BSMRSTU Short Stories

BSMRSTU Short Stories নিঃসঙ্গতার সাথী হয়ে পাশে আছি। অব্যাক্ত কথাগুলো লিখে ফেলুন এখুনি।
(11)

চলছে ক্যালিগ্রাফি অঙ্কনের কাজ। আপনারা চাইলে শরিক হতে পারেন। সারারাত ব্যাপি চলবে ইনশাআল্লাহ।- ওমর শরীফ সরকারনবম ব্যাচপদার...
05/09/2024

চলছে ক্যালিগ্রাফি অঙ্কনের কাজ। আপনারা চাইলে শরিক হতে পারেন। সারারাত ব্যাপি চলবে ইনশাআল্লাহ।
- ওমর শরীফ সরকার
নবম ব্যাচ
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ

04/09/2024

ভারতীয় বুলেট আহমদ কিংবা দাস চেনেনা। তারা চেনে বাংলাদেশী।
সীমান্তে হত্যার বিচার চাই।

ভাবিনি কখনো যাবে চলেএভাবে আমাকে একা ফেলেস্বপ্ন নিজের হাতে ভাঙলে তুমিএকা কেঁদে কেঁদে ক্লান্ত আমিপ্রতিশোধ নেবে, নাওআমি বাধ...
31/08/2024

ভাবিনি কখনো যাবে চলে
এভাবে আমাকে একা ফেলে
স্বপ্ন নিজের হাতে ভাঙলে তুমি
একা কেঁদে কেঁদে ক্লান্ত আমি
প্রতিশোধ নেবে, নাও
আমি বাধা দেবো না
একবার বলে যাও
কেন আমার হলে না?
ও প্রিয়া, ও প্রিয়া, তুমি কোথায়?
ও প্রিয়া, ও প্রিয়া, তুমি কোথায়?

26/08/2024
25/08/2024

তুমি বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিও,
আমি সামরিক হয়েও তোমায় কাধে তুলে নেব।

২৫০৮২৪

22/08/2024

আমাদের মধ্যে যারা অমানুষ(!), মন পাষান তারা বোধহয় ভালোই থাকেন। স্বৈরাচারের গুলিতে ভাই মারা গেলে, বন্ধুর উপহার বন্যায় মানুষ মারা গেলেও কাঁদতে হয় নাহ। সেইযে জুলাইয়ে কান্না শুরু এখনো থামে নাই!.

ইয়া আল্লাহ!!!!!!!!!!!!

19/08/2024

দেশের প্রায় সকল উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা এর প্রশাসককে(চেয়ারম্যান, মেয়র) অপসারন করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক প্রকাশিত প্রজ্ঞাপন এর মাধ্যমে এই অপসারন করা হয়।

সোর্স কমেন্ট এ।

Ju:
30/07/2024

Ju:

28/07/2024

যুগে যুগে যত সরকার, যত ব্যাবসা প্রতিষ্টান কিংবা বড় বড় entity ডাউনফল করেছে। তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ফল করেছে একটা জেনারেশনের পর আরেকটা জেনারেশনের ট্রানজিশনটা ধরতে না পারায়।

জেনারেশন জেড, কিংবা Gen Z, এই জেনেরেশনের ব্যাপারে আমার প্রচুর পড়াশোনা করতে হয়। কারণ মূলত ওরাই আমার ফরমাইসি লেখা এবং প্রোডাক্ট দুইটারই টার্গেট কনজিউমার।

ওরা সম্পূর্ণ আলাদা ধাঁচে বড় হয়েছে। ওরা সোশ্যাল মিডিয়া আর ইন্টারনেট দিয়ে ওদের জীবন চালায়। ওদের কোন ব্যারিয়ার নাই। ওরা Global Citizen। দেশের সীমানা ওদেরকে আটকায় না।

আপনি টিভিতে যা খুশি দেখান। লাভ নাই। কারণ, ওরা টিভি দেখেই না! একারণে এরা স্বাধীন এবং স্বশিক্ষিত। ওদের learning source ওরা নিজেরাই। শেয়ারিং ব্যাসিসে একজন আরেকজনের কাছ থেকে শিখে এবং পাশে থাকে।

এ কারনেই Ten Minutes School এর মতন প্রতিষ্টান এত জনপ্রিয়। ওরা ওদের মতই কারো কাছ থেকে শিখতে চায় এবং খুব দ্রুত শিখতে চায়। দশ মিনিটেই শিখতে চায়।

এই যে দেশের IT সেক্টর নিয়ে আমরা এত বড়াই করি। এই সেক্টরের লাইফ লাইন কারা? এই Gen Z-ই তো। আমাদের দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কি এগুলো শেখানো হয়?

