M.L.Ismail Ahmed

M.L.Ismail Ahmed Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from M.L.Ismail Ahmed, Digital creator, Jessore.

27/01/2024

আপনি জানেন কী হাট্টিমাটিম’ আসলে ৫২ লাইনের একটি ছড়া, চার লাইনের নয় l

বাঙালিমাত্রই ছোটবেলায় পড়া এই ছড়াটি কোনওদিনই ভুলবেন না কেউ।

কিন্তু ছড়াটি মোটেই মাত্র চার লাইনের নয়।

মোটামুটি কথা ফুটলেই বাঙালি শিশুদের যে কয়েকটি ছড়া কণ্ঠস্থ করানো হয়, তার মধ্যে একটি অবশ্যই

‘হাট্টিমাটিম টিম’।
তারা মাঠে পাড়ে ডিম,
তাদের খাড়া দুটো শিং,
তারা হাট্টিমাটিম টিম।

এর চেয়ে বেশি তথ্য শতকরা ৮০ শতাংশ বাঙালির কাছে রয়েছে কি না সন্দেহ।

আদতে ছড়াটি মোটেই ৪ লাইনের নয়। রোকনুজ্জামান খানের লেখা একটি ৫২ লাইনের সম্পূর্ণ ছড়া।

রোকনুজ্জামান খান জন্মেছিলেন ১৯২৫ সালের ৯ এপ্রিল অবিভক্ত বঙ্গের ফরিদপুর জেলায়। বাংলাদেশে তিনি ‘দাদাভাই’ নামে পরিচিত ছিলেন। সেদেশের জনপ্রিয় সংবাদপত্রের শিশু-কিশোরদের বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন তিনি বহু বছর।

তাঁর রচনার বেশিরভাগই শিশু-কিশোরদের জন্য। হাট্টিমাটিম সম্ভবত তাঁর রচনাগুলির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়।

১৯৬২ সালে রচিত হয় ছড়াটি। ১৯৬৮ সালে বাংলা আকাদেমি সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত করা হয় তাঁকে। ১৯৯৯ সালে মারা যান রোকনুজ্জামান।

সেই 52 লাইনের আসল ছড়াটা এইরকম -

টাট্টুকে আজ আনতে দিলাম
বাজার থেকে শিম
মনের ভুলে আনল কিনে
মস্ত একটা ডিম।

বলল এটা ফ্রি পেয়েছে
নেয়নি কোনো দাম
ফুটলে বাঘের ছা বেরোবে
করবে ঘরের কাম।

সন্ধ্যা সকাল যখন দেখো
দিচ্ছে ডিমে তা
ডিম ফুটে আজ বের হয়েছে
লম্বা দুটো পা।

উল্টে দিয়ে পানির কলস
উল্টে দিয়ে হাড়ি
আজব দু'পা বেড়ায় ঘুরে
গাঁয়ের যত বাড়ি।

সপ্তা বাদে ডিমের থেকে
বের হল দুই হাত
কুপি জ্বালায় দিনের শেষে
যখন নামে রাত।

উঠোন ঝাড়ে বাসন মাজে
করে ঘরের কাম
দেখলে সবাই রেগে মরে
বলে এবার থাম।

চোখ না থাকায় এ দুর্গতি
ডিমের কি দোষ ভাই
উঠোন ঝেড়ে ময়লা ধুলায়
ঘর করে বোঝাই।

বাসন মেজে সামলে রাখে
ময়লা ফেলার ভাঁড়ে
কাণ্ড দেখে টাট্টু বাড়ি
নিজের মাথায় মারে।

শিঙের দেখা মিলল ডিমে
মাস খানিকের মাঝে
কেমনতর ডিম তা নিয়ে
বসলো বিচার সাঁঝে।

গাঁয়ের মোড়ল পান চিবিয়ে
বলল বিচার শেষ
এই গাঁয়ে ডিম আর রবে না
তবেই হবে বেশ।

মনের দুখে ঘর ছেড়ে ডিম
চলল একা হেঁটে
গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে
ডিম গেলো হায় ফেটে।

গাঁয়ের মানুষ একসাথে সব;
সবাই ভয়ে হিম
ডিম ফেটে যা বের হল তা
হাট্টিমাটিম টিম।

হাট্টিমাটিম টিম-
তারা মাঠে পারে ডিম
তাদের খাড়া দুটো শিং
তারা হাট্টিমাটিম টিম।

02/01/2024
আমি চেয়েছিলাম তুমি হও হুমায়ূন আহমেদের  কোনো এক উপন্যাসের সহজ সরল নায়িকার মতো প্রাণবন্ত। কোন কোন ঘুম না আসা রাত্তিরে তুমি...
04/12/2023

আমি চেয়েছিলাম তুমি হও হুমায়ূন আহমেদের কোনো এক উপন্যাসের সহজ সরল নায়িকার মতো প্রাণবন্ত। কোন কোন ঘুম না আসা রাত্তিরে তুমি ওপাশ থেকে ফোন করে গান ধরো, যদি মন কাঁদে তুমি ফিরে এসো, ফিরে এসো এক বর্ষায়।

