সদ্য পাওয়া খবর

সদ্য পাওয়া খবর সর্বশেষ খবর পেতে আমাদের পেজে চোখ রাখু?

16/07/2023

ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির শীর্ষে বাংলাদেশ

17/05/2023
27/06/2022
পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। যান চলাচলের জন্য প্রস্তুত। অর্থনীতিতে ফুটবে পদ্মফুল।
05/06/2022

পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। যান চলাচলের জন্য প্রস্তুত। অর্থনীতিতে ফুটবে পদ্মফুল।

নাগরিক টিভির মাধ্যমে তারেক জিয়ার চাঁদবাজি ফাঁসবাংলাদেশবিরোধী ভয়ংকর অপতৎপরতায় নেমেছে স্বাধীনতাবিরোধী সাইবার সন্ত্রাসী চক্...
30/05/2022

নাগরিক টিভির মাধ্যমে তারেক জিয়ার চাঁদবাজি ফাঁস
বাংলাদেশবিরোধী ভয়ংকর অপতৎপরতায় নেমেছে স্বাধীনতাবিরোধী সাইবার সন্ত্রাসী চক্র । দণ্ডিত পলাতক ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মিনি-বস তারেক রহমানসহ একদল অপরাধীর চাঁদাবাজি মেশিনে পরিণত হয়েছে ‘নাগরিক টিভি’নামের একটি ইউটিউব-ভিত্তিক অবৈধ প্রতিষ্ঠান। নাগরিক টিভির নাজমুস সাকিব ও টিটু রহমান ব্ল্যাকমেইলিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী সংগঠনের কাছে ৬০ মিলিয়ন টাকা দাবি করেন। জানা গেছে, নাগরিক টিভির মালিকরা দাবিকৃত চাঁদাবাজির অর্থ প্রদানের জন্য স্থানীয় ব্যবসায়িক সংগঠনকে বেশ কয়েকটি ব্যক্তি এবং একটি সত্তার নাম এবং বিবরণ সরবরাহ করেছিলেন। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, যুক্তরাজ্যে বসে তারেক রহমান গড়ে তুলেছেন চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, অপরাধী ও সন্ত্রাসের অর্থায়নকারী চক্র। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বরখাস্ত সামরিক কর্মকর্তা রয়েছেন, যাদের ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের গ্যারিসন এলাকায় ব্যক্তিত্বহীন ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে একজন শহীদ উদ্দিন খান নামের একজন ইন্টারপোলের ওয়ান্টেড তালিকায় রয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে এসব অপরাধী চক্র ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দেশের বেশ কয়েকজন সম্মানিত ব্যক্তি তথা বাংলাদেশের বিচার বিভাগ, গোয়েন্দা সংস্থা ও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ভয়াবহ মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে।
তথ্য অনুযায়ী, এটি মিজান নামে একজন ব্যক্তিকে ৪ মিলিয়ন টাকা দিতে বলেছে; এএসএম শফিউল হককে ২ মিলিয়ন টাকা ইসলামী ব্যাংক বিডি লিমিটেড, হাসপাতাল মুর শাখা, ফেনী, বাংলাদেশ থেকে ২ মিলিয়ন টাকা।
এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে, নাগরিক টিভির অন্যতম প্রধান এজেন্ডা হলো বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে ব্ল্যাকমেইলিং এর মাধ্যমে নগদ অর্থ হাতিয়ে নেওয়া এবং পরবর্তীতে সরকার বিরোধী ও নাশকতামূলক কর্মকান্ডে ব্যবহার করা। নেপথ্যে থেকে নাগরিক টিভির গডফাদারের ভূমিকায় অভিনয় করছেন তারেক রহমান।
টিটু রহমান ওরফে মুস্তাফিজুর রহমান টিটু ওরফে টিটু বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার ইটগাঁও আবাসিক এলাকার বাসিন্দা। তিনি ১৭ আগস্ট, ২০০৫-এর ধারাবাহিক বোমা বিস্ফোরণ মামলার অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত। কুখ্যাত জিহাদি সংগঠন জামাআতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশ (জেএমবি), যেটি পরবর্তীতে আল কায়েদার ফ্র্যাঞ্চাইজ হয়ে আনসার আল ইসলাম নামে পুনরায় নামকরণ করা হয় এই সিরিজ বোমা বিস্ফোরণের পিছনে ছিল। টিটু রহমান আনসার আল ইসলামের সদস্য এবং বিএনপির পলাতক মিনি বস তারেক রহমান এবং হরকাতুল জিহাদের কিংপিন মাওলানা আবদুস সালামের মূল সহযোগী। উল্লেখ্য, শেখ হাসিনাকে হত্যার ঘৃণ্য এজেন্ডা নিয়ে ২০০৫ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালানোর জন্য তারেক রহমান হরকাতুল জিহাদকে দায়িত্ব দেন।
বাংলাদেশবিরোধী ভয়ংকর অপতৎপরতা নতুন কিছু নয়। অনেক বছর আগে থেকেই স্বাধীনতাবিরোধী সাইবার সন্ত্রাসী চক্র নেমেছে এই অপতৎপরতায় । একাজের মূল হোতা হিসেবে রয়েছে দূর্নীতির বরপুত্র তারেক রহমান। বাংলায় একটি প্রচলিত প্রবাদবাক্য আছে - “কয়লা হাজার ধুলেও যেমন রঙ বদলায় না তেমনিই কুলোক কখনো কুপ্রবৃত্তি ছাড়ে না” । কুলাঙ্গার তারেকও এমনই একজন যার কুপ্রবৃত্তি ছাড়ছে না বরং বাড়ছে। বিদেশে বসে তারেক রহমান বিশাল অর্থ ব্যয়ে ভাড়া করেছে সাইবার সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। এই চক্র প্রযুক্তির অপব্যবহার করে ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপতৎপরতা চালাচ্ছে।
এভাবেই তারেক তৈরি করেছে তার নতুন এজেন্ডা, যার মাধ্যমে এভাবে টাকা উপার্জন ছাড়াও সরকারী অপ-তৎপরতা করে যাচ্ছে। আর এর জন্য বেছে নিয়েছে এরকম ভূঁইফোঁড় টাইপ নাগরিক টিভি আর তাদের সরকারবিরোধী লোকজনেরা।

চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্যে আপনাকে স্বাগতম। সময়মত আমকে চাঁদা দিন আর নাগরিক টিভির সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। প্রচারে খাম্বা তার...
29/05/2022

চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্যে আপনাকে স্বাগতম। সময়মত আমকে চাঁদা দিন আর নাগরিক টিভির সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। প্রচারে খাম্বা তারেক

29/05/2022
১৪ বছর পর তারেক-জুবাইদার রিট শুনানি আজবিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠ...
29/05/2022

১৪ বছর পর তারেক-জুবাইদার রিট শুনানি আজ

বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চে এ শুনানি হবে। দীর্ঘ ১৪ বছর পর মামলাটি বেঞ্চের আজকের কার্যতালিকায় রয়েছে।

অবৈধভাবে ৪ কোটি ৮১ লাখ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে কাফরুল থানায় তারেক রহমান ও স্ত্রী জোবাইদার বিরুদ্ধে ২০০৭ সালে মামলা করে দুদক। একই বছরে তারেক রহমান ও তার স্ত্রী আলাদা রিট আবেদন করেন।

রিটে জরুরি আইন ও মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করেন তারা। হাইকোর্ট রুল জারি করে মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন। এরপর আর বিচারকাজ এগোয়নি।
গত ১৪ এপ্রিল মামলাটি চলতে বাধা নেই বলে রায় দেন উচ্চ আদালত। তবে একই বিষয়ে আরেকটি রিট বিচারাধীন থাকায় মামলার কার্যক্রম শুরু করা যায়নি।

এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলা বাতিল চেয়ে করা আবেদনের শুনানি আপিল বিভাগে আজকের কার্যতালিকায় রয়েছে।

ময়লা ছিলো কলারে আমি দেখি আয়নায় অবাক হয়ে ভাবতে থাকি ময়লা কেন যায় না।এর কারনটা হলো আমরা ময়লা আয়নায় খুঁজে বেড়াই , নিজের কলা...
27/05/2022

