবাসতে পারবো না, আমার এবার বিচ্ছেদ লাগবে"!
এই কথাগুলো আমাদের কিছু প্রিয়জন কখনোই সরাসরি বলে দেয় না। কখনো ছেড়ে যাবে না তো.?আমার পাশে কি তুমি থাকবে.?তাদের এই সমস্ত জিজ্ঞেস করা হলে, খুব সুন্দর করে হেসে এমনভাবে উত্তর দেয় যে, আমরা তারপর তাদের প্রাণখুলে বিশ্বাস করে ফেলি।

এরপর দেখা যায়, তারা নিজে থেকে আমাদের আসলেই ছেড়ে যায় না! কিন্তু তাদের আচারণত এমন কিছু পরিবর্তন আসে যাতে করে সম্পর্কটায় অবনতি হতে থাকে। তাদের এই নিখুঁত অবহেলা যখন আমরা টের পেয়ে যাই, তখন বাধ্য হয়ে আমাদেরকেই সেই বন্ধুত্ব"টা ছেড়ে আসতে হয়!
আসলে শুধু মুখে বললেই হয় না যে "আছি" প্রায়োরিটি ব্যাপারটা আসলে ফিল করাতে হয়।
—কাজী সুমাইয়া

24/12/2024

আল্লামা জালাল উদ্দিন সুয়ুতি রহিমাহুল্লাহ বলেন, ১০ টি সূরা ১০ টি বিপদ কে প্রতিহত করে:

১. সূরা ফাতিহা - আল্লাহ তায়ালার গজব কে প্রতিহত করে।
২. সূরা ইয়াসিন - কিয়ামত দিবসের পিপাসা প্রতিহত করে।
৩. সূরা দুখান - কিয়ামতের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করে।
৪. সূরা আল ওয়াকিয়া- দারিদ্র্য এবং রিজকের সংকীর্ণ তা থেকে রক্ষা করে।
৫. সূরা মূলক - কবরের আযাব কে প্রতিহত করে।
৬. সূরা আল কাওসার- দুশমনের ঝগড়াঝাটি থেকে হিফাজত করে।
৭. সূরা কাফিরুন- এর তিলাওয়াত মৃত্যুর সময় কু ফরে পতিত হওয়া থেকে হিফাজত করে।
৮. সূরা ইখলাস - নিফাক থেকে রক্ষা করে।
৯. সূরা ফালাক - বেশি বেশি এই সূরার তিলাওয়াত হিংসুকের হিংসা থেকে রক্ষা করে।
১০. সূরা নাস- ওয়াসওয়াসা থেকে রক্ষা করে।

---- হাফিজ ইব্রাহিম নখশবন্দি হাফিযাহুল্লাহ

22/12/2024

আমি যখন চলে যাবো এই স্বপ্নীল পৃথিবী ছেড়ে, তখন খুজে দেখো,শীতের কুয়াশার মতো আবছায়া মলাটের আড়ালে একটা রংধনু রঙা ডায়েরি। সেখানে লিখা আছে, বৃষ্টিশেষে যেমন রোদের ঝিলিক দেখা দেয়, তেমনি সুন্দর সুন্দর মুহূর্ত। সেখানে দেখতে পাবে,জমে থাকা শিশিরের মতো হাজারো স্বপ্ন, যা সুর্য্যি মামার সামান্য ত্যাজেই মিলিয়ে গিয়েছিল। গোধূ লীর ক্ষীণ আলোয় প্রভাকরের ডুবে যাওয়ার মতোই আমার কত সদ্য অঙ্কুরিত ইচ্ছাকে গ্রাস করেছিল তমস্রীর অন্ধকার।

সেখানে আরো দেখতে পাবে, একটা প্রাণবন্দ, হাস্যোজ্জ্বল কিশোরীর ছবি। সেই ছবিতে হয়তো আজকের আমাকে কোথাও খুজে পাবেনা। কারণ সে ছিল জীবন্ত মানুষ।

ডায়েরির আরো ভীতরে দেখতে পাবে, কুড়িয়ে পাওয়া শুকনো ফুলের রাজ্য। তারপরে দেখবে খুব যত্ন করে লিখা কতগুলো নীল চিঠি, যেগুলো খাঁচায় আটকে থাকা পাখির মতোই ছটফট করেছে, ঠিকানা হীনতায় কখনো বের হতে পারেনি।

