Gardener Depot

Gardener Depot Gardener Depot’s online selection of plants, trees, and metal hangers is just as massive as the selection you see in stores.
(1)

আসলে গাছের মাঝে এমন ভাবে ডুবে আছি যে গার্ডেনার ডিপোতে যে সুন্দর সুন্দর বিছানার চাদর পাওয়া যায়, তা আপনাদের জানাতে ভুলে যা...
30/12/2024

আসলে গাছের মাঝে এমন ভাবে ডুবে আছি যে গার্ডেনার ডিপোতে যে সুন্দর সুন্দর বিছানার চাদর পাওয়া যায়, তা আপনাদের জানাতে ভুলে যাই। আজকে হুট করেই মনে পরে গেল। এইখানে আছে আমার সবচেয়ে পছন্দের ডিজাইন। এক পিস কিং সাইজ বিছানার চাদর আর ২ পিস ইউরপিয়ান ষ্ট্যাণ্ডার্ড বালিশের কভার মাত্র ১৫৫০ টাকা। চাদরের কাপড় কিন্তু একদম ১০০% হোমটেক্স প্রিমিয়াম কটন !!কোন ববলিন উঠবে না, রঙ উঠবে না।

এই রুপালি তলোয়ার কি আপনার সংগ্রহে আছে? না থাকলে সংগ্রহ করে ফেলুন। অল্প জায়গাতে এই ছোট্ট গাছ টা কিন্তু খুব সুন্দর ভাবে সে...
30/12/2024

এই রুপালি তলোয়ার কি আপনার সংগ্রহে আছে? না থাকলে সংগ্রহ করে ফেলুন। অল্প জায়গাতে এই ছোট্ট গাছ টা কিন্তু খুব সুন্দর ভাবে সেট হয়ে যায় !!!

Epipremnum Pinnatum Champ Elyess এই গাছটা আমার কাছে অল ইন ওয়ান মনে হয়। দেখতে যেমন সুন্দর, তেমন হার্ড আর পাতার ডিজাইন ইউন...
30/12/2024

Epipremnum Pinnatum Champ Elyess এই গাছটা আমার কাছে অল ইন ওয়ান মনে হয়। দেখতে যেমন সুন্দর, তেমন হার্ড আর পাতার ডিজাইন ইউনিক। মিডিয়া নিয়ে তার মাথায় কোন চিন্তা নাই। মাটিতেও হয়, আবার এরয়েড মিদিয়াতেও সুন্দর গ্রো করে। যদি পোলে দেওয়া যায় তাইলে পাতার আকার বিশাল হয়।

আমাদের স্টকে থাকা গাছ গুলোর ছবি আর দাম গুলো দিয়ে দিলাম

শীতকাল আসলে বাজারে শালগম দেখা যায়। কিছুটা পানসে হওয়ার কারনে অনেকেই একে পছন্দ করেন না। কিন্তু আমার এই সবজি কিন্তু ব্যাপক ...
30/12/2024

শীতকাল আসলে বাজারে শালগম দেখা যায়। কিছুটা পানসে হওয়ার কারনে অনেকেই একে পছন্দ করেন না। কিন্তু আমার এই সবজি কিন্তু ব্যাপক পছন্দ। রুই জাতীয় মাছের সাথে বা শিং মাছের ঝোল ঝোল তরকারি সাথে গরম ভাত। আহহ !!
শালগমের পুষ্টি গুন অনেক। এতে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি, যেটা অনেক সব্জির চেয়ে শালগমে অনেক বেশী পরিমানে থাকে। আর একটি ইউনিক ভিটামিন পাওয়া যায়। ভিটামিন কে। একই সাথে এন্টি অক্সিডেন্ট এ ভরপুর এই সবজি ক্যান্সার প্রতিরোধী, বয়সের ছাপ কমায়, ত্বক এবং রক্ত রাখে সুস্থ-সতেজ। প্রতিদিন না হোক ফাইবারে ভরপুর এই সবজি আপনি সপ্তাহে কমপক্ষে ২ দিন খেতে পারেন

গাছযে অক্সিজেন দেয় তা চোখে না দেখলেও আমি গাছের কাছে না আসলেই কেমন যেন হয়ে যাই। গত শনিবার থেকে জ্বর-ঠাণ্ডা, গাছের কাছেও য...
30/12/2024

