Food & travel

Food & travel Free guideline about food nutrition value, canvass, and campaign to increase awareness of food habits and cooking.

the food review of the different restaurant also is included.

https://www.youtube.com/watch?v=ec30-b-lWug
13/07/2023

https://www.youtube.com/watch?v=ec30-b-lWug

মায়াপুর ভ্রমণ 2023 (Mayapur ISKCON temple)নতুন Mayapur Iskcon Temple | Mayapur Iskcon Mandir | Mayapur Tour | Mayapur Temple | Mayapur ISKCON.Mayapur Tour.মা...

Subscribe to enjoy more contents...
10/07/2023

Subscribe to enjoy more contents...

Hello viewer,(বাংলার বিখ্যাত ঘটি গরম চানাচুর) Ghoti gram chanachur is the testiest street food for Bangali. Ghoti garam is especially popular with students o...

https://www.youtube.com/-vu7gd
10/07/2023

https://www.youtube.com/-vu7gd

Hello viewer,(বাংলার বিখ্যাত ঘটি গরম চানাচুর) Ghoti gram chanachur is the testiest street food for Bangali. Ghoti garam is especially popular with students o...

09/03/2020

বিশেষ পোষ্ট-

করোনা ভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত চায়নার বেইজিং মিলিটারি হাসপাতালের সিইও Professor Chen Horin উপদেশ দিয়েছেন যে, প্রাকৃতিক উৎস থেকে বেশি বেশি ভিটামিন সি গ্রহণ করলে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম। এছাড়াও তিনি উষ্ণ গরম পানির সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে বলেছেন।

• করোনা ভাইরাস বিশালাকৃতির ভাইরাস, যার কোষের প্রস্থ ৪০০-৫০০ মাইক্রোমিটার। সুতরাং যে কোনও মুখোশ যেটা এই আকারের বস্তুকে প্রতিহত করতে পারে সেটা ব্যবহার করলেই হবে, ফার্মাসিস্টদের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নেই।
• ভাইরাসটি বায়ুবাহী নয়, আকারে বড় ও ভারী বলে এটা মাটিতে পড়ে থাকে।
• করোনা ভাইরাস যখন ধাতব কোনো পৃষ্ঠের উপর পড়ে তখন এটি ১২ ঘন্টা পর্যন্ত বাঁচতে পারে। কাপড়ের উপরে পড়লে ৯ ঘন্টা, সরাসরি শরীরে লাগলে ১০ মিনিট পর্যন্ত বাঁচতে পারে। তাই সাবান এবং পানি দিয়ে ভালভাবে জামাকাপড়, শরীর পরিষ্কার করলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিহত করা সম্ভব।
• যদি ভাইরাসটি ৭০° ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় চলে আসে তবে এটি মারা যাবে, কারণ এটি গরম অঞ্চলে বাস করে না। এছাড়াও গরম পানি খেলে এবং সূর্যের আলোয় থাকলে করোনাভাইরাস কার্যকর হতে পারে না।
• আইসক্রিম থেকে দূরে থাকুন এবং ঠান্ডা আবহাওয়া পরিহার করুন।
• উষ্ণ- লবণপানিতে গার্গল করলে করোনাভাইরাস মরে যায় এবং টনসিল ও ফুসফুসে প্রবেশ করতে পারে না।
• বিশ্বজুড়ে আতঙ্কে রূপ নেয়া নভেল করোনাভাইরাস বিষয়ে সুংবাদ হলো, প্রাণঘাতী হলেও আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৫০ হাজার ৬৯১ জন চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
• এই উপায়সমূহ মেনে চললে বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব।
• তথ্যসূত্রঃ ইউনিসেফ

যদি কারো নোভেল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হবার লক্ষণ প্রকাশ পায় তাহলে হটলাইনে ফোন করলে বাড়ি গিয়ে করোনার নমুনা সংগ্রহ করবে মেডিক্যাল টিম।ফোন নাম্বার ০১৯২৭৭১১৭৮৪, ০১৯২৭৭১১৭৮৫, ০১৯৩৭০০০০১১, ০১৯৩৭১১০০১১।
সহযোগিতায়-রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট(IEDCR).

নারকেল জলের স্বাস্থ্য উপকারিতাসাম্প্রতিক বছরগুলোতে, ডাবের পানি একটি খুব প্রচলিতো পানীয় পরিণত হয়েছে। এটি সুস্বাদু, সতেজ...
02/02/2020

নারকেল জলের স্বাস্থ্য উপকারিতা
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, ডাবের পানি একটি খুব প্রচলিতো পানীয় পরিণত হয়েছে। এটি সুস্বাদু, সতেজকারী এবং আপনার পক্ষে ভাল হবে। আরও কী, এটি বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির সাথে লোডযুক্ত, খনিজগুলি সহ যা বেশিরভাগ মানুষ পর্যাপ্ত পরিমাণে পায় না। নারকেল জলের 8 টি স্বাস্থ্য উপকারিতা এখানে।

এক কাপ (240 মিলি) 46 ক্যালোরি, সেইসাথে (2) রয়েছে:

কার্বস: 9 গ্রাম
ফাইবার: 3 গ্রাম
প্রোটিন: 2 গ্রাম
ভিটামিন সি: আরডিআইয়ের 10%
ম্যাগনেসিয়াম: আরডিআইয়ের 15%
ম্যাঙ্গানিজ: আরডিআইয়ের 17%
পটাশিয়াম: আরডিআইয়ের 17%
সোডিয়াম: আরডিআইয়ের 11%
ক্যালসিয়াম: আরডিআইয়ের 6%

১) হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণ: নারকেল হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এর জল নিয়মীত পান করলে আমাদের বাজে কোলেস্টেরল কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে। যার ফলে হার্টের সমস্যা গুলো প্রতিরোধে সাহায্য করে।

২) হ্যাংওভার কাটানো: রাতের বেলা মদ পান করেছেন? হ্যাংওভার কাটছে না? কোনও চিন্তা নেই। সকাল বেলা খালি নারকেল জল পান করে নিন। নিমেষে দূর হয়ে যাবে সবকিছু। শরীরে হাইড্রেট এবং ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখার ফলে চাঙ্গা করে তুলবে আপনাকে।

৩) ওজন কমানো: ওজন কমানোর জন্য রোজ নারকেল জল পান করুন। এই জল লো-ক্যালোরি। হজম করতেও দ্রুত সাহায্য করে। তাই রোগা হতে চাইলে অবশ্যই পান করুন নারকেল জল।

৪)মাইগ্রেনের ব্যথা উপশোম: শরীরে ম্যাগনেশিয়াম কমে গেলে মাইগ্রেনের সমস্যায় পড়তে হয়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন নারকেলের জল মাইগ্রেন ও সেই সঙ্গে মাথাব্যথা কমাতেও সাহায্য করে।

৫)ব্লাড-সুগার নিয়ন্ত্রণ: নারকেল জলে অ্যমাইনো অ্যাসিড থাকে। যার ফলে ব্লাড-সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

৬) বয়েস বাড়ার হাত থেকে রক্ষা: নারকেলের জল নিয়ম করে লাগালে বয়স বাড়ার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। এ ছাড়া বয়স জনিত রোগের উপশমে এর কোনও তুলনা হয় না।

