Kalibari DPO

Kalibari DPO ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানের প্রত্যয়

স্বল্প খরচে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বাংলাদেশ ডাক বিভাগের পোস্ট ই-সেন্টার ফর রুরাল কমিউনিটি প্রকল্পের আওতায় ...
18/03/2024

স্বল্প খরচে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বাংলাদেশ ডাক বিভাগের পোস্ট ই-সেন্টার ফর রুরাল কমিউনিটি প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন সরকারি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কোর্সে র্ভতি চলছে।
কোর্স শেষে সরকারি সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
কোর্স সমূহ:
১। ডিপ্লোমা ইন অফিস এপ্লিকেশন কোর্স- ৩ মাস মেয়াদী
২। ডিপ্লোমা ইন সফ্টওয়্যার এপ্লিকেশন কোর্স- ৬ মাস মেয়াদী
৩। ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ।
হবিগঞ্জ কালীবাড়ী ডিজিটাল পোস্ট ই-সেন্টার | Facebook
https://web.facebook.com/kalibaridpo
যোগাযোগ: ০১৭১১-৪৪৫২৩৫

02/02/2024
আজই যোগাযোগ করুন ০১৭১১৪৪৫২৩৫ নম্বরে। আসন সংখ্যা সীমিত
25/07/2023

আজই যোগাযোগ করুন ০১৭১১৪৪৫২৩৫ নম্বরে। আসন সংখ্যা সীমিত

ইন্টারনেট আসক্তি কি ?ইন্টারনেট আসক্তি বর্তমান সময়ে একটি অনেক সাংঘাতিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ধরণের আসক্তির কারণে ছাত্র...
06/07/2023

ইন্টারনেট আসক্তি কি ?
ইন্টারনেট আসক্তি বর্তমান সময়ে একটি অনেক সাংঘাতিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ধরণের আসক্তির কারণে ছাত্রছাত্রীরা নিজের পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারেননা, কোনো কাজের প্রতি মন থাকেনা এবং কেবল নিজের মোবাইলে বা কম্পিউটারে ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যবহার করার অভ্যাস জন্ম নেয়।
এই ধরনের আসক্তিতে অন্তর্ভুক্ত থাকছে, সোশ্যাল মিডিয়ার অত্যধিক ব্যবহার, অনলাইন গেমিং, বা বাধ্যতামূলক ইন্টারনেট ব্রাউজিং।
এছাড়া, কারণ বা প্রয়োজন ছাড়া YouTube-এর মতো online platform গুলোতে গিয়ে video দেখা বা ভিডিও খোঁজা, ইন্টারনেট আসক্তির কারণে হতে পারে।
এই ধরণের আসক্তি ব্যক্তির ব্যক্তিগত সম্পর্ক, কাজ, এবং দৈনন্দিন জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে থাকে।
তাই, ইন্টারনেট ব্যবহার অবশই করুন, এই আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা লাভ করার অধিকার আমাদের প্রত্যেকেরই রয়েছে, তবে ইন্টারনেটের ব্যবহার প্রয়োজন ছাড়া অতিমাত্রায় করবেননা।
কেননা, সাধারণ ইন্টারনেটের ব্যবহার থেকে একবার ইন্টারনেট আসক্তিতে পরিণত হতে তারপর আপনি সত্যি বিপদে পড়তে পারেন।

ইন্টারনেটের ৭ টি সেরা ব্যবহার ও লাভ:Electronic mail (Email) :ইন্টারনেট ব্যবহার করে আমরা email বা electronic mail পাঠাতে ...
06/07/2023

ইন্টারনেটের ৭ টি সেরা ব্যবহার ও লাভ:
Electronic mail (Email) :
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আমরা email বা electronic mail পাঠাতে পারি। Email অনলাইন যোগাযোগের একটি অনেক বিখ্যাত (famous) মাধ্যম। আজ ৮০ % ইন্টারনেট ব্যবহার কারীরা, সহজ এবং দ্রুত যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে email বা electronic mail service এর ব্যবহার করেন।
File download করা :
আমরা অনেক সহজে বিভিন্ন server বা website থেকে file, video, গান, ছবি, সফটওয়্যার, ডাউনলোড কোরে নিজের কম্পিউটার বা মোবাইলে ব্যবহার করতে পারি। এভাবে, যেকোনো ফাইল আমরা ঘরে বসেই অনেক সহজে পেয়ে যাচ্ছি।
Educational benefits :
আজ যেকোনো জিনিসের বিষয়ে যদি আপনি জানতে চান বা শিখতে চান, তাহলে চিন্তা করবেননা। A to Z সব জিনিসের বিষয়ে আপনি শিখে নিতে পারবেন। ইন্টারনেটে সব কিছুর information আপনি পাবেন।
Online shopping :
কিছু বছর আগে, এই ব্যাপারে কোনো রকমের ভাবও কারো মনে ছিলোনা। কিন্তু আজ, ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইন শপিং (online shopping) করাটা এক ধরণের প্রচলন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ভাবুন তো, আপনি ঘরে বসেই ইন্টারনেটের ব্যবহার করে যা যা কিনতে চান সেগুলি মোবাইলেই দেখে অর্ডার (order) করছেন।

এবং, আপনার অর্ডার করা জিনিস আপনার কাছে এসে যাচ্ছে। Modern internet technology র এ এক ধরণের উপহার বললে আমি ভুল হবোনা।

যোগাযোগ করার মাধ্যম (Fast communication) :
ইন্টারনেটের অধিক ব্যবহার আমরা একে আরেকজনের সাথে অনলাইন যোগাযোগের জন্য ব্যবহার করি। এর মাধ্যমে, আমরা দেশে বিদেশের যেকোনো জায়গার থেকে আমাদের পরিবারের প্রিয়জনের সাথে অনেক সহজে দ্রুত যোগাযোগ করতে পারি।
সে, ভিডিও কল, সোশ্যাল মিডিয়া চ্যাটিং, ইমেইল বা ভয়েস কল যেকোনো মাধ্যমে হতে পারে।

Entertainment বা বিনোদনের জন্য :
আজ ৫০% ইন্টারনেট ব্যবহার কারীরা কেবল entertainment বা মনোরঞ্জনের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। এবং, মনোরঞ্জনের এই মডার্ন টেকনোলজির সামনে অন্য কোনো মাধ্যম আমাদের ভালো লাগেনা।

আজ, সিনেমা দেখা, গান শুনা, সিরিয়েল দেখা, সবটাই হাথের আঙুলে রয়েছে। আপনার যেটা দেখার বা শোনার মন, কেবল নিজের মোবাইল বা কম্পিউটারে মাধ্যমে ইন্টারনেটে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন।

যদি আপনি YouTube এর ব্যাপারে জানেন, তাহলে হয়তো ভালো করেই বুঝে গেছেন, আমি কি বলতে চাই।
এখনকার ছেলে মেয়েরা টিভি (TV) বা DVD এগুলির ব্যাপারে কোনো রুচি রাখেনা। কারণ, ইন্টারনেটের সুবিধা থাকতে, তাদের আর অন্য কোনো entertainment এর মাধ্যমের প্রয়োজন হয়না।
তথ্য খোঁজার জন্য (search information) :
আজ লোকেরা অনলাইন অনেক বেশি সময় থাকছেন বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য (information) খোঁজার জন্য। যা আমি আগেই বলেছি , ইন্টারনেটের মাধ্যমে দেশ বিদেশের যেকোনো তথ্য আমরা নিমিষের মধ্যে পেয়ে যেতে পারি। Internet আপনার কাছে থাকতে, যেকোনো information আপনি সেকেন্ডের মধ্যে পেয়ে যাবেন।

ঘরে বসেই ইনকামের মাধ্যম (online income) :
ওপরে আমি বলা ব্যবহার গুলির বাইরেও ইন্টারনেটের একটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার এখনের সময়ে অনেক দেখা যাচ্ছে। এবং সেটা হলো, অনলাইন টাকা ইনকাম।

হে, এটা সত্যি এবং ঘরে বসে টাকা আয়ের অনেক লাভজনক মাধ্যম। আজ অনেকেই, YouTube channel, blogging, Freelancing এবং আরো অন্য অনেক মাধ্যম ব্যবহার কোরে ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করছেন।
তাই, ইন্টারনেটের এমন অনেক লাভজনক ব্যবহারের ব্যাপারে কিন্তু কখনোই ভাবা জাইনেই। কিন্তু, এতে হচ্ছে এবং অনেকেই ইন্টারনেট কে নিজের আয়ের মাধ্যম বানিয়ে নিয়েছে।
তাহলে, ইন্টারনেটের লাভ ব্যবহার এবং সুবিধা গুলি হয়তো আগে আপনি জানতেননা। আশা করি, আপনাকে আমি ইন্টারনেটের বিষয়ে অনেক কিছুই জানিয়ে দিতে পারলাম।

