24/08/2023
Collected post: Lets make some difference to our future generation.
একটা জেনারেশনকে বোঝানো হয়েছিল বিকেলে মাঠে খেলতে যাওয়ার চাইতে টিউটরের কাছে পড়াটা বেশি ইম্পর্ট্যান্ট। এরা বিকেলে মাঠ ছেড়ে পড়ার টেবিলে চলে গেল। আর মুরুব্বিরা দেখলেন মাঠ ফাঁকা ফেলে রাখার চাইতে উঁচু ইমারত নির্মাণ করাটা more beneficial, more practical!!
বেঁচে থাকতে হলে লাইফে Entertainment দরকার। সুস্থ এন্টারটেইন্মেন্টের মাধ্যম গুলো একে একে বন্ধ করে দেয়া হল- এরা সেটাকে রিপ্লেস করলো মোবাইল, পিসি আর প্লে-স্টেশন দিয়ে। কেউ অপরিণত বয়সে রিলেশনে জড়িয়ে গেল। কোথাও কিশোর গ্যাং তৈরী হল।
তারপর হঠাৎ মুরুব্বিদের বোধোদয় হল, আরে এই জেনারেশনটা এমন যাচ্ছেতাই কেন!
একটা জেনারেশনকে বোঝানো হয়েছিল সমবয়সী কাজিনদের সাথে একাডেমিক রেজাল্ট কম্পেয়ার করারটা হেলদি কম্পিটিশন। এই র্যাট রেইসে ঠেলতে ঠেলতে আমরা মিউচুয়াল রেস্পেক্টের জায়গাটা নস্ট করলাম। এরা এখন অন্যর success সহজে নিতে পারে না। প্রচন্ড শো-অফ করে রিকগনিশন চায়, ইনফিরিওরিটি কম্পপ্লেক্স থেকে উতরে আসতে চায়। বন্ধুদের নিয়ে হ্যাং আউট করলেও, ফ্যামিলি গ্যাদারিং থেকে দূরে দূরে থাকতে চায়।
তারপর হঠাৎ মুরুব্বিদের বোধোদয় হল, 'আরে এই জেনারেশনটা এমন এন্টি সোশ্যাল হয়ে যাচ্ছে কেন!'
প্যারেন্টিং এর নামে বড় বড় ব্লান্ডার করে ফেলার পর আমরা এখন ব্লেইম গেম খেলি, নিজেদের দোষটা চাপিয়ে দেই নিউ এইজ সাইকোলোজির উপর। অথচ একটু আয়নায় ভালোকরে তাকান, দেখতে পাবেন একটা ফুল জেনারেশনকে সাইকোলজিক্যালি আন্সট্যাবল করে দেয়া রক্তচক্ষু দুটো এখনো আগের মতই হিংস্র।
লেখক: অজানা