না হয় না! তাইলে এরা শিখলো কিভাবে?

ওরা নিজে নিজে শিখেছে। মাসে লাখ লাখ টাকা কামাই করছে তাদের স্বশিক্ষা দিয়ে। যা আপনার আমার মতন পুরোনো প্রজন্মের কাছে কল্পনাতীত। তাই আমরা এখনো প্রাগৈতিহাসিক শিক্ষা প্রতিষ্টানের গৌরব নিয়ে বড়াই করি।

এই যে মুগ্ধ ছেলেটা কপালে গুলি খেয়ে মারা গেল, তার ফাইভার প্রোফাইল দেখলাম। সে নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেতন স্কেলের চেয়ে বেশি টাকা মাসে আয় করতো।

সে কেন এসেছিলো আন্দোলনে? সে দেখেছে তার বন্ধুরা স্ট্রাগল করছে। সে এসেছিলো ভলান্টিয়ার হিসেবে। নিজের কামাই করা টাকায় পানি কিনে দিচ্ছিল। পানি খাওয়াতে এসে, কপালে গুলি খেল!

IUTএর একটা ছেলে মারা গেল। প্যারালাল ল্যান্ডিং করতে পারে ড্রোন বানিয়েছে। যার বাজার মূল্য প্রায় ১২ লাখ টাকার মতন। কে শিখিয়েছে তাকে এসব? সে নিজে নিজে শিখেছে।

বাকি আন্দোলনকারীদের খোঁজ নেন। দেখবেন বেশিরভাগই এরকম। স্বশিক্ষিত ছেলেমেয়ে। যারা উল্টাপাল্টা সহ্য করতে পারে না।

এই যে স্বশিক্ষা এবং self dependency এই দুইয়ের কারণে এদের আত্মমর্যাদা প্রচন্ড রকমের। আপনি জাস্ট তাদেরকে অপমান করতে পারবেন না পূর্ববর্তী জেনারেশনেগুলোর মতন।

Gen Z এর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি হল ওরা খুব ডিরেক্ট। যা চায় সরাসরি বলবে, যা করতে চায় সরাসরি করবে।

ঘুরানো প্যাচানো diplomacy তে ওরা খুব বিরক্ত হয়। এবং যেহেতু ওরা পৃথিবীর সবকিছুরই কম বেশি জ্ঞ্যান রাখে, (মিনিটে মিনিটে Google করে) ওরা খুব ভালো করেই বোঝে কোনটা মুলা ঝোলানো আর কোনটা আন্তরিকতা।

এর আরেকটা উদাহরণ দেই, জাফর ইকবালের মতন বুদ্ধিজীবিকে মোটামুটি মুছে দিতে তাদের ১ দিনও সময় লাগে নাই। এরকম ভয়ংকর বুদ্ধিবিত্তিক পতন বাংলাদেশের ইতিহাসে আর একটাও ঘটে নাই আমার জানামতে।

এর কারণ জাফর ইকবাল ডিরেক্ট না। উনার ভুলকে ভুল, ঠিককে ঠিক বলার মতন সাহস কিংবা ইচ্ছে ছিল না। এর ফলে উনার বুদ্ধিজীবী থেকে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীতে রুপান্তরিত হতে এক দিনও লাগে নাই!

মিলেনিয়ালদের মধ্যে যদি আপনি খোঁজ নেন দেখবেন ২০ জনে হয়তো একজন নিজের জীবনের বাইরে বর্তমান পৃথিবীর খবর রাখছে। কিন্তু Gen Z প্রতি দশে ৫ জনেই এসব খবর কম বেশি রাখে।

এই যে গত ৬-৭ বছরে অনেকগুলো আন্দোলন হলো দেশে, দুইদফা কোটা, একদফা সড়ক আন্দোলন,ছোট একটা কোভিড আন্দোলন । ওদের কথা একটাই ছিল, বদলান। পরিবর্তন আনেন। হয় করেন, না পারলে সরেন।

সরকার পরিবর্তন তো চায় নাই ওরা। চেয়েছিলো সরকারের মনমানসিকতার পরিবর্তন। একটু চিন্তা করেন। যখন সরকার নিজেকে মডিফাই করতে অস্বীকার করলো, তখন ওরা বললো, এবার তাহলে হোক সরকার পরিবর্তন।

এইটা তো রেগুলার Gen Z বিহেভিওর। রাষ্ট্র বোঝেই নাই তাদের সাইকোলজি। কারণ রাস্ট্রের পলিসি মেকারদের কাছে কোন প্রপার রিসার্চ নাই। সেই প্রাগৈতিহাসিক divide and rule দিয়ে তাদেরকে দমন করতে গিয়ে উল্টো আগুনে ঘি ঢেলে দিয়েছেন!

