22/11/2023
বনিকবার্তা ২২/১১/২৩
news
বনিকবার্তা ২২/১১/২৩
হয়তো আইএমএফের ২ কিস্তি আটকে গেলো বৈকি
প্রয়োজন না হলেও এদের কাছ থেকে কিনুন।কারণ এরা বাদাম বিক্রি করে বাড়ি বানাবে না.. দুবেলা ভাত খাবে🥲🥲
আমাদের জয়পুরহাট এর চিএ রাস্তাটি পাচুর মোড় হতে তোলা ছবি
প্রথম বছরে বিক্রি হয়েছিল মোটে ৫১টি রেজার আর দেড়শোটি ব্লেড।
সাধারণ বিক্রয়কর্মী থেকেই তিনি হয়ে উঠেছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম উদ্যোগপতি এবং উদ্ভাবক। তিনি হয়ে উঠেছিলেন তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম মিলিয়নেয়ার।
(Gillette) ‘জিলেট’ -এই আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডটির সঙ্গে আমরা সকলেই কম-বেশি পরিচিত। মূলতঃ শেভিং ক্রিম এবং রেজারের জন্য পরিচিত হলেও, আজকের দিনে দাঁড়িয়ে বডি কেয়ার পণ্যের জগতে একচেটিয়ে ব্যবসা জিলেটের। ডিওড্র্যান্ট থেকে শুরু করে সাবান, ফেয়ারনেস ক্রিম —সমস্ত ধরণের প্রসাধনীই বাজারে এনেছে জিলেট।
আমাদের গল্পের ‘রাজা’ আর কেউ নন, এই ‘জিলেট’-এরই প্রতিষ্ঠাতা। কিং ক্যাম্প জিলেট (King Camp Gillette)।
হ্যাঁ, স্রেফ হতাশা থেকেই এক অভিনব পণ্য বাজারে আনার পরিকল্পনা এসেছিল তাঁর মাথায়। আর সেই ‘আশ্চর্য’ পণ্য হলো রেজার এবং ব্লেড। একুশ শতকে দাঁড়িয়ে ব্লেড আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিকভাবে জড়িত থাকলেও, আজ থেকে দেড়শো বছর আগে এই ধরণের কোনো সামগ্রীর কোনও অস্তিত্বই ছিল না পৃথিবীতে। কিন্তু কীভাবে ব্লেড আবিষ্কার করলেন জিলেট? সেই গল্পেই ফেরা যাক বরং।
—বিশ শতকের শুরু পর্যন্ত দাড়ি কামানোর একমাত্র যন্ত্র ছিল ক্ষুর। তবে অসুবিধা হল, এই যন্ত্র ব্যবহারের সময় একটু অসাবধান হলেই রক্তক্ষরণ ছিল অনিবার্য। কখনও আবার সেই ক্ষতচিহ্ন থেকে সংক্রমণ ছড়িয়ে মৃত্যুও ঘটেছে কোনো কোনো ব্যক্তির। ইতিহাস খুঁড়লে উল্লেখ পাওয়া যায় এমন ঘটনারও। জিলেটের সঙ্গে ঘটেছিল তেমনটাই। সেখান থেকেই ক্ষতদাগ। আর যে ক্ষতদাগ দেখেই ভয়ে তাঁর মুখের ওপরেই দরজা বন্ধ করে দিতেন ক্রেতারা। একটা সময় ভেবেছিলেন দাড়ি বাড়িয়ে ঢেকে ফেলবেন ক্ষতচিহ্ন। তবে লাভ হয়নি তাতেও।
এরপর ক্রমশঃ হতাশা গ্রাস করতে থাকে জিলেটকে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দাড়ি কামানোর সময় নিজের সঙ্গে প্রায়শই কথা বলতেন কিংবদন্তি উদ্যোগপতি। ঠিক এভাবেই তিনি জন্ম দিয়েছিলেন (Safety Razor) ‘সেফটি রেজার’ কথাটির। কিন্তু কীভাবে কাজ করবে এই যন্ত্র? তা নিয়েই গবেষণা শুরু হয় তাঁর। যন্ত্রটির নীল-নকশাও তৈরি করে ফেলেন জিলেট। মূলতঃ দাড়ি কাটার এই যন্ত্রকে দুটি ভাগে ভাগ করেছিলেন তিনি —একটি স্ট্যান্ড ও অন্যটি ব্লেড। স্ট্যান্ডটি পুনর্ব্যবহারযোগ্য হলেও, ব্লেড অর্থাৎ ধারালো ধাতব খণ্ডটি হবে ডিসপোসেবল বা একবার ব্যবহারযোগ্য।
জিলেট এই নীল-নকশা তৈরি করেছিলেন ১৮৯৫ সালে। যদিও তা বাস্তবায়িত করতে তাঁর লেগে যায়
এইমাত্র পাওয়া
