Dakbaxo

Dakbaxo The Ultimate Guide to Video Length. Tips for each channel. Most marketing videos should be two minutes or less.

The rule of thumb is to keep most videos under two minutes, but optimal video length varies depending on where you share or embed it.

10/10/2022
ই-পাসপোর্ট ফরম পূরণের নির্দেশাবলী:১। ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করা যাবে।২। ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কাগ...
13/05/2022

ই-পাসপোর্ট ফরম পূরণের নির্দেশাবলী:

১। ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করা যাবে।
২। ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কাগজপত্র সত্যায়ন করার প্রয়োজন হবে না।
৩। ই-পাসপোর্ট ফরমে কোন ছবি সংযোজন এবং তা সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না।
৪। জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) অনুযায়ী আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।
৫। অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৮ বছরের কম) আবেদনকারী যার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নাই, তার পিতা অথবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
৬। জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) নিম্নোক্ত বয়স অনুসারে দাখিল করতে হবে-
(ক) ১৮ বছরের নিম্নে হলে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version).
(খ) ১৮-২০ বছর হলে জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version)
(গ) ২০ বছরের উর্ধে হলে জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) আবশ্যক । তবে বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) গ্রহণযোগ্য হবে।
৭। তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বরগুলো অবশ্যই পূরণীয়।
৮। দত্তক/অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের আবেদনের সাথে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত আদেশ দাখিল করতে হবে।
৯। আবেদন বর্তমান ঠিকানা সংশ্লিষ্ঠ বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস/আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস/বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে দাখিল করতে হবে।
১০। ১৮ বছরের নিম্নের এবং ৬৫ বছরের ‍উর্ধ্বে সকল আবেদনে ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ০৫ বছর এবং ৪৮ পৃষ্ঠার।
১১। প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ (যেমন: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) আপলোড/সংযোজন করতে হবে।
১২। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও (GO)/এনওসি (NOC)/ প্রত্যয়নপত্র/ অবসরোত্তর ছুটির আদেশ (PRL Order)/ পেনশন বই আপলোড/সংযোজন করতে হবে যা ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ Website এ আপলোড থাকতে হবে।
১৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে।
১৪। দেশের অভ্যন্তরে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ফি এর উপর নির্ধারিত হারে ভ্যাট (VAT) সহ অন্যান্য চার্জ (যদি থাকে) অতিরিক্ত হিসাবে প্রদেয় হবে। বিদেশে আবেদনের ক্ষেত্রেও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদেয় হবে।
১৫। কূটনৈতিক পাসপোর্টের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার উইং (Consular and Welfare Wing) অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।
১৬। বৈদেশিক মিশন হতে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হলে স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
১৭। অতি জরুরী পাসপোর্টের আবেদনের ক্ষেত্রে (নতুন ইস্যু) নিজ উদ্যোগে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ সংগ্রহ পূর্বক আবশ্যিকভাবে আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে।
১৮। (ক) দেশের অভ্যন্তরে অতি জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ২ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
(খ) দেশের অভ্যন্তরে জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
(গ) দেশের অভ্যন্তরে রেগুলার পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
১৯। আবেদনের সময় মূল জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID), অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সনদ, সরকারি আদেশ (GO)/অনাপত্তি (NOC) প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
২০। পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট প্রদর্শন করতে হবে।
২১। হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মূল জিডির কপি প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
২২। ০৬ বছর বয়সের নিম্নের আবেদনের ক্ষেত্রে ৩ আর (3R Size) সাইজের ( ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড ) ছবি দাখিল করতে হবে।
২৩। পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে। পুনরায় পাসপোর্টের জন্য আবেদনের সময় পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি এবং জিডি কপিসহ আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে ।

তথ্য সূত্রঃ
বহিরাগমন শাখা ১ , সুরক্ষা সেবা বিভাগ , স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়স্মারক নং ৫৮.০০.০০০০.০৪০.০১.০০৩.১৬-১২৩৩৪

https://youtu.be/H_cXSBivUfU
11/05/2022

https://youtu.be/H_cXSBivUfU

আমার বাসা পান্থপথ হওয়ায় এবং মিরপুর রোডে জেমের কারনে আমি ফার্মগেট মহাখালি হয়ে বনানী মিরপুর ফ্লাইওভার উঠে ইসিবি চত...

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরে ইন্ডিয়া বাই রোড বর্ডার ওপেন করেছে৷  যারা সিকিম বা দার্জিলিং যাওয়ার জন্য মুখিয়ে আছেন তাদের জন্য গাইড...
06/04/2022