এই যে পুলিশের সাথে ক্লেশ হলো। পুলিশের কাজ ওদের ভালো লাগে নাই। ওরা শ্লোগান দিলো, "পুলিশ চুদি না।"

আপনি আমি নিবো এইটাকে গালি হিসেবে। কিন্তু ওরা বোঝাচ্ছে আমরা পুলিশকে কেয়ার করি না। । ঘুম থেকে উঠে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত ওরা দিনে কম করে হলেও ২০ বার " I dont give a f**k(I dont care)" কথাটা শুনে। তারই স্রেফ বাংলা অনুবাদ এইটা।

এই যে গালি। এইটা ওদের রাগ, ক্রোধ প্রকাশের ভাষা। এই ভাষাকে অস্বীকৃতি দিতে পারেন কিন্তু অস্বীকার করার কোন সুযোগ নেই।

একইভাবে তাদের উপর গুলি করার পর তারা "বন্দুক চুদি না" বলে বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে গিয়েছে। আপনি আমি হয়তো অনেক লম্বা শব্দ চয়ন করতাম।

যেমন ধরেন, "যুগে যুগে বন্দুকের নল কিংবা বুলেট দিয়ে কোনদিন কোন রাস্ট্র ছাত্র আন্দোলন দমিয়ে রাখতে পারে নি। অথবা আমারা বীর বাঙালী ছাত্র সমাজ এসব বন্দুকের গুলির পরোয়া করি না।" সাথে ৫২, ৬৯, ৭১ এরকম কতকিছুই।

কিন্তু ওরা এক লাইনে শেষ করে দিয়েছে, "বন্দুক চুদি না"!

ধরেন রাষ্ট্র গালি খেয়ে গুলি করে দিলেন। এবার যেমন করেছেন। তখন ওরা কি ভয় পায়? না! পায় না! কারণ রাস্ট্র তাদের আত্মসম্মানে আঘাত করেছে। তারা জানে রাষ্ট্র ভুল এবং রাষ্ট্রকে তার ভুল সংশোধন করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে অপমান করেছেন। তারা রাস্তায় আন্দোলনে চলে এসেছে। ছাত্রলীগ তাদেরকে পিটিয়েছে, ওরা আরও বেশি অপমানিত হয়েছে, আন্দোলন আরও তীব্র হয়েছে। আর গুলি করাটা ছিল ভীমরুলের চাকে ঢিল মারার মতন!

ওরা তখন বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে চোখে চোখ রেখে ডিরেক্ট জিজ্ঞেস করেছে, "খানকির পোলা, গুলি করলি কেন?"

এই ডিরেক্টনেস এর কারণে তারা প্রথাগত chain of command ভাঙতে একটুও দ্বিধাবোধ করে না।

একটা জিনিস লক্ষ্য করেছেন কিনা। এই শিক্ষার্থীরা আগে নিজেরা আন্দোলনে নেমেছেন। তারপর তাদের বাবা-মা'দেরকেও সে আন্দোলনে নিয়ে এসেছেন। এইটা যে কি ভীষন রকমের একটা বিপ্লব না চিন্তা করলে বোঝা যাবে না।

একটু ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করেন ব্যাপারটা। যেখানে নিরাপত্তার জন্যে পরিবার আন্দোলনে যেতে বাঁধা দেয়। সেখানে তারা পরিবারকে উল্টো নিয়ে এসেছে আন্দোলনে। এদের এই ডিরেক্টনেস এই অদ্ভুত লিডারশিপ এবিলিটি নিয়ে এসেছে।

কারণ এদের ডিসিশান মেকিং খুবই খুবই ফাস্ট। যেসব তথ্য উপাত্ত ঘেটে একটা সিধ্যান্তে যেতে হয়। তারা অলরেডি সেগুলো মাথায় নিয়ে ঘুরে। এই কারণেই তাদের অপিনিয়ন পরিবারের কাছে এখন প্রায়োরিটি পায়।