ইন্টারনেট এর পরিভাষা:ইন্টারনেট হচ্ছে ইন্টারকানেক্টেড নেট্ওয়ার্ক(interconnected network) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এটা বিশেষ গেট...
06/07/2023

ইন্টারনেট এর পরিভাষা:
ইন্টারনেট হচ্ছে ইন্টারকানেক্টেড নেট্ওয়ার্ক(interconnected network) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এটা বিশেষ গেটওয়ে বা রাউটারের মাধ্যমে কম্পিউটার নেটওয়ার্কগুলো একে-অপরের সাথে সংযোগ করার মাধ্যমে গঠিত হয়। ইন্টারনেটকে প্রায়ই নেট বলা হয়ে থাকে।
যখন সম্পূর্ণ আইপি নেটওয়ার্কের আন্তর্জাতিক সিস্টেমকে উল্লেখ করা হয় তখন ইন্টারনেট শব্দটিকে একটি নামবাচক বিশেষ্য মনে করা হয়।

ইন্টারনেট এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব দৈনন্দিন আলাপচারিতায় প্রায়ই কোন পার্থক্য ছাড়া ব্যবহৃত হয়। যাইহোক, ইন্টারনেট এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব একই নয়। ইন্টারনেটের হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার পরিকাঠামো কম্পিউটারসমূহের মধ্যে একটি আন্তর্জাতিক তথ্য যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করে। বিপরীতে, ওয়েব ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রদত্ত পরিষেবাগুলির একটি। এটা পরস্পরসংযুক্ত কাগজপত্র এবং অন্যান্য সম্পদ সংগ্রহের, হাইপারলিংক এবং URL-দ্বারা সংযুক্ত।

ইন্টারনেট কি । ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে:
ইন্টারনেট কি: ইন্টারনেট, নেটওয়ার্ক এর এমন একটি বিশাল জাল, যেটা পুরো বিশ্বের কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সাথে পরস্পরে সংযুক্ত হয়ে আছে। এবং, এই কম্পিউটার নেটওয়ার্ক পরস্পরে একে আরেকটি ডিভাইসের (device) সাথে বিশ্বব্যাপী ভাবে লিংক বা কানেক্ট হওয়ার জন্য “Internet protocol suite (TCP/IP)” ব্যবহার করেন।
এখন, আপনি যে, “ইন্টারনেটের বিষয়ে” আমার এই আর্টিকেল পড়ছেন, সেটাও কিন্তু ইন্টারনেটের মাধ্যমে। হতেপারে, আপনি একটি মোবাইল ফোনে বা কম্পিউটারে এই আর্টিকেলটি পড়ছেন।

কিন্তু, আমার অনলাইন ওয়েবসাইটের সাথে কানেক্ট বা লিংক হওয়ার জন্য, যেকোনো ডিভাইসে আপনার সেই কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, যাকে আমরা ইন্টারনেট বলি, তার ব্যবহার করতেই হবে।
আজ, প্রায় সব রকমের বিষয় বা কাজের জন্য আমাদের, এই ইন্টারনেটের ব্যবহার করতেই হয়।
আজ ইন্টারনেট কোনখানে নেই ? লোকেদের ঘরে ঘরে, অফিসে, বিভিন্ন কার্যালয়ে এবং মোবাইলের মাধ্যমে আমাদের হাথে হাথে ইন্টারনেট রয়েছে।

এবং, এই কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আমরা একে আরেকজনের সাথে অনেক সহজে সংযুক্ত বা কানেক্ট হয়ে থাকতে পারছি। সত্যি বললে, এর ব্যবহার ছাড়া এখনের সময়ে কিছুই কাজ সম্ভব না।
ইন্টারনেট কাকে বলে (Internet Meaning In Bangla) এর ব্যাপারে সবটাই আমি আপনাকে বলবো। কিন্তু, তার আগেই জেনে রাখুন, আজকাল লোকেরা না খেয়ে, না ঘুমিয়ে, বিনা বিদ্যুৎ সেবায় থাকতে পারবে কিন্তু, এই Internet ছাড়া তো কখনোই থাকতে পারবেনা।

আপনি হয়তো ভাবছেন, এইটা কেবল বলার কথা। কিন্তু, আজ বাচ্চার থেকে young ছেলে মেয়েরা এবং তাদের থেকে মধ্যম বয়েসের লোকেরা, সবাই নিজের নিজের মোবাইল ডিভাইসে ব্যস্ত হয়ে থাকেন। এবং, যদি আপনি তাদের জিগেশ করেন যে তারা কি করছেন, তখন উত্তর পাবেন “Internet“.

তাহলে চলুন, ইন্টারনেট মানে কি ? কিভাবে কাজ করে , এর লাভ ও সুবিধা এবং এরকমি কিছু আরো জিনিস ইন্টারনেটের ব্যাপারে আমরা নিচে ভালো করে জেনেনেই।
ইন্টারনেট (Internet), আধুনিক টেলিযোগাযোগের (Telecommunication) একটি নেটওয়ার্ক বা মাধ্যম যেটা telephone line, তার (cables), satellites, বেতার সংযোগ (wireless connections) ব্যবহার কোরে কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস গুলিকে World Wide Web (www) এর সাথে আমাদের সংযুক্ত (connect) করে।

World Wide Web (www) হলো ইন্টারনেটে তথ্য গ্রহণের পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে, হাইপারটেক্সট লিংক (hypertext link) এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে থাকা বিভিন্ন ডকুমেন্ট (document) বা ফাইল একে একের সাথে সংযুক্ত হয়ে থাকে।

ফলে, এই hypertext link এর ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা তাদের প্রয়োজন হিসেবে, একটি ডকুমেন্ট বা তথ্যের থেকে আরেকটি ডকুমেন্ট বা তথ্যের দিকে এগিয়ে যেতে পারেন।

এবং, প্রয়োজন হিসেবে নিজের কম্পিউটারে সেই তথ্য বা ডকুমেন্ট গুলি প্রাপ্ত করতে পারেন।

আজ, সব ধরণের কম্পিউটার ডিভাইস যেমন modern computer, laptop, smartphone, smart TV এবং আরো অন্য ডিভাইস ইন্টারনেটের সাথে কানেক্ট হতে পারে।
ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে ?
এখন প্রশ্ন এটাই আসে যে, নেটওয়ার্ক এর এই বিশাল জাল, যাকে আমরা ইন্টারনেট বলি সেটা কাজ কিভাবে করে ? আমরা ইন্টারনেটের সাথে কিভাবে কানেক্ট হতে পারি ? মানে ইন্টারনেটের কাজ করার উপায় বা প্রক্রিয়া কি।

আমি ওপরে আপনাদের বলেছি, ইন্টারনেট হলো সেই কম্পিউটার নেটওয়ার্ক যেটা বিশ্বের বিভিন্ন কম্পিউটারের সাথে যোগ (connect) হয়ে আছে। ঠিক সেভাবেই, যেভাবে আমাদের ঘরের ল্যান্ডলাইন ফোন (landline phone) একে আরেকটির সাথে তারের মাধ্যমে connect হয়ে আছে।

ইন্টারনেটের সঠিক ভাবে কাজ করার জন্য তাকে তার Global network এর সাথে তার (wire) বা বেতার (wireless) যেকোনো একটির মাধ্যমে সংযুক্ত হয়েই থাকতে হবে।

এবং তারপর, গ্লোবাল নেটওয়ার্কে জড়িত থাকা বিভিন্ন কম্পিউটারের সাথে আমাদের কম্পিউটার “Router” এবং “Server” এর মাধ্যমে সংযোগ (connect) হয়ে, বিভিন্ন data এবং information সংগ্রহ করে নেয়। এভাবেই কাজ করে ইন্টারনেট।
এখন, ইন্টারনেট (internet) কাজ করার জন্য ৩ টি জিনিসের প্রয়োজন।

একটি ডিভাইস (device) যেখান থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার বা চালু করা যাবে।
Internet service provider (ISP) থেকে ইন্টারনেট সেবা গ্রহণ করা।
একটি ওয়েব ব্রাউসার (Web browser) বা এপ্লিকেশন।
ইন্টারনেটের ইতিহাস (History Of Internet)
ইন্টারনেটের আবিস্কার করাটা কিন্তু সহজ কাজ কখনোই ছিলোনা। এবং, কেবল একজনের পক্ষেও এই টেকনোলজি (Technology) খুঁজে বের করা সহজ কাজ না। Internet আবিস্কার করার জন্য, অনেক programmer, scientist এবং engineer দেড় প্রয়োজন হয়েছিল।

