তামান্না ফ্যামেলি পার্ক । ঝিনাইদহ সদর

  • Home
  • Bangladesh
  • Jhenida
  • তামান্না ফ্যামেলি পার্ক । ঝিনাইদহ সদর

তামান্না ফ্যামেলি পার্ক ।  ঝিনাইদহ সদর ঝিনাইদহ জেলার সকল খবর সবার আগে

চলছে বিজয় মেলা ২০২৪আজই শেষ দিন
16/12/2024

চলছে বিজয় মেলা ২০২৪

আজই শেষ দিন

09/12/2024

মিল্ক বার
শহীদ মিনারের পশ্চিমে,পুলিশ বক্সের পাশে, ঝিনাইদহ

হত্যা মামলায় ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর।জেরা প্রতিনিধি,ঝিনাইদহ ...
04/12/2024

হত্যা মামলায় ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর।

জেরা প্রতিনিধি,ঝিনাইদহ :

ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুকে ২টি হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। একইসঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক কাজী কামাল আহমেদ বাবুকেও একটি হত্যা মামলায় ২দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। মঙ্গলবার সকালে ঝিনাইদহ আমলি আদালতের বিচারক রুমানা আফরোজ তাদের দুজনের এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

জানা যায়, ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১৯ তারিখে কোরআন অবমাননার প্রতিবাদ ও ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারদের ঔদ্ধত্যপূর্ণ লেখনীর প্রতিবাদে ঝিনাইদহ শহরে মিছিল বের করে ওলামা মাশায়েখরা।
সেসময় তাদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে শহরের হাটের রাস্তায় জামায়াত নেতা আব্দুস সালাম নিহত হন। এই ঘটনায় চলতি বছরের আগস্ট মাসের ২৬ তারিখে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু, সাবেক এমপি শফিকুল ইসলামসহ ৭০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ২০০ জনের নামে সদর থানায় মামলা করা হয়।

পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ ও সদরের আংশিক) আসনের সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যা মামলায় গত ১১ জুন রাজধানীতে ডিবি পুলিশের হাতে আটক হন মিন্টু।পরে ওই মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।

গত ৫ আগস্টের পর তার বিরুদ্ধে ঝিনাইদহ ও হরিণাকুন্ডু থানায় আরও ৪টি হত্যা মামলা করা হয়। এগুলোর মধ্যে ২০১৩ সালে ঝিনাইদহ শহরের হাটের রাস্তার মোড়ে আবদুস সালাম ও ২০১৫ সালে শহরের মডার্ন মোড়ে তরিকুল ইসলামকে হত্যার ঘটনায় পৃথক মামলায় তাকে আদালতে তোলা হয়েছিল।
আদালত সূত্র আরও জানা যায়, মঙ্গলবার সকাল সাতটায় সাইদুল করিমকে ঝিনাইদহ জেলা কারাগার থেকে আদালতে নিয়ে আসা হয়।
এরপর সকাল সাড়ে ৭টায় তাকে কাঠগড়ায় তোলা হয়। সিআইডির পক্ষ থেকে আদালতে সালাম হত্যা মামলায় ৭দিন ও তরিকুল হত্যা মামলায় ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হলে তাদেরকে পুলিশ হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করের বিচারিক আদালত। আদালতে আসামির পক্ষে আইনজীবী ইসমাইল হোসেন, আবদুল মান্নান ও সামছুজ্জামান শুনানিতে অংশ নেন।

এ তথ্য নিশ্চিত করে ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি মামুন আবদুল্লাহ জানান, ওই দুই মামলায় যথাক্রমে ১০ ও ৭ দিনের রিমান্ড চেয়েছিলেন তারা। পরে আদালত ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। বর্তমানে থানা হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

আপনারা সবাই আমন্ত্রিত 🥰স্থানঃআস-সুন্নাহ ট্রাস্ট,বাস টার্মিনাল, ঝিনাইদহ।
04/12/2024

