Naym's Universe

Naym's Universe Where Imagination Knows No Bounds, Discover & Imagine With "Naym's Universe"
(2)

বাবার ডেড বডি নিয়ে অপেক্ষা করছে সবাই। একমাত্র রত্ন ছেলে আমেরিকায়। মস্ত ইঞ্জিনিয়ার। যেকোনো মুহূর্তে হয়তো এসে যাবেন।খালার ...
02/09/2023

বাবার ডেড বডি নিয়ে অপেক্ষা করছে সবাই। একমাত্র রত্ন ছেলে আমেরিকায়। মস্ত ইঞ্জিনিয়ার। যেকোনো মুহূর্তে হয়তো এসে যাবেন।

খালার কাছে ফোন এল, 'কোম্পানি গতকালই আমাকে অনেক উঁচু পদে প্রমোশন দিয়েছে। আসতে অক্ষম। যত টাকা দরকার পাশ বই থেকে মা তুলে নিক। খুব ঘটা করে যেন চল্লিশার ভোজন হয়। পরে আসব। দুঃখিত।'

মা কান্নায় ফেটে পড়েন। বলেন, 'খোকা। তোর কাছে বস-ই সব, বাবা কিচ্ছু না? পাড়াতে ছিঃ ছিঃ পড়ে যাবে। সবাই মুখ লুকিয়ে হাসবে। তোর অন্ধ গোলামী দেখে। যে করে হোক বাবা অন্তত চল্লিশার আগের দিন আয়।'

ছেলে বলে 'কিছু মনে কোরো না মা। দাদু যেদিন মা’রা গেলেন সেদিনও তুমি আমাকে স্কুলে পাঠিয়েছিলে জোর করে। বলেছিলে, অন্যের দিকে, কারোর দিকে না তাকিয়ে নিজের কাজ করো। এটাই উন্নতির চাবিকাঠি। তোমার শিক্ষাই তো.....।

কাঁপতে কাঁপতে মা ফোনটা ছেড়ে দিলেন হঠাৎ।😶
© #পারিবারিকশিক্ষা

কেউ ডাকলেই সাড়া দেওয়া, ন্যানো সেকেন্ডের মাথায় টেক্সটের রিপ্লাই করা এগুলো খুব সুন্দর মনের বহিঃপ্রকাশ। তবে জটিল দুনিয়ার গো...
30/08/2023

কেউ ডাকলেই সাড়া দেওয়া, ন্যানো সেকেন্ডের মাথায় টেক্সটের রিপ্লাই করা এগুলো খুব সুন্দর মনের বহিঃপ্রকাশ। তবে জটিল দুনিয়ার গোলকধাঁধায় ব্যাপারটা উল্টো, সহজেই সাড়া দিলে পাবলিক আপনাকে সস্তা ভাববে।

এখানে পশ ভাবা হয় যারা মেসেজ ঠিকমতো সীন করে না, ঠিকমতো রিপ্লাই করে না। যারা বৃহৎ অনুভূতির বিপরীতে Hae, Yeah, Okay টাইপের শর্ট ফিডব্যাক করে, তারাই পশ, তারাই এলিট ক্লাস। শেষ মেসেজটা সীন না করাকে এখানে আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে ধরা হয়।

যারা যেকোনো সম্পর্কের মূল্য দিতে জানে, দ্রুত সাড়া দেয়, বিপদে এগিয়ে আসে, ইগো না দেখিয়ে যেকোনো ঝামেলায় নিজেই সরি বলে; দিনশেষে তারাই বড্ড একা হয়। সবাই তাদের "সস্তা মানুষ" ভাবতে থাকে।

তবে এই সস্তা গোছের মানুষগুলো একবার বেঁকে বসলে, একবার পরিবর্তন হয়ে গেলে ; পুরোপুরি ধরা-ছোয়ার বাইরে চলে যায়। কেউ তাদের মন থেকে একবার উঠে গেলে, তার দিকে আর ফিরেও তাকায় না।

লেখা- আশিকুর রহমান, মনোবিজ্ঞান বিভাগ।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

29/08/2023

ফিরাউনের মৃত্যুর বর্ণনা দিতে যেয়ে জিবরাইল (আঃ) বলেন,

"পানিতে তলিয়ে যাওয়ার পর,আমি ফিরাউনের মুখে লাথি দিয়ে কাদা-মাটি ঢুকিয়ে দিতে থাকলাম। কেননা, আমি আশঙ্কা করছিলাম সে হয়তো শেষ মুহুর্তে এসে "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'' পড়ে বসবে আর আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেবেন।"

এই হাদিস থেকে আল্লাহর সাথে জিবরাইল (আঃ) সম্পর্কের একটা চমৎকার দিক উপলব্ধি করা যায়।

জিবরাইল (আঃ) আল্লাহ তা'আলার সবথেকে নিকটবর্তী ফেরেশতা হওয়ায় আল্লাহর ক্ষমাশীলতা সম্পর্কে তিনি খুব ভালো করে জানেন।

তিনি এ ও জানেন, ফিরাউনের ঔদ্ধত্য যত বড়ই হোক না কেন, আল্লাহর দয়া ও ক্ষমাশীলতা তার থেকেও অনেক বড়ো।
'আলহামদুলিল্লাহ'
( সুনান আত তিরমিজী: ৩১০৭)

1.. মেয়েটা  বাস ভাড়া দিতে ব্যাগ খোলার সাথে সাথে ব্যাগ থেকে সিগারেটের প্যাকেট টা টুক করে পড়ে গেলো।আশে পাশের মানুষের ভ্রু ...
29/08/2023

1.. মেয়েটা বাস ভাড়া দিতে ব্যাগ খোলার সাথে সাথে ব্যাগ থেকে সিগারেটের প্যাকেট টা টুক করে পড়ে গেলো।
আশে পাশের মানুষের ভ্রু কুচকে তাকালো। এক জন বলেই বসল "কি যুগ পড়ল মেয়েরাও ব্যাগে সিগারেট নিয়ে ঘোরে।"
কেউ জানেনা বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় মেয়েটা ছোট ভাইকে সিগারেট খাওয়ার জন্য থাপ্পড় মেরে সিগারেটের প্যাকেটটা নিজের ব্যাগে রেখেছিলো। রাস্তায় ফেলে দেবে ভেবেছিল কিন্তু বাস এসে যাওয়ায় ভুলে গেছে।

2.. 40 বছর বয়সী একটি লোক নাইটে ক্লাশ করতে কলেজে এসেছে....
আশে পাশে সবাই যুবক।
একজন মন্তব্য করেই বসলো
"আঙ্কেলদের সঙ্গে আজকাল ক্লাশও করতে হয়!!"
কেউ জানেনা লোকটির বাবা অনেক আগে মারা গিয়েছে। সংসারের হাল ধরার জন্য বড় ছেলে হিসেবে তাকে তখন পড়াশোনা ছাড়তে হয়েছিলো।
এখন এই বয়সে সে আবার লেখাপড়া করার জন্য আর্থিক দিক দিয়ে সক্ষম, তাই আবার পড়াশোনা শুরু করেছে।
কারণ তার পড়তে ভালো লাগে।

