Md Samaul Offical

Md Samaul Offical This Is My Official page Of Md Samaul Official,Member Secretary, Alokit Jhenaidah Foundation
(5)

আলহামদুলিল্লাহ,  আজ আমার একমাত্র ছেলে মো: সাইফুদ্দীন এর আকিকা সম্পন্ন হয়েছে। মেহমান হিসাবে যারা উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদে...
12/04/2024

আলহামদুলিল্লাহ, আজ আমার একমাত্র ছেলে মো: সাইফুদ্দীন এর আকিকা সম্পন্ন হয়েছে। মেহমান হিসাবে যারা উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঝিনাইদহ জেলার সম্মানিত আমির জনাব আলী আজম আবু বক্কর স্যার, ঢাকা মহানগর উত্তর উলামা বিভাগের সম্মানিত সভাপতি ও ঝিনাইদহ সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী, Dr. Md. Habibur Rahman ভাই, সদর থানার সম্মানিত আমির আমির জনাব, মতিয়ার রহমান ভাই, সাবেক জেলা সভাপতি শেখ শাহাজালাল ভাই, সাবেক জেলা দায়িত্বশীল, জনাব Monirul Islam ভাই, থানা নায়েবে আমির জনাব আবু হানিফ ভাই, ৭ নং মহারাজপুর ইউনিয়নের সম্মানিত আমির জনাব Ahammod Ali, ইউনিয়ন জামাতের নায়েবে আমির জনাব তোতা মিয়া, ইউনিয়ন সেক্রেটারি জনাব, সফর আলী, ইউনিয়ন বাইতুল মাল সম্পাদক তোফায়েল আহাম্মেদ, সাবেক ছাত্রনেতা খাইরুল ইসলাম, সাবেক ছাত্রনেতা জনাব মোস্তাফিজুর রহমান সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

শোক সংবাদ।বিশ্বনন্দিত মোফাসসিরে কোরআন কোটি হৃদয়ের স্পন্দন আল্লামা লুৎফুর রহমান হুজুর আর আমাদের মাঝে নাই ইন্নালিল্লাহি ওয...
03/03/2024

শোক সংবাদ।
বিশ্বনন্দিত মোফাসসিরে কোরআন কোটি হৃদয়ের স্পন্দন আল্লামা লুৎফুর রহমান হুজুর আর আমাদের মাঝে নাই ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। প্রিয় কোরআনের পাখিকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন আমিন।।

10/02/2024

যদি কোন নারী জানতো।
👇
পুরুষ তার দিকে কিভাবে তাকায়-
তাহলে সে নিজেকে লোহা দিয়ে ঢেকে রাখত!

পুরুষ যদি জানতো।
👇
নারীর দিকে তাকানো কতটা পাপ-
তাহলে নারীর পর্দার কথা চিন্তা না করে পুরুষ নিজের দৃষ্টি লোহার চশমা দিয়ে আটকে রাখতো।

♥️আলী বিন আবি তালিব।

06/02/2024

আমরা দুনিয়ার পিছনে ছুটছি বলে দুনিয়া আমাদের কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।যখন আমরা দুনিয়া কে ছেড়ে পরকালমুখী হব।তখন দুনিয়া নিজের থেকে আমাদের পিছনে ছুটবে।এটাই বাস্তব।এটাই সত্য!

দুনিয়ার জীবন রঙিন আর চাকচিক্যময় করতে ব্যস্ত এই হৃদয়।অথচ এই দুনিয়ার আপন মানুষ গুলো আমাদের কষ্টের কারণ।প্রতারণা ও দুনিয়ার মানুষ গুলো করে আমাদের সাথে।বিশ্বাসঘাতকতা ও দুনিয়ার মানুষ করে।তাই দুনিয়া টা কে আমি যত ছোট করে দেখব ততোই আমার জন্য এই জীবন সহজ হবে।

কথায় আছে, যেই জিনিসের গুরুত্ব, কদর বেশি করা হয়।সেই জিনিস থেকে অবহেলা আর আঘাত বেশি পাওয়া হয়।যেইখানে যতটুকু প্রয়োজন অইখানে অইটুকু আমাদের দেওয়া উচিত।তাহলে হয়তো জীবন টা সহজ হবে।ইনশাআল্লাহ।

29/01/2024

একবার আল্লাহ তা'য়ালা হযরত মুসা (আঃ) কে
বললেন,
হে মুসা! দুনিয়ার মানুষ আমার কাছে ছয়টি জিনিস
চায়,আমিও তাদেরকে ছয়টি জিনিষ দিতে চাই।কিন্তু
ছয়টি জিনিস আমি যেখানে
রেখেছি মানুষ সেখানে তালাশ না করে অন্য
জায়গায় তালাশ করে, বলো মুসা মানুষ পাবে কি করে?
(১) দুনিয়ার মানুষ আমাকে সন্তূষ্ট করতে
চায়,আর আমিও সন্তুষ্ট হতে চাই।কিন্তু সন্তুষ্ট
রেখেছি আমি নফসের বিরুদ্ধে চলার মাধ্যমে, আর মানুষ
আমার সন্তুষ্টি তালাশ করে নফসের গোলামি করার
মাধ্যমে।
(২)মানুষ শান্তি চায়,আর আমিও শান্তি দিতে চাই কিন্তু
শান্তি রেখেছি আমি জান্নাতের মধ্যে,আর মানুষ
শান্তি তালাশ করে দুনিয়ার মধ্যে।
(৩) মানুষ জ্ঞানী হতে চায়, আর আমিও জ্ঞানী বানাতে
চাই।কিন্তু জ্ঞানকে আমি
রেখেছি ক্ষুধার কষ্টে আর সফরের কষ্টের মধ্যে।আর
মানুষ জ্ঞান তালাশ করে আরাম আর বিলাসিতার
মধ্যে।
(৪) মানুষ সম্মানিত হতে চায়,আর আমিও
মানুষকে সম্মানিত করতে চাই।কিন্তু সম্মানকে আমি
রেখেছি তাক্বওয়ার মধ্যে,আর মানুষ সম্মান তালাশ করে
বড়লোকদের সাথে সসম্পর্ক রাখার মধ্যে।
(৫) মানুষ ধনী হতে চায়, আর আমিও মানুষদেরকে ধনী
বানাতে চাই।কিন্ত ধনাট্যতা রেখেছি আমি অল্প তুষ্টির
মধ্যে,আর মানুষ ধনাট্যতা তালাশ করে মাল- সম্পদের
আধিক্যতার মধ্যে।
(৬) মানুষ তাদের দোয়া কবুল করাতে চায়,আর আমিও
তাদের দোয়া কবুল করতে চাই।কিন্তু দোয়া কবুলিয়াতকে
আমি রেখেছি হালাল খাদ্যের মধ্যে,আর মানুষ দোয়া কবুল করাতে হারাম খাদ্য খেয়ে।।

(আমীন)

29/01/2024

যেদিন থেকে আমি জানতে পেরেছি, আমার রিজিক আমি ছাড়া অন্য কেউ ভোগ করতে পারবে না, সেদিন থেকে আমার হৃদয়ে একটা অদ্ভুত প্রশান্তি তৈরি হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।

