ᴡᴀʟɪᴅ ʜᴀsᴀɴ ɴᴀғɪᴢ

ᴡᴀʟɪᴅ ʜᴀsᴀɴ ɴᴀғɪᴢ 🥰اَلسَّـــــــلامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَتُ الله وَبَرَاكاتُــــــــــه🥰

সবাই আমার পেইজ টা ফলো করবেন

15/12/2024

😱😱 ২০ বছর পরে জানলাম ভেজাল খাবার কিভাবে সনাক্ত করতে হয়






আমি নিজেই তো  নফসের ধোকাই পড়ে রবের অবাধ্য হয়ে যায়.. 😥নিজের বিবেকের কাছে হেরে যায় প্রতিনিয়ত..😅 আমি কি করে অন্য কে নসিহা ক...
05/12/2024

আমি নিজেই তো নফসের ধোকাই পড়ে রবের অবাধ্য হয়ে যায়.. 😥
নিজের বিবেকের কাছে হেরে যায় প্রতিনিয়ত..😅 আমি কি করে অন্য কে নসিহা করবো..?
যেখানে পাপের ভারে নিজে হয়ে যায় আমল শূন্য..অন্য কে হেদায়েতের বানী পৌঁছে দিয়ে নিজেই হারিয়ে যাই অন্ধকারে আমার যে আরো হেদায়েতের খুব প্রয়োজন 😭
আস্তাগফিরুল্লাহ..🤲

02/12/2024

সারজিশ আলম, ইসলাম সম্পর্কে ওনার যথেষ্ট ধারণা আছে। চমৎকার কিছু কথা বলেছেন প্রিয় সারজিশ আলম ভাই। আল্লাহ ভাইকে কবুল করুক।

নারীরা তাদের ইচ্ছা মত পোশাক পড়বে  বাহ 🙂
30/11/2024

নারীরা তাদের ইচ্ছা মত পোশাক পড়বে
বাহ 🙂

28/10/2024

~আলহামদুলিল্লাহ এক শা*তিমে রাসূল কে উত্তমমধ্যম দেওয়া হচ্ছে। ফরিদপুর, কাদিরদী কলেজ থেকে এই ইসকনের সদস্যকে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, তাকে ক*তল করা হোক ✊
আল্লাহর জমিনে কোনো শা*তিমের জায়গা হবে না।
বাড়ী: ভিমপুর।

27/10/2024

হে যুবক তোমার জন্য এই নসিহত 🎙️🎙️

মানবতা কি হারিয়ে যাচ্ছে? আজকে জামালপুর স্টেশনে ঢাকা থেকে দেওয়ানগঞ্জগামী কমিউটার ট্রেনে এক যাত্রীর মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘ...
24/10/2024

মানবতা কি হারিয়ে যাচ্ছে? আজকে জামালপুর স্টেশনে ঢাকা থেকে দেওয়ানগঞ্জগামী কমিউটার ট্রেনে এক যাত্রীর মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনের নিচে পড়ে তিনি একটি হাত হারিয়েছেন। কিন্তু সবচেয়ে হতাশাজনক বিষয় হল, এই ঘটনায় মানুষ তাকে সাহায্য করার পরিবর্তে মোবাইলে ছবি তোলা ও ভিডিও করা নিয়ে ব্যস্ত ছিল।

আজকের এই ঘটনা শুধু একটি দুর্ঘটনা নয়, এটি আমাদের সমাজের বিবেকের মৃত্যু। মোবাইল আমাদের জীবনের অংশ হলেও, তা আমাদের মানবিকতা এবং সহানুভূতিশীল মনোভাবকে কেমন করে দূরে সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তা ভাববার সময় এসেছে।

মানুষের জীবন যখন ঝুঁকিতে থাকে, তখন কি মোবাইল আমাদের সাহায্য করতে পারে? নাকি আমরা নিজেদের স্বার্থপরতার কারণে মানবিক দায়িত্ব ভুলে যাচ্ছি? আজকের এই মুহূর্তগুলো আমাদের মনে করিয়ে দেয়, প্রযুক্তি যতই উন্নত হোক না কেন, মানবতা আমাদের সবার আগে রাখতে হবে।

আসুন, মোবাইলকে হাতের বদলে হৃদয়ে স্থান দিন এবং মানুষের প্রতি আমাদের নৈতিক দায়িত্ব পালনে সচেতন হই।

