Rezaul360

Rezaul360 Hi! I am Rezaul Karim. I am a MERN Stack web programmer and web designer I am a MERN Stack web programmer and web designer. I love learning new things.
(3)

I have about five years of work experience in this field. If I were to describe myself in one sentence, it would be "I'm a speed learner." I started my coding journey in 2017. Coding is a passion for me. I love to code all day, I

feel proud of me when my code works. My vision is to teach programming to all people for free and make the world a better place. And I will prove that learning money is not a problem.

26/01/2024

আমার কাছে জীবন একটা বইয়ের মতো।
বই যেদিন থেকে পড়া শুরু হয় সেদিন থেকে শেষ হওয়ার পথে যাত্রা করে।
মানুষ যেদিন জন্ম গ্রহণ করে সেদিন থেকে মৃত্যুর পথে যাত্রা করে।
বইয়ের প্রত‍্যেকটি বিষয় ভালো লাগে না তাই বলে ছিড়ে ফেলে দিতে পারি না।
জীবনে সবাই কে ভালো লাগে না তাই বলে তাদেরকে জীবন থেকে বের করতে পারি না।
বইয়ের কিছু বিষয় চিরকাল মনে থাকে,
আমাদের জীবনে এমন কিছু মানুষ থাকে যাদের চিরকাল মনে থাকে।
জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে তারা আমাদের সুঃখ দুঃখের অংশীদার হয়,
এমন মানুষ সবার জীবনে থাকে না,
যারা এমন মানুষ পায় তারা সত‍্যি ভাগ্যবান, অনেক ভাগ্যবান।

13/01/2024

ফ্রিল্যান্সিং যেমন প্রচুর সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে, তেমনি অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে বেশ কিছু বাধার সম্মুখীন হতে হয়।
এর কোন বাধাধরা সময় নেই, যেকোন সময় কাজ আসতে পারে, আবার নাও আসতে পারে।
তাই এমনও হতে পারে যে, কোন মাসে বিশাল অংকের পারিশ্রমিক পেলেও, পরের মাসেই সে পারিশ্রমিকের পরিমাণ একেবারে কমে গেল।
অনেকসময় ক্লায়েন্ট পারিশ্রমিক দিতে দেরি করে, নানা সমস্যা করে।
আবার, আউটসোর্সিং ব্যাপারটা আমাদের দেশে স্বীকৃত না পেশা হিসেবে।
তবে আশার কথা হলো, এখন দৃষ্টিভঙ্গিটা একটু হলেও পাল্টাচ্ছে।
বাঙ্গালি ফ্রিল্যান্সাররা সাধারণত ডাটা এন্ট্রি, লেখালেখি, ওয়েব ডিজাইনিং, মাল্টিমিডিয়া আর কন্টেন্ট বানানোর কাজ করে থাকেন।
এগুলো অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার, কিন্তু সবচেয়ে লাভজনক কাজ হলো ওয়েব ডেভেলপিং আর সফটওয়্যার ডেভেলপিং।
এই জায়গাটাতে বাংলাদেশ এখনো একটু হলেও পিছিয়ে আছে।
এজন্যে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের দক্ষতা বাড়াতে হবে, কারণ:বাঙ্গালির অনেক দুর্নাম।
তারা আলসে, কর্পোরেট দুনিয়ার পাংকচুয়াল লোকেদের সাথে তাল মেলাতে তারা বিষম খায়, নিয়মের বেড়াজালে তারা হাঁসফাঁস করে।
কিন্তু মেধার দিক থেকে তাদের কমতি কখনোই ছিলো না।
আর এজন্যেই ফ্রিল্যান্সিং আলসে বাঙ্গালিদের এনে দিয়েছে দারুণ এক সুযোগ- নিয়মের মাঝে বাধা না পড়ে, নিজের মেধাকে নিজের মতো করে কাজে লাগিয়ে অর্থোপার্জন করা।
দরকার নেই বাধাধরা নটা-পাচটা চাকুরি, দরকার নেই কর্পোরেট রোবট হবার!
নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে আউটসোর্সিং করেই কিন্তু সুন্দর একটা ভবিষ্যৎ পাওয়া সম্ভব!
বাঙ্গালী করবে বিশ্বজয়।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বললে আগে বলতে হবে এর বাজার কতটা বড়।
আপনি জেনে অবাক হবেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের মার্কেট সাইজ প্রায় ১.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং দিন দিন এটা বেড়েই চলেছে।
বাংলাদেশেও ৫-৬ লাখ তরুণ ফ্রিল্যান্সিংয়ের সাথে জড়িত।
এখন কোম্পানি গুলো পার্মানেন্ট লোক হায়ার না করে ফ্রিল্যান্সারদেরকে দিয়ে কাজ করিয়ে দিচ্ছে এতে কোম্পানি গুলো লাভবান হচ্ছে।

07/01/2024

আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তির এই প্রতিযোগীতার বিশ্বে প্রচুর সুযোগ রয়েছে চাকরীর বাজারে কিন্তু তার পরেও দেশে প্রতিনিয়ত বেকারত্বের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবার একটি অন্যতম কারণ হচ্ছে Soft Skill ও Hard Skill এর এর অভাব। শিক্ষার্থীরা শুধু মাত্র সার্টিফিকেট কেন্দ্রীক পড়াশোনার কারণে তারা চাকরী বাজারে পুরোপুরি সার্টিফিকেট নির্ভর হয়ে পড়ছে যার ফলে তারা তাদের কাংক্ষিত Career গড়তে পারছে না।
আর এখনকার সময় শুধু মাত্র সার্টিফিকেট যথেষ্ট নয় কোন একটি কোম্পানীতে নিজের যোগ্যতা প্রমানের জন্য। সার্টিফিকেটের পাশাপাশি এখন প্রতিটি শিক্ষার্থীদের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি দরকার সেটিই হচ্ছে Soft Skill ও Hard Skill।

যে সকল ছেলে-মেয়েদের মাঝে এই Skill গুলো রয়েছে, তারা খুব সহজেই তাদের এ সকল Skill গুলোর স্বমন্বয় সাধন করে একটি সঠিক Career পরিকল্পনা তৈরী করতে পারে।
অতঃপর সঠিক পদ্ধতিতে চাকরীর আবেদন ও কোম্পানী গুলোর সামনে নিজেদের যোগ্যতাকে সঠিকভাবে প্রমাণের মাধ্যমে তারা তাদের কাংক্ষিত কোম্পানী ও পদে সফলভাবে নিজেদের Career শুরু করে সামনে এগিয়ে যেতে পারে।
আর এ কারণেই প্রতিটি শিক্ষার্থী ও চাকরীপ্রার্থীদের জীবনে Soft Skill ও Hard Skill এর গুরুত্ব অপরিসীম।

এখন অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে এই Soft Skill ও Hard Skill গুলি কী কী ?