ফাইভস্টার রেস্তোরার দামি ম্যানুর কফির স্বাদ না খুঁজে মাঝেমধ্যে ওই শ্যাঁতশ্যাঁতে হোটেলের সিঙ্গারর গাল ভাঙার আবদার করো। খাওয়া শেষে খুব শক্ত করে হাত চেপে ধরে রিকশায় চড়ে শহর দেখতে দেখতে হয়ে ওঠো চমৎকার প্রেমিকা।

বৃষ্টি হলে শাড়ি চুড়ি পরে চোখে গাঢ় করে কাজল দিয়ে সাজুগুজু করো। চিঠিতে লিখে রাখো বৃষ্টি নামার আনন্দের সংবাদ, চিঠির খামে ভরে রাখো কয়েকফোঁটা বৃষ্টি।

জন্মদিন এলে ওসব চিঠি কুরিয়ার করে পাঠাও সঙ্গে পাঠাও গুনে গুনে বেশ কয়েকটি কদমফুল।

অথচ, অথচ তুমি নিজেকে জড়ালে ওয়েস্টার্ন পোশাকে। আমার প্রাণবন্ত স্নিগ্ধ প্রেমিকা না হয়ে বুকের অন্দরের গোপন ফিতা দেখিয়ে ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় হয়ে উঠলে নষ্টালজিক এক নারী। নাপিত থেকে মুচি তোমার বুকের সাইজ মেপে তোমাকে প্রশংসায় ভাসায়, ডুবায়, চুবায়।

আমি খুঁজি প্রেম, তুমি যৌনতা। আমি চাই একটু তোমার কাঁদে মাথা রাখতে, তুমি চাও কামনার আগুনে জ্বলেপুড়ে আঙ্গার হতে। আমার এই সব চাওয়াকে তুমি খেইত্যা বলে উপাধি দাও। তুমি মেনে পৃথিবীর যাবতীয় অশ্লীলতা, অথচ আমাকে বলো লম্পট।

আমি বোধহয় সেইসব খেইত্যা মানুষদের দলে ভিঁড়েছি যাদের এখনও কবিতা পড়লে হৃদয় শূন্য হয়ে আসে, জোছনা দেখলে হতে চায় গৃহত্যাগী, বৃষ্টি দেখলে বিড়াল ছানার মতো প্রিয়তমার বুকে ঢুকে বসে থাকতে চায় চুপচাপ।

আমি বোধহয় সেই-সব খেইত্যা প্রেমিকদের দলের মানুষ যারা শুধু প্রেমিকার প্রেমটুকুই চিনেছে, প্রেমিকার শরীর ছোঁয়ার প্রয়োজন মনে করেনি।

তুমি হয়তো জানো না, শরীর যদি আমায় টানতো তবে আমি পৃথিবীর এক'শো তিরানব্বইটি দেশের নারীর নগ্ন শরীরের দিকে ছুটতাম, তোমাকে কেন্দ্র করে ঘুরতাম না।

লেখা: আরিফ হুসাইন

আমি যাকে ভালোবাসি- শক্তি চট্টোপাধ্যায়আমি যাকে ভালোবাসি সে অন্তত আমাকে গোপনে মেরেছে সহস্রবারকিন্তু আমি মরিনি একাকীদৃশ্যত ...
03/12/2023

আমি যাকে ভালোবাসি
- শক্তি চট্টোপাধ্যায়

আমি যাকে ভালোবাসি সে অন্তত আমাকে গোপনে মেরেছে সহস্রবার
কিন্তু আমি মরিনি একাকী
দৃশ্যত নিস্তব্ধ হয়ে, তাকেও মুখর করে রাখি
ক্রন্দনে, মরিনি বলে তাকেও মুখর করে রাখি!
যেভাবে মানুষ থাকে, পাথর ইটের মতো নয়;

অঙ্গে অঙ্গে লেগে থাকতো শাঁড়াশির মতন মাথুর।
সহসা কি ঝড়ে হলে নিরুদ্দেশ? এই লুকোচুরি
খেলার প্রধান কাল ছেড়ে একি দুঃসময়ে, দূরে...
মানুষের মধ্যে আছো? নাকি স্থির গাছের ভিতরে?

2007.02.01

যেটা আমার না,সেইটা অন্য কারর না।
03/12/2023

যেটা আমার না,সেইটা অন্য কারর না।

03/12/2023

আমার একটা অ'সু'খ হয়েছে
নাম যার তুমি!
কেমন করে এই জগতে আর
ভালো থাকি আমি?

