Tonni Chowdhury

Tonni Chowdhury সবাইকে আমার পেজটি ঘুরে আসার আমন্ত্রণ রইল আমিও আপনাদের পেজ ঘুরে আসবো ইনশাআল্লাহ 🥰💯

চোরের মায়ের বড় গলা🐸
17/08/2024

চোরের মায়ের বড় গলা🐸

𝙋𝙖𝙨𝙨𝙚𝙣𝙜𝙚𝙧 𝙋𝙧𝙞𝙣𝙘𝙚𝙨𝙨..♡
30/06/2024

𝙋𝙖𝙨𝙨𝙚𝙣𝙜𝙚𝙧 𝙋𝙧𝙞𝙣𝙘𝙚𝙨𝙨..♡

10/05/2024

Hi

উপন্যাস " পদ্মজা" লেখিকার বিয়ে। ছবিতে ইলমা বেহরোজ 🤍✨
04/05/2024

উপন্যাস " পদ্মজা" লেখিকার বিয়ে।
ছবিতে ইলমা বেহরোজ 🤍✨

সমকামী নাটক করার জন্য জোভান ভাইয়ের প্রতি তীব্র ঘৃণা 😤 ধিক্কার পরিচালক সহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিশেষভাবে   কে😡😡এই হিজরা জোভান...
18/04/2024

সমকামী নাটক করার জন্য জোভান ভাইয়ের প্রতি তীব্র ঘৃণা 😤 ধিক্কার পরিচালক সহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিশেষভাবে কে😡😡
এই হিজরা জোভানার সাথে আর কোনো নাটকে কাজ করতে চাইনাহ্। আপনাদের মতামত কি!?

🖤
12/04/2024

🖤

বিশ্বসুন্দরী 😃🦋
10/04/2024

বিশ্বসুন্দরী 😃🦋

09/04/2024

নতুন চক্র🚫

বর্তমান হ্যা**কার রা ফোন দিয়ে কথা বলে আপনার থেকে পিন চাইবে না,,

বর্তমান কল রিসিভ করলে বিকাশ নগদ সব তথ্য হ্যা*কার এর কাছে চলে যাবে,,

বাচার উপায়:-প্রথম ডিজিট +৯৯ অথবা +৯২ থাকলে কল রিসিভ করবেন না

আপনার আশে পাশের মানুষকে সচেতন করুন এবং সোসাইল মিডিয়ায় শেয়ার দিয়ে অন্যদের সচেতন করুন❤️

07/04/2024

❝ইবলিশ শয়তান ৬ লক্ষ বছর আল্লাহর ইবাদত করেছিল আর তাকে যখন শয়তান বলে আরশ থেকে নিক্ষিপ্ত করা হচ্ছিল তখন সে বলেছিল আমি যত বছর আপনার ইবাদত করেছি এর পরিবর্তে আমি যা চাই তাই দিতে হবে❞.........

❝আল্লাহ বলেন,, কি চাও❞??

❝উওরে শয়তান বলল,, হে আল্লাহ আপনি আমাকে পৃথিবীতে মারদুদ হিসেবে নিক্ষেপ করেছেন আমার জন্য একটি ঘর বানিয়ে দিন❞,,,,,,,,

❝আল্লাহ পাক বলেনঃ তোমার ঘর হাম্মাম খানা❞,,,,,

❝শয়তানঃ একটি বসার জায়গা দিন❞..

❝আল্লাহ পাক বলেন,, তোমার বসার জায়গা বাজার ও রাস্তা❞,,,,,,,

❝শয়তানঃ আমার খাওয়ার প্রয়োজন❞

❝আল্লাহ পাক বলেন,, তোমার খাওয়া ঐ সব জিনিস যাতে আল্লাহর নাম নেয়া হয় না❞,,,,,,

❝শয়তানঃ আমার পানীয় প্রয়োজন❞

❝আল্লাহ পাক বলেন,, নেশাদ্রব তোমার পানি❞

❝শয়তানঃ আমার দিকে আহবান করার কোন মাধ্যম দিন❞..........

❝আল্লাহ পাক বলেনঃ নাচ-গান, বাদ্য-বাজনা তোমার দিকে আহবান করার মাধ্যম❞.....

❝শয়তানঃ আমাকে লিখার কিছু দিন❞

❝আল্লাহ পাক বলেনঃ শরীরে দাগ দেওয়া উল্কি ট্যাটু অংকন করা❞,,,,,,

❝শয়তান: আমাকে কিছু কথা দিন❞......

❝আল্লাহ পাক বলেন,, মিথ্যা বলা তোমার কথা❞,,,,

❝শয়তানঃ মানুষকে বন্দি করার জন্য একটি জাল ফাদ দিন❞..

❝আল্লাহ পাক বলেন তোমার জাল ফাদ হলো বেপর্দা নারী❞

❝রেফারেন্স: তাবরানী অধ্যায়, মাজমাউজ্জা ওয়ায়েদ,,
হাদিস❞ নঃ ২/১১৯

❝হে আমার রব!আমাদের সবাইকে শয়তানের ধোকার হাত থেকে রক্ষা করো❞।
❝আমিন❞......