এগুলো কিভাবে অর্জন করা যায় এবং কিভাবে তা চাকরি পাওয়ার জন্য ব্যবহার করা যায়?
বেশিরভাগ শিক্ষার্থী এবং চাকরি প্রার্থীদের এই বিষয় সম্পর্কে কোনও জ্ঞান নেই যার ফলে তারা তাদের ক্যারিয়ারকে সাফল্যের দিকে নিয়ে যেতে ব্যর্থ হয়।

প্রত্যেকটি মেয়েই তাঁর বাবার জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়। তাই তো বাবাদের কাছে তাঁর মেয়েরা হয় অমূল্য সম্পদ।
05/01/2024

প্রত্যেকটি মেয়েই তাঁর বাবার জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়।
তাই তো বাবাদের কাছে তাঁর মেয়েরা হয় অমূল্য সম্পদ।

02/01/2024

মোটিভেশনাল স্টোরি :

একজন বেকার লোক একটি বড় কম্পিউটার কোম্পানিতে টয়লেট ক্লিনার হিসাবে চাকরির জন্য আবেদন করে এবং কোম্পানির ম্যানেজারের সাথে তার একটি সাক্ষাৎকারের জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়।সাক্ষাৎকারের সময় ম্যানেজার বেকার ব্যক্তিকে বলেছিলেন: আপনাকে চাকরির জন্য সিলেক্ট করা হয়েছে।

কিন্তু আপনাকে কাজের চুক্তি এবং শর্তাবলী পাঠানোর জন্য আমাদের আপনাকে একটা ইমেল করা প্রয়োজন। বেকার লোকটি উত্তর দিল যে তার বাড়িতে কোন ই-মেইল বা কম্পিউটার নেই।

ম্যানেজার উত্তর দিলেন, "আপনার কাছে কম্পিউটার নেই, তার মানে আপনি এ্যাকটিভ নন, এবং যদি আপনি এ্যাকটিভ না থাকেন, তাহলে আপনি আমাদের জন্য কাজ করতে পারবেন না।"এই বলে মুখের ওপর দরজা বন্ধ করে দিলেন ।বিরক্ত হয়ে বেরিয়ে এসেছিল বেকার লোকটি,তাকে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল এই ভেবে।

তারপরে সে তার সমস্ত কিছু দিয়ে, 10 ডলারে 10 কেজি স্ট্রবেরি কিনেছিল এবং সেগুলি বিক্রি করার জন্য দরজায় কড়া নাড়তে শুরু করেছিল।দিনের শেষে লোকটি 20 ডলার উপার্জন করেছে।এর পরে লোকটি বুঝতে পেরেছিল যে প্রক্রিয়াটি কঠিন নয়।

পরের দিন, তিনি প্রক্রিয়াটি 3 বার পুনরাবৃত্তি করতে শুরু করলেন এবং কিছুক্ষণ পরে লোকটি ভোরবেলা থেকে চারগুণ পরিমাণ স্ট্রবেরি কিনতে বের হতে লাগল।লোকটির আয় বাড়তে থাকে যতক্ষণ না লোকটি একটি সাইকেল কিনতে সক্ষম হয়।

কিছু সময় এবং কঠোর পরিশ্রমের পরে সে প্রক্রিয়াটি অব্যাহত রাখে যতক্ষন পর্যন্ত লোকটি স্ট্রবেরি বিক্রির একটি ছোট ব্যবসার মালিক হয় তারপর একটি ট্রাক কিনতে সক্ষম হয়েছিল।

পাঁচ বছর পরে, লোকটি সবচেয়ে বড় খাবারের দোকানের মালিক হন।

লোকটি ভবিষ্যতের কথা ভাবতে শুরু করে যতক্ষণ না সে সবচেয়ে বড় বীমা কোম্পানির সাথে কোম্পানির বীমা করার সিদ্ধান্ত নেয়।

বীমা কোম্পানির কর্মচারীর সাথে একটি সাক্ষাত্কারে, কর্মচারী বলছিলেন আমি রাজি কিন্তু আমি আপনাকে বীমা চুক্তি পাঠাতে আপনার ইমেল প্রয়োজন।

“লোকটি উত্তর দিল যে তার কাছে ই-মেইল নেই এবং তার কম্পিউটারও নেই।”

বিমা কর্মচারী অবাক হয়ে জবাব দিল, আপনি পাঁচ বছরে সবচেয়ে বড় ফুড কোম্পানী প্রতিষ্ঠা করেছেন, আর আপনার ইমেইল নেই!একটি ইমেইল থাকলে কি হতো???