এরকম একটা সিনারিও বলি, মনে করেন অফিসের বস তাকে পাত্তা দিচ্ছে না বা তার চাহিদা মেটাচ্ছে না। এই অবস্থায় ওরা ডিরেক্ট ওই বসের উপরের লেভেলের বসের কাছে তার দাবী নিয়ে চলে যাবে। কিভাবে ? ইমেইল করবে কিংবা লিংকডইনে সরাসরি যোগাযোগ করবে।

এরপরেও না পোষালে সরাসরি চাকরি ছেড়ে দিবে। কিন্তু, যদি, অথবা এসব প্যাচানো বিশ্লেষন দিয়ে তাদের বোঝানো যায় না। পারবেনও না। ওরা সোজা সাপ্টা মানুষ। প্যাচ কম।

এর কারণ হচ্ছে, ওরা জন্মের পর থেকেই মাল্টিপল অপশনের দুনিয়াতে বড় হয়েছে। মুভি দেখছে, পছন্দ হয় নাই, ক্লোজ করে আরেকটায় চলে যাবে।

নেটফ্লিক্স এর মতন প্লাটফর্মের কারণে তাদের কাছে লাখ লাখ অপশন। একই ব্যাপার গান শোনা, বই পড়া, রাজনীতি, নেতা থেকে শুরু করে প্রেম ভালোবাসা পর্যন্ত। না পোষালে আবেগের ভার নিয়ে এরা বসে থাকে না। They just quit and move on.

গতকালকে জানলাম ওরা ইউটিউব, নেটফ্লিক্স কিংবা টুইটারে ভিডিও দেখে 1.5x গতিতে। মানে যে গতিতে ভিডিওটা করা হয়েছে তার দেড় গুণ গতিতে। কারণ স্লো কোনকিছুই এই জেনারেশন পছন্দ করে না।

মোটামুটি সব বড় গবেষনায়ই দেখা গেছে যে, অনলাইনে ৭ সেকেন্ড হচ্ছে তাদের এটেনশন টাইম। এই টাইমের মধ্যে তাদের এটেনশন ধরতে পারলে পেরেছেন, না পারলে they just move on to the next thing।

তো এই হচ্ছে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম। ওরা নেতা হিসেবে বুর্জোয়া Diplomat চায় না। ওরা চায় clean, fair and precise মানুষদেরকে নেতা হিসেবে যারা কথা কম বলে to the point কাজ করবে এবং প্রায়োরিটি ব্যাসিসে একশান নেবে। একইভাবে ওরা পলিসি মেকিংয়েও এসব মারফতি প্যাঁচ ঘোঁচ চায় না।

সামনের সময়টা খুব কঠিন আমাদের পূর্ববর্তি জেনারেশনের নেতাদের জন্যে। বিশেষ করে Boomers কিংবা Gen X দের জন্যে। ২০০০ পুর্ববর্তী জেনারেশনগুলোর মতন বাজেভাবে এই জেনারেশনকে ট্রিট করলে আমও থাকবে না, ছালও থাকবে না!

Courtesy: Zadhid Ahmed Powell

16/07/2024

স্বাধীনতা তো রক্তে কেনা, কারও দানে তা পাইনি।
স্বাধীনতা সে স্বপ্নচুড়া পতাকা আজও পাইনি।

15/07/2024

বিশ্ব ইতিহাসে এর থেকে নির্মমতার আর কিছু কি আছে? যুদ্ধেও হাসপাতালে হাম-লা করা হয়না। আপনার সোনার ছেলেরা চাচ্ছেটা কি আসলে? একদম মৃ-ত্যু নিশ্চিত করে তবেই ছাড়তে চায় তারা? ধিক্কার জানাই, ওয়াক থু!!!!

: ঢামেক হাসপাতালে ছাত্রলীগের হাম-লা।

বুকের ব্যাথা বুকে চাপায়ে,নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার!
15/07/2024

বুকের ব্যাথা বুকে চাপায়ে,
নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার!

14/07/2024

তুমি কে আমি কে?
স্বাধীনতা দিবস হল, বশেমুরবিপ্রবি।
ক্রেডিটঃ Sakib Hasan Mehedi

আমরা বারুদ নই, আমরা একেকটা পারমানবিক বো-মা!আমাদেরকে আগুনের ভয় দেখিও না, আমাদের হুঙ্কার থেকেই জন্ম হয় লেলিহান শিখার। ১১ জ...
11/07/2024

আমরা বারুদ নই, আমরা একেকটা পারমানবিক বো-মা!
আমাদেরকে আগুনের ভয় দেখিও না, আমাদের হুঙ্কার থেকেই জন্ম হয় লেলিহান শিখার।