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরে ইন্ডিয়া বাই রোড বর্ডার ওপেন করেছে৷
যারা সিকিম বা দার্জিলিং যাওয়ার জন্য মুখিয়ে আছেন তাদের জন্য গাইড লাইন -
সিকিম বা দার্জিলিং যেখানেই যান না কেন আপনাকে প্রথমে শিলিগুড়ি যেতে হবে।
বর্তমানে পঞ্চগড়ের, বাংলাবান্ধা-ফুলবাড়ি বর্ডার দিয়ে পার্মিশন দিচ্ছে না ।
তাই লালমনিরহাটের বুড়িমারী-চেংড়াবান্ধা বর্ডার দিয়ে ঢুকতে হবে।
যশোরের বেনাপোল-হড়িদাশপুর বর্ডার দিয়ে ঢোকা যাবে তবে সেটা সময় সাপেক্ষ ও খরচ বেশি।
➤ ঢাকা টু লালমনিরহাট বুড়িমারী বর্ডারঃ
রাতে কল্যানপুর থেকে হানিফ, এস আর ট্রাভেলস, বরকত, মানিক সহ বেশ কিছু বাস বুড়িমারী ছেড়ে যায়।
এ্যাভারেজ ভাড়া এসি ১১০০ আর নন এসি ৯০০ টাকা৷
➤বর্ডার ফর্মালিটিসঃ
সকাল ৯ টায় বর্ডার ওপেন করে।
ইচ্ছা করলে সোনালি ব্যাংকের যে কোন কর্পোরেট শাখা থেকে আগেই ট্রাভেল ট্যাক্স বাবদ ৫০০/- পরিশোধ করে ট্যাক্স পেপার সাথে রাখতে পারেন৷ বা বর্ডারে গিয়েও দিতে পারেন৷
#ইমিগ্রেশন_লিগাল_পদ্ধতি -
সকালে ফ্রেস হয়ে ইমিগ্রেশনের জন্য বুড়িমারী স্থলবন্দর অফিসে দাড়িয়ে যান। কর্তবর‌্যর অফিসারের কাছ থেকে ডিপার্টচার ফর্ম নিয়ে নিজেই ফিল-আপ করে, পাসপোর্ট জমা দিয়ে ছবি তোলার জন্য অপেক্ষা করুন৷
সবার শেষে আপনার ডাক আসবে যত তারাতারি-ই পাসপোর্ট জমা দেন না ক্যানো!
#ইললিগাল_পদ্ধতিঃ
যে গাড়িতে যাবেন তাদের কাউন্টারের ম্যানেজারকে ট্রাভেল ট্যাক্স বাবদ ৫০০/- এবং সাহায্যের (ঘুস) ১৫০/২০০ টাকা দিয়ে দেন, তারাই আপনার সব ব্যাবস্থা করবে।
সবার আগেই খুব দ্রুত ইমিগ্রেশন পার হতে পারবেন৷
ইন্ডিয়ান পাশে ওদের লোক থাকে তারা চেংড়াবান্ধা পাশে সব ফর্মালিটিস-এ সাহায্য করবে, বিনিময়ে বাধ্যতামূলক ১০০ রুপি দিতে হবে।
➤মানি এক্সচেঞ্জঃ (ডলার বা টাকা কনভার্ট)
ইন্ডিয়ার চেংড়াবান্ধা বর্ডারে প্রচুর মানি এক্সচেঞ্জের দোকান রয়েছে৷
কয়েকটিতে কথা বলে সর্বোচ্চ দামে ডলার বা টাকা, রুপিতে কনভার্ট করে নিন৷
প্রয়োজনে গুগোল থেকে ঐ দিনের রুপি রেট জেনে নিন৷
➤চেংড়াবান্ধা-শিলিগুড়িঃ চেংড়াবান্ধা থেকে সরাসরি জীপ রিজার্ভ নিয়ে শিলিগুড়ি যেতে পারেন।
৪ জনের গ্রুপে ১০০০ থকে ১২'শ রুপি লাগবে।
বিকল্প হিসবে- প্রথমে, জন প্রতি ৩০ রুপিতে অটোতে চেংড়াবান্ধা বাইপাস মোড়ে যাবেন। সেখান থেকে ১৫ মিনিট পর পর ছেড়ে আসা সরকারি বাসে ৮০ রুপিতে ২ ঘন্টায় শিলিগুড়ি ।
মনে রাখবেন সরাকারি বাস মানে আমাদের দেশের মত লক্কর ঝক্কর বাস না!
➤শিলিগুড়ি টু সিকিম(গ্যাংটক)/দার্জিলিংঃ
শিলিগুড়ি দালালে ভরপুর!
কারো সাথে কথা না বলে জীপ স্টান্ড থেকে #দার্জিলিং যেতে চাইলে ২৫০ রুপি আর #সিকিমের গ্যাংটক যেতে চাইলে ৪০০ রুপিতে শেয়ার জীপে উঠে পরুন৷
দার্জিলিং থেকে সিকিম যেতে চাইলে নিচের লেখাগুলা ধৈর্য্য ধরে পড়ুন৷
(সিকিমের অংশ পড়তে চাইলে দার্জিলিং এর অংশ স্কিপ করে নিচে চলে যান)
সাপের মত আঁকাবাকা পাহাড়ি রাস্তার ৩ ঘন্টার একটা এক্সসাইটিং জার্নি শেষে আপনাকে নামিয়ে দিবে দার্জিলিং এর চকবাজারে।
দুই পা হেটে কারো কাছে জিজ্ঞেস করে বিগ বাজারের আশ পাশে ১২০০/১৫০০ রুপিতে ভাল মানের একটা হোটেল নিয়ে নেন৷
হোটেলে ২৪ ঘন্টা WIFI ও গরম পানির সুব্যস্থা না থাকলে মুশকিলে পরবেন।
রাতে ১২০/১৫০ রুপিতে ভরপুর খেয়ে রাস্তায় থাকা কোন একটা জীপের ড্রাইভারের সাথে কথা বলে নিন। আগামিকাল দার্জিলিং সিটি ঘুরে দেখার জন্য৷
৪ জনের জন্য তিন হাজার রুপিতে একটা জিপ পেয়ে যাবেন (জন প্রতি ৭৫০ রুপি) ৷ গ্রুপ মেম্বার কম হলে শেয়ার জীপ স্টান্ড থেকে সেইম খরচে শেয়ারে ঘুরতে পারবেন৷
জীপ খুঁজে না পেলে হোটেলে কথা বলুন, তারা ম্যানেজ করে দিবে একই টাকার মধ্যে৷
স্পট হিসাবে প্রথমে নিয়ে যাবে টাইগার হিল যেখান থেকে পাহাড়ের বুক চিড়ে সূর্যাদয় ও স্বপ্নের কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাবেন, এর পরে ধারাবাহিক ভাবে, জাপানিজ ট্যাম্পেল, পিচ গ্যাগোডা, রক গার্ডেন (ঝর্ণা), ঘুম মনেস্ট্রি, বাতাসিয়া লুপ, চা-বাগান, তানজিং রক, জু ও সর্বশেষ রোপ ওয়ে বা ক্যাবেল কার।
স্পট ফি হিসাবে, বাতাসিয়া লুপে ২০ রুপি, জু তে ৬০ রুপি ও ক্যাবেল কারে উঠতে চাইলে ২৫০ রুপি লাগবে৷
সারা দিন ঘোরাঘুরি শেষে সন্ধায় দার্জিলিং এর কিছু স্ট্রিড ফুড ট্রাই করতে পারেন। বিশেষ করে মমস এবং ঝাল চিকেন ফ্রাই মিস করবেন না।
কেনাকাটা করতে চাইলে দার্জিলিং থেকে করে নিবেন কারন গ্যাংটকের তুলনায় দার্জিলিং-এ জিনিস পত্রের দাম সস্তা৷
☞দিন-৩ঃ দার্জিলিং টু গ্যাংটক
ভোরে দার্জিলিং হোটেল ছেড়ে সিকিমের গ্যাংটকের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে যান৷
দার্জিলিং এর চকবাজার থেকে শেয়ার ৪০০ রুপিতে জীপে উঠে পারুন।
৫ ঘন্টায় পাহাড়ি রাস্তা ধরে চলে যান ইন্ডিয়ার বরফের রাজ্য সিকিম!
পথিমধ্যে 'রং পো' থেকে ১ কপি ভিসা ও পাসপোর্টের ফটোকপি সাথে ২*২ একটা ছবি জমা দিয়ে ৫ মিনিটে সিকিম ঢোকার পার্মিশন পেপার নিয়ে নিন৷
জীপ ড্রাইভার আপনাকে সর্বোচ্চ সাহায্য করবে চিন্তা নাই৷
কেউ সরাসরি শিলিগুড়ি থেকে গ্যাংটক যেতে চাইলেও একই ভাবে 'রং পো' থেকে পার্মিশন নিতে হবে৷
সিকিম ইনার পার্মিট পেপার বাংলাদেশের ইন্ডিয়ান হাইকমিশনার অফিস বা ভিসা অফিস থেকেও নেয়া যায় তবে তা সময় সাপেক্ষ সাথে ৩০০ টাকা এক্ট্রা খরচ।
বিকাল বা সন্ধার আগে আপনাকে গ্যাংটকের দেওর আলী জীপ স্টান্ডে নামিয়ে দিবে৷ সেখান থেকে শেয়ার ট্যাক্সি বা জীপ থেকে জন প্রতি ৩০ রুপি দিয়ে গ্যাংটকের MG মার্গ চলে আসেন৷
