Sunslant

Sunslant Coming...
(2)

25/12/2022

নবী করীম (সা.) হতে সাহাবাগন সকাল ও সন্ধ্যায় পঠনীয় অনেক দুআ বর্ণনা করেছেন, যার প্রতিটিই বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তন্মধ্য হতে একটি দুআ, যা প্রিয় নবী (সা.) সকাল সন্ধ্যায় নিয়মিত করতেন। মুসলিম শরীফে বর্ণিত সহিহ হাদিসে এসেছে, নবীজি (সা.) যখন সন্ধ্যায় উপনীত হতেন তখন বলতেন:

أَمْسَيْنَا وَأَمْسَى الْمُلْكُ لِلَّهِ ، وَالْحَمْدُ لِلَّهِ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ ، وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ ، أَسْأَلُكَ خَيْرَ مَا فِي هَذِهِ اللَّيْلَةِ وَخَيْرَ مَا بَعْدَهَا ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا فِي هَذِهِ اللَّيْلَةِ وَشَرِّ مَا بَعْدَهَا ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ الْكَسَلِ وَسُوءِ الْكِبَرِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ عَذَابِ النَّارِ وَعَذَابِ الْقَبْرِ

উচ্চারণ: আমসাইনা ওয়া আমসাল মুলকু লিল্লাহি, ওয়ালহাম্‌দু লিল্লাহি, লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্‌দাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বাদীর। আস্আলুকা খাইরা মা ফী হা-যিহিল লাইলাতি ওয়া খাইরা মা বা‘দাহা, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিন শাররি মা ফী হা-যিহিল লাইলাতি ওয়া শাররি মা বা‘দাহা, ওয়া আঊযু বিকা মিনাল কাসালি ওয়া সূইল-কিবারি। ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিন আযাবিন্না-রি, ওয়া আযাবিল ক্বাবরি।

অর্থ: আমরা সন্ধ্যায় উপনীত হয়েছি এমতাবস্থায় যে, সমস্ত রাজত্ব ও সমুদয় প্রশংসা আল্লাহর জন্য। এক আল্লাহ ছাড়া সত্য কোন উপাস্য নেই। তাঁর কোনো শরীক নেই। রাজত্ব তাঁরই। প্রশংসা তাঁরই। আর তিনি সর্ববিষয়ে ক্ষমতাবান। এ রাতে ও এর পরের রাতগুলোতে যত কল্যাণ আছে আমি আপনার কাছে সে সব কল্যাণ পেতে প্রার্থনা করছি এবং এ রাতে ও এর পরের রাতগুলোতে যত অকল্যাণ আছে, আমি সেগুলো থেকে আপনার আশ্রয় চাচ্ছি। আমি আপনার কাছে অলসতা ও মন্দ বার্ধক্য থেকে আশ্রয় চাই। আমি আপনার কাছে জাহান্নামের ও কবরের শাস্তি থেকে আশ্রয় চাই।

এবং যখন তিনি সকালে উপনীত হতেন তখনও দুআটি পড়তেন। তবে শুরুতে “আমসাইনা ওয়া আমসাল মুলকু লিল্লাহি” এর স্থানে أَصْبَحْنَا وَأَصْبَحَ الْمُلْكُ لِلَّهِ “আসবাহনা ওয়া আসবাহাল মুলকু লিল্লাহ্‌” (অর্থ: আমরা সকালে উপনীত হয়েছি এমতাবস্থায় যে, সমস্ত রাজত্ব আল্লাহর জন্য) পড়তেন। -সহিহ মুসলিম : ৪৯০০

রাব্বুল আলামিন আমাদেরকেও নিয়মিত দুআটি করার তাওফিক দান করুন। আমীন।

22/12/2022

সকালের দোয়া..
নবী করীম (সা.) হতে সাহাবাগন সকাল ও সন্ধ্যায় পঠনীয় অনেক দুআ বর্ণনা করেছেন, যার প্রতিটিই বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তন্মধ্য হতে একটি দুআ, যা প্রিয় নবী (সা.) সকাল সন্ধ্যায় নিয়মিত করতেন। মুসলিম শরীফে বর্ণিত সহিহ হাদিসে এসেছে, নবীজি (সা.) যখন সন্ধ্যায় উপনীত হতেন তখন বলতেন:

أَمْسَيْنَا وَأَمْسَى الْمُلْكُ لِلَّهِ ، وَالْحَمْدُ لِلَّهِ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ ، وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ ، أَسْأَلُكَ خَيْرَ مَا فِي هَذِهِ اللَّيْلَةِ وَخَيْرَ مَا بَعْدَهَا ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا فِي هَذِهِ اللَّيْلَةِ وَشَرِّ مَا بَعْدَهَا ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ الْكَسَلِ وَسُوءِ الْكِبَرِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ عَذَابِ النَّارِ وَعَذَابِ الْقَبْرِ