ময়লা ছিলো কলারে আমি দেখি আয়নায় অবাক হয়ে ভাবতে থাকি ময়লা কেন যায় না।
এর কারনটা হলো আমরা ময়লা আয়নায় খুঁজে বেড়াই , নিজের কলারে যে ময়লা সেটা কখনো ভাবি না বা স্বীকার করতে চাই না ।
বিএনপির সেই একি দশা হয়েছে তারা নিজেদের কুকর্মগুলো খুজে পায় না, অন্যের শার্টে ময়লা খুজে বেড়ায়। বিএনপির এই কুকর্মগুলো যে যোগান দিয়ে থাকেন তিনি আর কেউ না, তিনি জঙ্গিবাদের গডমাদার বেগম খালেদা জিয়ার অন্যতম প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা (সিএসএম) স্কোয়াড্রন লিডার (অবঃ) ওয়াহিদ উন নবী। যিনি কাজ করেন বিএনপির গুঁজব সেলের হয়ে। দেশের বাইরে বসে বিএনপি জামাতের পেইড এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে।
বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে অনন্য নজির স্থাপন করেছে । আর এই উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার বিপরীতে অপপ্রচার ও গুজবকে হাতিয়ার করে চক্রান্তকারীরা একটাই অপতৎপরতার পথ বেছে নিয়েছে তা হচ্ছে বাংলাদেশ বিরোধিতা । কথায় আছে –“হাতে না মারতে পারলে পাতে মারুন” তাই এসব গোষ্ঠী সরাসরি তাদের এক্টিভিটি দেখাতে না পেরে বেছে নিয়েছে অনলাইন বা সোশ্যাল মিডিয়াকে । বাক স্বাধীনতার প্রকাশের নামে সোশ্যাল মিডিয়াতেই বেশি সক্রিয় এসব চক্রান্তকারী। আর এই সকল কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে দেশের কোন না কোন অপকর্মকারীদের যাদের অতীত ছিল নষ্ট, ভ্রষ্ট ও অপকর্মে ভরা। এদের মধ্যে অন্যতম একজন মোঃ ওয়াহিদ-উন-নবী (স্বপন) ।
কে এই ওয়াহিদ-উন-নবী (স্বপন)?
বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত একজন স্কোয়াড্রন লিডার , ২৪ তম জিডি(পি) বা ২৫ তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদী কোর্সের সমমান ( 24 | GD (p) / 25th BMA)। ভাবুন একবার , বিমানবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত একজন কর্মকর্তা যে কিনা এখন দেশবিরোধী চক্রান্তকারী ! যার জীবনের অধিকাংশ সময় ব্যয় করলো প্রজাতন্ত্রের চাকর হিসেবে আর সে আজ কাজ করছে প্রজাতন্ত্রের বিরুদ্ধে? সে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বি.এন.পি) এর সমর্থক সে কারণেই সরকার বদলের সাথে সাথে গিরগিটির মত তার রুপটাকেও বদলে ফেলছেন খুব সহজেই। তিনি ফেসবুক প্রোপাগান্ডা গ্রুপ জিয়া সাইবার ফোর্স (ZCF) এর প্রতিষ্ঠাতা । এই গ্রুপ এবং তার নিজস্ব ফেসবুক প্রোফাইল থেকেই সে সরকার বিরোধী সকল কাজ করে থাকেন এবং দেশের সকল কাজের বিপরীতে অত্যন্ত অসম্মানজনক কটূক্তি করেন । তার বাবা একজন সিনিয়র সচিব ছিলেন একজন সচিবের ছেলে হয়ে বা নিজে একজন অবঃ সরকারী পাইলট হয়ে যখন অসম্মানজনক কথা বার্তা বলে তখন তার পারিবারিক শিক্ষা এবং প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় থেকে যায়। এছাড়া যে দলের জন্ম হয়েছে স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে হত্যার মধ্য দিয়ে , স্বৈরশাসনের পটভূমিতে তাদের সমর্থক বা পেইড এজেন্ট এর কাছে ভাল কি আশা করা যেতে পারে ? সে আগাগোড়ায় উগ্র, সন্ত্রাসী মনোভাবের একজন মানুষ দেশে থাকাকালীন সময়ে নিজের কাছে সব সময় একটি শটগান ও একটি পিস্তল বহন করতেন। খালেদার নিরাপত্তা কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরী করার সময় ক্ষমতা দেখিয়ে খালেদার নাম ভাঙ্গিয়ে করে বেড়িয়েছেন নানান অপকর্ম। এছাড়া যখন ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সে কর্মরত ছিলেন (অক্টোবর ১, ২০১৫ - ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০১৮ ) তখন ইউএস বাংলাকে ঘিরে নানান মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করার কারণে তাকে চাকুরী থেকে বের করে দেওয়া হয় । সব সময় দেশ ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মিথ্যা, আপত্তিকর ও বানোয়াট তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে তার নামে মামলা হয়েছিল । যেটির কেস নং ছিল (২১; সেনাবাহিনী অ্যাক্ট ১৯ক, ১৮৭৮) ;তারিখ- ২১/১২/১৮ ও কেস নং(২২) আদাবর থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন;তারিখ- ২১/১২/১৮ শাস্তি স্বরুপ পাঁচ মাস কারাগারে থেকে মুক্তি পাবার পর পরই বাক্স পেটরা গুছিয়ে লন্ডনে চলে যান।
বর্তমানে সেখানেই অবস্থান করছেন । গত ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখ নেত্র নিউজের এডিটর ইন চিফ তাসনিম খলিলসহ চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালতএই চার জনের মধ্যে ওয়াহিদের নাম উল্লেখ রয়েছে। দেশের যেকোনো বিষয়ে গঠনমূলক সমালোচনা করা যেতেই পারে এটা দোষের কিছু নয় কিন্তু এই দেশকে ঘিরে প্রতিনিয়ত যে নোংরা ষড়যন্ত্র, বিদ্বেষের বহিঃপ্রকাশ এটি আপত্তিকর ও অশুভ পাঁয়তারা । এখন সিদ্ধান্ত আমাদের তাদের তালে নেচে বিদ্বেষের বহিঃপ্রকাশ ঘটাবো নাকি রুখে দাঁড়াবো?