সেদিন থেকে আমি কাউকে নিজের প্রতিদ্বন্দি ভাবিনা, কারও ভালো দেখে আমি আফসোস করি না। জীবনে যা যা পাইনি তার কোনটাই আমার রিজিকে ছিলোনা বিশ্বাস করেছি এবং সেজন্য আফসোস হয়নি আর কোনদিন। আমি একটা শান্তির দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে সবকিছু আল্লাহর হাতে ছেড়ে দিয়েছি।

নিজের রিজিক নিয়ে দুশ্চিন্তার কিচ্ছু নেই। আমার বা আপনার ভাগেরটুকু কেও নিতে পারবেনা, এই অধিকার আল্লাহ তায়ালা কাউকে দেননি।
"রিজিকের ফা'য়'সালা আ'স'মানে হয়, জ'মিনে না"

আর হ্যা! শুধু খাদ্যদ্রব্যই কিন্তু রিজিক নয়! পরিবারের সুখশান্তি, পেশাজীবনের সফলতা, নেক জীবনসঙ্গী, নেক সন্তান, উত্তম আখলাক, টাকা পয়সা, নেককার বন্ধুও রি'জিকের অন্তর্ভুক্ত আলহামদুলিল্লাহ।

10/01/2024

সাপ্তাহিক সোনার বাংলা পত্রিকা ছাপা চলছে।

10/01/2024

*১০ জানুয়ারী ২০২৪*
*****************************
আল কুরআন
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لَا تَتَّخِذُوْا بِطَانَةً مِّنْ دُوْنِكُمْ لَا یَاْلُوْنَكُمْ خَبَالًا١ؕ وَدُّوْا مَا عَنِتُّمْ١ۚ قَدْ بَدَتِ الْبَغْضَآءُ مِنْ اَفْوَاهِهِمْ١ۖۚ وَ مَا تُخْفِیْ صُدُوْرُهُمْ اَكْبَرُ١ؕ قَدْ بَیَّنَّا لَكُمُ الْاٰیٰتِ اِنْ كُنْتُمْ تَعْقِلُوْنَ

"হে ঈমানদারগণ! তোমাদের নিজেদের লোকদের ছাড়া অন্য কাউকে তোমাদের গোপন কথার সাক্ষী করো না, তারা (ইহুদী) তোমাদের দুঃসময়ের সুযোগ গ্রহণ করতে কুন্ঠিত হয় না, যা তোমাদের ক্ষতি করে তাই তাদের কাছে প্রিয়, তাদের মনের হিংসা ও বিদ্বেষ তাদের মুখ থেকে ঝরে পড়ে এবং যা কিছু তারা নিজেদের বুকের মধ্যে লুকিয়ে রেখেছে তা এর চাইতেও মারাত্মক, আমি তোমাদের পরিষ্কার হিদায়াত দান করেছি, তবে যদি তোমরা বুদ্ধিমান হও (তাহলে তাদের সাথে সম্পর্ক রাখার সতর্কতা অবলম্বন করবে)"

*সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাঃ* তৎকালীন মদিনার ইহুদীরা আনসারদের সাথে বাহ্যিক বন্ধুত্ব বজায় রাখতো। কিন্তু বন্ধুত্বের আড়ালে বন্ধুত্বকে অবৈধভাবে ব্যবহার করে মুসলমানদের জামায়াতে অভ্যন্তরীণ ফিত্‌না ও ফাসাদ সৃষ্টি করার এবং তাদের জামায়াতের গোপন বিষয়গুলোর খবর সংগ্রহ করে শত্রুদের হাতে পৌঁছিয়ে দেবার জন্য সর্বক্ষণ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল। বর্তমানে আমাদের সমাজেও এমন চরিত্রের লোকের অভাব নেই। মহান আল্লাহ‌ এখানে তাদের এই মুনাফেকী কর্মনীতি থেকে মুসলমানদের সাবধান থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
*সূরা আলে ইমরান ১১৮*

*আল হাদিস*
আবূ সা‘ঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছেন, বান্দা যখন ইসলাম গ্রহণ করে এবং সবকিছুর চেয়ে ইসলামকে অগ্রাধিকার দেয়, আল্লাহ তা‘আলা তার পূর্বের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেন। অতঃপর শুরু হয় প্রতিফল; একটি পূণ্যের বিনিময়ে দশ হতে সাতশ গুণ পর্যন্ত; আর একটি পাপ কাজের বিনিময়ে ঠিক ততটুকু মন্দ প্রতিফল। অবশ্য আল্লাহ যদি ক্ষমা করে দেন তবে তা অন্য ব্যাপার।

(বুখারী ২/৪১, ৩৯৯, ৪৪৭৬, ৪৪৯২, ৭২৫২; মুসলিম ৫/২ হাঃ ৫২৫, আহমাদ ১৮৫৬৪, ১৮৭৩২)

09/01/2024

০৯ জানুয়ারী ২০২৪
*******************************
*আল কুরআন*
اِنَّ الَّذِیْنَ كَفَرُوْا لَنْ تُغْنِیَ عَنْهُمْ اَمْوَالُهُمْ وَ لَاۤ اَوْلَادُهُمْ مِّنَ اللّٰهِ شَیْئًا١ؕ وَ اُولٰٓئِكَ اَصْحٰبُ النَّارِ١ۚ هُمْ فِیْهَا خٰلِدُوْنَ
"আর যারা কুফরীনীতি অবলম্বন করেছে, আল্লাহর মোকাবিলায় তাদের ধন-সম্পদ কোন কাজে লাগবে না এবং তাদের সন্তান–সন্ততিও, তারা তো আগুনের মধ্যে প্রবেশ করবে এবং সেখানেই তারা থাকবে চিরকাল"
مَثَلُ مَا یُنْفِقُوْنَ فِیْ هٰذِهِ الْحَیٰوةِ الدُّنْیَا كَمَثَلِ رِیْحٍ فِیْهَا صِرٌّ اَصَابَتْ حَرْثَ قَوْمٍ ظَلَمُوْۤا اَنْفُسَهُمْ فَاَهْلَكَتْهُ١ؕ وَ مَا ظَلَمَهُمُ اللّٰهُ وَ لٰكِنْ اَنْفُسَهُمْ یَظْلِمُوْنَ
"তারা তাদের এই দুনিয়ার জীবনে যা কিছু ব্যয় করছে তার উপমা হচ্ছে এমন বাতাস যার মধ্যে আছে তুষার কণা যারা নিজেদের ওপর জুলুম করেছে তাদের শস্যক্ষেতের ওপর দিয়ে এই বাতাস প্রবাহিত হয় এবং তাকে ধ্বংস করে দেয়, আল্লাহ তাদের ওপর জুলুম করেননি বরং প্রকৃতপক্ষে এরা নিজেরাই নিজেদের ওপর জুলুম করেছে"

সূরা আলে ইমরান ১১৬-১১৭

*সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাঃ* শস্যক্ষেতের পরিচর্যার ক্ষেত্রে বাতাস যেমন উপকারী তেমনি আবার এই বাতাসের মধ্যে যদি তূষারকণা থাকে তাহলে তা শস্যক্ষেতকে সবুজ শ্যামল করার পরিবর্তে ধ্বংস করে দেয়। ঠিক তেমনি দান-খয়রাত যদিও মানুষের আখেরাতের ক্ষেতের পরিচর্যা করে কিন্তু তার মধ্যে কুফরীর বিষ মিশ্রিত থাকলে তা লাভজনক হবার পরিবর্তে মানুষের জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়।

