Ayesha akter

Ayesha akter আমি আয়েশা আক্তার।
গুইমারা খাগড়াছড়ি।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে ভালো আছি,সময়কে গুরুত্ব দেও।

সামনে ঈদ, কার কেমন ফিল হচ্ছে। আগামীকাল আরাফার দিন।অনেক ফজিলতপূর্ণ একটি দিন।চাইলে আপনিও এই দিনটিকে ইবাদতের মাধ্যমে  কাজে ...
14/06/2024

সামনে ঈদ, কার কেমন ফিল হচ্ছে।
আগামীকাল আরাফার দিন।অনেক ফজিলতপূর্ণ একটি দিন।চাইলে আপনিও এই দিনটিকে ইবাদতের মাধ্যমে কাজে লাগতে পারেন।

জীবনটা ক্রমশ কঠিন হচ্ছে
10/06/2024

জীবনটা ক্রমশ কঠিন হচ্ছে

ঘটক বলেছিল আমার বোনকে দেখতে ছেলে আর ছেলের বাবা মা আসবে। আমরা সেই হিসাবেই আয়োজন করেছিলাম। পরে দেখি ছেলের সাথে আরও  অনেকে ...
10/06/2024

ঘটক বলেছিল আমার বোনকে দেখতে ছেলে আর ছেলের বাবা মা আসবে। আমরা সেই হিসাবেই আয়োজন করেছিলাম। পরে দেখি ছেলের সাথে আরও অনেকে এসেছে। সাথে কিছু বাচ্চাও আছে। বাবা আমায় আড়ালে ডেকে নিয়ে ১২ হাজার টাকা হাতে দিয়ে বলল,
- “আবির, তাড়াতাড়ি বাজারে যা। খাসি মাংস, মুরগীর মাংস, যা যা লাগে সব কিনে নিয়ে আয়।

আমি আমার এক বন্ধুকে সাথে নিয়ে তাড়াতাড়ি বাজারে গেলাম। সবকিছু কিনলাম শুধু খাসির মাংসটা কেনা হলো না। একে তো বৃষ্টি তার উপর গ্রামের ছোট একটা বাজার। তাই ওখানে খাসির মাংস সব সময় পাওয়া যায় না। বাবাকে যখন ফোনে বললাম, বাজারে কোথাও খাসির মাংস পেলাম না তখন বাবা বললো, “যেভাবে পারিস খাসির মাংসের ব্যবস্থা কর। তা নাহলে আমার সম্মান থাকবে না”
বাইকে করে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে গেলাম থানার কাছে বড় বাজারে। মাংস কিনে বাড়ি পৌছাতে একটু দেরি হয়ে গেল। বাবা আমার দিকে অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললো, দেরি করলি কেন?
এতো অল্প সময়ে এগুলো রান্না করবে কিভাবে?”
এই বৃষ্টির দিনেও বাবা ঘামছেন। চোখে মুখে বাবার ভয়ের ছাপ স্পট বুঝা যাচ্ছে। আমার শিক্ষক বাবাকে এতোটা আসহায় আগে দেখি নি।
আমি বললাম,-আপনি চিন্তা করবেন না। সব ব্যবস্থা হয়ে যাবে। আপনি উনাদের সাথে বসে বসুন।

মাকে রান্নার কাজে সাহায্য করার জন্য আমার বোন রান্নাঘরে ঢুকতেই মা বাধা দিয়ে বললো,
- “তুই কেন রান্নাঘরে এলি? ষ রুমে যা। গিয়ে তৈরি হয়ে নে।
বোন বললো, “মা তুমি পারবে না একা হাতে এতোকিছু সামাল দিতে। আমি একটু সাহায্য করি?”
মা বললো, “আমি পারবো একা সামাল দিতে। তুই তৈরি হয়ে থাক। ওরা কখন না কখন মেয়ে দেখতে চাইবে”