আমেরিকার একটি এজেন্সী (american agency) ARPANET স্থাপনা হয়েছিল ১৯৬৯ শনে। এবং, এই এজেন্সির কাজ ছিল, একটি কম্পিউটার কে আরো একটি কম্পিউটারের সাথে সংযোগ বা কানেক্ট করার।

পরে, ১৯৮০ সনের পরে পরে গিয়ে এই টেকনোলজির নাম “ইন্টারনেট” হয়ে দাঁড়ালো।

১৯৮৩ সনের ১ তারিখে ইন্টারনেটের আরম্ভ হয়েছিল। ইন্টারনেট শুরু হওয়ার সময় একে বলা হতো “Network of network” যদিও আজকের modern society তে এর নাম “Internet” হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কিন্তু, আগেই অনলাইনের দুনিয়া এতো ভাবে স্বীকার করার যোগ্য (recognizable) ছিলোনা। কিন্তু, ১৯৯০ র পর যখন “computer scientist Tim Berners-Lee” উদ্ভাবিত (invented) করলো world wide web (www) এর, তখন লোকেদের জন্য এই ইন্টারনেট অনেক কাজের, মজার এবং স্বীকার করার যোগ্য হয়ে দাঁড়ালো।
ইন্টারনেটের মালিক কে ?
এখন, আমরা যদি বলি যে, ইন্টারনেট কে আবিস্কার করেছে বা ইন্টারনেটের মালিক কে, তাহলে তার কোনো সোজা জবাব নেই।

যা আমরা ওপরে বললাম, ARPANET নামের এজেন্সিতে অনেক scientist, programmer এবং engineer কাজ করেছে। এবং, তারাই ইন্টারনেটের বিষয়ে গবেষণা (research) করা শুরু করলেন। এবং, সত্যি বললে এরা সবাই ইন্টারনেটের উদ্ভাবনের জন্য দায়ী।
কিন্তু, internet বললে আমরা এর সবথেকে জরুরি ভাগ “TCP/IP PROTOCOL” টাকেই ভাবি। এবং, এই “TCP/IP PROTOCOL” টি উদ্ভাবন (invent) করেছিলেন Vincent Cerf [sic] and Robert Kahn.

নেটওয়ার্ক (Network) কী?নেটওয়ার্ক শব্দের অর্থ জাল। যখন একাধিক কম্পিউটার পরস্পরে কোনো তার বা বেতার (wired or wireless) মা...
06/07/2023

নেটওয়ার্ক (Network) কী?
নেটওয়ার্ক শব্দের অর্থ জাল। যখন একাধিক কম্পিউটার পরস্পরে কোনো তার বা বেতার (wired or wireless) মাধ্যমে সংযুক্ত (connected) হয়ে থাকে তখন সেটাকেই বলা হয় নেটওয়ার্ক।

সাধারণ দুটি কম্পিউটার পরস্পরে সংযুক্ত থাকাটাকেও নেটওয়ার্ক বলা হয় আবার হাজার লক্ষ কম্পিউটার ডিভাইস পরস্পরে সংযুক্ত থাকলে সেটাও একটি নেটওয়ার্ক।

আর এভাবেই, যখন কম্পিউটার গুলো পরস্পরে কোনো মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে থাকে তখন তারা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ (communication), ডাটার আদান প্রদান, শংসাধনের আদান প্রদান ইত্যাদি করতে পারেন।

মাইক্রোস্ফট ওয়ার্ডের হোম রিবনের প্যারাগ্রাফ সাবরিবন
15/06/2023

মাইক্রোস্ফট ওয়ার্ডের হোম রিবনের প্যারাগ্রাফ সাবরিবন

হোম রিবনের- ফন্ট সাব-রিবন
13/06/2023

হোম রিবনের- ফন্ট সাব-রিবন

মেমোরি সাইজ কি?একটি কম্পিউটারের Memory Size এমন কোনও ফিজিক্যাল ডিভাইস যা বড় বা ছোট কিনা তা তথ্য সংরক্ষণ করতে সক্ষম এবং ...
12/06/2023

মেমোরি সাইজ কি?
একটি কম্পিউটারের Memory Size এমন কোনও ফিজিক্যাল ডিভাইস যা বড় বা ছোট কিনা তা তথ্য সংরক্ষণ করতে সক্ষম এবং এটি অস্থায়ীভাবে বা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে। উদাহরণস্বরূপ, Random Access Memory (RAM), এক ধরণের উদ্বায়ী মেমরি যা অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা ব্যবহৃত একটি সমন্বিত সার্কিটে অল্প সময়ের জন্য তথ্য সংরক্ষণ করে।
মেমরি উদ্বায়ী বা অ-উদ্বায়ী হতে পারে। উদ্বায়ী মেমরি হল এক ধরনের মেমরি যা কম্পিউটার বা হার্ডওয়্যার ডিভাইস বন্ধ হয়ে গেলে তার বিষয়বস্তু হারিয়ে ফেলে। RAM একটি উদ্বায়ী উদাহরণ।
প্রধান মেমোরির বৈশিষ্ট্য
যা মূল মেমোরি হিসেবে পরিচিত।
সেমিকন্ডাক্টর মেমোরি।
গৌণ মেমোরির চেয়েও দ্রুত।
একটি কম্পিউটার প্রাথমিক মেমরি ছাড়া চলতে পারে না।
এটি কম্পিউটারের ওয়ার্কিং মেমরি।
সাধারণত উদ্বায়ী মেমরি।
পাওয়ার বন্ধ হয়ে গেলে ডেটা হারিয়ে যায়।
মেমরির একক
একটি কম্পিউটার প্রসেসর একাধিক নির্ণায়ক সার্কিট দ্বারা গঠিত হয়, যার প্রতিটি বন্ধ বা চালু হতে পারে। মেমরির ক্ষেত্রে এই দুটি অবস্থা একটি 0 বা 1 দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়। 1 এর চেয়ে বেশি গণনা করার জন্য, এই ধরনের বিটগুলি (BInary digiTS) একসাথে স্থগিত করা হয়। আটটি বিটের একটি গ্রুপকে বাইট বলা হয়। 1 বাইট শূন্য (00000000) এবং 255 (11111111) বা 28 = 256 স্বতন্ত্র অবস্থানের মধ্যে সংখ্যার প্রতিনিধিত্ব করতে পারে। অবশ্যই, এই বাইটগুলি আরও বড় সংখ্যার প্রতিনিধিত্ব করার জন্য একত্রিত করা যেতে পারে। কম্পিউটার টি সমস্ত অক্ষর এবং সংখ্যাকে অভ্যন্তরীণভাবে একই ভাবে উপস্থাপন করে।
বাস্তবে, মেমরি কিলোবাইট (কেবি) বা মেগাবাইট (এমবি) এ পরিমাপ করা হয়। একটি কিলোবাইট ঠিক নয়, যেমনটি কেউ আশা করতে পারে, 1000 বাইট। বরং সঠিক পরিমাণ ২১০ অর্থাৎ ১০২৪ বাইট। একইভাবে, একটি মেগাবাইট 10002 অর্থাৎ 1, 000, 000 বাইট নয়, তবে পরিবর্তে 10242 অর্থাৎ 1, 048, 576 বাইট। এটি একটি উল্লেখযোগ্য পার্থক্য। যখন আমরা একটি গিগাবাইট (যেমন 10243 বাইট) পৌঁছেছি, বেস দুই এবং বেস দশ পরিমাণের মধ্যে পার্থক্য প্রায় 71 মেগাবাইট।
কম্পিউটার মেমরি এবং ডিস্ক স্পেস উভয়ই এই ইউনিটগুলিতে পরিমাপ করা হয়। কিন্তু এই দুইয়ের মধ্যে গুলিয়ে না ফেলাটা জরুরি। “12800 KB RAM” বলতে বোঝায় কম্পিউটারটি তার CPU-কে যে পরিমাণ প্রধান মেমরি সরবরাহ করে তা বোঝায় যখন “128 MB ডিস্ক” ফাইল, ডেটা এবং অন্যান্য ধরণের স্থায়ী তথ্য সংরক্ষণের জন্য উপলব্ধ স্থানের পরিমাণের প্রতীক।