ভাবনায় শুধু ডুবে থাকি,
হাজারো প্রশ্নের উত্তর খুঁজি।
পাই না কিছুই পাই না,
আমার ভালো থাকা হয় না।

রাতেই পর রাত জেগে কা'টাই,
ডি'প্রে'শ'নে সাথে ল'ড়া'ই চালাই।
কিছুতেই জয়ী হতে পারি না,
আমার ভালো থাকা হয় না।

হাজার চেষ্টা করেও
ভু'লতে কিছুতেই পারি না,
ভু'লতে গিয়ে মনে পরে আরও
ভো'লা আর হয়ে উঠে না।

ভালোবাসা স'র্ব'না'শা
বুঝলাম অবশে'ষে,
জানিনা তবুও কেন
সবাই ভালোবাসে।

"আমার তুমি নামক একটা অ'সু'খ হয়েছে"

লেখাঃ আবির আহমেদ আদি।

30/11/2023

ভালোবাসাটা আজও আছে... তবে আ'ক্ষে'পে নাকি অ'পেক্ষায় তা আজকাল আর উপলব্ধি করতে পারি না! আসলে মনের সাথে কথা হয় না তো দীর্ঘদিন, তাই মন যে পথ ভুল করে কোথায় গিয়ে পড়ে আছে! তার আর কোনো খবরাখবর নাই;

কেটে গেছে বছর কয়েক... আমাদের মধ্যে এখন আর কোনো রকম কোনো যোগাযোগ নেই, কে বেঁচে আছি! কে ম'রে গেছি! কে নতুন কাউকে বেছে নিয়েছি! কে এখনো সেদিনের জায়গাটাতেই আটকে আছি! তা বোধকরি প্রকৃতপক্ষে কেউরটাই কেউ জানি না;

আমি শুধু আমারটুকুই বলতে পারি... আমাকে বলা তোমার শেষ কথা ছিলো-- "ভালো থেকো" আমি সত্যিই ভালো থাকার চেষ্টা করছি, জানিনা কতটা পেরেছি কি পারি নাই, তবে চেষ্টা তো করছিই, যেদিন তুমি আমাকে ভেঙ্গেচুরে একাকার করে দিয়ে চলে গেলে, বিশ্বাস করো সেদিন আমি ভে'ঙ্গে গেলেও মচকিয়ে যাইনি, তবে সেদিন মনকে বুঝিয়েছি আমাকে ভেঙ্গে পড়লে চলবে না ঘুরে দাঁড়াতে হবে, অন্তত তোমার মুখোমুখি একদিন দাঁড়ানোর জন্য হলেও ঘুরে দাঁড়াতেই হবে;

জানো তো! আমার আজকের এই যে বিশাল সাফল্য অর্জন তার কৃতিত্বটা কিন্তু তোমার পাওনা... তুমি যদি আমাকে ভে'ঙ্গে না দিতে তবে আমি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টাও করতাম না, আর আমার কখনো সেই ইচ্ছাশক্তিও জাগত না নিজের পায়ে দাঁড়ানোর, নিজেকে তেমন একটা জায়গায় দেখার স্বপ্নও দেখতাম না, যেখানে আমাকে দেখে আমাকে ভাঙ্গতে চাওয়া মানুষ গুলো জ্বলে, আজ আমাকে দেখে অনেকেই জ্বলে কিন্তু প্রকাশ করে না, একদিন যারা বলেছিলো আমার দ্বারা কিচ্ছু হবে না, তারা আজ বলে জানতাম একদিন তুমিই পারবে, তোমার মধ্যে নিজেকে গড়ার সেই তেজ ও আকাঙ্ক্ষা দেখেছি, মুগ্ধ হয়েছি বরাবর তোমার প্রতিভায়;

জীবনটা ভীষণই অ'দ্ভুত!... যখন পাশে কাউকে দরকার হয় তখন কেউ থাকে না, সবাই একলা করে দিয়ে চলে যায়, আর যখন কেউ না হলেও চলে যাবে জীবন তখন একে একে সবাই এসে ভীড় করে মায়া বারায়, দুঃ'সময়ে যারা পাশ কা'টিয়ে চলে যায়, সুসময়ে তারা কিভাবে কোন মুখে ফিরে আসে তা আমি সত্যিই জানি না, জানতে চাইও না, কারণ! এই মানুষ নামের অ'মানুষ গুলোকে চিনতে গেলে পা'গ'ল হয়ে যেতে হবে, যা আমি বা আপনি কেউ-ই আসলে চাই না;

তবে জীবনের এই প্রান্তে এসে একটা বিষয় খুবই স্পষ্ট... জীবনের কঠিন সময়টাতে প্রায় প্রতিটি মানুষকেই একা কাটাতে হয়, একাই ল'ড়তে হয় নিজের ল'ড়াই কারো কারো ক্ষেত্রে বাবা-মা শুধু পাশে থাকে, কারো কারো কপালে সেটুকুও জোটে না;

আমি ল'ড়েছি যতটা সফলতাও ছুয়েছি ততটাই... কিন্তু এমন একটা দিন পার করে এসেছি যখন রাতের পর রাত নিজের মৃ'ত্যু কামনা করেছি, ভেবেছি আমার না থাকাটাই সব কিছুর সমাধান, রাতের পর রাত দী'র্ঘ'শ্বা'সে ভু'গে'ছি আ'ত্ম'চি'ৎকা'র করেছি, কিন্তু সেই আমিই আবার একটা সময় নিজেকে বুঝিয়েছি--
নিজেকে শেষ করে দেওয়াটাই সমাধান না, আমাকে ঘুরে দাঁড়াতে হবে, নিজেকে তৈরী করতে হবে,
নয়তো আমার এভাবে পালিয়ে চলে যাওয়াটা তোমার ভুল কাজের লিস্টটা আরও বাড়িয়ে দিবে, তুমি অনুতপ্ত হতে পারবে না, তুমি শেষ নিঃ'শ্বাস পর্যন্ত শান্তিতে ভেবে যাবে যা করেছিলে ঠিক করেছিলে;