07/04/2024

আমি তোমাদের থেকে বিদায় নিচ্ছি,
তোমরা নিজেদের ইমানের যত্ন নিও .!
মাহে রমজান 🖤

বেস্ট ফ্রেন্ড হইবা🥺
29/03/2024

বেস্ট ফ্রেন্ড হইবা🥺

23/03/2024

আমার স্ত্রী অনন্যা খুবই সাধাসিধে, সাধারণ একটা মেয়ে। এমন খুব কম মেয়ে আছে যার মাসে লাখটাকার উপরে আয় কিন্তু আমার স্ত্রীর মতো সাধাসিধে৷ আমার স্ত্রী একটা বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার। মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স, সাথে এমফিল। ওখানে চাকুরীও পেয়েছিল। কিন্তু অনন্যার বাবা ওকে ব্ল্যাকমেইল করে দেশে এনে আমার সাথে বিয়ে দিয়ে দিয়েছে।
আমাদের নিজেদের হাসপাতাল রয়েছে। নামকরা প্রাইভেট হসপিটাল। আমি সেই হাসপাতালের পরিচালক। আগে বাবা ছিল। কিন্তু বিদেশ থেকে এফসিপিএস করে আসার পর বাবা আমাকে পরিচালক বানিয়ে দিল। সাথে আমি হার্টসার্জনও। আমার খুব ইচ্ছা ছিল ডাক্তার বিয়ে করার। কিন্তু আপু অনন্যাকে পছন্দ করে আমার ঘাড়ে ঝুলিয়ে দিয়েছিল।
গুলশানের ২৭০০ স্কয়ার ফিটের ফ্ল্যাটে আমাদের সুখের সংসার ছিল। আমরা সুখীই ছিলাম। অনন্যার দুই দুইবার মিসক্যারেজ হওয়ার পরও আমরা সুখী ছিলাম। ডাক্তার বলেছিল টাইম লাগবে আরো। তবে অনন্যা কন্সিভ করতে পারবে। কিন্তু হঠাৎই আমার পুরোনো ইচ্ছা মাথা চাড়া দিয়ে উঠল। আমাদের হসপিটালে নতুন জয়েন করা গাইনি ডাক্তার হিয়াকে আমার দারুন লাগা শুরু করল। কেন জানি মনে হতো হিয়াও আমাকে চাইতো।
শুরু হলো আমাদের সম্পর্ক। প্রথমে চুপিচুপি হলেও পরে প্রকাশ্যেই আমরা আমাদের সম্পর্ক চালিয়ে যেতে লাগলাম। কখনো ভাবিনি একবারের জন্য এসব শুনলে অনন্যা কতোটা কষ্ট পাবে। আমার বোন কতোটা কষ্ট পাবে। আস্তে আস্তে সবটা সবাই জানতে শুরু করল। আপু ইংল্যান্ডে থাকতো স্বপরিবারে। আপু সবটা জানতে পেরে আমাকে ফোনে অনেক কথা বলেছিল। রাগের চোটে আপুকে অনেক আজেবাজে কথা শুনিয়ে দিয়ে মুখের উপর ফোন কেটে দিয়েছিলাম৷ ওটা ছিল আমার সাথে আমার আদরের বড় বোনের শেষ কথা। ও আর এদেশে আসেনি। আমাকে কখনো কল ও করেনি। আমার খারাপ লাগেনি। আসলে খারাপ লাগার সময়টুকু পাইনি। ব্যস্ত ছিলাম হিয়াকে নিয়ে।
আমার হার্ট স্পেশালিষ্ট বাবাও আমাকে বুঝিয়েছিল অনেকবার। বার বার বলেছিল আমার মতো ভুল করিসনা। আমার বাবা ২টা বিয়ে করেন। প্রথম স্ত্রী আমার মা। সেই ঘরে ছিলাম আমি আর আমার বড় বোন। আমরা ছোট থাকতে বাবা এক নার্সের প্রেমে পড়েন। পরে ওই মহিলা প্রেগন্যান্ট হয়ে গেলে বাবা বাধ্য হন উনাকে বিয়ে করতে। মা অনেক কষ্ট পান। আমাকে আর আমার আমার বড় বোনকে নিয়ে আমার মা এই ২৭০০ স্কয়ার ফিটের ফ্ল্যাটে চলে আসেন। আপু যখন এমবিবিএস থার্ড ইয়ারে, আর আমি মাত্র ভর্তিযুদ্ধে, মা তখন আমাদের ছেড়ে চলে যায় হার্ট অ্যাটাকে।
বাবা আমাকে বারবার বলেছিল,
- "মানুষের অভিশাপ বড় জিনিস, জীবনে সব থাকবে, টাকা পয়সা খ্যাতি কিন্তু সুখ থাকবে না। অনন্যা যদি সব জানতে পারে খুব কষ্ট পাবে, ওকে কষ্ট দিস না।"
কিন্তু আমি বাবার কথা কানে তুলিনি। আমি জানি না তখন আমার ঠিক কি হয়েছিল। শুধু জানি আমি তখন শুধু হিয়াকে চাইতাম।
অনন্যার কখনো কোনো চাহিদা ছিল না। ছিল এক বস্তা অভিমান। এই মেয়ের অভিমান ছিল প্রচন্ড। হাসবে খেলবে কথা বলবে। কিন্তু বোঝা দ্বায় মনের মধ্যে অভিমান পাথার চাপা দেওয়া। অনন্যা সবই জানতে পেরেছিল। আমাকে আর হিয়াকে নাকি অনেকবার একসাথে অনন্যা দেখেওছিল। কিন্তু কখনো কিছু বলেনি। আমি বাসায় খুব একটা যেতাম না। অনেকদিন পর পর যেতাম। গেলেও অনন্যার সাথে কথা বলতাম না। খেতাম না। অনন্যা কিছু বললে ওকে বকাঝকা করতাম।
একদিন হাসপাতাল থেকে হিয়ার বাসায় গিয়ে দেখি ও কান্না করছে৷ জিজ্ঞেস করতেই তুমুল ঝগড়া। পরে জানতে পারলাম অনন্যা বাসায় এসে ওকে অনেক কথা শুনিয়ে দিয়ে গেছে। একে তো সারাদিন অফিস করে ক্লান্ত, তার উপর হিয়ার সাথে ঝগড়া। সোজা গাড়ী নিয়ে বাসায় গেলাম, গিয়েই কথা নেই বার্তা নেই অনন্যাকে মারা শুরু করলাম। এলোপাথাড়ি মার যাকে বলে। অনন্যা মেঝেতে পড়ে যাওয়ার পর ওকে জুতা পায়েই এলোপাথাড়ি লাথি মারতে লাগলাম। তারপর ওই বাসা থেকে চলে আসলাম। হিয়ার বাসায় থাকা শুরু করলাম।