আল হাদিস
আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, নিশ্চয়ই দ্বীন সহজ। দ্বীন নিয়ে যে বাড়াবাড়ি করে দ্বীন তার উপর জয়ী হয়। কাজেই তোমরা মধ্যপন্থা অবলম্বন কর এবং (মধ্যপন্থার) নিকটে থাক, আশান্বিত থাক এবং সকাল-সন্ধ্যায় ও রাতের কিছু অংশে (‘ইবাদাত সহযোগে) সাহায্য চাও।

(বুখারী ২/৩৯, ৫৬৭৩, ৬৪৬৩, ৭২৩৫)

08/01/2024

*০৮ জানুয়ারী ২০২৪*
***********************

*আল কুরআন*
كُنْتُمْ خَیْرَ اُمَّةٍ اُخْرِجَتْ لِلنَّاسِ تَاْمُرُوْنَ بِالْمَعْرُوْفِ وَ تَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَ تُؤْمِنُوْنَ بِاللّٰهِ١ؕ وَ لَوْ اٰمَنَ اَهْلُ الْكِتٰبِ لَكَانَ خَیْرًا لَّهُمْ١ؕ مِنْهُمُ الْمُؤْمِنُوْنَ وَ اَكْثَرُهُمُ الْفٰسِقُوْنَ

"এখন তোমরাই (মুসলিম) দুনিয়ায় সর্বোত্তম দল/জাতি, তোমাদের কর্মক্ষেত্রে আনা হয়েছে মানুষের হিদায়াত ও সংস্কার সাধনের জন্য, তোমরা নেকীর হুকুম দিয়ে থাকো, দুষ্কৃতি থেকে বিরত রাখো এবং আল্লাহ‌র প্রতি ঈমান আনো, আর আহলি কিতাবরা (বনী ইসরাঈল) যদি ঈমান আনতো তাদের জন্যই ভালো হতো, যদিও তাদের মধ্যে কিছু সংখ্যক ঈমানদার পাওয়া যায়; কিন্তু তাদের অধিকাংশই নাফরমান"

সূরা আলে ইমরান ১১০

*আল হাদিস*
"আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন- যে ব্যক্তি ঈমানসহ পূণ্যের আশায় রমযানের সিয়াম পালন করে, তার পূর্বের গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়"

(বুখারী ২/৩৮)

07/01/2024

পবিত্র কুরআন মাজীদে আল্লাহ তাআলা বলেন।

اَلَّذِیْنَ یَاْكُلُوْنَ الرِّبٰوا لَا یَقُوْمُوْنَ اِلَّا كَمَا یَقُوْمُ الَّذِیْ یَتَخَبَّطُهُ الشَّیْطٰنُ مِنَ الْمَسِّ ؕ ذٰلِكَ بِاَنَّهُمْ قَالُوْۤا اِنَّمَا الْبَیْعُ مِثْلُ الرِّبٰوا ۘ وَ اَحَلَّ اللّٰهُ الْبَیْعَ وَ حَرَّمَ الرِّبٰوا ؕ فَمَنْ جَآءَهٗ مَوْعِظَةٌ مِّنْ رَّبِّهٖ فَانْتَهٰی فَلَهٗ مَا سَلَفَ ؕ وَ اَمْرُهٗۤ اِلَی اللّٰهِ ؕ وَ مَنْ عَادَ فَاُولٰٓىِٕكَ اَصْحٰبُ النَّارِ ۚ هُمْ فِیْهَا خٰلِدُوْنَ۝

যারা সুদ খায়, (কিয়ামতের দিন) তারা সেই ব্যক্তির মতো উঠবে, শয়তান যাকে স্পর্শ দ্বারা পাগল বানিয়ে দিয়েছে। এটা এজন্য হবে যে, তারা বলেছিল, ব্যবসাও তো সুদেরই মত। অথচ আল্লাহ বিক্রিকে হালাল করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন। সুতরাং যে ব্যক্তির নিকট তার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে উপদেশ-বাণী এসে গেছে, সে যদি (সুদী কারবার হতে) নিবৃত্ত হয়, তবে অতীতে যা কিছু হয়েছে তা তারই। আর তার (অভ্যন্তরীণ অবস্থার) ব্যাপার আল্লাহর এখতিয়ারে। আর যে ব্যক্তি পুনরায় (সে কাজই) করল, তো এরূপ লোক জাহান্নামী হবে। তারা তাতে সর্বদা থাকবে।

রেফারেন্স,
সূরা আল-বাকারা, আয়াত ২৭৫

07/01/2024

০৭ জানুয়ারী ২০২৪
***************************
*আল কুরআন*
یَّوْمَ تَبْیَضُّ وُجُوْهٌ وَّ تَسْوَدُّ وُجُوْهٌ١ۚ فَاَمَّا الَّذِیْنَ اسْوَدَّتْ وُجُوْهُهُمْ١۫ اَكَفَرْتُمْ بَعْدَ اِیْمَانِكُمْ فَذُوْقُوا الْعَذَابَ بِمَا كُنْتُمْ تَكْفُرُوْنَ

যেদিন (বিচার দিবসে) কিছু লোকের মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠবে এবং কিছু লোকের মুখ কালো বর্ণ ধারণ করবে হয়ে, তাদেরকে বলা হবে, ঈমানের নিয়ামত লাভ করার পরও তোমরা কুফরী নীতি অবলম্বন করেছিলে? ঠিক আছে, তাহলে এখন এই নিয়ামত অস্বীকৃতির বিনিময়ে আযাবের স্বাদ (তিরস্কারমূলক শব্দচয়ন) গ্রহণ করো"

সূরা আলে ইমরান ১০৬

*আল হাদিস*
"আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেন- যে ব্যক্তি রমযানের রাতে ঈমানসহ পূণ্যের আশায় রাত জেগে ইবাদত করে, তার পূর্বের গুনাহ্‌সমূহ ক্ষমা করে দেয়া হয়।

বুখারী ২/৩৭

06/01/2024

আবূ হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

إِيَّاكُمْ وَالظَّنَّ فَإِنَّ الظَّنَّ أَكْذَبُ الْحَدِيثِ ، وَلاَ تَحَسَّسُوا ، وَلاَ تَجَسَّسُوا ، وَلاَ تَنَاجَشُوا ، وَلاَ تَحَاسَدُوا ، وَلاَ تَبَاغَضُوا ، وَلاَ تَدَابَرُوا وَكُونُوا عِبَادَ اللهِ إِخْوَانًا.