তারপর দেখবে, দায়িত্বের ভাজে আটকে থাকা কতগুলো ফুল, একটা রংতুলি, একটা আর্টপেপার, নিজের হাতে বানানো ১ম ব্যাটের ছবিটা,দেখতে পাবে কতগুলো স্টিকার, কয়েকটা ময়ূরের পালক,যা নাকি কয়েকদিন পরে সংখ্যায় অনেকগুলো হয়ে যেত আসলে হয়নি আর কতগুলো রঙিন মানুষের ছবি ওরা কোনো মানুষ নয় ওরা আমার ধূসর জীবনের রঙের ছোঁয়া।

দেখতে পাবে একটা স্বপ্নের ছবি, যেখানে কোথায় রং আছে তো কোথাও নেই। কখনো দেখা যায় সে হাসছে কখনো মনে হয় কান্নারত, ঠিক যেন ইতালীয়ান শিল্পির তুলিতে আকা রহস্যময়ী মোনালিসা। কখনো দেখবে, সামান্য খড়খুঁটো কিভাবে ঝড়ের মধ্যে টিকে থাকে।আলো আঁধারির খেলায় নিশ্চল চাঁদের আলো কিভাবে ধরনীরে করে বরণীয়া। কখনো দেখবে বিভীষিকাময় রাতের আধার, যেন ভোর হবেনা। তবু সকাল হয়। আমার সকাল।

লেখাঃ সামিয়া তাসনিম তোবা

নারীকে ভাঙা সহজ হলেও, জুড়ে দেওয়া ওতোটা সহজ না।কারণ, তারা অন্যের দ্বারা ভাঙে ঠিকই, তবে অন্যের দ্বারা জুড়ে না।বরং, ভেঙে যা...
22/12/2024

নারীকে ভাঙা সহজ হলেও, জুড়ে দেওয়া ওতোটা সহজ না।কারণ, তারা অন্যের দ্বারা ভাঙে ঠিকই, তবে অন্যের দ্বারা জুড়ে না।বরং, ভেঙে যাওয়ার পর নিজের মতো বাঁচে নীরবতায়, একাকী, নিঃসঙ্গতায়! কারণ, সে ভাঙার আগে তার সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করে তাকে যেনো ভাঙা না হয়।কিন্তু তার চেষ্টার ফল শূণ্য হলে, সে বাধ্য হয় ওই ভাঙন থেকে নিজেকে সরিয়ে আনতে...❤️‍🩹🥀
(সংগৃহীত)

19/12/2024

দুআটা এমন হোক।

হে আমার মালিক!
জৈবিক চাহিদা আমাকে কুরে কুরে খাচ্ছে। মনে ওয়াসওয়াসা দিচ্ছে প্রতিনিয়ত শয়তান।
সব দিক থেকে জিনার উপকরণগুলো উন্মুক্ত। আশ-পাশ সবটা জুড়ে ; ছড়িয়ে ছিটিয়ে অশ্লীলতা, আর বেহায়াপনায় লিপ্ত হাজারও মানুষ।
অবৈধভাবে খুঁজে নিচ্ছে ভালোবাসার সুখ।

ওগো মহান মালিক!
আমার মন জুড়ে যে তোমার ভয়! আমি যে অবৈধ সুখে তৃপ্ত হতে চাই না৷ আমি যে মন ভরে ভালোবাসতে চাই আমার জীবনসঙ্গীকে। আমি তো জানি না সে কোথায়, কিন্তু তোমার দৃষ্টিসীমার বাহিরে তো সে লুকানোর সুযোগ নাই।
আমি তাকে খুঁজতে গেলে হয়তো পাপে জড়াবো, ভুলে হারাবে, তোমার রহমত চাদর থেকে দূরে সরে যাব।

হে মহান মালিক!
তাকে মিলিয়ে দাও। আমায় তৃপ্ত করো। ফেতনার সময় সকল পাপ থেকে মুক্ত রাখো। ধৈর্য বাড়িয়ে দাও। তাকে আমার কাছে পৌঁছে দাও।

