আমার লেখা

আমার লেখা জানতে ও জানাতে ইমেইল করুন।

02/12/2024

December! Let your tears be the silent snowfall that blankets the wounds of the past. In the solitude of reflection, find the strength to welcome the coming year with renewed hope and resilience.🖤

02/10/2024

মির্জা গালিব শায়েরি, চিরায়ত কথামালা।

কন্ঠে : মাহফুজুর রহমান।

ভিডিয়ো : সুশিক্ষা সমাচার।

#মির্জা_গালিব

30/09/2024

যে যাবে সে তো যাবেই
তবু বলি সে যেন না চলে যায়
যেন শুনে সে এই গান আবার
পুরোনো সুরবাহার আবার
ম্রিয়মাণ রতিসুখে নিভৃত জাগিবে।

যে যাবে সে তো যাবেই
নতুন প্রেম ডাকিবে আয় আয়
ভুলে যাবে সমুদ্রের একঘেয়ে ডাক
জোয়ারে ফিরে আসা মেঘ, বুদ্বুদ
মিহি বালিতে পায়ের ছাপ মুছে যাবে।

যে যাবে সে তো যাবেই
বর্ণমালা খসে পড়বে পত্র থেকে
সময় মেপে মেপে ক্লান্ত হবে
এই জীবনের সাফল্যের ঘ্রান
পুস্পকলির মতো জাগিয়া উঠিবে
অন্য কোথাও অন্য কোনখানে।

-রতিসুখ।

17/09/2024

"প্রতীক্ষা"- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

আবৃত্তি : সৌকর্য ঘোষাল।

ভিডিয়ো : " V Positive" YT Channel.

#রবীন্দ্রনাথ
#রবীন্দ্র_কবিতা

সেই স্বর্গের মধ্যে এমনই নির্জনতাআদম প্রথম যে-চাঁদ দেখেছিল, ইদানীংরাতের যে-চাঁদ সে-চাঁদ নয়।মানুষের সজাগদৃষ্টি রাখার শত শত...
16/09/2024

সেই স্বর্গের মধ্যে এমনই নির্জনতা
আদম প্রথম যে-চাঁদ দেখেছিল, ইদানীং
রাতের যে-চাঁদ সে-চাঁদ নয়।
মানুষের সজাগদৃষ্টি রাখার শত শতাব্দী
পুরনো বিলাপে ভরে দিয়েছে। দেখো,
চাঁদ তোমার আয়না।

15/09/2024

"অপরিহার্য"- রুমি।

কন্ঠে : মাহফুজুর রহমান।

ভিডিয়ো : "সুশিক্ষা সমাচার"।

#রুমি

14/09/2024

"My Burning Heart"- Rumi.

Voice- Taufiqur Rahman.

Video: " Inner Speech" YT Channel.

13/09/2024

"Don't go without me" - Rumi.

Recited by Taufiqur Rahman.

Video courtesy: "Inner Speech" YT Channel.


12/09/2024

Sunflower 🌻 It's not just a flower! It belongs with love, becoming desire and pursuit, an anticipation of bright ambition.

10/09/2024

কেমন জানি অন্তর্যামীর মতো
তুমি ভেসেছো কোথাও ভ্রূক্ষেপহীন
অথচ এখনো সকল পরাজয়ে
তোমারেই পরাবাস্তব স্মরণ ।

হয়ত বেহুদা তোমার রুমাল
হাওয়ায় উড়ে লিখে দেয়
কারো স্বপ্নের প্রথম কারণ
হয়ত অনাবশ্যক তোমার
কম্পমান চোখ দেখে নেয়
কুন্ঠিত সব বিনয়ীর মুখ!

কিন্তু এই যে দোরে দোরে ঘুরছে
তোমার স্বর্ণাভ চাবির ছায়া
এই যে তোমার অভিমান
মুছে দিচ্ছে পৃথিবীর রূপ
কই কখনোতো তারা
হয়ে আসেনি বধির বর্ষণ !
গাঢ় শৈবালে ঢেকে রাখেনি
কোন মৃত্তিকার রাগ!

আমরা ভুলে যাই না বলে
কেউ দাগ রাখে না দেয়ালে
বলে না কেউ অনর্থক ব্যবহারে
চিহ্নের সত্য বদলে যায় ..

