Gaming

Gaming ফলো দিলে ফলো ব‍্যাক পাব‍েন
(12)

14/12/2023

Follow to follow back

ইকবালের জন্ম দিনে গেছিলাম আমার ভাগে এইটা পড়ছে😄😄😄😄😄
03/08/2023

ইকবালের জন্ম দিনে গেছিলাম আমার ভাগে এইটা পড়ছে😄😄😄😄😄

23/07/2023
11/07/2023

বল্টু ব্যাংকে গিয়ে একমহিলা কর্মকর্তীকে বলল🙂

বল্টু :- এই শালী,আমি Account খুলুম।🙄

মহিলা কর্মকর্তী :- দেখুন, ভদ্রভাবে কথা বলুন🫡

ল্টু :- তোর ভদ্রতার গুল্লি মারি !🫠 Account খুল জলদি ৷🤗 মহিলা কর্মকর্তী ম্যানেজারের কাছে গিয়ে অভিযোগ করল।🥹

ম্যানেজার :- কি ব্যাপার, আপনি এত অভদ্র আচরণ করছেন কেন ?😒

বল্টু :- অভদ্র আচরণের খেতায় আগুন৷😬 শালা, আমি লটারীতে ১০ কোটি টাকা পাইছি ৷🫢 Account খুলব কেমনে হেইডা ক !☺️

ম্যানেজার :- আরে স্যার আপনি এই হারামজাদীর সাথে কিসের কথা কন ?🫣😐

স্যার আপনি আমার সাথে আসেন🥱🤣

Only f***y post follow page You Serious??

10/07/2023

বল্টু একটা ফেইক আইডি
খুললো । নাম
দিল ” নুসরাত
জাহান ” । . কিছু মেয়ে frnds
এড
দিলো । অনেকজনে
একসেপট ও করলো । . এর মধ্যে
“অপর্ণা
ইসলাম “
নামে একটা মেয়েকে ওর খুব
ভালো
লাগলো । বল্টু
সবসময় ওর সাথে চ্যাট করতো
, ওর আসল
পরিচয় টা
না বলেই । . তো আস্তে
আস্তে ওর
সাথে অনেক ভালো friendship
করলো
। . একদিন তারা দেখা
করার সিদ্দান্ত নিল। বল্টু
“অপর্ণা
ইসলাম “কে অনেক
ভালোবেসে ফেলেছিল । .
বল্টু ভাবল
দেখা করার পর
সব সত্য বলে দিবে । পরে যা
হওয়ার
হবে। তো যে
জায়গায় ” অপর্ণা ইসলাম “
দেখা
করার কথা বলেছিল ,
বল্টু ওই জায়গায়ই গিয়ে
দেখল ……… . . . . . ওই জায়গায় ওর ছোট ভাই
সল্টু
দাড়িয়ে আছে । বল্টু তো
অবাক। . ওর কাছে গিয়ে বলল
তুই
এখানে কী
করছ ???. . সল্টু : আমি ” নুসরাত
জাহান “
এর সাথে
দেখা করতে আসছি । বল্টু :
মানে ?? .
সল্টু : আমি
ফেসবুকে একটা ফেইক আইডি
দিয়ে
একটা মেয়ের সাথে
চ্যাট করছি পরে ওকে
ভালোবেসে
ফেলেছি । আমি ওর সাথেই
দেখা
করতে এসেছি । . বল্টু : তোর
ফেইক
আইডির নাম কি ??? . সল্টু : “
অপর্ণা
ইসলাম “
****
বল্টু বেহুঁস
😂😂😂😂

08/07/2023

21/06/2023

Can't wait 😊
𝙄𝙁 𝙔𝙊𝙐 𝙁𝙊𝙇𝙇𝙊𝙒 𝙈𝙀.... 𝙄 𝙁𝙊𝙇𝙇𝙊𝙒 𝙔𝙊𝙐
✌️💪
𝐅𝐎𝐋𝐋𝐎𝐖 𝔽𝕆ℝ 𝐅𝐎𝐋𝐋𝐎𝐖
🙏ℙ𝕃𝕊 𝔽𝕆𝕃𝕃𝕆𝕎 𝕄𝔼 🤝
𝐓𝐇𝐀𝐍𝐊 𝐘𝐎𝐔 𝐒𝐎 𝐌𝐔𝐂𝐇 🙏🤍💞

21/06/2023

Count me in

Gaming Gaming With Alpha ツ Sultana's & lifestyle

20/06/2023

👉কবি বলেছেন 👈
😜যেখানে দেখো সুন্দরী রমনী😜
ছুরে মারো এক মগ পানি
পাইলেও পাইতে পারো
ময়দার ভিতর কয়লার খনি🤭🤭