৭) রিহাইড্রেশন করতে সাহায্য: নারকেল জল এনার্জি ড্রিঙ্ক হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

৮) উচ্চ রক্তচাপ কমানো: নারকেল জলে পটাশিয়াম থাকার ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

৯) কিডনি স্টোন প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে: কিডনিতে পাথর প্রতিরোধের জন্য পর্যাপ্ত তরল পান করা গুরুত্বপূর্ণ। একটি সমীক্ষায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে নারকেল জল আরও ভাল হতে পারে। কিডনিতে পাথর তৈরি হয় যখন ক্যালসিয়াম, অক্সালেট এবং অন্যান্য যৌগগুলি একত্রিত হয়ে আপনার প্রস্রাবে স্ফটিক তৈরি করে। এগুলি তখন পাথর তৈরি করতে পারে। যাইহোক, কিছু লোক অন্যদের তুলনায় এগুলি বিকাশ করতে বেশি সংবেদনশীল। কিডনিতে পাথরযুক্ত ইঁদুর নিয়ে করা এক গবেষণায় নারকেল জল কিডনি এবং মূত্রনালীর অন্যান্য অংশগুলিতে স্ফটিক আটকাতে বাধা দেয়। এটি প্রস্রাবে গঠিত স্ফটিকগুলির সংখ্যাও হ্রাস করেছে। গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে নারকেল জল প্রস্রাবের উচ্চ অক্সালেটের মাত্রার প্রতিক্রিয়া হিসাবে ফ্রি র্যাডিক্যাল উত্পাদন হ্রাস করতে সহায়তা করে। মনে রাখবেন যে কিডনিতে পাথরের উপর নারকেল জলের প্রভাবগুলি পরীক্ষা করা এটি প্রথম সমীক্ষা। এই ক্ষেত্রে আরও গবেষণা প্রয়োজন।
অ্যাকনে কমানোর জন্য
একটা বয়সের পর অনেকেই অ্যাকনের সমস্যায় ভোগেন। নানা বিউটি প্রোডাক্ট ব্যবহার করেও যদি আপনি ফল না পান, তাহলে এই রেসিপিটি ট্রাই করে দেখুন –
আধ কাপ নারকোলের জল আর আধ টেবিল চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে তুলোর বল ড্যাব করে অ্যাকনে আক্রান্ত জায়গায় এবং সাড়া মুখেই ভালো করে লাগিয়ে নিন। ১০ মিনিট বাদে ভেজা তোয়ালে দিয়ে পরিস্কার করে নিন। প্রতিদিন কিন্তু এটা স্কিনকেয়ার রুটিন হিসেবে করতে হবে।
পিগমেন্টেশন কমানোর জন্য
যদি আপনার মুখে বা শরীরের অন্য কোন অংশে পিগমেন্টেশন বা দাগ ছোপ থাকে তাহলে এই রেসিপিটা ট্রাই করুন –
২ টেবিল চামচ নারকোলের জল এবং ১ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করে সারা মুখে ১০ মিনিটের জন্য লাগিয়ে রেখে দিন। শুকিয়ে গেলে ভালো করে ঈষদুষ্ণ জলে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে দুবার এই প্যাক লাগাতে হবে।
স্বাস্থ্যজ্জল চুলের জন্য
চুল সুন্দর, ঝলমলে এবং স্বাস্থ্যজ্বল করে তুলতে নারকোলের জলের (coconut water) কোন তুলনা হয়না। যেরকম শ্যাম্প্যু করেন তেমন করে নিন এবং চুল জল দিয়ে ধুয়ে নিন। এবারে একটা নারকোলের জল নিয়ে তাতে কলের জল মিশিয়ে চুলে দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। যখনি শ্যাম্প্যু করবেন তখনি এই জলটা দিয়ে শেষে চুল ধোবেন। দেখবেন, চুল কি সুন্দর ঝলমল করবে।
খুশকি দূর করতে
৫ টেবিল চামচ নারকোলের জল আর ১/৪ অংশ টেবিল চামচ নিম ওয়েল ভালো করে মিশিয়ে সেটা দিয়ে স্ক্যাল্পে মাসাজ করে নিন। ঘণ্টাখানেক রেখে ঈষদুষ্ণ জলে ভালো করে মাথা পরিস্কার করে নিন। সপ্তাহে ৩ বার এটি করুন, দেখবেন কিছুদিনের মধ্যেই খুশকি থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
নারকোলের জল আপনার চুলের জন্য এবং ত্বকের জন্য খুবই উপকারী, কিন্তু নারকোলের জল ব্যবহার করার আগে কয়েকটা কথা কিন্তু মনে রাখতে হবে –
• যদি আপনি কিডনির সমস্যায় ভোগেন, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিয়ম করে নারকোলের জল খাবেন না।
• অতিরিক্ত নারকোলের জল খেলে কিন্তু পেটের সমস্যা এবং ব্লোটিং হতে পারে।
• যদি আপনার ব্লাড প্রেশার লো হয় অথবা আপনি প্রেশারের ওষুধ খান, তাহলে নারকোলের জল খাবার আগে দয়া করে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলে তবেই খান।
• অনেকেরই নারকোলে অ্যালার্জি থাকে। আপনারও যদি তাই হয় তবে নারকোলের জল ব্যাবহার না করাই ভালো।

16/01/2020

নারিকেল অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি ফল। কাঁচা অবস্থায় একে ডাব বলা হয় এবং পাকার পর এটাকে ঝুনা নারিকেল বলা হয়। নারিকেলের পানি, নারিকেলের দুধ ও নারিকেলের তেল পুষ্টিগুণে ভরপুর এক উৎকৃষ্ট খাবার। নারকেল দিয়ে অনেক মজাদার খাবার তৈরি করা হয়। নারকেলের নাড়ু, নারকেলের তৈরি সন্দেশ, পিঠা পুলি, পায়েশ ইত্যাদি তার মধ্যে অন্যতম। নারকেলের পুষ্টিগুণও অনেক বেশি। প্রতি ১০০ গ্রাম নারকেলে আছে ৩৫৪ ক্যালরী, ৩৩ গ্রাম ফ্যাট, ২০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ৩৫৬ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ৩.৩ গ্রাম প্রোটিন আছে। এছাড়াও ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬ ও বি-১২ আছে। সম্মানিত পাঠক তাহলে এবার জেনে নিন নারিকেলের উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ সম্পর্কে-

ত্বক কোমল করে
ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে নারকেল। নিয়মিত নারিকেল খেলে ত্বক কোমল ও সুন্দর হয়। এছাড়াও নারিকেল ত্বকে সহজে বয়স জনিত বলিরেখা পড়েতে দেয় না।

চুল ভাল রাখে
চুল ভাল রাখতে সাহায্য করে নারকেল। নিয়মিত নারিকেল খেলে মাথায় খুশকি ও শুষ্কতা দূর হয় এবং চুল পড়া বন্ধ হয়।

শক্তি যোগায়
নারিকেলে অতিরিক্ত ক্যালরি থাকায় তাৎক্ষনিকভাবে শরীরে শক্তি যোগায়। তাই কাজের মাঝে ক্লান্তি আসলে বা হালকা খিদে পেলে নারকেল খান, সাথে সাথে কর্মউদ্দীপনা জেগে উঠবে।