গাছযে অক্সিজেন দেয় তা চোখে না দেখলেও আমি গাছের কাছে না আসলেই কেমন যেন হয়ে যাই। গত শনিবার থেকে জ্বর-ঠাণ্ডা, গাছের কাছেও যেতে পারি নাই। এরপর নিজে সুস্থ হতে না হতেই ভাইয়ের হল নিউমোনিয়া, হসপিটালে গেল ৪ দিন। আজকে এই ৮ দিন পর গাছগুলোর কাছে গেলাম। এই স্ট্যান্ডে মূলত সেলের জন্য সাভার থেকে নিয়ে আসা গাছ গুলোই স্টকে রাখা হয়, তাই যখনই আনি, আর আগের সাজানো মত থাকে না, প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হয়। তবে একই ধরনের পরিবেশ পছন্দ করে এমন গাছ আমি একসাথে রাখার চেষ্টা করি‍।

রাতের স্নিগ্ধতা হল চাঁদ !! আর এই চাঁদের স্নিগ্ধতা দেখা যায় Moonlight Pothos এর গায়ে। মাত্র ১৫০ টাকা করে এই গুলো গার্ডেনা...
29/12/2024

রাতের স্নিগ্ধতা হল চাঁদ !! আর এই চাঁদের স্নিগ্ধতা দেখা যায় Moonlight Pothos এর গায়ে। মাত্র ১৫০ টাকা করে এই গুলো গার্ডেনার ডিপোতে পাওয়া যাচ্ছে।

গায়ে জড়ালে লাল শাড়ি, সবাইকে লাগে রাজকুমারী !!! ( inspired by Pushpa). কিন্তু এই পিঙ্ক প্রিন্সেস এর গায়ে জড়ানো আছে, গোলাপ...
29/12/2024

গায়ে জড়ালে লাল শাড়ি, সবাইকে লাগে রাজকুমারী !!! ( inspired by Pushpa). কিন্তু এই পিঙ্ক প্রিন্সেস এর গায়ে জড়ানো আছে, গোলাপি ভেরিগেশনের শাড়ি, তাঁকে কি রাজকুমারী মনে হচ্ছে না?

আমাদের স্টকে থাকা এই গোলাপি সুন্দরী, এই ২ টি স্টকে আছে।

বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয় !!!কিন্তু এইগাছগুলোকে আমরা ফলে চিনিনা, চিনি এর পাতায়।Scindapsus এর সকল সৌন্দর্যই হল এর পাতা...
28/12/2024

বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয় !!!
কিন্তু এইগাছগুলোকে আমরা ফলে চিনিনা, চিনি এর পাতায়।Scindapsus এর সকল সৌন্দর্যই হল এর পাতাতে, আর এই পাতা দেখে দেখেই আমরা এর জাতি- গোষ্ঠী খুজে বেড় করি।

বর্তমানে আমাদের কাছে 10 রকমের indoor plants  প্যাকেজে দেওয়ার মত আছে। প্রতিটি ছবিতে গাছের নাম দেওয়া আছে। মিনিমাম ১০ পিস গ...
28/12/2024

বর্তমানে আমাদের কাছে 10 রকমের indoor plants প্যাকেজে দেওয়ার মত আছে। প্রতিটি ছবিতে গাছের নাম দেওয়া আছে। মিনিমাম ১০ পিস গাছ নিতে হবে। ১০ পিস ৫০০ টাকা

পথ চলার সময় কিছু মানুষকে বিপরীত দিক থেকে আসতে দেখলে আমি সরে গিয়ে তাদের জায়গা করে দেই। কেন, তাদের অনেক সম্মান করে? না ভাই...
27/12/2024

পথ চলার সময় কিছু মানুষকে বিপরীত দিক থেকে আসতে দেখলে আমি সরে গিয়ে তাদের জায়গা করে দেই। কেন, তাদের অনেক সম্মান করে? না ভাই !!! তাদের দেখলে আমার গা এতটাই ঘিনঘিন লাগে যে বাসায় গিয়ে গোসল দিতে হবে এই কথা ভেবে সরে যাই, শেষে ছোঁয়া না লেগে যায়। এরা ভিতরে বাইরে টক্সিসিটিতে ভরা !!! তাই নিজে বাঁচতেই সরে যাওয়া উত্তম !!!