18/06/2023

🥀বাবা 🥀

ইতিহাসের পাতায় এক মহানায়ক..! 🥀🙂❤️

16/06/2023

Let's Grow Together guys

14/06/2023

follow to follow

14/06/2023

Lets start grow you're page
GamingJennifer DelfinJanz DacorpDark LoveE.A. BodyWorkE.A. BodyWork BodyWorkSultana's & lifestyleMuzamal DhotherMollah vlogEmon hosen officialAkkas KhandokarReean International Bangladesh and JapanMaybe Its Maybe Its You. Yes!! Ikaw Na NgaMaybe Its You. Yes!! Ikaw Na Nga Maybe Its You. Yes!! Ikaw Na NgaMaybe Its You. Yes!! Ikaw Na NgaMaybe Its You. Yes!! Ikaw Na Nga Ikaw Na NgaKazi Khalid OfficialJoyDev Mitraমায়ার ঠান

14/06/2023

5k follow done

13/06/2023

follow to follow
GamingJanz DacorpJennifer DelfinDark LoveE.A. BodyWorkE.A. BodyWork BodyWorkMuzamal DhotherMollah vlogSultana's & lifestyle

13/06/2023

Lets grow together GamingJennifer DelfinJanz DacorpE.A. BodyWorkE.A. BodyWork BodyWorkDark LoveEmon hosen officialSultana's & lifestyleMollah vlogReean International Bangladesh and Japan

13/06/2023

Lets grow together T.upvisionJanz Dacorpromundus.tSultana's & lifestyleEmon hosen officialJennifer DelfinGamingDark LoveGaming With Alpha ツ

13/06/2023

Lets grow together GamingJennifer DelfinJanz DacorpMuzamal DhotherE.A. BodyWorkE.A. BodyWork BodyWorkAkkas KhandokarKazi Khalid OfficialMollah vlogMaybe Its Maybe Its You. Yes!! Ikaw Na NgaMaybe Its You. Yes!! Ikaw Na Nga Maybe Its You. Yes!! Ikaw Na NgaMaybe Its You. Yes!! Ikaw Na NgaMaybe Its You. Yes!! Ikaw Na Nga Ikaw Na NgaDark Love

13/06/2023

Create a STORM
by Follow To Follow
🔙🔙🔙🔥🔙🔥🔙
JennifeJennifer DelfinGJennifer DelfinGamingJanz DacorpDJanz DacorpDark LovezDark LoveMuzamal DhotherrMuzamal Dhother

10/06/2023

🥴-পরীক্ষায় প্রশ্ন আসছিল🙄

-প্রতিবেশি কাকে বলে?😏

- আমি লিখে দিয়ে আসছি

-পরের সুখে জলে বেসি✌🏻

-অন্যের দুঃখে খুব খুসি 😁

-শুনে কম রটায় বেশি🤨

-পিছনে বাশ সামনে হাসি,,😂

-একেই বলে প্রতিবেশি,,☺

12/05/2023

আজকের খেলা

08/05/2023

স্ত্রী চিঠি লিখছে স্বামীর কাছে। কিন্তু, দাড়ি-কমা সম্বন্ধে কোন জ্ঞান না থাকায় ভুল স্থানে দাড়ি বসাতেই সেই প্রিয় চিঠি হয়ে গেল আজব চিঠি !
চিঠিটি হলো••••

" ওগো, সারাটা জীবন বিদেশেই কাটালে এ ছিল। তোমার কপালে আমার পা। আরো ফুলিয়া উঠিয়াছে উঠানটা। জলে ডুবি*য়া গিয়াছে ছোট খোকা।স্কুলে যেতে চায় না ছাগ*লটা। সারাদিন ঘাস খাইয়া ঘুমাইয়া থাকে তোমার বাবা। বার মাস পেটের অসু*খে ভুগি*তেছে বাগানটা।