হার্ট ভালো রাখে
নারকেল রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে হার্টের সমস্যা দূর করে। নারিকেলে যে ফ্যাটি এসিডের চেইন গুলো আছে সেগুলো কোলেস্টেরল বাড়ায় না বরং আথেরোসক্লেরোসিসের ঝুঁকি কমিয়ে হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে।

ইনসুলিন নিয়ন্ত্রন করে
নারিকেল রক্তের ইন্সুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখে এবং ডায়াবেটিস জনিত কারণে শরীরের ক্ষতি রোধ করে।

ওজন কমায় নারকেল
নারিকেল অতিরিক্ত ওজন কমাতে সহায়তা করে। নারিকেল খুব অল্প ক্যালোরিতেই মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে অল্পক্ষণের মধ্যেই শরীরে শক্তি যোগায়। নারিকেল খেলে সহসা ক্ষুধাও লাগে না তাই ওজন কমে।
দাঁত ও হাড় ভালো রাখে
হাড়ে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম শোষণ করতে সাহায্য করে নারকেল এবং দাঁত ও হাড়ের গঠনে ভূমিকা রাখে। অস্ট্রিওপোরেসিস, অস্ট্রিও আর্থারাইটিস, যে কোনও হাড় সংক্রান্ত রোগের চিকিৎসায় নারকেল ঔষধ হিসেবে কাজ করে।

হজম সহায়ক
হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে এবং বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল ও এমিনো এসিড শোষন করে নিতে সহায়তা করে নারকেল।

তাছাড়া নারকেল রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ায়। লিভারের অসুখের ক্ষেত্রে হেপাটাইটিস সি, জন্ডিস ও অন্যান্য লিভারের অসুখে বেশ ভাল কাজ দেয় নারকেলের দুধ। নিয়মিত নারিকেল খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার ও অন্যানো আরো কিছু ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায় অনেকখানি।

শীত মানেই সুস্বাদু সবজি ফুলকপির সমাহার। ফুলকপি বাংলাদেশে একটি পুষ্টিকর অত্যন্ত জনপ্রিয় শীতকালীন সবজি। বহুমুখী গুণ সম্পন্...
27/11/2019

শীত মানেই সুস্বাদু সবজি ফুলকপির সমাহার। ফুলকপি বাংলাদেশে একটি পুষ্টিকর অত্যন্ত জনপ্রিয় শীতকালীন সবজি। বহুমুখী গুণ সম্পন্ন সবজিটি রান্না করে, সেদ্ধ বা কাঁচাও খাওয়া যায়। ফুলকপিতে ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’ ও ক্যালসিয়াম, মিনারেল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য ফাইটোকেমিক্যালও থাকে। এতে ৮৫% পানি, অল্প পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট ও প্রোটিন থাকে। নানাগুণে গুণান্বিত এই সবজি রোগ প্রতিরোধক হিসেবে দারুণ উপকারী। ফুলকপিতে রয়েছে ভিটামিন, খনিজ উপাদান ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। জেনে নিন সুস্বাদু আর পুষ্টিগুণে ভরপুর ফুলকপির উপকারিতা ।

ক্যান্সার প্রতিরোধক
ক্যান্সারের জীবাণুকে দেহ থেকে বের করে দেওয়ার জন্য ফুলকপির কোন জুডি নেই। ফুলকপিতে থাকা সালফোরাফেন ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষ ধ্বংস করতে পারে এবং টিউমারের বৃদ্ধিকে বাঁধা দেয়। স্তন ক্যানসার, কোলন ও মূত্রথলির ক্যান্সারের জীবাণুকে ধ্বংস করে এই সবজি।

ফুসফুসকে রক্ষা করে
ফুলকপি আমাদের ফুসফুসকে অনেক জটিল রোগ থেকে রক্ষা করে। ফুলকপি ফুসফুস এর রোগের জন্য দায়ী জীবাণুকে প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। এছাড়া ফুলকপি হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। তাই ফুসফুস ভালো রাখতে বেশি বেশি ফুলকপি খান।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
ফুলকপির সালফোরাফেন উপাদান উচ্চ রক্তচাপ কমায় এবং কিডনি সুস্থ রাখে। এছাড়া ধমনীর ভেতরে প্রদাহ রোধে ফুলকপি সাহায্য করে। যারা উচ্চরক্তচাপজনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন, তারা খাবারের তালিকায় ফুলকপি রাখতে ভুলবেন না।

ভিটামিন এবং খনিজ এর অন্যতম উৎস
ফুলকপিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, প্রোটিন, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, ফাইবার ভিটামিন বি৬, ফলেট, পটাশিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ। যা আমাদের সুস্থ রাখতে খুবই উপকারী।

মস্তিষ্কের উন্নতি ঘটায়
ফুলকপিতে বিদ্যমান ভিটামিন বি এবং কোলিন উপাদান মস্তিষ্ক ভালো রাখতে ভীষণ উপকারি। গর্ভাবস্থায় এ সবজি একটি ভালো খাদ্য হিসেবে বিবেচিত হয়। গর্ভবতী মায়েরা নিয়ম করে ফুলকপি খেলে, নবজাতকের মস্তিষ্কের সম্পূর্ণ বিকাশ সাধন হয়।

ওজন কমতে সাহায্য করে
কম ক্যালরির খাবার হিসেবে ফুলকপি আদর্শ খাবার। ফুলকপিতে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার থাকে এবং খুবই কম ক্যালোরি ও ফ্যাট থাকে যা ওজন কমাতে অত্যন্ত সহায়ক। ফুলকপি শরীরের বাড়তি মেদ কমিয়ে শরীরকে একটি সুন্দর গঠনে আনতে সাহায্য করে। যারা তাদের শরীরের বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তিত তারা নির্দ্বিধায় খেতে পারেন ফুলকপি।

হজমে সাহায্যকারী
ফুলকপিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার বা খাদ্য আঁশ যা খাদ্য হজম প্রক্রিয়াতে খুব সহায়ক। এছাড়া ফুলকপির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও সালফার-জাতীয় উপাদান খাবার হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।

চোখের যত্নে ফুলকপি
ফুলকপি চোখকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। ফুলকপিতে ভিটামিন এ-এর পরিমাণ বেশি থাকায় চোখের যত্নে ফুলকপির কোন তুলনা হয় না। তাই চোখকে সুস্থ আর সুন্দর রাখতে বেশী বেশী ফুলকপি খাওয়া উচিত।

শরীরকে বিষমুক্ত করে এবং প্রদাহ কমায়
ফুলকপির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান শরীরকে বিষমুক্ত করতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে গ্লুকোসিনোলেটস থাকে যা শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। ফুলকপিতে ইন্ডোল-৩-কার্বিনোল থাকে যা শরীরকে ইনফ্লামেশন বা প্রদাহ থেকে রক্ষা করে।

শুধু সুস্থ দেহের জন্যই নয়, চুল, ত্বক ও সাধারণ কাঁটা ছেঁড়া ও ইনফেকশন প্রতিরোধে ফুলকপির তুলনা হয় না। ফুলকপির ভিটামিন এবং মিনারেল শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত ফুলকপি খেলে দেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টি চাহিদা পূরণ হয়। তাছাড়া ফুলকপির অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো ফ্রি র্যাডিকেলের ক্ষতির হাত থেকে শরীরকে সুরক্ষা দেয়, বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর করে এবং টিস্যু ও অঙ্গের ক্ষতি হওয়া প্রতিহত করে।

