বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর
বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জানান্য তথ্য ভাণ্ডারের নাম বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর (Bangabandhu Military Museum)। পুর্বে এই জাদুঘরের নাম ছিলো বাংলাদেশ সামরিক জাদুঘর (Bangladesh Military Museum)।
বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরটি বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটারের পশ্চিম পাশে ১০ একর জমিতে নির্মিত হয়েছে। যেখানে স্বাধীনতার আগে ও পরে সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন সরঞ্জামাদি উপস্থাপন করা হয়েছে। জাদুঘরটিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমান বাহিনীর জন্য নির্ধারিত গ্যালারিসহ ছয়টি পৃথক অংশ রয়েছে এবং প্রতিটি বাহিনীর গ্যালারিতে রয়েছে বঙ্গবন্ধু কর্নার।
সেই প্রাচীন অটোমানদের ব্যবহৃত ঢাল-তলোয়ার, যুদ্ধ জাহাজ থেকে শুরু করে নবাব সিরাজুদ্দৌলার সাথে ইংরেজদের পলাশীর যুদ্ধের ইতিহাস, ভাষা আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল নেতৃত্ব এবং জাত
মেট্রোরেলের অভিজ্ঞতা ...
রেপিড পাশ কার্ড না থাকলে,
মেট্রোরেলে যাতায়াত বেশ ঝামেলার৷
কবরস্থানেও মানুষের খেল তামাশা বিদ্যমান।
অভিভাবকরাই যেখানে অসচেতন,
সেখানে আসপাশের মানুষদের প্রতি আর কি অভিযোগ রাখব?
সবাই সবাইকে নিয়ে ব্যস্ত ,
আমরা এতটাই দুনিয়া মুখি যে !
মনে হয় আমরা এখানেই অনন্তকাল থাকব।
তাই নিজেকে নিয়ে ভাবনাটাই বেশী থাকে।
আপনি একটু এগিয়ে আসলে, সমাজটাও আপনার প্রতি শান্তির বাতাস নিয়ে এগিয়ে আসবে ইন শা আল্লাহ।
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্র ঢাকায় অবস্থিত একটি আন্তর্জাতিক পণ্য প্রদর্শন স্থাপনা। ১৩০৩.৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০ একর জায়গা জুড়ে এই স্থাপনাটি ঢাকা মহানগরের অদূরে পূর্বাচল এলাকায় স্থাপন করা হয়। ২০২১ সালের ২১শে অক্টোবর তারিখে স্থাপনাটি উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা।[
সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বদিকে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলংয়ের অবস্থান।
কিভাবে যাওয়া যায়
অবস্থান: সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত। সিলেট জেলা সদর হতে সড়ক পথে দুরুত্ব মাত্র ৫৬ কি.মি। সিলেট থেকে যাতায়াতঃ সিলেট থেকে আপনি বাস/ মাইক্রোবাস/ সিএনজি চালিত অটোরিক্স্রায় যেতে পারেন জাফলং এ। সময় লাগবে ১ ঘন্টা হতে ১.৩০ ঘন্টা। সিলেটে থেকে বাস, মাইক্রোবাস, সিএনজি অটোরিকশা বা লেগুনায় যাওয়া যায় জাফলংয়ে। জাফলং যেতে জনপ্রতি বাসভাড়া পড়বে ৮০ টাকা। যাওয়া-আসার জন্য মাইক্রোবাসের ভাড়া পড়বে ৩০০০-৩৫০০ টাকা। সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া পড়বে ১০০০-১২০০ টাকা। সিলেট শহরের যে কোনো অটোরিকশা বা মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড থেকে গাড়ি রিজার্ভ করে যাওয়া যাবে জাফলংয়ে।
ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের একেবারে কাছে।
বিএসএফ এর সতর্ক হুইসেল আর পর্যটকদের আনন্দ।
সব পাচ্ছেন এক ভিডিও।
জাফলং এর জিরো পয়েন্ট আর ডাউকি সীমান্তের চুম্বক অংশ৷
ঘুরে আসলাম সুন্দরবন।
কেমন দেখায় সুন্দরবনের ভিতরে ?