আমার প্রিয় যুবক ভাইয়েরা.. তোমাদের কেই বলছি.."স্টাইল করুণ নবীজির সুন্নাত কে করুন..ধৈর্য সহকারে থাকুন সফলতা আসবেই ইনশাআল্ল...
22/10/2024

আমার প্রিয় যুবক ভাইয়েরা.. তোমাদের কেই বলছি..
"স্টাইল করুণ নবীজির সুন্নাত কে করুন..ধৈর্য সহকারে থাকুন সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ
নবীজির সুন্নাত নিয়ে রং তামাশা করবেন না আর
plz ইক্টু তো বোঝার চেষ্টা করুণ,,,,

কি হবে নারী বাড়ি গাড়ি দিয়ে...?
মরার পরে যদি আমাদের সাথে কেউ না যায়..?

আমরা তাদের কেই চাইবো যারা আমাদের কবরের সঙ্গী হবে..
যারা দুনিয়ায় স্বার্থের টানে পাসে আছে কিন্তু স্বার্থ শেষ হলে চলে যাবে....তাদের নিয়ে আজকে আমরা পরে আছি এতে আমাদের কোনো লাভ হবে না..
তাই একবার চিন্তা করে দেখেন..🤔
ওই কবরে কে আমাদের সাথে যাবে. এক মাত্র নেক আমল ছাড়া আর তো কিছু যাবে না.. আমরা মুসলমান আমাদের দরকার ছিল আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসুলের অনুসরণ করা কিন্তু আফসোস আমরা আজ পশ্চিমা ইহুদি দের অনুসরণ করছি

স্টাইল করবো ফ্যাশান করবো নবীজির সুন্নাত মুতাবেক...
সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ

এই পৃথিবী আমাদের জন্য চিরস্থায়ী নয় সবাই কেই একদিন ছেড়ে চলে যেতে হবে...এখনো সময় আছে ফিরে আসুন.. নিজেকে পরিবর্তন করুণ
আল্লাহ সবাই কেই নবীজির সুন্নাত মুতাবেক জীবন যাপন করার তাওফিক দান করুক..... 🤲আমিন 🤲

21/10/2024

প্রশ্নঃ গন আন্দোলনের জন্য কি গনতন্ত্র জরুরি? নাকি অরাজনৈতিক সংগঠনের মাধ্যমেও গণ আন্দোলন সম্ভব?

উত্তরঃ গণআন্দোলনকে শুধুমাত্র গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমেই সম্ভব বলা ভুল ধারণা। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে, গণতন্ত্র একটি পশ্চিমা রাজনৈতিক ব্যবস্থা, যা শরিয়াহর পরিপন্থী। ইসলাম ধর্মে নেতৃত্ব বা শাসনব্যবস্থা আল্লাহর নির্দেশনা অনুযায়ী পরিচালিত হয়, যা খিলাফতের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়।

খিলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য ইসলামের মূলনীতিতে গণআন্দোলন বা জনমতের গুরুত্ব রয়েছে। তবে সেই আন্দোলনকে অবশ্যই শরিয়াহভিত্তিক হতে হবে এবং কোনোভাবেই পশ্চিমা গণতন্ত্রের কাঠামোর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা উচিত নয়। আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর সময়েও গণআন্দোলনের উদাহরণ রয়েছে, যেখানে রাসূল (সা.) তার অনুসারীদের নিয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছেন, কিন্তু তিনি কখনোই গণতন্ত্রের ভিত্তিতে আন্দোলন করেননি।

কুরআন ও হাদিসের আলোকে:

১. আল্লাহ তা’আলা বলেন:

"যারা আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে, আমি তাদের অবশ্যই সঠিক পথে পরিচালিত করব।"
(সুরা আল-আনকাবুত: ৬৯)

এখানে বলা হয়েছে, যারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সংগ্রাম করবে, আল্লাহ তাদের সঠিক পথে পরিচালিত করবেন। অর্থাৎ, ইসলামের দাওয়াত ও খিলাফতের জন্য ইসলামী ভিত্তিতে আন্দোলন করা জরুরি, গণতান্ত্রিক কাঠামোতে নয়।

২. রাসূল (সা.) বলেছেন:

"আমাদের মধ্যে যে কেউ মারা যায়, আর তার ঘাড়ে কোনো বায়াত না থাকে, সে জাহিলিয়াতে মারা যাবে।"
(মুসলিম ৪৭৮০)