আপনারা সবাই আমন্ত্রিত 🥰

স্থানঃআস-সুন্নাহ ট্রাস্ট,বাস টার্মিনাল, ঝিনাইদহ।

ড.ইউনুস! বাংলার ইতিহাসে গত ৯০ বছরে জন্ম নেয়া একমাত্র গ্লোবাল সেলিব্রেটি হলেন প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস। শতকরা ৮৩% লোকই জানে...
29/09/2024

ড.ইউনুস! বাংলার ইতিহাসে গত ৯০ বছরে জন্ম নেয়া একমাত্র গ্লোবাল সেলিব্রেটি হলেন প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস। শতকরা ৮৩% লোকই জানেন না কে ড.মোহাম্মদ ইউনুস!

পৃথিবীতে সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার নোবেল, সেটা নিশ্চয়ই জানেন? সম্মানসূচক হিসেবে নোবেলের পরে কোন পুরস্কারের অবস্থান তা কি জানেন? সম্মানসূচকে,

১.নোবেল
২.অ্যামেরিকার প্রসিডেন্সিয়াল এওয়ার্ড
৩.মার্কিন কংগ্রেশনাল এওয়ার্ড

পৃথিবীর ইতিহাসে উপরের ৩ টা পুরস্কারই জিতেছেন এমন মানুষ আছে বা ছিলেন ১২ জন!বুঝতেই পারছেন পরের লাইনটা কি হবে,

হ্যা, সেই ১২ জনের একজন প্রফেসর ড.মোহাম্মদ ইউনুস 🧡

মেসিকে নিশ্চয়ই চিনেন! যদি বলি এই লিওনেল মেসি লাইনে দাড়িয়ে ছিলেন প্রফেসর ডা ইউনুসের জন্য,বিশ্বাস হয়,না হলেও সত্য!

'অলিম্পিক গেমস' পৃথিবীর সম্মানজনক প্রতিযোগিতার একটি। আর অলিম্পিকে সবচেয়ে সম্মানিত মেহমান হলেন মশাল বাহক, জাপানে অনুষ্ঠিত ২০২০ অলিম্পিকে মশাল বাহক ছিলেন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনুস💖

বর্তমানে বিশ্বের লিডিং ইন্টালেকচুয়ালের যেকোনো তালিকায় টপ ১০ এর ভিতরে থাকেন ডা.ইউনুস। মুসলিম বিশ্বে নোবেল বিজয়ী ইউনুসের বিকল্প খুজে পাওয়া টা খুবি কঠিন,কিন্তু তিনি আমাদের বাংলাদেশের! এদেশে আর এমন ইউনুস জন্মাবে কিনা আজও সন্দেহ!

১. মাইক্রোসফটের বিল গেটস নিজে গাড়ি ড্রাইভ করে প্রফেসর ইউনুসকে পুরো সিলিকন ভ্যালি শহর দেখিয়েছিলেন।

২. কোর্ট-কাছাড়ির ৮ তলার এজলাশে তাঁকে যখনই হাজিরা দিতে হত সেসময় কোর্ট বিল্ডিং এর লিফট বন্ধ করে দেয়া হত। ৮২ বছরের অশিতিপর এই আসামীকে প্রতিবারই হেঁটে হেঁটে ৮ তলায় যেতে হত। এবং এই ঘটনা নাকি ৪০ বারের মত ঘটেছে।
শাকুর মজিদ
নাট্যকার,লেখক,স্থপতি।
সারা পৃথিবীর ১০৭টা ইউনিভার্সিটিতে মুহাম্মদ ইউনূস সেন্টার আছে। ইউনিভার্সিটিগুলো নিজেদের উদ্যোগে এটা করেছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে তাঁর মাইক্রো-ফাইনান্স। যেটা তাঁকে এবং তাঁর গ্রামীন ব্যাংকে নোবেল শান্তি পুরষ্কার এনে দিয়েছিল।

ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসকে বিশ্রীভাবে 'সুদখোর' ঢাকা হয় বারবার। মজার ব্যাপার হচ্ছে- মুহাম্মদ ইউনূসকে যারা পছন্দ করেন তাদের বেশীরভাগও জানেন না, মুহাম্মদ ইউনূসের সুদের ব্যবসা নাই। গ্রামীণ ব্যাংক তার প্রতিষ্ঠিত হলেও গ্রামীন ব্যাংকে তাঁর এক টাকার মালিকানাও নাই, শেয়ারও নাই। কখনোই ছিল না।

জিনিসটা আপনার-আমার কাছে আশ্চর্যজনক মনে হতে পারে। কিন্তু এটাই সত্যি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মাইক্রো-ফাইনান্সের ধারণার মূল ভিত্তিই হচ্ছে এটা।
এই ব্যবসার কেউ মালিক হতে পারবে না। সম্পূর্ণ নন-প্রফিট তথা অলাভজনক।
এটাকে বলে সামাজিক ব্যবসা। নির্দিষ্ট কোনো মালিক নাই। জনগণই এর মালিক।
বাইর থেকে অনুদানের টাকা এনে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ড মুহাম্মদ ইউনূস। নিজে এটি প্রতিষ্ঠা করলেও প্রতিষ্ঠানে তার এক পয়সার মালিকানাও রাখেননি। বরং এর ২৫% মালিকানা সরকারের, বাকি মালিকানা গরীব মানুষের। নিজের প্রতিষ্ঠিত ব্যাংকে ড মুহাম্মদ ইউনূস মাত্র ৩০০ ডলার বেতনে চাকরী করতেন।
তিনি যে নিজের কোনো শেয়ার রাখেননি তা না, কোম্পানীকে এমনভাবে প্রতিষ্ঠা করেছেন যাতে কেউ এর একক মালিক হতে না পারে। কোম্পানী অধ্যাদেশ ২৮ ধারা অনুযায়ী তিনি এটি রেজিস্ট্রেশন করেন।

শুধু যে গ্রামীন ব্যাংকে তিনি মালিকানা রাখেননি তা কিন্তু না। জর্জ সরোস, টেলিনরদের এনে তিনি গ্রামীন টেলিকম প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর কথায় টেলিনর বাংলাদেশে আসে। তাঁর কথায় তাঁর বিলিয়নিয়ার বন্ধুরা গরীবদের উন্নতির জন্য ফান্ড দেয়। তিনি গ্রামীন টেলিকম প্রতিষ্ঠা করেন। সেটাও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবেই। অনেকেই জানেন না গ্রামীন টেলিকমকে নন ফর প্রফিট কোম্পানী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন ড মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানেও তিনি নিজের জন্য ১% মালিকানাও রাখেননি। তিনি চাইলে ইজিলি ১০-১৫ পার্সেন্ট মালিকানা নিজের জন্য রেখে দিতে পারতেন। অথচ লাভের এক টাকাও যাতে নিজের কাছে না আসে, সেটা নিশ্চিত করেন তিনি।

তাঁর প্রতিষ্ঠিত সরকার নিয়ন্ত্রিত গ্রামীণ ব্যাংকে এখনো সুদের হার বাংলাদেশে সর্বনিম্ন। অথচ স্বাভাবিকভাবে আপনার মনে হবে গ্রামীন ব্যাংকের মত সুদ বোধহয় কেউ নেয় না। আর নিশ্চয় এই টাকায় প্রফিট করেন ড ইউনূস!

আসলে আমাদের দেশের মানুষ এসব কল্পনাও করতে পারেন না, একজন মানুষ ব্যবসা করবে অথচ সেখান থেকে নিজে কোনো লাভ করবে না। এমন কথা আমরা ভাবতেই পারিনা। আমরা ভাবতে পারি কেবল টাকা কামানোর কথা।
যেমনভাবে ড মুহাম্মদ ইউনূস বলেন- টাকা কামানোতে আছে সুখশান্তি, অন্যের উপকারে আছে প্রশান্তি। ওনার ভাষায় 'নিজের জন্য টাকা কামানো হয়তো হ্যাপিনেস, অন্যের উপকার হচ্ছে সুপার হ্যাপিনেস।'