আল্লাহ সকলেকে উত্তম জীবনসঙ্গী মিলিয়ে দিক।
ভালোবাসার পবিত্র বন্ধনে আবদ্ধ করে নিক।

~আদিব সালেহ।

18/12/2024

'' নিকাব পড়ে নিকাবের নিচ দিয়ে খাওয়া কোন যুদ্ধের থেকে কম না ভাই''।🥺💔

17/12/2024

সন্ধ্যায়ে ননদকে এসে পাত্র পক্ষ দেখে গেছে ।সেই নিয়ে ঘরোয়া আড্ডাতে স্বামী শাশুড়ী শশুর ও ননদ একসাথে বসে কথা বলছিলো। আমি মাঝখান দিয়ে বলে বসলাম, দোয়া করি ননদের শশুড়বাড়ি যেনো আমার শশুড় বাড়ির মত হয়। শাশুড়ীকে উদ্দেশ্য করে বললাম আপনার মত শাশুড়ী পেলে ননদের ভাগ্য খুলে যাবে। এখন সবাই আ
মার উপর রাগ করে আছে। বলতেসে আমি নাকি ননদকে বদদোয়া দিসি। আমি কি দোষ করলাম ?🙂

©

17/12/2024

ফেইসবুক চালানো নারী কখনো ভালো স্ত্রী হতে পারে না!😐
আর ফেইসবুক চালানো স্বামী হলো শাহ্ সুফী পীরে কামেল মুর্শিদে মোকাম্মেল অলীয়ে আ'যম নেওয়াযে আকরাম মুহাদ্দিসে আলা কুতুবে তাম শাইখিয়া হাফেজিয়া আলহাজ্ব হযরত মাওলানা!😒

©

17/12/2024

বিয়ের পর মার্কেটেই পুরো বেতন চলে যাবে। প্রতি মাসেই বউকে নিয়ে মার্কেটে যেতে হবে। শাড়ি কিনতে কিনতেই জান শেষ হয়ে যাবে। বউয়ের চাহিদা পূরণ করতেই বেতন শেষ— এ জাতীয় অসংখ্য কথাবার্তা অনলাইন-অফলাইনে শোনা যায়। মোটাদাগে এসবের মূল সমস্যা যেটা আমি মনে করি তা হলো, বিয়ের সময় কুফুর প্রতি লক্ষ্য না রাখা।

এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে। সংক্ষেপে কিছু কথা বলি।

আপনার মাসিক বেতন হলো সাকুল্যে দশ হাজার টাকা। আপনি যদি এমন পরিবারের মেয়েকে বিয়ে করেন, যাদের মাসিক খরচ ৫০ হাজার টাকা, তাহলে বিয়ের পর স্বাভাবিকভাবেই আপনি ওপরের সমস্যায় ভুগবেন। উচ্চবিত্ত বা প্রায় উচ্চবিত্ত পরিবারের মেয়েরা স্বাভাবিকভাবেই প্রতি মাসে একটি করে নতুন পোশাক ক্রয় করে, এটা তাদের সামর্থ্যের ভেতরেই থাকে। কিন্তু আপনার দশ হাজার টাকা বেতন থেকে শুধু দুই হাজার টাকা কোনোরকম খরচের জন্য রাখতে পারেন, মাঝে মাঝে তাও কষ্ট হয়ে যায়। তাই আপনার ঘরে উচ্চবিত্ত পরিবারের মেয়ে আসলে তার কষ্ট হওয়াটাই স্বাভাবিক। আর তখন তার এতদিনের স্বাভাবিক প্রয়োজন পূরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় আপনি এসব কথাবার্তা বলে বেড়াবেন।

পক্ষান্তরে আপনি যদি এমন পরিবারে বিয়ে করতেন, যাদের আয়-রোজগার আপনার মতোই, বা একটু কম-বেশ। তাহলে আপনাকে এমন ভোগান্তিতে পড়তে হতো না। এ জন্য উত্তম হলো, ছেলের আর্থিক অবস্থা মেয়ের পরিবারের চেয়ে উত্তম হওয়া।