উচ্চারণ: আমসাইনা ওয়া আমসাল মুলকু লিল্লাহি, ওয়ালহাম্‌দু লিল্লাহি, লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্‌দাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বাদীর। আস্আলুকা খাইরা মা ফী হা-যিহিল লাইলাতি ওয়া খাইরা মা বা‘দাহা, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিন শাররি মা ফী হা-যিহিল লাইলাতি ওয়া শাররি মা বা‘দাহা, ওয়া আঊযু বিকা মিনাল কাসালি ওয়া সূইল-কিবারি। ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিন আযাবিন্না-রি, ওয়া আযাবিল ক্বাবরি।

অর্থ: আমরা সন্ধ্যায় উপনীত হয়েছি এমতাবস্থায় যে, সমস্ত রাজত্ব ও সমুদয় প্রশংসা আল্লাহর জন্য। এক আল্লাহ ছাড়া সত্য কোন উপাস্য নেই। তাঁর কোনো শরীক নেই। রাজত্ব তাঁরই। প্রশংসা তাঁরই। আর তিনি সর্ববিষয়ে ক্ষমতাবান। এ রাতে ও এর পরের রাতগুলোতে যত কল্যাণ আছে আমি আপনার কাছে সে সব কল্যাণ পেতে প্রার্থনা করছি এবং এ রাতে ও এর পরের রাতগুলোতে যত অকল্যাণ আছে, আমি সেগুলো থেকে আপনার আশ্রয় চাচ্ছি। আমি আপনার কাছে অলসতা ও মন্দ বার্ধক্য থেকে আশ্রয় চাই। আমি আপনার কাছে জাহান্নামের ও কবরের শাস্তি থেকে আশ্রয় চাই।

এবং যখন তিনি সকালে উপনীত হতেন তখনও দুআটি পড়তেন। তবে শুরুতে “আমসাইনা ওয়া আমসাল মুলকু লিল্লাহি” এর স্থানে أَصْبَحْنَا وَأَصْبَحَ الْمُلْكُ لِلَّهِ “আসবাহনা ওয়া আসবাহাল মুলকু লিল্লাহ্‌” (অর্থ: আমরা সকালে উপনীত হয়েছি এমতাবস্থায় যে, সমস্ত রাজত্ব আল্লাহর জন্য) পড়তেন। -সহিহ মুসলিম : ৪৯০০

রাব্বুল আলামিন আমাদেরকেও নিয়মিত দুআটি করার তাওফিক দান করুন। আমীন।

20/12/2022

আন্দালিব রহমান পার্থের সেই ভিডিও - Andaleeve Rahman Partho

দুর্নীতি বাজ ব্যক্তিরা যে কোন দেশের জন্যই অভিশাপ। ওই ব্যক্তি আপনার আপন ভাই হলেও।
andalib rahman partho

19/12/2022

বিবাহ-শাদীর প্রচলিত ভুলসমূহ...

বিবাহ-শাদী মানব জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। যা মহান আল্লাহ তা‘আলা তাঁর বান্দাদেরকে বিশেষ নে‘আমত হিসাবে দান করেছেন। বাহ্যিক দৃষ্টিতে বিবাহ-শাদী দুনিয়াবী কাজ বা মুবাহ মনে হলেও যথা নিয়মে সুন্নাত তরীকায় যদি তা সম্পাদন করা হয় তাহলে সেটা বরকতপূর্ণ ইবাদত ও অনেকে সওয়াবের কাজ হয়। এর মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার দাম্পত্য জীবন সুখময় হয়। কিন্তু বর্তমান সমাজে বিবাহ-শাদী সুন্নত তরীকায় তো হয়ই না। উপরন্তু এটা বিভিন্ন ধরনের কুপ্রথা এবং বড় বড় অনেক গুনাহের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে পারিবারিক জীবনে অশান্তির ঝড় বয়ে চলছে। এজন্য নিম্নে বিবাহ-শাদী সম্পর্কিত কিছু ভুল এবং কুপ্রথা তুলে ধারা হল। যাতে এগুলো থেকে বাঁচা হয়।