মেমরির বিভিন্ন ইউনিটের ধরন-
Bit – বিট
Byte – বাইট
Kilo Byte – কিলো বাইট
Mega Byte – মেগা বাইট
Giga Byte – গিগা বাইট
Tera Byte – টেরা বাইট
Peta Byte – পেটা বাইট
Exa Byte – এক্সা বাইট
Zetta Byte – জেটা বাইট
Yotta Byte – ইয়োটা বাইট
Bit – বিট
একটি কম্পিউটার সিস্টেম বাইনারি পদ্ধতি 0, 1 এর মাধ্যমে চলে। এর জন্য কম্পিউটারকে ইলেকট্রনিক যন্ত্র বলা হয়। এই জন্য 0, 1 কে ১ বিট বলা হয়। এভাবে ৮টি বাইনারি জিজিট অর্থাৎ ৮ বিট সমান ১ বাইট হয়।

Byte – বাইট
কম্পিউটার সিস্টেমে, আটটি বাইনারি ডিজিট দীর্ঘ ডেটার একটি একককে একটি বাইট বলা হয়। একটি বাইট একটি ইউনিট যা কম্পিউটারগুলি একটি অক্ষর যেমন একটি অক্ষর, সংখ্যা, বা একটি টাইপোগ্রাফিক প্রতীক (উদাহরণস্বরূপ, “h”, “7”, বা “$”) প্রতিনিধিত্ব করতে ব্যবহার করে। একটি বাইট বিটগুলির একটি স্ট্রিংও উপলব্ধি করতে পারে যা অ্যাপ্লিকেশন প্রসেসের কিছু বৃহত্তর ইউনিটগুলিতে ব্যবহার করা প্রয়োজন (উদাহরণস্বরূপ, বিটগুলির প্রবাহ যা একটি প্রোগ্রামের জন্য একটি ভিজ্যুয়াল চিত্র রচনা করে যা চিত্র বা বিটগুলির স্ট্রিংকে প্রতিনিধিত্ব করে যা একটি কম্পিউটার প্রোগ্রামের মেশিন কোড রচনা করে)।

একটি বাইট একটি বড় “বি” দিয়ে সংক্ষেপিত হয় যখন একটি বিট একটি ছোট “বি” দিয়ে সংক্ষিপ্ত করা হয়। কম্পিউটার স্টোরেজ সাধারণত বাইটের গুণিতকগুলিতে পরিমাপ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি 640 এমবি হার্ড ড্রাইভে নামমাত্র 640 মিলিয়ন বাইট – বা মেগাবাইট – ডেটা ধারণ করে। বাইট গুণিতকগুলি 2 এর সূচকগুলির সমন্বয়ে গঠিত এবং সাধারণত একটি “বৃত্তাকার বন্ধ” দশমিক সংখ্যা হিসাবে প্রকাশ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, দুটি মেগাবাইট বা 2 মিলিয়ন বাইট আসলে 2, 097, 152 (দশমিক) বাইট।

সংঘাত
একবার একটি কিলোবাইট একটি সময়ে সত্যিই বৃহদায়তন বলে মনে করা হত। কেউ কেউ মনে করেছিলেন যে ২১০ লেখাটি কিছুটা বুদ্ধিমানের মতো ছিল এবং অন্যদেরও বিভ্রান্ত করতে পারে। ১,০২৪ টি বাইট কিছুটা অস্বস্তিকর বলে মনে হয়েছিল, এবং ব্যবহারের স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য, কিলোবাইটকে কেবল ১,০০০ বাইট ডেটা হিসাবে উল্লেখ করা শুরু হয়েছিল এবং কেবল বাম ২৪ টি বাইটকে উপেক্ষা করা হয়েছিল। বেশীরভাগই অনুমান করতে পারে যে কিলোবাইট মাত্র 1, 000 বাইট ডেটা কিন্তু এটি ক্ষেত্রে নয়। এটি করা হয়েছিল কারণ বাইনারি সম্পর্কে কোনও জ্ঞান নেই এমন লোকেরা অতিরিক্ত 24 বাইট স্টোরেজ পাবে না।

সময় অতিবাহিত হওয়ার সাথে সাথে, এবং আমরা মেগাবাইট (এমবি) ব্যবহার করতে শুরু করি, এটি 24 কেবি ডেটা উপেক্ষা করা কঠিন হয়ে ওঠে, তবে যথেষ্ট কঠিন নয়। যখন GigaByte ব্যবহার শুরু করা হয়েছিল তখন 24 এমবি স্টোরেজ উপেক্ষা করা খুব কঠিন হয়ে পড়েছিল । এখন ২৪ জিবি বা এমনকি ২৪ টিবি ডেটা উপেক্ষা করার কথা কল্পনা করুন।

সমাধান
যেহেতু এত বিপুল পরিমাণ ডেটা উপেক্ষা করা কঠিন ছিল, তাই তারা কেবিকে 1024 বাইট, 1 GB 1024 এমবি ইত্যাদি হিসাবে কল করতে শুরু করে। কিন্তু এখন অনেক দেরী হয়ে গেছে, মানুষ এখন জানে যে কেবি ছিল ১,০০০ বাইট এবং ১, ০২৪ বাইট নয়। আমেরিকান সংস্থা এনআইএসটি (ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টাইম) এবং ইন্টারন্যাশনাল ইলেক্ট্রোটেকনিক্যাল কমিশন (আইইসি) দ্বারা সমস্যাটি সমাধানের জন্য একটি প্রচেষ্টা সেট করা হয়েছিল।

যেহেতু এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জগতে বড় পরিবর্তনগুলির প্রবণতা হিসাবে ছোট ছোট পরিবর্তন করা খুব কঠিন ছিল, তাই ১৯৯৮ সালে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে “কিবিবাইট (কিবি)” ১,০২৪ বাইট বোঝাতে ব্যবহার করা হবে এবং কিলোবাইট শুধুমাত্র ১,০০০ বাইটের জন্য রাখা হবে। একইভাবে “মেবিবাইট (এমআইবি)” 1,048,576 বাইট প্রতিনিধিত্ব করার জন্য ব্যবহার করা হবে যখন মেগাবাইট (এমবি) এখনও 1,000,000 বাইট উল্লেখ করা হয়েছে।

দুর্ভাগ্যবশত, মনে হচ্ছে যে এই নিয়ন্ত্রকদের কর্মগুলি কিলোবাইট এবং কিবিবাইটের মধ্যে পার্থক্য স্পষ্ট করতে সহায়তা করেনি। সত্য যে “কিলোবাইট” শব্দটি কেবল আন্তর্জাতিক সংস্কৃতিতে খুব গভীরভাবে প্রোথিত হয়ে উঠেছে।

Kilo Byte – কিলো বাইট
কিলোবাইট হল মেমরি পরিমাপের ক্ষুদ্রতম একক কিন্তু একটি বাইটের চেয়ে বড়। একটি কিলোবাইট হল 103 বা 1, 000 বাইট যা ‘কে’ বা ‘কেবি’ হিসাবে সংক্ষেপিত। এটি মেগাবাইটের পূর্ববর্তী, যা 1, 000, 000 বাইট ধারণ করে। এক কিলোবাইট প্রযুক্তিগতভাবে 1, 000 বাইট, অতএব, কিলোবাইটগুলি প্রায়শই কিবিবাইটগুলির সমার্থকভাবে ব্যবহার করা হয়, যা ঠিক 1, 024 বাইট (210) ধারণ করে। কিলোবাইটগুলি বেশিরভাগই ছোট ফাইলগুলির আকার পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি সাধারণ টেক্সট ডকুমেন্টে 10 কেবি ডেটা থাকতে পারে এবং তাই এটিতে 10 কিলোবাইট ফাইলের আকার থাকবে। ছোট ওয়েবসাইটগুলির গ্রাফিক্স প্রায়শই আকারে 5 KB এবং 100 KB এর মধ্যে থাকে। পৃথক ফাইলগুলি সাধারণত কমপক্ষে চার কিলোবাইট ডিস্ক স্থান গ্রহণ করে।