হাদীস শরীফে স্পষ্ট এসেছে, তোমরা বিয়ে করা এবং বিয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে কুফুর প্রতি লক্ষ রাখো। (সুনানে ইবনে মাজাহ, ১৯৬৮ নং হাদীস)

তবে এটাও ঠিক যে, দ্বীনদার মেয়েদের জন্য এসব কোনো সমস্যাই না। স্বামীর সামর্থ্য যেমনই হোক, তারা সব কষ্ট সয়ে যেতে পারেন। তবুও শরীয়ত বিয়েতে কুফুর ব্যাপারে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছে। এ যুগে অনেক সংসার ভাঙার মূল কারণ হলো, সমতা ঠিক না থাকা। সমতা ঠিক না থাকায় বিয়ের পর মনোমালিন্য শুরু হয়ে যায়। অনেক কিছুতেই বনাবনি হয় না। একপর্যায়ে তা ভাঙনের রূপ নেয়। এ জন্য বিয়ের আগেই কুফুর ব্যাপারে লক্ষ্য রাখা উচিত।

কুফুর ব্যাপারে আরও বিস্তারিত জানার জন্য উমেদ প্রকাশ থেকে প্রকাশিত ‘বিয়ের আগে’ বইটি পড়তে পারেন। সেখানে এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করা হয়েছে।

©️

16/12/2024

🔳 কারো সাথে ধাক্কা লাগলে Sorry টা আপনি আগে বলে দিয়েছেন, মানে আপনি জিতে গেছেন।

🔳 কোথাও কোনো ভুল করেছেন❓ কোনো অহংকার না রেখে দ্রুত ক্ষমা চেয়ে নিতে পেরেছেন, মানে আপনি জিতে গেছেন।

🔳 'আমি এখন ব্যস্ত আছি' বলে ফোনটা রেখে না দিয়ে বরং যদি বলতে পারেন 'ফ্রি হয়ে আমি কল ব্যাক করছি' তার মানে আপনি ভদ্রতা দেখিয়েছেন। একই কাজ একটু ভিন্নভাবে করলেই সেটা সুন্দর হয়ে যায়, পরিস্থিতিও বদলে যায়।

🔳 'দেখা করার সময় নেই' বলে কাউকে বিদায় না দিয়ে বরং যদি বলতে পারতেন, 'একদিন সময় করে আপনার সাথে দেখা করব' তবে ব্যাপারটা শুনতে কত ভালোই না লাগত! কাজ কিন্তু একই অর্থাৎ এই মুহূর্তে দেখা করতে পারছেন না। কিন্তু বলার ভিন্নতার কারণে ব্যাপারটা কত সুন্দর হয়ে গেল।

🔳 ধরেন কেউ আপনার কাছে এমন কিছু একটা সাহায্য চাইল যেটা দেয়ার সামর্থ্য আপনার নেই। কী বলবেন তাকে? 'আমি সাহায্য করতে পারব না' - ডাইরেক্ট বলে দিবেন? এভাবে বললে তিনি কষ্ট পাবেন। ব্যাপারটা এভাবেও বলা যায় -'আপনাকে এই ব্যাপারে সাহায্য করতে পারলে আমার ভালো লাগত।' তার মানে তিনি বুঝে নিবেন আপনি সাহায্য করতে পারছেন না এবং তার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছেন। একই বিষয় শুধু বলার ভিন্নতার কারণে কত সুন্দর হয়ে উঠে।

🔳 ধার নেয়া জিনিস সময়মত ফেরত দেয়াটা ব্যক্তিত্ব। যদি ফেরত সময়মত দেয়া না যায়, তবে অন্তত ঐদিন ফোন দিয়ে সরি বলাটা ভদ্রতা। তিনি আপনাকে একবার ধার দিয়ে যেন এই সিদ্ধান্ত না নেন, তিনি আর কখনোই আপনাকে কিছু ধার দিবেন না। এমনকি জরুরি প্রয়োজনেও না।

🔲আমাদের সম্পর্ক হোক বিনয়, ভদ্রতা ও ভালোবাসা প্রতিষ্ঠায়।💖🥀

30/11/2024

Address

Khagrachhari
1216

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অনুপ্রেরনা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অনুপ্রেরনা:

Videos

Share