কিন্তু না! আমি চাই তুমি তোমার এই দুনিয়ার ভুলটা এই দুনিয়াতেই অনুভব করে যাও... যাতে স্রষ্টা হিসাবের খাতা খুলে বসলে তুমি অবাক না হয়ে যাও, অনেকটা সময় পার করে এসে ঠিক ঘুরে দাঁড়িয়েছি, সফলতাকেও ছুঁয়েছি, আর এখন দিব্যি ভালো আছি, আজ তোমার চোখেমুখে আমি অনুতাপের সেই আক্ষেপ দেখেছি, ফিরে আসার আকুতি দেখেছি, কিন্তু বিশ্বাস করো এখন আমি বিশ্বাস করতে ভুলে গেছি;

যে সময়টাতে পাশে কাউকে প্রয়োজন সে- সময়টাতে যদি একাই কাটাতে হয় তখন আর ভীড় বাড়িয়ে লাভ কি বলো? শেষ যাত্রাটাও তো একারই, তাই আমি একাকীত্বকেই বরণ করছি, একাকীত্বেরই প্রেমে পড়েছি, ভালোবাসাটা এ জন্মে না হয় আ'ক্ষেপেই তোলা থাক, আর হ্যাঁ! নিজের সফলতার জন্য তোমাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

"ভালোবাসাটা এ জন্মে না হয় আ'ক্ষে'পেই তোলা থাক"

কলমেঃ রুমা রাণী ঘোষ -

স্যার : বল্টু বল তো সাইক্লোন কাকে বলে?  বল্টু :স্যার,,সাইকেল কেনার জন্য যে লোন নেওয়া হয় তাকে সাইক্লোন বলেশিক্ষক : আজ তোর...
27/11/2023

স্যার : বল্টু বল তো সাইক্লোন কাকে বলে?

বল্টু :স্যার,,সাইকেল কেনার জন্য যে লোন নেওয়া হয় তাকে সাইক্লোন বলে

শিক্ষক : আজ তোর মাথার সব চুল ছিরে ফেলবো😤আাচ্ছা বল মাছ কেনো কথা বলতে পারে না

বল্টু :স্যার,, আপনার মুখটা যদি জলের মধ্যে ডুবিয়ে ধরি আপনিও কথা বলতে পারবেন না🫠

শিক্ষক :পাগল ছাগল,, মরুভুমির দুটি প্রাণীর নাম বল 😤

বল্টু : উট আর উটের বাবা🙂

শিক্ষক : তোর দারা কিচ্ছু হবে না 😤বল তো কোন প্রাণী সবসময় হাসিখুশি থাকে 😾

বল্টু :স্যার হাতি,, দেখেন না খুশিতে সবসময় দুটো দাঁত বের করে রাখে🥺🥹

27/11/2023

আমারে হারাইতে দিওনা সোনাই, আমারে হারাইতে দিলে তোমার ম্যালা ক্ষয়ক্ষতি হইবো। মন খারাপ হইবো কইতাছিনা, তয় তোমার মুখে অরুচি বাসা বাঁধবো, তিন-চারদিন তুমি ভাত সামনে লইয়্যা বইয়া থাকবা কিন্তু খাইবার পারবা না। একটা লোকমা দিয়া পরের লোকমা গলায় আটকাইয়া যাইবো, তুমি ভাববা আমি তোমারে মনে করতাছি। অথচ আমার মনের আনাচে-কানাচে কোথাও তুমি থাকবা না।

আমি তোমারে ভুইলা যামু, আমি তখন ব্যাস্ত থাকুমু,আমারে যারে বুকে হারাইতে দিছো তারে লইয়্যা। সে কি খাইতে পছন্দ করে ছোট মাছের ঝোল? নাকি ইলিশ মাছ, শুটকির ভর্তা নাকি কষা মাংস।

আমারে হারাইতে দিওনা সোনাই, আমারে হারাইতে দিলে ম্যালা ক্ষয়ক্ষতি হইবো। তোমার জীবন হইবো মাছের মতন, অক্সিজেন শূন্য হইবো ফুসফুস, তোমার জীবনখান আউলািয়া যাইবো। তুমি ভাববা আমিও তোমার অভাবে তোমার মতোন আউলিয়া যামু, অথচ তোমার ধারনা ভুল। তুমি যহন আমার লাইগ্যা মন খারাপ করবা, আমি তহন আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো তার পছন্দ অপছন্দ নিয়া ব্যাস্ত থাকমু। কোন রঙের শাড়িতে আমারে ভালো মানাইবো? কাচের কাকন নাকি মেটালের চুড়ি পরলে মানুষটা খুশি হইবো। কপালে কালো টিপ নাকি ঠোটে লিপিস্টিক, কানের ঝুমকো নাকি চোখের কাজল।