জয়পুরহাটে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি'র মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। শহরের রেলগেট এলাকা রণক্ষেত্র।
Hi
ব্রিজের দুই সাইড দিয়ে কিছুটা উন্নয়ন হয়েছে।
শ্বশুর বাড়ি যাওয়ার রাস্তাটা এমন হলে, বছরে কতবার যাবেন 🤣
‘রক্ত যখন দিয়েছি জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে এ জালেম সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করে তারপর দুনিয়া থেকে বিদায় নিবো’
বিস্তারিতঃ https://www.jagonews24.com/country/news/861474
যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি কমানো কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
তৈরি পোশাক আমদানির যে পরিসংখ্যান যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব কমার্স বা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রকাশ করেছে, তা বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকদের কপালে ভাঁজ ফেলছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অর্থনীতির এই দেশ এককভাবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার। গত বছর সেখানে প্রায় এক হাজার কোটি ডলার মূল্যমানের পোশাক রপ্তানি করেছেন বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা। কোভিড মহামারির প্রায় শেষ পর্যায়ে ২০২২ সালে ওই বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি ছিল ৩৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ। কিন্তু এই সুসময় দীর্ঘস্থায়ী হয়নি।
মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অফিস অব টেক্সটাইলস অ্যান্ড অ্যাপারেলসের হালনাগাদ পরিসংখ্যান বলছে, চলতি বছরের প্রথম চার মাসে যুক্তরাষ্ট্র তৈরি পাশাক আমদানি ২২ শতাংশ কমিয়েছে। বাণিজ্য যুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এ ধরনের ঘটনার প্রথম শিকার হয় চীন। এবারও ঠিক তাই হয়েছে। তাদের রপ্তানি কমেছে ৩২ শতাংশের বেশি। কিন্তু একই সঙ্গে মার খেয়েছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিও। জানুয়ারি–এপ্রিল এই চার মাসে বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের রপ্তানি হয়েছে ২৭০ কোটি ডলারের। ঠিক এক বছর আগে একই সময়ে রপ্তানি ছিল ৩২৮ কোটি ডলারের পোশাক। সেই হিসাবে রপ্তানি কমেছে প্রায় ১৮ শতাংশ।
তৈরি পোশাক আমদানির যে পরিসংখ্যান যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব কমার্স বা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রকাশ করেছে, তা .....
অফিস ডেসকোট
ডলার নয় এবার কয়লা উত্তোলনের কাজ চলমান, খুব তাড়াতাড়ি বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধান হবে।
নির্বাচন সামনে রেখে আন্দোলন জোরদার করার চেষ্টা করবে বিএনপি। প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা দলীয় নেতা-কর্মীদের ব্যবহার করে আগে যেভাবে বিএনপিকে সামাল দেওয়া যেত, সামনে কি তা পারা যাবে?