আমে ভরিয়া গিয়াছে ঘরের চালটা। স্থানে স্থানে ফুটো হয়ে গিয়েছে গা*ভীর পেট। দেখিলে মনে হয় বাচ্চা দিবে করিম এর বাপ। রোজ দুই হালি করিয়া ডিম দেয় বড় বউ। রান্না করিতে গিয়া হাত পু*ড়িঁ*য়া ফেলেছে কু*কুর ছানাটা। সারাদিন লেজ নাড়িয়া খেলা করে বড় খোকা। দাড়ি কাটিতে গিয়ে গাল কাটিয়া ফেলেছে নুড়ীর মা। প্রসব বেদনায় ছটফট করিতেছে নুড়ীর বাপ। বার বার ফিট হইয়া যাইতেছে ডাক্তার। সাহেব আসিয়া গিয়াছে। এমতাবস্থায় তুমি বাড়ী আসিবে না । আসিলে অত্যন্ত দুঃখিত হইব।

ইতি
তোমার বউ।
Collected

07/05/2023

নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও পুরুষ মৌমাছি কেন স্ত্রী মৌমাছির সাথে মিলন করে?

এরা মৃত্যুর জন্য মোটেও ভয় পায় না।একজন মানুষকে মারতে হলে প্রায় ১১০০ হুলের বিষ প্রয়োজন। আনুমানিক ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য ১১০০ মৌমাছি প্রায় ৯০ হাজার মাইল পথ ঘুরতে হয়। যা কিনা চাদের কক্ষপথের প্রায় তিনগুণ!

ফুলের হিসাব করলে দেখা যায় ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য প্রায় ৪০ লক্ষ ফুলের পরাগরেণু স্পর্শ করতে হয়। সবকিছু ঠিক থাকলে ভালো মৌসুমে প্রায় ৫৫ কেজি মধু জমা হয়। এসব তথ্য থেকে আমরা বুঝতে পারি কর্মী মৌমাছি কি পরিমাণ পরিশ্রমী।

অপরদিকে রাণী মৌমাছি শুধু খায় আর ডিম পারে!
রাণী প্রতিদিন ১৫০০ থেকে ২৫০০ ডিম দেয়। পুরুষ মৌমাছির স্বভা বেশ অদ্ভুত। এরা জীবনেও কোন কাজ করে না, এমনকি কর্মী মৌমাছিকে এদের খাবার পর্যন্ত মুখে তুলে দিতে হয়। এদের জীবনের একমাত্র লক্ষ হলো রাণী মৌমাছির সাথে মিলিত হওয়া!

মিলন মৌসুমে প্রতিদিন দুপুরবেলা চাকের সর্বাধিক সক্ষম পুরুষ মৌমাছিগুলো একটি নির্দিষ্ট স্থানে ভিড় জমায় যাকে বলা হয় পুরুষ ধর্মসভা!

ঠিক একই সময়ে চাক থেকে রাণী মৌমাছি ঘুরতে বের হয়, যাকে বলা হয় “দি মিটিং ফ্লাইট”

রাণী মৌমাছি হঠাৎ করে ঢুকে পড়ে পুরুষ ধর্মসভা এলাকায়। সে এসেই এক বিশেষ ধরণের গন্ধ ছড়িয়ে দেয়, যার ফলে শত শত পুরুষ মৌমাছি উত্তেজিত হয়ে পড়ে। এর পরপরই রাণী মৌমাছি উড়ন্ত অবস্থায় পছন্দমত পুরুষের সাথে মিলন করে। রাণী মৌমাছি একেবারে পর্যায়ক্রমে ১৮-২০টা পুরুষ মৌমাছির সাথে মিলিত হতে পারে!

অদ্ভুত ব্যাপার হল, যৌন মিলনের সময় পুরুষ মৌমাছির এন্ডোফেরাস বা যৌনাঙ্গ ভেঙ্গে যায় এবং তখনই মারা যায় পুরুষ মৌমাছি। এজন্যই এই মিলনকে বলা হয় “দি ড্রামাটিক সেক্সুয়াল সুইসাইড”।

একটি মৌচাক একটি মাত্র রাণী আ স্ত্রী মৌমাছি থাকে। রাণীকে কেন্দ্র করেই মৌচাক গড়ে ওঠে।