আমি তোমার লাইগ্যা একচিমটিও মন খারাপ করুম না। আমি মন খারাপ করুম,আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো তাঁরে লইয়্যা, তাঁর সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরতে দেরি হইলে, কোনো অপরিচিত নাম্বার থেইকা তাঁর ফোনে মেয়েলী কন্ঠ ভাইসা আইলে। আমি মন খারাপ করুম তার শার্টে লম্বা চুল পাইলে।

আমি তোমার লাইগ্যা কাইন্দা কাইন্দা আর চোখ ফুলামুনা, রাইত জাইগা চোখের নিচে দাগ ফালামুনা। আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো, আমি তার বুকে শুইয়া বাবুর নাম নিয়া মিষ্টি ঝগড়া করুম, হানিমুনের আলাপ উঠতেই লজ্জাতে গাল করুম লাল লাল। তুমি যহন আমার অভাবে নরম ঠোঁটে সিগারেট ঠাইসা দিবা, আমি তহন আমারে যার বুকে হারাইতে দিছো, তাঁর ঠোঁটে চুমু খামু, নরম আঙুলে শক্ত কইরা ধরুম চুলে।

আমারে হারাইতে দিওনা সোনই, আমারে হারাইতে দিলে তোমার ম্যালা ক্ষয়ক্ষতি হইবো।

যেই আমি তোমারে নাকের নঁথে আটকাইবার চাইলাম, শাড়ির আঁচলে বাধঁতে চাইলাম, আলুথালু কইরা একটা জীবন তোমার লগে সংসার কইরা কাটাইয়া দিবার চাইলাম, সেই আমি তোমারে ভুইলা যামু। কী বিশ্রী ভাবে'ই না ভুইলা যামু।

নিজেরে বুঝামু আমি তুমি থাকলে যেই সংসার হইতো এখনও সেই সংসার হইবো, তুমি রাইখা দিলে তোমার লগে আর ফিরাইয়া দিলে আলাদা মানুষ, নিয়ম-কানুন সব'তো একওই।

লেখা: আরিফ হুসাইন

কারো খুব কাছে যেও না,কষ্ট পাবে।যখন কারো ভা'ঙা হৃদয়টা গড়তে যাবে!সে তোমায় ভেঙে টু'করো টু'করো করে দেবে।কারো নিঃস'ঙ্গতায় স'...
26/11/2023

কারো খুব কাছে যেও না,কষ্ট পাবে।
যখন কারো ভা'ঙা হৃদয়টা গড়তে যাবে!
সে তোমায় ভেঙে টু'করো টু'করো করে দেবে।

কারো নিঃস'ঙ্গতায় স'ঙ্গ দেবে!
নতুন কোন সঙ্গী পেয়ে সে তোমায়
এতোটাই নিঃস্ব করে দিয়ে যাবে,
যে তুমি নিজেকেই আর চিনতে পারবে না।

কেউ তোমার মায়ায় না যতটা পড়বে!
তার চেয়ে বেশি ;
তোমার হৃদয় র'ক্তা'ক্ত করবে।

তুমি যার কান্না মুছে দিতে যাবে,
সে তোমায় আজীবন কাঁ'দাবে।
তুমি বুঝতেই পারবেনা!
কখন তার মায়ায় নিজেকে জড়াবে,
তুমি রোজ একটু একটু করে নিজেকে হা'রাবে।

এই আক্ষে'প পুষে রেখে জনম যাবে।
তবু তার মায়া কা'টাতে পারবে না।
সে আর শুনবেনা তোমার আত্মনাদ।
যার দিন গুলো আজ রঙিন খুব,
সে কি করে যানবে?
কিভাবে কা'টাও তুমি রাতের পর রাত।

লেখা :পারভীন ইসলাম
📷 : এম.এল.ইসমাইল আহমেদ

তুমি চাইলে আমাদেরও একটা প্রেম হতো!একটা বিকালের গল্প হতো— বাদামের আড্ডায় ভালোবাসা জমা হতোএকটা বৃষ্টির গল্প হতো—বৃষ্টির জল...
25/11/2023

তুমি চাইলে আমাদেরও একটা প্রেম হতো!
একটা বিকালের গল্প হতো—
বাদামের আড্ডায় ভালোবাসা জমা হতো
একটা বৃষ্টির গল্প হতো—
বৃষ্টির জলে স্মৃতি জমা হতো, ভালোবাসাবাসি হতো!

তুমি চাইলেই অন্য প্রেমিক প্রেমিকাদের মতো
আমাদেরও মাঝেমধ্যে সামান্য ঝগড়া হতো!
একটা নির্ঘুম রাতের গল্প হতো—
জোনাকির আলোয় দুজনে অভিমান জমাতাম।

তুমি চাইলে আমাদের একটা সংসার হতো!
একটা চিলেকোঠার মত ছোট্ট ঘর হতো—
একটা রুম, একটা সোফাসেট, একটা টিভি,
একটা আলমারি, ডাইনিং টেবিল, ইত্যাদি—
আসবাবপত্র দিয়ে ঘরটা মনের মত সাজানো যেত!