MG মার্গের আসে পাশের হোটেল গুলোতে গলাকাটা দাম চায় তাই একটু কষ্ট করে রাস্তা ধরে উপরে উঠবেন। ১২০০/১৫০০ রুপিতে ভাল হোটেল পেয়ে যাবেন।
দরদাম করতে হবে, নয়তো ঐ একই রুম চার/ পাঁচ হাজার রুপিতে ধরিয়ে দিবে।
রাতের গ্যাংটকের একটা আলাদা সৌন্দর্য আছে ঘুরে ঘুরে দেখে নিন৷
১২০/১৫০ রুপিতে রাতের খাবার শেষ একটা ফ্রেস ঘুম৷
দিন-৪ঃ সকালের নাস্তা শেষে MG মার্গের থাকা কিছু এজেন্সি থেকে কথা বলে আগামি কালের লাচুং যাওয়ার প্যাকেজ ঠিক করে নিন৷
ফরেনারদের জন্য ২ দিন ১ রাতের প্যাকেজ ২৫০০/- এর মত লাগবে।
প্যাকেজে যা যা থাকবে- লাচুং যাওয়া আসা , যাওয়ার সময়ে বিভিন্ন স্পট ও লাচুং সাইট সিয়িং ( ইয়ামথাম ভ্যালি, জিরো পয়েন্ট), ৪ বেলা খাবার, রাতে হোটেলে থাকা।
৮ জনের গ্রুপ হলে ২০/২৫ হাজারের মধ্যে রিজার্ভ জীপ পেয়ে যাবেন এজেন্সি থেকে৷
লাচুং যাওয়ার জন্য এজেন্সিকে, আপনার ছবি, পাসপোর্ট ও ভিসার ফটোকপি সাথে সিকিম ইনার পার্মিশন পেপারের ফটোকপি দিতে হবে।
লাচুং প্যাকেজ হয়ে গেলে, গ্যাংটক সিটি টুর দেয়ার জন্য একটা জীপ রিজার্ভ করে নিন ১৪০০/১৫০০ এর মধ্যে।
গ্যাংটক শহরে বেশ কিছু জায়গা রয়েছ ঘোরার জন্য, প্রথমে নিয়ে যাবে চিতেনস্তুপা এর পরে মিউজিয়াম, প্যারাগ্লাইডিং পয়েন্ট, রোপ ওয়ে, রুমটেক মনেস্ট্রি, গনেষ টক, তাসি ভিউ পয়েন্ট, অর্গানিক ভিউ পয়েন্ট, বাঞ্ঝাক্রিরি ঝর্ণা, হ্যান্ডিক্রাফ্ট সহ বেশ কিছু জায়গা।
সারাদিন ঘোরাঘুরি শেষে রাতে ফ্রেস ঘুম দিয়ে রেডি হয়ে যান বরফে ঝাঁপাঝাপির জন্য লাচুং!
দিন-৫ঃ সকালে জন প্রতি ২০ রুপি দিয়ে এজেন্সির কথা মত চলে যান বাঝড়া টেক্সি স্টান্ডে, যেখান থেকে গাংটক থেকে লাচুং এর জীপ গুলো ছেড়ে যায়।
আবারো পাহাড়ি রাস্তার হার হিম করা ঠন্ডায় কাঁপতে কাঁপতে চলে যান স্বপ্নের লাচুং।
লাচুং যাওয়া পথে আপনারা ঘুরতে পারবেন, বাটারফ্লাই ওয়াটার ফলস, নাগা ওয়াটার ফলস, অমিতাভ বচ্চন ওয়াটার ফলস, তিস্তা ভিউ পয়েন্ট, বাকথাং ওয়াটার ফলস সহ বেশ কিছু জাগয়া৷
বিকেল নাগাদ পৌছে যাবেন সমভূমি থেকে প্রায় ২৯০০ মিটার উচ্চতায় বরফের রাজ্যে৷
এজেন্সির ঠিক করা হোটেলে উঠে, আসে পাশের জাগয়া ঘুরে দেখতে পারেন৷
কপাল ভাল থাকলে যে কোন সময়ে স্নো ফল পেতে পারেন ( আমি পেয়েছিলাম)।
বরফের মধ্যে গরম গরম একটা কফি সেই স্বাদ এনে দিতে পারে, চেষ্টা করে দেখতে পারেন৷
রাতে ডাবল কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুময়ে পরুন কারন রাতে তাপমাত্রা মাইনাসে নেমে যায়৷
দিন-৬ঃ সকালের নাস্তা শেষে যাত্রা ইয়ামথাম ভ্যালি ও জিরো পয়েন্টের উদ্দেশ্যে। যে জীপে এসেছেন সেই জীপে করেই ঘুরবেন৷
অতিরিক্ত বরফে রাস্তা আটকে থাকলে কপালে জিরো পয়েন্টে বা ইয়ামথাম ভ্যালি জুটবে না৷ যে পর্যন্ত যাওয়া যায় ঐ পর্যন্ত যেতে পারবেন৷
বরফের লাফালাফি, ঝাঁপাঝাপি করে দুপুরের খাবার শেষে আবার রওয়ানা হয়ে যান গ্যাংটকের উদ্দেশ্যে।
রাতে সেই আগের হোটেলে উঠবেন।
এ ভাবেই কথা বলে যাবেন হোটেল ম্যানেজারের সাথে যে, লাচুং এক রাত থেকে আবার এই হোটেলেই আসবো। এবং আপনাদের লাগেজ গুলো এই হোটেলের লকারে লক করে রেখে যাবেন নিরাপদে।
দিন-৭ঃ ইচ্ছা করলে ছাঙ্গু লেক বা গুরু দুম্বার লেক ঘুরে আসতে পারেন। যাওয়া আসা জীপ ভাড়া ২০০০+ রুপি পড়বে৷ সেটাও ঐ এজেন্সির সাথে আগেই কথা বলতে হবে কারন এখানেও পার্মিশনের একটা ব্যাপার রয়েছে।
ছাঙ্গু লেক ঘুরে পরের দিন বা ছাঙ্গু লেক না গেলে ঐ দিনই গ্যাংটকের দেওর আলী জীপ স্টান্ড থেকে ৪০০ রুপিতে শিলিগুড়ি চলে আসেন৷
পথে 'রং পো' থেকে ইনার পার্মিশন পেপার জমা দিয়ে বের হওয়ার মার্মিশন নিয়ে শিলিগুড়ি চলে আসেন।
এর পরে যে ভাবে বাংলাদেশ থেকে শিলিগুড়ি আসছিলেন ঐ একই ভাবে শিলিগুড়ি থেকে বাংলাবান্ধা, বুড়িমারী বা বেনাপোল বর্ডার দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করুন৷
সিকিম ও দার্জিলিং এর ভিডিও সহ আরো বিস্তারিত দেখতে চাইলে আমার প্রফাইলে ঘুরে আসতে পারেন বা ইউটিউব চ্যানেল Traveller Shahid BD চ্যানেল ঘুরে আসতে পারেন।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবেঃ
☞ উল্লেখিত খরচের মধ্যে হালকা ১৯/২০ থাকতে পারে। তাই বলে ৭/১৭ হবে না।
☞ ১২০০/১৫০০ রুপিতে ভাল হোটেল পাওয়া যায় তবে একটু ঘোরাঘুরি আর দরদাম করতে হবে।
☞ শীতের কাপড় নিয়ে একদম কিপ্টামি না, কারন আপনি বরফে যাচ্ছেন।
☞ ভিসা করার সময় যে ল্যান্ডপোর্ট উল্লেখ করবেন সেইখান থেকেই ঢুকতে হবে এবং বের হতে হবে অন্য ল্যান্ডপোর্টে গিয়ে সারা দিন কান্না করলেও কাজ হবে না৷
তবে যে ল্যান্ড পোর্ট উল্লেখ করেন না কেনো, বেনাপোলের-হরিদাশপুর ও বাই এয়ার সবার জন্য ওপেন থাকে৷
☞ ১২০/১৫০ রুপিতে ভাল খাবার খেতে পারবেন সাথে ৫০ রুপিতে সকালের নাস্তা।
যদি তিন বেলা ফাইভ স্টার মানের খাবার চান সেটা আলাদা হিসাব৷
☞ ভিসা, পাসপোর্ট ও ২*২ ছবি মিনিমাম ১০ সেট পেপার সাথে রাখবেন।
☞ ইনার পার্মিশন পেপার ছাড়া সিকিমে ঢোকার মত ভুল করবেন না। এর ফলে জেলে গেলে কতৃপক্ষ দায়ী না৷
☞ পেটের ইঞ্জিন দূর্বল হলে স্ট্রিট খাবার পরিহার করুন৷ এক জনের পেট খারাপ মানে গ্রুপের সবার জার্নি মাটি৷
☞ সাথে কিছু ইমারজেন্সি ম্যাডিকেল এইড, যেমন ঠান্ডার সিরাপ, পর্যাপ্ত নাপা, জ্বর, কাশি, ব্যান্ডেজ সহ প্রয়োজনীয় ঔষধ রাখুন৷
☞ গ্রুপে ৪/৬/৮ জন হলে ভাল হয়।
গ্রুপ মেম্বার বেশি হলে খরচ কিছুটা কমে (হোটেল + জীপ ভাড়া)।
☞ যে কোন প্রয়োজনে পুলিশের সাথে কথা বলুন তারা অনেক হেল্পফুল৷