#SundarbanTourPackage #sundarbantour
নয় গম্বুজ মসজিদ -
মসজিদের শহর বাগেরহাটের ঠাকুর দীঘির পশ্চিম পাড়ে এবং খানজাহান (রঃ) এর সমাধির দক্ষিণ-পূর্বে ঐতিহাসিক নয় গম্বুজ মসজিদ (Nine Dome Mosque) অবস্থিত। ১৫ শতাব্দীতে নির্মিত বর্গাকৃতির এই মসজিদের প্রতিটি দেয়ালের দৈর্ঘ্য ১৫.২৪ মিটার এবং পুরুত্ব ২.২৩ মিটার। মসজিদের ছাদে রয়েছে নয়টি অর্ধ বৃত্তাকার গম্বুজ। গম্বুজগুলোকে স্থায়িত্ব প্রদানের জন্য মসজিদের অভ্যন্তরে চারটি বিশেষ স্তম্ভ রয়েছে। মসজিদের পূর্ব, উত্তর ও দক্ষিণ দিকের দেয়ালে ৩টি করে প্রবেশ পথ প্রত্যক্ষ করা যায়। আর পশ্চিম দিকের দেয়ালে আছে ৩টি সুদৃশ্য মিহরাব।
কেন্দ্রীয় মিহরাবটি অপেক্ষাকৃত বড় হলেও প্রতিটি মিহরাবই পোড়ামাটির ফুল, লতা-পাতার অলংকরণে অলংকৃত। নয় গম্বুজ মসজিদের চার কোণ গোলাকার টারেট, ইটের নকশায় আটটি বন্ধনী দ্বারা পরিবেষ্টিত। সামান্য বক্র কার্ণেশের করুকার্য খচিত নয় গম্বুজ মসজিদ খানজাহা
সুন্দরবনের অভ্যন্তরে আমরা।
কেমন দেখায় সুন্দরবনের ভেতরটা ?
মাতুয়াইলে পুলিশ - বি এন পি মুখোমুখি অবস্থান আর সং*ঘর্ষের চিত্র ।
টিয়ারশেলে আহত সাংবাদিক সমাজ।
খুলনা নিউমার্কেট আসলেই বেশ সুন্দর।
#khulnacity #khulnanewmarket
ছোট সোনা মসজিদ বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন মসজিদ। প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড় নগরীর উপকণ্ঠে পিরোজপুর গ্রামে এ স্থাপনাটি নির্মিত হয়েছিল, যা বর্তমানে বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানার অধীনে পড়েছে। সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহ এর শাসনামলে (১৪৯৪-১৫১৯ খ্রিষ্টাব্দে) ওয়ালি মোহাম্মদ আলি নামে এক ব্যক্তি এই মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন।[১] মসজিদের মাঝের দরজার উপর প্রাপ্ত এক শিলালিপি থেকে এ তথ্য জানা যায়। তবে শিলালিপিতে নির্মানের সঠিক তারিখ সম্বলিত অক্ষরগুলি মুছে যাওয়ায় নির্মাণকাল জানা যায় নি। এটি কোতোয়ালী দরজা থেকে মাত্র ৩ কি.মি. দক্ষিণে। মসজিদটি মুসলিম স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন। এটি হোসেন-শাহ স্থাপত্য রীতিতে তৈরি।
মুসলিম উম্মাহর হৃদয়ের স্পন্দন মদিনাতুল মুনাওয়ারা। যারা মদিনার প্রেমে আত্মহারা তাঁদের জন্য মদিনার প্রতিটি স্থানের জন্যই রয়েছে হৃদয়ের সীমাহীন ভালোবাসা। আর সে স্থানটি যদি হয় মসজিদে নববির ভেতরের দৃশ্য। তাহলে অনুভূতি কেমন হবে!
মদিনা মুসলমানদের তীর্থস্থান, ভালোবাসার নিকুঞ্জ, আবেগের সৌধ-শিখর। কারণ পবিত্র এ ভূমিতেই জীবনের মূল্যবান ১০টি বছর কাটিয়েছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব হজরত মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি শুয়ে আছেন এই ভূমির কোলে, নীরবে নিভৃতে। মসজিদে নববির দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে সবুজ গম্বুজের নিচে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়অ সাল্লামের পবিত্র রওজা মোবারকের অবস্থান।
মদিনার মসজিদে নববি। মসজিদে নববির সবুজ গম্বুজ। মসজিদে নববির সবাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ স্থান হলো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রও
চাপাই এর বিখ্যাত খিরসাপাতের আমের বাগান।
ধোলাইখাল হাট ভরে গিয়েছে বিভিন্ন সাইজের কুরবানির গরুতে ....
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী জেলায় অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। এটি দেশের একমাত্র স্বয়ংসম্পূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় ও ডিজিটাল ক্যাম্পাস। ১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।[২] রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩৬ হাজার৷[৩] প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রেলওয়ে স্টেশন ও ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের পাশে রাজশাহী শহর থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
কুমির দেখলাম সরাসরি সুন্দরবনে -
সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলির অন্যতম। পদ্মা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকার বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট ও বরগুনা জেলার কিছু অংশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুই জেলা উত্তর চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জুড়ে বিস্তৃত।[২] সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি।[৩] ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,৫১৭ বর্গ কিলোমিটার (৬৬%)[৪] রয়েছে বাংলাদেশে[৫] এবং বাকি অংশ (৩৪%) রয়েছে ভারতের মধ্যে।