INSAF DV

INSAF DV Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from INSAF DV, Digital creator, Kalmakanda.

30/12/2024
24/10/2024
24/10/2024
08/08/2024

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস সরাইল উপজেলার পক্ষ থেকে,রাস্তায় ট্রাফিক এর কাজে নিয়োজিত ছাত্র সমাজ কে খাবার বিতরণ।

10/07/2024

নতুন গজল।আশা করি ভালো লাগবে।

02/06/2024

প্রত্যেক বাবা মা এর উদ্দেশ্য কিছু বলছি........ ✍️✍️
বড় বড় দালান কোঠা দেখে মেয়ে বিয়ে দেওয়ার আগে,দেখে নিন বিল্ডিং এর মানুষগুলো মানুষ কি না।একটা ছেলের সম্পর্কে ভালো করে না জেনে না শুনে মেয়েটাকে বিয়ে দিয়ে দেন। মেয়ের জন্য যখন কোন জায়গা থেকে বিয়ের প্রস্তাব আসে। তখন আপনি দেখেন ছেলের বাড়ি,গাড়ি, ব্যাংক ব্যালেন্স।অথচ এই কথাটি একটিবারের জন্য চিন্তা করেন না।ছেলেটি মদ খায়,না গাজা খায়, না হিরোইন খায়,কি বা ইয়াবার সাথে সম্পর্কিত।ছেলের বাড়ি গাড়ি অর্থ সম্পদ ব্যাংক ব্যালেন্স দেখে মেয়েটাকে বিয়ে দেন।বিয়ের পর কিছুদিন যেতে না যেতে, মেয়েটা বিভিন্ন রকম সমস্যার সম্মুখীন হয়। তাই মা-বাবা দেরকে বলতেছি টাকা পয়সা প্রকৃত সুখ না। মেয়েটাকে বিয়ে দেওয়ার আগে ভালোভাবে সেই ছেলেটা সম্পর্কে যাচাই-বাছাই করে নিন। ছেলেটার যোগ্যতা,সততা, আদর্শ, কর্মঠ এবং ধার্মিক পুরুষ কিনা।দালান কোটা টাকা পয়সা হলেই আপনার মেয়েকে যে সুখে রাখবে বিষয়টা এরকম না।
মনে রাখবেন,একটা কথা। মেয়েরা সুখি হয় তার স্বামীর ভালোবাসায়।

দালান কোটা,ধন সম্পত্তিতে সুখি হওয়া যায় না......✍️

কপি: গোবিন্দগঞ্জ বার্তা

02/06/2024

আমার বিয়ের পাঁচ বছর হতে চলল। কোনো বাচ্চা কাচ্চা এলো না। খুব শখ করেই বাবা দুই বোনকে একই পরিবারে দুই ভাইয়ের সাথে বিয়ে দিয়ে ছিলেন।
আমার বিয়ের তিন বছর পর আমার দেবরের সঙ্গে ছোট বোনের বিয়ে হয়। শাশুড়িমা আমাকে প্রথম প্রথম ভালোবাসলেও বাচ্চাকাচ্চা না হ‌ওয়ায় এখন উনি সব সময় আমার উপরে রেগে থাকেন, সব জিনিসে ভুল ধরেন।
বাধ্য হয়েই স্বামীকে নিয়ে হাসপাতালে গেলাম টেস্ট করাতে। রিপোর্টে এলো আমি বন্ধ্যা। আমার কখনো বাচ্চা হবেনা। আমার স্বামীও এখন আর আমায় তেমন গুরুত্ব দেয় না।

রিপোর্টের কথা জানার পর আমার শাশুড়িমা আমায় বললেন , আমার বড় ছেলেকে আবার বিয়ে দেবো, সংসারের তো একটা আলোর প্রয়োজন আছে। তুমি থাকতে পারো এই বাড়িতে সমস্যা নাই।

আমি জানি আমার স্বামীও তাই চায়, তাই মেনে নিলাম। কারণ আমার আদরের ছোট বোন যে দেবরের বউ। আমি কিছু বললে যদি তার সংসার ভেঙ্গে যায়।
বিয়েটা হয়ে গেল। এখন আমার স্বামী ওর নতুন বউকে নিয়ে ব্যস্ত। আমি একটা ছোটো জব করতে লাগলাম নিজের জন্য।