এই হাদিস থেকে বোঝা যায়, খিলাফত প্রতিষ্ঠা করা এবং খলিফার প্রতি আনুগত্য করা মুসলিম উম্মাহর জন্য অপরিহার্য। তাই খিলাফতের জন্য আন্দোলন করা ইসলামের বিধান, যা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নয় বরং ইসলামের শরিয়াহ ভিত্তিক নীতিতে পরিচালিত হতে হবে।

গণতন্ত্র ও ইসলাম:

গণতন্ত্র মানুষকে আল্লাহর পরিবর্তে নিজস্ব মতামত দ্বারা শাসন করার সুযোগ দেয়, যেখানে আল্লাহর আইন মান্য করার পরিবর্তে মানুষের তৈরি আইন প্রাধান্য পায়। ইসলামিক দৃষ্টিতে এটি হারাম, কারণ কুরআন বলে:

"তোমরা কি জাহেলিয়াতের আইন চাও? আল্লাহর চাইতে উত্তম বিধান দাতা আর কে?"
(সুরা মায়েদা: ৫০)

এখানে আল্লাহ স্পষ্টভাবে বলেন, তাঁর আইনই সর্বশ্রেষ্ঠ, তাই ইসলামের বাইরে গিয়ে কোনো শাসনব্যবস্থা গ্রহণ করা হারাম।

উপসংহার:

গণআন্দোলন ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তবে সেটা গণতান্ত্রিক পথে নয়, বরং শরিয়াহভিত্তিক আন্দোলন ও সংগঠনের মাধ্যমে হতে হবে। ইসলামে গণতন্ত্রের কোনো স্থান নেই, কারণ তা আল্লাহর বিধানের বিরোধী। ইসলামের নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে খিলাফতের মাধ্যমে, যেখানে আল্লাহর আইনই একমাত্র মাপকাঠি।

আমি যেভাবে মুসলিম হলামঃআসসালামু আলাইকুম, আজকে আমার Facbook বন্ধুদের আমি কিভাবে ইসলামের পথে এসেছি এই বিষয়ে সংক্ষেপে আলোচা...
20/10/2024

আমি যেভাবে মুসলিম হলামঃ

আসসালামু আলাইকুম, আজকে আমার Facbook বন্ধুদের আমি কিভাবে ইসলামের পথে এসেছি এই বিষয়ে সংক্ষেপে আলোচানা করবো।
আমাকে আমার মা বাবা দূরে একটি খ্রিষ্টান মিশনারীতে লেখাপড়া করার জন্য পাঠিয়ে দেই এবং আমি খ্রিষ্টান মিশনারীতে থেকে পাশে একটি স্কুলে লেখাপড়া করতাম, আমি যখন খ্রিষ্টান মিশনারীতে থেকে পাশের স্কুলে লেখাপড়া করি তখন আমার ক্লাসে কিছু মুসলিম ছেলে মেয়েরা স্কুলের আশেপাশে তাদের বাড়ি আমার সাথে একই ক্লাসে লেখাপড়া করতো,আমরা হিন্দু, খ্রিষ্টান, মুসলিম সকলেই একসাথে লেখাপড়া করতাম।

আমার অনেক বন্ধু ছিলো এর মধ্যে সবচেয়ে মুসলিম বন্ধুটি ভালো ছিল সেই বাড়ি থেকে স্কুলে আসার সময় আমার জন্য নাস্তা নিয়ে আসতো এবং টিফিনের সময় আমাকে তাদের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ভাত খাওয়াতো আমার সাথে ভালো সম্পর্ক ছিল, দেখতে দেখতে ২ বছর কেটে গেল এবং আমরা একই ক্লাসে ছিলাম, সেই আমাকে তার ইসলাম ধর্মের দাওয়াত দিতে থাকে এবং নবিজীর সম্পর্কে বুঝাতে থাকে, একদিন সেই বন্ধু দুপুরে খাবারের বিরতি যখন দেওয়া হয় তখন সেই আমাকে তাদের বাড়িতে নিয়ে যায় এবং সেই আমাকে বলে দোস্ত তুমি বস আমি নামাজ পড়ে আসি, তখন আমি আমার বন্ধুকে বলি বন্ধু আমার একা ভালো লাগবেনা আমিও তোমার সঙ্গে যাবো।

