Shadhin TV

Shadhin TV Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Shadhin TV, TV Channel, Fulbaria.

Internet কি? কেন? কি ভাবে? ইন্টারনেট কি?আন্তজাল বা ইন্টারনেট হল সারা পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত, পরস্পরের সাথে সংযুক্ত কতগুলো C...
14/11/2020

Internet কি? কেন? কি ভাবে?
ইন্টারনেট কি?
আন্তজাল বা ইন্টারনেট হল সারা পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত, পরস্পরের সাথে সংযুক্ত কতগুলো Computer Network এর সমষ্টি যেখানে আইপি বা ইন্টারনেট প্রটোকল এর মাধ্যমে ডাটা বা তথ্যের আদান-প্রদান করা।
ইন্টারনেট এর ইতিহাস:
১৯৬০ইং সালে মাকিন সামরিক বাহিনীর গবেষণা সংস্থা অ্যাডভান্সড রিসাচ প্রজেক্টস এজেন্সি বা আরপা (ARPA) পরীক্ষামূলক ভাবে মাকিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেশণাগারের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলে। এসময় তথ্য আদান-প্রদান বৈজ্ঞানিক এবং প্রতিরক্ষার কাজের মধ্যে ছিল। ১৯৬২ইং সালে MIT এর জন্যে Global Network এর প্রস্তাব করা হয়, যার ফলে DARPA (Defance Advance Researce Project Agency) Global Network এর তৈরীর জন্য কাজ শুরু করে। ১৯৬৯ইং সালে DARPA পরীক্ষামূলকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেশণাগারের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলে। ফ্যাকেট সুইচিং পদ্ধতিতে তৈরী করা এই Network আরপানেট নামে পরিচিত ছিল। এতে প্রথমিকভাবে যুক্ত ছিল :
• স্ট্যানফোড ইউনিভারসিটি।
• ইউনিভারসিটি অফ ক্যালিফোরনিয়া অ্যাট লস অ্যাঞ্জেলেস।
• ইউনিভারসিটি অফ ক্যালিফোরনিয়া অ্যাট সান্তা বারবারা।
• ইউনিভারসিটি অফ ইউটাহ।
১৯৮৩ইং সালে সারা বিশ্বের জন্য ওপেন করা হয়। এভাবে ক্রমান্বয়ে ইন্টারনেট এর উন্নতি হয় এবং সারা পৃথিবীতে ইন্টরনেট এর সংস্পশে আসে।
ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে ?
আমাদের দৃষ্টিাতে ইন্টরনেট কি! আমরা ইন্টারনেট দিয়ে ওয়েবপেজ দেখি, ইমেইল পাঠাই, চ্যাট করি। তাহলে ইন্টারনেটা আসলে কি! “ইন্টারনেটা আসলে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা সবচে বড কম্পউটার নেটওয়াক, যাতে আমাদের কম্পউটার গুলোকে ভাচুয়ালি কিছু কাজ করার অনুমতি দেয়”।
কম্পিউটার নেটওয়াক কি?
কম্পিইটার নেটওয়াক হচ্ছে দুই বা অধিক কম্পিইটারের একত্রে সংযোগ যাতে কম্পউটার গুলোর একে অপর এর মধ্যে ডাটা আদান-প্রদান করতে পারে। কম্পউটার নেটওয়াক অনেকটা আমাদের রাস্তার সিগনাল আর ট্রেন এর জংশন এর মত কাজ করে, রাস্তা আর ট্রেনে জনগণ পরিবহন করে আর এর পরিবতে কম্পউটার নেটওয়াক পারবহন করে থত্য।
কম্পউটার আইপি কি?
আমরা যখন কোন ইন্টরনেট Address লিখি তা অনেকটা হয় www.skpper.com এ রকম, কিন্তু ৭৪.১২৫.২৩৫.৫১ এ ভাবে লেখা হয় না। কারণ নামারগুলো থেকে নামটা মনে রাখা অনেক সহজ এবং অথবহ, ইন্টারনেটে এর জন্য এক বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করে, যাকে বলা হয় DNS (Domain Name System)। ইন্টারনেটে প্রতিটি কম্পিউটার IP দ্বর্ যুক্ত, আমরা যখন লিখি www.skpper.com , তখন আমাদের কম্পউটার যুক্ত হয় DNS সাভার কম্পউটাররের সাথে, DNS সাবার বলে দেয় এই নামে জন্য কোন IP তে যেতে হবে, এতেই আমাদের কম্পিউটার পেয়ে যায় ৭৪.১২৫.২৩৫.৫১ IP।
WWW বা ওয়াড ওয়াইড ওয়েব কি?
WWW হল ইন্টারনেট দিয়ে দেখারযোগ্য আন্তঃসংযোগকৃত তথ্যাদির একটি ভান্ডার। ১৯৮৯ সালের মাচে ইংরেজ পদাথবিদ টিম বানাস লি, এর প্রস্তাবনা থেকেই WWW এর উৎপত্তি।ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরস্পররের সাথে যুক্ত হাইপার টেক্সট ডকুমেন্টগুলো নিয়ে কাজ করার প্রাক্রিয়ায় ওয়াড ওয়াইড ওয়েব নামে পরিচিত। হাইপার লিংক এর সাহায্যে ওয়েব ব্রাউজারের মাধ্যমে, ওয়েব পেইজ দেখা যায়।
ওয়েবপেইজ বা সাইট কি?