পাগলা শহীদ এখন ব্রিটিশ ইন্টারপোলের ওয়ান্টেড সাইবার সন্ত্রাসীসাজাপ্রাপ্ত হয়ে অবসরে যাওয়া সাইবার সন্ত্রাসী চাকরিচ্যুত লে....
27/05/2022

পাগলা শহীদ এখন ব্রিটিশ ইন্টারপোলের ওয়ান্টেড সাইবার সন্ত্রাসী

সাজাপ্রাপ্ত হয়ে অবসরে যাওয়া সাইবার সন্ত্রাসী চাকরিচ্যুত লে. কর্নেল শহীদ উদ্দিন খান। চাকরিচ্যুত হওয়ার পরও সেনাবাহিনীর নিয়মনীতি লঙ্ঘন করে পোশাক ব্যাজ পরা ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেন। চাকরিকালীন বিভিন্ন অনিয়মের কারণে তার বিরুদ্ধে ২৮টি অভিযোগের চার্জ গঠন করা হয়। কোর্ট মার্শালে তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো প্রমাণিত হওয়ায় তাকে চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হয়। এখন এই সাবেক কর্নেল দিনরাত পাকিস্তানপ্রেমীদের টাকায় বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কুৎসা রটনায় ব্যস্ত। কর্নেল শহীদের প্রতিটি কর্মকান্ড বাংলাদেশবিরোধী।

সেনাবাহিনীতে থাকাকালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিএনপির পক্ষে প্রভাবিত করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন। নির্বাচনের আগে তিনি সেনা নিয়মকানুন ভঙ্গ করে গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেন। তৎকালীন সময়ে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দীন, তৎকালীন চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির সংসদ সদস্য হারুন-অর-রশিদ এবং তার স্ত্রী চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপি নেতা সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়াসহ বিএনপি ঘরানার বিভিন্ন নেতা ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তির সঙ্গে তার ব্যবসায়িক সম্পর্ক রয়েছে। অবৈধ কর্মকান্ড পরিচালনা করার উদ্দেশ্যে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ যোগাযোগ রাখেন। সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা ১৯৮৯ সালের ৯ আগস্ট সিলেট রেলস্টেশনে ট্রেনচালকের কলার ধরে অশোভন আচরণ করায় অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। ইংল্যান্ডের জাতীয় দৈনিক দ্য সানডে টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, অস্ত্র ব্যবসা ও জঙ্গিবাদ-সংক্রান্ত মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি শহীদ উদ্দিন বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ইংল্যান্ডের টোরি পার্টির ফান্ডে ২০ হাজার পাউন্ড অনুদান দিয়েছেন। তার ঢাকার বাসায় অভিযান চালিয়ে জিহাদি বই, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে বাংলাদেশের কাউন্টার টেররিজম পুলিশ। ২০০৯ সাল থেকে ব্রিটেনের রাজধানী লন্ডনে বসবাস করছেন তিনি। শহীদ উদ্দিনের নামে ৫৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট আছে। এ বিষয়টিও পুলিশ উদঘাটন করেছে। এসব অ্যাকাউন্ট অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়নের বিষয়টি প্রমাণ করে। লে. কর্নেল (অবসরপ্রাপ্ত) শহীদ উদ্দিন খান নিয়মিত ইউটিউব ও ফেসবুকে পোস্ট এবং ভিডিও প্রকাশ করেন। যেখানে তিনি সরকার সম্পর্কে বিভিন্ন নেতিবাচক মন্তব্য করেন, যা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ করেছে। শহীদ উদ্দিন খানের মাসিক বেতনের আওতায় থাকা এক ব্রিটিশ সাংবাদিক এই সন্ত্রাসী-তহবিলকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করে আসছেন। তাজ হাশমি, জুলকারনাইন সায়ের খান, তাসনীম খলিল, কনক সারওয়ার, আবদুর রব ভুট্টো, মিনা রানী ফারাহ ওরফে মিনা ফারাহ, মাহমুদুর রহমান এবং অন্যান্যদের মতো আরও কয়েকজন বাংলাদেশবিরোধী ব্যক্তিও হিউস্টনে বসে এই অপরাধীর সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করছেন, টেক্সাস, শহিদ উদ্দিন খানের দীর্ঘদিনের সহযোগী এম সাজ্জাদ হোসেন নামে এক ব্যক্তি এই ইন্টারপোল ওয়ান্টেড পলাতক হয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে আসছিল। ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য সানডে টাইমসের মতে, মিঃ খান কনজারভেটিভ পার্টিকে ২০,০০০ পাউন্ড দান করেছেন এবং ২০০৯ সাল থেকে যুক্তরাজ্যের রাজধানীতে বসবাস করছেন, তিনি এবং তার পরিবার জন্য বহু মিলিয়ন পাউন্ডের দিয়ে "গোল্ডেন ভিসা" কিনেছিলেন এই দেশে থাকার জন্য। শহীদ উদ্দিন খান এবং তার পরিবারের সদস্যরা ২০১৯ সালে লন্ডন মেট পুলিশের রাডারের অধীনে আসেন। যখন ব্লিটজ সন্ত্রাস-তহবিলকারী এবং অর্থ পাচারকারীর কুখ্যাতি সন্ত্রাসীদের নামে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করতে শুরু করে তখন মর্যাদাপূর্ণ ব্রিটিশ সংবাদপত্র সানডে টাইমসের সাংবাদিক টম হার্পারও এই ব্যক্তির ধারাবাহিক অবৈধ কর্মকাণ্ড উন্মোচন করে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। ইন্টারপোলের সন্ত্রাস-অর্থায়ন ও অর্থ পাচারের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত অপরাধী শহীদ উদ্দিন খান ও তার পরিবারের সদস্যদের অবৈধ কার্যকলাপের তদন্ত শুরু করেছে।