তুলসী পাতার অজানা গুনাগুণতুলসী একটি মহা ঔষধিগাছ। তুলসী অর্থ যার তুলনা নেই। তুলসীর গুনাগুণ আমরা একটু আধটু সবাই জানি। তুলস...
03/10/2019

তুলসী পাতার অজানা গুনাগুণ
তুলসী একটি মহা ঔষধিগাছ। তুলসী অর্থ যার তুলনা নেই। তুলসীর গুনাগুণ আমরা একটু আধটু সবাই জানি। তুলসী হল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাণ্ডার। যেটি ক্যান্সারের অন্যতম ওষুধ। এছাড়াও হার্টের সমস্যা থেকে শুরু করে সর্দিকাশি, এমনকি ত্বকের যত্নেও তুলসীর ভূমিকা অতুলনীয়। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক তুলসী ঠিক কি কি উপকার করে আমাদের।

• ক্যান্সার
তুলসীতে আছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্যান্সার প্রতিরোধের একটি আনতম উপাদান। তুলসী শুধু শরীরকে ক্যান্সারে আক্রান্ত হবার হাত থেকেই বাঁচায় না, ক্যান্সার হলে সারিয়ে তুলতেও দারুন ভাবে সাহায্য করে। বিভিন্ন স্টাডি থেকে দেখা গেছে যে, তুলসী যারা নিয়মিত খান তাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হবার সুযোগ অনেক কম। অন্যদিকে তুলসীর মধ্যে যে ফাইটোক্যামিকাল রয়েছে তা লাং , লিভার, এবং স্কিন ক্যান্সার রোধে সাহায্য করে। এটি তুলসীতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। এবং কান্সারকে ছড়িয়ে পড়তে দেয় না। ক্যান্সারের সময় যে রেডিয়েশন দেওয়া হয় তার ফলে নানা সমস্যা হয়। কারোর চুল উঠে যায় একদম। তুলসী এই রেডিয়েশনের ফলে হওয়া এই ধরনের সমস্যাগুলিকে প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে।
• ডায়াবেটিস
ডায়াবেটিসের হাত থেকেও বাঁচাতে সাহায্য করে তুলসী। বিভিন্ন ক্লিনিকাল এক্সপেরিমেন্ট থেকে দেখা গেছে তুলসীর আছে অ্যান্টিডায়াবেটিক গুনাগুণ। যেটা ডায়াবেটিসকে রোধে অনেকটাই সাহায্য করে। রক্তে অতিরিক্ত গ্লুকোজকে নিয়ন্ত্রণ করে। এটি কিডনি ও লিভারকে মেটাবলিক ড্যামেজের হাত থেকে বাঁচায়। যেটি রক্তে অতিরিক্ত গ্লুকোজের কারণে হয়।
• জ্বর
তুলসী অ্যান্টিবায়োটিক হিসাবে কাজ করে। এটি আমাদের শরীরকে ব্যাকটেরিয়া ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচায়। যেগুলির কারনেই জ্বর হয়। জ্বরের সময় জলে তুলসী পাতা, গোলমরিচ সেদ্ধ করে সেই জলটা খেলে উপকার হয়। এছাড়াও তুলসী সেদ্ধ করা জল ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া জ্বরের জন্যও খুব উপকার।
• সর্দিকাশি
সাধারন সর্দিকাশিতেও তুলসী কাজে দেয়। কাশি হলে একটু তুলসী পাতা ও আদার রস বানিয়ে তার মধ্যে একটু মধু মিশিয়ে সেটি খেলে কাশি কমে যায়। এটি গলা বাথা, জমা সর্দি তুলতেও সাহায্য করে।
• কিডনি স্টোন
কিডনিকে ভালো রাখতেও তুলশি বেশ উপকারি। কিডনি স্টোনের মত সমস্যা রোধে সাহায্য করে। এই সমস্যার ক্ষেত্রে তুলসীর রস করে একটু মধু মিশিয়ে খেলে, এটি কিডনি স্টোনকে কমাতে সাহায্য করে। ইউরিনের মাধ্যমে দেহ থেকে বেরিয়ে যায়। এছাড়াও তুলসী পাতা দেহে ইউরিক অ্যাসিডকে কমাতে সাহায্য করে। যার কারণে কিডনি স্টোন হয়।
• দাঁতের সমস্যা
তুলসী মুখের ভেতরে ব্যাকটেরিয়াকে নির্মূল করে। যার কারণে নানা দাঁতের সমস্যা হয়। দাঁতের এই সকল সমস্যা রোধ করে। এছাড়াও দাঁত হলুদ হয়ে যাবার হাত থেকেও বাঁচায়। মুখ অত্যন্ত ফ্রেস রাখে। তার ফলে মুখে দুর্গন্ধের সমসাও হয় না। এবং দাঁতের সমস্যার সাথে সাথে মাড়িকে ও ভালো রাখে। মুখের ভেতরের ক্যান্সারকে প্রতিরোধ করে। যেটা তামাক সেবনের ফলে হয়। এই সকল সমস্যা থেকে বাঁচতে রোজ তুলসী দিয়ে চা খান।
• চোখের সমস্যা
চোখে অনেক সময় নানারকম ফাংগাল ইনফেকশন হয়। তার ফলে চোখে অ্যালার্জি, লাল হয়ে যাওয়া, ফুলে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা হয়। এগুলির হাত থেকে বাঁচায় তুলসী। এছাড়াও কম দৃষ্টিশক্তির সমস্যাকেও নিয়ন্ত্রণ করে। এতে আছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান। যা চোখকে ভালো রাখতে এবং চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
• ত্বক
তুলসী ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাতেও বেশ ভালো কাজ করে। ত্বকে ব্রনর সমস্যা রোধ করে। এর জন্য তুলসী, নিম, চন্দন মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে ব্যবহার করলে উপকার হয়। এছাড়াও
• নিরাময় ক্ষমতা
তুলসী পাতার অনেক ঔষধি গুনাগুণ আছে। তুলসি পাতা নার্ভ টনিক ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি কারী। এটা শ্বাস নালী থেকে সর্দি–কাশী দূর করে। তুলসীর ক্ষত সারানোর ক্ষমতা আছে। তুলসী পাকস্থলীর শক্তি বৃদ্ধি করে ও অনেক বেশি ঘাম নিঃসৃত হতে সাহায্য করে।
• শিশু রোগে
তুলসী পাতার রস শিশুদের জন্য বেশ উপকারী। বিশেষত শিশুদের ঠাণ্ডা লাগা, জ্বর হওয়া, কাশি লাগা, ডায়রিয়া ও বমির জন্য তুলসীপাতার রস ভালো কাজ করে। জলবসন্তের পুঁজ শুকাতেও তুলসীপাতা ব্যবহৃত হয়।
• মানসিক চাপ কমায়
মানসিক চাপে অ্যান্টিস্ট্রেস এজেন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক অবসাদ প্রশমনে এমনকি প্রতিরোধে তুলসী চমৎকার কাজ করে। কোনো সুস্থ ব্যক্তি যদি প্রতিদিন অন্তত ১২টি তুলসীপাতা দিনে দু’বার নিয়মিত চিবাতে পারেন তাহলে সেই ব্যক্তি কখনো মানসিক অবসাদে আক্রান্ত হবেন না বলে গবেষকরা জানিয়েছেন।
• মুখের ঘা দূর করতে
তুলসী পাতা মুখের আলসার ভালো করতে পারে। মুখের ঘা শুকাতেও তুলসীপাতা ভালো কাজ করে। মুখের ইনফেকশন দূর করতে তুলসীপাতাঅতুলনীয়। প্রতিদিন কিছু পাতা (দিনে দুবার) নিয়মিত চিবালে মুখের সংক্রমণ রোধ করা যেতে পারে।
• মাথা ব্যথা সারাতে
এটি মাথা ব্যাথা ভালো করতে পারে। এর জন্য চন্দনের পেস্ট এর সাথে তুলসী পাতা বাটা মিশিয়ে কপালে লাগালে মাথাব্যথা ভালো হবে।
• রক্ত পরিস্কারে
তুলসী পাতা রক্ত পরিষ্কার করে, কোলেস্টেরল কমায় ।
• পোকার কামড়ে
পোকায় কামড় দিলে তুলসীর রস ব্যবহার করলে ব্যথা দূর হয়।
• ডায়রিয়া রোগে
ডায়রিয়া হলে ১০ থেকে বারোটি পাতা পিষে রস খেয়ে ফেলুন। এতে পায়খানা কমে যাবে।
• প্রসাব পরিষ্কারে
তুলসীর বীজ গায়ের চামড়াকে মসৃণ রাখে। বীজ সেবনে প্রস্রাবের মাত্রা বেড়ে থাকে। ফলে প্রসাব বেশি মাত্রায় হয়ে কিডনি পরিস্কার থাকে।
• চোখের রোগ
রাতকানা রোগে নিয়মিত তুলসী পাতার রস ড্রপ হিসেবে ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়।
• প্রসাবে জ্বালাপোড়া
তুলসীর বীজ পানিতে ভিজালে পিচ্ছিল হয়। এই পানিতে চিনি মিশিয়ে শরবতের মত করে খেলে প্রস্রাবজনিত জ্বালা যন্ত্রনায় বিশেষ উপকার হয়।
• দাগ দূর করতে
মুখে বসন্তের কাল দাগে তুলসীর রস মাখলে ঐ দাগ মিলিয়ে যায়। হামের পর যে সব শিশুর শরীরে কালো দাগ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে তুলসী পাতার রস মাখলে গায়ে স্বাভাবিক রং ফিরে আসে।
• মুখের গন্ধ সারাতে
মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে দিনে ৪-৫ বার তুলসী পাতা চেবান, ভালো ফল পাবেন।
• সৌন্দর্য বাড়াতে
ত্বকের চমক বাড়ানোর জন্য, এছাড়াও ত্বকের বলীরেখা এবং ব্রোন দূর করার জন্য তুলসী পাতা পিষে মুখে লাগান ৷
• রক্ত শোধনে
কোন কারনে রক্ত দূষিত হলে কাল তুলসিপাতার রস কিছুদিন খেলে উপকার পাওয়া যায়। শ্লেষ্মার জন্য নাক বন্ধ হয়ে কোনো গন্ধ পাওয়া না গেলে সে সময় শুষ্ক পাতা চূর্ণের নস্যি নিলে সেরে যায়। পাতাচূর্ণ দুই আঙ্গুলের চিমটি দিয়ে ধরে নাক দিয়ে টানতে হয়, সেটাই নস্যি।
• রুচি বাড়াতে
সকালবেলা খালি পেটে তুলসী পাতা চিবিয়ে রস পান করলে খাবার রুচী বাড়ে।
• ঘা শুকাতে
ঘা যদি দ্রুত কমাতে চান তাহলে তুলসী পাতা এবং ফিটকিরি একসঙ্গে পিষে ঘা এর স্থানে লাগিয়ে দেন , ঘা কমে যাবে।
• শুক্র ঘন করতে
তুলসী মূল শুক্র গাঢ় কারক। তুলসী পাতার ক্বাথ, এলাচ গুঁড়া এবং এক তোলা পরিমাণ মিছরী পান করলে ধাতুপুষ্টি সাধিত হয় যতদিন সম্ভব খাওয়া যায়। এটি অত্যন্ত ইন্দ্রিয় উত্তেজক। প্রতিদিন এক ইঞ্চি পরিমাণ তুলসী গাছের শিকড় পানের সাথে খেলে যৌনদূর্বলতা রোগ সেরে যায়।
• চোখের সমস্যা
এজন্য রাতে কয়েকটি তুলসী পাতা পানিতে ভিজিয়ে রেখে ওই পানি দিয়ে সকালে চোখ ধুয়ে ফেলুন।
• পুড়ে গেলে
শরীরের কোন অংশ যদি পুড়ে যায় তাহলে তুলসীর রসএবং নারকেলের তেল ফেটিয়ে লাগান, এতে জ্বালাপোড়া কমে যাবে। পোড়া জায়গাটা তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাবে এবং পোড়া দাগ ওঠে যাবে।
• চর্মরোগে
তুলসী পাতা দূর্বাঘাসের ডগার সংগে বেটে মাখলে চর্ম রোগ ভালো হয়ে যায়।
• পেট খারাপ হলে
তুলসীর ১০ টা পাতা সামান্য জিরের সঙ্গে পিষে ৩-৪ বার খান ৷ হাগু একেবারে বন্ধ হয়ে যাবে!!! মানে পায়খানার ওই সমস্যাটা আর কি!
• জীবানু নাশক
মানবদেহের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধে তুলসীর পাতা অনন্য। এতে রয়েছে জীবাণুনাশক ও সংক্রমণ শক্তিনাশক উপাদান।