তখন বন্ধু আমাকে না করেননি এবং আমাকে তার সাথে মসজিদে দিকে নিয়ে যায়, আমি বাহিরে দাড়িয়ে থাকি এবং দেখতে থাকি, খ্রিষ্টান আর মুসলিমদের মধ্যে অনেক আলাদা আমি খেয়াল করি মুসল্লিরা নামাজে যাওয়ার আগে প্রসাব করলে দাড়িয়ে না করে বসে করে এবং পানি ব্যবহার করে, তারপরে ওজু করে মসজিদে প্রবেশ করে।

এই সময় আমি চিন্তা করি আমাদের খ্রিষ্টান ধর্মের ধর্মালম্বীরা হাতে পবিত্র বাইবেল হাতে নিয়ে দাড়িয়ে প্রসাব করে এবং পানি বা টিস্যু ব্যবহার না করে গীর্জায় ঢুকে যায়, ঐ কথা গুলো চিন্তা করতে করতে হঠাৎ আমার বন্ধু মসজিদ থেকে বেড়িয়ে আসে এবং দুইজন গল্প করতে করতে হাটতে থাকি এবং বাড়িতে গিয়ে খাওয়া দাওয়া শেষ করে আবার হাটতে হাটতে স্কুলে উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিই, এবং ক্লাস শেষ করে আমি হোস্টলে চলে যায় এবং বন্ধু তার বাড়িতে চলে যায়, এইরকম দিন যেতে থাকে।
বন্ধুকে যে ইসলামের বিষয়ে কিছু জিজ্ঞেস করবো ঐ সাহস আমার ছিলনা, কারন আমি খ্রিষ্টান ধর্মের প্রচারকে ছেলে, কোনমতে সাহস পাচ্ছিলামনা, পরীক্ষা শেষ করে যখন বাড়িতে আসবো আসার আগে বন্ধু আমাকে আবার তাদের বাড়িতে দাওয়াত দেই এবং যে মসজিদে আমার বন্ধু নামাজ পরতো ঐ মসজিদে হুজুরের সাথে আমাকে পরিচয় করিয়ে দেই, এত কিছুর পরেও আমি সাহস পাচ্ছিলামনা যে আমি ইসলাম ধর্ম পালন করতে চাই ঐ সাহসটা পাচ্ছিলামনা মাথায় চিন্তা ছিল ইসলাম ধর্ম গ্রহন করতে যে আমার ইচ্ছা ঐ বিষয়টা যদি মা বাবা এবং মিশনারী লোকেরা যদি জেনে যায় খুব মনের মধ্যে ভয় ভয় ছিলো।
৭ দিন পরে বাবা আমাকে নিতে যায় এবং বন্ধুকে বিদায় জানিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিই, কিন্তু দুঃখের বিষয় বন্ধুর মোবাইল নাম্বারটা নেওয়া হয়নি,,আমি বাড়িতে চলে আছি এবং আমার গ্রামের আশেপাশে বাঙ্গালী মুসলিমদের সাথে মেলামেশা করতে থাকি, কয়েকদিন চলে না যেতেই বাবা জেনে যায় আমি কেন পাড়ার লোকদের সাথে না মিশে কেনো বাঙালি মুসলিমদের সাথে মেলামেশা করতেছি বাবা আমাকে জিজ্ঞেস করে আমি কিছু না বলে চুপ করে ছিলাম।