3.. মহিলাটি লিপস্টিক লাগিয়ে পার্টিতে এসেছে। গতবছরই জোয়ান ছেলে রোড এক্সিডেন্টে মারা গিয়েছে।
চেনা একজন মন্তব্য করে বসলো
"শখ কি রে বাবা। ছেলেটা মারা গেছে…এসেছে লিপস্টিক ঠোঁটে লাগিয়ে!"
কেউ জানেনা। আজকের দিনেই মহিলা তার ছেলের জন্ম দিয়ে ছিলেন॥ পার্টিতে আসার আগে মা ছেলের ডায়েরি বুকে জড়িয়ে অঝোরে কেঁদে এসেছেন। ডায়রিতে যেখানে লেখা ছিলো
"আমার মা খুব সুন্দর… সাজলে মাকে অত্যন্ত সুন্দরী লাগে,আজ আমার জন্মদিন মা কিন্তু একটুও সাজেনি...ভাল্লাগেনা আমার "

4.. ছেলেটা ফুল কিনে মেয়েটার হাতে দিচ্ছিলো। পাশ থেকে একজন বলে উঠলো
"ভালোই মানিয়েছে রে!"
কেউ জানেই না মেয়েটা তার নিজের দিদি এবং মেয়েটার আজ চাকরির প্রোমোশন হয়েছে বলে ছোট ভাইয়ের সামর্থ্য অনুযায়ী ঐ ফুলটাই কেনা সম্ভব ছিলো তার পক্ষে।

5.. ছেলেটা বন্ধুদের আড্ডায় খুব হাসিখুশি। গত সপ্তাহেই তার প্রেমিকার বিয়ে হয়ে গিয়েছে।
প্রিয় বন্ধুদের মধ্যে একজন মন্তব্য করে বসলো
"এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলি সব!"
কেউ জানেই না যেদিন তার প্রেমিকার বিয়ে হলো সেদিন থেকে সে এক রাতও শান্তিতে ঘুমায় নি। শুধু কেঁদেছে।
মানুষের সামনে ভালো থাকার মিথ্যা অভিনয়ে সে আজ জয়ী।

6.. ছেলেটা খুব রোগা!
একেবারে পেংলা যাকে বলে।
একজন মন্তব্য করলো
"নেশা টেশা করে মনে হয়"
অথচ কেউ জানেই না ছেলেটা ক্যান্সার নামক ভয়াবহ রোগে ভুগছে।

এটাই আমরা। আমি, আপনি, আমরা সবাই। বদলাতে পারিনা নিজেদের কে একটু! চলুন না, চেষ্টা করি নিজেদের মানসিকতা অল্প একটু বদলাতে।।
লেখাঃ সংগৃহীত

লজ্জা লাগছে কেউ সাহায্য চাইলে আমরা ভাংতি খুঁজে পাই না.....চট্টগ্রামের বাঁশখালী থানার বাজারে একটি হোটেলে বসলাম। লক্ষ্য ছি...
28/08/2023

লজ্জা লাগছে কেউ সাহায্য চাইলে আমরা ভাংতি খুঁজে পাই না.....

চট্টগ্রামের বাঁশখালী থানার বাজারে একটি হোটেলে বসলাম। লক্ষ্য ছিলো সিংগাড়া খাবো। এই পদার্থটি আমার সহ্য হয় না। খাওয়ার সাথে সাথে এসিডিটি হয়। তবু লোভে পড়ে খাই। মাঝে মাঝে। সিংগাড়া শেষ করেই ঔষধ খাই।

আমি সব সময় হোটেল-রেস্টুরেন্টের এক কোণায় গিয়ে বসি। একটু লুকিয়ে থাকার ইচ্ছে আরকি। আমি অবশ্যই অন্তর্মুখী মানুষ।

গতকাল কোণার টেবিল ফাঁকা না থাকায় ম্যানাজারের খুব কাছের একটি টেবিলে বসলাম। তার সব কথা শুনতে পাচ্ছিলাম।

একজন বয়োঃবৃদ্ধা ভিক্ষুক এলেন। কাতর কন্ঠে বললেন, "বাবা, খুব ক্ষুধা লেগেছে। কিছু খেতে দিতে পারো?"

ম্যানেজার একটা টেবিল দেখিয়ে বললেন, "ঐ জায়গায় গিয়ে বসেন খালা।" তারপর চিৎকার দিয়ে বললেন, "খালাকে এক প্লেট খিচুড়ি দে।"

আমি মুগ্ধ হয়ে দেখছিলাম। ছোট্ট হোটেল। তেমন বেচাকেনা হয় বলেও মনে হলো না।

দুই তিন মিনিটের মধ্যেই আরো একজন বৃদ্ধা ভিক্ষুক ভিক্ষা নিতে এলেন। ম্যানেজার বললেন, "খাওয়া দাওয়া হয়েছে খালা?"

খালাকে নিশ্চুপ দেখে আগের খালার পাশের চেয়ারে বসালেন এবং তাকেও এক প্লেট খিচুড়ি দেওয়া হলো। দুই জন ক্লান্ত পরিশ্রান্ত বয়োঃবৃদ্ধাকে খেতে দেখে কী যে ভালো লাগছিলো!

এরপর আরো একজন বয়োঃবৃদ্ধা ভিক্ষুক এলেন। ম্যানাজারের সামনে দাঁড়ালেন। বললেন, "বাবা, ভিক্ষা করতে এসেছিলাম। তেমন ভিক্ষা পাইনি আজ। বাড়ি যাওয়ার ভাড়া নেই। ভাড়াটা দিতে পারো।"

ম্যানাজার বললো, "আমার তেমন বিক্রি হয়নি খালা। আপনি বরং একটু খেয়ে যান। দেখেন কেউ ভাড়াটা দিতে পারে কিনা।"

এতোক্ষণ যে বয়টি খাবার পরিবেশন করছিলো সে বললো, "খালা কয় টাকা ভাড়া লাগে বাড়ি যেতে?"
-১৫ টাকা বাবা।
হোটেল বয়টি পকেট থেকে ২০ টাকার একটা নোট বের করে খালার হাতে দিয়ে বললেন, "নেন, এটা রাখেন। একটু খিচুড়ি খেয়ে বাড়ি যান। আমি খিচুড়ি দিচ্ছি।"

হোটেল ম্যানাজার হাসতে হাসতে বললেন, "শালা যেমন ম্যানাজার, তেমন তার কর্মচারীরা! কেউ মানুষকে ফিরাতে জানে না।"

তারপর বললেন, "শোন, কোন ভিক্ষুক যেন খেতে এসে না ফিরে যায়। সবাইকে খাওয়াবি।"

আমি সব দেখছিলাম। মাথা নিচু করে বসে আছি। চোখ ঝাপসা হয়ে আসছে। মনের ভেতর তোলপাড় চলছে।

ম্যানাজারকে এক সময় কাছে গিয়ে ফিসফিস করে বললাম, "ভাই, আপনার ঐ কর্মচারী ছেলেটি সম্পর্কে আমাকে একটু বলুন তো প্লিজ। কয় টাকা বেতন দেন ওকে।"

- ব্যবসা তো তেমন চলে না ভাই। সারাদিন হোটেল খোলা। রাত নয়টা পর্যন্ত। ওকে ১২০ টাকা দিই।

- বাড়িতে কে কে আছে ওর?