বিবাহের পূর্বের ভুলসমূহ:
১. বিবাহ শাদী যেহেতু ইবাদত, সুতরাং এখানে দীনদারীকে প্রাধান্য দিতে হবে। দুনিয়াদারগণ সৌন্দর্য, মাল, দৌলত ও খান্দানকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। এটা রাসূলের সুন্নাতের বিপরীত হওয়ায় শান্তি বয়ে আনে না।
২. কোন কোন জায়গায় অভিভাবক এবং সাক্ষী ছাড়া শুধু বর কনের পরস্পরের সন্তুষ্টিতেই বিবাহের প্রচলন আছে। অথচ এভাবে বিবাহ বিশুদ্ধ হয় না। বরং এটি যিনা-ব্যভিচার বলে গণ্য হবে। সাক্ষী থাকা সত্ত্বেও যদি মেয়ে পক্ষের অভিভাবকের সম্মতি না থাকে, আর ছেলে সে মেয়ের “কুফু” তথা দীনদারী মালদারী ও পেশাগত দিক থেকে সামঞ্জস্যশীল না হয় তাহলে সে বিবাহও শুদ্ধ হয় না।
৩. কেউ কেউ ধারণা করে যে মাসিক চলাকালীন সময় বিবাহ শুদ্ধ হয় না। অথচ এ অবস্থায়ও বিবাহ শুদ্ধ হয়ে যায়। অবশ্য এ অবস্থায় সহবাস জায়িয নেই।
৪. কেউ কেউ ধারণা করে যে মুরীদনীর সাথে পীর সাহেবের বিবাহ জায়িয নেই। অথচ রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীগণ সকলেই তাঁর মুরীদনী ছিলেন।
৫. অনেকে অনেক বয়স হওয়ার পরও বিবাহ করে না কিংবা প্রথম স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার পর বা সে মৃত্যু বরণ করার পর আর ২য় বিবাহ করে না। অথচ শারীরিক বিবেচনায় তার বিবাহ করা জরুরী ছিল। এ অবস্থায় থাকা মানে যিনা-ব্যভিচারে জড়িত হওয়ার রাস্তা খুলে দেয়া।
৬. অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় (উদাহরণ স্বরূপ) ৬০ বছরের বয়স্ক লোক অল্প বয়সী যুবতী মেয়েকে বিবাহ করে বসে। ফলে ঐ মেয়ে নিশ্চিত জুলুমের শিকার হয়।
৭. অনেকে স্ত্রীর খেদমতে অক্ষম হওয়া সত্ত্বেও দুর্বলতা লুকিয়ে লোক দেখানোর জন্য বিয়ে করে স্ত্রীর জীবনকে ধ্বংস করে দেয়। এটা মারাত্মক গুনাহের কাজ।
৮. কোন কোন আধুনিক শিক্ষিত লোক আধুনিক শিক্ষা তথা ডাক্তারি প্রফেসারি ইত্যাদি ডিগ্রি দেখে মেয়ে বিয়ে করে। তাদের ভাবা উচিৎ বিয়ের দ্বারা উদ্দেশ্য কী? যদি তার স্ত্রীর দ্বারা টাকা কামানো উদ্দেশ্য হয় তাহলে এটা তো বড় লজ্জাজনক কথা যে, পুরুষ হয়ে মহিলাদের কামাইয়ের আশায় বসে থাকবে। মনে রাখতে হবে এধরণের পরিবারে শান্তি আসে না।
৯. কেউ কেউ পালক পুত্রের তালাক দেয়া স্ত্রী বিবাহ করাকে না জায়িয মনে করে। এটা জাহিলী যুগের বদ-রসম।
১০. কেউ কেউ বিধবা মহিলাদের বিবাহ করাকে অপছন্দ করে। অথচ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের অধিকাংশ স্ত্রী বিধবা ছিলেন। (বুখারী হাঃ নং ৫০৭৭)

বড় পক্ষের ভুলসমূহ:
১. বিবাহ শাদী যেহেতু ইবাদত, সুতরাং বিবাহকে কেন্দ্র করে কোন প্রকার গুনাহ না হয় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাহলে খায়ের বরকত লাভ হবে। যদি বিবাহকে গুনাহ মুক্ত করা না যায় তাহলে সেখানে অশান্তি হওয়া নিশ্চিত।
২. প্রথাগতভাবে অনেক লোকের বর যাত্রী হিসেবে যাওয়া।
৩. দাওয়াতকৃত সংখ্যার অধিক লোক নিয়ে যাওয়া।
৪. লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে কন্যার জন্য যৌতুক পাঠানো এবং এটাকে জরুরী মনে করা।
৫. গায়রে মাহরাম পুরুষ দ্বারা মেয়ের ইজন বা অনুমতি আনা।
৬. বেগানা পুরুষদের কন্যার মুখ দেখা এবং দেখানো।
৭. নাচ-গান, বাজনা ইত্যাদি করা।
৮. সালামী গ্রহণ করা।
৯. মোহরানা সম্পর্কে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত পূর্বেই না করা, বরং করাকে দোষ মনে করা। অতঃপর বিবাহের সময় তর্ক-বিতর্ক করা।
১০. লোক দেখানোর জন্য বা গর্বের সাথে ওলীমা করা।
১১. মোহরানার বিষয়ে গুরুত্ব না দেয়া এবং মোহরানা আদায়ে গাফলতী করা।
১২. ইচ্ছাকৃত এমন কর্মকাণ্ড করা যে কারণে কোন পক্ষের অদূরদর্শিতা প্রমাণিত হয় অথবা তাদের অস্থিরতার কারণ হয়। আর নিজেদের সুনাম প্রকাশ পায়।
১৩. বিবাহ অনুষ্ঠানের কারণে ফরয ওয়াজিবসহ শরী‘আতের বিধানের ব্যাপারে উদাসীনতা এবং অনীহা প্রকাশ করা।