যদি কোন ডিম থেকে স্ত্রী মৌমাছির জন্ম হয় সে শিশু স্ত্রী মৌমাছিকে কর্মী মৌমাছিরা লুকিয়ে রাখে যেন রাণীর নজরে না আসে। রাণীর নজরে পড়লে ঐ শিশু স্ত্রী মৌমাছির নিশ্চিত মৃত্যু । শিশু রাণী মৌমাছিটি বড় হলে দুই রাণীর মধ্যে যুদ্ধ হয়। এতে দুটি পথ খোলা থাকে । হয় যুদ্ধে মৃত্যু ( একজন অপর জনকে হত্যা করে মৌচাকের কর্তৃত্ব গ্রহণ করে) না হয় দুজন আলাদা হয়ে পৃথক দুটি মৌচাক গড়ে তোলা।

অনাকাঙ্খিতভাবে যদি কোন রাণী মৌমাছি মারা যায় তবে সে খবর ১৫ মিনিটের মধ্যে সকল কর্মী মৌমাছি জানতে পারে এবং সম্মিলিতভাবে নতুন রাণী মৌমাছি তৈরি করার উদ্যোগ নেয়।

আরো কিছু অদ্ভুত বিষয় রয়েছে, যা জানলে আপনারা অবশ্যই অবাক হবেন,,, ৫০০ গ্রাম মধু তৈরিতে ২০ লক্ষ ফুল লাগে। শ্রমিক বা কর্মী মৌমাছি সারা জীবনে আধা চা চামচ মধু তৈরি করতে পারে। আরো একটা মজার ব্যাপার হলো, পৃথিবীতে মধু একমাত্র খাদ্য যা কখনোই পঁচে না!!!

সংগৃহীত

18/04/2023

হটাৎ পেটে কারো ছোঁয়া পেতেই চমকে উঠে কুহু।
মানুষ টা কে? এটা না দেখে কুহু আশেপাশে তাকিয়ে দেখে কেউ দেখছে কিনা?

তারপর এক ঝটকায় হাত টা সরিয়ে দিয়ে পেছনে তাকাতেই চিৎকার করে উঠে....

কুহু - আপনিইইই....

রেহান - ইয়াপ জানপাখি! বলেছিলাম না তুমি যেখানেই যাবে আমি তোমার ছায়ার মতো থাকবো।

কুহু - আপনার সাহস দেখে আমি অবাক না হয়ে পারছি না!!
আপনি আমায় ফলো করতে করতে আমার ভার্সিটি পর্যন্ত চলে এসেছেন?
দেখেই তো মনে হচ্ছে এক নাম্বারের গুন্ডা। অবশ্য আপনাদের মতো ছেলেদের এই একটাই কাজ মেয়েদের পিছু ঘুরঘুর করে তাদের বিরক্ত করা!

রেহান - হেই স্টুপিড গার্ল জাস্ট স্টপ।
কি কখন থেকে যা তা বলে যাচ্ছো তুমি!

কুহু - যা তা নয় সত্যিই তো বললাম! না হলে আপনি আমার পিছু নিলেন কেনো বলুন?
আর এখন আমার ভার্সিটিতেও ঢুকে পড়েছেন?
আপনি জানেন এখানে বাহিরের কাউকে ঢুকতে দেয়া হয় না। আমি চাইলে দারোয়ান কে দিয়ে এখনি আপনাকে ঘাড় ধরে বের করে দিতে পারি।
সো ভালোই ভালোই বলছি নিজ থেকে বের হয়ে যায়। নয়তো আমি দারোয়ান কে গিয়ে বলছি।

প্রণয় (রেহানের ফ্রেন্ড) - ইউ ক্রেজি গার্ল। জানো তুমি কার সাথে এই ভাবে বিহেভ করছো? চেনো তুমি ওকে? (রেগে)

প্রণয় আরও কিছু বলতে যাবে তার আগেই রেহান হাত দিয়ে ইশারা করে প্রণয় কে থামতে বলে।

রেহানের চোখ দুটো লাল হয়ে গেছে। রাগে রেহানের হাত মুষ্টিবদ্ধ করে রেখেছে।
কুহুর দিকে অগ্নি দৃষ্টি নিক্ষেপ করে আছে। চোখ দিয়ে যেনো আগুন বের হচ্ছে।

রেহান - তোমার সব কথার জবাব কাল পাবে। (রেগে)

রেহান আর এক মূহুর্ত না দাঁড়িয়ে চলে আসে সেখান থেকে।

কুহু রেগে রেহানের যাওয়ার দিকে তাকিয়ে আছে।

কিছুক্ষন পরই সানিয়া আর রিহা (কুহুর বান্ধবী) আসে।

সানিয়া - কুহু... কি হলো তোর?