আসুন জেনে নেই করলার কিছু উপকারিতা সম্পর্কেঃ লিভার টনিক(Liver tonic)প্রতিদিন একগ্লাস করলার জুস আপনার লিভার জনিত সব রকম স...
25/09/2019

আসুন জেনে নেই করলার কিছু উপকারিতা সম্পর্কেঃ

 লিভার টনিক(Liver tonic)
প্রতিদিন একগ্লাস করলার জুস আপনার লিভার জনিত সব রকম সমস্যার সমাধান করে। টানা এক সপ্তাহ করে গ্রহণ করেই দেখুন ফলাফল আপনি নিজেই পাবেন।

 ইমিউন সিস্টেম(Immune system)
সিদ্ধ করলা ও করলার পাতা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া আমাদের শরীরে ওত পেতে থাকা নানা ধরণের রোগ যা এখনো প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি সেসব রোগ নির্মূল করতে করলার জুড়ি নেই।

 ব্রণ(Acne)
ত্বকের ব্রণের সমস্যা নিয়ে জর্জরিত মানুষের সংখ্যা আমাদের মধ্যে কম নেই। নিয়মিত করলার জুস বা করলা দিয়ে তৈরি নানা ধরণের খাবার আমাদের শরীর থেকে ব্রণের সমস্যা দূর করে।
কারণ করলা আমাদের শরীরে রক্ত বিশুদ্ধ রাখে যার কারণে ত্বকে ব্রণ জনিত কোন সমস্যা দেখা দেয় না।