একটা ইম্পর্ট্যান্ট কাগজ নিতে দুইমাস পর যখন নিজের বাসায় গেলাম তখন অনন্যাকে দেখে আমার প্রচন্ড মায়া কাজ করল। কি হাল হয়েছে মেয়েটার শরীরের। এই দুইমাসে অনন্যার সাথে আমার একবারের জন্য দেখা হয়নি কথা হয়নি। অনন্যা আগে অনেকবার কল করতো৷ ওইদিনের পর থেকে আর করেনি। আমিও না। শুনেছি অনন্যা চাকরী ছেড়ে দিয়েছে৷ সারাদিন বাসায়ই থাকে। আমাকে দেখে অনন্যা খাবার বাড়ল। আমাকে খেতে ডাকল। আমি শান্তভাবে না করে দিয়ে চলে আসি বাসা থেকে।
অনন্যার প্রতি মায়া প্রগাঢ় ছিল। রাতের বেলা চুপচাপ বসে থাকতে দেখে হিয়া জিজ্ঞেস করলো, কি হয়েছে। মুখ ফসকে অনন্যার কথা বলে ফেললাম। ব্যাস। আর কি লাগে। শুরু হয়ে গেল ঝগড়া। হিয়াও একটা পিস। সারারাত ঝগড়া করতে পারে। আমি ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে গেলেও দোষ। ঘুম থেকে উঠিয়ে ঝগড়া করবে।
এভাবে আরো একমাস গেল। এখন আর হিয়ার আমাকে ভাললাগে না। বিদেশে পিএইচডির জন্য যাবে। আমি চাইনা ও যাক। কিন্তু ও যাবেই। এই নিয়ে ঝগড়া। প্রায়ই চলে৷ একদিন তুমুল ঝগড়ার মাঝে হিয়া বলে ফেললো, অনন্যা প্রেগন্যান্ট ছিল। তিনমাসের। হিয়া কিভাবে জানল সেটা জানতে চাপ দিতেই স্বীকার করল, অনন্যা সেদিন হিয়াকে নিজের অনাগত বাচ্চার দোহাই দিয়ে আমার জীবন থেকে সরে যেতে বলেছিল। আর সেদিনই আমি অনন্যাকে জানোয়ারের মতো মেরেছিলাম। হয়তো সেদিন নিজের বাচ্চাকেই মেরে ফেলেছিলাম।
নিজেকে অমানুষ ছাড়া কিছুই মনে হচ্ছিল না। আমি সেদিনই হিয়ার সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে বাসায় ফিরে এসেছিলাম। অনন্যা আগের মতো। চুপচাপ। একঘরে ঘুমায়না। পাশের রুমে ঘুমায় অনন্যা। অনন্যার কাছে ক্ষমা চাওয়ার ভাষা খুঁজতে খুঁজতে আমি ক্লান্ত ছিলাম।
একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি অনন্যা তখন ঘুম থেকে ওঠেনি। নাস্তা নেই টেবিলে। বারকয়েক অনন্যার দরজায় ধাক্কা দিলেও কাজ হল না। ভাবলাম হয়তো ঘুমাচ্ছে। তাই বিরক্ত না করে হাসপাতালে চলে গেলাম। বিকালে এসে দেখি অনন্যা এখনো নিজের রুমে। দরজা ভেঙে রুমে ঢুকতেই দেখি পুরো বিছানা র'ক্তে ভেসে গেছে। অনন্যা জ্বরে অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে। সাথে সাথেই হাসপাতালে ভর্তি করি।
জানতে পারি ডেঙ্গু। সিরিয়াস স্টেজে। প্লেটিলেট শূন্যের কোঠায়। রক্তক্ষরণ চরম। আমার মারের কারনে সেদিন অনন্যার মিসক্যারেজ হওয়ার সাথে সাথে অনন্যার জরায়ু চরম ইনজুরড় হয়। তখন থেকেই অনন্যার ব্লিডিং হতো। অনন্যা ডাক্তার দেখায়নি। কোনো চিকিৎসা করায়নি নিজের৷ আর কাউকে বলেওনি নিজের এই দুরাবস্থার কথা।
ডেঙ্গু হওয়ার কারনে অনন্যার ব্লিডিং বেড়ে গেছে। আইসিইউতে অনন্যাকে নেওয়া হল। অনন্যার মুখে অক্সিজেন মাস্ক। চোখে পানি। আমি শুধু অনন্যার হাত ধরে বলেছিলাম,
- "অনন্যা প্লিজ একটা সুযোগ দাও। ছেড়ে যেওনা প্লিজ।"
পরেরদিন ভোরবেলায় অনন্যার অবস্থা খারাপ দেখে ডাক্তাররা লাইফ সাপোর্টের ব্যাবস্থা করতে থাকে। আমি অনন্যার হাত ধরা ছিলাম। আমাকে শেষ একটা সুযোগ না দিয়েই অনন্যা আমাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিল। আমাকে আমার পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতেই হতো। কিন্তু এভাবে!
আমি আমার ঘুমন্ত নিষ্পাপ অনন্যার হাত ধরে বসেছিলাম ওভাবে। বাবা এসে কাঁধে হাত রেখে বলেছিল,
- "কষ্ট পেয়ো না ওর জন্য। ও ভাল থাকবে। অনেক কষ্টের পর মেয়েটা অবশেষে সুখের মুখ দেখেছে। ও ভাল থাকবে।"
অনন্যার দাফন শেষ করে আমি আমাদের বাসায় আসি। অনন্যার রুমে যাই। একটা ডায়েরী পাই। মোটা ডায়েরী। কিন্তু ভেতরে পেইজ নেই। লিখে লিখে হয়তো ছিড়ে ফেলেছে। শেষ কয়েকটা পেইজ আছে। এর মধ্যে একটা পেইজে আর্টসেলের দুঃখ বিলাসের কয়েকটা লাইন লেখা,
"ও আমায় ভালবাসেনি,
অসীম এ ভালবাসা ও বোঝেনি
ও আমায় ভালবাসেনি,
অতল এ ভালবাসা তলিয়ে দেখনি।"
( #সমাপ্ত)...
#অণুগল্প
ায়_ভালবাসেনি