দু'বছরের মাথায়, আমার বোনকেও শাশুড়িমা যা তা বলে কথায় কথায় অপমান করতে লাগলেন। আমার বোন আমার কাছে এসে কাদঁতো।
একদিন আমার শাশুড়িমা বোনকে বললেন, তোর বোনও বাচ্চা দিতে পারেনি আমার বড় ছেলেকে, তুইও তোর বোনের মতোই বন্ধ্যা নাকি।
আমার শাশুড়িমার এই কথা আমার গায়ে জ্বালা ধরানোর জন্য যথেষ্ঠ ছিল।
আমার দেবরও আমার বোনকে নিয়ে পরীক্ষা করাতে গেল।

রিপোর্টে এলো,
আমার ছোটো দেবর কোনোদিন বাবা হতে পারবে না, হয়তো ভাগ্যের চাকা এভাবেই ঘুরে যায়,

আমার শাশুড়িমাকে ওইদিন বলতে শুনেছিলাম,
দেখো মা তুমি মেয়ে মানুষ, আমার ছেলে তো তোমায় ভালোবেসে বিয়ে করেছিল তাইনা.? তুমিও তাকে অনেক ভালোবাসো, জীবনে তো বাচ্চাই সব না, আমরা ক'দিনই বা বাঁচবো।
কষ্ট করে থেকে যাও আমার ছেলের ভালোবাসায়, সে তোমায় আগলে রাখতে চায়। তুমি ছেড়ে গেলে সে ভেঙে পড়বে।

আমার বোন আমার দিকে তাকিয়ে একটা মুচকি হেসে আমার শাশুড়িমার হাত ছেড়ে দিয়ে বলল,

মা একদিন আমার বোনকে আপনি বলেছিলেন মেয়েদের জীবনে বাচ্চাই সব। মা না হলে তাদের জীবনের কোনো মুল্য নেই।
সেদিন আমার বোনটা খুব ভেঙে পড়েছিল, আমার বোনের ভালোবাসার মানুষটাকে আপনি অন্যের হাতে তুলে দিয়েছিলেন।
তখন কোথায় ছিল আপনার এই ন্যায় কথা?

শাশুড়ি লজ্জায় চোখ নামিয়ে নেয়, সাথে থাকা আমার স্বামীও।

আমি ওইদিন আমার বোনকে অবাক হয়ে দেখেছিলাম। ও আমার হাত ধরেই ওবাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে এলো।

আজ আমার বোনের দ

02/06/2024

মাত্র ছয় দিনে আল্লাহ তায়ালা দুনিয়া সৃষ্টি করেছিলেন
তিনি আপনার অবস্থান ও এক সেকেন্ড
পরিবর্তন করতে পারেন 🌱🌷

চোখের পানি কে হাসিতে পরিনত করার ক্ষমতা
একমাত্র তার ই আছে
সুতরাং আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন 🌱🌷

হুমায়রা জান্নাত 🌱🌷

02/06/2024

চোঁখ নিয়ন্রণ ব্যতীত,
_____পাপ নিয়ন্রণ অসম্ভব।

(ইমাম গাজ্জালী রহঃ)

02/06/2024

যে শিক্ষা নারীকে ওড়না
বিহীন করে দেয় এবং প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষকে হাফপ্যান্ট পরতে শেখায়,
সে শিক্ষা কখনো জাতির
মেরুদণ্ড হতে পারে না!