লোকটি তাকে উত্তর দিল আমার কাছে যদি পাঁচ বছর আগে একটি ইমেল থাকত, তাহলে আমি এখনও একটি কোম্পানিতে টয়লেট ক্লিয়ার হিসেবেই কাজ করতাম ।

গল্প সংগ্রহীত

প্রথমে দশটি বই পড়ার পর তোমার মনে হবে তুমি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বুদ্ধিমান ৷ দার্শনিক বলো পন্ডিত বলো যে কারোর সাথে তর্ক-সমা...
02/01/2024

প্রথমে দশটি বই পড়ার পর তোমার মনে হবে তুমি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বুদ্ধিমান ৷ দার্শনিক বলো পন্ডিত বলো যে কারোর সাথে তর্ক-সমালোচনা করতে পারবে ৷ রুটিনমতো জীবনযাপনে আগ্রহী হবে ৷ চা-কফির দোকান বা কোন হোটেলে গেলে, একাকী নির্জন কোন টেবিলে একটু ভাব ধরে বসতে চাইবে ৷

পঞ্চাশটি বই পড়ার পর কলম হাতে নিবে ৷ টুকটাক কিছু লেখালেখি করতে শুরু করবে ৷

দুইশত বই পড়ার পর ভাল ও খারাপ বইগুলোরপার্থক্য করতে পারবে ৷

আড়াইশ বই পড়ার পর মানুষ থেকে আরো দূরে সরে পড়বে। বাহিরের হাঙ্গামা, গান-বাজনা, নানাবিদ অনুষ্ঠান কোন কিছুই তোমার ভাল লাগবে না ৷ তুমি সদা তোমার আপন ভুবনে ডুবে থাকবে ৷ নিজের মত এমন শান্ত, পাগল একজন বন্ধু খুঁজবে ৷

সাড়ে তিনশ বই পাঠের পর তোমার মনে হবে জ্ঞানের জগতে তুমি কত মন্থর ৷ এখনো তোমার অনেক কিছু জানা বাকি আছে ৷

পাঁচশ বই পাঠের পর তুমি আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের দিকে তাকাবে ৷ তোমার তখন নিজের প্রতি অতিরিক্ত আত্মমুগ্ধতা অনুভব হবে ৷ এরপর লিখতে শুরু করবে ৷ আর ঐটা অপর এক জগত ৷ জীবনের অপর এক যাত্রা ৷

( সংগৃহীত )

২০২৩ এ যা যা শিখলাম -ইগো একটা খারাপ জিনিস। কিন্তু দুনিয়ায় কেউই তো পারফেক্ট না। তাই নিজের স্ট্যান্ডার্ড বজায় রাখতে গিয...
01/01/2024

২০২৩ এ যা যা শিখলাম -

ইগো একটা খারাপ জিনিস। কিন্তু দুনিয়ায় কেউই তো পারফেক্ট না।
তাই নিজের স্ট্যান্ডার্ড বজায় রাখতে গিয়ে কিছুটা ইগোর সাহায্য নেওয়াটা জরুরি।
ইগোই হতে পারে নিজের প্রতি ভালোবাসা বাঁচিয়ে রাখার শেষ অবলম্বন।

ছোটখাট সমস্যায় বেশি মাথা ঘামানো ঠিক নয়।
এখনই সমাধান চাই, খুব বেশি টাকা গেল, ঘুব বেশি কষ্ট করতে হল, বেজায় ঝামেলায় পড়লাম, খুব মানহানি হল _এসব ভেবে অ্যাকশন বা রিয়েকশন দেয়ার আগে ঠান্ডা মাথায় ভেবে নিতে হবে আসলেই কেমন ক্ষতি হল বা কেমন কষ্ট হল, বা কেমন গুরুত্বপূর্ণ।
দেখবেন, অধিকাংশ সমস্যাই ডাজন্ট ম্যাটার, এবং ডোন্ট কেয়ার _এ দুটি ভাবনা দিয়ে ছুঁড়ে ফেলা যায়।
ঘনিষ্ট কারো সাহায্য বা পরামর্শ নিন, কিংবা একটু সময় নিয়ে পূর্ণোদ্যমে আবার করার চেষ্টা করুন; দেখবেন আপনি সমাধানের পথে।

পাবলিক ইমেজ একটা ফ্রড প্র্যাকটিস - এটি বেশিরভাগ সময়ই হয় মানুষকে overstimate করে, নয়তো understimate একটা মানুষকে পাবলিক ইমেজ দিয়ে যাজ করাটা ঠিক নয়।

পৃথিবীতে অনেস্ট মানুষের দাম কম।
আসলেই কম যে তা নয়, ব্যাপারটা হচ্ছে, সময়ের সাথে সাথে মানুষ কৃত্রিমতার দিকে বেশি ঝুঁকেছে।
কাজেই সব জায়গায় অনেস্ট না থেকে স্মার্ট ওয়েতে চলাটাই উত্তম।
তবে বুদ্ধিমানের কাজ হবে দিসঅনেস্টিকে প্রশ্রয় না দেয়া; কারণ এর পরিণতি সদা-সর্বদা-অনেস্ট থাকার পরিণতির চাইতেও খারাপ হতে পারে।

কথায় কথায় যারা ম্যাচ্যুরিতি নিয়ে প্রশ্ন তোলে তারাই সবচাইতে ইম্যাচ্যুর ব্যক্তি।
কারণ সাধারণ মানুষ নিজেদের ব্যক্তিত্বের স্ট্যান্ডার্ড দিয়েই অন্য একটা মানুষকে যাজ করে।
একজন মানুষের আচার ব্যবহার আপনার ভালো লাগে নি, হতে পারে আপনার মন মত চলার টাইম তার নাই, হতে পারে তার মুড আজকে আপনার মত না।
৭৫০ কোটি মানুষের ৭৫০ কোটি প্রকার ব্যক্তিত্ব রয়েছে; কাজেই নিজের স্ট্যান্ডার্ড দিয়ে অন্য কাওকে যাজ করা উচিত নয়।

Self worth দুটো শব্দের খুব সুন্দর একটি জিনিস।
এটি যার আছে, তাকে কোনো কিছুই আর আটকে রাখতে পারে না। অলীক, অনর্থ, জঞ্জাটময়, ও ঘৃণ্যদের পদচারণায় ভরা পৃথিবী থেকে আলাদা হয়ে নিজের একমাত্র সত্য, অর্থপূর্ণ, সাবলীল ও পছন্দের দুনিয়ায় বিচরণ করতে পারার মত স্বাধীনতা এই self worth থেকেই আসে।

যে যাই বলুক, নিজের গতিতে অটল থাকাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
আপনি একটা অসাধারণ কাজ করছেন, তা দেখে অন্য ব্যর্থ পাঁচজনের গা জ্বলবে; তারা ডাইরেক্টলি না হোক ইনডাইরেক্টলি হাসি-ঠাট্টা বা তাচ্ছিল্য করবে নিজেদের মনকে হিংসার জ্বালা থেকে শান্তি দেবার জন্যে। উচিত কাজ হবে তাদের থেকে দূরে সরে গিয়ে আপন মনে কাজ চালিয়ে যাওয়া।