কন্যা পক্ষের ভুলসমূহ:
১. বর যাত্রার চাহিদা।
২. ছেলের জন্য উপঢৌকন/যৌতুক প্রকাশ্যে পাঠানো, পাঠানোকে পছন্দ করা এবং জরুরী মনে করা।
৩. আত্মীয়-স্বজন মহল্লাবাসীদের জন্য প্রথাগত দাওয়াত এবং খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করা।
৪. বিবাহের সরঞ্জাম, অলংকারাদী প্রকাশ্যে দেখা এবং অন্যদেরকে দেখানো।
৫. বিবাহের পর রসম হিসাবে জামাতাকে শরবত পান করানো।
৬. বেগানা মহিলারা জামাতার সামনে আসা।
৭. সালামী গ্রহণ করা। এটাকে জরুরী মনে করা এবং নেয়া দেয়া।
৮. যাতে মহল্লায় খুব প্রসিদ্ধ হয় সে জন্যে ইচ্ছাকৃত কোন কিছু করা।
৯. ফরয-ওয়াজিব ইত্যাদি বিষয়ে উদাসীন হওয়া। এছাড়াও বিবাহ উপলক্ষে অনেক বেপর্দা, যুবক যুবতীদের অবাধ মেলা-মেশা, অপব্যয়, ছবি এবং ভিডিও ইত্যাদি করা হয়, যাতে বিবাহের সকল খায়ের বরকত নষ্ট হয়ে যায়।

বিবাহের কিছু কুপ্রথা:
১. মেয়ের ইযিন আনার জন্য ছেলেপক্ষ স্বাক্ষী পাঠিয়ে থাকে, শরী‘আতের দৃষ্টিতে এর কোন প্রয়োজন নেই।
২. বিবাহের সময় অনেকে বর-কনের দ্বারা তিনবার করে ইজাব কবূল পাঠ করিয়ে থাকে এবং পরে তাদের দ্বারা আমীন বলানো হয়। শরী‘আতে এর কোন ভিত্তি নেই।
৩. ইজাব কবূলের মাধ্যমে আকদ সম্পাদন হওয়ার পর মজলিসে উপস্থিত সকলকে লক্ষ্য করে সামনে দাঁড়িয়ে হাত উঠিয়ে বর যে সালাম করে থাকে তারও কোন ভিত্তি নেই।
৪. ঝগড়া-ফাসাদের আশংকা থাকা সত্ত্বেও খেজুর ছিটানোকে জরুরী মনে করা হয়। অথচ এ সম্পর্কিত হাদীসকে মুহাদ্দিসীনে কেরাম যঈফ বলেছেন।

লেখক: মুফতী মনসূরুল হক দা.বা.

এরচেয়ে সুন্দর দৃশ্য আর কি হতে পারে? দেখতেই মন প্রাণ জুড়িয়ে যায়। আহ্ কতই না মধুর ছিল বিদ্যুৎ হীন আর ডিজিটাল ডিভাইস বি...
06/08/2022

এরচেয়ে সুন্দর দৃশ্য আর কি হতে পারে? দেখতেই মন প্রাণ জুড়িয়ে যায়। আহ্ কতই না মধুর ছিল বিদ্যুৎ হীন আর ডিজিটাল ডিভাইস বিহীন গ্রামের ঐ নিরক্ষর মানুষ গুলোর জীবনযাপন। ঐ যুগে ফিরে যেতে আমার খুব ইচ্ছা করে।

15/01/2022

যদি আপনার মনে হয় কাউকে আপনার পছন্দ হবে, তাহলে আপনি তাকে পছন্দ করার নানা কারণ খুঁজে বের করতে পারবেন। যদি বিশ্বাস করেন ব্যক্তিগত সমস্যার সমাধান আপনার আয়ত্তে আছে তাহলে সেই সমস্যার উপায় অবশ্যই খুঁজে পাবেন৷

A School in Chandpur, Bangladesh
08/01/2022

A School in Chandpur, Bangladesh

আমাদের চারপাশেই সব সময় দেখা পাওয়া যায় গাছটিকে। একেক জন ডাকে একেক নামে। কেউ ডাকে শিউলী, কেউ ডাকে শেফালী। অযত্নে, অনাদরে ব...
29/12/2021