- কেউ নেই তেমন। মা মারা গেছে। বাবা আরেকটি বিয়ে করেছে। ওর নানা-নানি বয়স্ক হয়ে গেছে। কোন কাজ করতে পারে না। এই ছেলেটি কাজ করে নানা-নানিকে খাওয়ায়।

আমার কাছে এবার অনেক কিছু পরিস্কার হয়ে গেল। সারাজীবন ভালোবাসা, মায়া, স্নেহ বঞ্চিত বলেই, এই ছেলেটার হৃদয় ভালোবাসা আর মায়ায় পরিপূর্ণ।

ছোট্ট ছেলেটিকে কাছে ডাকলাম। বললাম, "লেখাপড়া করেছো?"
- না স্যার।
- ঢাকার দিকে কোন কাজ ম্যানেজ করে দিলে যাবা? একটু বেশি বেতনের?

- নানা-নানি চলতে পারে না। তাদের গোসল করার পানি তুলে দিতে হয়। টয়লেটের, অযুর। খাওয়ার রান্না করতে হয়। আমি এদের রেখে যেতে পারবো না স্যার।

আরো কিছুক্ষণ কথা বলে ফিরে এসেছি। মনটা কেমন ভার হয়ে আছে। ছেলেটা সারাদিন কাজ করে একশত কুড়ি টাকা পায়। তিন জন মানুষের সংসার। কীভাবে চলে! এর থেকে সে আবার অসহায়দের দান করে!

মন খারাপ হলে আমি আল-কুরআন খুলে বসি। আজও কুরআনুল কারীম খুলতেই সূরা আল-বাকারার একটি আয়াতে চোখ আটকে গেল। "এরা নিজেদের রিজিক থেকে অসহায়দের দান করে.. "

আমি আয়াতটির তাফসীর পড়া শুরু করলাম। সেখানে লেখা, "মানুষের এমন পরিমাণ দান করা উচিত, যাতে তার নিজের খাবারে টান পড়ে।"

মনের মধ্যে তোলপাড় হচ্ছে। নিজের খাবারে টান পড়া মানে, গোশত খেতাম, দান করার কারণে এখন মাছ খেতে হচ্ছে। দুই প্লেট ভাত খেতাম এখন এক প্লেট খেতে হচ্ছে।

কী অদ্ভুতভাবে আয়াতটি আমার কাছে খুলে যাচ্ছে! তাবুক যুদ্ধের সময় আল্লাহর রাসূল মুহাম্মদ(সাঃ) বললেন, "আজ কে বেশি দান করতে পারো দেখি?"
উসমান (রাঃ) একশত উট দিয়েছিলেন। উমর (রাঃ) তার সম্পদের অর্ধেক দিয়েছিলেন। আবু বকর (রাঃ) দিয়েছিলেন এক মুষ্টি খেজুর বা একটু যব জাতীয় কিছু আর তার বাড়িতে ঐটুকু সম্পদই ছিলো।

রাসূল (সাঃ) যা বলেছিলেন তার সারমর্ম হলো, আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) দানে প্রথম হয়েছে। সে তার সম্পদের শতভাগ দিয়েছে।

আমার চোখে ইসলামের ইতিহাসের সেই সোনালী দিন, আজকের ঐ হোটেল কর্মচারী আর আল-কুরআনের আয়াত "তারা রিজিক থেকে অসহায়দের দান করে" এই বিষয়গুলো এক অসহ্য ভালোলাগার এবং পরিতাপের বিষয় হয়ে উঠলো। কী করতে পারলাম জীবনে ভাবতে গিয়ে চোখ থেকে টপ টপ করে কয়েক ফোঁটা পানি পড়লো আল-কুরআনের পাতায়। আমি তাড়াতাড়ি কুরআনুল কারীম বন্ধ করে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকলাম। আরশে আজীম থেকে আল্লাহ তায়ালাও নিশ্চয় আমার দিকে তাকিয়ে আছেন। কোন কিছুই তো তার দৃষ্টির আড়ালে নয়।

সংগ্ৰহীত লেখা।

28/08/2023

এক কানাডা প্রবাসী বাংলাদেশি আটাশ বছর বয়সে এসে বিয়ে করবেন বলে দেশে আসলেন। বাবা-মা হুলুস্থুল হয়ে মেয়ে খুজছে, মেয়ে হতে হবে বাঙালি, লম্বায় পাচ ফুট তিন থেকে পাচ ইঞ্চি। এর কম না, বেশি না। রঙ ফর্সা কিংবা উজ্জ্বল শ্যামলা, উচ্চ বংশ, পড়ালিখা অনার্স পাশ।
ষোল আনা চাই পরিবারের
তিন মাসের বাংলাদেশ ভ্রমণ, এক মাসের মাথায় মেয়ে ঠিকঠাক। ষোল আনা পেয়েছিল কিনা জানিনা, তবে ছেলের জ্বলজ্বল করা চোখ দেখে মনে হল যা চেয়েছে তার চেয়ে বেশি গুণবতী মেয়ে। আমি আগ্রহ নিয়ে দাওয়াত পাওয়ার অপেক্ষ্যা করছিলাম। দাওয়াতের উদ্দেশ্য মুরগীর রোস্ট চাবানোর জন্য না,
ষোল আনা পারফেক্ট মেয়েটাকে দেখা
কথা অনেক এগিয়েছে শুনেছিলাম, তবু কেন জানি ছেলেটা পরিবার নিয়ে কানাডায় ফিরে গেল। আমার আর মেয়েটাকে দেখা হল না। নিশ্চয় কানাডায় বড় হওয়া ছেলেটা মেম সাহেব নিয়ে জীবন কাটানোর চিন্তা করেছে।
তিনমাস পর ছেলের বাবা ফিরে এল। গ্রামের বাড়ি, জায়গা জমি কি ছিল তার আবছা মনে আছে। সেই আবছা মন নিয়ে সব বিক্রি করলেন অল্প সময়ে। সব সম্পদ ক্যাশ করে যেদিন ফিরে যাবেন, সেদিন এয়ারপোর্ট এ দেখা।
মানুষটা বুড়ো হয়ে গেছে কম সময়ে। এই বয়সে দরকার ছিল দেশে এসে ছোটবেলার বন্ধুদের সাথে চা দোকানে আড্ডা দেয়া, ডায়াবেটিক নিয়ে বউয়ের ভয়ে লুকিয়ে সন্দেশ খাওয়া, প্রতি ওয়াক্ত নামাজ শেষে দেশ কিভাবে ধংস হচ্ছে এসব আলোচনা করা। এসব না করে যাচ্ছে কানাডায় কানটুপি পড়ে পার্কের টুলে বসে থাকতে।
ভবিষ্যৎ প্ল্যানিংটাই ভুল।
বিমানের জন্য অপেক্ষ্যা করছেন দেখে জিজ্ঞেস করলাম সব সম্পদ বিক্রি করে চলে যাচ্ছেন, দেশে ফিরবেন না আর? ছেলের বিয়ে হল?
উত্তর পাইনি, অন্যমনস্ক হয়ে কি যেন ভাবছেন। তার বিমানের ঘোষণা চলছে এয়ারপোর্ট এ। আমি উঠে দাঁড়ালাম। সালাম দিয়ে আসার সময় মানুষটা আমার হাত ধরে রাখল।
"আমার ছেলে মারা যাচ্ছে বাবা। দেশে আসার পর বিয়ে ঠিকঠাক, হুট করে ছেলের পেটে যন্ত্রনার কারনে ডাক্তার দেখালাম। ছেলে যন্ত্রনায় কু কু আওয়াজ করত। দুইদিনের মাথায় জানা গেল ছেলের ক্যান্সার। বাচবে সর্বোচ্চ এক বছর। কানাডায় নিয়ে গেলাম উন্নত চিকিৎসা করাব। সেই সুযোগ নেই,
কঠিন রোগ শরীরে লুকিয়ে ছিল।
এখন দামী ওষুধ, দামী হাসপাতাল দিয়ে যতদিন বেচে থাকে। সব বিক্রি করে নিয়ে যাচ্ছি। আমার ছেলের জন্য দোয়া কর বাবা, আলৌকিক কিছু যেন হয়।"
মানুষটার বিমান ছেড়ে দিবে, লম্বা পা ফেলে চলে যাচ্ছেন। চোখে পানি নেই, হয়ত সব পানি শুকিয়ে গেছে। আমি স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম, কিছুই বলার ছিল না।
ছেলেটা এক মাসের মধ্যে মারা গেল। আলৌকিক কিছু বাঁচাতে আসেনি। আমি যেদিন তার মৃত্যুর খবর শুনেছি সেরাতে অফিস থেকে ফিরে তার ফেসবুক দেখলাম। মৃত্যুর দুদিন আগে তার শেষ স্ট্যাটাস ছিল দুই লাইনের একটা শত কোটি টাকার দামী বাক্য;
"যদি তোমার একটা সুস্থ শরীর থাকে, তবে,
খোদার কাছে আর কোন বিষয়ে অভিযোগ কর না"।