ফিটনিয়া গাছের বৃত্তান্ত পর্ব এই গাছ ইনডোরে অনেক ভালো হয়, কিন্তু আলোর ব্যাপারে সাবধান থাকতে হবে। আলো কম হলে গাছের কাণ্ড ব...
22/12/2024

ফিটনিয়া গাছের বৃত্তান্ত পর্ব
এই গাছ ইনডোরে অনেক ভালো হয়, কিন্তু আলোর ব্যাপারে সাবধান থাকতে হবে। আলো কম হলে গাছের কাণ্ড বাজে ভাবে লম্বা হতে থাকে। দেখতে ভালো লাগে না, কোন কারনে লম্বা হয়ে গেলে ছেঁটে দিলে ভালো হয়। গাছ আবার ঝোপ হয়ে যাবে। যেহেতু আমাদের দেশে এটা শীতে ভালো বাড়ে তাই শীতের আগে আগে ছাঁটাই করা ভালো। এসময় এর থেকে চারা করতে পারবেন।
চারা করার জন্য শুধু মাত্র কোকোপিটে কাটা ডাল বসিয়ে দিলেই ২০-৩০ দিনের ভেতরে শিকড় চলে আসে। এ সময় পাতা ঝরে যেতে পারে কিন্তু কাণ্ড তে শেকড় আসলে আস্তে আস্তে নতুন পাতা গজাবে। চারা করার জন্য দেড় – দুই ইঞ্চি পরিমান ডাল কেটে নিন। এর পর রুট হরমোন মাখিয়ে কোকোপিটে বসিয়ে দিবেন। যেহেতু এর আর্দ্রতা ভালো লাগে তাই একটা ওয়ান টাইম গ্লাসএর তিনভাগের এক ভাগ কোকোপিট নিন এর পর ডাল বুনে একটা পলিথিন ব্যাগ আর রবার ব্যান্ড দিয়ে গ্লাস মুড়িয়ে দিন। এর পর ঝারুর কাঠি বা চোখা কিছু দিয়ে একটা পলির উপর একটা ছিদ্র করে দিন ।
এভাবে চারা করলে আর্দ্রতার অভাবে মারা যাওয়ার সম্ভবনা থাকবে না। খালি খেয়াল রাখতে হবে কোকোপিট যেন একদম চুপচুপে পানি না থাকে। কোকোপিট গ্লাসে ভরার আগে চিপে পানি বের করে নিতে হবে। এই ক্ষেত্রে কোকো পিট শুকিয়ে উঠলে পানি স্প্রে করবেন। একদম পানি ঢেলে দেওয়া যাবে না। চারা টে ভালো ভাবে শিকড় আসার পর রিপটিং করবেন। এই ক্ষেত্রে শিকড় থেকে সব কোকো না সরিয়ে হালকা হালকা রেখেই পটিং করবেন।
৩২ ডিগ্রীর বেশী হলে গ্রোথ বন্ধ থাকে। তাই বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, এপ্রিল-মে মাস ছাড়া বাকি সব সময় ২ মাস অন্তর এনপিকে সার দিতে পারেন। ২ ইঞ্চি টবে ৪ দানা, ২.৫ ইঞ্চি টবে ৮ দানা, আর এর থেকে বড় ছড়ানো টবে ১০-১২ দানা দিতে পারেন। লিকুইড এনপিকে হলে এক লিটারে ১ চামচ হিসাবে গুলিয়ে স্প্রে করতে পারেন মাসে একবার।
সবশেষে একটাই কথা বলতে চাই জন্ম এবং মৃত্যু ছাড়া পৃথিবীতে কোন কিছুই ধ্রুব না। আপনার পরিবেশ পরিস্থিতি অনুযায়ী উপরের সব কিছুতেই পরিবর্তন আসতে পারে। তাই আপনার গাছের ভাষা বুঝুন এবং সেই রকম ভাবে তাকে পরিচর্যা করুন।

এয়ার প্ল্যান্ট এমন এক ধরণের গাছ যেগুলোর জন্য কোন মাটির দরকার হয় না, এবং বাতাস থেকে প্রয়োজনীয় পানি ও পুষ্টি উপাদান সংগ্রহ...
22/12/2024