নেগেটিভ মানুষদের থেকে সবসময় দূরত্ব বজায় রাখা উচিত।
কেউ আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করলে মনে রাখবেন, সবচেয়ে বড় প্রতিশোধ হল নিজে ঐ খারাপ লোকটির মত না হওয়া।

আত্ম নিয়ন্ত্রণ, ধৈর্য, আর ফোকাস _এ তিনটি জিনিস যা এনে দেয় তা টাকাও পারে না।

Happy New Year²⁰²⁴ 🎊
২০২৪ সালটা হোক আপনার সুখ, সমৃদ্ধি ও সাফল্যের একটি বছর।

27/12/2023

সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে কিংবা সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ।
অর্থাৎ আপনি কেমন ভালো হয়ে ওঠবেন কিংবা কেমন ভালো হবেন বা খারাপ হবেন সেটা নিয়ন্ত্রণ করে আপনি যাদের সাথে ঘোরাফেরা করেন বা যাদেরকে ফলো করেন।

আচ্ছা আপনি সোশ্যাল মিডিয়ায় কাদের ফলো করেন কিংবা কাদের ভিডিও, পোস্ট দেখেন?

আপনি ভবিষ্যতে কেমন মানুষ হয়ে ওঠবেন সেটার প্রভাব কিন্তু এগুলোর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।

আচ্ছা আপনি নিজেকে প্রশ্ন করেন তো আপনি দৈনিক কত ঘন্টা।
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন?

ফেসবুকে/ইউটিউবে আপনি প্রতিদিন যে সময়টা দেন সেসময়ে আপনি কি নতুন কিছু জানার, শেখার চেষ্টা করেন নাকি ফানি আর ফালতু ভিডিও, মিমি, প্রোপাগান্ডা পোস্ট,কপি, শেয়ার করে মূল্যবান সময় নষ্ট করে নিজেকে স্মার্ট প্রমাণ করার চেষ্টা করেন।
যদি এমনটা হয়ে থাকে তাহলে আমি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব ফেসবুক/ইউটিঊবের মাধ্যমে কিভাবে প্রোডাক্টিভ থাকা যায়।

প্রথম কাজ হচ্ছে ফেসবুকে আপনার যে সকল বন্ধু ফালতু, আজাইরা, প্রোপাগান্ডা কপি, শেয়ার করে পোস্ট করে তাদের Unfollow করে দিন।

চাইলে আমাকেও সেই তালিকায় রাখতে পারেন।

কারণ তার পোস্ট থেকে তো আপনি কিছু শিখতেই পারবেন না বরং আপনার মূল্যবান সময়টুকু অযথা নষ্ট হবে।

দ্বিতীয় কাজ হচ্ছে ভালো ভালো স্কিল ডেভেলপমেন্ট, শিক্ষামূলক, মাস্টারপিস ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেইজ, গ্রুপ গুলোতে Following দিয়ে কাস্টমাইজ করে Favorite দিয়ে রাখা।

তো আপনি যখন এই দুইটা কাজ শেষ করবেন তখন কি হবে জানেন!
আপনি ইউটিউব, ফেসবুকে ঢোকা মাত্রই আপনার নিউজ ফিড, স্টোরি, ভিডিও সব জায়গায় আপনার চাহিদা অনুযায়ী ভালো ভালো শিক্ষামূলক, স্কিল ডেভেলপমেন্ট, লাইফ হ্যাকস , ইংরেজি শেখার বিভিন্ন কনটেন্ট দেখতে পাবেন।
সেটা কিন্তু নির্ভর করছে আপনি কোন চ্যানেল, পেজ আর গ্রুপ গুলোতে জয়েন আছেন।

তো শুরু করা যাক সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রোডাক্টিভ জীবন।
সোশ্যাল মিডিয়াতে সময়টাকে নেগেটিভ ভাবে ইউজ না করে পজিটিভ ভাবে ইউজ করা যাক।

হ্যাপি লার্নিং

"Hello, World!" এটি পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং লাইন। প্রায় সকল প্রোগ্রামারের লেখা প্রথম লাইনটি সম্ভবত এই হ্যালো ...
27/12/2023

"Hello, World!"
এটি পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং লাইন।
প্রায় সকল প্রোগ্রামারের লেখা প্রথম লাইনটি সম্ভবত এই হ্যালো ওয়ার্ল্ড।
কৌতূহলী মন জানতে চায়, 'কোত্থেকে আসলো এই হ্যালো ওয়ার্ল্ড এর ট্রেন্ড?"

অনেকে বিগিনার আবার ভাবেন হ্যালো ওয়ার্ল্ড না লেখলে বোধহয় প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এক্টিভেট হয় না। কিন্তু আসলে সেটা না।
এই "Hello, World!" এর প্রথম প্রচলন করেন ব্রেইন কার্নিংহান নামের একজন প্রোগ্রামার।
তিনি তাঁর বই "A Tutorial Introduction to the Language B" নামের বইয়ে প্রথম হ্যালো ওয়ার্ল্ড কথাটির প্রচলন করেন।
এর সঠিক কারণ জানা যায় না, তবে অনুমান করা হয় এই প্রোগ্রামটির আগের উদাহরণ ছিলো "Hi!"। তাই এর থেকে জটিল প্রোগ্রাম প্রিন্ট করার জন্যই "Hello, world!" এর প্রচলন।

সাধারণত এই প্রোগ্রামটির সঠিক আউটপুটের মাধ্যমেই প্রোগ্রামাররা বোঝতে পারেন তাদের কোড বা কোড এডিটর/আইডিই সঠিকভাবে তাদের কোড কম্পাইল করছে, লোড হয়ে রান করছে এবং সাথে সাথে আউটপুট প্রদান করছে।

মূলত ব্রেইন কার্নিংহানের বই সারা পৃথিবীজুড়ে জনপ্রিয় হবার কারণে সবাই এই "Hello, World!" প্রোগ্রামটি ব্যবহার করেন।

ধন্যবাদ।

26/12/2023

সি++’ শেখার আগে ‘সি’ শেখা জরুরী নয়?