05/09/2024

দিবস যামিনী—অজানা ঘোরের ভিতর,
হাত উঁচু করে ডাকছি তোমায়, কাঁপছে শহর —
বিক্ষুদ্ধ প্রেমের করতলে।

আধ-ফোটা ফুল দোলছে—যেন বিভোর-কাতর,
তপ্ত দুপুরে পুড়ছে দেখো নিটোল নহর —
বিয়োগ সুরের কোলাহলে।

01/09/2024

প্রজ্ঞাময় সৌন্দর্যের গান
পার্সী বীশি শেলী
১.
ভয়ানক ছায়াটা কোনো অদৃশ্য শক্তির
বেড়ায় ভেসে অদেখা আমাদের মাঝে,— আসে
এই বিচিত্র পৃথিবীতে অস্থির ডানায় ভাসে
যেমন গ্রীষ্মের বাতাস ফুলে ফুলে অস্থির—
পাইনের পাহাড়ে চাঁদের আলো ঝরে ঝিরঝির,
চঞ্চল এক চাহনি যেনো ঘোরে
সব মানুষের মুখে আর অন্তরে;
সন্ধ্যার স্বর ও রঙের মতো হাসে,—
তারার আলোয় মেঘ ছড়িয়ে যাবার মতো,—
সংগীতের স্মৃতির মতো হারিয়ে যদি যেতো,—
কোনো কিছুর সুন্দরতা যেমন
প্রিয়, প্রিয়তর কেননা তা রহস্যময় গোপন।

২.
সৌন্দর্যের সত্ত্বা, যা শুদ্ধ করে
সমস্ত কিছু রঙ ছড়িয়ে নিজের
ভাবনা জাগাও,— যাবার তাড়া কিসের?
মিলিয়ে কেনো যাও, কেনো পড়ো স’রে,
অশ্রুভরা উপত্যকা ছেড়ে, শূন্য এবং পোড়ো?
জানতে চাও রোদ কেনো সব সময়
রঙধনু না আঁকে পাহাড় চূড়ায়,
হারিয়ে কেনো যায় একবার যা দেখি,
কেনো জন্ম ও মৃত্যু, স্বপ্ন এবং ভয়
ফিরে ফিরে আসে এই পৃথিবীর আলোয়
এমন অন্ধকার,— মানুষ কেনো এমন ক’রে পায়?
প্রেম আর ঘৃণা, হতাশা আর আশায়?

৩.
মহিমান্বিত পৃথিবী থেকে আসে না কোনো স্বর
সাধু কিংবা কবির কাছে আসেনি পয়গাম—
তাই দানব, প্রেত কিংবা ঈশ্বরের নাম
থেকে যায় তাদের ব্যর্থ নমুনা চেষ্টার,
ঠুনকো মোহ—যাদের মন্ত্র নয় ভোলাবার
যা কিছু আমরা শুনি আর দেখি,
সন্দেহ, সম্ভাবনা আর অস্থিরতা মেকি।
শুধু তোমার আলো—পাহাড়ের ওপরের কুয়াশার ঘাম।
অথবা রাতের বাতাসের গান
নীরব যন্ত্রের তারের সুরতান,
কিংবা মধ্যরাতের জলে চাঁদের চমকানি,
অস্থির স্বপ্নে আনে সত্য ও সুন্দরতা জানি।

৪.
প্রেম, প্রত্যাশা, আর মান, মিলায় মেঘের মতো
এবং আসে, অনিশ্চিত মুহূর্তের পর।
মানুষ হতো অমর, আর সর্ব শক্তির আধার,
তুমি, অচেনা আর ভয়ানক নিজের মতো,
তোমার মহিমা রাখো তার অন্তরে যত।
তুমি দূত সমবেদনার,
বাড়ে আর কমে, চোখে প্রমিকার —
তুমি—সাজাও ভাবনা মানুষের,
নিভে আসা যেনো প্রদীপের অন্ধকার!
মিলিয়ে না যায়, ছায়া এলেও তোমার,
যাও না চ’লে—পাছে কবরই হয়,
জীবন আর ভয়ের মতো, অন্ধকারময়।

01/09/2024

প্রমোদ-উদ্যানে কাঁদে দানব- নন্দিনী
প্রমীলা, পতি- বিরহে কাতরা যুবতী।
অশ্রু আখি বিধুমুখী ভ্রমে ফুলবনে
কভু, ব্রজ- কুঞ্জ- বনে, হায়রে যেমনি
ব্রজবালা, নাহি হেরি কদম্বের মূলে
পীতধড়া পীতাম্বরে, অধরে মুরলী।
কভু বা মন্দিরে পশি, বহিরায় পুনঃ
বিরহিনী, শূন্য নীড়ে কপোতী যেমতি
বিবশা! কভু বা উঠি উচ্চ- গৃহ-চূড়ে,
এক- দৃষ্টে চাহে বামা দূর লঙ্কা পানে,
অবিরল চক্ষুঃ জল পুঁছিয়া আঁচলে।
নীরব বাঁশরী, বীণা, মুরজু, মন্দিরা,
গীত-ধ্বনি। চারি দিকে সখী-দল যত,
বিরস- বদন মরি, সুন্দরীর শোকে!
(সংক্ষেপিত)