এয়ার প্ল্যান্ট এমন এক ধরণের গাছ যেগুলোর জন্য কোন মাটির দরকার হয় না, এবং বাতাস থেকে প্রয়োজনীয় পানি ও পুষ্টি উপাদান সংগ্রহ করে থাকে। এদের শিকড় থাকে কিন্তু সেগুলো শুধু মাত্র গাছ বা পাথর এগুলোর সাথে আটকে থাকার কাজে লাগে। পানি বা পুষ্টি উপাদান সংগ্রহ করার কাজে লাগে না। গাছের পাতাতে অসংখ্য ছোট ছোট ছিদ্র থাকে যা দিয়ে তারা পানি ও পুষ্টি শোষণ করে নেয়।
এয়ার প্ল্যান্ট সাধারনত জলীয়বাষ্প পূর্ণ, স্যাঁতসেঁতে ট্রপিকাল ফরেস্টে হয়ে থাকে। যেখানে মোটামুটি প্রতিদিনই বৃষ্টি হয়। সেই জন্য যেখানে অর্কিড ভাল হয় সেই সব জায়গাতে এয়ার প্ল্যান্ট ও ভাল হয়।এয়ার প্ল্যান্টের জন্য সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা উপযোগী। এর বেশী তাপ হলে গাছ মরে যেতে পারে। এবং এমন জায়গাতে এগুলো রাখতে হবে যেখানে পর্যাপ্ত আলো- বাতাস চলাচল রয়েছে। এছাড়া কিছু কিছু এয়ার প্ল্যান্ট আছে যেগুলো মরুভুমিতে হয়ে থাকে এবং সেগুলো অনেক বেশি রোদ, তাপ ও পানি সল্পতা সহ্য করতে পারে।
তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন এগুলো যেন সরাসরি সূর্যের আলোতে না আসে। সূর্যের আলো সরাসরি লাগলে গাছের সাইড দিয়ে পুড়ে যেতে পারে। এবং আপনার পছন্দের গাছ গুলো মারা যেতে পারে। অর্কিডের মতো উজ্জ্বল আলোকিত জায়গাতে এই গাছ গুলো রাখুন যেখানে বাতাস চলাচল খুব ভাল হয়। বাসার জানালায়, বা ড্রইং রুমের এক কোনে এই গুলো ঝুলিয়ে রাখতে পারেন। এয়ার প্ল্যান্ট আপনি চাইলে গ্লাস/ফুলদানি জাতীয় কিছুর উপরে রেখে দিতে পারেন, এমনকি আপনি চাইলে মরা গাছের গুড়ি বা ডালের উপরও এয়ার প্ল্যান্ট সাজাতে পারেন। তবে যেভাবেই রাখুন না কেন চেষ্টা করবেন এমন ভাবে রাখতে যেন চাইলেই গাছ গুলো সরানো যায়। না হলে পানি দিতে অনেক ধরণের সমস্যা হতে পারে।
এয়ার প্ল্যান্ট যেহেতু ময়েস্ট এলাকার গাছ তাই এর জন্য পানি একটি অপরিহার্য জিনিস। আবার আমাদের দেশে গরম কালটা এয়ার প্ল্যান্টের জন্য স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী গরম হওয়ায় কারনেও এর পানি প্রয়োজন বেশী হয়। এয়ার প্ল্যান্টের জন্য প্রতিদিন এক বেলা পানি স্প্রে করা জরুরী। সকাল সকাল পানি স্প্রে করা ভাল। কখনই ভর দুপুরে পানি স্প্রে করবেন না। এতে গাছের ক্ষতি হয়। চাইলে রাতে করতে পারেন কিন্তু কখনই দুপুর