মনে হতে পারে ‘সি++’ তো ‘সি’ থেকেই এসেছে তাহলে ‘সি++’ কেমনে শিখবো ‘সি’ ছাড়া।
ব্যাপারটা মোটেও এমন না।
‘সি’ হল Structural ভাষা আর ‘সি++’ অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ভাষা।
দুটো আইডিয়া সম্পূর্ণ ভিন্ন।
স্বাভাবিকভাবে মনে হতে পারে ‘সি’ ভাষার সাথে তো ‘সি++’ এর অনেক মিল আছে।
হ্যাঁ সিনট্যাক্সগত কিছু মিল আছে সত্য তাই বলে যে আপনি ‘সি’ আগে না জেনে থাকলে ‘সি++’ এ আটকে যাবেন এমন কখনও হবে না।
যদি আগে থেকে ‘সি’ এর ধারনা থেকে থাকে তাহলে তো আরও ভাল।

শেষে একটি কথা বলে রাখি আপনার ‘সি++’ শেখার ইচ্ছা থাকলে কারও কোথায় কান না দিয়ে আজ থেকেই শুরু করে দিন।
আর শেখার জন্য অনলাইনে অগনিত উৎস আছে।

ধন্যবাদ

25/12/2023

একটা প্রশ্ন আমাকে বেশ কয়েকজন করেছে সেটা হলো...
কোডিং শিখছি ইউটিউব দেখে! কোডিং মনে রাখার কৌশল কি?

তাই চিন্তা করলাম এই প্রশ্নের উত্তর লিখেই ফেলি, কারণ আমিও একজন সেল্ফ লার্নার ছিলাম এবং অনেক straggle করেই নিজের ক্যারিয়ার build করেছি, আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে বাইরের দেশের একটা আইটি প্রতিষ্ঠানে রিমোটলি জব করছি, আমার জন্মভূমিতে এক আজো পাড়াগাঁয়ে বসে, যদিও আমার গ্রামের মানুষের বড্ড মূল ধারণা যে আমি মোবাইল টিপে ইনকাম করে থাকি।
যাইহোক আসল কথায় আসা যাক।

আসলে কোডিং মনে রাখা বড় বিষয় নয়,
ইউটিউব টিউটোরিয়াল দেখে কোড শেখার সময় মনে রাখার জন্য কিছু কৌশল রয়েছে: তা হলো practice, practice, and practice: আপনি যত বেশি কোড করবেন, তত দক্ষ হয়ে উঠবেন।
আপনার নিজেকে projects তৈরি করার চেষ্টা করতে হবে বা আপনি যে টিউটোরিয়ালগুলি দেখেন তা থেকে example হিসেবে পুনরায় একই ধরনের প্রোজেক্ট কয়েকবার তৈরি করতে হবে৷

টিউটোরিয়ালগুলি দেখার সময় যেই টপিকগুলো মনে থাকেনা সেগুলো নোট করতে হবে, এবং সাথে সাথে কোডটি লিখতে হবে।
তাহলে আপনাকে আরও ভালভাবে সেই information ধরে রাখতে সাহায্য করবে।

আপনি কিছু বুঝতে না পারলে সাহায্য চাইতে ভয় পাবেন না।
আপনি ফোরামে প্রশ্ন পোস্ট করতে পারেন বা ব্যাখ্যার প্রয়োজন হলে কোন প্রশিক্ষক বা অর্গানাইজেশনের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

আপনি যে কোডগুলো শিখেছেন তাতে পরিবর্তন করার চেষ্টা করতে হবে এবং দেখতে হবে ফলাফল কি হয়।
তাহলে আপনাকে কোডটি কীভাবে কাজ করে তা বুঝতে এবং গভীরভাবে বোঝাপড়া করতে সহায়তা করবে।

আপনি যা শিখেছেন তা নিয়মিত Review করতে ভুলবেন না এবং আপনার দক্ষতা আপ-টু-ডেট রাখতে নতুন Information খোঁজার চেষ্টা করুন।

মনে রাখবেন, কোড শেখার জন্য সময় এবং dedication দুটোই লাগে।
সঠিক পদ্ধতি, প্রচেষ্টা এবং মানসিকতা নিয়ে কাজ করলে আপনি আপনার লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন এবং একজন দক্ষ মানুষ হয়ে উঠবেন।

ধন্যবাদ সবাইকে লেখাগুলো পড়ার জন্য।

Me and our village on a winter morning
24/12/2023

Me and our village on a winter morning

পাসপোর্ট সাইজের ছবি তোলার সহজ পদ্ধতি! 😂
24/12/2023

পাসপোর্ট সাইজের ছবি তোলার সহজ পদ্ধতি! 😂

20/12/2023

গুগল আমাদেরকে এত কিছু বিনামূল্যে প্রদান করছে কেন?

গুগল আমাদেরকে এত কিছু বিনামূল্যে প্রদান করছে মূলত দুটি কারণে:

প্রথমত, গুগল একটি বিজ্ঞাপনভিত্তিক ব্যবসা।
গুগল তার বিভিন্ন পণ্য এবং পরিষেবাগুলির মাধ্যমে আমাদের কাছে তথ্য এবং পরিষেবা প্রদান করে, এবং এর বিনিময়ে আমাদের থেকে তথ্য সংগ্রহ করে।
এই তথ্যগুলি গুগল তার বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে বিক্রি করে।
দ্বিতীয়ত, গুগল বিশ্বাস করে যে তথ্য এবং প্রযুক্তির অ্যাক্সেস সবার জন্য উন্মুক্ত হওয়া উচিত।
গুগল তার পণ্য এবং পরিষেবাগুলি বিনামূল্যে প্রদান করে বিশ্বের সকল মানুষকে তথ্য এবং প্রযুক্তির সুবিধা প্রদান করতে চায়।
গুগলের বিনামূল্যে পরিষেবাগুলির মধ্যে রয়েছে:

সার্চ ইঞ্জিন: গুগল সার্চ বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন।
এটি ব্যবহারকারীদের তাদের প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতে সাহায্য করে।