17/03/2024

আমরা যারা 1995-2005 সালের মধ্যে জন্মেছি😎
আমরা বিশেষ কিছু ছিলাম না,
তবে আমরা ভাগ্যবান ছিলাম🤦
যখন আমরা ছোট ছিলাম হাতগুলো জামার ভিতর ঢুকিয়ে রেখে বলতাম ,আমার হাত নাই🤞
একটা কলম ছিলো যার চার রকমের কালি ছিলো✍️
আর তার চারটা বোতাম একসাথে টেপার চেষ্টা করতাম😎
আমাদের সময়ে এক হাত সমান কলম পাওয়া গেলেও আমরা আবার কলম কেটে অনেক ছোট কলম আবিষ্কার করতাম🤦
দরজার পিছনে লুকিয়ে থাকতাম কেউ এলে চমকে দিব বলে, সে আসতে দেরি করছে বলে অধৈর্য হয়ে বেরিয়ে আসতাম🤦
রাতে হাটার সময় ভাবতাম আমি যেখানে যাচ্ছি চাঁদ টাও আমার সাথে যাচ্ছে😞
কারেন্টের সুইচের দুইদিকে আঙ্গুল চেপে সুইচটাকে অন অফ এর মাঝামাঝি
অবস্থানে আনার চেষ্টা করতাম😴
স্কুলে যাওয়ার সময় সবাই এক সাথে
দৌড়াদৌড়ী করে যেতাম🏃🏃ক্লাসে কলম কলম খেলা, খাতায়
ক্রিকেট খেলা, চোর-ডাকাত🕵️
-বাবু-পুলিশ
খেলতাম।🧑‍🏭