আমাদের চারপাশেই সব সময় দেখা পাওয়া যায় গাছটিকে। একেক জন ডাকে একেক নামে। কেউ ডাকে শিউলী, কেউ ডাকে শেফালী। অযত্নে, অনাদরে বেড়ে ওঠা শিউলীর গাছের দিকে সারা বছর কারও কোন রকম নজর না থাকলেও বছরের একটি সময় সে নিজ গুণে বাধ্য করে সবাইকে তার দিকে নজর কাড়তে। শরতের শিশিরভেজা ঘাসে কমলা রঙের বোঁটায় সাদা পাঁপড়ির অজস্র ফুল পড়ে থাকার দৃশ্য লোভনীয় কিংবা শিশিরভেজা ঘাসে খালি পা মাড়িয়ে শিউলি ফুল কুড়ানোর একটা আলাদা সুখ আছে। রাতে ফুটে সকাল না হতেই ঝরে পড়ে বলে এই ফুলকে বলে ‘নাইট জেসমিন’। শিউলি ছাড়াও এর আরো অনেক নাম আছে; যেমন- শিউলি, শেফালি, শেফালিকা (বাংলা), শেওয়ালি (মণিপুরী), পারিজাত (মারাঠি), পারিজাতম (তেলেগু), গঙ্গা শিউলি (উড়িষ্যা) হরসিংগার, রাগাপুষ্পী, মালিকা ইত্যাদি।

বড় স্মৃতিকাতর এই শিউলী। খুব কম মানুষই পাওয়া যাবে যারা শিশির ভেজা শিউলীর স্পর্শ নেননি। আর যারা শিউলীর কাছে যাননি বা যাওয়ার সুযোগ পাননি, তাদের নাকে পৌঁছে গেছে আপনার থেকেই। কারণ শিউলী যে বড় কাছের করে নেয় নিজে থেকেই। ভালোর ভালোবাসা এড়িয়ে যাওয়ার সাধ্যি যে বাঙালির নেই। সেদিক দিয়ে শিউলী আমাদের খুব কাছের। কোথাও যেন খুব যত্ন করে লুকিয়ে রাখা ঘ্রাণ। নইলে প্রিয় জনের বিদায়েও শিউলীর প্রসঙ্গ আসে কেন! সতীনাথ মুখার্জীর গানে, শিউলী ফুলের মালা গেঁথে কারে পড়াবো/ কারে আমি এ ব্যাথা জানাবো …।

শিউলী আমাদের খুব কাছেই থাকুক। সবটা জুড়ে গভীর গোপনে, ভোরের আলোয় ঝরতে ঝরতে, শিশির মাখা শিউলী। জীবনের পেছন ফিরিয়ে নিতে হ্যাঁচকা টানে জাগিয়ে তুলুক শিউলী। নানা গুণে গুনী শুভ্র সুন্দরী শিউলী যেন জীবনের ছবি। জীবনের রঙ তুলি।

21/12/2021

শীতের চাদর জড়িয়ে, কুয়াশার মাঝে দাঁড়িয়ে,
হাত দুটো দাও বাড়িয়ে, শিশিরের শীতল স্পর্শে,
যদি শিহরিত হয় মন, বুঝে নিও আমি আছি,
তোমার পাশে সারাক্ষণ !!

21/12/2021

পানির দিকে তাকিয়ে দেখি ঐ শক্ত শামুক যাকে দেখে মনে হয় কত কঠিন, সেও কত ভালবাসা দিয়ে ভক্ষন করছে পদ্মপাতা।

শীতের আমেজ হোক ভাঁপা পিঠার সাথে।
19/12/2021

শীতের আমেজ হোক ভাঁপা পিঠার সাথে।

13/12/2021

Beautiful View ! SubhanAllah

আন্দাজ করতে পারবেন কান্নাকাটি করছে কেন? টাকা হারিয়ে ফেলেছে সে। খাবার কিনতে পারবেনা বলে কান্না শুরু করে দিয়েছে। আত্ম-সম...
13/12/2021

আন্দাজ করতে পারবেন কান্নাকাটি করছে কেন? টাকা হারিয়ে ফেলেছে সে। খাবার কিনতে পারবেনা বলে কান্না শুরু করে দিয়েছে। আত্ম-সম্মানবোধ টা বুঝার বয়স না হলেও অভ্যাসটুকু এখনই গড়ে ওঠেছে শিশুদের।

"হাত পাতবোনা, নগদ পয়সায় কিনে খাবো।" নাম মাত্র মূল্যে খাবার পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত হোক সকল শিশুর, এটাই আমাদের কামনা।

জাজাকাল্লাহ খাইরান এক টাকায় আহার - 1 Taka Meal

টিনের চালের বৃষ্টির শব্দ 🌧️
10/12/2021

টিনের চালের বৃষ্টির শব্দ 🌧️

08/12/2021

কুঞ্জবনে ফানুস হয়ে খুঁজব কাঠগোলাপ
হলুদ আবীর, রাত গভীর আর মিষ্টি আলাপ...

08/12/2021

সাইকোলজি অনুসারে যদি আপনি কাউকে নিয়ে অনেক বেশি চিন্তা করেন তাহলে বুঝবেন সেই ব্যক্তির উপর আপনার অগাধ বিশ্বাস।

আর যার উপর বিশ্বাস থাকে তাকে নিয়ে মানুষ একটু বেশিই চিন্তা করে।

02/12/2021
যখন দেখবে নিজেকে অনেক বড় মনে হচ্ছে তখনই বুঝবে সূর্য পশ্চিমে ডুবে যাচ্ছে। আঁধার ঘনিয়ে আসতে আর খুব বেশি দেরি নাই...অহংকা...
28/11/2021

যখন দেখবে নিজেকে অনেক বড় মনে হচ্ছে তখনই বুঝবে সূর্য পশ্চিমে ডুবে যাচ্ছে। আঁধার ঘনিয়ে আসতে আর খুব বেশি দেরি নাই...
অহংকারে পতন অনিবার্য, অতি নিকটে!