#মধূসূদন

16/08/2024

''আমি তোমার সামনে আবার নতজানু হয়েছি, নারী!
না, প্রেমে নয়, আশ্লেষে নয়,
ক্ষমা চেয়ে
তোমার দয়া দিয়ে আমার হৃদয় ধুয়ে দেবার প্রার্থনায়
আমার ভেতরে যে পুরুষ তাকে আমি চাবুক মেরে শাসন করেছি
তাকে হাঁটু মুড়ে বসতে বলেছি তোমার সামনে
আমি ক্ষমা চাই, ক্ষমা করে দাও
শুধু আমাকে নয়
সমস্ত পুরুষকে তুমি ক্ষমা কর
আমি আজ সমস্ত পুরুষের হয়ে তোমার ক্ষমাপ্রার্থী

পুরুষ তোমার সামনে আবার
নতজানু হয়েছে নারী,
তাকে ক্ষমা করে দাও।

গৃহপালিত পশুর মতো তোমাকে ব্যবহার করেছে পুরুষ
আখমাড়াইয়ের কারখানার মতো তোমার জানু চেপে
তারা উৎপাদন করেছে সন্তান
টেলিভিশন বাক্সের মতো তোমার ভেতর তারা ঠেসে দিয়েছে
তাদের জগত
নীলাভ শিখার মতো জ্বলতে জ্বলতে তুমি তা প্রতিদিন
প্রচার করে যাচ্ছ-
ইলেকট্রনিক সরঞ্জামের মতো অপ্রাণীবাচক তোমার অস্তিত্ব
প্লাস্টিকের পুতুলের মতো প্রাণহীন
তোমার নাম হতে পারত কাঠকয়লা
তোমার নাম হতে পারত হাতুড়ি
তোমার নাম হতে পারত শেলাইকল
তোমার নাম হতে পারত মাদীকুকুর
নরবানরেরা ঠাট্টা করে তোমার নাম রেখেছে নারী
এইসব জেনে তোমার সামনে আমি
নতমুখে এসে দাঁড়িয়েছি, নারী
আমি পুরুষ
আমাকে ক্ষমা কর।

প্রতিদিন কেউ-না-কেউ স্বামী তার স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা করে
প্রতিদিন কেউ-না-কেউ পশুস্বভাবী কামুক
তোমার মুখে এসিড ছুঁড়ে মারে
প্রতিদিন ১১ বছর বয়সী বালিকাকে
ধর্ষণ করে ১১জন পুরুষ
কেনাবেচা চলছে তোমাকে নিয়ে
যেন তুমি শাকশব্জি
আলুপটল
খাসীর মাংস
তোমার স্তন তারা মাপছে ফিতে দিয়ে
তোমার কোমর তারা মাপছে ফিতে দিয়ে
তোমার উরু তারা মাপছে ফিতে দিয়ে
দাঁড়িপাল্লা ঝুলিয়ে ওজন করছে তোমাকে
তোমার দাঁত চুল নখ পরখ করে সাব্যস্ত করছে
তোমার মূল্য

তোমার নাম হতে পারত মোগলাই পরোটা
তোমার নাম হতে পারত জাপানি হোন্ডা
তোমার নাম হতে পারত ডানহিল সিগারেট
তোমার নাম হতে পারত পুষিবিড়াল
অর্ধসভ্য মানুষ তোমার নাম রেখেছে অর্ধাঙ্গিনী

এইসব জেনে তোমার সামনে আমি
নতমুখে এসে দাঁড়িয়েছি, নারী
আমি পুরুষ
আমাকে ক্ষমা কর।
তুমি প্রজননযন্ত্র তাই তোমার নাম জননী
তুমি রমণযোগ্য তাই তোমার নাম রমণী
ঘোড়াশালে ঘোড়া হাতিশালে হাতির মতো মহলে মহলে থাকো
তাই তোমার নাম মহিলা
গৃহে গৃহে আসবাবপত্রের মত শোভা পাও
তাই তোমার নাম গৃহিণী
আমি পুরুষ শব্দের সমান অর্থবহ উচ্চারণে,
তোমার নামকরণ করতে চাই, নারী
কিন্তু পারি না
অক্ষম লজ্জায় আমি তোমার সামনে
অপরাধীর মত দাঁড়িয়ে আছি
আমি পুরুষ
আমাকে ক্ষমা কর।