https://youtu.be/8o39q-cPcag
21/10/2021

https://youtu.be/8o39q-cPcag

পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী খাবারের সন্ধানেগরুর শিক কাবাব - রয়েল রেস্টুরেন্ট।খেতাপুরি - হরনাথ ঘোষ রোড, লালবাগ।শাহী জু...

02/06/2021

সাইবার অপরাধ কি?

কম্পিউটার এবং নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত যে কোনো অপরাধ।

সাইবার অপরাধ বা কম্পিউটার অপরাধ এমন একটি অপরাধ যা কম্পিউটার এবং কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সাথে সম্পর্কিত।

কম্পিউটার একটি অপরাধ সংঘটনে ব্যবহৃত হয়ে থাকতে পারে বা এটা নিজেই লক্ষ্য হতে পারে। দেবারতি হালদার ও কে জয়শংকর সাইবার অপরাধকে সংজ্ঞায়িত করেছেন "আধুনিক টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক, যেমন ইন্টারনেট (চ্যাট রুম, ইমেল, নোটিশ বোর্ড ও গ্রুপ) এবং মোবাইল ফোন (এসএমএস / এমএমএস) ব্যবহার করে, অপরাধমূলক অভিপ্রায়ে কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃতভাবে সম্মানহানি, কিংবা সরাসরি বা পরোক্ষভাবে শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি, বা ক্ষতির কারণ হওয়া"।

এ ধরনের অপরাধ একটি জাতির নিরাপত্তা ও আর্থিক স্বাস্থ্য হুমকি হতে পারে। আইনগত বা আইনবহির্ভূতভেবে বিশেষ তথ্যসমূহ বাধাপ্রাপ্ত বা প্রকাশিত হলে গোপনীয়তার লঙ্ঘন ঘটে।

হ্যাকিং, কপিরাইট লঙ্ঘন, শিশু পর্নোগ্রাফির মতো অপরাধগুলো বর্তমানে উচ্চমাত্রা ধারণ করেছে। লিঙ্গের ভিত্তিতে দেবারতি হালদার ও কে জয়শংকর নারীর প্রতি সাইবার অপরাধকে সংজ্ঞায়িত করেছেন, "ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোনের আধুনিক টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে, ইচ্ছাকৃতভাবে মানসিক এবং শারীরিক ক্ষতির উদ্দেশ্যে নারীর প্রতি অপরাধ"। আন্তর্জাতিকভাবে, রাষ্ট্রীয় বা ও-রাষ্ট্রীয় সত্তা কর্তৃক গুপ্তচরবৃত্তি, আর্থিক প্রতারণা, আন্তঃসীমান্ত অপরাধ, কিংবা অন্তত একটি রাষ্ট্রের স্বার্থ জড়িত এরূপ বিষয়ে হস্তক্ষেপজনিত সাইবার অপরাধকে সাইবার যুদ্ধ হিসেবে অভিহিত করা হয়।

একটি রিপোর্ট (ম্যাকাফি কর্তৃক স্পন্সরকৃত) অনুমান করে যে, বিশ্ব অর্থনীতিতে বার্ষিক ক্ষতি ৪৪৫ বিলিয়ন ডলার। তবে একটি মাইক্রোসফটের রিপোর্ট দেখায় যে জরিপ ভিত্তিক অনুমান "একেবারে ভ্রান্ত" হয় এবং সত্যিকারের লোকসানকে অতিরঞ্জিত করে।

অনলাইন ক্রেডিট এবং ডেবিট কার্ড জালিয়াতির ফলে ২০১২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় $ ১.৫ বিলিয়ন ডলার হারিয়ে গেছে।

২০১৬ সালে একটি গবেষণায় অনুমান করা হয়, সাইবার অপরাধের খরচ ২০১৯ সালে ২.১ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে।

Facebook.com.bd ডোমেইন এর মালিক বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান, আইনী লড়াইয়ে নামলো Facebook কর্তৃপক্ষFacebook.com.bd ডোমেইনটি ২০...
22/05/2021

Facebook.com.bd ডোমেইন এর মালিক বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান, আইনী লড়াইয়ে নামলো Facebook কর্তৃপক্ষ

Facebook.com.bd ডোমেইনটি ২০০৮ সালের ৭ ডিসেম্বর কিনে রেখেছিল A1 Software নামক একটি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান, তখন হয়তো ফেসবুক নিজেও জানতো না এক সময় ফেসবুক বিশ্বব্যাপী এভাবে জনপ্রিয়তা পাবে।
এখন বিশ্বের প্রায় সব দেশের নিজস্ব ডোমেইন এক্সটেনশন বা Countries Local DNS এ ফেসবুকের ডোমেইন রয়েছে এবং ব্যবহারকারীরা যে দেশ থেকে ফেসবুক ব্রাঊজ করে সে দেশের extension দিয়ে তা ওপেন হয়। কিন্তু বিপত্তি বাধে তখন, যখন .BD (ডট বিডি) অর্থ্যাৎ Facebook.com.bd ডোমেইন চালু করতে গিয়ে, দেখা গেলো এই ডোমেইনের মালিক অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান A1 software । যদিও বাংলাদেশকে ফেসবুক এতদিন পাত্তাই দিতো না, সরকারী পর্যায় থেকে চেষ্টা করেও গত কয়েক বছর ধরে ফেসবুকের সারা পাওয়া যাচ্ছিল না। ডট বিডি ডোমেইন দিয়ে ফেসবুকের কি লাভ তা নিয়ে পরের পোস্টে লিখবো। তবে সকলে জানার জন্য- এই Facebook.com.bd ডোমেইন ফেসবুকের কাছে বিক্রি করতে চায় A1 Software , কিন্তু এর দাম ধরেছে ৬মিলিয়ন ইঊএস ডলার এবং এত দাম দেখে মাথা খারাপ ফেসবুকের! বনীবনায় হয়তো পোষাচ্ছে না ফেসবুকের (যদিও ফেসবুক বলছে A1 Software কোম্পানীকে তারা একাধিকবার আইনী নোটিশ দিয়েও সারা পাচ্ছে না), তাই এবার বাধ্য হয়েই আইনী লড়াই করতে বাংলাদেশে আইনজীবি নিয়োগ দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
এই লড়াইয়ে কে জিতবে ? A1 Software নাকি Facebook?