ইমেল: জিমেইল গুগলের বিনামূল্যের ইমেল পরিষেবা। এটি ব্যবহারকারীদের বিনামূল্যে ইমেল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে এবং ব্যবহার করতে দেয়।

অফিস সফ্টওয়্যার: গুগল ডক্স, গুগল শীটস এবং গুগল স্লাইডস গুগলের বিনামূল্যের অফিস সফ্টওয়্যার। এগুলি ব্যবহারকারীদের বিনামূল্যে নথি, স্প্রেডশীট এবং প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে এবং সম্পাদনা করতে দেয়।

মেসেজিং: গুগল চ্যাট গুগলের বিনামূল্যের মেসেজিং পরিষেবা।
এটি ব্যবহারকারীদের বিনামূল্যে অন্য ব্যবহারকারীদের সাথে টেক্সট, অডিও এবং ভিডিও কল করতে দেয়।

ট্যাবলেটের জন্য অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড গুগলের বিনামূল্যের ট্যাবলেটের জন্য অপারেটিং সিস্টেম।
এটি ব্যবহারকারীদের তাদের ট্যাবলেটগুলিকে ব্যক্তিগতকরণ করতে এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন এবং গেমগুলি চালাতে দেয়।

গুগলের বিনামূল্যে পরিষেবাগুলি বিশ্বের জনগণের জীবনকে উন্নত করতে সাহায্য করছে।
এগুলি ব্যবহারকারীদের তথ্য এবং প্রযুক্তির অ্যাক্সেস প্রদান করছে, যা তাদের শিক্ষা, কর্মজীবন এবং ব্যক্তিগত জীবনে সাফল্য অর্জনে সাহায্য করছে।

ধন্যবাদ সবাইকে

20/12/2023

ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্টের ক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং এর প্রবলেম সলভিং স্কিল কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

প্রবলেম সলভিং স্কিল সবরকম ডেভেলপমেন্টেই কাজে আসবে। কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা একান্তই আপেক্ষিক একটি বিষয়।

প্রবলেম সলভিং স্কিলের কোন স্পেসিফিক মানে নেই, কারো প্রবলেম সলভিং স্কিল আছে বলতে বুঝানো হয় যে সে কোন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হলে বুঝে নিতে পারবেন ঠিক কিভাবে ইফিশিয়েন্টভাবে উক্ত চ্যালেঞ্জ সমাধান করা যেতে পারে।
এর মানে এমনও নয় যে সে দুনিয়ার সব সমস্যা সমাধান করতে পারবে, সবারই প্রবলেম সলভিং স্কিল আছে, প্রশ্ন হলো কার কতটা বেশি।
যারা প্রোগ্রামিং শেখার সময় অনেক অনেক সমস্যা সমাধান করে তারাই ভালো প্রবলেম সলভিং স্কিল ডেভেলপ করতে সক্ষম হয়।

আপনি যদি খুবই সাধারন ওয়েবসাইট বানাতে চান, তাহলে আপনাকে বিশেষ কোন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবেনা, সবকিছু একদম রেডি-মেড পেয়ে যাবেন, তাই বলতে পারেন প্রবলেম সলভিং স্কিল এতে বিশেষ কোন কাজে আসবেনা।
কিন্তু যখনই আপনাকে অ্যাডভান্স কোন ফিচার ডেভেলপ করতে বলা হবে, যার জন্য কোন রেডি-মেড রিসোর্স নেই, তখনই আপনাকে আপনার প্রবলেম সলভিং স্কিল প্রমাণ করে দেখাতে হবে।
যাদের প্রবলেম সলভিং স্কিল ভালো তারা এজাতীয় পরিস্থিতিতে সাবলীলভাবে কিছু না কিছু একটা উপায় বের করতে পারে, যাদের স্কিল দুর্বল তাদের অনেক বেশি সময় ব্যয় করতে হয়, এবং তাদের সফলতার হারও অনেক কম থাকে।

19/12/2023

লেখাপড়া করে চাকুরী পাই না কথাটি ঠিক নয়।
মূল সমস্যা আমাদের চিন্তা চেতনার মধ্যে।
আমরা মনে করি লেখাপড়া করা মানেই বিরাট চাকুরীর যোগ্যতা অর্জন করে ফেলেছি, বাস্তব অভিজ্ঞতা লাগবেনা।
বড়সড় একটা টেবিল আর বিরাট আলীশান চেয়ার নিয়ে চাকুরী পাবার আশায় আমরা বেকার থাকছি। পরিশ্রমের কোন কাজ করতে আমরা অগ্রহী নই। আমরা কাজ শিখতে চাইনা।
পরিশ্রমের কোন কাজকে আমরা ছোট মনে করি,
ধাপে ধাপে উন্নতি করতে চাই না।
এক বারেই সর্বোচ্চ পদে নিয়োগ হতে চাই,
তাই আমরা চাকুরী পাচ্ছিনা,
বরং বেকার খেয়েদেয়ে রাষ্ট্রের ক্ষতি করছি।
আমরা রাষ্ট্রের বোঝা।

উন্নত রাষ্ট্রগুলোতে শিক্ষিত লোকজন কৃষি কাজ করে। উন্নত প্রযুক্তি তৈরি করে সাধারণ চাষের জমিকে কয়েকগুণ বেশী উৎপাদনক্ষম বানিয়ে বিপ্লব সৃষ্টি করছে।
অধিক ফসল পাচ্ছে।
আমরাতো কোনরকম একটা ডিগ্রি হাতে পেলে ওসব কাজকে ঘৃণা করি।

বাংলাদেশে কাজ করতে আগ্রহী কোন ব্যাক্তি বেকার নেই, বরং কাজ করার লোকের বড়ই অভাব।

আমাদের সিস্টেমিক পরিবর্তন করা বড়ই জরুরী হয়ে পরেছে এমন চিন্তা কজন করে?