রিহা - রেগে আছিস কেনো? বল না কি হলো?

কুহু কোনো জবাব দিচ্ছে না শুধু প্রচন্ড রেগে একদৃষ্টিতে মাটির দিকে তাকিয়ে আছে।

সানিয়া - রিহা তোকে বলেছিলাম তুই কুহুর সাথে থাক তা না তুইও আমার সাথে চলে গেলি। এখন কি করবো বল তো? ও কি জন্য রেগে আছে কিছুই তো বলছে না।

রিহা - আমার শাড়ির কুঁচি খুলে যাচ্ছিলো পায়ে লেগে। তোর সাথে না গেলেও পরে তো যেতেই হতো একা একা। তাই তো গেলাম তোর সাথে। ভেবেছিলাম দু'জন একসাথেই কমন রুমে চলে যাই। আর আমি তো কুহুকে বলেছিলাম আমাদের সাথে যেতে। ওইতো গেলো না।

সানিয়া - কুহু প্লিজ বল না তোর কি হয়েছে? (চিন্তিত হয়ে)

সানিয়া আর রিহা কুহুর রাগ সম্পর্কে ভালো করেই জানে। সহজে কুহুর রাগ ভাঙ্গানো সম্ভব না আর রেগে থাকলে মুখ থেকে কথা বের করাও সম্ভব না।

রিহা - সানিয়া চুপ থাক। নয়তো আরও রেগে যাবে। ও যখন কিছু বলতে চাইছে না থাক না।

কুহু - রাগবো না তো কি করবো বল! ঐ অসভ্য গুন্ডা ছেলেটা আজ ভার্সিটি পর্যন্ত চলে এসেছিলো।

রিহা - কোন অসভ্য? কার কথা বলছিস তুই?

সানিয়া - আমিও তো কিছু বুঝতে পারছি না। কুহু বুঝিয়ে বল কি হয়েছে? কে এসেছিলো?

কুহু - আরে তোদের বলেছিলাম না কাল। ঐ ছেলেটা আজও এসেছে। আর এসেই কালকের মতো আবার অসভ্যতামি করেছে। আমি তো এটাই বুঝতে পারছি না ও এখানে ঢুকলো কি করে?

সানিয়া - কুহু কুল ডাউন। দেখ আজ যেহেতু অনুষ্ঠান তাই বাহিরের সবাই আসতে পারে। এটা তো কমন তাইনা। আর ছেলেটা এসেছিলো তুই দেখিস নি? তুই চলে আসতি কমন রুমে! আমরা তো ঐ খানেই ছিলাম। তখন ওরে বুঝাই দিতে পারতাম মেয়েদের পিছু করার ফল। তাছাড়া কমন রুমে তো ছেলেদের যাওয়া নিষেধ ছিলো। সো কোনো ঝামেলা হতো না।

কুহু - আমি কি ওকে আসতে দেখেছি নাকি। ও কোথা থেকে এসে হটাৎ করে আমার পেটে টাচ করেছে। ইচ্ছে করছে ওর হাত দুটো কেটে কুকুর কে খাওয়াতে।

রিহা - বলিস কি? এই ছেলে তো আসলেই একটা অসভ্য।

সানিয়া - এই যাহহহ! এই বজ্জাত ছেলেটার জন্য আমাদের আনন্দ টাই মাটি হয়ে গেলো।

রিহা - সেটাই তো। আমি তো ভেবেছি ইচ্ছে মতো পিক তুলবো। তা আর হলো না। (হতাশ হয়ে)

কুহু - কেনো তোদের আনন্দ নষ্ট হবে কেনো? (ভ্রু কুঁচকে)

রিহা - কেনো আবার? ঐ হনুমান টা তো তোকে রাগিয়ে দিয়ে গেলো। আর তোর যা রাগ!
তুই রেগে থাকলে কি আমরা আনন্দ করতে পারবো বল তো?

কুহু - হুহহ হয়ছে। চল এবার।

সানিয়া - এই তোর রাগ কি চলে গেলো নাকি?

কুহু - হুম মঙ্গলগ্রহে পাঠিয়ে দিয়েছি। (হেসে)

সানিয়া আর রিহা ও হেসে দেয়।

এদিকে...

রেহান, প্রণয়, সোহান, তিয়াস পার্কে বসে আছে।

সোহান - দেখ রেহান আজ মেয়েটা তোর সাথে যে বিহেভ করলো! আমার তো মারাত্মক রাগ হচ্ছে।
বলে কিনা তোকে দারোয়ান দিয়ে বের করে দিবে!!