অনেক সময় স্কুল ফাকি দিয়ে কয়েকজন বন্ধু মিলে ঘুরতে যেতাম আড্ডা
দিতাম আর ও কত কি.
এক টাকার রঙ্গিন বা নারকেলি আইসক্রিম🧑‍🦱
, হাওয়াই মিঠাই খেতে না
পারলে মনটাই খারাপ হয়ে যেত😭
হঠাৎ আকাশ দিয়ে হেলিকপ্টার গেলে সবাই রুম থেকে বের হয়ে আকাশের দিকে তাকাই থাকতাম😞
স্কুল ছুটি হলে দৌড়ে বাসায় আসতাম মিনা কার্টুন দেখবো, সিসিমপুর দেখবো।🕵️
শুক্রবার দুপুর ৩ টা থেকে আপেক্ষা করতাম কখন BTV তে সিনেমা শুরু হবে 😎এবং সন্ধার পর আলিফ লায়লা ,সিন্দবাদ, রবিনহুড, ম্যাকাইভার দেখার জন্য পুরো
সপ্তাহ অপেক্ষা করতাম😴
ফলের গুটি খেয়ে ফেললে দুশ্চিন্তা করতাম😎
পেটের ভিতর গাছ হবে কিনা
মাথায় মাথায় ধাক্কা লাগলে শিং গজানোর ভয়ে আবার নিজের ইচ্ছায় ধাক্কা দিতাম😁
কেউ বসে থাকলে তার মাথার উপর দিয়ে ঝাপ দিতাম ।
যাতে সে আর লম্বা হতে না পারে🧑‍🏭
বিকেলে কুতকুত, কানামাছি, গোল্লাছুট, ১এ ঋতু, না খেললে বিকাল টাই যেন মাটি হয়ে যেত😭
ফাইনাল পরিক্ষা শেষ হলে তো সকালে পড়া নেই😎
এতো মজা লাগতো যা বলার বাইরে।
নানু বাড়ি, দাদু বাড়ি যাওয়ার এটাই তো ছিলো সময়,,😎 ব্যাডমিন্টন,কেরাম,লুডু না খেললে কি হয়।
ডিসেম্বর মাস ও শিতকাল টা আমাদের ছেলেবেলায় এমনি কালারফুল ছিল 😎
তবে ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ যতই আগাই আসতো মনের মধ্যে ভয় ততই বাড়তো, ওই দিন যে ফাইনালের রেজাল্ট দিবে তাই আর কি,😭😭

আমি জানি আমাদের জেনারেশনের যারা এগুলো পড়ছো, নিশ্চই তোমাদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে??

এসব কথা মনে পড়লে ইচ্ছা করে আবার যদি সেই ছেলে বেলা টা ফিরে পেতাম !! আসলেই ঐ দিন গুলোকে খুব মিস করি!😭
Copy #

ছি 🐸
12/03/2024

ছি 🐸

12/03/2024

নতুন বাসায় উঠার পর থেকেই একটা জিনিস বারবার চোখে পড়ছে,আমাদের বারান্দার মুখোমুখি পাশের বিল্ডিং এর একদম লাগোয়া বারান্দায় একজন মাঝবয়সি মহিলা,বয়স সর্বোচ্চ ৪০ হবে,তিনি প্রায়ই মন খারাপ করে বারান্দার গ্রীল ধরে দাড়িয়ে থাকেন,দিনে বা রাতের বেশীর ভাগ সময়টাতেই উনি বারান্দায়ই কাটান।
আমি যতোবার ই বারান্দায় যাই কাপড় চোপড় নাড়তে ততোবার ই চোখে পড়ে।
কখোনো কখোনো রাতে ঘুম ভাঙলে টয়েলেটে যাওয়ার সময় বারান্দা থেকে চাপা কান্নার স্বর শুনতে পাই।
আবিরকে বিষয়টা নিয়ে দুএকবার বলেছি,সে তেমন কোনো গুরুত্ব দেয়নি।
একদিন না পারতে আমি ঐ মহিলার সাথে যেচে পড়ে কথা বললাম,আমি জানতে চাই উনার কি এমন দুঃখ,কি এমন কষ্ট যে জীবনবটা একটা বারান্দায় সীমাবদ্ধ হয়ে গেলো।
কথায় কথায় জানতে পারলাম উনি একজন ক্যান্সার রোগী,ডাক্তার সময় বেধে দিয়েছে বড়োজোর ৭/৮ মাস বাচঁবে,এখন উনাকে দেখা শোনার জন্য উনার ছোটবোন এসে রয়েছে,সংসার সামলাচ্ছে,হাজবেন্ড ব্যাংকে চাকরি করেন,আর একমাত্র ছেলে কলেজে পড়ে,হোস্টেলে থেকে পড়াশোনা করে,বাসায় উনারা তিনজন ই বলতে গেলে।
কথা গুলো শুনার পর ভেতরটা কেমন শূন্য হয়ে গেলো,মানুষের জীবনে কতরকম কষ্ট থাকে ভাবা যায়!আমি উনাকে আপা বলেই ডাকা শুরু করলাম,এরপর থেকে আপার সাথে আমার প্রতিদিন টুকটাক কথা হতো,আমি যতটুকু পারতাম আপাকে সংঙ্গ দিতাম,অল্প দিনের পরিচয়ে আপা কেমন আপন হয়ে গেলো আমার।

একদিন দুপুর বেলা আপার ডাকাডাকিতে আমার ঘুম ভেঙে গেলো,দৌঁড়ে বারান্দায় গেলাম,আপাকে খুব উষ্কখুষ্ক লাগছে,মলিন গলায় বললো মিরা তোমার বাসায় চিংড়ি মাছ আছে আমার খুব চিংড়ি ভুনা খেতে মন চাচ্ছে, আমার জন্য নিয়ে আসবে?