আমি ছেলে মানুষ রান্নার এতো কিছু বুঝি না। তবে এটা ওটা কেটে দিয়ে মাকে যতটুকু পারি সাহায্য করার চেষ্টা করছিলাম। কেউ চায়ে চিনি খায় না, কারো বা চায়ে চিনি কম হয়ে গেছে। কেউ সিগারেট খাবে তাকে সাথে নিয়ে সেইভ জায়গায় যাওয়া। সাথে আসা বাচ্চাদের দেখাশোনা করা এইসব করতে গিয়ে আমার ছোট ভাইটাও দেখি ক্লান্ত হয়ে গেছে।

৫ মিনিট পর পর বাবা রান্না ঘরে এসে মাকে বলে, “কি গো রান্না কত দূর হলো?”
কপালে জমে থাকা ঘামটা মা আঁচল দিয়ে মুছতে মুছতে বলে, “এইতো হয়ে গেছে আরেকটু”

রান্না হয়ে গেলে খাওয়ার পর্ব শুধু। আমি আর বাবা নিজ হাতে সবাইকে পরিবেশন করছিলাম। বাবা বারবার বিনয়ের সহিত বলছিলো, “ জানি না রান্না কেমন হয়েছে। কোন ভুল ক্রটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন?”

উনাদের খাবার খাওয়ার স্টাইল দেখে মনে হচ্ছিলো উনারা তিন বেলায় ফাইভ স্টার হোটেলে কাঁটা চামচ দিয়ে খাবার খান। এখানে হাত দিয়ে খাবার খেতে হচ্ছে বলে উনারা কিছুটা বিরক্ত। উনারা যত খাবার খেয়েছে তার চেয়ে বেশি নষ্ট করেছেন।
বাচ্চা খাচ্ছে না বলে বাচ্চার মা ধমক দিয়ে বলে, “ এই তুমি খাচ্ছো না কেন? এই নাও মাংস”
বাচ্চা বলে, “আমি খাবো না”
বাচ্চার মা বলে, “ তোমাকে খেতেই হবে এই নাও মাংস” এইবলে বাচ্চার প্লেটে পুরো বাটিই ঢেলে দেয়।

খাওয়ার পর্ব শেষে মেয়ে দেখানোর পর্ব শুধু। আমার অনার্স পাস করা বোনকে দেখাশুনা করে হাতের লেখা নিয়ে, শেষে পাত্রের মা আমার বাবাকে বললো,
“আসলে মেয়ে আমাদের পছন্দ হয় নি। আমরা আমাদের ছেলের জন্য একটা সুন্দরী মেয়ে খুঁজছিলাম।”
পাত্রের বড় বোন বললো, “ মেয়ে দেখছি কিছুটা খাটো তাছাড়া মেয়ের বয়সটাও একটু বেশি”

কথাগুলো শুনে আমার বড়বোন মাথা নিচু করে নিরবে চোখের জল ফেলছিলো। কেন জানি আমার আর সহ্য হচ্ছিলো না। আমি তাদের বললাম,
-কেন, আপনারা কি জনতেন না আমার বোন শ্যামলা। আমি তো ঘটককে আমার বোনের এডিট ছাড়া ছবি দিয়েছিলাম। তাছাড়া আপনারা কি জানতেন না আমার বোনের উচ্চতা ৫ফুট ২ ইঞ্চি আর আমার বোন অনার্স পাশ করেছে? আমি তো সবই ঘটককে বলেছি আগে থেকেই

পাত্রের জামাইবাবু আমতা আমতা করে বললো,
- “হ্যাঁ সবই জানতাম। তারপরেও এসেছিলাম সামনাসামনি একবার মেয়েকে দেখতে”

দাঁতের সাথে দাঁত চেপে রেখে নিজের রাগটা কন্ট্রোল করে বললাম,-সামনা-সামনি দেখলে কি হতো? আমার বোন তো আর শ্যামলা থেকে ফর্সা হয়ে যেতো না। তার উচ্চতাও বেড়ে যেতো না কিংবা তার বয়সও কমে যেতো না। তাহলে শুধু শুধু আপনারা এতো কষ্ট করে আসতে গেলেন কেন?