28/08/2023

বাংলাদেশে নিউটন তৈরী হয় না কেন জানেন?

📡কারণ, এখানে গোল্ডন-A+ ছাড়া আর কাউকেই ছাত্র বলে গণ্য করা হয় না।

২..এদেশে বিলগেটস তৈরী হয়না কেন
জানেন?
📡কেননা, ভার্সিটি গুলোতে ১ লাখ ছাত্রকে পরীক্ষার সুযোগ দিয়ে ১ হাজার রেখে আর বাকিদের বের করে দেয়া হয়।

৩.. এদেশে আইনস্টাইন তৈরী হয়না কেন জানেন?
📡কারণ শিক্ষার হার বাড়াতে
ছেলে, মেয়েদের মিথ্যা A+ এর স্বপ্ন দেখানো হয়।

৪..এদেশে স্টিফেন হকিং তৈরী হয়না কেন জানেন?
📡কারণ এখানে পড়ানো হয়না মোবাইল, কম্পিউটার কিভাবে তৈরি করা হয়েছে।
এখানে পড়ানো হয় মোবাইল, কম্পিউটার আবিষ্কার করেছে কে? তার জন্ম কত সালে? তার বাপের নাম কি? ১৪ গুষ্টির নাম কি?

৫..এখানে নীল আর্মস্টং তৈরী হয় না কেন জানেন?
📡কারণ আমরা পড়ালেখা করি বড় লোক হওয়ার আশায়।
জ্ঞান অর্জন করার আশায় নয়।

👉কথা গুলো শুনতে খুব খারাপ লাগলেও এটাই বাস্তব। 🙂

collected

28/08/2023

"সন্ধ্যার আগে বাসায় ফিরে আসা" ব্যাপারটা নিয়ে বর্তমান জেনারেশন মজা নিলেও, আমি আমাদের বাসার এই সান্ধ্য নিয়মের জন্য আমার বাবা মায়ের কাছে কৃতজ্ঞ।

আমার সাথে বড় হওয়া আমার বহু বন্ধু বান্ধব এখন গাজা খায়, ইয়াবা খায়। আমি যে খাই নাই, এর মূলে ছিলো ঐ নিয়ন্ত্রণ, যত যাই করো বাপু, সন্ধ্যার আগে কিন্তু বাসায় ফিরতে হবে।

আমার জীবন আমার কাছে বয়ে চলা নদীর মতো। সেখানে আমার বাবা মা ছিলেন নদীর দুই তীর। তারা দুই ধারে বাঁধ দিয়ে রেখেছিলেন, যাতে আমি সুন্দর করে সামনে বয়ে চলতে পারি। যাতে আমি কোনভাবেই উন্মাদ হয়ে নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে উপচে না পড়ি।

এতে উপচে না পড়ার আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়েছি, সত্যি। কিন্তু সর্বনাশা বন্যা হয়ে সবকিছুই ভাইঙা ফেলি নাই, এই কৃতজ্ঞতার ঋণ আমি কেমনে শোধ করি?

গুড প্যারেন্টিং, ব্যাড প্যারেন্টিং আমার কাছে খুব জটিল শব্দ মনে হয়। এইসব আমি ভালো বুঝি না। তবে এটুকু বুঝি, আব্বু আম্মুর এই শাসন, এই নিয়ন্ত্রণ না থাকলে আরো অনেকের মতোই আমার জীবনেও অনেক ভুলের সম্মুখীন হতে হতো।

টিনএজে আমারও আমার বাবা মায়ের প্রতি অন্ধ আক্রোশ ছিলো। অমুক করতে দেয় না কেন, তমুক করতে দেয় না কেন, গেম খেলতে দেয় না কেন, আড্ডা মারতে দেয় না কেন, এই কেন, কেন আর কেনর উত্তরে জেরবার আমি মনে মনে খুব অভিমান করতাম, আর ভাবতাম, আমাকে আমার মা বাবা একটুও বোঝে না।

অথচ, আজ, মাত্র ৪ বা ৫ বছর পর আইসা মনে হয়, আমাকে আমার বাপ মায়ের মতো করে আসলে কেউ বোঝেইনি!!

খুব সম্ভবত আইডিওলজির এই চেঞ্জটাকেই আমরা বড় হওয়া বলি!!
#সংগৃহীত

28/08/2023

নারী জীবনের বিস্ময়,,,,🍁🍁🍂♥️

ঈশ্বর নারীকে তৈরি করছিলেন। কিন্তু অন্য সবকিছুর তুলনায় নারীকে গড়ার ক্ষেত্রে সময় বেশি লেগেছিল।
এই কালবিলম্ব দেখে এক দেবদূত জিজ্ঞেস করে বসলেন, "হে ঈশ্বর, তুমি নারীর বেলায় এত সময় নিলে কেনো?" জবাবে ঈশ্বর বললেন, "তার সাথে কতগুলো বৈশিষ্ট্য জুড়ে দিয়েছি তা কি দেখেছো?"