মুহাম্মদ ইউনূস মনে করেন, সবাই এককভাবে সম্পত্তির মালিক হতে থাকলে গরীব আরো গরীব হয়ে যাবে, ধনী আরো ধনী হবে। ফলে বিশ্বব্যবস্থা অচল হয়ে পড়বে। এই বিশ্বাস থেকেই ওনি সব ননপ্রফিট বা অলাভজনক প্রতিষ্ঠান তৈরী করে গেছেন, নিজের কোনো মালিকানা রাখেননি।
এরকমটা কি আপনি ভাবতে পারেন? আপনি বাংলাদেশের যেকোনো কোম্পানী দেখেন, তাদের সব নিজেদের মালিকানা।
কোম্পানীর কথা বাদ দেন, এনজিও ব্র‍্যাক দেখেন! মালিকানা ফজলে হাসান আবেদের পরিবারের। বড় বড় পদে পরিবারের সদস্যরা আছে।
কিন্তু মুহাম্মদ ইউনূস সেটা করেননি। তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীতে নিজের বা পরিবারের কাউকে রাখেননি।

অথচ ড মুহাম্মদ ইউনূস চাইলে এসব ব্যবসায় নিজের মালিকানা রেখে ইজিলি বিলিয়নিয়ার হয়ে যেতে পারতেন। খুব ইজিলি।
তাঁর প্রায় সব বন্ধুবান্ধব বিলিয়নিয়ার, মাল্টি বিলিয়নিয়ার। তিনি সেদিকে যাননি।

অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন, তাহলে ড মুহাম্মদ ইউনূসের আয়ের উৎস কী?
আমি নিশ্চিত, এটাও অনেকে জানেন না।
ড মুহাম্মদ ইউনূস হচ্ছেন পৃথিবীর ওয়ান অব দ্যা হায়েস্ট পেইড স্পীকার। স্পীচ দেয়ার জন্য ওনাকে টাকা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ওনার বক্তব্য শোনার জন্য খরচ করতে হয় ৭৫ হাজার থেকে ১ লাখ ডলার মত। কখনো আরো বেশী।
বিশ্বের নামীদামী প্রতিষ্ঠান গুলো ওনাকে নিয়ে যান ওনার বক্তব্য শুনতে।
ওনাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনার জন্যও ডাকা হয়।
২০২৪ সালের ফ্রান্সে অনুষ্ঠিতব্য প্যারিস অলিম্পিকের আয়োজক কমিটির ৩ জনের একজন হচ্ছে মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে আরেকজন প্রেসিডেন্ট ম্যাঁখ্রো।
২০২৬ ইতালী অলিম্পিকের জন্য ইতালীয়ানরা ওনাকে পাওয়ার জন্য তদবির করছে। যাতে ওনি পরামর্শ দেন।

এদিকে আমরা মনে করি গ্রামীন ব্যাংক আর গ্রামীন টেলিকমের মত ওনার প্রতিষ্ঠিত কোম্পানী থেকে টাকা পান তিনি। যেন গ্রামীন ব্যাংকের সুদগুলো সরকার খায় না, ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস খায়। এরা কখনো প্রকাশ্যে স্বীকারই করে না যে, এগুলোতে তার ০.০১% শেয়ারও নাই।

ওনি একটা বিশ্ববিদ্যালয় করতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশে, কিন্তু অনুমতি পাননি। একটা আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় হতো। ওনি বললে পৃথিবীর সেরা সেরা প্রফেসররা সেখানে এসে ক্লাস নিয়ে যেতো। ওনি ডাকলে এমনকি বিল গেটস কিংবা আমেরিকান প্রেসিডেন্টও তাঁর ইউনিভার্সিটিতে স্পীচ দিতে চলে আসতো।
কিন্তু সেটা হতে দেয়া হয়নি। তাঁকে ইউনিভার্সিটি করতে দেয়া হয়নি।

ড মুহাম্মদ ইউনূসকে যত জানবেন, আপনার মনে হবে- দেশ এবং জাতি হিসেবে আমরা ড মুহাম্মদ ইউনূসকে ডিজার্ভই করিনা।