তোমরা অনুমান থেকে বেঁচে থাকো। কারণ অনুমান বড় মিথ্যা ব্যাপার। আর কারো দোষ খুঁজো না, গোয়েন্দাগিরি করো না, একে অন্যকে ধোঁকা দিও না, পরস্পর হিংসা করো না, একে অন্যের প্রতি বিদ্বেষভাব পোষন করো না এবং পরস্পরের বিরুদ্ধাচরণ করো না। বরং সবাই আল্লাহর বান্দা ভাই ভাই হয়ে থেকো।

রেফারেন্সঃ
সহীহ বুখারী, হাদীস ৬০৬৬

06/01/2024

০৬ জানুয়ারী ২০২৪
*************************

আল কুরআন
وَ لَا تَكُوْنُوْا كَالَّذِیْنَ تَفَرَّقُوْا وَ اخْتَلَفُوْا مِنْۢ بَعْدِ مَا جَآءَهُمُ الْبَیِّنٰتُ١ؕ وَ اُولٰٓئِكَ لَهُمْ عَذَابٌ عَظِیْمٌۙ
"তোমরা যেন তাদের মতো না হও, যারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে গেছে এবং সুস্পষ্ট ও প্রকাশ্য হিদায়াত পাওয়ার পরও মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে, যারা এ নীতি অবলম্বন করেছে তারা সেদিন কঠিন শাস্তি পাবে"
*সূরা আলে ইমরান ১০৫*

*সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাঃ* উম্মাতের মধ্যে এমন কিছু লোক রয়েছে, যারা সত্য দ্বীনের সরল ও সুস্পষ্ট শিক্ষা লাভ করার পরও অল্প কিছু দিনের মধ্যে দ্বীনের মূল বিষয়গুলো পরিত্যাগ করে দ্বীনের সাথে সম্পর্কবিহীন গৌণ ও অপ্রয়োজনীয় খুঁটিনাটি বিষয়াবলীর ভিত্তিতে নিজেদেরকে একটি আলাদা ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে গড়ে তোলে। তারপর অবান্তর ও আজেবাজে কথা নিয়ে এমনভাবে কলহে লিপ্ত হয়ে পড়ে যে, আল্লাহ‌ তাদের ওপর যে দায়িত্বের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছিলেন তার কথাই তারা ভুলে যায় এবং বিশ্বাস ও নৈতিকতার যেসব মূলনীতির ওপর আসলে মানুষের সাফল্য ও কল্যাণের ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে, তার প্রতি কোন আগ্রহই তাদের থাকে না।

আল হাদিস
আবূ যুর‘আহ ইব্‌নু আম্‌র ইব্‌নু জারীর (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন- আমি আবূ হুরাইরা (রাঃ)-কে আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বলতে শুনেছি, তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় বের হয়, যদি সে শুধু আল্লাহর উপর ঈমান এবং তাঁর রসূলগণের প্রতি ঈমানের কারণে বের হয়ে থাকে, তবে আল্লাহ তা‘আলা ঘোষণা দেন যে, আমি তাকে তার পুণ্য বা গানীমাত (ও বাহন) সহ ঘরে ফিরিয়ে আনব কিংবা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাব।
আর আমার উম্মতের উপর কষ্টদায়ক হবে বলে যদি মনে না করতাম তবে কোন সেনাদলের সঙ্গে না গিয়ে বসে থাকতাম না। আমি অবশ্যই এটা ভালবাসি যে, আল্লাহর রাস্তায় নিহত হই, পুনরায় জীবিত হই, পুনরায় নিহত হই, পুনরায় জীবিত হই, পুনরায় নিহত হই।

(বুখারী ২/৩৬, ২৭৮৭, ২৭৯৭, ২৯৭২, ৩১২৩, ৭২২৬, ৭২২৭, ৭৪৫৭, ৭৪৬৩; মুসলিম ৩৩/২৮ হাঃ ১৮৭৬, আহমাদ ৯১৯৮, ৯৪৮১, ৯৪৮৪)

05/01/2024

*০৪ জানুয়ারী ২০২৪*
*******************
وَ اعْتَصِمُوْا بِحَبْلِ اللّٰهِ جَمِیْعًا وَّ لَا تَفَرَّقُوْا١۪ وَ اذْكُرُوْا نِعْمَتَ اللّٰهِ عَلَیْكُمْ اِذْ كُنْتُمْ اَعْدَآءً فَاَلَّفَ بَیْنَ قُلُوْبِكُمْ فَاَصْبَحْتُمْ بِنِعْمَتِهٖۤ اِخْوَانًا١ۚ وَ كُنْتُمْ عَلٰى شَفَا حُفْرَةٍ مِّنَ النَّارِ فَاَنْقَذَكُمْ مِّنْهَا١ؕ كَذٰلِكَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَكُمْ اٰیٰتِهٖ لَعَلَّكُمْ تَهْتَدُوْنَ
"তোমরা সবাই মিলে আল্লাহ‌র রুজ্জু (দ্বীন/ইসলাম) মজবুতভাবে আঁকড়ে ধরো এবং দলাদলি করো না, আল্লাহ‌ তোমাদের প্রতি যে অনুগ্রহ করেছেন সে কথা স্মরণ রেখো, তোমরা ছিলে পরস্পরের শত্রু, তিনি তোমাদের হৃদয়গুলো জুড়ে দিয়েছেন, ফলে তাঁর অনুগ্রহ ও মেহেরবানীতে তোমরা পরস্পর ভাই ভাই হয়ে গেছো, মূলত তোমরা একটি অগ্নিকুণ্ডের কিনারে দাঁড়িয়ে ছিলে, আল্লাহ‌ সেখান থেকে তোমাদের বাঁচিয়ে নিয়েছেন, এভাবেই আল্লাহ‌ তাঁর নির্দশনসমূহ তোমাদের সামনে সুস্পষ্ট করে তুলেন, হয়তো এই নিদর্শনগুলোর মাধ্যমে তোমরা নিজেদের কল্যাণের সোজা সরল পথ দেখতে পাবে।
সূরা আলে ইমরান ১০৩

আল হাদিস*
আবদুল্লাহ ইব্‌নু ‘আম্‌র (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন- চারটি স্বভাব যার মধ্যে বিদ্যমান সে হচ্ছে খাঁটি মুনাফিক। যার মধ্যে এর কোন একটি স্বভাব থাকবে, তা পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফিকের একটি স্বভাব থেকে যায়।
১. আমানত রাখা হলে খিয়ানত করে;
২. কথা বললে মিথ্যা বলে;
৩. অঙ্গীকার করলে ভঙ্গ করে; এবং
৪. বিবাদে লিপ্ত হলে অশ্লীলভাবে গালাগালি করে।

(বুখারী ২/৩৪, ২৪৫৯,৩১৭৮; মুসলিম ১/২৫ হাঃ ৫৮ আহমাদ ৬৭৮২)

04/01/2024

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
অসুস্থ তাই!
তুমি কি হযরত আইয়ুব (আঃ) এর চেয়েও অসুস্থ?

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
দায়িত্ব কর্মভার থাকার কারণে!
তোমার কি হযরত সুলাইমান (আঃ) চেয়েও বড় রাজত্ব নাকি?
যে দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে নামাজ পরতে পারনি।

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
স্বামীর অত্যাচারের কারনে!
তোমার স্বামী কি বিবি আছিয়ার স্বামী ফেরআউন এর চেয়েও বেশী অত্যাচারী?

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
সাংসারিক কাজকর্মের কারণে!
তুমি কি মা ফাতেমার চেয়েও বেশী সংসারী?

নাহ! নামাজ না পরার জন্য আল্লাহর কাছে কোনো অজুহাত চলবে না।
সমুদ্রে হাবুডুবু খেলেও তখন ওয়াক্ত হলে নামাজ আদায় করতে হবে। কারণ প্রতিটি শ্বাস প্রশ্বাস এর জন্য আমরা আল্লাহর কাছে ঋণী!
বিনা কারণে এক ওয়াক্ত নামাজ কাযা করলে লক্ষ লক্ষ বছর জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে হবে। সে ক্ষেত্রে এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে কি শাস্তি হতে পারে? একবার ভাবো.......
দুনিয়ার আগুনের চেয়ে ৭০গুন তেজোদৃপ্ত জাহান্নামের আগুন থেকে যদি বাঁচতে চাও, নামাজে কখনো অবহেলা করোনা।

আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন -

আমীন..