আমার মনটা ভিষন খারাপ হয়ে গেলো,এই প্রথম আপা মুখ ফুটে কিছু একটা খেতে চাইলো,কত সময় কত কিছু সেধেছি,নিতে চায়নাই,এখন যাও চাইলো কিন্তু বাসায় তো চিংড়ি নেই,আমি বললাম আপা চিংড়ি নেই,আমি ছোট আলু দিয়ে পাবদা মাছের ঝোল আর টমেটোর টক রান্না করেছি খাবেন?

আপা খুশিতে আপ্লুত হয়ে বলল,অবশ্যই খাবো,আমার খুব খুদা পেয়েছে,বাসায় তো কেউ নেই,আমার বোনকে টুকটাক কেনা কাটা করে দিতে আমার হাজবেন্ড শপিং এ নিয়ে গেছে,আর যা রান্না করা আছে তা মুখে দেওয়া যাচ্ছে না,রুচিতে কুলোয়না এখন সব খাবার।তাই তোমাকে বলা,কিছু মনে করোনা বোন।

আমি তরিঘরি করে টিফিন ক্যারিয়ার এ করে খাবার নিয়ে প্রথমবারের মতো আপার বাসায় গেলাম,
আপা আমাকে তার নিজের ঘরে নিয়ে বসালো।
আপার রুমে ঢুকে আমি ধাক্কা মতো খেলাম,ছোট সিংগেল একটা খাট,খুব এলোমেলো স্টোর রুমের মতো একটা রুম,এটার সাথে বারান্দাটা,পাশের রুমটা পরিপাটি গুছানো,কাপল রুম বোঝাই যাচ্ছে,হিসেব অনুযায়ী ওটা আপার রুম হওয়ার কথা।
আমার মনে হাজারটা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, তবু চুপ করে রইলাম।
আপা খুব তৃপ্তি নিয়ে সবটুকু খাবার খেলো,খাওয়া শেষে আমার কাধে হাত রেখে বললো কতদিন পর পেট ভরে খেলাম জানিনা,আল্লাহ তোমাকে সুখি করুক।
আপা তার ছেলের ছবি দেখালো,কতশত গল্প আওড়ালো,আমি মনোযোগ দিয়ে সব শুনলাম,হয়তো অনেকদিন পর মন খুলে কথা বলছে,তবে আমার মনের কনফিউশন আর ধরে রাখতে না পেরে বললাম,আপা পাশের রুমটায় কে কে থাকে?
আপনি এখানে একা থাকেন?

আপা মুহুর্তেই কেমন স্তব্ধ হয়ে গেলো,অন্যদিকে দৃষ্টি রেখে বললো,বোন ডেকেছো লুকাবো কি আর বলো?
আসোলে ঐটা আমার সতীনের সংসার,সে আমার বোন নয়!সংসারটা আমার ছিলো, এইতো গত বছর ও ঐ রুমটাই আমি আর শফিক থাকতাম আর এটায় আমার ছেলে থাকতো।সাজানো গোছানো ছিমছাম সংসার।
আমি কিছু বলার আগেই আপা আমার দুইহাত মুঠোতে নিয়ে বলল,মিরা আমার জীবনে অনেক দুঃখ,তোমার কি দুদন্ড সময় হবে কথা গুলো শোনার?
খুব হাসফাস লাগে জানো কাউকে বলতে পারিনা।আল্লাহ ছাড়া কাউকে পাইনা বলার,কিন্তু আল্লাহ তো নিশ্চুপ থাকে,আমাকে শান্তনা দেয়না,শান্তনা কই পাবো বলোতো?
বলেই আপা ঝরঝর করে কেঁদে ফেলল।

আমি আপার নিষ্প্রাণ চোখের দিকে তাকিয়ে রইলাম,গলা দিয়ে আমার কোনো কথা বেরুচ্ছে না।

আপা নিজেকে সামলে নিয়ে আবার বলতে শুরু করল,জানো মিরা আমার যখন প্রথম ক্যান্সার ধরা পড়ে তখন ডাক্তার বলেছিলো ইন্ডিয়া গিয়ে চিকিৎসা করালে আমি সুস্থ হয়ে যেতে পারি,অনেক টাকা লাগবে,সেদিন বাসায় আসার পর তুহিনের আব্বু যখন হাউমাউ করে কান্না করছিলো আমি তাকে শান্তনা দিয়ে বলেছিলাম,কেঁদোনা,আমি সুস্থ হয়ে যাবো, গ্রামের বাড়ির উত্তরের জমিটা বেঁচে দেও,চিকিৎসার টাকা জোগাড় হয়ে যাবে,তখন সে মাথা নেড়ে হ্যা সূচক সম্মতি জানালেও,কিছুদিন পর যখন আবার বললাম কি ব্যবস্থা করছো জানাও না তো কিছু!