>সে সকল ধরনের পরিস্থিতিকে মানিয়ে নিতে পারবে
>সে একই সাথে একাধিক শিশুপালনে সক্ষম
>তার একটি প্রেমময় চুম্বনে যেমন ক্ষতবিক্ষত হৃদয় সেরে উঠবে তেমনি ভাঙা হাঁটু বল ফিরে পাবে দৌড়নোর জন্য
>সে টানা ২৪ ঘণ্টা সেবা দিতে সক্ষম।
এতকিছু সে করবে, কিন্তু তার থাকবে মাত্র দুটি হাত।

দেবদূত বিস্মিত হয়ে বলে, "দুটি হাত মাত্র? এতো অসম্ভব। নিশ্চয় এর গঠনে বিশেষ কিছু আছে।" দেবদূত এবার নারী অবয়বের কাছে গেলো, স্পর্শ করে দেখলো।
"কিন্তু ইশ্বর, তুমি তো একে নরম কোমল করে বানিয়েছো?"
"হ্যা, সে কোমল কিন্তু আমি তাকে শক্তপোক্ত করে গড়েছি। এমনকি তুমি ধারনাও করতে পারবেনা তার সহ্যসীমা কতখানি।"
দেবদূতের আবার প্রশ্ন, "সে কি চিন্তা করতে পারে?"
- "সে শুধু চিন্তা নয়, কারণ অনুসন্ধান এবং সমাধান দিতে প্রস্তুত"

দেবদূত নারী অবয়বটিকে আরো ভালো করে পরখ করে দেখলো, "ঈশ্বর, এ তো ছিদ্রযুক্ত"।
ঈশ্বর তাকে আশ্বস্ত করে বললেন, "চিন্তা করবেনা বৎস। চোখের কোণে যে ছিদ্র দেখছো তা থেকে জল গড়িয়ে পড়বে, কখনো আনন্দে, কখনো দুঃখে, কখনো গর্বে, কখনো তীব্র যন্ত্রণায়। বক্ষ বরাবর যে ছিদ্রযুগল দেখছো তা অমিয় ধারা, যা পান করে প্রজন্মের পর প্রজন্ম বেড়ে উঠবে। আরো নিচে যে গিরিপথ দেখছো সেখানে রেখেছি হিমালয় সমান রহস্য"
দেবদূত এবার অভিভূত, "ঈশ্বর তুমি সত্যিই গুণী, এতকিছু এই একের মধ্যে সাজিয়ে দিয়েছো"
"একজন নারী তবে বিস্ময়কর বিষয়"
"হ্যা অবশ্যই নারী বিস্ময় এবং তার ভালোবাসা হবে নিঃস্বার্থ "।

দেবদূত- "তাহলে একজন নারী সবদিক থেকেই পরিপূর্ণ "
ঈশ্বর- "না, সে পরিপূর্ণ নয়, এরও একটা অপূর্ণতা আমি রেখে দিয়েছি। আর তা হলো, সে প্রতিদান চাইতে জানবেনা"।

28/08/2023

আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে যদি তোমার নিজেকে দেখে
ঠোঁটে তৃপ্তির হাসি ফোটে, তবে সেইটুকুই যথেষ্ট। কার তোমার চাপা গায়ের রঙ নিয়ে স|মস্যা, কার তোমার উচ্চতা নিয়ে খুব মাথাব্য|থা, কার তোমার নাক নিয়ে চিন্তার শেষ নেই, সেইসব গায়ে মেখে নিজের ভালো থাকা নষ্ট করার কোনো দরকার নেই। তাদের কথার হয়তো সোজা জবাব দেবে নয় এক কান দিয়ে শুনে আরেক কান দিয়ে ময়লার মতো ঝেড়ে ফেলবে।

চেহারা তোমার, নিজেকে নিজের কাছে ভালো লাগাই তোমার জন্য যথেষ্ট। আর কোনো ধর্মে আসেনি, শেষ দিবসে সৌন্দর্যের হিসাব নেয়া হবে। যেইখানে বিধাতা তোমায় এভাবে বানিয়ে খুশি, তবে সাধারণ মানুষদের মতামতে কি'বা আসে যায় বলো? যারা তোমায় নিয়ে কথা বলে না, তাদের দিকেও ভালো করে দেখো তো! খুব রূপবতী কিনা? যাদের নিজস্ব খুঁতের অভাব নেই, সেইসব মানুষেরাই আঙুল তোলায় ভীষণ দক্ষ হয়।

তুমি আকাশে ভেসে বেড়ানো মেঘদলের মতো আদুরে। পাহাড় বেয়ে গড়িয়ে পরা ঝর্ণার জলের মতো স্বচ্ছ। তুমি গভীর সমুদ্রের মতো সুন্দর। যা দেখবার মতো সুন্দর দৃষ্টি সাধারণ আট-দশ মানুষের মাঝে নেই। তাই ভুল করেও তাদের কথায় কান দিও না, হারিয়ে যেও না তাদের সাথে অভিমান করে। তুমি বাঁচবে নিজের জন্য, গুছিয়ে চলবে নিজেকে আনন্দ দিতে, প্রজাপতির মতো ফুরফুরে থাকবে সবসময়। তুমি তোমাতেই অসাধারণ।
#সংগৃহীত

28/08/2023

_____জাহান্নাম.! 😥😭

বিনোদনের পোস্ট তো সব সময় পড়েন এবং করেন _এটাও একটু পড়ুন এবং ভাবুন

- রাসুল (সাঃ) একদিন জিবরাঈল (আঃ) কে বললেন,আপনি যতোবার আমার নিকট এসেছেন, ততোবার-ই আপনার কপালে শোক ও দুশ্চিন্তার ছাপ ছিলো. এর কারণ কী.?

- জিবরাঈল (আঃ) রাসুল (সাঃ) এর প্রশ্নের জবাবে বললেন জাহান্নাম সৃষ্টির পর থেকে আমার ঠোঁটে কখনো হাসি ফুটেনি। জাহান্নাম কেমন হবে.?

১। জাহান্নামের গভীরতা এমন যে, এর মুখ থেকে একটি পাথর ফেলে দিলে, জাহান্নামের তলদেশে পৌছাতে ৭০ বছর সময় লাগে। বিচারের দিন জাহান্নাম কে ৭০ হাজার শিকল দ্বারা টেনে আনা হবে, যার প্রত্যেক শিকল ৭০ হাজার ফেরেশতাবহন করবেন।

২। জাহান্নামে চাঁদ এবং সূর্যকে নিক্ষেপ করা হবে আর জাহান্নামে তা অবলীলায় হারিয়ে যাবে।

৩। জাহান্নামবাসীদের শরীরের চামড়া ১২৬ ফুট পুরো করেদেওয়া হবে যাতে করে আযাব অত্যন্ত ভয়াবহ হয়, তাদের শরীরে আরও থাকবে তিল যার এক একটি উহুদ পাহাড়ের
সমান।

৪। প্রতিদিন জাহান্নামের আযাব পূর্বের দিন থেকে আরও তীব্রআর ভয়াবহ করা হবে।

৫। জাহান্নামের খাদ্য হবে কাঁটা যুক্ত গাছ আর পানীয় হবে ফুটন্তপানি,পুঁজ ও রক্তের মিশ্রণ এবং উত্তপ্ত তেল।এরপরও জাহান্নাম বাসীর পিপাসা এতো বেশী হবে যে তারা এই পানীয় পান করতে থাকবে।

৬। জাহান্নামের এই ভয়াবহ কল্পনাতীত আযাব অনন্তকাল ধরে চলতে থাকবে, জাহান্নাম বাসীরা এক পর্যায়ে জাহান্নামের দেয়াল টপকিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাদেরকে লোহার হাতুড়ি দ্বারা আঘাত করে ফেলে দেওয়া হবে।

- হে আল্লাহ, আমাদেরকে আপনি জাহান্নাম থেকে হেফাজত করুন।
এবং সকল ফেতনা থেকে হেফাজত করুন। আমিন 🤲😭😭

28/08/2023

আজ পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে হঠাত বেঞ্চে একটা লেখা চোখে পড়লো।

"Life is not a bad story, maybe you are going through a bad chapter. Best of luck. I am so proud of you."