পঞ্চগড়ের সমতল ভূমির চা বাগান সাথে কাঞ্চনজঙ্ঘার সাক্ষাৎ !
26/11/2021

পঞ্চগড়ের সমতল ভূমির চা বাগান সাথে কাঞ্চনজঙ্ঘার সাক্ষাৎ !

17/11/2021

একজন অন্তর্মুখী মানুষ-

কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করতে আগ্রহী নন। স্পটলাইট থেকে সর্বোচ্চ দূরত্ব বজায় রাখেন 🙂

অনেক মিস করি সেই দিন গুলি।
15/11/2021

অনেক মিস করি সেই দিন গুলি।

গাছ পাকা মিষ্টি তেতুঁল।
13/11/2021

গাছ পাকা মিষ্টি তেতুঁল।

শীতের সকাল...কুষ্টিয়া
12/11/2021

শীতের সকাল...

কুষ্টিয়া

শীতের সকাল রসের হাড়ি 😋
09/11/2021

শীতের সকাল রসের হাড়ি 😋

Beautiful view, Subahan Allah!!
08/11/2021

Beautiful view, Subahan Allah!!

অসাধারন শিল্পবাঁশের তৈরি চেয়ার ও টেবিল।
08/11/2021

অসাধারন শিল্প
বাঁশের তৈরি চেয়ার ও টেবিল।

হারিকেনের উজ্জ্বলতা
05/11/2021

হারিকেনের উজ্জ্বলতা

30/10/2021

প্রতিনিয়ত অনেক ভালোবাসা, অনুভূতি, প্রত্যাশা, স্বপ্ন আর না বলা কিছু কথা নিঃশব্দেই নিঃশেষ হয়ে যায়। কেমন হতো, যদি সেই নিঃশব্দ স্পন্দনগুলো শুনতে পেতাম, বুঝতে পারতাম?
কেমন হতো, যদি কারও চোখের দিকে তাকিয়েই তার জীবনের গল্প পড়া যেতো?
কিংবা কেমন হতো, যদি সামনে হেটে যাওয়া অচেনা মানুষের না বলা কথা শুনে ফেলা যেত?
প্রতিদিন নি:শব্দে আমরা হাজারো গল্প নিয়ে ঘুরি, হাজারো অনুভূতি বয়ে বেড়াই। হঠাত সে গল্পগুলো যদি স্বাধীন হয়, কেমন হবে? -সীমান্ত

26/08/2021

অনেক সময় পরিবেশ আর পরিস্থিতি আপনাকে দিয়ে আপনার কাছের মানুষকে কষ্ট দেওয়ায় কেন জানেন? যাতে আপনি তাদেরকে আগের চেয়েও অনেক বেশি আবেগ আর ভালোবাসা দিয়ে শক্ত করে আগলে রাখেন। -সীমান্ত

22/08/2021

আমাদের জীবনের নানা ঘটনাতেই এই সত্যগুলো মর্মে মর্মে উপলব্ধি করা যায়ঃ
-দামি এবং অনেক সুবিধা সম্পন্ন একটি মোবাইল ফোনের ৭০% অব্যবহৃতই থেকে যায়।
-একটি মূল্যবান এবং দ্রুতগতি গাড়ির ৭০% গতির কোনো দরকারই হয় না।
-প্রাসাদতুল্য মহামূল্যবান অট্টালিকার ৭০% অংশে কেউ বসবাস করে না।
-কারো কারো এক আলমারি কাপড়-চোপড়ের বেশির ভাগ কোনদিনই পরা হয়ে উঠে না।
-সারা জীবনের পরিশ্রমলব্ধ অর্থের ৭০% আসলে অপরের জন্যই। আপনার জমানো অর্থ যাদের জন্য রেখে যাবেন, বছরে একবারও আপনার কবরে যেয়ে প্রার্থনা করার সময় তাদের হবে না। এমনকি বেঁচে থাকতেই আপনার অর্থের প্রাচুর্যে বেড়ে ওঠা মানুষগুলো আপনাকে বৃদ্ধাশ্রমে ছুড়ে আসতে পারে। তাই বেঁচে থাকতেই ১০০% এর সুরক্ষা এবং পূর্ণ সদ্ব্যবহার করাই শ্রেয়।

করণীয় কী?
১। অসুস্থ না হলেও মেডিকেল চেকআপ করুন।
২। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করবেন না।
৩। মানুষকে ক্ষমা করে দিন।
৪। রাগ পুষে রাখবেন না। মনে রাখবেন, কেউ-ই রগচটা মানুষকে পছন্দ করে না। আড়ালে-আবডালে পাগলা বলে ডাকে।

