Md. Khairul Islam

Md. Khairul Islam পেজটি লাইক করার জন্য ধন্যবাদ.

ল্যাও ঠেলা! 🤭🫣এই যে শহিদ মিনারে পুষ্পার্পণ করে আসেন। সেই শহিদ মিনারের 'শহিদ'  আরবি শব্দ, 'মিনার' ফারসি শব্দ। আর 'পুষ্প' ...
29/02/2024

ল্যাও ঠেলা! 🤭🫣
এই যে শহিদ মিনারে পুষ্পার্পণ করে আসেন। সেই শহিদ মিনারের 'শহিদ' আরবি শব্দ, 'মিনার' ফারসি শব্দ। আর 'পুষ্প' সংস্কৃত শব্দ।

এই শব্দগুলোকে বাংলা ভাষায় মেনে নিয়েছে যে প্রতিষ্ঠান 'বাংলা একাডেমি' সেই বাংলা একাডেমির 'একাডেমি' আবার ইংরেজি শব্দ।

এই যে এতগুলো বিদেশী শব্দের ভীড়ে আমি দুয়েকটা ইংরেজি বলতে কমফোর্ট ফিল করি, এটা কারও সহ্য হয় না। চেতনায় উদ্বেলিত হয়ে জামার কলার ধরে বলে, আরে মিয়া ইংরেজি ঢুকাইও না। কমফোর্ট বলছ কেন? আরাম বলো।

এদিকে আরাম আবার ফারসি শব্দ। কী মুসিবতে আছি! এদিকে মুসিবত আবার আরবি শব্দ!এই পোস্ট পড়ে যে কেউ খুশি হবে তারও উপায় নেই , কারণ, পোস্ট ইংরেজি আর খুশি ফারসি শব্দ!


28/02/2024
মৃ'ত্যুর পর গায়ে থুতু দেয়ার জন্য তাঁর ম'রদেহ বাইরে রেখে দেওয়া হয়েছিল 🥲বলছি ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের কথা ❤️যদি জিজ্ঞেস করি কে ...
27/02/2024

মৃ'ত্যুর পর গায়ে থুতু দেয়ার জন্য তাঁর ম'রদেহ বাইরে রেখে দেওয়া হয়েছিল 🥲

বলছি ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের কথা ❤️

যদি জিজ্ঞেস করি কে সর্বপ্রথম বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্র ভাষা করার প্রস্তাব রাখেন?

সেই ইতিহাস আমরা অনকেই মনে রাখি নি। ইতিহাসে যিনি আড়ালেই থেকে গেলেন। আসুন একটু জেনে নিই-

পাকিস্তান স্বাধীন হয় ১৯৪৭ খ্রীষ্টাব্দের ১৪ই আগস্ট। মাত্র ছয় মাসের মাথায় করাচিতে ২৩শে ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ খ্রীষ্টাব্দে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে যিনি স্পষ্ট ভাষায় দাবি তুলেন - “বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করা হোক”, সেই মানুষটির নাম ‘ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত’।

ধীরেন্দ্রনাথ দত্তই সর্বপ্রথম বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি তুলে ছিলেন। ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের সেই দাবি পাকিস্তান পার্লামেন্টে প্রত্যাখ্যাত হয়। তারপরই ভাষা আন্দোলনের সূচনা ঘটে।

ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত পাকিস্তান পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘‘পূর্ব পাকিস্তানের ৬ কোটি ৯০ লাখ মানুষের মধ্যে ৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষ বাংলায় কথা বলে, তাই আমার বিবেচনায় বাংলা হওয়া উচিত রাষ্ট্রভাষা।’’ তার এই বক্তব্যকে জিন্নাহর ‘‘উর্দু হবে রাষ্ট্রভাষা’’ ঘোষণার প্রথম আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ বলা যায়। সুতরাং তাঁকে ‘ভাষা আন্দোলনের জনক’ বললেও অত্যুক্তি হবে না।