02/06/2024

মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র........
একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।
সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।
অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারণ চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও

02/06/2024

বিয়ের পর আমার স্বামী আরও একটা বিয়ের কথা জানালো। আমি আয়নার সামনে বসে নিজেকে দেখছিলাম৷ আমি তখন পঁয়ত্রিশের কাছাকাছি একজন মহিলা। আমার চুলে অল্প পাক ধরা শুরু হয়েছে। মুখের চামড়ায় টান ধরা শুরু হয়েছে। শরীরে অতিরিক্ত মেদ তৈরি হয়েছে। নটা পাঁচটা অফিসের পর নিজেকে দেখার সুযোগ হয়ে উঠে না আর।

অপরদিকে অনন্যার বয়স তেইশ কিংবা চব্বিশ অথবা তারচেয়ে কম বা বেশি। কিছু কিছু মানুষের বয়স ঠিক আন্দাজ করা যায় না বলে ওর বয়সটাও আমি বুঝি না। আমার মেয়ে নেহার জন্মদিনে প্রথম দেখলাম। মেয়েটা সুন্দরী। আমার স্বামীর অফিসের নতুন কলিগ। বেশ ভাব তাদের। সুন্দরী মেয়েদের সাথে সব পুরুষের সখ্যতা থাকাটা স্বাভাবিক। আমি ওসবে নজর না দিলেও অন্যরা কথাটা আমার কানে দিয়েছিল।
আমার মা এসে বলল, জামাইয়ের মতিগতি ভালো দেখছী না, সময় থাকতে আটকা।
আমি হাসলাম। স্বামী কি গোরু ছাগল না-কি যে আটকে রাখব!
আমাদের দুই ছেলে মেয়ে। সাত বছরের ছেলে বিনোদ আর তিন বছরের মেয়ে নেহা।

আমি আমার স্বামীকে সন্দেহ করি না কখনও। তার উপর রাগ দেখিয়ে বাপের বাড়ি চলে যাইনি। তার পাশে থেকে চেয়েছি তাকে বুঝাতে। তার নতুন বিয়ের কথা শুনেও চিৎকার চেঁচামেচি করি নি, স্বাভাবিকের মতোই দুজনে একই ঘরেই থেকেছি।

শুক্রবার সকাল সকাল ছেলেমেয়েদের মায়ের কাছে পাঠিয়ে দিলাম। আমার স্বামীকে বললাম, তোমার সাথে একটু বাইরে বেড়াতে যেতে ইচ্ছা করছে৷ সেও রাজি হলো যেতে। অনেক বছর পর দুজনে একটা রিকশায় চড়লাম, বাতাসে আমার চুল উড়ছিলো। আগের দিনগুলোর মতো আমার স্বামী আমার চুল সরিয়ে দিচ্ছে না, আমি লজ্জাও পাচ্ছি না আর। তবে ভালো লাগছিল।

আমরা শহরের একটা শিশু সদনে এসেছি। আমার স্বামী আমার হাত চেপে ধরে বলল, "এটা কি ঘুরতে আসার জায়গা না-কি? এখানে কেন?" আমি তার উত্তর না দিয়ে তাকে নিয়ে ভেতরে ঢুকলাম। আমরা ভেতরে গেলাম। অফিস-রুমে অনুমতি নিয়ে ভেতরের সবগুলো বাচ্চাদের থাকার জায়গাগুলো দেখলাম।
আমার স্বামীকে বললাম," বিনোদ আর নেহার থাকার জন্য আজকেই ব্যবস্থা করে যাব না-কি পরে একদিন আসবো?"

" তুমি কি পাগল হয়েছ, ওরা এখানে কেন থাকবে? এখানে তো অনাথ বাচ্চারা থাকে। আমাদের ছেলে মেয়েরা কি অনাথ না-কি! "

"তুমি আরেকটা বিয়ে করলে আমি কি বিয়ে না করে বাচ্চাদের নিয়ে থাকবো? আমার বিয়ে হলে আমার স্বামী কিংবা তোমার বউ নিশ্চয়ই আমাদের বাচ্চাদের দেখবে না। তাই আগেই ব্যবস্থা করে যাওয়া ভালো। ভেতরের পরিবেশ তো দেখলেই, বাড়ি গিয়ে জানাবে।"

" এইরকম প

02/06/2024

#২ মিনিট সময় নিয়ে লেখাটা পড়লে বদলে যেতে পারে আপনার জীবন।

এক ডিভোর্সি বোনের খোলাচিঠি।

জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই ঠুনকো কারণে সংসারগুলো ভেঙে না পড়ুক।