22/05/2021

ডিজিটাল মিটারের আওতায় এসেছে সেহেতু জেনে রাখুন বৈদ্যুতিক প্রিপেইড ডিজিটাল মিটার ব্যবহারের কিছু তথ্যঃ
-------------------------
প্রথম বার ১০০০ টাকা রিচার্জে আপনি পাবেন ৭৯২ টাকা।

কারণঃ

১। মিটার পরীক্ষার সময় আপনাকে প্রথমেই ১০০ টাকা মিটারের সাথে দেওয়া হয়েছিল। তাই প্রথম ১ বার ১০০ টাকা কাটবে।

২। ডিমান্ড চার্জ আগে প্রতি কিলো ওয়াট লোডের জন্য ছিল ২৫ টাকা এখন ডিজিটাল মিটারের ক্ষেত্রে ১৫ টাকা। (প্রতি মাসে এক বার করে কাটবে)

৩। মিটার ভাড়া ৪০ টাকা। (প্রতি মাসে এক বার)

৪। সরকারি ভ্যাট আগেও ছিল ৫% এখনো ৫%।

৫। সার্ভিস চার্জ ১০ টাকা। (প্রতি মাসে একবার)

বিঃ দ্রঃ এই সব কারণে ডিজিটাল মিটার প্রথম ১০০০ টাকার কার্ড রিচার্জে ১০০০ টাকার স্থানে ৭৯২ টাকা দেখাবে, কিন্তু আপনি ঐ মাসেই যদি আবার ১০০০ টাকা রিচার্জ করেন তাহলে শুধু সরকারি ভ্যাট ৫% টাকা কাটার পর বাকি টাকা মিটারে রিচার্জ হবে। তাই ডিজিটাল মিটারের গ্রাহকদের আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নাই।

স্থিতি জানতে আরও কিছু বিশেষ তথ্যঃ

১। আপনি কত ইউনিট ব্যবহার করেছেন তা জানার জন্য ৮০০ চাপুন।

২। আপনার মিটারে কত টাকা জমা আছে তা জানতে ৮০১ চাপুন।

৩। ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স জানতে ৮১০ চাপুন।

৪। মিটার টি চালু অথবা বন্ধ করতে ৮৬৮ চাপুন।

৫। আপনার মিটারটি কত কিলোওয়ার্টের তা জানতে ৮৬৯ চাপুন।

পোস্টটি প্রয়োজনীয় হলে শেয়ার করে টাইমলাইনে রাখতে পারেন।

01/12/2020

ঢাকা_হতে_দেশের_৬৪ সব জেলা কত কিলোমিটার জেনে নিন
১| নারায়ণগঞ্জ ------------ ১৭ কিঃমিঃ
২| মুন্সি গন্জ --------------- ২৭ কিঃমিঃ
৩| মানিক গন্জ -------------- ৬৪কিঃমিঃ
৪| গাজীপুর -------------------৩৭ কিঃমিঃ
৫| নরসিংদী ------------------৫২কিঃমিঃ
৬| ময়মনসিংহ ---------------১২২কিঃমিঃ
৭| কিশোর গন্জ ------------১০২ কিঃমিঃ
৮| নেত্রকোণা ---------------১৫৯কিঃমিঃ
৯| টাংগাইল -----------------৯৮কিঃমিঃ
১০| জামালপুর ---------------১৮৭ কিঃমিঃ
১১| শেরপুর --------------------২০৩ কিঃমিঃ
১২| ফরিদপুর -----------------১৪৫ কিঃমিঃ
১৩| মাদারীপুর -----------------১১১ কিঃমিঃ
১৪| গোপালগন্জ ---------------২৩২ কিঃমিঃ
১৫| রাজবাড়ি----------------- ১৩৬কিঃমিঃ
১৬| শরিয়তপুর ---------------৭৫ কিঃমিঃ
১৭| চট্টগ্রাম --------------------২৬৪ কিঃমিঃ
১৮| কক্সবাজার-------------- ৪১৪ কিঃমিঃ
১৯| নোয়াখালী ------------- ১৬৩ কিঃমিঃ
২০| লক্ষীপুর -----------------২১৬ কিঃমিঃ
২১| ফেনী -------------------১৫১ কিঃমিঃ
২২| কুমিল্লা -----------------৯৭ কিঃমিঃ
২৩| চাঁদপুর ----------------১৬৯ কিঃমিঃ
২৪| ব্রাক্ষণবাড়ীয়া------------১২৭ কিঃমিঃ
২৫| সিলেট------------------ ২৭৮কিঃমিঃ
২৬| সুনামগন্জ------------- ৩৪৬কিঃমিঃ
২৭| মৌলভীবাজার ----------- ২১৪কিঃমিঃ
২৮| হবিগন্জ--------------- ১৭৯কিঃমিঃ
২৯| রাংগামাটি---------------৩৪০কিঃমিঃ
৩০| খাগড়াছড়ি--------------২৭৫ কিঃমিঃ
৩১| বান্দরবান--------------৩৩৮ কিঃমিঃ
৩২| রাজশাহী---------------২৭২ কিঃমিঃ
৩৩| নওগাঁ----------------- ২৮৩কিঃমিঃ
৩৪| চাঁপাইনবাবগন্জ-------৩২০ কিঃমিঃ
৩৫| নাটোর---------------- ২২৩ কিঃমিঃ
৩৬| পাবনা--------------- ১৬১কিঃমিঃ
৩৭| সিরাজগন্জ------------ ১৪২ কিঃমিঃ
৩৮| বগুড়া--------------- ২২৮কিঃমিঃ
৩৯| জয়পুরহাট------------২৮০ কিঃমিঃ
৪০| রংপুর----------------- ৩৩৫ কিঃমিঃ
৪১| গাইবান্ধা---------------৩০১ কিঃমিঃ
৪২| কুড়িগ্রাম---------------৩৯৪কিঃমিঃ
৪৩| লালমনিরহাট----------৩৯০কিঃমিঃ
৪৪| দিনাজপুর--------------৪১৪ কিঃমিঃ
৪৫| নীলফামারী-----------৩৯৬কিঃমিঃ
৪৬| পঞ্চগড়---------------৪৯৪ কিঃমিঃ
৪৭| ঠাকুরগাঁও-------------৪৫৯ কিঃমিঃ
৪৮| খুলনা---------------- ৩৩৫ কিঃমিঃ
৪৯| বাগেরহাট ------------৩৭০ কিঃমিঃ
৫০| সাতক্ষীরা------------৩৪৩ কিঃমিঃ
৫১| যশোর----------------২৭৩ কিঃমিঃ
৫২| মাগুড়া---------------১৭৭ কিঃমিঃ
৫৩| নড়াইল-------------- ৩০৭কিঃমিঃ
৫৪| কুষ্টিয়া-----------------২৭৭কিঃমিঃ
৫৫| ঝিনাইদহ--------------২২৮ কিঃমিঃ
৫৬ |চুয়াডাংগা---------------২৬৭ কিঃমিঃ
৫৭| মেহেরপুর--------------- ২৯৬ কিঃমিঃ
৫৮| বরিশাল-----------------২৭৭ কিঃমিঃ
৫৯| ঝালকাটি----------------২৯০ কিঃমিঃ
৬০| পিরোজপুর--------------৩০৪ কিঃমিঃ
৬১| ভোলা-------------------৩১৭কিঃমিঃ
৬২| পটুয়াখালী---------------৩১৯ কিঃমিঃ
৬৩| বরগুনা------------------৩৬১ কিঃমিঃ
,,কে কত নম্বরে আছেন?