আজ আমরা উনাকে মনে রাখি না। অথচ পাকিস্তানের শাসকেরা তাঁকে মনে রেখেছিল!
ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে ১৯৭১ খ্রীষ্টাব্দের ২৯শে মার্চ পাক-আর্মিরা ধরে নিয়ে ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টে নিষ্ঠুরভাবে হ'ত্যা করে। ৮৪ বছর বয়সী মানুষটিকে হাত-পা ভে'ঙ্গে প'ঙ্গু এবং দুই চোখে কলম ঢুকিয়ে অন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। মৃ'ত্যুর পর গায়ে থুতু দেয়ার জন্য তাঁর ম'রদেহ বাইরে রেখে দেওয়া হয়েছিল। 😢

শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত সহ সকল শহীদের কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছি।
copy

“ ইন্ডিয়ার মুভি গুলোর বেশির ভাগই হচ্ছে ওদের দেশের জন্য যারা আত্মত্যাগ করেছে তাদের নিয়ে , আমাদের দেশের কয়টা মুভি হয় এইসব ত্যাগী মানুষকে নিয়ে “ ?

কে বলে বাংলাদেশের ডলার সংকট !সবই মিথ্যা কথা বিরোধীদলের চক্রান্তএই ১৬ লক্ষ টাকা আমাকে একেবারে দিলে আমি প্রত্যেকটা ম্যাচের...
27/02/2024

কে বলে বাংলাদেশের ডলার সংকট !
সবই মিথ্যা কথা বিরোধীদলের চক্রান্ত

এই ১৬ লক্ষ টাকা আমাকে একেবারে দিলে আমি প্রত্যেকটা ম্যাচের ভিডিও ও live করে দিতাম,
প্রথমে কিনতাম দুইটা DJI Mavic 3 Pro Drone আর একটা RC Pro রিমোট, আর ১০-১৫টা ব্যাটারি ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ কেবল , সর্বোচ্চ খরচ যেত ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা।
আরো ৯-১০ লাখ টাকা আমার ব্যাংকে পড়ে থাকত।
যেখানে ওয়ার্ল্ড কাপ চলাকালীন কলকাতা ইডেন গার্ডেন এ ব্যবহার করতে দেখেছি Dji air 2s
(নেদারল্যান্ড বনাম বাংলাদেশ, পাকিস্তান বনাম বাংলাদেশ)
সেখানে বাংলাদেশ B.P.L প্রতিটা ম্যাচের জন্য ১৬ লক্ষ টাকা দিচ্ছে!
নিঃসন্দেহে spider camp দিয়ে আরেকটু বেটার ভিডিও ও সম্প্রচার করা যায়। কিন্তু দেশের তীব্র ডলার সংকটে এত টাকা খরচ এটা নিঃসন্দেহে বিলাসিতা, যেখানে ডলার সংকটের কারণে সরকারি কর্মচারীদের দেশের বাইরে ভ্রমণে যেতে নির উৎসাহিত করা হচ্ছে আর একটা মাত্র ম্যাচে ক্যামেরার খরচ এত, ঐদিন নিউজ দেখলাম দিনের বেলায় আতশবাজি ফুটানো হচ্ছে, যা শব্দ দূষণ ছাড়া কোন কাজেই আসছে না।
যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি, আশু গৃহে তার দখিবে না আর নিশীথে প্রদীপ ভাতি

টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেন,__জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে?"মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল"__হ্যাঁ স্যা...
24/02/2024

টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেন,
__জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে?
"মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল"
__হ্যাঁ স্যার। আমার একটা দুই বছরের ছেলে
আছে।
টিচার চট করে দাঁড়ালেন। খুব হাসি হাসি মুখ নিয়ে বললেন, "আমরা আজ আমাদেরই একজনের প্রিয় মানুষদের নাম জানবো। এই কথা বলেই মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বললেন,
__মা আজকে তুমিই টিচার। এই নাও চক, ডাষ্টার।
যাও তোমার প্রিয় দশ জন মানুষের নাম লেখো। মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন মানুষের নাম লেখলো। টিচার বললেন,
এরা কারা? তাদের পরিচয় ডান পাশে লেখো। মেয়েটা এদের পরিচয় লেখলো।
সংসারের সবার নামের পাশে দুই একজন বন্ধু, প্রতিবেশীর নামও আছে। টিচার এবার বললেন,
–লিষ্ট থেকে পাঁচ জনকে মুছে দাও। মেয়েটা তার প্রতিবেশী, আর ক্লাশমেটদের নাম মুছে দিলো।
টিচার একটু মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, আরো তিন জনের নাম মুছো। মেয়েটা এবার একটু ভাবনায় পড়লো। ক্লাশের অন্য ষ্টুডেন্টরা এবার সিরিয়াসলি নিলো বিষয়টাকে। খুব মনযোগ
দিয়ে দেখছে মেয়েটার সাইকোলজি কিভাবে কাজ
করছে। মেয়েটার হাত কাঁপছে।
সে ধীরে ধীরে তার বেষ্ট ফ্রেন্ডের নাম মুছলো।
এবং বাবা আর মায়ের নামও মুছে দিলো। এখন মেয়েটা রিতিমত
কাঁদছে।
যে মজা দিয়ে ক্লাশটা শুরু হয়েছিলো, সেই মজা আর
নেই। ক্লাশের অন্যদের মাঝেও টানটান উত্তেজন।
লিষ্টে আর বাকী আছে দুইজন। মেয়েটার হাজবেন্ড আর
সন্তান। টিচার এবার বললেন, আরো একজনের নাম মুছো।
কিন্তু মেয়েটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো। কারো নাম মুছতে সে
আর পারছেনা। টিচার বললেন
–মা গো, এইটা একটা খেলা।
সাইকোলজিক্যাল খেলা। জাষ্ট প্রিয় মানুষদের নাম মুছে দিতে
বলেছি, মেরে ফেলতে তো বলিনি!!!
মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে ছেলের নামটা মুছে দিলো।
টিচার এবার মেয়েটার কাছে গেলেন, পকেট থেকে একটা
গিফ্ট বের করে বললেন– তোমার মনের উপর দিয়ে যে
ঝড়টা গেলো তার জন্য আমি দুঃখিত। আর এই গিফ্ট বক্সে
দশটা গিফ্ট আছে। তোমার সব প্রিয়জনদের জন্য।
এবার বলো, কেন তুমি অন্য নামগুলো মুছলে। মেয়েটা
বলল- প্রথমে বন্ধু আর প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম।
কারন তবু আমার কাছে বেষ্ট ফ্রেন্ড আর পরিবারের সবাই
রইলো। পরে যখন আরো তিন জনের নাম মুছতে
বললেন, তখন বেষ্ট ফ্রেন্ড আর বাবা মায়ের নাম মুছে
দিলাম। ভাবলাম, বাবা মা তো আর চিরদিন থাকবে না। আর বেষ্ট
ফ্রেন্ড না থাকলে কি হয়েছে?
আমার কাছে আমার পুত্র আর তার বাবাই বেষ্ট ফ্রেন্ড। কিন্তু
সবার শেষে যখন এই দুইজন থেকে একজনকে মুছতে
বললেন তখন আর সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না।
পরে ভেবে দেখলাম, ছেলেতো বড় হয়ে একদিন
আমাকে ছেড়ে চলে গেলেও যেতে পারে। কিন্তু
ছেলের বাবাতো কোন দিনও আমাকে ছেড়ে যাবে না।

( )

22/02/2024

অল্পেতুষ্টি এমন একটি সম্পদ যা কখনো ফুরায় না।
— হযরত আলী(রাঃ)