একটা প্রশ্ন করি, আপনি কি জানতেন মুহাম্মদ ইউনূস গ্রামীনব্যাংক কিংবা গ্রামীন টেলিকমের মত ওনার প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীতে নিজের জন্য কোনো শেয়ার রাখেননি?
আসুন যোগ্য ব্যক্তিকে সম্মান করতে শিখি. Collect,,

ঝিনাইদহ র‍্যাব-৬ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে আরাপপুর বাসস্ট্যান্ডের জামতলা এলাকার নিজ বাসা হতে ঝিনাইদহ -১ আসনের সাবেক সংসদ...
12/09/2024

ঝিনাইদহ র‍্যাব-৬ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে
আরাপপুর বাসস্ট্যান্ডের জামতলা এলাকার নিজ বাসা হতে
ঝিনাইদহ -১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নায়েব আলী জোয়ারদার গ্রেফতার করেছে।

যারা বলে ভারত বাংলাদেশ ভাই ভাই; তাদের জন্মের ঠিক নাই...!
22/08/2024

যারা বলে ভারত বাংলাদেশ ভাই ভাই;
তাদের জন্মের ঠিক নাই...!

ছাত্র আন্দোলনের মুখে ছুটি নিয়ে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ত্যাগ দলবাজ দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে অপসারণআসিফ কাজল, ঝিনাইদ...
18/08/2024

ছাত্র আন্দোলনের মুখে ছুটি নিয়ে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসকের
কার্যালয় ত্যাগ দলবাজ দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে অপসারণ

আসিফ কাজল, ঝিনাইদহঃ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের আন্দোলনের মুখে ছুটি নিয়ে কার্যালয় ত্যাগ করেছেন ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক এসএম রফিকুল ইসলাম। এছাড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আবিদুর রহমান ও সদর থানার এসআই ফরিদকে ছাত্রদের দাবির মুখে অপসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা পুলিশ। রোববার (১৮ আগস্ট) দুপুরে জেলা প্রশাসকের দুর্নীতি, দলীয়করণ, ঘুষ বাণিজ্য ও অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের তথ্য পাচারের অভিযোগ এনে ছাত্ররা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও করেন। এ সময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা কর্মীরা জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ধরেন। ছাত্রদের কঠোর মনোভাবের কারণে জেলা প্রশাসক এসএম রফিকুল ইসলাম ৩ দিনের ছুটি নিয়ে এক রকম কর্মস্থল থেকে পালিয়ে যান। ২৫ ব্যাচের এই বিসিএস কর্মকর্তা ২০২৩ সালের ৩ এপ্রিল ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকে স্থানীয় আ’লীগ নেতাদের সঙ্গে যোগসাজসে জেলা প্রশাসক দপ্তর, চক্ষু হাসপাতাল, কালেক্টরেট স্কুলসহ বিভিন্ন দপ্তরে নিয়োগ বানিজ্য করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেন। তার দুর্ব্যবহারে প্রশাসনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন অতিষ্ঠ। জেলা প্রশাসকের চেয়ারে বসে তিনি দলীয় নেতার মতো আচার আচরণ করতেন বলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা অভিযোগ করে। এক পর্যায়ে জেলা প্রশাসক এসএম রফিকুল ইসলাম বিক্ষোভের মুখে অফিস ছাড়তে বাধ্য হন। জেলা প্রশাসক অফিসের পর বিক্ষুদ্ধ ছাত্রজনতা ঝিনাইদহ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে যান এবং সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আবিদুর রহমান ও পুলিশের এসআই ফরিদকে অপসারণে দাবী জানাতে থাকেন। এ সময় পুলিশ সুপার আজিম উল আহসানের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উপদেষ্টা সাবিক মোহাম্মদ আল হাসান, সমন্বয়ক আবু হুরাইরা ও সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাত করে ছাত্র আন্দোলনের সময় সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আবিদুর রহমান ও পুলিশের এসআই ফরিদের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। ছাত্রনেতারা দ্রæত দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে ঝিনাইদহ ছাড়ার আল্টিমেটাম দিলে পুলিশ সুপার ছাত্রদের দাবীর মুখে সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আবিদুর রহমান ও পুলিশের এসআই ফরিদকে ছুটি দিয়ে কর্মস্থল ছাড়ার কথা জানান। এ সময় বিপুল সংখ্যক ছাত্রজনতা ভুয়া ভুয়া বলে শ্লোগান দিতে দিতে পুলিশ সুপারের কার্যালয় ত্যাগ করেন। এসময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উপদেষ্টা সাকিব মোহাম্মদ আল হাসান, সমন্বয়ক আবু হুরায়রা, সাইদুর রহমান, এলমা খাতুন, রতœা খাতুন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি এসএম সোমেনুজ্জামান সোমেন, সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান মানিক, ইবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহেদ আহমেদ, ছাত্রদল নেতা ইমরান হোসেন, বখতিয়ার মাহমুদ, মাহবুব আলম মিলু ও আব্দুস সালামসহ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। সমন্বয়ক আবু হুরায়রা গনমাধ্যমকর্মীদের জানান, প্রশাসনে ফ্যাসিষ্ট খুনি হাসিনার কোন দোসরকে রাখা হবে না। তারা প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থেকে আবারো আ’লীগকে সংগঠিত করার চেষ্টা করছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আবিদুর রহমান ও পুলিশের এসআই ফরিদ নিজেদের ছাত্রলীগের টোকাই কর্মী বলে পরিচয় দিতেন। ছাত্র আন্দোলনের সময় এই দুই পুলিশ কর্মকর্তার ভুমিকা ছিল ছাত্রলীগের ক্যাডার বাহিনীর মতো। এর আগে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক এসএম রফিকুল ইসলাম ছুটি নিয়ে কর্মস্থল ত্যাগ করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে প্রশাসনকে দলীয়করণ, নিয়োগ বানিজ্য ও স্থানীয় আ’লীগ নেতাকর্মীদের সংগঠিত করার অভিযোগ তোলেন।