07/09/2020

নিরাপদ সড়ক নয়, নিরাপদ ও জ্ঞান-বুদ্ধি সম্পন্ন ড্রাইভার ও পথচারী চাই।
#যদি_এমন_হতো #
#হেলমেটে ও ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া পাম্প হতে মোটরসাইকেল এর জ্বালানি তেল দেয়া হবেনা !
#ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস ছাড়া পাম্প হতে অন্যান্য সব গাড়ির জ্বালানি তেল দেয়া হবেনা !
#বাসগুলো নির্দিষ্ট স্টপেজ ছাড়া অন্য কোথাও থামবে না !
#রাস্তায় পাল্লা দিয়ে কেউ গাড়ি চালাবে না !
#রাস্তায় নির্দিষ্ট গাড়ির জন্য নির্দিষ্ট লেন থাকবে এবং সবাই যার যার লেন মেনে চলবে !
#ফুটপথে কেউ দোকান বসাবে না। ফুটপাথ শুধুমাত্র পথচারীদের হাঁটার জন্য থাকবে ও সবাই সেই নির্দিষ্ট পথ দিয়েই হাটবে !
#যত্রতত্র দিয়ে রাস্তা পার না হয়ে শুধু জেব্রা ক্রসিং বা ফুট ওভারব্রিজ ব্যবহার করে সবাই রাস্তা পার হবে !
#যেখানে-সেখানে গাড়ি পার্কিং না করে নির্দিষ্ট জায়গায় পার্কিং করতে হবে !
#এক পরিবারে একটির বেশি গাড়ি থাকবে না, থাকলে অতিমাত্রায় ট্যাক্স দিতে বাধ্য করা যেতো !
#গাফিলতির জন্য সড়ক দুর্ঘটনা ঘটলে ওই জায়গায় সংক্ষিপ্ত বিচার করে উপযুক্ত দণ্ড দেয়া যেতো !
#নির্দিষ্ট গতির বেশি গতিতে কেউ গাড়ি চালাবে না !
#সবাই রাস্তার সিগন্যাল মানবে ও ট্রাফিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবে !

হাতিরপুল, ঢাকা।হাতিরপুলের নীচে ছিল একটি রেললাইন। তৎকালীন বৃটিশ সরকারের শেষ সময়ে ঐ স্থানে রেললাইন তৈরি করা হয়। এই পুল দিয়...
07/09/2020

হাতিরপুল, ঢাকা।

হাতিরপুলের নীচে ছিল একটি রেললাইন। তৎকালীন বৃটিশ সরকারের শেষ সময়ে ঐ স্থানে রেললাইন তৈরি করা হয়। এই পুল দিয়ে একসময় হাতি পারাপার হতো। হাতিদেরকে রেললাইনের উপরের পুল দিয়ে পিলখানা থেকে হাতিরঝিলে নিয়ে যাওয়া হতো গোসল করাতে। নুড়ি পাথর আর স্লিপারের কারণে রেললাইনের উপর দিয়ে হাতিরা হাঁটতে পারতো না। তাই তারা যেতো তৈরিকৃত উপরের পুল দিয়ে। আর সেই থেকেই এটির নাম হলো হাতিরপুল।
ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় মোঘল ও ইংরেজ আমলে ঢাকায় সরকারের মালিকানাধীন অনেক হাতি ছিল। পরিবহন আর যাতায়াত করা ছাড়াও এই হাতিগুলো নানাধরণের কাজে ব্যবহৃত হতো। #পিল মানে হাতি, আর #খানা মানে আশ্রম। সরকারের এই হাতিগুলো থাকতো #পিলখানায়। পিলখানা জায়গাটার নামের উৎপত্তি এভাবেই। বর্তমানে এটি এলাকাটি বিজিবি হেডকোয়ার্টার আর 'সীমান্ত স্কয়ার মার্কেট' নামেই অধিক পরিচিত।
পিলখানা থেকে বর্তমান হাতিরপুল এলাকায় হাতি চলাচলের জন্য ইস্টার্ন প্লাজা ও পরিবাগ বরাবর যে সেতু বা পাকা পুল নির্মাণ করা হয়েছিল হাতি পারাপারের জন্য, সেটিই হাতিরপুল। পিলখানা থেকে রমনা পার্কে হাতি চারণের জন্য নেয়া হতো। যে রাস্তা দিয়ে নেয়া হতো সেটাই #এলিফ্যান্ট রোড। গাউছিয়া মার্কেটের পাশ দিয়ে বাটা সিগনাল ক্রস করে হাতিরপুল দিয়ে পরিবাগ হয়ে রমনা থানার পাশ দিয়ে মগবাজার ওয়্যারলেস মোড় পেরিয়ে মধুবাগের দিকে যে রাস্তাটি গেছে - এই পুরো রাস্তাটির নাম ছিল এলিফ্যান্ট রোড, এটিই আদি ইতিহাস। ইতিহাস থেকে আরও জানা যায় আজকের জনবহুল এলিফ্যান্ট রোড এলাকাটি ১৮০০ সালে ছিলো বিশাল আকৃতির গাছ-গাছালিতে ঘেরা ছোটখাট বনাঞ্চল। পরবর্তীতে গাছ-পালা কেটে হাতি চলাচলের জন্য রাস্তা তৈরি করা হয়। এই এলিফ্যান্ট রোড দিয়েই শত শত হাতির পাল চড়িয়ে বেড়াতেন মাহুতরা। পরবর্তীতে সায়েন্স ল্যাব থেকে শাহবাগ পর্যন্ত 'নিউ এলিফেন্ট রোড' নামের আড়ালে আদি এলিফেন্ট রোডের পরিচয়টি হারিয়ে গেছে।

বর্তমানে এলাকাটি #হাতিরপুল নামেই পরিচিতি লাভ করে। তখন মানুষেরা এই পুল, হাতি আর ট্রেন দেখতে এখানে আসতো। পুলের নিচে এর নীচে কাছাকাছি অবস্থানে ছোট ছোট কয়েকটি খাবারের হোটেল ছিল। আর ছিলো ছোট্ট একটি বাজার। বাজার বলতে তখন রেল লাইনের উপর কয়েকটা অস্থায়ী দোকান। পঞ্চাশ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে সেখানে বসতি গড়ে উঠতে শুরু করে। হাতিরপুল বাজার তখনও হয়নি। নূতন বাসিন্দারা নিজেদের প্রয়োজনে পুঁজি বিনিয়োগ করে কিছু লোককে এখানে বেচাকেনা করতে বলেন, সেখান থেকেই এ বাজারের গোড়াপত্তন। ১৯৬৯ থেকে ৭৪ পর্যন্ত পুলে ওঠার জন্য টাকা দিয়ে রিকশা ঠেলে দেয়ার জন্য লোক পাওয়া যেতো। এই পুল পারাপারের জন্য যে সব ছোট ছোট ছেলেরা ছিলো, তাদেরকে প্রতিবার পারাপারের জন্য দিতে হতো ২ থেকে ৩ আনা। এরা ৪/৫ জনে দলবেঁধে রিকশা ঠেলতো। এভাবে রিকশায় চেপে পুল পার হওয়া যেতো। এই পথেই ছিলো শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরীদের পৈতৃক বাড়িটা। হালকা হলুদ রঙের বাংলো প্যাটার্নের বাড়িটির নাম ছিল #দারুল_আফিয়া। হাতিরপুল পার হয়ে যাতায়াত করতে হতো দারুল আফিয়ায়, শহীদ মুনীর চৌধুরীর বাড়িতে। ১৯৭১ সালে সেখান থেকেই তাকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল রাজাকাররা।