আমি তেত্রিশ বছর বয়সী একজন নারী। আমাদের বিয়ে হয়েছিল দুই পরিবারের সম্মতিতে। সংসারও টিকে ছিল অনেকগুলো বছর। আমাদের একটা মেয়েও আছে, ওর বয়স ৮ বছর।

আমার স্বামীর স্বভাব-চরিত্র সবই বেশ ভালোই ছিল। শুধু একটু বদমেজাজি। অবশ্য তাও সবসময় না, মাঝেমধ্যে। মানুষ ভাবে ওর বদ রাগের জন্যই বুঝি আজ এই অবস্থা, কিন্তু আমি জানি, আমাদের সমস্যার শুরুটা ওর দিক থেকে হয় নি।

সব সংসারেই তো টুকটাক কিছু সমস্যা থাকে। ওরকম আমাদের মধ্যেও মাঝেসাঝে ঝগড়া-ঝাটি হতো। কিন্তু ঝগড়া বাধলেই আমি তল্পিতল্পা গুছিয়ে বাপের বাড়ির দিকে হাঁটা দিতাম। বাপের বাড়িতে বোনরাও আসতো, আর ভাইরা তো ছিলই। ওদের কাছে কেদেকেটে সব বলতাম। তখন সবাই ওকে ফোন করে কথা শোনাত। আমার মেজো বোন তো রীতিমত অপমান করত!

আমার কাছেও মনে হতো, ঠিকই আছে। কত বড় সাহস, আমার সাথে লাগতে আসে। আমাকে নিজের মতো চালাতে চায়। আমার মধ্যে কেমন একটা জেদ কাজ করতো। ওর কাছে ছোট হব, ওর কাছে নিজের ভুল স্বীকার করব, মাফ চাইব, এটা ভাবতেই পারতাম না। উল্টো বড় গলা করে বলতাম, “ডিভোর্স দাও! তোমার মতো লোকের সাথে কে সংসার করে?”

নাহ, ডিভোর্স আমি কখনোই মন থেকে চাই নি। ওটা ছিল মুখের কথা।

ওর সামনে ছোট হওয়ার চাইতে ডিভোর্স চাওয়াই আমার কাছে সঠিক মনে হতো।

একদিনের কথা এখনও মনে পড়ে। সেদিন ছোট একটা ব্যাপার নিয়ে তর্ক করতে করতে দুজনেই খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছি। রাগে আমার শরীর কাঁপছে। যা মুখে আসছে তাই বলছি। তুই-তোকারি, গালিগালাজ, অপমান কিচ্ছু বাদ যায় নি। এক পর্যায়ে সহ্যের বাধ ভেঙে ও আমার গায়ে হাত তুললো!

এর আগে কিংবা পরে কখনোই ও আমার গায়ে হাত তুলে নি। কিন্তু ঐ একটা থাপ্পড়, ওটাই যথেষ্ট ছিল।

আমি বাপের বাড়ি চলে গেলাম। আর হ্যাঁ বরাবরের মতো এবারও নিজের দিকটা না বলে খালি ওর দিকটাই বলে গেলাম। মানুষের দোষ দিয়ে আর কী লাভ! সবাইকে যা বলেছি, সেটার উপর ভিত্তি করেই তারা বিচার করেছে। পরিবারের সবাই বললো, এমন ছেলের সাথে সংসার করার কোনো দরকার নাই। মামলা ঠুকে দাও।

আমি সবার পরামর্শে মামলা করলাম।

ওর নামে নারী নির্যাতনের কেইস করা হল। খুব দ্রুতই ওকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেল। ওর পরিবার থেকে মুরুব্বিরা এসে বার

02/06/2024

আপনার স্ত্রী যখন আপনার কাছ থেকে সময়,যত্ন,ভালোবাসা কম পাবে,তখন দেখবেন সে তার চাহিদা বাড়াতে থাকবে!

শাড়ি,গয়না,আসবাবপত্র, কিংবা ঘর সাজানোর যাবতীয় জিনিস কিনতে বায়না ধরবে।বিলাসবহুল জীবনযাপন করতে চাইবে।

আপনার থেকে যখন সময়,যত্ন কিংবা ভালোবাসা পাবে না,তখন সে অন্যকিছুতে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে চাইবে!