18/07/2024
ঝিনাইদহের খন্ড চিত্র
16/07/2024

ঝিনাইদহের খন্ড চিত্র

ঝিনাইদহের কৃতি সন্তান কে,সি কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জি.এস, নবগঙ্গা নদী রক্ষা ও ঝিনাইদহ রেল লাইন আন্দোলনের অগ্রসর সৈনিক, ...
05/07/2024

ঝিনাইদহের কৃতি সন্তান কে,সি কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জি.এস, নবগঙ্গা নদী রক্ষা ও ঝিনাইদহ রেল লাইন আন্দোলনের অগ্রসর সৈনিক, বিভিন্ন সামাজিক আন্দোলনের নেতৃত্ব দানকারী শেখ সহিদুর রহমান সবুজ ভাই, সাবেক বিপ্লবী ছাত্রনেতা মোম ভাইয়ের মেজো ভাই ব্রেইন স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করেছেন।
ইন্না-লিল্লাহী ওয়া ইন্না ইলাইহী রাজিউন

অসাধারন ব্যাক্তিত্বের অধিকারী সবুজ ভাই।
আল্লাহ আপনাকে সকল ভুল ক্ষমা করে জান্নাতবাসী করুন।

এমপি আনার হত্যাকাণ্ড : গ্যাস বাবুর মোবাইল উদ্ধার হয়নিঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যা মামলার অন্যতম ...
26/06/2024

এমপি আনার হত্যাকাণ্ড : গ্যাস বাবুর মোবাইল উদ্ধার হয়নি

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যা মামলার অন্যতম আসামি কাজী কামাল আহমেদ বাবু ওরফে গ্যাস বাবুর ফেলে দেওয়া তিনটি মোবাইল উদ্ধার সম্ভব হয়নি। বুধবার (২৬ জুন) দুপুর ২টা পর্যন্ত ঝিনাইদহ শহরের গাঙ্গুলী মিষ্টান্ন ভান্ডারের পেছনে ও স্টেডিয়ামে পূর্ব পাশের পুকুরে পুলিশ ডুবুরি ও জেলেদের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করে।