 ডায়াবেটিস(Diabetes)
ডায়াবেটিসের অন্যতম সহজলভ্য প্রতিষেধক হলো করলা। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরা যদি নিয়ম করে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস করে করলার জুস করে পান করেন তাহলে ডায়াবেটিস অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে থাকবে।

 কোষ্ঠকাঠিন্য(Constipation)
করলার ফাইবার উপাদান খাদ্য হজম জারিত হতে সাহায্য করে। যার ফলে শরীর সুস্থ থাকে ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে আমরা নিরাপদে থাকতে পারি।

 কিডনি এবং মূত্রাশয়(Kidney and bladder)
করলা কিডনি জনিত সমস্যা সমাধানে খুব উপকারি। আপনার কিডনিতে যদি পাথর থাকে নিয়মিত করলা গ্রহণ করুন সুস্থ থাকবেন।
আবার যারা মূত্রাশয়ের সমস্যা জনিত কারণে কষ্ট পান তাড়াও করলা কে কখনো খাবার তালিকা থেকে বাদ দেবেন না।

 হৃদরোগ (Heart disease)
হৃদরোগের জন্য করলা খুব উপকারি। করলা আমাদের দেহের খারাপ কলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদযন্ত্র ভালো রাখে। হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীরা রোজ রোজ করলা খান।

 ক্যান্সার(Cancer)
আমাদের শরীরে ক্যান্সারের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে করলার কোন তুলনা হয়না। ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে করলা রোজকার খাবারের তালিকায় রাখুন।

 ওজন কমাতে(Weight loss)
করলার জলীয় উপাদান খুব যত্ম নিয়ে আপনার শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে দেবে। তাই শরীরের বাড়তি ওজন নিয়ে যারা চিন্তিত তারা আজ থেকেই করলার সাথে বন্ধুত্ব করে নিন।

 অ্যান্টি এজিং(Anti-ageing)
করলার ভিটামিন সি উপাদান ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের ত্বকে বয়সের ছাপ ফেলতে দেয়না। বরং অনেকদিন অব্দি ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে।

আমড়া এর ইংরেজি hog plum। সাধারনত বর্ষা মৌসুমে পাওয়া যায়। আমড়া এর অনেক উপকারিতা কিন্তু হইত আমরা অনেকে জানিনা তাই চলুন জেন...
22/09/2019

আমড়া এর ইংরেজি hog plum। সাধারনত বর্ষা মৌসুমে পাওয়া যায়। আমড়া এর অনেক উপকারিতা কিন্তু হইত আমরা অনেকে জানিনা তাই চলুন জেনেনি আমড়া এর গুনাগুন গুলা ।।

 ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণঃ
ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড়ের রোগ, মাংস পেশীর খিঁচুনি ছাড়াও যে সকল সমস্যা দেখা যায় আমড়া তা প্রতিরোধ করে।

 ত্বক ভাল রাখে
আমড়ায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকার কারণে এটি রক্তস্বল্পতা রোধে কার্যকর ভুমিকা পালন করে থাকে। সাথে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা সঠিক পর্যায়ে রাখে।
 বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করেঃ
আমড়াতে রয়েছে বিভিন্ন দ্রবণীয় ফাইবার এবং ফাইবার পাকস্থলীর ক্রিয়া প্রক্রিয়া স্বাভাবিক পর্যায়ে রাখে। ফলে বদ হজম, পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্যের মত অস্বস্তিকর রোগ গুলোকে দূরে রাখার জন্য সাহায্য নিতে পারেন আমড়ার।
 সর্দি কাশি,ইনফ্লুঞ্জার বিরুদ্ধে কাজ করেঃ
বিভিন্ন ভাইরাসের আক্রমন থেকে রক্ষা করা ছাড়াও আমড়া সর্দি কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের জীবাণুর বিরুদ্ধে কাজ করে। যার ফলে নানা সংক্রমণ থেকে সহজেই বেঁচে থাকা যায়।

19/09/2019

পানীয় পানির সুবিধাঃ

সঠিকভাবে কাজ করতে, শরীরের সমস্ত কোষ এবং অঙ্গগুলির পানি প্রয়োজন।

• পানি জয়েন্টগুলি লুব্রিকেট করে :
Cartilage, জয়েন্ট এবং মেরুদণ্ডের ডিস্কগুলিতে পাওয়া যায়, এতে প্রায় 80 শতাংশ পানি থাকে। দীর্ঘমেয়াদী ডিহাইড্রেশন জয়েন্টগুলির শক-শোষণ ক্ষমতা হ্রাস করতে পারে, যা জয়েন্টগুলিতে ব্যথা করে।

• পানি লালা এবং শ্লেষ্মা গঠন করে :
লালা আমাদের খাদ্য হজমে সাহায্য করে এবং মুখ, নাক এবং চোখকে আর্দ্র রাখে। এটি ঘর্ষণ এবং ক্ষতি প্রতিরোধ করে। পানি পান করলে মুখও পরিষ্কার থাকে। মিষ্টিযুক্ত পানীয়গুলির পরিবর্তে গ্রহণ করা, এটি দাঁতের ক্ষয়ও হ্রাস করতে পারে।

• পানি সারা শরীর জুড়ে অক্সিজেন সরবরাহ করে :
রক্ত 90 শতাংশেরও বেশি পানি এবং রক্ত শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন বহন করে ।

• পানি ত্বকের স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্য বাড়ায় :
ডিহাইড্রেশনের সাথে ত্বক ত্বকের ব্যাধি এবং অকাল কুঁচকে যাওয়ার ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।

• পানি মস্তিষ্ক, মেরুদণ্ড এবং অন্যান্য সংবেদনশীল টিস্যুগুলিকে কুশন করে:

ডিহাইড্রেশন মস্তিষ্কের গঠন এবং ফাংশনকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি হরমোন এবং নিউরোট্রান্সমিটার উত্পাদনের সাথেও জড়িত।

• পানি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে:
ত্বকের মাঝারি স্তরগুলিতে জমে থাকা পানি, ত্বকের ঘাম হিসাবে আসে যখন শরীর গরম হয়। এটি বাষ্পীভূত হওয়ার সাথে সাথে এটি শরীরকে শীতল করে তোলে।কিছু বিজ্ঞানী পরামর্শ দিয়েছেন যে যখন শরীরে খুব কম পানি থাকে তখন তাপের সঞ্চয় বাড়ায় এবং ব্যক্তি তাপের চাপ সহ্য করতে কম সক্ষম হয়।

• হজম ব্যবস্থা পানি উপর নির্ভর করে :
অন্ত্রের সঠিকভাবে কাজ করতে পানি প্রয়োজন। ডিহাইড্রেশন হজমে সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অত্যধিক অম্লীয় পেট হতে পারে, এটি অম্বল এবং পেটের আলসার ঝুঁকি বাড়ায়।

• পানি শরীরের বর্জ্য বাহির করে দেয়াই।
• পানি রক্তচাপ বজায় রাখতে সহায়তা করে।
• পানি কিডনির ক্ষতি রোধ করে।
• পানি অনুশীলনের সময় কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
• ওজন কমাতে সাহায্য করে।

কলমি শাকের প্রতি 100g পুষ্টি: • Water -90%• Protein -3%• Fibre-3%• Fat-0.9%• carbohydrate -4.3%• minerals-2%• nicotinami...
18/09/2019