কয়েকদিন পরে মেম্বার চেয়ারম্যান ভোট হয় এবং আমার আব্বু মেম্বার প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পায়, এবং আব্বু ব্যস্ত হয়ে পড়ে বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে ঘুরতে থাকে, একদিন আব্বু ঠিক ঐরকম সকালে সফরে বের হয়ে পড়ে এবং বিকালে আমি বাঙালি মুসলিম ভাইদের সাথে বল খেলতে চলে যায়,এবং আমি তো জানতাম না বাবা এত তাড়াতাড়ি বাড়িতে ফিরে আসবে খেলার শেষে বাড়িতে এসে দেখি বাবা ভাত খাচ্ছে, বাবার চোখের দিকে তাকিয়ে দেখি বাবার চোখ মুখ অন্য রকম হয়ে আছে আমি কিছু না বলে বাড়ির ভিতর ঢুকার চেষ্টা করি, এবং বাবা সাথে সাথে উচ্চ স্বরে বলে তুমি ঘরের ভিতর প্রবেশ করতে পারবানা তুমি বাইরে থাকো যতক্ষণ না তুমি না সংশোধন হও, আমার গায়ে একটি গেঞ্জি এবং একটি থ্রি কোয়াটার প্যান্ট ছিল তা ও আবার ভিজা, ঘরের বাইরে দাড়িয়ে থাকতে থাকতে রাত প্রায় ১০ টা বাজে বাড়ির এবং পাড়ার লোকেরা সকলেই ঘুমিয়ে পড়ে কোন শব্দ নেই আমি ঠান্ডায় কাটরাচ্ছি খুব ঠান্ডা এবং হালকা হালকা বৃষ্টি হচ্ছিল, মনে মনে বলতেছি এখন আমি কি করবো, হঠাৎ আম্মু বলে তুমি তোমার আব্বু কাছে ক্ষমা চেয়ে নাও আর বাঙালি মুসলিম ছেলেদের সাথে খেলতে যাবোনা মেলামেশা করবো না এইরকম বলতে বলে, কারন মা বলে কথা, তবুও আমি কিছু না বলে চুপ করে থাকি কিছুক্ষণ পরে আব্বু ঘরের লাইট জ্বালিয়ে হাটুরী এবং দা খুজতে থাকে এবং বলতে থাকে এইরকম ছেলে আমার প্রয়োজন নাই এই বলে আমাকে দা দিয়ে মারতে আসে, এবং আমি ভয় পেয়ে যায়, এবং তাৎক্ষণিক পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি,এবং পাড়ার সকল লোকদের বাবা বলল আমার ছেলেকে যে ঘরে তুলবে তার খবর আছে এই কথা শুনে পাড়ার লোকেরা ভয় পেয়ে যায়, এবং রাতে গায়ে কাপড় ভিজা অবস্থায় একটি পরিত্যক্ত মুরগীর ঘরে আশ্রয় নেয়, এবং সকাল হয়ে যায় বাবা আমাকে দেখে ফেলে এবং পাড়ার লোকেরা আমাকে ধরিয়ে দেই এবং বাবা আমাকে মেরে ফেলবে এই বলে গেঞ্জি কলার ধরে বাড়ির একটি গাছে নিচে বেঁধে রাখার জন্য দড়ি খুজতে থাকে।

এই ফাকে পালিয়ে যায় এবং হাটতে থাকি রাতে সকালে দুপুরে তিন বেলা পেটে কোন খাবার জুটেনি,হাটতে থাকি কি করবো আর, হাটতে হাটতে চকরিয়া চলে আছি এবং একটি চনামুড়ির দোকানে বসে থাকি এবং বসে থাকতে থাকতে অনেকক্ষণ হয়ে গেলো দোকানদার জিজ্ঞেস করলো এতক্ষণ বসে থাকলেতো হবেনা কাস্টমারকে বসাতে হবে এই বলে আমাকে উঠিয়ে দেই সেই তো জানেনা আমার কি অবস্থা কিসের জন্য বসে আছি, এবং আমি দোকানের এইদিকে একবার ঐদিকে একবার ঘুরতে থাকি পেটেও খুব ক্ষুধা কি করবো মাথায় কিছু আসতেছেনা, হঠাৎ ক্ষুধা সহ্য করতে না পেরে দোকানদারকে বলে ফেলি ভাইয়া আমাকে একটা কাজ দিবেন, দোকানদার বলে জ্বী পাওয়া যাবে আমার একজন কাজের লোক প্রয়োজন, এই কথা শুনে আমি খুব খুশি হয়ে গেলাম, আমি দোকানদারকে বলি ভাইয়া কাজটা তাহলে আমাকে দিন,কিন্তু দোকানদার বলে কাজ করতে পারবা কিন্তু তোমার কাপড় চোপড় নিয়ে আসতে হবে, আমার কাছে তো কাপড় নেই কি করতে পারি চিন্তায় পড়ে গেলাম

মনে মনে ভাবতেছি কি করবো করার তো কিছু নাই মেনেই নিতে হবে,লম্বা সফর রওয়ানা দিলাম পাড়ার উদ্দেশ্যে দুঃখের বিষয় কাপড় চোপড় পাওয়া তো দুরের কথা কেউ শুনলোনা আমার কথা,আর যাওয়া হলোনা সেই দোকানদারের কাছে,রাত কাটালাম পাড়ার কোন রকম এক ঘরের কোনে,