৫। পিপাসার্ত না হলেও পানি পান করুন।
৬। সিদ্ধান্তটি সঠিক জেনেও কখনো কখনো ছাড় দিতে হয়।
৭। যতই বয়স হোক আর ব্যস্ত থাকুন না কেন, জীবনসংগীকে মাঝে মাঝে নিরিবিলি কোথাও নিয়ে হাত ধরে হাঁটুন, হোটেলে খাওয়াতে না পারলে বাদাম বা ঝালমুড়ি খান। আর তাকে বুঝতে দিন, সেই আপনার সবচেয়ে আপন। কারণ, আপনার সবরকম দুঃসময়ে সেই পাশে থাকে বা থাকবে।

৮। ক্ষমতাধর হলেও বিনয়ী হোন।
৯। সুযোগ পেলেই পরিবার পরিজন নিয়ে নিজের দেশকে এমনকি ভিন্নদেশকে দেখতে বেড়িয়ে পড়ুন।
১০। ধনী না হলেও তৃপ্ত থাকুন।
নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন।। কোরআন তেলাওয়াত ও ভোরে উঠে ফজরের সালাত আদায় করে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন।
মা-বোনেরা পর্দা সহকারে চলাফেরা করবেন। কেননা আপনার রেখে যাওয়া সম্পত্তি কোন কাজে আসবে না। আপনার ইসলামী জীবন ব্যবস্থা আপনার পরকালের জন্য ১০০% কাজ দিবে।
সৎ ও ভালোবাসার মিশ্রনের জীবন গড়ুন আপনি এর রেজাল্ট দুনিয়া ও আখেরাতে দুই জায়গায় পাবেন।

১১। মাঝে মাঝে ভোরের সূর্যোদয়, রাতের চাঁদ এবং সমুদ্র দেখতে ভুল করবেন না। বৃষ্টিজলে বছরে একবার হলেও ভিজবেন। আর দিনে ১০ মিনিট হলেও শরীরে রোদ লাগাবেন।
১২। মহাব্যস্ত থাকলেও নিয়মিত ব্যায়াম করুন আর ৩০ মিনিট হাঁটুন। আর সৃষ্টিকর্তাকে নিয়মিত স্মরণ করুন।
১৩। সর্বদা হাসিখুশি থাকুন। সুযোগ পেলেই কৌতুক পড়বেন, পরিবারের সবার সঙ্গে মজার ঘটনাগুলো শেয়ার করবেন। মাঝে মাঝে প্রাণবন্ত ভাবে হাসবেন।
ধন্যবাদ আপনাদেরকে গল্পটি পড়ার জন্য ।। ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ দেওয়া মহামারী করাল গ্রাস থেকে আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজতে রাখে এই কামনায় ।।।
আল্লাহ সবাইকে ভালো রাখুক। আ-মিন।

27/04/2021

Now Covid-19 most dangerous for India.

24/01/2021

একজন অন্তর্মুখী মানুষকে চিনবো কিভাবে?

১.ফোনের রিং শুনে আসতে আসতে লাইন কেটে গেলে এঁরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন।

২.রি-ইউনিয়ন বা গেট টুগেদারে এঁদের তেমন একটা দেখতে পাওয়া যায় না।

৩.বন্ধুর সংখ্যা নিতান্তই সীমিত।

৪.কথা বলার চেয়ে শুনতে বেশি পছন্দ করেন। এঁরা বেশ ভালো মানের শ্রোতা।

৫.ভালো পর্যবেক্ষক হয়ে থাকেন।

৬.নিজের আবেগ-অনুভূতি প্রকাশের ক্ষেত্রে এঁদের রাজ্যের সংকোচ।

৭.মানুষের চোখে চোখ রেখে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করেন।

৮.অকারণ আড্ডা এঁদের পোষায় না। তবে পছন্দের বিষয়ে কথা বলতে দিলে এঁরা ঘন্টার পর ঘন্টা বক্তৃতা দিয়ে যেতে পারেন।

৯.এঁদের পছন্দকারী মানুষের সংখ্যা অনেক সময় তুলনামূলকভাবে কম হয়। অন্তর্মুখী স্বভাবের জন্য অনেকেই অহংকারী ভেবে বসতে পারে।

১০.প্রতিবেশীরা এঁদের নাম না-ও জানতে পারেন।

১১.ঋণ নিতে কুন্ঠিত বোধ করেন। একান্ত বাধ্য হয়ে নিলেও যতটা দ্রুত সম্ভব পরিশোধের ব্যবস্থা করেন। উদ্দেশ্য - মানুষের সাথে যোগাযোগ কম রাখা।

১২.কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করতে আগ্রহী নন। স্পটলাইট থেকে সর্বোচ্চ দূরত্ব বজায় রাখেন।