মেগাবাইট
একটি মেগাবাইট 1,000 KBs এর সমান এবং মেমরি পরিমাপের গিগাবাইট (জিবি) ইউনিটের পূর্ববর্তী। একটি মেগাবাইট হল 106 বা 1, 000, 000 বাইট এবং সংক্ষেপে “MB” হিসাবে সংক্ষিপ্ত করা হয়। 1 MB টেকনিক্যালি 1, 000, 000 বাইট, অতএব, মেগাবাইটগুলি প্রায়শই মেবিবাইটগুলির সমার্থকভাবে ব্যবহার করা হয়, যার মধ্যে ঠিক 1, 048, 576 বাইট (220) থাকে। মেগাবাইটগুলি বেশিরভাগ বড় ফাইলগুলির আকার পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি উচ্চ-রেজোলিউশন JPEG চিত্র 1-5 মেগাবাইট থেকে আকারে হতে পারে। একটি সংকুচিত সংস্করণে সংরক্ষিত একটি 3-মিনিটের গান আকারের প্রায় 3MB হতে পারে এবং অসংকুচিত সংস্করণটি 30 মেগাবাইট পর্যন্ত ডিস্ক স্থান নিতে পারে। কম্প্যাক্ট ডিস্কের ক্ষমতা মেগাবাইট (প্রায় 700 থেকে 800 এমবি) পরিমাপ করা হয়, যেখানে মিডিয়া ড্রাইভগুলির বেশিরভাগ অন্যান্য ফর্মের ক্ষমতা, যেমন হার্ড ড্রাইভ এবং ফ্ল্যাশ ড্রাইভ, সাধারণত গিগাবাইট বা টেরাবাইটগুলিতে পরিমাপ করা হয়।

গিগাবাইট
এক গিগাবাইট 1,000 MBs এর সমান এবং মেমরি পরিমাপের টেরাবাইট (টিবি) ইউনিটের আগে। একটি গিগাবাইট হল 109 বা 1, 000, 000, 000 বাইট এবং এটি “GB” হিসাবে সংক্ষেপিত হয়। 1 গিগাবাইট প্রযুক্তিগতভাবে 1, 000, 000, 000, 000 বাইট, অতএব, গিগাবাইটগুলি গিবিবাইটগুলির সমার্থকভাবে ব্যবহার করা হয়, যার মধ্যে ঠিক 1, 073, 741, 824 বাইট (230) রয়েছে। গিগাবাইট, কখনও কখনও “gigs” হিসাবে সংক্ষিপ্ত করা হয় এবং প্রায়ই স্টোরেজ ডিভাইসের ক্ষমতা পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি স্ট্যান্ডার্ড ডিভিডি ড্রাইভ 4.7 গিগাবাইট ডেটা ধারণ করতে পারে। 1, 000 গিগাবাইট বা তার বেশি ডেটা ধারণ করে এমন স্টোরেজ ডিভাইসগুলি টেরাবাইটগুলিতে পরিমাপ করা হয়।

টেরাবাইট
একটি টেরাবাইট 1,000 গিগাবাইট সমান এবং মেমরি পরিমাপের পেটাবাইট (পিবি) ইউনিটের আগে। একটি টেরাবাইট হল 1012 বা 1, 000, 000, 000, 000 বাইট এবং এটি “টিবি” হিসাবে সংক্ষিপ্ত করা হয়। 1 টিবি প্রযুক্তিগতভাবে 1 ট্রিলিয়ন বাইট, অতএব, টেরাবাইট এবং টেবিবাইটগুলি সমার্থকভাবে ব্যবহার করা হয়, যার মধ্যে ঠিক 1, 099, 511, 627, 776 বাইট (1, 024 গিগাবাইট) (240) রয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বড় স্টোরেজ ডিভাইসগুলির স্টোরেজ ক্ষমতা টেরাবাইটগুলিতে পরিমাপ করা হয়। প্রায় 2007, ভোক্তা হার্ড ড্রাইভ 1 টেরাবাইট একটি ক্ষমতা পৌঁছেছেন। এখন, এইচডিডিগুলি টেরাবাইটগুলিতে পরিমাপ করা হয় যেমন, একটি সাধারণ অভ্যন্তরীণ এইচডিডি 2 টেরাবাইট ডেটা ধারণ করতে পারে যখন কিছু সার্ভার এবং হাই-এন্ড ওয়ার্কস্টেশনগুলি যা একাধিক হার্ড ড্রাইভ ধারণ করে এমনকি 10 টেরাবাইটগুলির মোট স্টোরেজ ক্ষমতা থাকতে পারে।

Peta Byte – পেটা বাইট
একটি পেটাবাইট 1,000 TBs এর সমান এবং মেমরি পরিমাপের exabyte ইউনিটের আগে। একটি পেটাবাইট হল 1015 বা 1, 000, 000, 000, 000, 000 বাইট এবং এটি “পিবি” হিসাবে সংক্ষিপ্ত করা হয়। একটি পেটাবাইট একটি পেবিবাইটের চেয়ে আকারে কম, যা ঠিক 1, 125, 899, 906, 842, 624 (250) বাইট ধারণ করে। বেশিরভাগ স্টোরেজ ডিভাইসগুলি সর্বাধিক কয়েকটি টিবি ধারণ করতে পারে, তাই, পেটাবাইটগুলি একক ডিভাইসের মেমরি ক্ষমতা পরিমাপ করার জন্য খুব কমই ব্যবহার করা হয়। পরিবর্তে, PetaBytes বড় নেটওয়ার্ক বা সার্ভার ফার্মে সঞ্চিত মোট তথ্য পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, গুগল এবং ফেসবুকের মতো ইন্টারনেট জায়ান্টরা তাদের ডেটা সার্ভারে 100 টিরও বেশি পিবিআই ডেটা সংরক্ষণ করে।

Exa Byte – এক্সা বাইট
একটি exabyte 1,000 PBs সমান এবং মেমরি পরিমাপের zettabyte ইউনিট ের আগে। একটি exabyte হল 1018 বা 1, 000, 000, 000, 000, 000, 000 বাইট এবং সংক্ষেপে “EB” হিসাবে সংক্ষিপ্ত করা হয়। Exabytes exbibytes তুলনায় কম, যা ঠিক 1, 152, 921, 504, 606, 846, 976 (260) বাইট ধারণ করে। মেমরি পরিমাপের exabyte ইউনিট এত বড়, যে এটি স্টোরেজ ডিভাইসের ক্ষমতা পরিমাপ করতে ব্যবহার করা হয় না। এমনকি বৃহত্তম ক্লাউড স্টোরেজ সেন্টারগুলির ডেটা স্টোরেজ ক্ষমতা পেটাবাইটগুলিতে পরিমাপ করা হয়, যা 1 EB এর একটি ভগ্নাংশ। পরিবর্তে, exabytes একাধিক ডেটা স্টোরেজ নেটওয়ার্কে ডেটার পরিমাণ বা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ইন্টারনেটে স্থানান্তরিত হওয়া ডেটার পরিমাণ পরিমাপ করে। উদাহরণস্বরূপ, প্রতি বছর কয়েকশত exabytes তথ্য ইন্টারনেটে স্থানান্তর করা হয়।

Zetta Byte – জেটা বাইট
একটি জেটাবাইট 1, 000 exabytes বা 1021 বা 1, 000 , 000, 000, 000, 000, 000, 000 বাইট সমান। একটি zettabyte জেবিবাইট থেকে একটু ছোট যা 1, 180, 591, 620, 717, 411, 303, 424 (270) বাইট ধারণ করে, এবং সংক্ষেপে “জেডবি” হিসাবে সংক্ষিপ্ত করা হয়। একটি জেটাবাইটে এক বিলিয়ন টিবি বা একটি সেক্সটিলিয়ন বাইট থাকে যার অর্থ এক জেটাবাইট ডেটা সংরক্ষণ করতে এক বিলিয়ন এক টেরাবাইট হার্ড ড্রাইভ লাগবে। সাধারণত, জেটাবাইট প্রচুর পরিমাণে ডেটা পরিমাপ করার জন্য ব্যবহার করা হয় এবং বিশ্বের সমস্ত ডেটা কেবল কয়েকটি জেটাবাইট।

Yotta Byte – ইয়োটা বাইট
একটি ইয়োটাবাইট 1,000 জেটাবাইটের সমান। এটি মেমরি পরিমাপের বৃহত্তম এসআই ইউনিট। Yottabyte হল 1024 ZettaBytes বা 1, 000, 000, 000, 000, 000, 000, 000, 000 বাইট এবং সংক্ষেপে “YB” হিসাবে সংক্ষিপ্ত করা হয়। এটি ইয়োবিবাইটের চেয়ে কিছুটা ছোট, যার মধ্যে ঠিক 1, 208, 925, 819, 614, 629, 174, 706, 176 বাইট (280) বাইট রয়েছে।

1 ইয়োটাবাইটে একটি সেপ্টিলিয়ন বাইট রয়েছে যা ঠিক এক ট্রিলিয়ন টিবি হিসাবে একই রকম। এটি একটি খুব বড় সংখ্যা যা মানুষ মূল্যায়ন করতে পারে। এত বড় পরিমাপের ইউনিটের কোনও ব্যবহারিক ব্যবহার নেই কারণ বিশ্বের সমস্ত তথ্য মাত্র কয়েকটি জেটাবাইট দিয়ে তৈরি।