তখন ই তুহিনের আব্বু আমতা আমতা করে বলল,আমাদের তুহিনের ভবিষ্যতের কথা তো ভাবতে হবে,একটা মাত্র জমি বেঁচে দেওয়া কি ঠিক হবে?,আর তা ছাড়া তুমি সুস্থ হবে এটার শিউরিটি তো ডাক্তার দিচ্ছে না,যদি শিউর হতাম তবে না হয় বেচেই দিতাম।
আমি খুব অবাক হয়ে তুহিনের আব্বুর মুখটা দেখলাম,হুট করে খেয়াল করলাম ঐ চেহারায় কোনো মায়া নেই,ভালোবাসা নেই,কিচ্ছু নেই আমি তাহোলে এতোদিন মরিচিকার পেছনে ছুটেছি।মানুষ কত নিষ্ঠুর হয়,১৯ বছর সংসার করার পর তার মনে হলে আমার মৃত্যু মেনে নেওয়াটা খুব সহজ!
সেদিন থেকে আমার মৃত্যু ভয় শুরু হলো,কেননা আমি বুঝে গিয়েছিলাম আমার বেঁচে থাকার চেয়ে জমি থাকাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ,আমি নিশ্চিত মৃত্যুর জন্য প্রহর গুনতে শুরু করলাম। তখন আমার ছেলেটা আমার কাছেই থাকতো,এরপর ওর বাবা তরিঘরি করে ওকে হোস্টেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করলো,বললো আমার অসুস্থতা দেখে নাকি ছেলের পড়াশোনার ক্ষতি হবে,সেদিন না বুঝলেও পরে বুঝেছিলাম কেনো ছেলেকে হোস্টেল এ পাঠিয়েছে যখন দেখলাম আমি বেঁচে থাকতেই নতুন কাউকে আমার সংসার হস্তান্তর করা হয়েছে।
বুঝলে মিরা আমার স্বামী আমাকে বুঝ দিয়েছে আমাকে দেখাশোনা করার জন্য নাকি লোক লাগবে,তাই বিয়ে করে এনেছে যেনো সমাজ আবার খারাপ কথা না বলতে পারে।
কিন্তু আমার খোজ নিতে কেউ তো এ ঘরে উকিও দেয় না,আমি শরীরের যন্তনায় যখন চিতকার করি তারা বিরক্ত হয়ে দরজা বন্ধ করে দেয়,
আমি রাতেও বারান্দায় বসে থাকি,এ ঘর থেকে পাশের ঘরের সুখের আওয়াজ শুনতে আমার ভিষন কষ্ট হয়,আমার শারীরিক কষ্টের চেয়ে মানসিক কষ্ট খুব বেশী হয়।তাদের সুখের সংসার,প্রেম ভালোবাসা এগুলো আমি সহ্য কেনো করতে পারছিনা বলোতো?
জানো একদিন রাতে আমার স্বামীর দ্বিতীয় স্ত্রী আবদার করলো নতুন বড় ফ্ল্যাট কিনে দিতে,আমার প্রানপ্রিয় স্বামী তাকে আশ্বস্ত করে বলল,"এখন ফ্ল্যাট কিনলে সবার চোখে সে খারাপ হয়ে যাবে যে চিকিৎসা কেনো করালো না, সে শান্তনার স্বরে বললো আর তো কয়েকটা মাস এরপর তোমার মনের মতো করে সব গুছিয়ে দিবো,চিন্তা করোনা"
সেদিন সারারাত আমি হাউমাউ করে কেঁদেছি,কার জন্য সংসার সাজালাম,কাকে উজার করে ভালোবাসলাম,সে কিনা আমার মৃত্যুর প্রহর গুনে?আমি কখোনো কিচ্ছু চাইনি ওর কাছ থেকে ভালোবাসা ছাড়া,আর সেটাও পেলাম না।
আত্মহত্যা মহাপাপ না হলে কবে নিজেকে শেষ করে ফেলতাম।কথা গুলো বলতে বলতে আপা জোরে শ্বাস নিতে শুরু করলো।
আপার সাথে সাথে আমার চোখ থেকেও পানি ঝরছে,আবিরের মুখটা চোখের সামনে ভেসে উঠছে।
আমি আপাকে শান্ত করার চেষ্টা করে বললাম,আপা আল্লাহ আপনার ধৈর্যের ফল নিশ্চয়ই দিবেন,আপনি পরপারে সুখি হবেন।

কেনো জানিনা বাসায় ফিরে আমি হাউমাউ করে কাদলাম,আমার আপার জন্য ভয়ানক কষ্ট হতে লাগলো,কত নির্মম কষ্ট আল্লাহ কারো কারো জন্য নির্ধারন করে রেখেছে ভাবতেই শিউরে উঠছি।একটা মানুষ মৃত্যুর আগে না পাচ্ছে চিকিৎসা না পাচ্ছে স্বামীর ভালোবাসা,সন্তানটাও দূরে।
রাতে আবিরের বুকে মাথা রেখে কাঁদতে কাঁদতে বললাম পুরুষ মানুষ শুধু শারীরিক সুখ খুজে তাইনা আবির?মনের কোনো দাম নেই ওদের কাছে।