আবারঃ
আপনার স্বামী যখন আপনার কাছ থেকে মানসিক এবং শারীরিক সাপোর্ট পাবে না,তখন তার মেজাজ খিটখিটে থাকবে আপনার সাথে!অকারণে ঝগড়া করবে,সব কাজে ভুল ধরা শুরু করবে!

স্ত্রী যদি মানসিক কিংবা শারীরিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হয়,তবে সে পুরুষ কখনো সফলতার মুখ দেখতে পারে না!সে থাকবে কেবলই হতাশাগ্রস্ত!

সত্যি বলতে;
পুরুষ মানুষ সব সহ্য করতে পারে,শুধু তার শারীরিক কিংবা মানসিক চাহিদার অপূর্ণতা সহ্য করতে পারে না!আপনি আপনার স্বামীর সাথে যত শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখবেন,আপনাদের মাঝে তত দূরত্ব বাড়তে থাকবে!

জানেন তো?
মানুষ তার সঙ্গীর অবহেলা পেলে;মনে জেদ,তেজ আর রাগ পুষতে থাকে!যা একসময় অনেক বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়,সংসারে তৃতীয় পক্ষের আগমন ঘটে,সম্পর্ক বিচ্ছেদে রূপ নেয়!আর তখন পাশাপাশি এক বিছানায় থেকে শুধু নামেমাত্র সংসারের দায়িত্ব পালন করে গেলেও,মনের দূরত্বটা আজীবন থেকে যায়!

সংসারে স্বামী-স্ত্রীকে থাকতে হয় একে-অপরের পরিপূরক হিসাবে।পরস্পর পরস্পরের দোষ না খুঁজে বরং পরস্পরের যেটা প্রয়োজন,তা পরস্পর মিলেই মিটিয়ে নিন।একজনের মানসিক সাপোর্ট লাগলে,তাকে মানসিক সাপোর্ট দিন,সময় দিন,যত্ন দিন।অপরজনের শারীরিক সাপোর্ট লাগলে,তার শারীরিক চাহিদা পূরণ করুন।কেউ কাউকে দোষারোপ না করে,পরস্পরের মন জুগিয়ে চলার চেষ্টা করুন।

পৃথিবীর সবকিছুই ক্ষণস্থায়ী!
সংসার জীবনে অশান্তি নিয়ে,পৃথিবীর কোনো মানুষই ভালো থাকতে পারে না–কস্মিনকালেও না!

লেখায়ঃ- Md. Fahad Mia🌼

25/04/2024

যাকে আপনার ভালো লাগে
তাকে ভালোবেসে জীবন টা
নষ্ট না করে ,
যে আপনাকে ভালোবাসে তাকে
ভালোবাসুন।

24/04/2024

পুরুষের যৌনতাকে সম্মান করতে শেখ! কারণঃ

পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তার কাছে তুমি এত স্পেশাল! আকর্ষণ আছে বলেই তুমি এত পাত্তা পাও, প্রায়োরিটি পাও! পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তুমি রাস্তায় সেজেগুজে বের হও, যাতে পুরুষরা তোমায় দেখে মুগ্ধ হয়! তুমি মুখে অস্বীকার করলেও তোমার অবচেতন মন এটাই চায়! পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তুমি বিপদে পড়লে বহু পুরুষ এগিয়ে আসে সাহায্যের জন্য! সর্বোপরি পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তুমি দুনিয়ার মুখ দেখতে পেরেছো!

পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই সারাদিন খেটে তোমার পছন্দের শাড়ি নিয়ে বাড়ি ফেরে! আবার শপিং এ নিয়ে যায়! দু-লাইনের ছন্দ লিখে অথবা কয়টা সেলফি দিয়ে যে শতশত রিয়্যাক্ট পাও, সে পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই! সাদা চামড়াকে পুঁজি করে স্বল্পবসনা হয়ে যে সেলিব্রেটি বনে যাও, সে পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই!