তুমি চাইলেই আমাদের একটা রাজকন্যা হতো!
তার নাম রাখা নিয়ে খুনসুটি হতো—
তাকে নিয়েই আমাদের ছোট্ট একটা জগৎ হতো—
তিনজনের ছোট্ট একটা সংসার হতেই পারতো!

তুমি চাইলেই একসাথে বয়স্ক হওয়া যেতো
চাকরি থেকে দ্রুত অবসর নিয়ে বিশ্ব ভ্রমণে যাওয়া যেতো
একটা বরফের গল্প হতো
বরফের আভায় স্মৃতি চারণ হতো
তাই তোমাকে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেওয়া যেতো
তুমি চাইলে আমাদের শেষ নিশ্বাস
পাশাপাশি বসে নেওয়া যেতো।

তুমি চাইলেইই সব হতো!
আমাদের একটা প্রেম হতো, সংসার হতো,
ঘর হতো, একটা বয়স্ক কাল হতো।
কিন্তু, তুমিই চাইলে না—
তাই আজ সব হয়েও আমাদের কিছু হলো না!
প্রেম হলো না, সংসার হলো না, ঘর হলো না,
একসাথে বয়স্ক হওয়া হলো না।

তুমি চাইলে না বলেই আমাদের সব হয়েও—
আমাদের কিছু হলো না।
আমাদের কিছুই হলো না।

“তুমি চাইলেই”
বই : কাঠগোলাপ আমার প্রেমিকা
লেখক : সবুজ আহম্মদ মুরসালিন

আমি যদি কারো কাছ থেকে একবার মুখ ফিরিয়ে নেই, তবে দ্বিতীয় বার আর তার দিকে ফিরেও তাকাই না, এটা আমার অ'হং'কা'রী মনোভাবের পরি...
22/11/2023

আমি যদি কারো কাছ থেকে একবার মুখ ফিরিয়ে নেই, তবে দ্বিতীয় বার আর তার দিকে ফিরেও তাকাই না, এটা আমার অ'হং'কা'রী মনোভাবের পরিচয় নয়, এটা আমার নিজের প্রতি নিজের সম্মানের বহিঃপ্রকাশের চিত্র;

আমি যেমন অন্যদের ভালোবাসি, ঠিক তেমনি আমি আমাকেও ভালোবাসি, তাই নিজের সম্মান কিংবা ব্যক্তিত্ব বি'স'র্জ'ন দিয়ে আমি কখনোই কারো কাছে থেকে যাওয়ার চেষ্টা করি না, এমনকি কোথাও আমার উপস্থিতির সামান্যতম হেলাফেলাও আমি সহ্য করতে পারি না, যেখানে আমার গুরুত্ব নেই সেখানে দূরত্ব বাড়ানোটাকেই আমি শ্রেয় বলে মনে করি;

আমি সবাইকে বিশ্বাস করি কিন্তু! কাউকেই অ'ন্ধবিশ্বাস করি না, আমি সবাইকেই খুব ভালোবাসি তবে নিজের প্রিয় মানুষটিকেও নিজের থেকে বেশি ভালোবাসি না, কারণ! নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসা! মানুষটি যখন ঠ'কা'বে তখন দ'ম ব'ন্ধ হয়ে আসছে আসছে অনুভব হবে, সে যখন ঠ'কি'য়ে অন্য কাউকে নিয়ে আমারই চোখের সামনে নতুন সম্পর্ক গড়বে কিংবা সুখে সংসার করবে তখন প্রতিটি দিন প্রতিটি ক্ষণ আমার অ'স'হ'নী'য় তী'ব্র য'ন্ত্র'ণা'য় কা'ট'বে, সব থেকেও নিজেকে বড্ড নিঃ'স্ব - রি'ক্ত লাগবে, রাতের পর রাত ঘুম আসবে না, তার স্মৃতি আঁকড়ে জেগে কাটাতে হবে, ডি'প্রে'শ'নে ভু'গ'তে ভু'গ'তে যখন বেঁ'চে থাকার ইচ্ছেটুকুও ম'রে যাবে তখন নিজেকে শে'ষ করে দিতেও হয়তো দু'বার ভাববো না;

নিজেকে ভালোবাসতে না পারলে মানব জন্মের কোনো স্বার্থকতা নেই, so called প্রিয় মানুষের জন্য আমরা পৃথিবীর আলো-বাতাস দেখিনি তবে কেনো তাদের প্র'তা'র'ণা'য় কিংবা ঠ'কা'নো'তেই নিজেদের জীবনের ইতি টানতে হবে আমাদের? আমরা চলে গেলে তাদের কি যাবে আসবে? এগুলো কি আমরা কেউ চলে যাওয়ার আগে একবার অন্তত ভেবে দেখি? জানি ভেবে দেখি না কারণ! ভেবে দেখলে হয়তো পারতাম না নিজের কিংবা যে বাবা-মা'র জন্য পৃথিবীর আলো-বাতাস দেখলাম সে মা-বাবার কথা না ভেবে এভাবে নিজেদেরকে শে'ষ করে দিতে;