04/01/2024

আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী ﷺ বলেন :

যে ব্যক্তি জুমআর দিন সূরা কাহ্‌ফ পাঠ করবে তার জন্য দুই জুমআর মধ্যবর্তীকাল জ্যোতির্ময় বা আলোকিত হবে।

_বাইহাকী : ৬২০৯, হাকেম : ৩৩৯২, সহীহ তারগীব : ৭৩৫; হাদীস সম্ভার : ৭৭৮

04/01/2024

️কবর দৈনিক পাঁচটি জিনিস মানুষের কাছে অনুরোধ করে।

১। আমি একাকী ঘর, সঙ্গী নিয়ে এসো।
উ: সঙ্গী হলো কোরআন।

২। আমি অন্ধকার ঘর, বাতি নিয়ে এসো।
উ: বাতি হলো রাতের নামাজ।

৩। আমি মাটির ঘর, বিছানা নিয়ে এসো।
উ: বিছানা হলো নেক আমল।

৪। আমি সাপ বিচ্ছুর ঘর, বিষের ঔষধনিয়ে এসো।
উ: ঔষধ হলো দান সদকা।

৫। আমি প্রশ্নের ঘর, উত্তরনিয়ে এসো।
উ: উত্তর হলো কলেমা ও জিকির।

04/01/2024

‎حَدَّثَنَا الْقَعْنَبِيُّ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ طَلْحَةَ بْنِ عَبْدِ الْمَلِكِ الأَيْلِيِّ، عَنِ الْقَاسِمِ، عَنْ عَائِشَةَ، رضى الله عنها قَالَتْ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏:‏ ‏ "‏ مَنْ نَذَرَ أَنْ يُطِيعَ اللَّهَ فَلْيُطِعْهُ، وَمَنْ نَذَرَ أَنْ يَعْصِيَ اللَّهَ فَلاَ يَعْصِهِ ‏"‏ ‏.‏

আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লালাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র আনুগত্যের মানত করে, সে যেন তাঁর আনুগত্য করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র নাফরমানীর মানত করে, সে যেন তা না করে।

সহীহঃ ইবুন মাজাহ (২১২৬)।

সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩২৮৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

04/01/2024

*০৪ জানুয়ারী ২০২৪*
**************************
وَ اعْتَصِمُوْا بِحَبْلِ اللّٰهِ جَمِیْعًا وَّ لَا تَفَرَّقُوْا١۪ وَ اذْكُرُوْا نِعْمَتَ اللّٰهِ عَلَیْكُمْ اِذْ كُنْتُمْ اَعْدَآءً فَاَلَّفَ بَیْنَ قُلُوْبِكُمْ فَاَصْبَحْتُمْ بِنِعْمَتِهٖۤ اِخْوَانًا١ۚ وَ كُنْتُمْ عَلٰى شَفَا حُفْرَةٍ مِّنَ النَّارِ فَاَنْقَذَكُمْ مِّنْهَا١ؕ كَذٰلِكَ یُبَیِّنُ اللّٰهُ لَكُمْ اٰیٰتِهٖ لَعَلَّكُمْ تَهْتَدُوْنَ
"তোমরা সবাই মিলে আল্লাহ‌র রুজ্জু (দ্বীন/ইসলাম) মজবুতভাবে আঁকড়ে ধরো এবং দলাদলি করো না, আল্লাহ‌ তোমাদের প্রতি যে অনুগ্রহ করেছেন সে কথা স্মরণ রেখো, তোমরা ছিলে পরস্পরের শত্রু, তিনি তোমাদের হৃদয়গুলো জুড়ে দিয়েছেন, ফলে তাঁর অনুগ্রহ ও মেহেরবানীতে তোমরা পরস্পর ভাই ভাই হয়ে গেছো, মূলত তোমরা একটি অগ্নিকুণ্ডের কিনারে দাঁড়িয়ে ছিলে, আল্লাহ‌ সেখান থেকে তোমাদের বাঁচিয়ে নিয়েছেন, এভাবেই আল্লাহ‌ তাঁর নির্দশনসমূহ তোমাদের সামনে সুস্পষ্ট করে তুলেন, হয়তো এই নিদর্শনগুলোর মাধ্যমে তোমরা নিজেদের কল্যাণের সোজা সরল পথ দেখতে পাবে"
*সূরা আলে ইমরান ১০৩*

*আল হাদিস*
"আবদুল্লাহ ইব্‌নু ‘আম্‌র (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন- চারটি স্বভাব যার মধ্যে বিদ্যমান সে হচ্ছে খাঁটি মুনাফিক। যার মধ্যে এর কোন একটি স্বভাব থাকবে, তা পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফিকের একটি স্বভাব থেকে যায়।
১. আমানত রাখা হলে খিয়ানত করে;
২. কথা বললে মিথ্যা বলে;
৩. অঙ্গীকার করলে ভঙ্গ করে; এবং
৪. বিবাদে লিপ্ত হলে অশ্লীলভাবে গালাগালি করে।

(বুখারী ২/৩৪, ২৪৫৯,৩১৭৮; মুসলিম ১/২৫ হাঃ ৫৮, আহমাদ ৬৭৮২)

04/01/2024

# # # বিশেষ তিনটি সুন্নাত আমল""""""""

সালাম যেহেতু একটা সুন্দর দু'আ,তাই সালামের বাক্য "আসসালামু আলাইকুম " অত্যন্ত সুন্দরভাবে উচ্চারণ করা চাই, শুদ্ধভাবে উচ্চারণ করা চাই। নতুবা অর্থ বিগড়ে যেতে পারে, অর্থের মধ্যে বিকৃতি ঘটে যেতে পারে, আমরা অনেকে শুদ্ধ ভাবে উচ্চারণ করি না। কেউ কেউ বলে সালামালাইকুম।এতে অর্থ বিগড়ে যায়। কেউ কেউ বলে সামু আলাইকুম। এতে অর্থ চরম ভাবে বিকৃত হয়ে যায়। এতে অর্থ হয়ে যায় তোমার মৃত্যু হোক(নাউজুবিল্লাহি মিন যালিক) দেখুন সালামের বাক্যটা অশুদ্ধভাবে উচ্চারণ করার কারণে কীভাবে অর্থ বিকৃত হয়ে যায়। দু'আর পরিবর্তনে বদ-দু'আ হয়ে দাঁড়ায়। তাই শুদ্ধ ভাবে সালাম উচ্চারণ করা চাই। অত্যন্ত পরিস্কার ভাষায় হামযাটা পরিস্কার উচ্চারণ করে আসসালামু আলাইকুম বলা চাই।
কোন মুসলমান যখন সালামের অর্থ বুঝে অন্তর থেকে সালাম দিবেন, আর যিনি সালাম গ্রহণ করবেন তিনি অর্থ বুঝে সালাম গ্রহণ করবেন, তখন উভয়ের মধ্যে মহব্বত সৃষ্টি হবে। যিনি সালাম গ্রহণ করবেন তিনি বুঝবেন যে,ইনি আমার কত কল্যানকামী যে,আমার জন্য শান্তি কামনা করছেন।তখন জওয়াব দেয়ার সময় তার মুখ থেকে আবেগের সাথে, যত্নের সাথে সালামের জওয়াব বের হয়ে আসবে। যিনি সালাম দিবেন তিনিও বুঝবেন যে,আমি তার জন্য দু'আ করছি। তার মুখ থেকেও আবেগের সাথে যত্নের সাথে সালাম বের হবে। আমরা যারা সালাম দেই, তারা সালাম বুঝে দেই না,এজন্য সালাম বলার মধ্যে কোন আবেগ থাকে না,সালাম উচ্চারণের মধ্যেও কোন যত্ন থাকে না। আবার যারা সালাম নেই তারাও বুঝে নেই না,এজন্য সালামের জওয়াব দেয়ার মধ্যেও কোন আবেগ, কোন যত্ন থাকে না। তাই সালাম দেয়ার সময়ও সুন্দর করে দেয়া হয় না,জওয়াবটাও সুন্দর করে দেয়া হয় না।