তিয়াস - হ্যা। আমার তো ইচ্ছে হয়েছিলো কষে একটা থাপ্পড় বসিয়ে দিই গালে। ফাজিল মেয়ে।

তিয়াসের কথা শুনে রেহান চোখ রাঙ্গিয়ে তিয়াসের দিকে তাকাতেই ভয়ে তিয়াস চুপ করে যায়।

রেহান - ভাবি হয় তোর বুঝতে পেরেছিস? নেক্সট টাইম যেনো আর এমন ভুল না হয়।

প্রণয় - ভাবি!! ঐ মেয়ে তো তোকে সহ্যই করতে পারে না আর তুই বলছিস ভাবি! হাউ ফানি!!

রেহান - মানতে পারেনি তো কি হয়েছে? মানতে তো ওকে হবেই। নিজ থেকে হোক বা জোর করে!

কুহু, রিহা আর সানিয়া একসাথে ছবি তুলায় ব্যাস্ত।

সানিয়া - ওওও ইয়ার! আজকের বসন্ত উৎসব আমার জীবনের বেস্ট বসন্ত উৎসব হবে!

রিহা - হুম!! অন্নেক ভালো লেগেছে।

কুহু - এবার চল না বাড়ি যাই। আমার ক্ষিদে পেয়েছে খুব।

সানিয়া - চল রেস্টুরেন্ট এ যাই।

কুহু - কিইই!! এই সাজে রেস্টুরেন্টে যাবো? পাগল হয়েছিস তুই?

রিহা - সো হোয়াট? চল না যাই।

সানিয়া - হুম চল প্লিজ না করিস না। আর আমাদের সাজ টা তো মন্দ না দেখেছিস না কতো কতো ছেলে আমাদের দেখছিলো! রেস্টুরেন্টে ও দেখবি সবাই আমাদের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকবে। (ভাব নিয়ে)

রিহা - এই তুই চুপ কর। যতো আজাইরা কথা। শাকচুন্নির দিকে নাকি সবাই তাকিয়ে আছে হুহহ।

সানিয়া - এটা কি হলো! আমি শাকচুন্নি? (রেগে)

কুহু - ওফফফ!! তোরা থাম না বাবা। চল তারাতারি।

সানিয়া - হুহহ।

রিহা, সানিয়া আর কুহু রেস্টুরেন্ট এ চলে যায়।

সানিয়া - কুহু তুই অর্ডার কর। আফটারওল তোর বেশি ক্ষিদে পেয়েছে!

কুহু - আপাতত পিৎজা অর্ডার করি। কিছুক্ষণ পর তো বাসায় যাবোই। আর বাসায় গেলে না খেয়ে থাকলে আম্মু আমার বারোটা বাজাবে।

রিহা - হুম সেই ভালো। আমার জন্যও পিৎজাই কর।

কুহু - সানিয়া তুই?

সানিয়া - পিৎজাই। সাথে কোল্ড কফি।

কুহু ওদের খাবারের অর্ডার দিয়ে দেয়।

সানিয়া - কুহু একটা কথা বলি? রাগ করিস না প্লিজ।

কুহু - রাগ করার মতো কিছু বলিস না তবেই হলো।

সানিয়া - না মানে... ঐ ছেলেটার সাথে তোর কিভাবে দেখা হয়েছিলো সব বল না প্লিজ।

কুহু - দেখ এই সব এখন না বলাই ভালো। শুধু শুধু মাথা গরম করতে চাইনা আমি বুঝতে পেরেছিস।

রিহা - সানিয়া প্লিজ চুপ কর। আবার রেগে গেলে তো আমার পিৎজা খাওয়া টাই মাটি হয়ে যাবে।