কাউকে পেলাম না বলে সুন্দর এই পৃথিবী ছাড়াটা Coward এর পরিচয় বহন করা ছাড়া কিছুই না, তাই কেউ আপনাকে ঠ'কা'লে, অ'ব'হে'লা বা তু'চ্ছ'তা'চ্ছি'ল্য করলে কিংবা ছেড়ে গেলে তাকে আপনিও তার মত করে সবটা ফিরিয়ে দিন এবং চিরতরে এদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিন, মনে রাখবেন! এসব মানুষ নামের অ'মানুষ গুলোকে জীবন থেকে যত দ্রুত মুছে ফেলতে পারবেন ঠিক তত দ্রুতই আপনি ভালো থাকতে পারবেন, আমার কাছে আমার ভালো থাকা আর মা'ন'সি'ক শান্তিতে থাকাটাই আমার first parity, তাই আমি একবার কারো কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলে, দ্বিতীয় বার আর তার দিকে ফিরেও তাকাই না।

___ রুমা রাণী ঘোষ - Ruma Rani Ghosh

20/11/2023

ভুলে যাবো ভুলে যাবো কতদিন যে ভাবলাম...
অথচ তোমায় ভাবতে ভাবতে
আজকাল নিজেকেই ভু'লতে বসেছি!
তবুও তোমায় ভু'লতে পারিনি।

"সে হাসি" সেই প্রিয় মুখ,
যেন লেপ্টে আছে দু'চোখের পাতায়
আমি যতই দূরে যেতে চাই
যেন আরো কাছে টেনে নেয় তোমার মায়া।

ঠোঁটের নিচে সেই কালো তিল
মৃদু হাওয়ায় বিরক্ত করা চুল
তোমায় দূর থেকে অপলক তাকিয়ে দেখার তৃষ্ণা
আমায় শুধু ভাবিয়েছে,
উপহার দিয়েছে আমায়
চোখের নিচে আকাশের কালো মেঘ।

তোমাকে ভু'লতে গিয়ে
অনেক রাত হা'রিয়েছি দু'চোখের ঘুম
একা একা চাঁদ দেখেছি
আর হেসেছি তোমায় ভেবে
ভেবেছি চাঁদের প্রতিও মানুষের একটা ভালোবাসা আছে
কেউ তো তাকে পায় না তবুও তো ভালোবাসে!

এমন ভালোবাসায় অপূর্ণতায়ও তৃপ্তি থাকে।
তাই এ জনমে আর তোমায় ভোলা গেলো না।

লেখা : শাহরিয়ার শরীফ

জোর করে আর যাই হোক সম্পর্কের বাঁধন আটকে রাখা যায় না।তোমার চলে যাওয়ার জন্য দরজাটা খুলে দিয়েছি মানে তুমি চলে যেতে পারো! পর...
20/11/2023

জোর করে আর যাই হোক সম্পর্কের বাঁধন আটকে রাখা যায় না।তোমার চলে যাওয়ার জন্য দরজাটা খুলে দিয়েছি মানে তুমি চলে যেতে পারো! পরিস্থিতি তোমাকে চলে যাওয়ার জন্য তাড়া দিলে তুমি চলে যেতেই পারো।ঘরটা সেখানে তোমার নিজ্বস সম্পদ, দরজার ও পাশে তুমি খিল দিতেই পারো।আমি যখন বুকের দাবি নিয়ে সনদ দেখাতে পারিনি তোমায়।অধিকার খাটিয়ে তোমার সম্পদ দখলের মতো অন্যায় আমি নাইবা করলাম নিজের জন্য।

আকাশের মেঘ কখন বাতাস আটকাতে পারে না।বড়জোর উড়িয়ে স্থান পরিবর্তন করতে পাড়ে বৃষ্টির ফোঁটা।বৃষ্টিকে কখনো ছাতা আটকাতে পারে না। তেমনই তোমার চলে যাওয়ার তাড়াহুড়ায় আমিও আটকাতে পারি না। তোমার আকাশে ঘুড়ি উড়াতে না দিলে, যতোই শক্ত সুতোয় ঘুড়ি বাধি না কেন তুমি ঠিক সুতো ছিড়ে দিবে জানি।

জানো, মানুষ সব পাড়ে, পারে না মায়া কাটাতে আর পারে না অবহেলায়ায় নিজের ভেতর থেকে জ্যান্ত খুনির দায় নিতে৷ নদী মরে গেলে নদীর চিহ্ন থাকে তেমন, তেমনই তুমি চলে গেলে তোমার চিহ্ন থাকবে, জ্যান্ত লাশের পোস্টমর্টেম হয় না! ভয় পেয়ো না। যেমন ভয় পায় না, নদী দখলদার,নদী দস্যুরা।

আমি বুকের দাবি নিয়ে তোমার সামনে দাঁড়াবো না কখন।তবে চলে গিয়ে ফিরে আসার চেষ্টায় বুকের দাবি নিয়ে এসো না।খুন করে চোখের জল ফেলো না, যে জল মুছে দেওয়া হাত তুমিই কেটে দিয়েছে সে হাত জল মুছাতে আসবে না।