03/01/2024

১. আপনার মানসিক তৃপ্তি দেয় কে ?
..... আপনার স্ত্রী

২. আপনার শারীরিক তৃপ্তি দেয় কে ?
..... আপনার স্ত্রী

৩. আপনাকে রান্না করে খাওয়ায় কে ?
..... আপনার স্ত্রী

৪. আপনার ঘর সাজিয়ে রাখে কে ?
..... আপনার স্ত্রী

৫. আপনার ঘর পরিষ্কার রাখে কে ?
..... আপনার স্ত্রী

৬. আপনার বাড়িতে আসা মেহমানদের আপ্যায়ন করে কে ?
..... আপনার স্ত্রী

৭. আপনার বৃদ্ধ মা-বাবার সেবা যত্ন করে কে ?
..... আপনার স্ত্রী

৮. আপনাকে বাবা হতে সাহায্য করে কে ?
..... আপনার স্ত্রী

৯. আপনার ছেলে- মেয়ের প্রাথমিক শিক্ষা দেয় কে ?
..... আপনার স্ত্রী

১০. আপনার অসুস্থতার পাশে থাকে কে ?
..... আপনার স্ত্রী

তাহলে বিয়ে করার সময় যৌতুক চান কেনো আপনি ? যৌতুক কি সামাজিক প্রথা নাকি ?

স্ত্রী কোনো বিষয় নিয়ে রাগ বা অভিমান করলে একটু ভালোবাসা দিয়ে রাগ না ভাঙ্গিয়ে পিটান কেনো আপনি ?

একজন নারী এতো কিছু করার পর ও কেনো কিছু কিছু স্বামীদের নিকট তার সঠিক মর্যাদা পায় না ?

এটাই কি আপনার সমাজ ?

আপনার স্ত্রীর সাথে ভালো ব্যবহার করুন,, আপনার বোন বা মেয়ের সাথে সেটাই হবে,, যেইটা আপনি করবেন।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক, এবং মানার তৌফিক দান করুক।

https://www.facebook.com/mdsamaulofficial?mibextid=ZbWKwL

This Is My Official page Of Md Samaul Official,Member Secretary, Alokit Jhenaidah Foundation

আলহামদুলিল্লাহ ২০২৪ সালের শুরুতেই আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন মানুষ, সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এর ডেপুটি ম্যানে...
03/01/2024

আলহামদুলিল্লাহ ২০২৪ সালের শুরুতেই আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন মানুষ, সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এর ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর জনাব Zakir Hossain Akon স্যার এর কাছ থেকে নতুন বছরের গিফ্ট পেলাম। নিজেকে খুবই আনন্দিত লাগে যখন প্রিয়জনদের নিকট থেকে কোন উপহার পাওয়া হয়।

03/01/2024

কনে দেখার ক্ষেত্রে ১৫টি ইসলামি দিক-নির্দেশনা ও শিষ্টাচার
▬▬▬❂❣❂▬▬▬
নিঃসন্দেহে বিয়ে মানব জীবনে সবচেয়ে সুন্দর ও মধুময় সম্পর্কের নাম। এই সম্পর্ক স্থাপনের পূর্বে যুবক-যুবতীগণ একে অপরকে পছন্দ-অপছন্দের বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই ইসলাম বিয়ের পূর্বে বিবাহেচ্ছু যুবককে তার স্বপ্নের রাজকন্যাকে একনজর দেখে নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে। কিন্তু অনেকেই এর সঠিক নিয়ম-পদ্ধতি সম্পর্কেও অবহিত নয়। যার কারণে এ বিষয়ে আমাদের সমাজে নানা বিভ্রান্তি, ভুল ধারণা ও শরিয়ত বিরোধী কার্যক্রম ছড়িয়ে আছে।
তাই নিম্নে আমরা এ বিষয়ে শরিয়তের ১৫টি দিক-নির্দেশনা এবং শিষ্টাচার তুলে ধরার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

১. কনে দেখার শর্তাবলী:

বর্তমান শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ফকিহ আল্লামা শাইখ মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমিন রাহ. বলেন, কনে দেখার চারটি শর্ত রয়েছে। যথা:
১. বিয়ের দৃঢ় ইচ্ছা থাকা।
২. মনে প্রবল ধারণা থাকা যে, কন্যাপক্ষ বিয়ের প্রস্তাবে সাড়া দিবে।
৩. কনে দেখার ক্ষেত্রে কু প্রবৃত্তি ও কামনার মনোভাব না থাকা।
৪. নির্জনে না হওয়া।
এ চারটি শর্তের কোনও একটি লঙ্ঘিত হলে, কোনও নারীর দিকে দৃষ্টিপাত করা হারাম।

২. কনে দেখার বিধান:

যে ব্যক্তি কোনও মেয়েকে বিয়ে করতে চায় তা জন্য সুন্নত হল, পাত্রীকে দেখা। না দেখে বিয়ে করা সুন্নত পরিপন্থী। (তা ওয়াজিব নয়)

৩. কনে দেখার পূর্বে ইস্তিখারা করা এবং তার সম্পর্কে জানা:

কনে দেখতে যাওয়ার পূর্বে ইস্তিখারা করা সুন্নত। তৎসঙ্গে তার সম্পর্কে তার এলাকার মানুষ, শিক্ষক ও পরিচিতজনদের নিকট তার চরিত্র, আদব-কায়দা, চাল-চলন ও দীনদারী সম্পর্কে জানার চেষ্টা করা এবং পরামর্শ নেয়া উচিৎ। এসব করার পর, কনে দেখতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া ভালো।

৪. কনে দেখার ক্ষেত্রে সীমারেখা:

কনে দেখার সীমা হল, (অধিক বিশুদ্ধ মতে) তার মুখমণ্ডল, মাথার চুল, ঘাড়, দু হাতের কব্জি ও পায়ের পাতা দেখা; এর বেশি নয়। [শাইখ বিন বাজ, উসাইমিন সহ অনেক আলেম এমত পোষণ করেছেন।] কোনও মেয়ের প্রতি বিয়েতে আগ্রহ বা অনাগ্রহ সৃষ্টি হওয়ার জন্য এ কয়েকটি অঙ্গ দেখাই যথেষ্ট।

৫. সাজ-সজ্জা, অলঙ্কার ও সুন্দর পোশাক পরিধান করা:

পাত্রীর জন্য সামান্য কিছু সাজ-সজ্জা, অলঙ্কার পরিধান ও সুন্দর পোশাকে শালীন ভাবে পাত্রের সামনে আসা দোষিণীয় নয়। তবে এত বেশি মেকআপ করা উচিৎ নয়, যার ফলে তার প্রকৃত রূপ ঢাকা পড়ে যায়। বরং সিম্পল ইজ বেস্ট। কিছু মানুষ বিউটি পার্লার থেকে এমন কড়া মেকআপ করে আসে যে, তার বাস্তব অবস্থা সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। এটা অনুচিত। অন্যথায় বিয়ের পর স্বামী তার স্ত্রীর বাস্তব অবস্থা দেখার পর দাম্পত্য জীবনে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

৬ সশরীরে উপস্থিত হয়ে পাত্রী দর্শন:

সশরীরে উপস্থিত হয়ে সামনাসামনি পাত্রী দেখা অধিক উত্তম। তবে গোপনে বা অপ্রস্তুত অবস্থায় দেখাও জায়েজ আছে।

৭. ছবি ও ভিডিও কলে পাত্রী দর্শন:

ছবি লেনদেন বা ভিডিও কল এর মাধ্যমেও পাত্রী দেখা জায়েজ আছে কিন্তু এর উপর ভিত্তি করে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত নয় যতক্ষণ না সশরীরের উপস্থিত হয়ে দেখা হয়। কারণ ছবি/ভিডিও ইডিট করে বা প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রকৃত অবস্থা পরিবর্তন করা সম্ভব। তাছাড়া ছবি/ভিডিওতে সাধারণত: পাত্রী মাথা, মুখমণ্ডল বা শরীরের উপরিভাগ দেখা হয়। এতে সম্পূর্ণ দেহাবয়ব সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় না।

৮. পাত্রী দেখার ক্ষেত্রে অন্যের উপর নির্ভর করা:

নিজে না দেখে অন্যের দেখার উপর সিদ্ধান্ত না নেওয়াই উত্তম। কারণ প্রত্যেকটি মানুষের নিজস্ব রুচি বোধ, পছন্দ-অপছন্দ, চিন্তা-ভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। তারা সে আলোকে সব কিছু মূল্যায়ন করে। সুতরাং তাদের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে বিবাহেচ্ছু ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তা-চেতনার মিল নাও হতে পারে। যা হয়ত পরবর্তীতে তাদের দাম্পত্য জীবনকে প্রভাবিত করবে। তবে জ্ঞানীদের মতামত ও মূল্যায়নকে বিবেচনা করা ভালো।
অনেক যুবক লজ্জা-শরম বা লাজুকতার কারণে মা-বাবা, ভাই-বোনদের দেখার উপর নির্ভর করে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। এটি অনুচিত। কারণ দেখা যায়, যদি বিয়ের পর তার স্ত্রী অপছন্দ হয় তাহলে যাদের দেখার উপর নির্ভর করে বিয়ে করেছিলো তাদেরকে সে দোষারোপ করে। এতে সৃষ্টি হয় ঝগড়া-ঝাটি ও নানা অশান্তি।

৯. কনে দেখার সঠিক নিয়ম:

কনে দেখার ক্ষেত্রে ইসলাম অনুমতি দেয় একমাত্র বিবাহেচ্ছু ব্যক্তি (পাত্র) অথবা পাত্রের মা, বোন ইত্যাদি মহিলাদেরকে; অন্য কাউকে নয়।

পাত্রের আপন ভাই, চাচাতো ভাই, ফুফাতো ভাই, দুলাভাই/ভগ্নীপতি, বন্ধু-বান্ধব, চাচা, খালু, ফুফা, মামা ইত্যাদি কোনও পুরুষ ব্যক্তির পাত্রীকে দেখার অনুমতি নেই। এ সকল ব্যক্তিদের সাথে বিয়ের পূর্বে এবং পরে সর্বাবস্থায় পর্দা রক্ষা করা ফরজ। এমনকি পাত্রের পিতা এবং দাদা-নানারাও দেখতে পারবে না-যদিও তারা বয়স্ক হয়। কারণ বিবাহ সংঘটিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তারা মাহরাম নয়।

সঠিক পদ্ধতি হল, একমাত্র পাত্র কনের বাবা, ভাই, দাদা, চাচা ইত্যাদি মাহরাম পুরুষ কিংবা তার মা, বোন ইত্যাদি মহিলাদের উপস্থিতিতে তাকে দেখবে।

১০. যাদের জন্য কনেকে দেখা জায়েজ নয়:

আমাদের সমাজে বেশিরভাগ পরিবারে এমনভাবে কনে দেখানো হয় যে, সেখানে পাত্রের বন্ধু-বান্ধব ও অন্যান্য পুরুষ আত্মীয়-স্বজন এবং কনে পক্ষের নন মাহরাম আত্মীয়-স্বজন ও এলাকার মুরব্বিরা উপস্থিত থাকে। তাদের সামনেই কনেকে পূর্ণ সাজ-সজ্জা সহকারে এবং অলঙ্কারাদি পরিহিত অবস্থায় উপস্থিত করে মাথার চুল, হাতের বাহু, পা, কাঁধ ইত্যাদি প্রদর্শন করা হয়। অনেক সময় তার মাধ্যমে এ সকল নন মাহরাম পুরুষদেরকে আপ্যায়ন করানো হয়। আর তারা সবাই মিলে তার রূপ-সৌন্দর্য, চলাফেরা, আচরণ ইত্যাদি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে থাকে। ফলে তা অনেকটা বাজারে গরু দেখার মত অবস্থা হয়। এটি শরিয়ত বহির্ভূত প্রথা-যা পরিবর্তন হওয়া জরুরি।

১১. বায়োডাটা লেনদেন:

বর্তমানে পাত্র-পাত্রী পরস্পরকে জানার জন্য বায়োডাটা আদান-প্রদান করার প্রথা প্রচলিত হয়েছে। এটি একটি ভালো পদ্ধতি। কারণ এর মাধ্যমে তারা একে অপরের ব্যক্তিগত বিভিন্ন বিষয় যেমন: নাম-পরিচয়, বয়স, শারীরিক গঠন, দেহের রং, শিক্ষা-দীক্ষা, যোগ্যতা, পছন্দ-অপছন্দ, আগ্রহ-অনাগ্রহ, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ইত্যাদি বিষয়গুলো সহজে জেনে নিতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে মিথ্যা ও ভুল তথ্য পরিবেশন করা হারাম।

১২. ছবি লেনদেন:

বায়োডাটার সাথে কনের ছবি সংযুক্ত করা অথবা বিয়ের উদ্দেশ্যে সাধারণভাবে ছবি লেনদেনের ব্যাপারে কথা হল, এ ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। কনের ছবি পাত্র বা পাত্রের মা-বোন ইত্যাদি নারী ছাড়া ঘটক বা অন্য কেউ যেন‌ দেখতে না পায় সে বিষয়ে সতর্ক করতে হবে। আর বিয়ে সংঘটিত না হলে সে ছবি যেন, কোনোভাবে পাত্র বা পাত্রপক্ষ সংরক্ষণ না করে সে বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। তাই পাত্র বিশ্বস্ত ও ইমানদার না হলে তার নিকট পাত্রীর পর্দা হীন ছবি সরবরাহ করা উচিত নয়।

১২. প্রশ্ন করা:

কনে দেখতে গিয়ে প্রয়োজনীয় কিছু প্রশ্ন করা দোষণীয় নয়। তবে এমন বিষয়ে প্রশ্ন করা অনুচিত, যা কনে বা তার পরিবারকে বিব্রত করতে পারে।