যৌন আকর্ষণ আছে বলেই সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিমান ও মানবকূলের সেরা শক্তিশালী প্রাণী পুরুষ তোমার অসুন্দর চেহারা, চাঁপা রং, শারীরিক গঠন বা তোমার দুর্বলতাকে বিদ্রূপ না করে ভালবাসার চাদরে ঢেকে দেয়! যৌন আকর্ষণ আছে বলেই পুরুষ তোমাকে ভালবাসে, সন্মান করে, সমীহ করে চলে, আদর করে, সব আবদার আহ্লাদ পূরণ করে, সারাজীবন আগলে রাখে! পূরুষ বৃদ্ধ হলেও তার যৌন আকর্ষণ বৃদ্ধ হয়না বলেই তোমার সারাজীবন ভালোবাসার দায়িত্ব নেয়!

পুরুষের যৌন আকর্ষণ না থাকলে একটা বিড়াল রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলে যেমন কারো ভ্রূক্ষেপ হয় না, তোমার বেলাতেও তেমন ঘটতো! যৌন আকর্ষণ না থাকলে পুরুষ এতোটাই ডমিনেটিং হতো যে নারীজাতি তথা মানবজাতি বিলুপ্ত হয়ে যেতো! যৌন আকর্ষণ না থাকলে প্রতিটি পুরুষ হতো নারীবিদ্বেষী!

সুতরাং, ঢালাওভাবে পুরুষের যৌনতাকে দায়ী না করে নিজেদের ত্রুটিগুলোও শুধরে নিতে শেখো!

এম.এম.রহমান
ভালো লাগলে আরো নিত্য নতুন রোমান্টিক
গল্প পেতে এখনি পেজে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকুন।

24/04/2024

লেখাটা ১ বার হলে-ও পড়ুন।
"স্রষ্টা বলেছেন, 'তুমি যাকে'ই আমার চেয়ে বেশি ভালোবাসবে', আমি তাকে'ই তোমার কাছ থেকে দূরে নিয়ে যাবো। এবং তোমাকে একা করে রাখব।"
তিনি আরও বলেছেন, 'কখনো বলবেনা আমি তাকে ছাড়া বাঁচবোনা।' তবে আমি তাকে ছাড়াই তোমাকে বাঁচাবো। এবং পেছনের অনুগত সব আবেগ কেড়ে নিয়ে, তোমাকে দিব্যি সামনে নিয়ে যাব!
তুমি কী দ্যাখো না? ঋতুরাও বদলাতে থাকে। ছায়া দেয়া গাছের পাতাও যায় শুকিয়ে। ধৈর্য্যে হারিয়ে যায়। কিন্তু তোমার স্রষ্টা ধৈর্যশীল ও পরম দয়ালু, সেই ঝরে যাওয়া পাতার ডাল থেকেই আবার সবুজ পাতা গজায়, তুমি কী দ্যাখো না তোমার স্রষ্টার এই নিদর্শন? যে মানুষটাকে তুমি নিজের অংশ ভাবতে, সেই মানুষটাই একদিন অচেনা হয়ে যায়। তোমার মন ভেঙে যায়!
এমনকি তোমার বন্ধুও শত্রুতে পরিণত হয় আর শত্রুও খানিক সময় পরে পরিণত হয় বন্ধুতে। যে মানুষটাকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসতে সেও প্রতারণা করে। তবে তুমি কেন স্রষ্টা বিমুখ হয়ে মানুষকে ভরসা করো? অদ্ভুত এই পৃথিবী!
যখন তুমি ভাবো এটা হবেনা কখনো, কিন্তু পরোক্ষণে সেটাই হয়। সেটাই হবার নয় কী? তুমি বলো, 'আমি পড়বোনা' অথচ তুমি পড়ো। তুমি বলো, 'আমি বিস্মিত হবোনা!' অথচ তুমি রোজ বিস্মিত হও।
এবং সবচেয়ে বিচিত্র বিষয় হচ্ছে- তুমি বলতে থাকো 'আমি মরে গেছি' অথচ তুমি বাঁচো। অথচ তুমি বেঁচে থাকো। তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচায়, তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচিয়ে রাখে!

-মাওলানা জালালউদ্দিন মোহাম্মদ রুমি

Address

Kalmakanda

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when INSAF DV posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to INSAF DV:

Videos

Share