পুলিশ জানায়, আজ সকাল ১১টার দিকে ঝিনাইদহের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ফারুক আযমের নেতৃত্বে অভিযান শুরু হয়। গ্যাস বাবুকে প্রথমে গাঙ্গুলি মিষ্টান্ন ভান্ডারের পেছনের পুকুর পাড়ে আনা হয়। তার উপস্থিতিতেই পুকুরটিতে অভিযান চালানো হয়। এরপর দুপুর ১টার দিকে বাবুকে নিয়ে স্টেডিয়ামের পূর্ব পাশে তার দেখানো পুকুরে জেলে নামানো হয়। বাবুর ফেলে দেওয়া তিনটি মোবাইলের একটিও পাওয়া যায়নি।

ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার আজিম উল আহসান বলেন, আপাতত উদ্ধার অভিযান শেষ হয়েছে। উদ্ধার অভিযানে কিছু মিলেছে কি না আমরা এই মুহূর্তে বলতে পারছি না। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বলতে পারবেন।

এদিকে উদ্ধার অভিযান পরিদর্শনে দুপুর ১২টার দিকে হেলিকপ্টারযোগে ঢাকা থেকে ঝিনাইদহের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্টেডিয়ামে আসেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ।

সরেজমিনে দেখা যায়, ঝিনাইদহ শহরের পায়রা চত্বর এলাকার গাঙ্গুলী মিষ্টান্ন ভান্ডারসহ আশপাশের এলাকা ঘিরে রেখেছে পুলিশ। ঝুলানো হয়েছে ক্রাইম সিনের লোগো। ঢাকা থেকে ডিবির একাধিক কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে অবস্থান করেন। আসামি কামাল আহমেদ বাবু ওরফে গ্যাস বাবুকে নিয়ে ঘটনাস্থলে তার দেখানো পুকুরে অভিযান শুরু করা হয়।

ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিন উদ্দিন বলেন, আজ দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ডিবি প্রধান হারুনুর রশিদ হেলিকপ্টারে ঝিনাইদহ স্টেডিয়ামে আসেন। সেখান থেকে ঘটনাস্থলে সরাসরি চলে যান তিনি। এরপর গাঙ্গুলী মিষ্টান্ন ভান্ডারের পেছনের পুকুরে ডুবুরি ও জেলে নামানো হয়। তারপর স্টেডিয়ামের পূর্ব পাশের পুকুরেও অভিযান চালানো হয়। দুপুর ২টা পর্যন্ত মোবাইল উদ্ধার সম্ভব হয়নি। আজকের মতো অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) আবারো মোবাইল উদ্ধারে অভিযান চালানো হবে কিনা সে বিষয়ে কিছু জানাননি ওসি শাহিন উদ্দিন।

আজই শেষ দিন মেহেদী দিয়ে হাত সাজিয়ে নিন।।বিঃদ্রঃশুধু মাএ নারী,বাচ্চাদের জন্য৪টা থেকে রাত ১০টা পযন্ত। #ঝিনাইদহ https://www...
16/06/2024

আজই শেষ দিন
মেহেদী দিয়ে হাত সাজিয়ে নিন।।

বিঃদ্রঃ
শুধু মাএ নারী,বাচ্চাদের জন্য
৪টা থেকে রাত ১০টা পযন্ত।
#ঝিনাইদহ

https://www.facebook.com/groups/231135914784746/?ref=share&mibextid=NSMWBT

13/06/2024

৮ দিনের রিমান্ডে,
ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু

ফিলিস্তিনি মজলুম ভাইদের কথা মনে আছে তো ? ঈজরাইলী পণ্য  #বয়কট করুন।
12/06/2024

ফিলিস্তিনি মজলুম ভাইদের কথা মনে আছে তো ?

ঈজরাইলী পণ্য #বয়কট করুন।

Address

Jhenida

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when তামান্না ফ্যামেলি পার্ক । ঝিনাইদহ সদর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category