পাত্রের বড় বোন কিছুটা রেগে বললো,
“ আমরা মেয়ে দেখতে এসেছি বলে দোষ করে ফেলেছি নাকি?”
আমি বললাম, না আপনারা কোন দোষ করেন নি। ৩ জনের জায়গায় ১৫ জন এসেছেন এতে আপনাদের দোষ হয় নি, খাবার খাওয়ার চেয়ে নষ্ট করেছেন বেশি এতেও আপনাদের দোষ হয় নি। আপনারা ছেলের জন্য ফর্সা, লম্বা, কম বয়সী মেয়ে খুঁজছেন। যার কোনটাই আমার বোনের মধ্যে নেই। সেটা জানার পরেও আপনারা এখানে এসেছেন এতে আপনাদের দোষ হয় নি। দোষ তো করেছে আমার বাপ মা। উনারা কেন শ্যামলা মেয়ে জন্ম দিলো। দোষ করেছে আমার বোন। কেন সে আপনাদের অপমান নিরবে সহ্য করলো। দোষ তো করেছি আমি। কেন এখনো পায়ের জুতা গুলো হাতে তুলে নিই নি…

আমার কথা শুনে বাবা আমার গালে থাপ্পড় মেরে আমাকে থামিয়ে দিয়ে উনাদের কাছে মাফ চাইলো। সবাই চলে গেলে বাবা আমার কাছে এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললো, “ যেদিন নিজে মেয়ের বাবা হবি সেদিন বুঝবি মেয়ের বাবাদের কত কি সহ্য করে নিরব থাকতে হয়”

রাতে বোনের রুমে গিয়ে দেখি সে এখনো কান্না করছে। ১৫ জন মানুষের সামনে যখন একজন মেয়েকে রিজেক্ট শব্দটা শুনতে হয় তখন অপমানে চোখে জল আসবেই। ছোট ভাইটা ক্লান্ত শরীর নিয়ে শুধু ডাল মেখে ভাত খাচ্ছে অথচ কিছুক্ষণ আগেও রোস্ট, খাসির মাংস, মাছ ভাজা সব রান্না হয়েছে। নিজের দিকে তাকিয়ে দেখি বৃষ্টিতে ভেজা টিশার্টটা শরীরেই শুকিয়ে গেছে।

আমাদের সমাজে কিছু কিছু মানুষ এখনো দলবল নিয়ে মেয়ে দেখতে যায়। তারপর কব্জি ডুবিয়ে খেয়ে, মেয়ে পছন্দ হয় নি বলে, বুক ফুলিয়ে চলে আসে। অথচ একটি বার‌ও ভেবে দেখে না ১০জনের সামনে যে মেয়েটাকে রিজেক্ট করা হলো সেই মেয়েটা কতটা কষ্ট পেতে পারে। ২জনের কথা বলে ১০জন গিয়ে যখন হাজির হয় তখন মেয়ের পরিবারের মানুষজন কতটা বিব্রতকর পরিস্থিতে পড়তে পারে।

বিয়ের কথাবার্তা চলাকালীন মেয়েকে আলাদা ভাবে আপনি নিজে একবার দেখুন। যদি মেয়েকে দেখে আপনার পছন্দ হয় তাহলে বাবা-মা আর সাথে দুএকজন মুরব্বি নিয়ে মেয়ের বাড়িতে যান।

Copy post

08/06/2024

অনেক গুলো টেনশন একসাথে জমা হইছে এখন কোন টেনশন আগে করবো সেটা নিয়েও টেনশনে আছি।

বউকে বলে গেলে কাজে যাচ্ছ।কিন্তু গেলে তার বান্ধবীর বাসায়, যার স্বামী একজন সৈনিক।সৈনিকটি ওসময়েই বাড়ি ফিরলো, তুমি লুকিয়ে পড়...
06/06/2024