18/12/2023

মাত্র দুটি পন্থায় সফল হওয়া যায়!
একটি হচ্ছে সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা, ঠিক যা আপনি করতে চান।
আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে, সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া।

অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন।
বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে।

17/12/2023

আপনার ডিপ্রেশন যদি আপনার ফেসবুক বা হোয়াটস অ্যাপ এ স্ট্যাটাসে প্রকাশ পেতে শুরু করে, তাহলে আসলে আপনি ডিপ্রেসড নন। আপনি কেবল চাইছেন কেউ আপনার স্ট্যাটাস গুলো দেখে ভাবুক,"বাপরে! মানুষটা তো মিস্টেরিয়াস!
না জানি জীবনে কত কিছু পার করে আসছে!!!

এসব সেন্টি খাওয়া পোস্টের দরুন ডিপ্রেশন এখন যতটা না, মানসিক ব্যাধি তার চেয়ে বেশি হয়ে উঠেছে সামাজিক ব্যাধি।

কথাগুলো খোঁচা টাইপ লাগলে আমি দুঃখিত নই।

আপনি যেটাকে ডিপ্রেশন ভাবছেন, সেটা কেবল সাময়িক মন খারাপ, আর কিছুই না। পছন্দের খেলনা না কিনে দিলে বাচ্চাদের যেমন মন খারাপ হয়, ঠিক তেমন। ..আর এই সাময়িক মন খারাপটুকু কেবলই আমাদের সময় নষ্ট করে। আমরা চাইলেই ইজিলি রিকভার করতে পারতাম। চাইলেই পারতাম খারাপ লাগা বিষয়টা থেকে মুখ ঘুরিয়ে অন্য দিকে মুভ করতে।

কিন্তু আমরা কি করি জানেন?
স্ট্যাটাস লিখি, "Game Over! Thanks For Playing!"

সাথে একটা সেন্টি খাওয়া ইমো।

বিশ্বাস করেন, এই ধরনের পোস্ট কোনো হারানো বস্তু আপনার কাছে ফিরিয়ে আনবে না। বরং এক শ্রেণীর মানুষ আপনার থেকে দূরে সরতে শুরু করবে, আবার কিছু মানুষের কাছে আপনার ইমেজও নষ্ট হবে।।

বি স্ট্রং !

বি কনসিল্ড!

বাইরে থেকে দেখে যেনো কেউ ভুল করেও বুঝতে না পারে, আপনার উপর দিয়ে কি যাচ্ছে। সিম্প্যাথি দরকার হলে প্রার্থনায় বসে সৃষ্টিকর্তাকে বলুন। ভালো কিছু পাবেন।।

ডিপ্রেশন...

ডিপ্রেসড হয়ে পড়লে আপনি নিজেই বুঝবেন না আপনার কি চাই! স্ট্যাটাস দেওয়ার মতো মুড থাকবে না। কাঁদতেও পারবেন না, বুঝতেও পারবেন না আসলে কি হচ্ছে।

দুঃখের গল্প কেউ শুনতে চায় না। যারা চায়, তাদের আসলে হাতে তেমন কোনো কাজ নেই, অথবা কিছু সময়ের জন্যে তাদের কাছে আপনি তাদের টাইম পাস করার টপিক।

সাবধান! নিজের সমস্যা লোকের কাছে বলে বেড়িয়ে নিজেকে হাসির পাত্র করতে যাবেন না যেনো।

সিম্প্যাথি না কুড়িয়ে স্ট্রেন্থ কুড়ান। কাজে দেবে।।

কন্যা সন্তান হলো আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় একটা নিয়ামত।
15/12/2023

কন্যা সন্তান হলো আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় একটা নিয়ামত।

আবারও একটি শীতের সকালে গ্রামের রাস্তায় হাটাহাটি।
15/12/2023

আবারও একটি শীতের সকালে গ্রামের রাস্তায় হাটাহাটি।

14/12/2023

একজন ওয়েব ডেভেলপার কি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে পারে?

প্রথমত, সফটয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং সাধারণত একক ব্যাক্তি দিয়ে হয়না। একটা পুরো টিম কোন একটি সমস্যাকে টার্গেট করে, কোন এপ্রোচে গেলে কম খরচে কিন্তু ভালো পারফরমেন্স বজায় রেখে সমস্যাটি সমাধান করা যাবে তা নির্ধারণ করে। এরপর উক্ত সমস্যা সমাধান করার জন্য তারা কোন একটা স্ট্যান্ডার্ড প্লাটফর্ম তৈরি করেন। এই পুরো প্রসেসটাই মূলত সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং।

আর একজন ডেভেলপার সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের তৈরি প্লাটফর্ম ব্যবহার করে কোন ক্ষুদ্রতর সমস্যা/উদ্দেশ্য টার্গেট করে প্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন।

উদাহরণস্বরূপ, একটি ওয়েবসাইট চালাতে হলে ওয়েব সার্ভারের প্রয়োজন হয়, ওয়েব সার্ভার বেসিক্যালি ইউজার রিকুয়েস্ট গ্রহন করা এবং তার উত্তর দেয়ার কাজটি করে। এই রিকুয়েস্ট/রেসপন্স হ্যান্ডেল করার জন্য যে প্লাটফর্ম প্রয়োজন তা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের তৈরি, আর উক্ত প্লাটফর্ম ব্যাবহার করে কখন, কিভাবে, কি ধরনের রেসপন্স পাঠানো হবে, কোন রিকুয়েস্ট গ্রহন করা হবে আর কোন গুলো বাতিল করা হবে, এই বিষয়গুলি কাস্টমাইজ করা হলো ডেভেলপারের কাজ।

সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এ সাধারণত একাডেমিক ডিগ্রীর প্রয়োজন হয়, কেননা এই কাজের জন্য শুধু কোড করতে জানলেই চলে না। কম্পিউটারের প্রত্যেকটি কম্পোনেন্ট কিভাবে কাজ করে এবং তা কিভাবে ম্যানিপুলেট করা যায় এসবের উপর গভীর জ্ঞান থাকা লাগে।

পরিশেষে এক কথায় যদি বলি, যেকোন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার চাইলেই ওয়েব-ডেভেলপার হতে পারবে। কিন্তু একজন সাধারন ওয়েব ডেভেলপার চাইলেই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হয়ে যেতে পারবেনা, তার জন্য একমাত্র উপায় হলো একদম শূণ্য থেকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং কে লক্ষ্য করে সব শিখে নেয়া।

'App' এবং 'Apk'-এর মধ্যে পার্থক্য কী?APK (Android Package) হল ফাইল ফরম্যাট যা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ বিতরণ এবং ইনস্টল করার ...
13/12/2023

'App' এবং 'Apk'-এর মধ্যে পার্থক্য কী?