কলমি শাকের প্রতি 100g পুষ্টি:

• Water -90%
• Protein -3%
• Fibre-3%
• Fat-0.9%
• carbohydrate -4.3%
• minerals-2%
• nicotinamide- 0.6mg
• riboflavin -120mg
• vitamin C-137mg
• vitamin E-11mg

স্বাস্থ্য সুবিধা:

• এটি ক্যান্সার প্রতিরোধ করে.
• এটি কোলেস্টেরলকে সাধারণ স্তরে হ্রাস করে .
• এটি হজম সিস্টেমের জন্য ভাল.
• এটি অ্যান্টি ডায়াবেটিক.
• এটি চোখের জন্য ভাল.
• এটি ইমিউন সিস্টেমের জন্য ভাল.
• এটি ত্বকের জন্য ভাল.
• এটিতে রোগ নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য রয়েছে.
• এটি চুলের জন্য ভাল.

value per 100 g পুইশাক(Source: USDA National Nutrient data base)Principle Nutrient Value Percentage of RDAEnergy 19 Kcal...
14/09/2019

value per 100 g পুইশাক
(Source: USDA National Nutrient data base)
Principle Nutrient Value Percentage of RDA
Energy 19 Kcal 1%
Carbohydrates 3.40 g 2.5%
Protein 1.80 g 3%
Total Fat 0.30 g 1.5%
Cholesterol 0 mg 0%
Vitamins
Folates 140 µg 35%
Niacin 0.500 mg 3%
Pantothenic acid 0.053 mg 1%
Pyridoxine 0.240 mg 18%
Riboflavin 0.155 mg 13%
Thiamin 0.050 mg 4%
Vitamin A 8000 IU 267%
Vitamin C 102 mg 170%
Electrolytes
Sodium 24 mg 1.5%
Potassium 510 mg 11%
Minerals
Calcium 109 mg 11%
Copper 0.107 mg 12%
Iron 1.20 mg 15%
Magnesium 65 mg 16%
Manganese 0.735 mg 32%
Selenium 0.8 µg 1.5%
Zinc 0.43 mg 4%

পুইশাকের উপকারিতা:

1. ডায়াবেটিস এর জন্য অনেক উপকারি।
2. ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
3. হাঁপানি প্রতিরোধ করে।
4. রক্তচাপ হ্রাস করে ।
5. হাড়ের জন্য উপকারি।
6. হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
7. স্বাস্থ্যকর ত্বক এবং চুল এর জন্য।

লেবুর স্বাস্থ্য সুবিধাসমুহঃ স্টোক এবং হৃদরোগঃ গবেষণায় দেখা যায় যে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফলমূল এবং শাকসবজি খাওয়া আপনার হৃদ...
04/09/2019

লেবুর স্বাস্থ্য সুবিধাসমুহঃ

স্টোক এবং হৃদরোগঃ
গবেষণায় দেখা যায় যে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফলমূল এবং শাকসবজি খাওয়া আপনার হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস করে। লেবু ভিটামিন সি এর একটি ভাল উৎস।

ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করেঃ
কিছু পর্যবেক্ষণ গবেষণায় দেখা গেছে যে লোকেরা বেশিরভাগ সিট্রাস ফল খায় তাদের ক্যান্সারের ঝুঁকি কম থাকে। টেস্ট-টিউব স্টাডিতে, লেবু থেকে প্রাপ্ত অনেকগুলি যৌগ ক্যান্সার কোষকে মেরে ফেলেছে। তবে এগুলি মানবদেহে একই প্রভাব ফেলতে নাও পারে। অ্যানিমাল স্টাডিজ সূচিত করে যে লেবু তেলে পাওয়া যৌগিক ডি-লিমোনিনে অ্যান্টিক্যানসার প্রোপিটি রয়েছে।

কিডনি স্টোন প্রতিরোধ করেঃ
লেবুতে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড কিডনিতে পাথর প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। সাইট্রেট, সিট্রিক অ্যাসিডের উপাদান, বিপরীতে মূত্রকে কম অ্যাসিডযুক্ত করে তোলে এবং ছোট ছোট পাথরও ভেঙে ফেলতে পারে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করেঃ
গবেষণায় দেখা গেছে যে লেবুতে পাওয়া পলিফেনল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওজন বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে।

ত্বকের মান উন্নত করেঃ
লেবুতে পাওয়া ভিটামিন সি ত্বকের কুঁচকে যাওয়া, শুকনো হওয়া এবং সূর্যের আলোর ক্ষতি কমাতে সহায়তা করে।

প্রতিদিন সকালে হালকা গরম পানির সাথে লেবুর রস পান করা শরীরের পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।

এর শক্তিশালী অ্যান্টিব্যাকটিরিয়া, সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।

হজম শক্তি উন্নতি করতে সাহায্য করে।

হালকা গরম পানির সাথে লেবুর রস পান করলে জয়েন্ট এবং পেশীর ব্যথা কমাতে সহায়তা করে।

হালকা গরম পানির সাথে লেবুর রস আপনার দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্যও ভাল কারণ এটি দাঁতে ব্যথায় সহায়তা করে এবং gingivitis প্রতিরোধ করে।

অত্যধিক গ্রহণের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ
• লেবু অত্যধিক অম্লীয়, যা আপনার দাঁতের এনামেল ক্ষয় করতে পারে।
• অত্যধিক পরিমাণে পিষে ফেলা লেবুর juice পান করা আলসার এবং জেআরডি কারন।
• অত্যধিক লেবুর জল পান করলে পেটে ব্যথা হতে পারে।
• canker sores ( মুখে ঘা ) হলে লেবু পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন।

How to Make a Cakeজন্মদিনের বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে কেক। জন্মদিন পালনের জন্য কেকের বিকল্প নেই...
03/09/2019

How to Make a Cake
জন্মদিনের বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে কেক। জন্মদিন পালনের জন্য কেকের বিকল্প নেই। অনেকে বাজার থেকে কেনা কেক পছন্দ করেন না। তাই বড় দিনের উৎসব পালনের জন্য ঘরে তৈরি করতে পারেন জিভে জল আনা ভিন্ন স্বাদের কেক।

পাঠকদের জন্য থাকছে জিভে জল আনা ক্যারট কেক, রেড ভেলভেট কেক ও চকোলেট কেক তৈরির পদ্ধতি। আসুন জেনে নেই কিভাবে তৈরি করবেন এই সুস্বাদু কেকগুলো।

ক্যারট কেক
যা লাগবে : ডিম চারটি, এক চামচ ভেজিটেবল অয়েল, দুই কাপ চিনি, দুই চা চামচ ভ্যানিলা এসেন্স, দুই কাপ ময়দা, দুই চা চামচ বেকিং সোডা, দুই চা চামচ বেকিং পাউডার, লবণ স্বাদমতো, দুই চা চামচ দারুচিনি গুঁড়া, তিন কাপ গাজর কুচি, আধা কাপ বাটার, এক কাপ পিকানস কুচি, ক্রিম চিজ আট আউন্স।

যেভাবে করবেন : প্রথমে ওভেন ৩৫০ ডিগ্রি তাপে গরম করুন। এবার একটি পাত্রে ডিম, তেল, চিনি, ভ্যানিলা ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর ময়দা, বেকিং সোডা ও পাউডার, লবণ, দারুচিনি মিশিয়ে নিন। গাজর মিশিয়ে নিতে হবে। পাত্রে ঢেলে নিন। ৪০-৫০ মিনিট বেক করে নিন। এরপর প্যানে ১০ মিনিট ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য রাখুন।