সানিয়া - ওকে তোর ইচ্ছে। বলতে হবে না শুধু জানতে চেয়েছিলাম তাই আরকি।

কুহু - আচ্ছা বাবা বলছি। তোদের বলেছিলাম না জেরিনের (কুহুর কাজিন) সাথে ঘুরতে যাবো। একটা পার্কে গিয়েছিলাম। আসলে আমাকে একা তো বের হতে দেয় না তাছাড়া একা ঘুরতেও মজা নেই তাই জেরিন কে নিয়ে বের হয়েছিলাম।
আমি আর জেরিন একসাথেই ছিলাম। জেরিন এতোদিন আমেরিকা ছিলো তো ও এতো দিন কিভাবে কাটিয়েছে ঐ খান কার মানুষজন এই সব নিয়েই গল্প করছিলো।
( জেরিন - আপি জানো আমার না এখানে তোমাদের সাথে থাকতেই বেশি ভালো লাগে। বাট বেড লাক থাকতে পারিনা। তবে আই উইশ স্টাডি শেষ হলে আমি তোমাদের এখানেই চলে আসবো।

কুহু - হ্যা। তুই আসলে আমারও অন্নেক ভালো লাগে। এমনিতে তো ভার্সিটিতে গেলে সানিয়া আর রিহার সাথেই শুধু আড্ডা হয় তাছাড়া বাসায় আর কেউ নেই যে আড্ডা দিতে পারবো অনেক বোরিং লাগে রে জানু।

জেরিন - আমার ওতো। ---- এই আপি দেখো না।

কুহু - কী দেখবো? (অবাক হয়ে)

জেরিন - আরে সামনে দেখো না।

কুহু - সামনে কী দেখবো বলবি তো? ভুত দেখবো নাকি? (কিছুটা রেগে)

জেরিন - ধুরর বাবা তুমিও না! এই সময় এমন একটা জায়গায় ভুত আসবে কোথা থেকে শুনি?
সামনে ঐ ছেলেটাকে দেখো ব্ল্যাক শার্ট কনুই অব্দি ফোল্ড করা, ব্ল্যাক জিন্স, চোখে সানগ্লাস, হাতে ব্ল্যাক ঘড়ি.... এতো মনে হচ্ছে ব্ল্যাক কিং। এতো হ্যান্ডসাম ছেলেও কি আছে আপি। আমর তো মনে হই এ নিশ্চয় কোনো হিরো। শুটিং করতে করতে এই পার্কে চলে এসেছে।

কুহু - এই তুই থামবি? কী কখন থেকে আরেক ছেলের গুনগান করে যাচ্ছিস। এই সব ছেলেদের দেখতে হ্যান্ডসাম হলে এরা ভেজালযুক্ত।

জেরিন - ভেজাল, ফরমালিন যাই বলো আপি আমি তো এই ছেলের উপর ৩০ কেজি ক্রাশ খাইছি।
এই ছেলে তো আমার রাতের ঘুম হারাম করে দিলো গো!! (ঢ্যং করে)

কুহু - রাতের ঘুম হারাম করলো কিভাবে শুনি? কয়টা রাত না ঘুমিয়ে কাটিয়েছিস শুনি? (ধমক দিয়ে)

জেরিন - আপি তুমি এতো আনরোমান্টিক কেনো বলো তো? এমন একটা ছেলে কে দেখে তো যে কেউ পাগল হবে আর তুমি এইসব কথা শুনাচ্ছো।

কুহু - তোর মতো তার ছিঁড়ে মেয়েই পাগল হবে।

জেরিন - আপি এই ছেলে তো দেখি এদিকে আসছে। কি হলো বলো তো!

কুহু - নে এবার ঠ্যালা সামলা। তখন থেকে বক বক করে যাচ্ছিস নিশ্চয় ছেলে শুনে ফেলেছে। এখন তোর বারোটা বাজাবে। যদি ছেলের গার্লফ্রেন্ড থাকে তাহলে তো কথাই নেই!!

জেরিন - আপি এইসব বলো কেনো? আমি তো এখানেই কথা বলছি এই ছেলে শুনবে কিভাবে এতো দূর থেকে।

কুহু - সেটাই তো ভাবছি।

চলবে...

প্রেমপিপাসা
প্রথম পর্ব
শিফা_আফরিন

17/04/2023

Please sent a star and help me.

11/04/2023

কি অদ্ভুত ওয়েদার! ১০ মিনিট রোদে বের হলেই, চেহারা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের সাথে হুবহু মিলে যাচ্ছে!

28/03/2023

Top promoters
Jennifer DelfinMemaPoko TVjasmine Balinon GamingKamote GamingBackhoe Operator Vlogeric quezonCasudo GamingSeyidonSKY PageShahid time 24Ro Be LynK.V tv Lyn official

22/03/2023

3.3K follow done

20/03/2023

3.2K follow done

Address

Kalapara

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gaming posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Gaming:

Videos

Share