লেখাঃ আবির আহমেদ আদি।

20/11/2023

স্ত্রীঃ শোনো, আজ রাত্রে আমি রান্না করছিনা, বাইরে খাবো। ☺
স্বামী: কোন রেস্টুরেন্টে ?
স্ত্রী: না আজ ফাইভ স্টার এ যাবো।
স্বামী: (কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর) 🤔 আচ্ছা।

__সন্ধ্যায় গাড়িতে করে যেতে যেতে ...
স্বামী: আজকাল ফুচকা ওয়ালার সংখ্যা এ রাস্তায় বেশ বেড়েছে। জানো একবার আমি বন্ধুদের সঙ্গে বাজি রেখে ৩০ টা ফুচকা খেয়েছিলাম, আর বাজি জিতে গেছিলাম !
স্ত্রী: এ আর এমন কী বাহাদুরি !
স্বামী: বাহাদুরিই তো ! আমাকে আজ পর্যন্ত ফুচকা খাওয়ায় কেউ হারাতে পারেনি।
স্ত্রী: তোমাকে আমি ই হারাতে পারি।
স্বামী: তুমি ! 😱 তুমি তো গোটা বিশেক বড়জোর পারবে ' তারপরই হাঃ হাঃ হাঃ
স্ত্রী: হয়ে যাক চ্যালেঞ্জ। দাঁড় করাও গাড়ি, এক্ষুণি 🤠

স্বামী ৩০ টা ফুচকা খেয়ে মস্ত এক ঢেঁকুর তুলে খাওয়া বন্ধ করে দিল। পেট তো স্ত্রীরও ভরে গেছিলো, তবুও আরো একটা ফুচকা খেয়ে নিয়েই স্ত্রী আনন্দে চেঁচিয়ে উঠলেন, জিতে গেছি ৷
স্বামী বিরাট হেসে হার স্বীকার করে নিলেন। কারণ 🙃
বিল এসেছিল ৩২০ টাকা আর স্ত্রীর পেট ততক্ষনে টইটুম্বুর ৷ বেচে গেল স্বামীর ফাইভ স্টার এর বিল 🥱

বউরা কত সুন্দর সারপ্রাইজ দেয়...আর বরেরা এভাবেই বাজি জেতে 🤦‍♀️

19/11/2023

এক লোক মদ খেয়ে বেশি রাত করে যখন বাড়ি ফিরে দেখলো তার স্ত্রী (টুনি) দরজা কিছুতেই খুলতে চাইছে না!
স্বামীঃ ও গো, দরজাটা খুলো।
টুনিঃ লজ্জা করে না তোমার, রাত বিরেতে ছাই-পাস গিলে এসেছো?
আজ বাইরেই থাকো, নয়তো যেখান থেকে গিলে এসেছো সেখানেই যাও, আমি দরজা খুলবই না।
লোকটা (স্বামী) অনেক কাকুতি মিনতি করলো তাও দরজা খুললো না। শেষে লোকটা টুনিকে হুমকি দিয়ে বললো
স্বামীঃ যদি দরজা না খুলো তো আমি কিন্তু পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে মরে যাবো।
ঘরের ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে ভাবলো ওষুধে কাজ হয়েছে,
কিন্তু কিছুক্ষণ পর ওই টুনি বলে উঠলো--
টুনিঃ তুমি যাই করো আমার যায় আসে না, আজ তোমার ঘরে আসা বন্ধ।
লোকটা (স্বামী) চুপচাপ ঘরের এক পাশে অন্ধকার জায়গায় গিয়ে লুকিয়ে একটু অপেক্ষা করলো,
কিন্তু টুনি দরজা খুললো না। তখন লোকটা (স্বামী) একটা ইট তুলে ছুড়ে দিলো পুকুরে, আর অন্ধকারে ঘাপটি মেরে বসে রইলো।
এদিকে টুনি শুনতে পেলো জলে কিছু পড়ার আওয়াজ! সঙ্গে সঙ্গে দরজা খুলে ছুটে গেলো পুকুর পাড়ে। ঠিক সেই সুযোগে লোকটা (স্বামী) ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিলো।
টুনি ফিরে এসে অনেক ধাক্কা দিলো কিন্তু লোকটা (স্বামী) দরজা খুললো না।
তখন টুনি খুব রেগে বললো--
টুনিঃ তুমি দরজা খুলবে, না আমি চেঁচিয়ে লোক
ডাকবো?
স্বামীঃ একটু জোরে জোরে চিল্লাও যাতে করে বেশি লোক ঘুম থেকে উঠে চলে আসে, তারপর আমি তাদের সামনে তোমার কাছে জানতে চাইবো যে এতো রাতে তুমি
কোথায় গিয়েছিলে?
তাও আবার . . . . . . . . . . . . . . . নাইট ড্রেস পরে?
টুনি বে/হুঁ/শ..... !!

নিয়মিত মজার গল্প পেতে আইডিটা ফলো দিয়ে রাখুন

যারা আইডি ফলো না করে গল্প পরছেন নীল লেখায় চাপ দিয়ে আইডি ফলো করেন 👉👉
রোমান্টিক গল্পের শহর

Address

Jessore
0000

Telephone

+8801942447679

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M.L.Ismail Ahmed posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to M.L.Ismail Ahmed:

Videos

Share

Nearby media companies



You may also like