আজ আমি তোমাকে বলতে এসেছি
পুরুষ শব্দের অর্থ হচ্ছে কর্তৃত্ব
এবং তোমার কর্তৃত্ব গ্রহণ করার সময় হয়েছে, নারী

পুরুষকে গ্রহণ কর।'

~ফরহাদ মজহার।

24/05/2024

যদিও সন্ধ্যা আসিতেছে
তথাপি মন্দ নয়
এই পুঞ্জীভূত আলো
যদিও ভ্রম হয়
যেন সন্ধ্যা আসিতেছে
কোথাও সূর্যাস্ত যেন সূর্যের উদয়
পাখি ফিরিবে অথবা
উড়িয়া যাইবে দূরে
তথাপি এই ডাক, হৃদয় তক্ষশীলা
ভাবে এক চোখ যার হলুদ কুসুম
ডুবে যায় দূরে মেঘ
যার হৃদয়ে ভুলো মন
দ্যাখে সন্ধ্যা নয় দিন-
ভোর, বিচ্ছিন্ন বাতাস
মুখে লেপ্টে থাকে প্রেম!

19/03/2024

সেদিন পূর্ণিমাতিথির রাতে,
ঘরের ঐ কোণে এসে মধুমাখা সুর ধরে ডেকেছিলে আমায়!
বাহিরে ভীষণ নীরব তখন, কোকিল যে ডাকে না।
হৃদয় আমার স্পন্দনে প্রকম্পিত, চোখ ও মুখ জুড়ে ভীতির সঞ্চারনা!
চিত্ত আমার জেগে কয়- এ গভীর রাতে, এ কোন প্রবঞ্চনা?
সে কে? যে আমায় সুরে সুরে ডাকে!
কাছে আসতে চেয়েও আসে না, দূরে দূরে থাকে!
নানা প্রশ্নের চক্রবাকে নিজেকে হারিয়ে,
কী যেন কী ভেবে হঠাৎই খুলে দিলাম- জানালার ঐ দুটো কপাট,
মুখ থেকে বেরিয়ে এলো- কে গো তুমি, কে?
কেন-ই'বা রাখো আমায় মনোবিভ্রমে, অশনির কুয়াশায় ঢেকে দাও বিকশিত এ মন?
তুমি বললে- আমি, তোমার স্বর্গসুখের সঞ্চারিণী।
তোমার এ একলা রাতের মনোমোহিনী।
আমি তোমার প্রতীক্ষা, আমায় তুমি গ্রহন করো।
নারীর অনলে যে দগ্ধ হওয়া যায়, তা ভুলে!
কুড়ি বছরের নিঃসঙ্গতা'র অবসান হবে, ভেবে!
আমি উল্লাসচিত্তে বললাম- এসো, আমার বুকে এসো।
ঠিক তখনই আমি শুনতে পেলাম- দূরের ঐ তেতুল বৃক্ষে, কোকিলের ডাক!
ভেবে পাচ্ছিলাম না- কেন আজ ঘরের পাশের জলপাই বৃক্ষে বসেনি এ কোকিল!
হঠাৎই খেয়াল আসলো- তোমার কন্ঠ কোকিলে হারিয়ে ফেলেছি!
আমি তড়িঘড়ি করে তোমায় ডাকা শুরু করলাম,
কোথাও যে নেই তোমার অস্তিত্বের সাড়া!
আমি এবার করুণা প্রাপ্তির স্বরে ডাকলাম-
হে সঞ্চারিণী, তুমি এভাবে আমার চিত্তকে জাগিয়ে যেও নাকো চলে।
কী ভেবে, থাকবো- তোমায় ভুলে?
তোমার তো নিঠুর হৃদয়, আমাকে করেছ- প্রলুব্ধ!
তুমি শুনলে না, আসলে না!
সে-ই রাতের পর হতে,
আমি জানলায় রোজ ঠায় দাঁড়িয়ে রই, তোমায় ডাকি!
তুমি আসো না, আমার হৃদয় হাসে না!
যদি তুমি না-ই আসবে, তবে কেন নিজেকে এতো বিশেষণে বিশেষায়িত করে- আমার হৃদয়কে নিয়েছ কেঁড়ে?
তবে, কি তুমি সত্যি-ই প্রতীক্ষা?

-সঞ্চারিণী
হাবিবুর রহমান!

Address

Ghagotia Chala
Gazipur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আমার লেখা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আমার লেখা:

Videos

Share

Category