বউকে বলে গেলে কাজে যাচ্ছ।

কিন্তু গেলে তার বান্ধবীর বাসায়, যার স্বামী একজন সৈনিক।

সৈনিকটি ওসময়েই বাড়ি ফিরলো, তুমি লুকিয়ে পড়লে খাটের তলায়।

সে তার স্ত্রীকে বাজারে পাঠালো প্রিয় খাবার কিনে আনতে।

তুমি খাটের তলায়।

শুনতে পেলে, সৈনিক ফোনে তাড়াতাড়ি আসতে বলছে কোনো এক মহিলাকে।

মহিলা এলো।

বাজারে না-গিয়ে তখনই ফিরে এলো সৈনিকের বউ, জামায় ময়লা লেগেছে, পাল্টাবে।

দরজা খোলার আগে, লোকটা মহিলাটিকে খাটের তলায় লুকিয়ে পড়তে বললো।

তুমি খাটের তলায়।

মহিলাও ঢুকে পড়লো, খাটের তলায়।

সে তোমার বউ।

দু'জনে দু'জনের দিকে তাকিয়ে রইলে খরগোশের মতো।

একে, স্কুলে আমরা বলতাম— পুণর্মিলনী।
সামাজিক ক্ষেত্রে এর নাম— গেট্টুগেদার।
অঙ্কে একে আমরা বলি— সিমাল্টেনিয়াস ইকুয়েশন।
সাইকোলজিতে এই পরিস্থিতিকে বলা হয়— সবকিছু ফিরে আসে।
কেমিস্ট্রিতে এটি— চেইন রিয়েকশান।
ইকোনোমিক্সে একে বলে— ডিমান্ড এণ্ড সাপ্লাই।
ফিজিক্সে এরই নাম— নিউক্লিয়ার ফিউশান।

তুমি এখন কেমন আছ?

Salah Uddin Ahmed Jewel
#৫০১
আরডি।
Copy post

সত্যি??
05/06/2024

সত্যি??

05/06/2024

কি অবস্থা সবার এই গরমে😍

05/06/2024
রানি আম কখনো খেয়েছেন।।আমি তো আজকেই নাম শুনলাম
05/06/2024

রানি আম কখনো খেয়েছেন।।আমি তো আজকেই নাম শুনলাম

একবার একটা লঞ্চ দূর্ঘটনায় পড়লো। লঞ্চের এক দম্পত্তি একটা লাইফবোট পেল। কিন্তু স্বামীটা বুঝে ফেললো সেখানে একজনের বেশি উঠতে ...
13/05/2024

একবার একটা লঞ্চ দূর্ঘটনায় পড়লো। লঞ্চের এক দম্পত্তি একটা লাইফবোট পেল। কিন্তু স্বামীটা বুঝে ফেললো সেখানে একজনের বেশি উঠতে পারবে না। লোকটা তার স্ত্রীকে পিছনে ঠেলে দিয়ে নিজে লাফিয়ে উঠে পড়লো। ডুবন্ত লঞ্চে দাঁড়িয়ে থেকে মহিলা স্বামীর উদ্দেশ্যে একটাই মাত্র বাক্য চিৎকার করে বলেছিলো।
শিক্ষক এটুকু বলে থামলেন, ……..
চারদিকে তাকিয়ে ছাত্রদের প্রতিক্রিয়া বুঝতে চাইলেন, “তোমাদের কি মনে হয়? কি বলেছিলো মহিলা!”
-“তুমি একটা ইতর, আমি কি অন্ধই না ছিলাম!” অধিকাংশ ছাত্রই এ ধরনের জবাব দিলো।
_শিক্ষক খেয়াল করলেন একটা ছেলে পুরোটা সময় ধরেই চুপ, তার মতামত জানতে চাইলে সে বললো, “স্যার, আমার বিশ্বাস, মহিলাটি বলেছিল, আমাদের বাচ্চাটার যত্ন নিও, ওকে দেখে রেখ।”
বিস্মিত হয়ে শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি এই গল্প আগে শুনেছ, তাই না!”
ছেলেটি মাথা নেড়ে জবাব দিলো, “ আমার মাও অসুখে মারা যাওয়ার পূর্বমূহূর্তে বাবাকে একথাই বলেছিলো।”
শিক্ষক একমত হলেন, তুমিই ঠিক।
শিক্ষক আবার বলা শুরু করলেন……..লঞ্চটা ডুবে গেলো এবং বাড়ি ফিরে লোকটা একাকী মেয়েকে যত্ন করে বড় করলো।
লোকটি মারা যাওয়ার বেশ কয়েক বছর পরে তাদের কন্যা বাবার একটি ডায়েরী পেল।
সেখানে সে আবিষ্কার করলো, লঞ্চযাত্রায় যাওয়ার আগেই মায়ের দুরারোগ্য অসুখ ধরা পড়েছিলো, চরম মূহূর্তে তার বাবা তাই বাঁচার একমাত্র উপায়ের সদ্ব্যবহার করেছে।
ডায়েরীতে তার বাবা লিখেছে, “আমারও তোমার সাথে সাগরের তলে ডুবে যেতে ইচ্ছে হচ্ছিলো, কিন্তু শুধু মেয়ের কথা ভেবে তোমাকে একাই সাগর তলে চিরদিনের জন্য ছেড়ে আসতে হলো।”
গল্প শেষ হলো, ক্লাস একদম চুপ।
শিক্ষক বুঝলেন, ছাত্রেরা গল্পের শিক্ষাটা ধরতে পেরেছে। ভালো এবং মন্দ, পৃথিবীর সব কিছুর পেছনেই অনেক জটিলতা আছে যা সব সময় বোঝা যায় না।