APK (Android Package) হল ফাইল ফরম্যাট যা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ বিতরণ এবং ইনস্টল করার জন্য ব্যবহৃত হয়। একটি প্যাকেজ যাতে অ্যাপের কোড, সংস্থান এবং ম্যানিফেস্ট থাকে, যা এটিকে একটি Android ডিভাইসে ইনস্টল করার অনুমতি দেয়।

App (Application) অ্যান্ড্রয়েডের মতো একটি নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মে ( উইন্ডোজ , আইওএস , অ্যান্ড্রয়েড ইত্যাদি । ) চালানোর জন্য ডিজাইন করা সফ্টওয়্যারকে অ্যাপ্লিকেশন বোঝায়।

a winter morning
11/12/2023

a winter morning

10/12/2023

একাকীত্বকে যদি অ'ভিশা'প বলি তবে ভুল হবে। একাকীত্ব আমাদের নিজেদের এবং আমাদের চারপাশে থাকা প্রত্যেকটা মানুষকে চেনায়।
আমাদের বুঝতে শেখায়, এই ছলনাময়ী পৃথিবীর আপন এবং পরের মধ্যে তফাৎ।
আমাদের আরো শক্তপোক্তভাবে বাঁচতে শেখায়।
নতুন নতুন অনেক কিছু আবিষ্কার করা যায়।

আসলে একাকীত্ব আমাদের জীবনের এমন এক পর্যায়, যার স্বাদ প্রত্যেকটা মানুষকে নিতে হয়ই,
যাকে অ'ভিশা'প বা আশীর্বাদের মিক্সড একটা কম্বিনেশন বলা যেতে পারে,
যা আপনাকে অনেক কিছু উপলব্ধি করাবে, অনেক কিছু শেখাবে।
আর আপনি যদি এগুলো মেনে নিয়ে, নিজেকে থামিয়ে না দিয়ে, বারবার হোঁচট খেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে- নতুন উদ্যমে বাঁচতে পারেন,
তবেই আপনি জীবনে একজন সফল ব্যক্তিতে পরিণত হবেন!

08/12/2023

একজন ফুড ব্লগারের মাসিক ইনকাম ১০ লাখ টাকা! হিরো আলমের বাৎসরিক ইনকাম ২ কোটি টাকা! জীবনে স্কুলে না যাওয়া অপু ভাই নামের এক টিকটকারকে বাংলাদেশ থেকে দুবাই নিয়ে যায়, কোটি টাকার গাড়ি দিয়ে বিমানবন্দর থেকে রিসিভ করে শোরুম উদ্ভোধন করার জন্য!

একজন ডিসেন্ট গুগল, মাইক্রোসফটের ইঞ্জিনিয়ারও মাসে ১০ লাখ টাকা পায় না!

ঢাকা মেডিকেলে পড়া ডাক্তাররা মাসে ২৫ হাজার টাকা বেতনের দাবিতে রাস্তায় পুলিশের মাইর খায়! বুয়েট থেকে পাশ করা ছেলেটাও শুরুতে ৫০ হাজার টাকা বেতনের একটা জব পায় না!

বর্তমান সমাজ ও বিশ্ব-ব্যবস্থায় পড়ালেখা, জ্ঞান অর্জন খুব রিস্কি ইনভেস্টমেন্ট মনে হচ্ছে!

আমার বিশ্বাস আগামীর দিনগুলোতে আমাদের ছেলে মেয়েরা ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার, বিজ্ঞানী হওয়ার পরিবর্তে ফুড অ্যাপ্পি, Rafsan The Chotobhai, Hero Alom, Salman Muqtadir, Tawhid Afridi বা কাপল ব্লগার হওয়ার স্বপ্ন দেখবে!

বাঙালির একটা স্বভাব আছে আমি পারবো না তো কাউকে পারতে দেবো না।আমি চাকরি পাইছি তো আশেপাশে যে সকল বন্ধু/আত্মীয় চাকরির পাওয়ার...
08/12/2023

বাঙালির একটা স্বভাব আছে আমি পারবো না তো কাউকে পারতে দেবো না।
আমি চাকরি পাইছি তো আশেপাশে যে সকল বন্ধু/আত্মীয় চাকরির পাওয়ার উপযুক্ত তাকে একটু সহায়তা করি কিন্তু করবো না,
কারন সে আমার উপরে উঠে যাবে তাই।

06/12/2023

ভাগ্য আর পরিশ্রমের মাঝে, বুদ্ধির ভূমিকা বেশি বলে, মনে করি।
বুদ্ধি = বিদ্যা+বোধ+বিচার+বিশ্লেষণ+ বিশ্বাস সুতরাং ভাগ্য এবং পরিশ্রমের যথার্থ বিকল্প হচ্ছে, সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা।
কি, কেনো, কিভাবে, কখন এবং কোথায় পরিশ্রম করতে হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে,সময়োপযোগী এবং বাস্তবোচিত বুদ্ধি।

আর ভাগ্য?
যে ঘুমিয়ে থাকে তার ভাগ্যও ঘুমিয়ে থাকে সুতরাং হার্ড-ওয়ার্ক নয় স্মার্ট-ওয়ার্কের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা স্মার্ট-ওয়ার্ক করতে পারি, বুদ্ধিদীপ্ত কর্মের মাধ্যমে।

অতঃপর চায়ের সাথে আড্ডা
28/11/2023

অতঃপর
চায়ের সাথে আড্ডা

যেখানে সৌদির খেজুরের রাজত্ব, লোকেশন: মির্জাপুর, শিবগঞ্জ চাপাইনবয়াবগঞ্জ
27/11/2023

যেখানে সৌদির খেজুরের রাজত্ব,
লোকেশন: মির্জাপুর, শিবগঞ্জ চাপাইনবয়াবগঞ্জ

Address

Naogaon
Hat Naogaon
6500

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rezaul360 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rezaul360:

Videos

Share