কম্পিউটার কিবোর্ড পরিচিতিকীবোর্ড হলো টাইপরাইটারের ধারণা থেকে আসা এমন একটি ডিভাইস, যাতে কিছু বাটন বিন্যস্ত থাকে, যেটি মেক...
11/06/2023

কম্পিউটার কিবোর্ড পরিচিতি

কীবোর্ড হলো টাইপরাইটারের ধারণা থেকে আসা এমন একটি ডিভাইস, যাতে কিছু বাটন বিন্যস্ত থাকে, যেটি মেকানিক্যাল লিভার অথবা ইলেক্ট্রনিক সুইচের মতো কাজ করে। কীবোর্ড হলো কম্পিউটারের প্রধান ইনপুট ডিভাইস। কীবোর্ডের কীসমূহে কী ছাপানো থাকে। কোনো চিহ্ন তৈরি করতে হলে এক বা একাধিক কী চাপতে অথবা চেপে ধরে রাখতে হবে। মাউস, টাচস্ক্রিন, পেন, ভয়েস রিকগনিশন আবিষ্কারের পরেও কীবোর্ড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত এবং বহুমুখী ইনপু কী-বোর্ডে ৮৪ থেকে ১০১টি বা কোন কোন কী-বোর্ডে 104 টি কী আছে। ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে কী-বোর্ডকে মোটামুটি ৬টি ভাগে ভাগ করা যায়।
১। আলফাবেটিক কী
২। নিউমেরিক কী
৩। ফাংশন কী
৪। মুভমেন্ট কী
৫। কমান্ড কী
৬। স্পেশাল কী
আলফাবেটিক কী : কী বোর্ডের যে অংশে ইংরেজি বর্ণমালা A থেকে Z পর্যন্ত মোট ২৬টি কী সাজানো থাকে সেই অংশকে আলফাবেটিক সেকশন/অংশ বলে।
নিউমেরিক কী বা লজিক্যাল কী: কীবোর্ডের ডানদিকে ০ থেকে ৯ পর্যন্ত সংখ্যা লেখা যে কীগুলো রয়েছে তাকে নিউমেরিক কী বলে। এখানে +, -, *, / প্রভৃতি অ্যারিথমেটিক অপারেটর থাকে। এছাড়াও , = লজিক্যাল অপারেটরগুলো কী বোর্ডে থাকে।
ফাংশন কী : কী বোর্ডের উপরের দিকে বাম পার্শ্বে F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে কীগুলো আছে এদের একত্রে ফাংশন কী বলে। এদের ফাংশন কী(একত্রে) বলার কারণ এদের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কিছু কাজ করা যায় ।যেমন- কোন প্রোগ্রামের জন্য help অথবা কোন প্রোগ্রাম রান করানো ইত্যাদি কাজে এই কীগুলোর ব্যবহার করা হয়।
মুভম্যান্ট কী: কী বোর্ডের ডান দিকে নিচে পৃথক ভাবে চারটি কী আছে। কোন কোন কী বোর্ডে উপরের দিকেও থাকে। কীগুলোর উপরে অ্যারো বা তীর চিহ্ন দেওয়া থাকে। যা দিয়ে খুব সহজেই কার্সরকে ডানে, বামে, উপরে এবং নিচে সরানো যায়। এগুলিকে আবার মুভম্যান্ট কী বলে। কারণ টেক্সট এডিট করার কাজেও এ কীগুলো ব্যবহার করা হয়।
কমান্ড কী : Alt, Ctrl, Shift- যে কীগুলো নিজে কোন কাজ করে না। অন্যের সহযোগিতা নিয়ে কাজ করে থাকে। যেমন শুধু Alt, Ctrl, Shift- চাপলে কোন কাজ হবে না, কিন্তু Shift চেপে ধরে অন্য যে কোন কী চাপলে ঐ অক্ষরটি বড় হাতের হয়, শুধু Ctrl কী চাপলে কোন কাজ হয় না, Ctrl+ S চাপলে ফাইল সেইফ হয়। একইভাবে Alt চাপলে কোন কাজ হয় না, Alt+F4 চাপলে ফাইল থেকে বের হয়ে ডেস্কটপে আসে।

স্পেশাল কী বা বিশেষ কী:
উল্লেখিত কী গুলো ছাড়া কী-বোর্ডের অন্যান্য কী সমূহ কোনো না কোনো বিশেষ কার্য সম্পাদন করে বলে এদেরকে বিশেষ কী বলা হয়-
Esc: এই কী এর সাহায্যে কোনো নির্দেশ বাতিল করতে হয়।
Tab: পর্দায় প্যারাগ্রাফ, কলাম, নম্বর, অনুচ্ছেদ শুরুর স্থান সমান ভাবে নির্ধারন করা ইত্যাদি প্রয়োজন অনুযায়ী প্রস্তুতের জন্য এই কী ব্যবহার করা হয়।
Caps Lock: এই কী ব্যবহার করে ইংরেজি বড় হাতের লেখা টাইপ করা হয়।
Enter: কম্পিউটারকে কোন নির্দেশ দিয়ে তা কার্যকর করতে এই কী ব্যবহার হয়। লেখালেখির জন্য নতুন প্যারা তৈরী করতেও এই কী ব্যবহার করা হয়।
Pause Break: কম্পিউটারে কোন লেখা যদি দ্রুত গতির জন্য পড়তে অসুবিধা হয় তা হলে এই কী চেপে তা পড়া যায়।
Print Screen: কম্পিউটারের পর্দার দৃশ্যত যা কিছু থাকে তা সব প্রিন্ট করতে চাইলে এই কী ব্যবহার করতে হয়।
Delete: কোনো বাক্য, অক্ষর বা কোনো লেখাকে মুছে ফেলতে এই কী ব্যবহার করা হয়
Home: এই কী ব্যবহার করে কার্সরকে পাতার প্রথমে আনা হয়। তবে MS Word এ কোনো ডকুমেন্ট লেখার সময়ে কার্সর প্রথম পাতায় আনতে হলে Ctrl+Home একসাথে টিপতে হয়।
End: এই কী চাপলে কার্সর বা পয়েন্টার যেখানেই থাকুক না কেন টেক্সট বা পাতার শেষে চলে আসবে।
Page Up: এই কী ব্যবহার করে কার্সরকে উপরের দিকে উঠানো হয়।
Page Down: এই কী ব্যবহার করে কার্সরকে নিচের দিকে নামানো হয়।
Insert: কোন লেখার মাঝে কোন কিছু লিখলে তা সাধারণত লেখার ডান দিকে লেখা হয়, কিন্তু এই কী চেপে লিখলে তা পূর্ববর্তী বর্ণের উপরে ওভার রাইটিং হয়। কাজ শেষে আবার এই কী চাপলে তা পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে।
Back Space: কোন লেখার পিছনের অংশ মুছে ফেলতে এই কী ব্যবহার করা হয়।
Space Bar: কী বোর্ডের কীগুলোর মধ্যে এই কী টি সবচেয়ে লম্বা কোন বাক্য লেখার সময় শব্দ গুলোর মাঝে ফাঁকা করার জন্য এই কী ব্যবহার করা হয়।
Num Lock: এই কী চাপা থাকলে ডান দিকের কী গুলো বা সংখ্যাগুলো ইনপুট করা যাবে।
Delete: কী চাপলে কার্সরের ডানদিকের অক্ষর মুছা যায়।

বি:দ্র: প্রয়োজনে লেখাগুলো শেয়ার করে নিজের কাচে রেখে দিন হয়ত সময়ে কাজে লাগবে।

স্বল্প খরচে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বাংলাদেশ ডাক বিভাগের পোস্ট ই-সেন্টার ফর রুরাল কমিউনিটি প্রকল্পের আওতায় ...
24/05/2023

স্বল্প খরচে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বাংলাদেশ ডাক বিভাগের পোস্ট ই-সেন্টার ফর রুরাল কমিউনিটি প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন সরকারি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কোর্সে র্ভতি চলছে।
কোর্স শেষে সরকারি সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
কোর্স সমূহ:
১। ডিপ্লোমা ইন অফিস এপ্লিকেশন কোর্স- ৩ মাস মেয়াদী
২। ডিপ্লোমা ইন সফ্টওয়্যার এপ্লিকেশন কোর্স- ৬ মাস মেয়াদী
৩। ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ।
হবিগঞ্জ কালীবাড়ী ডিজিটাল পোস্ট ই-সেন্টার | Facebook
https://web.facebook.com/kalibaridpo
যোগাযোগ: ০১৭১১-৪৪৫২৩৫