সারমর্ম ঃ ---
আমাদের কখনোই শুধুমাত্র উপরের তল দেখেই যাচাই করা উচিত নয়, অন্যকে না বুঝেই বিচার করে ফেলাটা বেশ বোকামি।

#সংগৃহীত

09/05/2024

জীবনে সুখী হতে গেলে ঠিক কতো টাকার মালিক হতে হবে তার কোনো পরিমাণ নাই। সুখ সেতো মনের ব্যপার🥰

পেয়েছেন,, আমি পাইনি
09/05/2024

পেয়েছেন,, আমি পাইনি

09/05/2024

২০১৩ সালে আপনি কোন ক্লাসে পড়তেন,আমি ক্লাস সেভেন এ পড়তাম।

দেখলেই মন ভরে যায়,,এতো সুন্দর ফুল
07/05/2024

দেখলেই মন ভরে যায়,,এতো সুন্দর ফুল

আলহামদুলিল্লাহ
06/05/2024

আলহামদুলিল্লাহ

আমি তোমার সাথে সারাজীবন কাটাতে চাই
06/05/2024

আমি তোমার সাথে সারাজীবন কাটাতে চাই

25/04/2024
খাবেন???
21/04/2024

খাবেন???

20/04/2024

চিনতে পারছেন,,,,

20/04/2024

গরম কেমন উপভোগ করছেন?? নাকি বিদ্যুৎ মাঝে মাঝে এসে বিরক্ত করছে??

18/04/2024

এই মুহূর্তে আপনি কি পেলে ভালো লাগবে😊😊

এই রাস্তার আল্পনা সম্পর্কে আপনার মতামত কি? আপনি কি মনে করেন এটা ভালো নাকি খারাপ
18/04/2024

এই রাস্তার আল্পনা সম্পর্কে আপনার মতামত কি?
আপনি কি মনে করেন এটা ভালো নাকি খারাপ

এই গরমে কেমন হবে,,,
18/04/2024

এই গরমে কেমন হবে,,,

13/04/2024

সালামি দেওয়া নাকি নেওয়ার তালিকায় পরেছেন আপনি??

কি অবস্থা,সবার ঈদ কেমন কাটলো,
13/04/2024

কি অবস্থা,সবার ঈদ কেমন কাটলো,

11/04/2024

রমজান আসবে আসবে করে চলেও গেলো,,শুধু যে রমজান গেলো তা নয়,,জীবন থেকে এক বছর চলে গেলো।

Address

খাগড়াছড়ি
Khagrachhari
4440

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ayesha akter posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ayesha akter:

Videos

Share