সরকার, দল বা প্রশাসনের যাঁদের মার্কিন ভিসা খুব দরকার, তাঁরা কি আগের মতো সক্রিয় থাকবেন? নাকি পিছুটান দেবেন? ভিসা নীতির আওতা বা জালটি অনেক বড় হওয়ায় কে কোন কাজ করে ভিসা না পাওয়ার জালে আটকা পড়ে যান, সেই ভয়টি হয়তো অনেকের মধ্যেই কাজ করবে। সরকারের ওপর এর প্রভাব পড়া স্বাভাবিক।
অন্যদিকে ভিসা নীতিকে সরকারবিরোধী উদ্যোগ বিবেচনা করে বিএনপি হয়তো খুশিতে আছে। কিন্তু যথেষ্ট ভারসাম্য রেখেই নীতিটি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তারা ‘বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে বাধা’ দেওয়ার বিরোধিতা করেছে কিন্তু নির্বাচন ‘অংশগ্রহণমূলক’ হওয়া না-হওয়া নিয়ে কিছু বলেনি। সম্ভবত কৌশল হিসেবে তারা এটা বলবেও না। আবার আওয়ামী লীগের ‘সংবিধান’ মেনে নির্বাচন প্রশ্নেও তারা কিছু বলা থেকে বিরত আছে। বিএনপি বড় দ্বিধায় পড়বে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা বা না করা নিয়ে। নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থাকলে কী কৌশল হবে বিএনপির? আন্দোলন করবে? নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করবে? সে ক্ষেত্রে সহিংসতা হলে দলটি দায় এড়াতে পারবে কি? বোঝা যায় সামনের দিনগুলো বিএনপির জন্যও কঠিন।
যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে বা কোন প্রক্রিয়ায় ভিসা নীতি কার্যকর করবে, তার ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করবে। বাংলাদেশের মতো জনবহুল এবং নানা কায়দার রাজনৈতিক কৌশলে পারদর্শী দলগুলোর কে কোথায় কীভাবে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করবে, নির্বাচনে কারচুপির ছক সাজাবে, গণতন্ত্রকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে—সেই তদারকি একটি কঠিন কাজ। তবে ভিসা নীতি কার্যকর করার ক্ষেত্রে এ দিকগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব ও বাড়তি পর্যবেক্ষণ থাকবে বলে ধরে নেওয়া যায়। কীভাবে ও কার ওপর এই ভিসা খড়্গ কাজ করে, তা দেখার জন্য আপাতত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।
তবে দুর্ভাগ্যজনক হচ্ছে, দেশের গণতন্ত্র রক্ষা ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য মরিয়া কিছু লোকের ওপর আমাদের নির্ভর করতে হচ্ছে! সন্তানদের পড়াশোনা বা যুক্তরাষ্ট্রে জমানো সম্পদ রক্ষায় যাঁদের যুক্তরাষ্ট্র যেতেই হবে, তাঁরা যদি ভয় পান, তবেই তৈরি হবে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ? দেশকে এমন একটা জায়গায় নিয়ে আসার দায় কার
নিজস্ব প্রতিবেদক: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতির কারণে বিএনপির নির্বাচন বর্জনের ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে বলে মন্ত...
আসলে এরই মধ্যে এটা পরিষ্কার যে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো ধরনের নিষেধাজ্ঞার চেয়ে এই ভিসা নীতির প্রভাব অনেক বেশি। বোঝা যায়, যুক্তরাষ্ট্র জেনেবুঝেই এই কৌশলী পদক্ষেপ নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র যদি কিছু ব্যক্তি, কোনো প্রতিষ্ঠান বা অন্যান্য কোনো ক্ষেত্রে ‘নিষেধাজ্ঞা’ দিত, তবে এ নিয়ে সমালোচনা ও যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা করার সুযোগ থাকত। নিষেধাজ্ঞার পথ না ধরায় সেটা হয়নি। বরং উল্টো দেখা যাচ্ছে আমাদের দেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দল যুক্তরাষ্ট্রের এই ভিসা নীতিকে কীভাবে নিজেদের পক্ষের পদক্ষেপ হিসেবে দেখানো যায়, সেই চেষ্টা শুরু করে দিয়েছে।
জীবনানন্দ দাশের কবিতায় সুবিনয় মুস্তাফী নামের এক ‘আশ্চর্য ভূয়োদর্শী’ যুবকের কথা আছে, যার ক্ষমতা ছিল একই সঙ্গে বিড়াল ও বিড়ালের মুখে ধরা ইঁদুরকে হাসানোর (‘সুবিনয় মুস্তাফীর কথা মনে পড়ে এই হেমন্তের রাতে। /একসাথে বিড়াল ও বিড়ালের-মুখে-ধরা-ইঁদুর হাসাতে/ এমন আশ্চর্য শক্তি ছিল ভূয়োদর্শী যুবার’ সুবিনয় মুস্তাফী, কবি জীবনানন্দ দাশ)। যুক্তরাষ্ট্র তো দেখা যাচ্ছে সুবিনয় মুস্তাফীর মতো দুই পক্ষকেই খুশি করতে সফল হলো! বিড়ালকেও হাসাচ্ছে, সঙ্গে বিড়ালের মুখে ধরা ইঁদুরকেও!