পরের দিন সকালে খবর পেলাম আমার জেঠাতো ভাইয়েরা জঙ্গলের ভিতরে বাঁশ কাটতে যাবে তাদের সাথে যোগাযোগ করে চলে গেলাম গভীর জঙ্গলে ২ দিন যাবৎ শুধু পানি খেয়ে আছি হাতে নেই কোন টাকা পয়সা, তারপরে জেঠাতো ভাই এদের সাথে চুক্তি হলো প্রত্যেকদিন ৪০/৫০ টি বাঁশ কেটে দিতে হবে সকালের ভাত খাইতাম দুপুরে ১২ টা অথবা ১ টা বাজে রাতের ভাত মাঝে মাঝে খেতাম আর মাঝে মাঝে বাঁশ ৪০/৫০ টা না হলে ভাত খাইতামনা, পায়ের তলা এবং আঙ্গুলের ফাকের মধ্যে লাল হয়ে গিয়েছিল পানি লাগলে মাত্র জ্বালা যন্ত্রনা করতো,প্রায় ৯ দিন তাদের সাথে থাকি পরে বাঁশ যখন বিক্রি করে তখন ৫০০ টাকা আমাকে দিতে বললে তারা না করে দেই, এবং তাদের থেকে আমি চলে আছি হাতে টাকা পয়সা নেই কি করবো

মনে মনে চিন্তা করতেছি সামনে শীতকাল ঝাড়ু কাটার সময় যারা ঝাড়ু ব্যবসা যারা করে তাদের থেকে অগ্রীম কিছু টাকা পাওয়া যায় কিনা হাটতে থাকি বাজারের উদ্দেশ্যে সেই ঝাড়ু ব্যবসায়ীর বাড়িতে যাওয়ার মাঝ পথে ক্লান্ত হয়ে পড়ি সকাল থেকে কিছু খাই নাই,মাঝ পথে একটি দোকানে বসি ক্লান্তি দূর করার জন্য, বসে থাকতে থাকতে ঘুমিয়ে পড়ি টেবিলে মাথা রেখে, ঘুম উঠে দেখি আছরের আযান দিচ্ছে চিন্তায় পড়ে গেলাম কোথায় থাকবো রাতে, হঠাৎ এক ভদ্র লোক এসে আমার পাশে বসে দোকানদারের সাথে কথা বলতেছেন, তার জমিনে নাকি কাজ করার জন্য ১ জন লোকের প্রয়োজন সেই মুসলিম ছিলো,আমি আর কোন দ্বিধা বোধ না করে বলে ফেলি আমি কাজ করবো পরে সেই আমাকে তার বাড়িতে নিয়ে যাই এবং দুইজন একসাথে খাবার খেতে বসি খাবার শেষ করে বসে যায় চুক্তির দিকে সেই আমাকে মাসে সামান্য কিছু পকেট খরচ দিবে বলে এবং তাতে আমি রাজি হয়ে যায়, কারন আমার টাকা পয়সা প্রয়োজন ছিলনা, প্রয়োজন ছিলো থাকার জায়গা, থাকার জায়গা যখন পেয়ে গিয়েছি তখন আর কিসের টাকা প্রয়োজন, কাজ করতে থাকি এমনকি ঘরের মালিক আমার সরলতা সুযোগ পেয়ে তার ঘরের খাবার পানি পর্যন্ত আমাকে কাজের শেষে ভাত খাইতে যাওয়ার সময় পানি নিয়ে যেতে হয়তো, প্রায় ৩ মাস মতো কাজ করি কোন সমস্যা হয়নি

হঠাৎ বাবা জানতে পারে আমি মুসলিম পরিবারে আশ্রয় নিয়েছি সাথে সাথে পাড়ার কয়েকজন লোক নিয়ে আসে আমাকে মেরে ফেলার জন্য, পরে আমি জানতে পেরে বাড়ির পিছন দিক থেকে পালিয়ে যায়, পরে বাড়ির মালিক আমাকে বলে ভাইগ্না আমার পক্ষে আর সম্ভব না তোমাকে রাখা, পরে আংকেল আমাকে ১০০০ টাকা হাতে দিয়ে বলে বাকি টাকা বিকাশে পাঠিয়ে দিবো,আমি তাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে আছি।