তৎকালীন রমনা এলাকার চারপাশে বেশ কিছু খাল ছিল। যেগুলো এখন মানচিত্র আর কাগজে-কলমে আছে, বাস্তবে নেই। হাতিগুলোকে নেওয়ার জন্য খালের উপর নির্মিত হয়েছিলো সেতু। এগুলোকে উদ্ধার করে খালগুলোকে মুক্ত করে নগর পরিকল্পনা করলে শহরটি অনেক সুন্দর হয়ে উঠতে পারে। যেমনটা হয়েছে হাতিরঝিলের ক্ষেত্রে। সীমান্ত স্কয়ার থেকে হাতিরঝিল হয়ে একদিকে গুলশান পর্যন্ত অন্যদিকে ডেমরা পর্যন্ত নৌ চলাচল পথ তৈরি করা এখনো সম্ভব। হাতিরপুল ভেঙ্গে নীচের লাইন বরাবর যে রাস্তাটি নির্মাণ করা হয় সেই রাস্তার নাম রাখা হয়েছিলো পেনিট্রেটর রোড। কেন এমন একটা অদ্ভুত নাম রাখা হয়েছিল, আর কীভাবেই বা এলাকাটা হাতিরপুল বাজার হয়ে গেল জানা যায়নি।
এখন যেখানে মোতালেব প্লাজা টাওয়ার গড়ে উঠেছে, সেখানে ছিল একটি সুইপার কলোনি। নাম ছিল 'মোতালেব কলোনি'। মোতালেব কলোনির মধ্যে পাঁচটি দোতলা বাড়ি ছিল। কাঁঠালবাগানের ঢালে পরিত্যক্ত রেললাইন ছিল। ঢাকার নবাবরাও হাতি পার করার জন্য খাল ভরাট না করে বানিয়েছিলো হাতির পুল, আমরা তো আরো বড় নবাব, তাই খালটাই ভরাট করে দখল করে ফেললাম।
ওপাশে ছিল পরীবাগ মসজিদ, ছিল পাওয়ার হাউসটাও। সেসময় হাতিরপুল সংলগ্ন পরিবাগ এলাকায় অনেক গাছগাছালি ও খাল ছিলো। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীরা না-কি এই পুলের উপর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে গুলিবর্ষণ করেছিল। হাতিরপুলটি ছিল খাড়া এবং উঁচু যার ফলে দুর্ঘটনা লেগেই থাকতো।

৭০ এর দশকে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় একটি সচিত্র প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল (ছবি সংযুক্ত) এই হাতিরপুল ভাঙা নিয়ে। রিপোর্টে উল্লেখ করা আছে, ৫০ বছরের পুরোনো এই পুলটি ভাঙা হবে নগরে নতুন রাস্তা তৈরি করার জন্য। পৌরসভা এই পুল ভাঙ্গার কাজটি করছে। নতুন রাস্তা তৈরির জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে দেড় লক্ষ টাকা। ফুলবাড়িয়া-তেজগাঁও রেললাইনের উপর দিয়ে পরিবাগ ও ধানমন্ডি এলাকার মধ্যে যান চলাচলের সহজ উপায় ছিলো এই হাতিরপুল বা রেলওয়ে ওভার ব্রিজটি। নগর সংস্কারের জোয়ারে ও আকাশচুম্বি অট্টালিকা তৈরির জন্য এই পুলটি ভাঙ্গা হচ্ছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছিলো, 'যদিও এই পুলটি ঐতিহাসিক এবং স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যমন্ডিত ছিলো, কিন্তু সেসময়ের নগর পরিকল্পনাবিদরা বলেছিলেন রেলওয়ে স্টেশন কমলাপুরে সরিয়ে নেয়ার পর এই পুলের আর দরকার নাই।'

ছবিতে ঢাকার ৪০০ বছরের ইতিহাস পাতায় 'বিদায় হাতীরপুল' শিরোনামে ইত্তেফাকের সংবাদটি পড়ে আর যাদের শৈশব, কৈশোর, যৌবনের অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই হাতিরপুল, ভুতের গলির সাথে, সবার স্মৃতি রোমন্থনের উদ্দেশ্যে এই পোস্টের অবতারণা।

তথ্যসূত্রঃ শাহানা হুদা রঞ্জনা। সিনিয়র কো-অর্ডিনেটর, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনI

05/09/2020

#মানব_কল্যাণে_সহযোগিতার_হাত_বাড়িয়ে_দিন……………
নারায়ণগঞ্জের খানপুরে তল্লা বড় মসজিদে এসি ব্লাস্ট হয়ে আগুনে ঝলসে গেছে শতাধিক মানুষ।
প্রচুর রক্তের প্রয়োজন, ঢাকা মেডিকেলে সকল রক্তদাতা ও প্লাটিলেট দাতারা সাড়া দিন। দয়া করে। অনেক রক্ত এবং প্লাটিলেট প্রয়োজন।

সেচ্ছাসেবী ভাই এবং রক্তযোদ্ধা ভাইরা সবাই একটু খেয়াল রাখেন। সবাইকে ঢাকা মেডিকেল এ নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

রক্তদাতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। প্লাটিলেট ও রক্ত জরুরি প্রয়োজন............