আবির ভারী গলায় বললো,সবাইকে এক পাল্লায় মেপোনা,তুমি যখন অসুস্থ হও আমি সারারাত জেগে তোমার সেবা করতে করতে কখোনো ক্লান্ত বোধ করিনা,যখন তুমি সুস্থ হও তখন খুব শান্তি অনুভব হয় যে আমি সেবা করে তোমাকে সুস্থ করতে পেরেছি।সেবা করায়,যত্ন করায় ও যে সুখ আছে এটা খুব কম মানুষ ই উপলব্ধি করতে পারে।আমি ভাগ্যবান এদের মাঝে আমিও আছি।
আমি আবিরকে জরিয়ে রেখে বললাম,আমাকে ছেড়ে যেওনা প্লিজ।

এর মাঝে আমার শাশুড়ী অসুস্থ হওয়ায় আমাকে গ্রামে যেতে হলো,যাওয়ার সময় আপাকে কথা দিয়েছিলাম ফিরে এসে আপাকে চিংড়ি ভুনা খাওয়াবো।
কিন্তু ফিরে এসে দেখি আপা তো নাই,শুন্য বারান্দায় হাহাকার,আমার ভিতরটা মোচড় দিয়ে উঠলো,আপার তো আটমাস বাচার কথা ছিলো,এখোনো ২ মাস বাকি।
আমি ছুটে গেলাম ও বাড়িতে, খোজ নিয়ে জানলাম আপা মারা গেছেন,তবে ক্যান্সারে নয়,হার্ট এ্যাটাক করে।আপাকে খালি বাসায় ২ দিনের রান্না করে দিয়ে নাকি তারা স্বামী স্ত্রী শশুড় বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন,
তিনদিন পর এসে আপাকে মৃত দেখতে পান,পুরো একদিন আপার লাশ রুমে পড়ে থেকে পঁচন ধরেছিলো।
তাই পুলিশ কেস হয়,পোস্ট মার্টোম এ জানা যায় আপা ভয় এবং মানসিক চাপ থেকে হার্টএটাক করে মারা যান!
আপা ভেবেছিলো ক্যান্সারে মরবেন,কিন্তু আপা তো রোগে মরেনি,আপাকে খুন করা হয়েছে,কতটা অসহ্য যন্ত্রনা নিয়ে আপা দুনিয়া ছেড়েছে।পুরো অন্ধকার বাসায় আপা মৃত্যু যন্ত্রনায় ছটফট করেছে,পাশে বসে মাথায় হাত বুলানোর কেউ ছিলো না,দোয়া পড়ার কেউ ছিলো না,শুন্য বাসায় আপা একবুক অভিমান নিয়ে পৃথিবী ছেড়েছে।
আমার ভেতরটা ভেঙেচুরে টুকরো টুকরো হয়ে যাচ্ছে, আপাকে দেওয়া কথা তো রাখতে পারলাম না।আপাকে আর চিংড়ি ভুনা খাওয়ানো হলো না।এই আফসোস নিয়ে আমাকে সারাটা জীবন কাটাতে হবে।

আপার মৃত্যুর পর আমি কয়েকমাস মানসিক সমস্যায় ভুগেছি,মাঝরাতে উঠে আবিরকে জরিয়ে ধরে চিৎকার করে বলতাম আমাকে ছেড়ে যেওনা,আমাকে একা রেখোনা!
আবির এর যত্নে আস্তে আস্তে ট্রমা কাটিয়ে উঠলেও এখনো মাঝে মাঝে তন্দ্রাচ্ছন্ন অবস্থায় আপাকে জানালার গ্রীল ধরে দাড়িয়ে থাকতে দেখি,আপার চুলো গুলো এলোমেলো,চোখের নিচে কালশিটে দাগ,আপা উদাস হয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে,আমি চিৎকার করে আপাকে ডাকি, আপা আপনাকে ছাড়া আমি চিংড়ি খাবো না,কখনো না,কিন্তু আপা তো আমার ডাক শুনতে পায়না…….

সূর্যগ্রহণ
লেখাঃ উম্মে শারমিন নিহা
১০.০৭.২২
সত্য ঘটনা অবলম্বনে🖤

12/03/2024

তারাবি পড়লাম, সেহরি খেলাম, ইফতার করলাম, রোজা করলাম এসব পোষ্ট করা থেকে বিরত থাকবেন
ইবাদত গোপনেই সুন্দর
লোক দেখানো থেকে বিরত থাকুন☺️🖤

আমার বোন আমাকে খাবার ভাগ করে দিচ্ছে 🙂
09/03/2024

আমার বোন আমাকে খাবার ভাগ করে দিচ্ছে 🙂

Address

Gazipur, Dhaka
Gazipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tonni Chowdhury posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tonni Chowdhury:

Share

Category

Nearby media companies