একটি দেশ কাকে ভিসা দেবে বা দেবে না, সেটা সব সময়ই সেই দেশটির নিজস্ব ও অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। আমরা জানি, যুক্তরাষ্ট্রে .....
পাঠানপাড়া
যুক্তরাষ্ট্র কাছ থেকে অথবা সৌদি আরবের কাজ থেকে ১০০ টি মড়েল মসজিদ বানানো জন্য সাহায্য। চাওয়া হয় তারা দেবে সে সাহায্য। কিছু তাদের যদি আমরা বলি আমরা ৫০ টি বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র তৈরি করার জন্য সাহায্য চাচ্ছি তারা একটি টাকাও দেবে না বৈকি ।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, সারাদেশ যখন ঘুমায়, বিশ্ব যখন ঘুমায় তখন আমা....
জয়পুরহাট থেকে গোড়না ভারাট কয়তাহার গ্রামের হলুদ সবুজ তরমুজ
মেঠো পথ
সুন্দর প্রকৃতি
ভোলা নদী
রাজ হাস
কুঠি বাড়ি ব্রিজ
মাছ ধরা জাল দিয়ে
পাখি
সুন্দর
গ্রামাঞ্চলে চিত্র
জয়পুরহাট কালাই
Joypur
123123
Be the first to know and let us send you an email when Joypuryhat pratiddin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Joypuryhat pratiddin:
অর্থ পাচারে পি কে হালদারকে সহায়তাকারী কারা _ আল্লামা লুৎফর রহমান Allama Lutfur Rahman Waz Pk Haldar(720P_HD)
সংস্থা ভিক্ষা করে চলে, সেই সংস্থার প্রধান নির্বাহীর বেতন কি সোয়া ছয় লাখ হওয়া উচিত? ভিক্ষা করে যদি সরকারি সংস্থা চলতে না পারে, তাহলে এত টাকা বেতন দিয়ে এমডি কেন রাখা হবে? কথাগুলো এসেছে সরকারি সংস্থা ঢাকা ওয়াসা কর্তৃপক্ষ প্রসঙ্গে। সংস্থাটি আরেক দফা পানির দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে। কারণ, ওয়াসার পানির উৎপাদন ব্যয় ও বিক্রয় মূল্যের মধ্যে অনেক ব্যবধান। বর্তমানে প্রতি ১ হাজার লিটার পানিতে সরকারকে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে ১০ টাকা। সুতরাং দাম বাড়িয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে ওয়াসাকে। ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমড়ি অভিযোগ ‘সরকারের কাছ থেকে ভিক্ষা নিয়ে কোনো সংস্থা নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে না।’ ভালো কথা। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, যে সংস্থা নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারেনি, ভিক্ষা করে চলতে হয়, সেই সংস্থার এমডির বেতন-ভাতা সর্বোচ্চ কত হবে? তাকসিম এ খান এখন বেতন-ভাতা পান মাসে ৬ লা
বেতন না পেয়ে কেউ দিন মজুর বা কেউ সিএনজি চালক! আব্দুল লতিফ। কলেজ প্রতিষ্ঠার শুরুতেই সহকারী লাইব্রেয়ীয়ান পদে এক বুক স্বপ্ন নিয়ে যোগদান করলেও বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছেন সিএনজি চালাতে। কলেজ শিক্ষক রাশেদুল হক কলেজ থেকে বিল বেতন না পাওয়ায় সংসার চালানোর জন্য একমাত্র প্রাইভেট পড়ানোকেই বেছে নিয়েছেন তিনি। #Teacher_Salary #Salary #Due_Salay #Arrears_Of_Salary #Somoy_TV