01623842006
01621800368
01891968985
01629905736
01620686145

03/09/2020

বাংলাদেশে প্রচলিত বিভিন্ন প্রকার দলিল সমূহ।
ভূমি আইন অনুযায়ি জমির দলিল ৯ প্রকার।
(১) সাফ-কবলা দলিল
(২) দানপত্র দলিল
(৩) হেবা দলিল
(৪) হেবা বিল এওয়াজ দলিল
(৫) এওয়াজ দলিল
(৬) বন্টন নামা দলিল
(৭) অছিয়তনামা দলিল
(৮) উইল দলিল
(৯) নাদাবি দলিল
১.সাফকবালা দলিলঃ
কোন ব্যক্তি তাহার সম্পত্তি অন্যের নিকট বিক্রয় করে যে দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্টারী করে দেন তাকে সাফাকবালা বা বিক্রয় কবলা বা খরিদা কবালা বলা হয়। এই কবালা নির্ধারিত দলিল ষ্ট্যাম্পে লিখার পর দলিল দাতা অর্থাৎ বিক্রেতা সাবরেজিষ্টারী অফিসে উপস্থিত হয়ে দলিল সহি সম্পাদন করে গ্রহিতা অর্থাৎ খরিদ্দারের বরাবরে রেজিষ্টারী করে দিবেন। এই দলিল রেজিষ্টারী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দলিলের তফছিলে লিখিত অর্থাৎ বিক্রিত ভূমির যাবতীয় স্বত্ব দলিল দাতা হতে বিলুপ্ত হয়ে দলিল গ্রহিতাতে অর্থাৎ খরিদ্দারের উপর অর্পিত হলো। দলিলদাতা ময় ওয়ারিশানক্রমে উক্ত জমি হতে নিঃস্বত্ববান হলেন।
২.দানপত্র দলিলঃ
যে কোন সম্প্রদায়ের যে কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি দান করতে পারেন। এই দানপত্র দলিলে শর্তবিহীন অবস্থায় সকল প্রকার ক্ষমতা প্রদানের দান করতে হবে। স্বত্ব সম্পন্ধে দাতার কোন প্রকার দাবী থাকলে দানপত্র শুদ্ধ হবে না।
৩.হেবা দলিলঃ
মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য এই হেবা অর্থাৎ দানপত্র দলিল, এই দলিল কোনকিছুর বিনিময়ে নয়, কেবলমাত্র সন্তুষ্ট হয়ে এইরূপ দান করা হয়। কিন্তু এই হেবা সর্তবিহীন অবস্থায় দান বিক্রয়, কট রেহান ও রূপান্তর ইত্যাদি সকল ক্ষমতা প্রদানে দান বা হেবা করতে হবে। স্বত্ব সম্বন্ধে দাতার কোনরূপ দাবী থাকলে সেই দান বা হেবা শুদ্ধ হবে না এবং তা যে কোন সময় বাতিলযোগ্য। এরূপ দানপত্রে দাতার কোন স্বার্থ সংরক্ষিত থাকবে না।
৪.হেবা বিল এওয়াজঃ
এই হেবা বিল এওয়াজ মুসলিম সম্প্রদায়ের একটি দানপত্র দলিল এই দানও সন্তুষ্ট হয়ে করা হয় বটে। কিন্তু ইহা কোন কিছুর বিনিময়ে হয়ে থাকে, যেমন- পবিত্র কোরআন, জায়নামাজ, তছবিহ, মোহরানার টাকা, এমন কি যে কোন জিনিষের বিনিময়েও হতে পারে, যেমন আংটি ইত্যাদি। এই হেবা বিল এওয়াজ দলিল সম্পূর্ণ শর্তবিহীন অবস্থায় গ্রহিতা যাবতীয় হস্তান্তর ও রূপান্তরের সকল প্রকার ক্ষমতার অধিকারী হবে এবং দাতার যাবতীয় স্বত্ব গ্রহিতাতে অর্পিত হবে। দাতার স্বার্থে কোন প্রকার স্বত্ব দাতার জন্য সংরক্ষিত থাকলে দলিল শুদ্ধ হবে না। এই হেবা বিল এওয়াজ অবশ্যই রেজিষ্টারী হতে হবে। এই হেবা বিল এওয়াজ যদি টাকা বিনিময়ে হয় এবং ক্রমিক ওয়ারিশী সূত্রে আগে পরে তিন ধাপের পরের ব্যক্তিকে বা তৃতীয় ব্যক্তিকে হেবা বিল এওয়াজ মুলে দান করে থাকে তা হলে শরীক কর্তৃক জানার তারিখ হতে ৪ মাসের মধ্যে প্রিয়েমশান করতে পারে।
৫.এওয়াজ দলিল:
যে কোন সম্প্রদায়ের বা একই সম্প্রদায়ের বা একই বংশের বা কোন ব্যক্তি যে কোন ব্যক্তির সহিত তাহাদের লপ্ত ও সুবিধা মত একের ভূমি অপরকে দিতে পারেন অর্থাৎ পরস্পর এওয়াজ পরিবর্তন সরতে পারেন। এই দলিল অবশ্যই রেজিষ্টারী হতে হবে।
এওয়াজ পরিবর্তন দলিলের একটা ব্যাখ্যা দেওয়া হলো+: ক এর জমি খ এর বাড়ীর নিকট এবং খ এর জমি ক এর বাড়ীর নিকট। উভয়ের জমিই উভয়ের বেলপ্ত। কাজেই ক তার জমি খ কে এবং তার জমি ক কে দিয়ে উভয়ে একটি দলিল সম্পাদন করে রেজিষ্টারী করে নিল। একেই এওয়াজ পরিবর্তন দলিল বলে। এই দলিলের কেহ প্রিয়েমশান করতে পারে না।
৬.বন্টনমানা দলিল:
শরিকগণের মধ্যে সম্পত্তি ক্রমে নিজ নিজ ছাহাম প্রাপ্ত হয়ে উক্ত ছাহামের বাবদ যে দলিল করতে হয় তাকে বন্টননামা দলিল বলে। একই সম্পত্তিতে মালিক একই বংশের লোককে সাধারণত শরিক বলা হয়। শরিক দুই প্রকারের, যথা- উত্তরাধিকার সূত্রে শরিক ও কোন শরিক হতে খরিদ সূত্রে শরিক। ইংরেজীতে বলা হয় কো-শেয়ারার বাই ইনহেরিটেন্স এন্ড কো-শেয়ারার বাই পারচেজ। বন্টননামা দলিল করবার সময় সকল শরিকগণ দলিলে পক্ষভুক্ত থেকে ও দস্তখত করে বন্টননামা দলিল করতে হবে। কোন একজন শরিক বাদ থাকলে বন্টননামা শুদ্ধ হবেনা। বন্টননামা দলিল রেজিষ্টারী করতে হবে কিন্তু ঘরোয়াভাবে বন্টন করে সকল পক্ষগণ যদি বন্টননামা দলিলে দস্তখত করে থাকেন তা হলেও বন্টননামা কার্যকরী হতে পারে। যদি শরিকগণ আপোষ মতে বন্টন করতে রাজী না হন তাহলে যে কোন শরিক বন্টনের জন্য আদালতে নালিশ করতে পারেন।
৭.অছিয়তনামা দলিল:
কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি কাউকে বা তার উত্তরাধিকারীদের মধ্যে অছিয়তকারী ব্যক্তির উত্তরাধিকারীদের মধ্যে সকলকে না দিয়ে যদি একজনকে বা কোন তৃতীয় ব্যক্তিকে প্রদান করে থাকেন এবং অছিয়তকারীর মৃত্যুর পর যদি তাহার উত্তরাধিকারীগণ দাবী উত্থাপন করেন তাহলে যাকে সম্পত্তি অছিয়ত করা হলো সেই ব্যক্তি উক্ত সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ পাবে এবং অবশিষ্ট দুই তৃতীয়াংশের মালিক উত্তরাধিকারী দের মধ্যে সকলেই হবেন।
৮.উইল দলিল:
হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক তাদের নিজস্ব সম্পত্তি তাদের আত্মীয়দের মধ্যে যাকে ইচ্ছা উইল করে দিতে পারেন। যিনি উইল করলেন তিনি জীব কালে একের অধিক উইল করতে পারেন। কিন্তু সর্বশেষ যে উইল করলেন কেবল ঐটাই কার্যকরী হবে।
৯.নাদাবী দলিল:
কোন ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কোন সম্পত্তিতে তার স্বত্ত্বাধিকার নাই মর্মে অথবা স্বত্ত্বাধিকার ত্যাগ করছেন মর্মে দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রি করে দিতে পারেন। এরূপ দলিলকে নাদাবী দলিল বলে ।

পাক হানাদারদের রুখতে বোমা ফেলা হয় হার্ডিঞ্জ ব্রিজেমুক্তিযুদ্ধ চলাকালে উত্তর-দক্ষিণবঙ্গের সাথে পাকহানাদার বাহিনীর রেলওয়ে ...
20/07/2020

পাক হানাদারদের রুখতে বোমা ফেলা হয় হার্ডিঞ্জ ব্রিজে

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে উত্তর-দক্ষিণবঙ্গের সাথে পাকহানাদার বাহিনীর রেলওয়ে যোগাযোগ বন্ধ করতে ভারতীয় মিত্রবাহীনির একটি বিমান থেকে বোমা নিক্ষেপ করা হয়। বোমার আঘাতে ধ্বংস হয় হার্ডিঞ্জ ব্রিজের স্প্যানের একটি অংশ। দিনটি ছিল ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর। কুষ্টিয়া-ভেড়ামারা এবং পাবনার পাকশী এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান ছিল। পাক হানাদার বাহিনী এই খবর জানার পর তাদের সমর শক্তি বৃদ্ধি করতে রেলওয়ে ব্রিজ ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিলে তৎকালীন ইপিআর এর ওয়ারলেস থেকে বিষয়টি অবহিত করা হয় বলে জানা যায়। এই খবর পাওয়ার পর মিত্র বাহিনীর একটি যুদ্ধ বিমান থেকে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের উপর বোমা নিক্ষেপ করা হলে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ১২ নম্বর স্প্যান ভেঙ্গে পড়ে। যোগাযোগ বিচ্ছন্ন হয়ে যায়। রণকৌশলে মুক্তিযোদ্ধারা আরও এগিয়ে যায়। জানা যায়, বোমা আঘাতে ১২ নম্বর গাডার স্প্যানটি ভেঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল। যেগুলো পরে মেরামত করা হয়েছে।
ধংসপ্রাপ্ত বোমার খোলসটি এখনও পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজারের কার্যালয়ের সামনে কালের সাক্ষী হিসেবে সংরক্ষণ করে রাখা হয়। এখনও বিভিন্ন এলাকা থেকে বোমার খোলসটি দেখতে পাকশী আসেন অসংখ্য দর্শনার্থী।

Address

Panthapath
Kalabaga

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801715500000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dakbaxo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dakbaxo:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Kalabaga media companies

Show All