বেলা না। এছাড়া প্রতি ১৫ দিন পর পর এক বার করে ২৫-৩০ মিনিটের জন্য একটা গামলা বা পাত্রে পানি নিয়ে তার মধ্যে গাছ গুলো ভিজিয়ে রাখতে হবে। এখন গাছে পানি স্প্রে করুন অথবা ভিজিয়ে রাখুন আপনাকে অবশ্যই খেয়াল করতে হবে এর পর যেন গাছ গুলো নিচের দিকে উলটা করে ঝুলানো থাকে। না হলে পাতার ফাকে ফাকে পানি জমে থাকবে এবং গাছ একদিনের মধ্যে মরে যাবে। পানি ঝরে গেলে আগের মতো যেখানে রাখা ছিল সেখানে রেখে দিন। আর একটি সাবধানতার বিষয় হোল বাল্ব ওআলা যেমন বাল্বুসা, কেপুত মেডুসা এই টাইপএর এয়ার প্ল্যান্ট কখনই পানি তে সম্পূর্ণ ভাবে ডোবাবেন না। এতে এগুলোর বাল্বে পানি ঢুকে গাছ মরে যাবে। আবার যখন কোন গাছে ফুল আসবে তখনো একে পানিতে ডোবাবেন না। এয়ার প্ল্যান্ট খুবই সংবেদনশীল একটা গাছ, তাই আমি সব সময় এয়ার প্লান্টে পানি দেওয়ার জন্য ফিল্টার পানি ব্যাবহার করি। এতে গাছ সুস্থ থাকে। এছাড়া আমি বৃষ্টির পানিও ধরে রাখি এবং মাঝে মাঝে আধা ঘণ্টার জন্য বৃষ্টির মধ্যে ভিজতে দেই। এতে গাছে স্বাভাবিক বৃদ্ধি হয় এবং স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
এয়ার প্লান্টে আলাদা করে সার দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তবে সার দিতে খুব ইচ্ছা করলে ১৯/১৯/১৯ এন।পি।কে সার ১ লিটার পানিতে গুলে স্প্রে করতে পারেন। আর প্রথম যখন আমি কোন এয়ার প্ল্যান্ট বাসায় আনি তখন সেগুলোকে আমি আধা ঘণ্টা ইপ্সপম সল্ট গুলানো পানিতে ভিজিয়ে রাখি এর পর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নেই। এর ফলে পরিবহনের জন্য এয়ার প্লান্টে যে নিস্তেজ ভাব আসে তা দূর হয়ে যায়। আমি সাধারনত ১ বালতি (১৮ লিটার) পানি তে আমি আধা চা-চামচ ইপসম সল্ট নিয়ে থাকি। ব্যাবহারের পর এই পানি ফেলে দিবেন না। এটা জবা গাছ সহ অন্যান্য ফুল গাছের জন্য খুব উপকারী।
যেখানে এয়ার প্ল্যান্ট রাখবেন তার নিচে বা খুব কাছাকাছি কোন জায়গাতে একটি পানি ভরতি মুখ খোলা পাত্র রাখতে পারলে খুব ভাল হয়। এতে গাছ গুলো একটা হিউমিড পরিবেশ পাবে, আর বৃদ্ধি ভাল হবে।আমি ভারতের বিভিন্ন জায়গাতে সিরামিকের বাটির ভেতর বড় বড় ভেজা ইটের টুকরা রেখে তার উপর এয়ার প্ল্যান্ট রাখতে দেখেছি। আমার মনে হয় এটাও গাছ সুস্থ রাখার বেশ ভাল উপায় এবং এইভাবে রাখলে বেবি প্ল্যান্ট গুলো খুব সহজেই বড় হয়ে যায়।