ফ্রস্টিং তৈরি : একটি পাত্রে বাটার, ক্রিম চিজ, চিনি, এক চা চামচ ভ্যানিলা ভালো করে মিশিয়ে এর সঙ্গে পিকানস মিশিয়ে নিতে হবে। এবার কেকের ওপরে ফ্রস্টিং দিয়ে পরিবেশন করুন।

রেড ভেলভেট কেক
যা লাগবে : এক কাপ হোয়াইট সুগার, দুটি ডিম, দুই টেবিল চামচ কোকো পাউডার, চার টেবিল চামচ লাল ফুড কালার, এক চা চামচ লবণ, এক চা চামচ ভ্যানিলা, এক কাপ বাটার মিল্ক, দুই কাপ ময়দা, এক চা চামচ বেকিং সোডা, এক টেবিল চামচ ভিনেগার।

আইসিং : পাঁচ টেবিল চামচ ময়দা, এক কাপ দুধ, এক কাপ চিনি, এক কাপ বাটার, এক চা চামচ ভ্যানিলা।

যেভাবে করবেন : প্রথমে ৩৫০ ডিগ্রি তাপে ওভেন গরম করে নিন। চিনি ও ডিম ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। এর সঙ্গে কোকো পাউডার ও ফুড কালার মিশিয়ে নিন। লবণ, ভ্যানিল ও বাটার মিল্ক মিশিয়ে নিতে হবে। ময়দা ও বাটার মিশিয়ে নিন। মিক্সচারের সঙ্গে সোডা ও ভিনেগার মিশিয়ে নিতে হবে। এবার একটি পাত্রে মিক্সচারটি ঢেলে নিয়ে ওভেনে ৩০ মিনিট বেক করুন। এরপর বের করে ঠাণ্ডা করে নিন।

আইসিং তৈরি যেভাবে করবেন : ময়দা, দুধ মৃদু আঁচে ঘন করে নিন। এরপর ঠাণ্ডা করুন। এবার চিনি, বাটার, ভ্যানিলা বিট করে ময়দার সঙ্গে মিশিয়ে নিন। কেক ঠাণ্ডা হলে উপরে আইসিং করে নিন।

চকোলেট কেক
যা লাগবে : দুই কাপ চিনি, এক কাপ ময়দা, আধা চামচ বেকিং পাউডার, আধা চা চামচ বেকিং সোডা, এক চা চামচ লবণ, দুটি ডিম, কাঁচা দুধ, আধা কাপ তেল, এক কাপ পানি।

যেভাবে করবেন : প্রথমে ৩৫০ ডিগ্রি তাপে ওভেন গরম করে নিন। এবার একটি পাত্রে চিনি, ময়দা, কোকো, বেকিং পাউডার ও সোডা, লবণ, ডিম, দুধ, তেল, ভ্যানিলা ভালো করে মিশিয়ে নিন। এর সঙ্গে পানি মিশিয়ে নিন। এবার মিশ্রিণটি পাত্রে ঢেলে নিন। ৩০-৩৫ মিনিটি ওভেনে বেক করুন। ঠাণ্ডা হলে বের করে পরিবেশন করুন।

হেলেঞ্চা শাক :হেলেঞ্চাতে ২.৯ শতাংশ আমিষ, ০.২ শতাংশ চর্বি, ৫.৫ শতাংশ শর্করা, এবং ২.২ শতাংশ লবণ আছে।এছাড়া এতে প্রচুর ভিটা...
03/09/2019

হেলেঞ্চা শাক :

হেলেঞ্চাতে ২.৯ শতাংশ আমিষ, ০.২ শতাংশ চর্বি, ৫.৫ শতাংশ শর্করা, এবং ২.২ শতাংশ লবণ আছে।এছাড়া এতে প্রচুর ভিটামিন এ আছে।

স্বাস্থ্য সুবিধা:

চর্মরোগের চিকিত্সা : হেলঞ্চার প্রচুর অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট রয়েছে যা ব্যাকটিরিয়া বা ছত্রাকের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে । এটি একজিমা, ত্বকের অ্যালার্জি, দীর্ঘমেয়াদী তাপ হ্রাস করতে সহায়তা করে, এটি রক্তকে বিশুদ্ধ করে এবং পিম্পলগুলি এবং ফোড়াগুলি সারিয়ে তোলে, এটি দাগ দূর করে এবং ত্বকের আভাসকে ভেতর থেকে সারিয়ে তোলে।

অ্যাসিডিটি এবং লিভারের সমস্যায়: হেলঞ্চা সাগের স্যুপ পেটের সমস্যা যেমন গ্যাস্ট্রিকাইটিস, অ্যাসিডিটি, হার্ট বার্নস, বদহজমের নিরাময় করে। এটি লিভারের স্বাস্থ্য, গ্যাস্ট্রিক জুস এবং পিত্ত উত্পাদন এবং সামগ্রিক অন্ত্রের স্বাস্থ্যে সহায়তা করে। জন্ডিস এবং মুরগির পক্সের জন্য প্রতিদিন "কই" মাছের সাথে হেলঞ্চা স্যুপ খাবার পরামর্শ দেওয়া হয়।

নিদ্রাহীনতা: এটির পাতা স্ট্রেস হরমোন উত্পাদন নিয়ন্ত্রণ করে এবং পেশীগুলি শিথিল করে এবং আরও ভাল ঘুম এবং স্বাচ্ছন্দ্যযুক্ত মন সরবরাহ করে।

নিউরোলজিকাল ডিসঅর্ডার : হেলঞ্চা নির্যাস আলঝাইমার রোগের মতো স্নায়বিক রোগগুলির চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত হয়।

ওজন হ্রাস: ডায়েট অনুসরণকারী ব্যক্তিরা হেলেনচাকে সাগ বা স্যুপ হিসাবে চেষ্টা করতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে প্রোটিন এবং ভিটামিন এবং লোড অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা শরীরের জন্য আরও ভাল পুষ্টিকর পরিপূরক করে

অ্যানোরেক্সিয়া: অ্যানোরেক্সিয়া একটি ভিন্ন স্নায়বিক রোগ, যেখানে লোকেরা সঠিক খাবার গ্রহণ করে না এবং এই ক্ষেত্রে তাদের ওজন তাদের উচ্চতা অনুযায়ী খুব কম হয়ে যায় ও তারা ক্ষুধাঅনুভব করে না। হেলঞ্চা থাকা শরীরকে পুনরুজ্জীবিত করতে সাহায্য করে এবং ক্ষুধার বৃদ্ধি করে।

Address

Jashore
Jessore
7440

Telephone

+8801937782478

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Food & travel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Food & travel:

Share

Health is wealth

Health is depend on your food habits actually. Adulteration and unhealthy food can causes death.We have lot of healthy food beside us but unfortunately we ignore for this reason day after day we are taking unhealthy food for our meals and becoming sick also suffering hard diseases like cancer, stoke, heart attack etc. Merely we are spending lot of money fighting against diseases. But your consciousness about food habits can save both of your money and health. This is our little try to make you conscious.

Nearby media companies