১১ জুলাই, ২০২৪, বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ।
পুলিশি বাধা ও তীব্র বৃষ্টির মাঝেও আমাদের বাংলা ব্লকেড কর্মসূচী সফল।

জানি শুধু চলতে হবে, এ তরী বাইতে হবেআমি যে সাগর মাঝি রে...তীর হারা এই ঢেউয়ের সাগর পারি দেব রে।ব্লকেড! ব্লকেড!!, সারা বাংল...
10/07/2024

জানি শুধু চলতে হবে, এ তরী বাইতে হবে
আমি যে সাগর মাঝি রে...
তীর হারা এই ঢেউয়ের সাগর পারি দেব রে।

ব্লকেড! ব্লকেড!!, সারা বাংলা ব্লকেড।

১০ জুলাই, ২০২৪

রাষ্ট্র মেরামতের কাজ চলছে,সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত।ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক, গোপালগঞ্জ।
08/07/2024

রাষ্ট্র মেরামতের কাজ চলছে,
সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত।

ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক, গোপালগঞ্জ।

আজকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জে সারা বাংলাদেশের ছাত্রসমাজের কোটাবিরোধী যৌ...
05/07/2024

আজকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জে সারা বাংলাদেশের ছাত্রসমাজের কোটাবিরোধী যৌক্তিক আন্দোলনের পক্ষে সংহতি প্রকাশ করে, বিক্ষোভ মিছিল পালন করা হয়। এসময় গোপালগঞ্জ পুলিশ লাইন টু ঢাকা-খুলনা মহসড়ক(ঘোনাপাড়া মোড় পর্যন্ত, অর্থাৎ ক্যাম্পাসের সামনের রোড) বাইপাস রোড অবরুদ্ধ করে রাখা হয়।

তখন বিভিন্ন শিক্ষার্থীরা স্লোগানে স্লোগানে তাদের স্বতস্ফুর্ততা প্রকাশ করেন। সামনে সরাসরি ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরুদ্ধ করা হবে।

একমত?
27/04/2024

একমত?

27/04/2024

আসসালামু আলাইকুম।
আগামীকাল সকাল ৯ঃ০০ টায় প্রশাসনিক ভবনের সামনে রহমতের বৃষ্টির জন্য সালাতুল ইসতিসকা নামাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ব্যক্তিগত জায়নামাজ নিয়ে নিদিষ্ট সময়ের আগেই মুসলিম ভাইয়েরা সবাই উপস্থিত থাকবো ইনশাআল্লাহ।

তীব্র তাপদাহ। গাছ কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ সেটি বুঝতে চাইলে ময়মনসিংহ নগরীর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নং গেইট দিয়ে প্রবেশ করুন। ম...
23/04/2024

তীব্র তাপদাহ। গাছ কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ সেটি বুঝতে চাইলে ময়মনসিংহ নগরীর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নং গেইট দিয়ে প্রবেশ করুন। ময়মনসিংহ নগরীর বাকিসব স্থানে তীব্র তাপ থাকলেও ভার্সিটি প্রবেশেই শীতল আবাহাওয়া গায়ে লাগবে। তাই সময় সুযোগ মতো মাথার উপর শুধু বাড়ির ছাদ না করে গাছের ছায়াও ব্যবস্থা করুন।

ছবি ক্রেডিটঃ নিবির

19/04/2024

হিট ওয়েভের যা অবস্থা দেখতেছি সারা দেশজুড়ে, তাতে করে স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিগুলোতে ক্লাস করা রীতিমতো অসম্ভব কষ্টের একটা ব্যাপার হবে। চলমান ঈদের ছুটি শেষে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্লাস শুরু হওয়ার কথা দুই একদিনের ভেতরেই। অতিরিক্ত গরমের জন্য এই ছুটি তিনদিন বাড়িয়ে অবজার্ভ করা উচিৎ। অবস্থার উন্নতি হলে ক্লাস শুরু হবে, উন্নতি না হলে তিন দিন করে করে ছুটি বাড়ানো হোক। এই চলমান হিট ওয়েভ যদি চলতেই থাকে, এর ভেতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা থাকলে বড় কোন দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে যে-কোন মুহুর্তে।
© Saiyed Abdullah Vai

30/03/2024

মানুষ থেকে মানুষ আসে, নিরুদ্ধতার ভিড় বাড়ায়;
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ। তফাৎ শুধু শিরদাঁড়ায়।

Address

Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Science And Technology University
Gopalganj
8100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BSMRSTU Short Stories posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to BSMRSTU Short Stories:

Videos

Share

Category



You may also like