ইনডোর প্ল্যান্ট !!! ফিলোডেনড্রন, পথোস ইত্যাদি
22/12/2024

ইনডোর প্ল্যান্ট !!! ফিলোডেনড্রন, পথোস ইত্যাদি

আমাদের স্টকে থাকা কিছু ছোট ছোট কিউট কিউট ইনডোর গাছ, সুন্দর সতেজ আর হেলদি !! প্রতিটি ছবিতে নাম এবং দামগুলো দেওয়া আছে।
22/12/2024

আমাদের স্টকে থাকা কিছু ছোট ছোট কিউট কিউট ইনডোর গাছ, সুন্দর সতেজ আর হেলদি !! প্রতিটি ছবিতে নাম এবং দামগুলো দেওয়া আছে।

Epipremnum Yellow Flame
21/12/2024

Epipremnum Yellow Flame

গত সপ্তাহে রাঙ্গামাটি বেড়াতে গিয়েছিলাম, ১২ তারিখ রাতে রওনা দিয়ে আবার ১৫ তারিখ রাতে ব্যাক করেছি। ২ রাত তো বাসেই গেল, আর ব...
20/12/2024

গত সপ্তাহে রাঙ্গামাটি বেড়াতে গিয়েছিলাম, ১২ তারিখ রাতে রওনা দিয়ে আবার ১৫ তারিখ রাতে ব্যাক করেছি। ২ রাত তো বাসেই গেল, আর বাকি ২ রাতের এক রাত ছিলাম একটা বোট হাউসে। আর অন্য রাত ছিলাম রাঙ্গামাটি শহরের একটা হোটেলে।
আমার কাছে মনে হয়েছে, পরিবার নিয়ে বেড়াতে যাওয়ার জন্য রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের বেস্ট ডেসটিনেশন। বাসে ঢাকা থেকে যেতে সময় লাগে মাত্র ৬ ঘণ্টা। পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য সবচেয়ে সেফ জেলা হল রাঙ্গামাটি। ছোট শহর কিন্তু সিএনজি দিয়ে প্রতিটা স্পট ওয়েল কানেক্টেড। কিছু স্পেসিফিক রিসোর্ট বাদে বাকি সব স্পটে আপনি সিএনজি দিয়ে যেতে পারবেন। সারা দিনের রিজারভ সিএনজি ১৮০০-২০০০ টাকা নিবে। আর চাইলে এক স্পট থেকে অন্য স্পটে যেতে পারবেন ১০০-১৫০ টাকা ভাড়া দিয়ে।
আমাদের প্রথম দিন ছিল , বোট হাউসে ৩৬ ঘণ্টার প্যাকেজ। এখানে আমরা ১৩ তারিখ সকাল ৭ টায় বোটে উঠে পরেছিলাম। এরপর সকাল ১১ টায় বোট ঘাট থেকে ছেড়ে যায় এবং সারাদিনে লেকশোর, রিসোর্ট, আদিবাসি গ্রাম, একটা বিহার, ভিউ পয়েন্ট, বেরাইন্না রিসোর্ট এই গুলো সারাদিন ঘুরে ঘুরে আমরা দেখি। রাতে বোট পলয়েল পার্কের জেটিতে ভেড়ানো ছিল। তাই আমরা অনেক সেফ ছিলাম। হাউস বোটে মোট ৬ টি কেবিন ছিল, বিছানা-বালিস-কম্বল সব একদম ধোয়া এবং পরিষ্কার ছিল, রুমে এসির বন্দবস্তও ছিল। কেবিনের এক সাইডে পুরোটাই স্লাইডিং গ্লাস থাকায় বিছানায় শুয়ে শুয়ে আমরা কাপ্তাই লেকের সৌন্দর্য দেখতে পেরেছিলাম।সকালে ১০ টার দিকে নাস্তা , দুপুরে লাঞ্চ, বিকালে নাস্তা, রাতের খাবার ছিল।পর দিন ও সন্ধ্যা পর্যন্ত সব খাবার আমরা বোটেই সেরেছিলাম। রান্না ঘর বোটেই ছিল, আমার কাছে ভালো লেগেছিল যে এখানের কোন খাবার মশলাদার ছিল না, টেস্ট খুবই ভাল ছিল। এমন কি আমরা যে দিন হোটেলে ছিলাম সেদিন ও বাইরের রেস্টুরেন্ট এর খাবার ও এমন অতিরিক্ত মশলা বিহিনই মনে হয়েছে। টেস্ট ভালো ছিল। বোট হাউসে আমাদের জন প্রতি ৬০০০ টাকা করে দিতে হয়েছে। এর মধ্যে বতে-থাকা- খাওয়া আর সাইট সিইং অন্তর্ভুক্ত ছিল। শুধু বিভিন্ন স্পটে এন্ট্রি ফি এর বাইরে ছিল। মজার ব্যাপার হল এই ফি গুলো ছিল মাত্র ২০-৪০ টাকা ।
বোট রাইড শেষে আমরা রাত ৮ টায় হোটেলে চেক ইন করি, পরদিন সকালে একবার বন্রুপা বাজার, মন্দির, ঘুরে হোটেলে এসে রেস্ট নেই, আবার দুপুরে খেয়ে আর একবার বের হই, এর পর আরণ্যক রিসোর্ট, বরগাং রিসোর্ট আর রাঙ্গামাটি ভিউ পয়েন্ট ঘুরে সন্ধ্যায় হোটেলে ফিরে আসি। রাত ৮.৩০ মিনিটে ঢাকা আসার বাস ছিল।
সব মিলিয়ে আমার কাছে মনে হয়েছে, পরিবার-বাচ্চা-কাচ্চা সব নিয়ে রিলাক্সে কম খরচে ঘোরার জায়গা হচ্ছে রাঙ্গামাটি, এই পিক সিজনেও তেমন কোন ভিড় ছিল না, আর টার সাথে বাংলাদেশের সব চেয়ে পরিষ্কার পরিবেশ ছিল বাড়তি পাওনা।

