12/11/2024
বাংলাদেশের তাবলিগের ৬ জন শুরা সদস্য তথা নীতিনির্ধারকদের ৪ জনই সাদ সাহেবের বিরুদ্ধে। তাদের চারজনই আলেম। দুজন সাদ সাহেবের পক্ষে। তারা দুজনের কেউ আলেম নন। সংখ্যাগরিষ্ঠতার বিবেচনায় চারজনের মতামতই প্রাধান্য পাওয়ার হকদার।
কাকরাইল মারকাযের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মাওলানা যুবায়ের সাহেব। দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তিনিই এ প্রতিষ্ঠানের প্রধান। তার সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
নিজামুদ্দিন মারকাজ সাদ সাহেব দখল করে আছেন সেখানে কোন ভাগ নাই। শুরার পক্ষের তাবলিগের প্রবীণ মুরব্বীদেরকে অন্যায়ভাবে সাদ সাহেব বের করে দেন তার প্রভাব বেশি থাকার কারণে। বাংলাদেশেরও কাকরাইল মারকাজ ও টঙ্গী ময়দানে কোন ভাগ চলতে পারেনা। কারণ সকল আলেম উলামা ও তাবলিগের নব্বই ভাগ সাথী সাদ সাহেবের বিপক্ষে তাই মারকাজ তাদের নিয়ন্ত্রণেই থাকতে হবে।
সরকার পাকিস্তানকে দেখতে পারে সেখানে তাবলিগের কোন ভাগ নাই সবকিছু আলেমদের তত্বাবধানে এককভাবে চলছে। এজন্য সেখানে সংঘাতও হচ্ছেনা। ভাগাভাগির সুযোগ রাখার অর্থই হলো সংঘাতের রাস্তা উন্মুক্ত রাখা।