কতদুর আসতে না আসতে আরেক আংকেলের সাথে দেখা, আংকেল আমাকে দেখে জিজ্ঞেস করে আমি কোথায় যাচ্ছি তারপরে আংকেলকে আমি আমার সমস্যার কথা বলি, সেই আমাকে তার রাবার বাগানে কাজ করার জন্য বলে আমিও রাজি হয়ে যায় দীর্ঘ ৭ মাস পর্যন্ত আংকেলের বাগানে কাজ করতে থাকি সারাদিন কাজ করে রাতে ঘুমানোর আগে যখন তার রাবারের হিসাব করার জন্য বসতো আংকেল আমাকে ডাকতো নাস্তা করাতো খুব আদর স্নেহ করতো এবং ইসলাম ধর্মের বিষয় নিয়ে আমাকে বুঝাতো এবং কয়েকদিনের ভিতরে আমি আংকেলকে ইসলামের পথে আসার আশ্বাস দিই আংকেল আমাকে কালেমা পাঠ করাই, এবং আংকেল আমাকে তাবলীগে যাওয়ার জন্য বুঝাতে থাকে আমি ও রাজি হয়ে যায়, আংকেল খোজ খবর নিতে থাকে কিভাবে তাবলীগে পাঠানো যায়, পরবর্তী (ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী) স্যারের সাথে যোগাযোগ হয়, এবং আংকেল আমাকে খৎনা করানোর জন্য (ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী স্যারকে অনুরোধ করতে থাকে, পরে (ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী) স্যার কোন খরচ ছাড়া ফ্রি অপারেশন ও এবং যাবতীয় ঔষধ সহ দিয়ে দেন,,কয়েকদিন পরে কক্সবাজার ইজতেমা হয় এবং ইজতেমা যাওয়ার জন্য তৈরী হয়ে যায়, ইজতেমায় চলে যায় এবং ইজতেমা থেকে ৩ চিল্লার নিয়তে বের হয়ে যায় এবং চিল্লার সমস্ত খরচ ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী স্যার দিয়েছিলেন

সাথী ভাইদের সাথে ১ চিল্লা শেষ হতে না হতেই আব্বু ঝামেলা করতে থাকে এবং সেনাবাহিনীর কাছে বিচার দেই পরে ১ চিল্লা শেষ করেই চলে আছি, এবং চলে যায় সেনাবাহিনীর কাছে বিচারে রায় পাওয়ার অপেক্ষা, সেই রায়ে আমি নিজেই মা বাবার তেজ্যে পুত্র হয়ে যায়, আমি চলে আছি ( ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী স্যারের হাসপাতালে, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে এমন একজন অভিভাবক দিয়েছেন যিনি নিজের কথা চিন্তা না করে আগে গরীব মুসলিম/ নওমুসলিমদের পিছনে সাহায্যের হাত বাড়াতে থাকেন,,যিনি অন্যায়কে কখনো প্রশয় দেননি দিবেন ও না, আল্লাহ সেই অভিভাবক( ডাঃ মোঃ ইউসুফ আলী স্যারকে নেক হায়াত দান করেন,,
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সোবাহানু তায়ালা আমাকে ধৈর্য্য ধরে রাখার তৌফিক দান করেছেন, আলহামদুলিল্লাহ সেই ধৈর্য্য ধরে রাখার ফলাফল আমাকে আল্লাহ দিয়েছেন,

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন... 😢পরিস্থিতি ভয়াবহ, আখেরি জামানা দ্বিতীয় বিয়ে করায় গোয়াইনঘাটের ঢেমি গ্রামে মাওল...
19/10/2024

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন... 😢
পরিস্থিতি ভয়াবহ, আখেরি জামানা

দ্বিতীয় বিয়ে করায় গোয়াইনঘাটের ঢেমি গ্রামে মাওলানা রুহুল আমিন সাহেব প্রথম স্ত্রীর হাতে নির্মমভাবে খুন হয়েছেন।
আল্লাহ তাঁর কবরকে নূরে নূরান্নিত করুন এবং জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন—আমীন।

19/10/2024

তিনি জীবনের সর্ব শেষ মুহুর্তে হাতের লাঠি দাঁড়াও বাতিলের মোকাবেলা করার চেষ্টা করেছে 😭
আল্লাহ তাকে জান্নাতের সবুজ পাখি বানিয়ে দিক আমিন

04/10/2024

Address

Jessore

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ᴡᴀʟɪᴅ ʜᴀsᴀɴ ɴᴀғɪᴢ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ᴡᴀʟɪᴅ ʜᴀsᴀɴ ɴᴀғɪᴢ:

Videos

Share