১৩. কনে দেখার পর উপহার প্রদান:

কনে দেখার পর যদি তাকে পাত্র উপহার হিসেবে কিছু টাকা-পয়সা ইত্যাদি দেয় তাহলে তা গ্রহণ করতে বাধা নেই। তা দেওয়া ও নেওয়া উভয়টি জায়েজ। কারণ এটি আমাদের একটি প্রচলিত সামাজিক প্রথা (العرف)। আর সামাজিক প্রথাকে ততক্ষণ হারাম বা বিদআত বলা যাবে না যতক্ষণ না তা ইসলামের কোনও বিধানের সাথে সাংঘর্ষিক হয়।

১৪. কনে পছন্দ না হলে:

কনে পছন্দ না হলে বা কোনও কারণে বিয়ে সংঘটিত না হলে মানুষের সামনে কনে বা তার পরিবারের বদনাম ও সমালোচনা করা বৈধ নয়। কারণ তা গিবতের অন্তর্ভুক্ত। আর ইসলামে গিবত হারাম।

১৫. বিয়ের পূর্বে শরিযত বিরোধী কার্যক্রম:

পাত্রী দেখার পর বিয়ের পূর্বে পরিচয়ের নামে ছেলে-মেয়ের যত্রতত্র ঘোরাঘুরি, নিষ্প্রয়োজনীয় দীর্ঘ ফোনালাপ, চ্যাটিং, হাসি-তামাশা, লং ড্রাইভ, শরীর স্পর্শ ইত্যাদি সম্পূর্ণ হারাম। অনেক সময় মেয়ে পছন্দ হলে আংটি পরানোর পর তাদের মাঝে প্রায় স্বামী-স্ত্রীর মত আচরণ ও কথাবার্তা শুরু হয়-যা অবশ্যই গুনাহের। সুতরাং এসব অবশ্যই পরিত্যাজ্য।

মনে রাখতে হবে, কনেকে আংটি পরানো বা এ্যাংঙ্গেজমেন্ট ইসলামি সংস্কৃতি নয়। বরং তা অমুসলিমদের থেকে অনেক মুসলিম গ্রহণ করেছে। তাই এ প্রথা থেকে মুসলিমদের বের হয়ে আসার উচিৎ। আর আংটি দেয়া মানে বিয়ে নয়। আকদ তথা ইজাব-কবুল ছাড়া বিয়ে সংঘটিত হয় না। এর আগ পর্যন্ত তাদের পরস্পরের মধ্যে পর্দার বিধান পরিপূর্ণ বলবত থাকবে।
আল্লাহ আমাদেরকে আমাদের ইসলামি শরিয়তের সুন্দরতম আদব-শিষ্টাচার ও দিক-নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করে পবিত্র ও মধুময় দাম্পত্য জীবন গঠনের তাওফিক দান করুন। আমিন।
আল্লাহু আলাম।

03/01/2024

*০৩ জানুয়ারী ২০২৪*
***********************************
*আল কুরআন*
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ حَقَّ تُقٰتِهٖ وَ لَا تَمُوْتُنَّ اِلَّا وَ اَنْتُمْ مُّسْلِمُوْنَ
"হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহ‌কে যথাযথভাবে ভয় করো, মুসলিম না থাকা অবস্থায় যেন তোমাদের মৃত্যু না হয়"
*সূরা আলে ইমরান ১০২*

*আল হাদিস*
আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, মুনাফিকের চিহ্ন তিনটিঃ
১. যখন কথা বলে মিথ্যা বলে;
২. যখন অঙ্গীকার করে ভঙ্গ করে এবং
৩. আমানত রাখা হলে খিয়ানত করে।

(বুখারী ২/৩৩, ২৬৮২,২৭৪৯,৬০৯৫; মুসলিম ১/২৫ হাঃ ৫৯, আহমাদ ৯১৬২)

02/01/2024

*০২ জানুয়ারী ২০২৪*
*******************

*আল কুরআন*
فِیْهِ اٰیٰتٌۢ بَیِّنٰتٌ مَّقَامُ اِبْرٰهِیْمَ١ۚ۬ وَ مَنْ دَخَلَهٗ كَانَ اٰمِنًا١ؕ وَ لِلّٰهِ عَلَى النَّاسِ حِجُّ الْبَیْتِ مَنِ اسْتَطَاعَ اِلَیْهِ سَبِیْلًا١ؕ وَ مَنْ كَفَرَ فَاِنَّ اللّٰهَ غَنِیٌّ عَنِ الْعٰلَمِیْنَ
"তার মধ্যে (কা'বা গৃহ) রয়েছে সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ এবং ইব্রাহীমের ইবাদাতের স্থান, আর তার অবস্থা হচ্ছে এই যে, যে তার মধ্যে প্রবেশ করেছে, সে নিরাপত্তা লাভ করেছে, মানুষের মধ্য থেকে যারা সেখানে পৌঁছার সামর্থ্য রাখে, তারা যেন এই গৃহের হজ্ব সম্পন্ন করে, এটি তাদের ওপর আল্লাহ‌র অধিকার, আর যে ব্যক্তি এ নির্দেশ মেনে চলতে অস্বীকার করে তার জেনে রাখা উচিত, আল্লাহ‌ কারো মুখাপেক্ষী নন"
*সূরা আলে ইমরান ৯৭*

*আল হাদিস*
আবদুল্লাহ্‌ ইব্‌নু মাস‘ঊদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, যারা ঈমান এনেছে এবং নিজেদের ঈমানকে শিরকের সাথে মিশ্রিত করেনি’’ (সূরা আন্‌‘আম ৬/৮২); এ আয়াত নাযিল হলে আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাহাবীগণ বললেন, ‘আমাদের মধ্যে এমন কে আছে যে যুল্‌ম করেনি?’ তখন আল্লাহ তা‘আলা এ আয়াত নাযিল করেন ‘‘নিশ্চয়ই শির্‌ক হচ্ছে অধিকতর যুল্‌ম’’ (সূরা লুকমান ৩১/১৩)

(বুখারী ২/৩২, ৩৩৬০ ৩৪২৮, ৩৪২৯, ৪৬২৯, ৪৭৭৬, ৬৯১৮, ৬৯৩৭; মুসলিম ১/৫৬ হাঃ ১২৬, আহমাদ ৪০৩১)

01/01/2024

আবূ সা‘ঈদ খুদরী ও আবূ হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত, তারা উভয়ে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছেন যে

مَا يُصِيبُ الْمُؤْمِنَ مِنْ وَصَبٍ وَلاَ نَصَبٍ وَلاَ سَقَمٍ وَلاَ حَزَنٍ حَتَّى الْهَمِّ يُهَمُّهُ إِلاَّ كُفِّرَ بِهِ مِنْ سَيِّئَاتِهِ

কোনো ঈমানদার ব্যক্তি যে কোনো ব্যথা-ক্লেশ রোগ-ব্যাধি, দুঃখ ভোগ করে, এমনকি যে দুর্ভাবনায় চিন্তাগ্রস্ত হয়; তার বিনিময়ে তার কোনো গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়।

রেফারেন্সঃ
সহীহ মুসলিম, হাদীস ২৫৭৩

Address

Horipur
Jhenida
7300

Telephone

01951624472

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Samaul Offical posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md Samaul Offical:

Videos

Share

Category