যে লিখসে সে জানেনা আসলে সে আমার কনফিডেন্স কতখানি বাড়ায় দিসে। এখন থেকে আমি যতবার ভে"ঙে পড়বো আমার ততবার এই লাইনটা মনে পড়বে। মনে মনে অনেকবার থ্যাংক ইউ বলসি আর অনেক দোয়া করসি তার জন্য।❤️

28/08/2023

সফলতা VS সমাজ..!

সফলতাঃ-
আমি SSC তে GPA 5.00 পেয়েছি।
সমাজঃ-
ভালো, তবে এ আর এমন কিছু-না। আমার অমুক ভাইয়ের ছেলে, আমার অমুকের
মেয়েও তো পাইছে। ভালো একটা কলেজে চান্স পেয়ে দেখাও।

সফলতাঃ-
আমি নটরডেম কলেজে
চান্স পেয়েছি।
সমাজঃ-
কত জনকে-ই তো দেখলাম ঢাকায় গিয়ে নষ্ট হয়ে গেছে।

সফলতাঃ-
আমি HSC তে GPA 5.00 পেয়েছি।
সমাজঃ-
তাতে এমন কি ? এবার মেডিকেল, বুয়েট, ঢাবি-তে চান্স পাও কি-না দেখ। কত দেখলাম GPA 5.00 পাওয়া ছাত্র কোথাও চান্স পায়-না।

সফলতাঃ-
আমি ঢাবিতে চান্স পেয়েছি, পদার্থবিজ্ঞানে।
সমাজঃ-
মেডিকেলে, বুয়েটে তো আর পাইলা না। আমার অমুকের ছেলে অমুক মেডিকেলে পড়ে, তমুকের মেয়ে বুয়েটে পড়ে। পদার্থবিজ্ঞান আবার এমন কি সাবজেক্ট? কত ছেলে চান্স পেয়ে পাশ করতে পারে-না। আগে পাস কর তারপর কথা বল।

সফলতাঃ-
আমি প্রথম শ্রেণীতে সম্মানের সাথে পাশ
করেছি।
সমাজঃ-
CGPA কত ? ফার্স্ট তো আর হও নি। আমার
অমুকের ছেলে অমুক কলেজ থেকে পড়ে CGPA 3.70
পেয়েছে, আর ঢাবি থেকে পড়ে তোমার এই অবস্থা।
পাশ করে কি করেছ, চাকরি তো আর পাও নি। কত দেখলাম ঢাবি থেকে পড়ে বেকার ঘুরছে।

সফলতাঃ-
আমি চাকরি পেয়েছি।
সমাজঃ-
BCS ক্যাডার তো আর হওনি। যে বেতনের চাকরি, তার থেকে গার্মেন্ট্সে কাজ করা ভালো ।

সফলতাঃ-
আমি BCS ক্যাডার হয়েছি।
সমাজঃ-
তাতে কি হয়েছে ? পুলিশ/প্রশাসন তো আর পাও নাই, মাস্টার হইছো।

সফলতাঃ-
আমি প্রশাসন ক্যাডার পেয়েছি।
সমাজঃ-
পলিটিক্যাল লিডারের কাছে তো তুমি কিছুই না, তো লাভ নাই! সো লিডার হও।

অবশেষে একদিন আমি মারা গেলেও সমাজ
বলবেঃ "মরেছে তো কি হয়েছে ? প্রতিদিনই তো কতো মানুষ মারা যাচ্ছে....!"

হুম, এটাই আমাদের সমাজ। প্রতিযোগিতামূলক সমাজ। তাই সমাজের মানুষের কথায় কান না দিয়ে নিজেকে সফলতার শীর্ষে তুলুন।🙂🙂🙂👨🏽‍🎓👨🏽‍🎓👨🏽‍🎓

28/08/2023

ওই যে কথায় আছে না, "কুড়িতেই মেয়েরা বুড়ি।" কথাটা আসলেই সত্য। বিশ পার হওয়ার পরেই বাবা-মায়েরা তাদের দায়িত্ববোধ থেকেই মেয়ের বিয়ের জন্য উঠে পড়ে লাগে। তেইশ পর্যন্ত ততোটা পেরেশানি না হলেও পঁচিশ পার হওয়ার পরেই বিয়ে না হওয়া মেয়েটা যেনো তাদের গলায় কা'টার মতো আটকে থাকে। না পারে বের করে দিতে আর না পারে গিলে ফেলতে।

শুধু ছেলেরাই টিউশনি করিয়ে নিজের স্যা'ন্ডেল ক্ষ'য় করে না। মেয়েরাও করে। মেয়েরাও পড়ন্ত বিকালের সৌন্দর্য থেকে মুখ ফিরিয়ে, তার কাছে পড়তে থাকা বাচ্চাটার খাতার ভু'ল খুঁজতে ব্যস্ত হয়। নীল শাড়ির সাথে সাদা ব্লাউজ পড়ে নিজেকে আকাশ আকাশ লাগার ব্যাপারটাকে গলা টিপে মে'রে ফেলতে তারাও জানে।

বাবার রিটায়ার্ডের পরে পরিবারের বড় মেয়েটাকেই সংসারের হাল ধরতে হয়। কারো প্রেয়সী হওয়ার হাজারটা সুযোগকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে ওই মেয়েটা দিব্যি জানে। পরিবারের দুশ্চিন্তায়, রাতে না ঘুমিয়ে কেশবতী মেয়েটার চুলগুলো এখন ইতিহাস মাত্র। সাথে মানুষের কা'টু কথা তো আছেই।

বলছি না মেয়েরা ধোয়া তুলশী পাতা। আবার সব মেয়েরাই যে খা'রা'প এমনটাও কিন্তু নয়। তাই সবাইকে এক চোখে দেখাটা বো'কা'মো ছাড়া আর কিছুই না। মেয়েরাও সেক্রিফাইস করতে জানে। চারপাশে কিছুটা চোখ বুলিয়ে দেখলেই সেটা নি'খুঁত ভাবে এমনিতেই খুঁজে পাওয়া যায়। আর যে মেয়েগুলো এমন হাজারটা সেক্রিফাইসে ভরপুর, তাদের আত্মসম্মানটা তাদের ভালোবাসা থেকেও সহস্র গুন বেশি। এদের একটু সম্মান করুন, দেখবেন এরা আপনাকে কয়েকগুন বেশি সম্মান ফিরিয়ে দিবে।

28/08/2023

#চমৎকার_একটি_ঘটনা 😌

জিবরাইল (আ:) আল্লাহ তায়ালাকে একদিন জিজ্ঞেসা করলেন, আল্লাহ আপনি সবচেয়ে বেশি খুশি হন কিসে?

আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন আমি সবচেয়ে বেশি খুশি হয় তখন, যখন আমার বান্দা আমাকে সিজদা করে। অতঃপর জিবরাইল (আ:) আল্লাহ কে সিজদা করলেন ৩০ হাজার বছর ধরে। জিবরাইল (আ:) মনে মনে খেয়াল করলেন আমার থেকে এত বড় দামি সিজদা দুনিয়ায় আর কেউ করতে পারবে না আল্লাহ তায়ালা নিশ্চয়ই আমার প্রতি খুশি হবেন।

জিবরাইল (আ:) আল্লাহ তায়ালার দিকে মতাজ্জির হয়ে রইলেন। কিন্তু আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে কোন সংবাদ জানানো হলো না। জিবরাইল (আ:) আল্লাহ তায়ালা কে জিজ্ঞেসা করলেন?

আল্লাহ আমি যে এত বড় সিজদা করলাম আপনি কি আমার সিজদার প্রতি খুশি হন নাই। আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন আমি তোমার প্রশ্নের জবাব দেবো। তার আগে তুমি একটু আমার আরশে আজিমের দিকে তাকাও। জিবরাইল (আ:) তাকিয়ে দেখলেন আল্লাহর - কুদরতি নূর দ্বারা লিখা রয়েছে _ " লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ "।

জিবরাইল (আ:) আল্লাহ তায়ালা কে জিজ্ঞেসা করলেন!! হে আল্লাহ, আমার সিজদার সঙ্গে ওই কালেমার কি সম্পর্ক?

আল্লাহ তায়ালা বললেন ও জিবরাইল আমি আল্লাহ এই দুনিয়া তৈরি করব। ওই দুনিয়ায় মানবজাতি ও জ্বীন জাতি হেদায়েতের জন্য লক্ষাধিক নবী ও রাসুল কে পাঠাব।

সর্বশ্রেষ্ট ও সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) কে পাঠাব। ওই নবীর উম্মতের উপর আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করব। আর প্রতি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে ১৭ টা রাকাত আমার জন্য ফরজ করব। প্রত্যেক টা রাকাতের মধ্যে দুটি করে সিজদা হবে। আর প্রত্যেকটা সিজদার মধ্যে তিনবার করে " সুবহানা রাব্বিয়াল আলা " পাঠ করবে।

জিবরাইল তুমি জেনে রাখো আমার ওই মাহাবুব নবীর উম্মত যখন সিজদায় গিয়ে "সুবহানা রাব্বিয়াল আলা" বলে আমাকে ডাক দিবে। জিবরাইল তুমি ৩০ হাজার বছর সিজদা করে যে নেকি পেয়েছো। আমি আল্লাহ আমার বান্দর আমল নামায় তার থেকে ৪০ হাজার গুন বেশি নেকি লিখে দিব।

সুবহানাল্লাহ্🖤

28/08/2023

একটা মেয়েকে নিয় লেখা,,অনেক দিন ধরে তার জীবনি নিয়ে লিখতে বলছে!
নামটা উল্লেখ করা নিষেধ,,,,!!!

আমি সেই মেয়ে -
যে শব্দের জড়তায় আটকে গিয়ে কথা বলতে ভয় পেতো। ভয় পেতো অনড়গল কথা চালিয়ে যাওয়াকে।

আমি সেই মেয়ে -
যে বোকাশোকা খুব সাধারণ জীবন চালাতো। পায়ের তলার জুতা খুলতেও মায়ের অনুমতি নিতো।

আমি সেই মেয়ে -
যে নিজের ইচ্ছাটাকে কখনো কাউকে বলতে পারে নি। নিজের উপর চাপিয়ে দেওয়া বোঝা বয়ে নেওয়ার অক্ষমতা থাকলেও বলতে পারে নি, "আমি আর পারছি না।"

আমি সেই মেয়ে -
যে চলে যাওয়া প্রেমিকের স্মৃতি নিয়ে নিজেকে রোজ পুড়িয়েছি। পুড়িয়েছি নিজের সুখ, নিজের অস্তিত্ব।

আমি সেই মেয়ে -
যে বাইরের জগৎ থেকে নিজেকে আটকে রেখে নিজের স্থান দিয়েছিলো, ঘরের সবচেয়ে অন্ধকারের কোণে। অন্ধকারকে ভালোবেসে নিজের নাম রেখেছিলো 'অমানিশা'।

হ্যাঁ, আমিই সেই মেয়ে!
যে এখন কথা বলতে হাত বাড়িয়ে দেয়। মুগ্ধ হয়ে শোনে নিজেকেই। মায়ের অবাধ্য হয় নি, তবে এখন নিজের ইচ্ছারও মূল্য দেই। এখন আর ছেড়ে যাওয়ার মানুষের নামে আফসোসের গল্প করি না। নিজেকে ধরে রাখি না। মুক্ত করেছি অমানিশা থেকে। নাম পাল্টে নিজের নাম দিয়েছে 'সূর্যকুমারী'।

এখন আমি রোজই জ্বলি!
নিজের জন্য, নিজের ভালোর জন্য, নিজের সুখের জন্য।

28/08/2023

একটু খেয়াল করলে দেখবেন, যেই মেয়েটি শাড়ি পরে ফেসবুক দাপিয়ে বেড়াত, ছুঁতো খুঁজতো শাড়ি পড়ার, হঠাৎ সে অন্যমনস্ক হয়ে গেছে। তাকে আর সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখা যায় না।

ঘন্টায় ঘন্টায় পোস্ট করে যে মানুষদের বিরক্ত করত, আজকে তাকে আর পাওয়া যায় না। সপ্তাহ পেরিয়ে মাস, তার একাউন্ট থেকে আর, নতুন পোস্ট হয় না।

ফ্রেন্ড লিস্টের সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটি যে, কারনে-অকারনে অনেক গুলো স্টোরি দিত, আজকে সে বিয়ে করে বাস্ততম সময় পার করছে। অকারনে আর সময় নষ্ট করে না।

দিনের চব্বিশ ঘন্টায় যে ছেলেটির পাশে সবুজ বাতি জ্বলতে দেখা যেত। আজকে তাকে আর ফেসবুকে দেখা যায় না। পরিবারের বোঝা বহনে ব্যস্ত সে।

এমন কতোশত মানুষ আছে, যাদের সঙ্গে একদিন কথা না হলে মন ছটফট করত। আজ তারা হয়তো ব্লক লিস্টে, নতুবা ভিড়ের মাঝে সে পুরানো আইডি আর খুঁজে পাওয়া যায় না।

গল্পগুলো এমনই। হুট হাট অনেক কিছু বদলে যায়। সে মানুষ গুলোর কথা, একটা সময় ভুলে যাই। অকারনে কোনো একদিন মনে পড়ে। আইডি ভিজিট করে ম্যাসেজ লিখলেও, তা সেন্ট করা হয় না। ওটুকুই, ওখানেই তাদের গল্প শেষ। সময় সবকিছু বদলে দেয়।🖤