বাংলা যুক্ত বর্ণ১. ক্ষ = ক+ষ২. ষ্ণ = ষ+ণ৩. জ্ঞ = জ+ঞ৪. ঞ্জ = ঞ+জ৫. হ্ম = হ+ম৬. ঞ্চ = ঞ+চ৭. ঙ্গ = ঙ+গ৮. ঙ্ক = ঙ+ক৯. ট্ট =...
04/05/2023

বাংলা যুক্ত বর্ণ
১. ক্ষ = ক+ষ
২. ষ্ণ = ষ+ণ
৩. জ্ঞ = জ+ঞ
৪. ঞ্জ = ঞ+জ
৫. হ্ম = হ+ম
৬. ঞ্চ = ঞ+চ
৭. ঙ্গ = ঙ+গ
৮. ঙ্ক = ঙ+ক
৯. ট্ট = ট + ট
১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম
১১. হ্ন = হ + ন
১২. হ্ণ = হ + ণ
১৩. ব্ধ = ব + ধ
১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা)
১৫. গ্ধ = গ + ধ
১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা)
১৭. ক্ত = ক + ত
১৮. ক্স = ক + স
১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান, উত্থাপন)
২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর, সত্তর)
২১. ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য)
নিচের যুক্তবর্ণের তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে লিখতে সহায়ক হতে
পারে। এখানে বাংলায় ব্যবহৃত ২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে।
এর বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায়
প্রচলিত নয়। ⌨️
ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা
ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর
ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয়
ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত
ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র
ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ
ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী
ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য
ক্র = ক + র; যেমন- চক্র
ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি
ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ
ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ
ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু
ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী
ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য
ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য
ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স
খ্য = খ + য; যেমন- সখ্য
খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান
গ্ণ = গ + ণ; যেমন - রুগ্ণ
গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ
গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য
গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী
গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন
গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র,
অগ্ন্যুৎপাত, অগ্ন্যাশয়
গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী
গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম
গ্য = গ + য; যেমন- ভাগ্য
গ্র = গ + র; যেমন- গ্রাম
গ্র্য = গ + র + য; যেমন- ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য, গ্র্যাজুয়েট
গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি
ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন
ঘ্য = ঘ + য; যেমন- অশ্লাঘ্য
ঘ্র = ঘ + র; যেমন- ঘ্রাণ
ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্ক
ঙ্ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি
ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য
ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা
ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ
ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ
ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ, ব্যঙ্গ্যোক্তি
ঙ্ঘ = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ
ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য
ঙ্ঘ্র = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি
ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময়
চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা
চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা
চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস
চ্ছ্র = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায়
চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা
চ্ব = চ + ব; যেমন- চ্বী
চ্য = চ + য; যেমন- প্রাচ্য
জ্জ = জ + জ; যেমন- বিপজ্জনক
জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল
জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা
জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- জ্ঞান
জ্ব = জ + ব; যেমন- জ্বর
জ্য = জ + য; যেমন- রাজ্য
জ্র = জ + র; যেমন- বজ্র
ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল
ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা
ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ
ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা
ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম
ট্ব = ট + ব; যেমন- খট্বা
ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল
ট্য = ট + য; যেমন- নাট্য
ট্র = ট + র; যেমন- ট্রেন
ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা
ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান
ড্য = ড + য; যেমন- জাড্য
ড্র = ড + র; যেমন- ড্রাইভার, ড্রাম
ড়্গ = ড় + গ; যেমন- খড়্গ
ঢ্য = ঢ + য; যেমন- ধনাঢ্য
ঢ্র = ঢ + র; যেমন- মেঢ্র (ত্বক)
ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা
ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ
ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য
ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল
ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য
ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র
ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ
ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ
ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর
ণ্ম = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময়
ণ্য = ণ + য; যেমন- পূণ্য
ৎক = ত + ক; যেমন- উৎকট
ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তর
ত্ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব
ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত
ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ
ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন
ত্ব = ত + ব; যেমন- রাজত্ব
ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা
ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য
ত্য = ত + য; যেমন- সত্য
ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ
ত্র্য = ত + র + য; যেমন- বৈচিত্র্য
ৎল = ত + ল; যেমন- কাৎলা
ৎস = ত + স; যেমন- বৎসর, উৎসব
থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী
থ্য = থ + য; যেমন- পথ্য
থ্র = থ + র; যেমন- থ্রি (three)
দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম
দ্ঘ = দ + ঘ; যেমন- উদ্ঘাটন
দ্দ = দ + দ; যেমন- উদ্দেশ্য
দ্দ্ব = দ + দ + ব; যেমন- তদ্দ্বারা
দ্ধ = দ + ধ; যেমন- রুদ্ধ
দ্ব = দ + ব; যেমন- বিদ্বান
দ্ভ = দ + ভ; যেমন- অদ্ভুত
দ্ভ্র = দ + ভ + র; যেমন- উদ্ভ্রান্ত
দ্ম = দ + ম; যেমন- ছদ্ম
দ্য = দ + য; যেমন- বাদ্য
দ্র = দ + র; যেমন- রুদ্র
দ্র্য = দ + র + য; যেমন- দারিদ্র্য
ধ্ন = ধ + ন; যেমন- অর্থগৃধ্নু
ধ্ব = ধ + ব; যেমন- ধ্বনি
ধ্ম = ধ + ম; যেমন- উদরাধ্মান
ধ্য = ধ + য; যেমন- আরাধ্য
ধ্র = ধ + র; যেমন- ধ্রুব
ন্ট = ন + ট; যেমন- প্যান্ট
ন্ট্র = ন + ট + র; যেমন- কন্ট্রোল
ন্ঠ = ন + ঠ; যেমন- লন্ঠন
ন্ড = ন + ড; যেমন- গন্ডার, পাউন্ড
ন্ড্র = ন + ড + র; যেমন- হান্ড্রেড
ন্ত = ন + ত; যেমন- জীবন্ত
ন্ত্ব = ন + ত + ব; যেমন- সান্ত্বনা
ন্ত্য = ন + ত + য; যেমন- অন্ত্য
ন্ত্র = ন + ত + র; যেমন- মন্ত্র
ন্ত্র্য = ন + ত + র + য; যেমন- স্বাতন্ত্র্য
ন্থ = ন + থ; যেমন- গ্রন্থ
ন্থ্র = ন + থ + র; যেমন- অ্যান্থ্রাক্স
ন্দ = ন + দ; যেমন- ছন্দ
ন্দ্য = ন + দ + য; যেমন- অনিন্দ্য
ন্দ্ব = ন + দ + ব; যেমন- দ্বন্দ্ব
ন্দ্র = ন + দ + র; যেমন- কেন্দ্র
ন্ধ = ন + ধ; যেমন- অন্ধ
ন্ধ্য = ন + ধ + য; যেমন- বিন্ধ্য
ন্ধ্র = ন + ধ + র; যেমন- রন্ধ্র
ন্ন = ন + ন; যেমন- নবান্ন
ন্ব = ন + ব; যেমন- ধন্বন্তরি
ন্ম = ন + ম; যেমন- চিন্ময়
ন্য = ন + য; যেমন- ধন্য
প্ট = প + ট; যেমন- পাটি-সাপ্টা, ক্যাপ্টেন
প্ত = প + ত; যেমন- সুপ্ত
প্ন = প + ন; যেমন- স্বপ্ন
প্প = প + প; যেমন- ধাপ্পা
প্য = প + য; যেমন- প্রাপ্য
প্র = প + র; যেমন- ক্ষিপ্র
প্র্য = প + র + য; যেমন- প্র্যাকটিস
প্ল = প + ল; যেমন-আপ্লুত
প্স = প + স; যেমন- লিপ্সা
ফ্র = ফ + র; যেমন- ফ্রক, ফ্রিজ, আফ্রিকা, রেফ্রিজারেটর
ফ্ল = ফ + ল; যেমন- ফ্লেভার
ব্জ = ব + জ; যেমন- ন্যুব্জ
ব্দ = ব + দ; যেমন- জব্দ
ব্ধ = ব + ধ; যেমন- লব্ধ
ব্ব = ব + ব; যেমন- ডাব্বা
ব্য = ব + য; যেমন- দাতব্য
ব্র = ব + র; যেমন- ব্রাহ্মণ
ব্ল = ব + ল; যেমন- ব্লাউজ
ভ্ব =ভ + ব; যেমন- ভ্বা
ভ্য = ভ + য; যেমন- সভ্য
ভ্র = ভ + র; যেমন- শুভ্র
ম্ন = ম + ন; যেমন- নিম্ন
ম্প = ম + প; যেমন- কম্প
ম্প্র = ম + প + র; যেমন- সম্প্রতি
ম্ফ = ম + ফ; যেমন- লম্ফ
ম্ব = ম + ব; যেমন- প্রতিবিম্ব
ম্ব্র = ম + ব + র; যেমন- মেম্ব্রেন
ম্ভ = ম + ভ; যেমন- দম্ভ
ম্ভ্র = ম + ভ + র; যেমন- সম্ভ্রম
ম্ম = ম + ম; যেমন- সম্মান
ম্য = ম + য; যেমন- গ্রাম্য
ম্র = ম + র; যেমন- নম্র
ম্ল = ম + ল; যেমন- অম্ল
য্য = য + য; যেমন- ন্যায্য
র্ক = র + ক; যেমন - তর্ক
র্ক্য = র + ক + য; যেমন- অতর্ক্য (তর্ক দিয়ে যার সমাধান হয় না)
র্গ্য = র + গ + য; যেমন - বর্গ্য (বর্গসম্বন্ধীয়)
র্ঘ্য = র + ঘ + য; যেমন- দৈর্ঘ্য
র্চ্য = র + চ + য; যেমন- অর্চ্য (পূজনীয়)
র্জ্য = র + জ + য; যেমন- বর্জ্য
র্ণ্য = র + ণ + য; যেমন- বৈবর্ণ্য (বিবর্ণতা)
র্ত্য = র + ত + য; যেমন- মর্ত্য
র্থ্য = র + থ + য; যেমন- সামর্থ্য
র্ব্য = র + ব + য; যেমন- নৈর্ব্যক্তিক
র্ম্য = র + ম + য; যেমন- নৈষ্কর্ম্য
র্শ্য = র + শ + য; যেমন- অস্পর্শ্য
র্ষ্য = র + ষ + য; যেমন- ঔৎকর্ষ্য
র্হ্য = র + হ + য; যেমন- গর্হ্য
র্খ = র + খ; যেমন- মূর্খ
র্গ = র + গ; যেমন- দুর্গ
র্গ্র = র + গ + র; যেমন- দুর্গ্রহ, নির্গ্রন্হ
র্ঘ = র + ঘ; যেমন- দীর্ঘ
র্চ = র + চ; যেমন- অর্চনা
র্ছ = র + ছ; যেমন- মূর্ছনা
র্জ = র + জ; যেমন- অর্জন
র্ঝ = র + ঝ; যেমন- নির্ঝর
র্ট = র + ট; যেমন- আর্ট, কোর্ট, কম্ফর্টার, শার্ট, কার্টিজ,
আর্টিস্ট, পোর্টম্যানটো, সার্টিফিকেট, কনসার্ট, কার্টুন,
কোয়ার্টার
র্ড = র + ড; যেমন- অর্ডার, লর্ড, বর্ডার, কার্ড
র্ণ = র + ণ; যেমন- বর্ণ
র্ত = র + ত; যেমন- ক্ষুধার্ত
র্ত্র = র + ত + র; যেমন- কর্ত্রী
র্থ = র + থ; যেমন- অর্থ
র্দ = র + দ; যেমন- নির্দয়
র্দ্ব = র + দ + ব; যেমন- নির্দ্বিধা
র্দ্র = র + দ + র; যেমন- আর্দ্র
র্ধ = র + ধ; যেমন- গোলার্ধ
র্ধ্ব = র + ধ + ব; যেমন- ঊর্ধ্ব
র্ন = র + ন; যেমন- দুর্নাম
র্প = র + প; যেমন- দর্প
র্ফ = র + ফ; যেমন- স্কার্ফ
র্ভ = র + ভ; যেমন- গর্ভ
র্ম = র + ম; যেমন- ধর্ম
র্য = র + য; যেমন- আর্য
র্ল = র + ল; যেমন- দুর্লভ
র্শ = র + শ; যেমন- স্পর্শ
র্শ্ব = র+ শ + ব; যেমন- পার্শ্ব
র্ষ = র + ষ; যেমন- ঘর্ষণ
র্স = র + স; যেমন- জার্সি, নার্স,
পার্সেল, কুর্সি
র্হ = র + হ; যেমন- গার্হস্থ্য
র্ঢ্য = র + ঢ + য; যেমন- দার্ঢ্য (অর্থাৎ দৃঢ়তা)
ল্ক = ল + ক; যেমন- শুল্ক
ল্ক্য = ল + ক + য; যেমন- যাজ্ঞবল্ক্য
ল্গ = ল + গ; যেমন- বল্গা
ল্ট = ল + ট; যেমন- উল্টো
ল্ড = ল + ড;
ল্প = ল + প; যেমন- বিকল্প
ল্ফ = ল + ফ; যেমন- গল্ফ
ল্ব = ল + ব; যেমন- বিল্ব, বাল্ব
ল্ভ = ল + ভ; যেমন- প্রগল্ভ
ল্ম = ল + ম; যেমন- গুল্ম
ল্য = ল + য; যেমন- তারল্য
ল্ল = ল + ল; যেমন- উল্লাস
শ্চ = শ + চ; যেমন- পুনশ্চ
শ্ছ = শ + ছ; যেমন- শিরশ্ছেদ
শ্ন = শ + ন; যেমন- প্রশ্ন
শ্ব = শ + ব; যেমন- বিশ্ব
শ্ম = শ + ম; যেমন- জীবাশ্ম
শ্য = শ + য; যেমন- অবশ্য
শ্র = শ + র; যেমন- মিশ্র
শ্ল = শ + ল; যেমন- অশ্লীল
ষ্ক = ষ + ক; যেমন- শুষ্ক
ষ্ক্র = ষ + ক + র; যেমন- নিষ্ক্রিয়
ষ্ট = ষ + ট; যেমন- কষ্ট
ষ্ট্য = ষ + ট + য; যেমন- বৈশিষ্ট্য
ষ্ট্র = ষ + ট + র; যেমন- রাষ্ট্র
ষ্ঠ = ষ + ঠ; যেমন- শ্রেষ্ঠ
ষ্ঠ্য = ষ + ঠ + য; যেমন- নিষ্ঠ্যূত
ষ্ণ = ষ + ণ; যেমন- কৃষ্ণ
ষ্প = ষ + প; যেমন- নিষ্পাপ
ষ্প্র = ষ + প + র; যেমন- নিষ্প্রয়োজন
ষ্ফ = ষ + ফ; যেমন- নিষ্ফল
ষ্ব = ষ + ব; যেমন- মাতৃষ্বসা
ষ্ম = ষ + ম; যেমন- উষ্ম
ষ্য = ষ + য; যেমন- শিষ্য
স্ক = স + ক; যেমন- মনোস্কামনা
স্ক্র = স + ক্র; যেমন- ইস্ক্রু
স্খ = স + খ; যেমন- স্খলন
স্ট = স + ট; যেমন- স্টেশন
স্ট্র = স + ট্র; যেমন- স্ট্রাইক
স্ত = স + ত; যেমন- ব্যস্ত
স্ত্ব = স + ত + ব; যেমন- বহিস্ত্বক
স্ত্য = স + ত + য; যেমন-অস্ত্যর্থ
স্ত্র = স + ত + র; যেমন- স্ত্রী
স্থ = স + থ; যেমন- দুঃস্থ
স্থ্য = স + থ + য; যেমন- স্বাস্থ্য
স্ন = স + ন; যেমন- স্নান
স্প = স + প; যেমন- আস্পর্ধা
স্প্র = স + প +র; যেমন- স্প্রিং
স্প্ল = স + প + ল; যেমন- স্প্লিন
স্ফ = স + ফ; যেমন- আস্ফালন
স্ব = স + ব; যেমন- স্বর
স্ম = স + ম; যেমন- স্মরণ
স্য = স + য; যেমন- শস্য
স্র = স + র; যেমন- অজস্র
স্ল = স + ল; যেমন- স্লোগান
হ্ণ = হ + ণ; যেমন- অপরাহ্ণ
হ্ন = হ + ন; যেমন- চিহ্ন
হ্ব = হ + ব; যেমন- আহ্বান
হ্ম = হ + ম; যেমন- ব্রাহ্মণ
হ্য = হ + য; যেমন- বাহ্য
হ্র = হ + র; যেমন- হ্রদ
হ্ল = হ + ল; যেমন- আহ্লাদ

Address

Shop No: B-04, Prafulla Plaza, Ramkrishna Mission Road
Habiganj
3300

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801711445235

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kalibari DPO posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share



You may also like