১৩.এঁদের রাগের তুলনায় অভিমানের মাত্রাটা একটু বেশি-ই হয়ে থাকে।

১৪.সাধারণত ঘরকুনো। পৃথিবী ঘুরে বেড়ানোর চেয়ে বৃষ্টির দিনে লেপ মুড়ি দিয়ে নন-ফিকশন পড়া এঁদের কাছে অনেক বেশি আনন্দের।

১৫.এঁদের জন্মদিনের তারিখ খুব কম মানুষ-ই জানে।

১৬.অনেক সময় আনস্মার্ট হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।

১৭.খুব কাছের মানুষ বাদে এঁদের বিশেষ দক্ষতা বা দুর্বলতাগুলো সম্পর্কেও তেমন কেউ জানে না।

১৮.মানুষের অঙ্গভঙ্গি বা বডি ল্যাংগুয়েজ সাধারণত এক্সট্রোভার্টদের তুলনায় বেশি বিশ্লেষণের ক্ষমতা রাখেন।

১৯.অন্যের ব্যক্তিগত বিষয়ে কৌতূহল কম থাকে, বা থাকলেও সেভাবে প্রকাশ করেন না।

২০.এঁদের নিজস্ব কল্পনার জগৎ থাকে। আর তা আপনার ধারণার চেয়েও বহুদূর বিস্তৃত।

২১.অতিথিরা বেশিরভাগ সময় বাড়িতে এঁদের উপস্থিতি টের পান না।

২২.খুব পরিচিত কিছু মানুষ ব্যতিত কারো মেসেজের রিপ্লাই দিতে তুলনামূলকভাবে বেশি সময় নেন। এঁদের অনেকেই আবার বেশ গুছিয়ে কথা বলতে বা লিখতে সক্ষম।

২৩.বাসের সবচাইতে কোণার সিটখানা বা ক্লাসের শেষের দিকে বেঞ্চগুলোই এঁদের বেশি প্রিয়।

২৪.নিজেকে কারো পছন্দের যোগ্য বলে ভাবতে ভয় পান।

২৫.রাস্তায় হঠাৎ কোনো পরিচিতকে দেখতে পেলে এগিয়ে গিয়ে কথা বলার চেয়ে ছাতা দিয়ে মুখ ঢেকে পাশ কাটিয়ে যাওয়া বা টুক করে পাশের গলিতে ঢুকে পড়ার কাজটাই বেশি করে থাকেন। -collected

17/01/2021

যে নারী শূন্য পকেটে পাশে থাকে সে নারী সাফল্য শেষে স্ত্রী হওয়ারও যোগ্যতা রাখে।

09/01/2021

বয়স যখন ৪০ পার হয় তখন উচ্চ শিক্ষিত আর নিম্ন শিক্ষিত সবাই সমান, বয়স যখন ৫০ পার হয় তখন কালো ফর্সা সবই সমান,কার চেহারা সুন্দর,দেখতে কে স্মার্ট এটা নিয়ে আর কেউ ভাবেনা...
বয়স যখন ৬০ পার হয় তখন উচ্চ পজিশনে চাকুরী আর নিম্ন পজিশনে চাকুরী এটা আর কোন ব্যাপার নয়।
এমনকি একজন পিয়নও অবসরে যাওয়া বসের দিকে তাকায়না...
বয়স যখন ৭০ তখন আপনার বড় ফ্ল্যাট,বড় বাসা কোন গর্বের বিষয় নয় বরং বাসা বড় হলে সেটা মেইনটেইন করাই কঠিন,
ছোট একটি রুম হলেই আপনার চলে...
বয়স যখন ৮০ তখন আপনার টাকা থাকলে যা না থাকলেও তা। আপনার টাকা খরচ করার ইচ্ছা হলে সেটা খরচ করার জায়গাও খুঁজে পাবেননা...
বয়স যখন ৯০ আপনার ঘুমানো আর জেগে থাকা একই,
আপনি জেগে ওঠার পর কি করবেন আপনি নিজেও জানেননা...
বয়স যখন ১০০ তখন আপনার বেঁচে থাকা আর বেঁচে না থাকা এতে কিছুই যায় আসে না। পৃথিবীবাসী আপনাকে নিয়ে আর ভাবেনা...
জীবনের মানে টা এতটুকুই... এর বেশি কিছুই না... এতো চাপ নিয়ে,লোভ করে,মানুষের ক্ষতি করে লাভ কি???
নিজ নিজ জায়গা থেকে জীবনটা উপভোগ করতে শিখুন,অন্যের ক্ষতি করা থেকে বিরত থাকুন। সময়টা ভালো কাজে লাগান,পৃথিবীটা আপনার জন্য সুন্দর হবে।
আর সেজন্য মস্তিষ্কের পুরাতন চিন্তা-চেতনা কে ধুয়ে পরিস্কার করুন।
-সংগ্রহীত

Address

Gazipur
<<NOT-APPLICABLE>>

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sunslant posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Nearby media companies



You may also like