মেয়েটার সাথে ছেলেটার সাত বছরের রিলেশন ছিল। মেয়েটা আমাদের ডিপার্টমেন্টেই পড়তো। নাম মোহনা।ভাইয়ের নাম ছিল শামস। আমাদের হলেই...
28/08/2023

মেয়েটার সাথে ছেলেটার সাত বছরের রিলেশন ছিল। মেয়েটা আমাদের ডিপার্টমেন্টেই পড়তো। নাম মোহনা।

ভাইয়ের নাম ছিল শামস। আমাদের হলেই থাকতেন। তিন ব্যাচ সিনিয়র। উনাকে কোনদিন হাসি ছাড়া দেখিনি। এত ভদ্র ছেলে পুরো ক্যাম্পাসে পাওয়া দুষ্কর ছিল। মেয়েটাকে ভালোও বাসতেন পাগলের মতো। প্রায়ই দেখা যেতো ক্যাম্পাসে হাতে হাত রেখে হেটে চলেছেন দু'জনে। আমাদের চোখে চোখ পড়তেই অবশ্য হাত ছেড়ে দিয়ে লাজুক হাসি দিতেন শামস ভাই!
মাঝে মাঝেই রাত তিনটা-চারটায় ঘুম থেকে উঠে দেখতাম, হলের করিডোরের এক কোনায় দাঁড়িয়ে ভাই তখনও গুজুর গুজুর করেই চলেছেন!

একটা চাকরির অভাবে সেই সম্পর্কটাই বদলে গেল কী ভীষণভাবে!

ততদিনে ভাইয়ের মাস্টার্স পাস করা শেষ। চাকরি পাচ্ছেন না বলে হলে থেকে গিয়েছিলেন আরও দেড় বছরের মতো। মেয়েটা ছেড়ে চলে গিয়েছিল মাস্টার্স শেষের এক বছরের মাথায়। যাবেই না বা কেন, সুন্দরী মেয়ে, বাসায় বিয়ের প্রস্তাব এসেছে, সেই ছেলে আবার প্রসাশনের ক্যাডার।

→যাওয়ার আগে মেয়ে বলে গিয়েছিল, "চাকরি পাও না, যোগ্যতা নেই, তো প্রেম করতে এসেছিলে কেন?"

ব্রেকাপের পর ভাই প্রায়ই আমার রুমে আসতেন সিগারেট খেতে। হাতে সব সময় কোনো না কোনো বিসিএসের বই থাকতই। ঘন্টার পর ঘন্টা ধোঁয়া ছাড়তেন আর মাঝেমাঝে উনার জীবনের গল্প বলে চলতেন। বাড়ির রান্না ঘরের কোণাটা ভেঙে পড়েছে, বড় বোনটার বিয়ের বয়স হয়ে গিয়েছে, বাপ আবার পেনশনে গেছে এই বছর ইত্যাদি। মাঝেমাঝে কথা বলা বন্ধ করে সিলিং ফ্যানের দিকে তাকিয়ে থাকতেন। কি যেন ভাবতেন। হয়তো সে ভাবনা আমাদের ধরা-ছোঁয়ার বাইরে!

মাস্টার্সের দেড় বছরের মাথায় শামস ভাইকে হল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। বের করে দিয়েছিল তাঁরাই, যারা শামস ভাইয়ের হেল্প পেতে পেতে এতদূর এসেছে, যাদের হলে ব্যবস্থা করে দেয়েছিলেন শামস ভাই নিজেই।

যেদিন বেরিয়ে যান, অঝোর ধারায় চোখ থেকে পানি পড়ছিল। ভার্সিটিতে ক্লাস সেরে এসে দেখি, ভাই বের হয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আমাকে দেখে চোখে পানি নিয়ে অনেক কষ্টে একটা হাসি দিয়ে বলেছিলেন, "আর যাই করিস, প্রেম করতে যাস না ভাই। জীবনটা ছাই বানিয়ে দেবে। "কথাটা কাগজে লিখে দেয়ালে টানিয়ে রেখেছিলাম!

উপরের কথাগুলো প্রায় বছর-দশক আগের।

ইমিগ্রেশন সংক্রান্ত একটা কাজে বহুদিন ধরে চেষ্টা করছিলাম কোনো এক কাষ্টমস অফিসারের সাথে যোগাযোগ করতে, বিষেশত, ভার্সিটির কোনো বড় ভাইয়ের সাথে। তাহলে হেল্প বেশি পাওয়া যাই। খুঁজ খবর নিয়ে যা জানতে পারলাম, মাথা ঘুরে যাবার উপক্রম হলো। শামস ভাই এখন ঢাকা এয়ারপোর্টের নামী-দামী কাষ্টমস অফিসার!

সময় করে একদিন গেলাম ভাইয়ের অফিসে। চকচকে সেক্রেটারিয়েট টেবিলের একপাশে বসে ছিলেন ভাই, আমাকে দেখে বিশাল এক হাসি দিয়ে এগিয়ে এসে বুকে বুক মেলালেন। একথা সেকথার পর উঠল, সংসার জীবনের কথা। বললাম, বিয়েটা করিনি এখনো, বোহেমিয়ান জীবনই ভালো লাগছে। ভাইয়ের কথা জিজ্ঞেস করতে বললেন, বিয়ে করেছেন। একটা ফুটফুটে বাচ্চাও হয়েছে। ভাবী আবার সলিমুল্লাহ মেডিকেলের ডাক্তার।

অনেকক্ষণ যাবৎ মনের সধ্যে একটা কথা বাজছিল; শেষ পর্যন্ত জিজ্ঞেস করেই ফেললাম, "মোহনার কথা মনে পড়ে না, ভাই?" বেশ বড়সড় একটা হাসি দিয়ে বললেন, "নারেহ। জীবনে যা চেয়েছিলাম, তাঁর চেয়ে অনেক বেশি পেয়ে গিয়েছি। এখন আর এই সব ছোটখাট চাওয়াগুলো পাত্তা পায় না।"

জিজ্ঞেস করলাম, "মোহনার আর কোনো খবর পাননি?" কিছুক্ষন চুপ থেকে বললেন, "শুনেছিলাম বছরখানেক আগে ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে। এরপর আর কোনো খবর পাইনি।"

ভাইয়ার গাড়িতে এক সাথে ফেরার পথে ভাইয়ের বলা একটা কথা প্রায়ই কানে বাজে "লাইফে কাউকে ঠকাস নারেহ। লাইফ কাউকে ছাড় দেয় না, প্রতিশোধ নিয়েই ছাড়ে। রিভেঞ্জ অফ নেচার!"

সত্যিই, লাইফ কী ভীষণভাবে রং পাল্টায়!

#সংগৃহীত

27/08/2023

Where Imagination Knows No Bounds, Expand Your Universe of Possibilities, Discover & Imagine With Naym's Universe

Address

Jamalpur Sadar Upazila
2000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Naym's Universe posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Nearby media companies


Other Jamalpur Sadar Upazila media companies

Show All