ঐতিহাসিক গড়ার মসজিদ
12/02/2024

ঐতিহাসিক গড়ার মসজিদ

একবার এক পর্যটক মেক্সিকোয় গেলেন; জেলেদের মাছের খুব প্রশংসা করলেন। তারপর বললেন,“আচ্ছা, মাছ ধরতে আপনাদের কত সময় লাগে?”“বেশ...
04/02/2024

একবার এক পর্যটক মেক্সিকোয় গেলেন; জেলেদের মাছের খুব প্রশংসা করলেন। তারপর বললেন,
“আচ্ছা, মাছ ধরতে আপনাদের কত সময় লাগে?”
“বেশিক্ষণ না” জেলেদের এক কথার উত্তর।
“তাহলে আপনারা আরও বেশি সময় দিয়ে আরও বেশি মাছ ধরেন না কেন?” লোকটা প্রশ্ন করেন। জেলেরা বলেন, "আমরা যে মাছে ধরি তাতে আমাদের প্রয়োজন মিটে যায়"।
“তাহলে মাছ ধরার পর বাকি সময়টা আপনারা কী করেন?” লোকটা জিজ্ঞাসা করে। জেলেরা জবাব দেয়,
“আমরা ঘুমাই, মাছ ধরি, বাচ্চাদের সাথে খেলা করি, বৌয়ের সাথে খাই, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেই, মজা করি, হাসি, গলা ছেড়ে গান গাই…”। পর্যটক তাদেরকে থামিয়ে বলেন,
“আমি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছি। আমি আপনাদেরকে বুদ্ধি দিয়ে সাহায্য করতে পারি। আপনাদেরকে আরও বেশি সময় দিয়ে মাছ ধরতে হবে, বাড়তি মাছগুলো বিক্রি করে মাছ ধরার বড় নৌকা কিনতে হবে। ”
“তারপর?” জেলেদের প্রশ্ন।
“আপনারা বড় নৌকার সাহায্যে বেশি মাছ ধরবেন, বেশি আয় করবেন। সেটা দিয়ে আরও বড় দুটা, তিনটা বা আরও বেশি নৌকা কিনবেন। একসময় মাছ ধরার নৌবহর বানিয়ে ফেলবেন। তখন মধ্যসত্ত্বভোগী ব্যবসায়ীদের কাছে মাছ বিক্রি না করে, সরাসরি মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরির সাথে বেচাকেনা করবেন। এক সময় নিজেরাই মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরি খুলে বসবেন। তারপর অনেক ধনী হয়ে গ্রাম ছেড়ে মেক্সিকোর রাজধানী, আমেরিকার লসএঞ্জেলেস বা নিউ ইয়র্কে চলে যাবেন। সেখান থেকে আপনারা মেগা প্রজেক্ট চালু করবেন। ”
“এসব করতে কত সময় লাগবে?” জেলেদের প্রশ্ন।
“কুড়ি/পঁচিশ বছর তো লাগবেই।” জবাব দেয় পর্যটক।
“তারপর” জেলেরা প্রশ্ন করে।
লোকটা হেসে জবাব দেয়, “ব্যবসায় যখন আরও বড় হবে তখন আপনারা শেয়ার বাজারে যাবেন, মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার আয় করবেন।”
“মিলিয়র ডলার! ধরুন পেলাম মিলিয়ন ডলার। কিন্তু, তারপর?” জেলেরা সবিস্ময়ে প্রশ্ন করে। পর্যটক তখন জবাব দেন,
“আপনারা তখন অবসরে যাবেন। শান্ত গ্রামে ফিরে এসে সমুদ্রের ধারে ঘুমাবেন, বাচ্চাদের সাথে খেলা করবেন, বৌয়ের সাথে খাবার খাবেন, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিবেন, মজা করবেন…,”। তখন জেলেরা বলেন,
“সেই কাজটাই তো আমরা এখন করছি। তাহলে এই বিশ/পঁচিশ বছরের এই কষ্টের জীবনের মানে কী?”
(সংগৃহীত ও অনূদিত)


04/02/2024


Address

Jhenida

Telephone

+8801977234674

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md. Khairul Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share