আমাদের স্টকে বর্তমানে থাকা কিছু ইনডোর গাছ।
20/12/2024

আমাদের স্টকে বর্তমানে থাকা কিছু ইনডোর গাছ।

শুক্রবার আমাদের জন্য কেন স্পেশাল? কারন এই দিন জুম্মাবার, মসজিদে যাবো, হুজুর বয়ান করবেন, ভালো ভালো কথা শুনবো, মনের মধ্যে ...
20/12/2024

শুক্রবার আমাদের জন্য কেন স্পেশাল? কারন এই দিন জুম্মাবার, মসজিদে যাবো, হুজুর বয়ান করবেন, ভালো ভালো কথা শুনবো, মনের মধ্যে একটা পরিবর্তন হবে। এই তো তাই না? কিন্তু না, এখন আপনি যেখানেই যান না কেন, ৮০ % মসজিদে, বাংলা বয়ানের ৫০% সময় বরাদ্দ থাকবে ভিক্ষা তে, মসজিদে দান করার ব্যাপার টা এখন রীতিমত শৈল্পিক ভিক্ষার পর্যায়ে চলে গেছে, কে ২০ হাজার দিনার দান করে জান্নাতে জায়গা পেয়ে গিয়েছিল, মসজিদ কেয়ামতের দিন নাকি কেঁদে কেঁদে যারা দান করেছিল সে নাজাত না পাওয়া পর্যন্ত ধুলায় মিশে যাবে না, এই সব গাল গপ্প বলতে বলতেই হুজুরদের ৫০% সময় যায়। দান করলে কত উপকার, মসজিদ কত বড় হল, দান কারিদের নাম ৩-৪ বার করে চিল্লায়ে মাইকে বলা এই সবই এখন চলতে থাকে। এই যে কভিডের পর থেকে মানুষ কাতারে ২ জনের মাঝে আর একজন দাঁড়ানোর মত জায়গা ফাঁকা রেখে নামাজ পরে, কাতার যে ডান দিন থেকে পূর্ণ করতে হয়, এই যে সিল্কের পাঞ্জাবি পরে নামাজ হয় না, পায়ের গিরার উপর কাপড় না থাকলে নামায হয় না, সেই বিষয়ে একদিনও বলতে শুনি না, অনলি ভিক্ষা ইজ রিয়েল !!!

আর এখন তো শুরু হইসে নতুন আর এক তামশা, সাদিয়ানি- জোবিয়ানি হুজুর দের একজন আর একজনের বদনাম। আজকে নামাজ পরেছিলাম জোবিয়ানি পন্থিদের মসজিদে, নামাযের পর নাকি মিছিল আছে, তাই আজকে উনারা নামায পরাইলো তারাবি নামাজ স্টাইলে, ৫ মিনিটে নামায শেষ, ২ মিনিটে মুনাজাত শেষ। একজন মুসলিম হয়ে অন্য একজন মুসলিমরে খারিজ বলার মত দুঃসাহস আপনাদের কিভাবে যে হয়, আমার মাথায় আসে না। কোথায় যেন শুনেছিলাম, যে সবার আগে নাকি জাহান্নামে আলেমদের একটা দলকে ঢুকানো হবে, তখন বুঝি নাই, কিভাবে এটা সম্ভব, আজকে মনে হল, হাঁ আসলেই সম্ভব !! আল্লাহ আমাদের কে মাফ করুন।

Address

Metro Housing, Bosila, Mohammadpur
Jigatala

Telephone

+8801992799786

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gardener Depot posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share