বরখাস্ত কর্নেল শহীদ উদ্দিন খানের আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওয়ার ইতিহাসগত কিছুদিন আগে প্রায় ৪০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগে...
27/05/2022

বরখাস্ত কর্নেল শহীদ উদ্দিন খানের আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওয়ার ইতিহাস

গত কিছুদিন আগে প্রায় ৪০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগে অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল শহীদ উদ্দিন খান এবং তার স্ত্রী ও মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বরখাস্থ এই কর্নেল মো. শহীদ উদ্দীন খান আয়কর ফাঁকির মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিও। দুদকের অনুসন্ধানে কর্নেল মো. শহীদ উদ্দীন খান ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে মোট ৩৯ কোটি ৭৩ লাখ ৪০ হাজার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। অবৈধ সম্পদের মধ্যে রাজধানীর বারিধারায় একটি ফ্ল্যাট, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডে ২৬ কোটি টাকার এফডিআর ও ইস্টার্ন ব্যাংকে ৫ কোটি টাকার এফডিআরসহ বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারের তথ্য রয়েছে। যার কোনো বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি দুদকের অনুসন্ধানে। এই ছাড়া তিন অর্থবছরে ১৭ কোটি ৬ লাখ ৪০ হাজার ১০৭ টাকা আয়কর ফাঁকি , ১৭ কোটি ২৫ লাখ ১২ হাজার ৬০০ টাকা আয়ের তথ্য গোপন, আটটি ব্যাংক একাউন্টে হাজার হাজার কোটি টাকা অবৈধ অর্থ লেনদেন প্রমান পায় দুদুক। এর আগে তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়ায় সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ দেয় দুদক। কিন্তু শহীদ খানের পক্ষ থেকে কোনো সম্পদের হিসাব দুদকের দাখিল করেনি।

হিসাব দুদকে দাখিল করবেই বা কি করে সম্পদ বৈধ হলেতো তার হিসাব দেওয়া যায় কিন্তু অবৈধ হলে সেটা কি করে হিসাব দিবে ? তার হাজার হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ নিয়ে দেশের প্রায় সকল গনমাধ্যম ইতিমধ্যে খবর প্রকাশ করেছে।

Address

Dhaka
Kalabaga

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সদ্য পাওয়া খবর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Nearby media companies


Other Media/News Companies in Kalabaga

Show All

You may also like