ইন্টারনেট আমাদের দিচ্ছে নানা প্রান্তের বিভিন্ন তথ্য, আর এ তথ্যের বাহক হিসাবে কাজ করে ওয়েবপেইজ বার ওয়েবসাইট। ওয়েবসাইট সাধারণত HTML, CSS, JavaScript ইত্যদি বেসিক ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করাহয়। আর এ সব ডকুমেন্ট বা সাইট গুলো সাভারে সংরক্ষণ করা থাকে। এবং ওয়েবপেজ এর জন্য নিদিষ্ট কোন নাম বা ডোমেইন এ রাখা হয়।
বাংলাদেশে ইন্টরনেট:
৬ জুন ১৯৯৬ইং সালে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্টান ইনফরমেশন সাভেসেস নেটওয়াক (ISN) এর মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রথম ইন্টারনেট সেবার কাজ শুরু হয়।
*** কী বোডের সমস্যা কারনে ”(৴) রেপ” ব্যবহার হলনা।***
১। প্রশ্নঃ বিশ্বে ইন্টারনের চালু হয় কখন ?
উত্তরঃ ১৯৬৯ সালে।
২। প্রশ্নঃ বাংলাদেশে ইন্টারনের চালু হয় কখন ?
উত্তরঃ ১৯৯৬ সালে।
৩। প্রশ্নঃ ইন্টারনেটের জনক কে ?
উত্তরঃ ভিনটন জি কার্ফ ।
৪। প্রশ্নঃ WWW এর অর্থ কি ?
উত্তরঃ World Wide Web.
৫। প্রশ্নঃ WWW এর জনক কে ?
উত্তরঃ টিম বার্নাস লি ।
৬। প্রশ্নঃ ই-মেইল এর জনক কে ?
উত্তরঃ রে টমলি সন।
৭। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট সার্চইঞ্জিনের জনক কে?
উত্তরঃ এলান এমটাজ ।
৮। প্রশ্নঃ Internet Corporation For Assiged Names And Number – ICANN এর প্রতিষ্টা কবে?
উত্তরঃ ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮ সালে ( সদর দপ্তর ক্যালিফোর্নিয় )
৯। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট জগতের প্রথম ডোমেইনের নাম কি ?
উত্তরঃ ডট কম ।
১০। প্রশ্নঃ কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্টান সিম্বোলিকস ইন্টারনেট জগতের প্রথম ডোমেইন ডট কম রেজিস্ট্রেশন করে কবে ?
উত্তরঃ ১৫ মার্চ ১৯৮৫ সালে ।
১১। প্রশ্নঃ ইন্টারনেট ব্যাবহারকারী শীর্ষদেশ কোনটি ?
উত্তরঃ প্রথম-চীন, দ্বিতীয় যুক্তরাষ্ট্র
১২। প্রশ্নঃ বহু জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার ( Web Browser ) কি কি?
উত্তরঃ Opera, Mozilla, Internet Explorer, Rock Melt, Google Chromr.
১৩। প্রশ্নঃ বিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন Google এর প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ সার্জে এম বেরিন ওলেরি পেজ।
১৪। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট কি কি?
উত্তরঃ Twitter, Facebook, Diaspora, MySpace, Orkut.
১৫। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট টুইটারের কবে প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তরঃ ২০০৬ সালে।
১৬। প্রশ্নঃ টুইটারের প্রতিষ্টাতা কে?
উত্তরঃ জ্যাক উর্সে , ইভান উইলিয়াম, বিজ স্টোর্ন ।
১৭। প্রশ্নঃ ফেসবুকের প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ মার্ক জুকারবার্গ, ক্রিস হেগস, ডাসটিন মোক্রোভিজ, এডুয়ার্জে সাভেরিনা
১৮। প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক নেটওর্য়াকিং সাইট ফেসবুকের কবে প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তরঃ ২০০৪ সালে ।
১৯। প্রশ্নঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রদত্ত চিকিৎসা পদ্ধিতিকে কি বলে ?
উত্তরঃ টেলি মেডিসিন ।
২০। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কি ?
উত্তরঃ অনলাইনভিত্তিক ফ্রি বিশ্বকোষ ।
২১। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কে প্রতিষ্টা করেন ?
উত্তরঃ জিমি ওয়েলস (যুক্তরাষ্ট)
২২। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কবে প্রতিষ্টা করেন?
উত্তরঃ ২০০১ সালে ।
২৩। প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া ফাউন্ডেশন কি ?
উত্তরঃ অনলাইনভিত্তিক বিশ্বকোশ উইকিপিডিয়ার মালিক প্রতিষ্টান ?
২৪। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) কি?
উত্তরঃ সুইডেন ভিত্তিক আন্তর্জিক সংস্থা ।
২৫। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) এর কাজ কি?
উত্তরঃ এর কাজ বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রের গুরুত্ব পূর্ন এমন একটি গোপন সংবাদ সংগ্রহ করে প্রকাশ করা ।
২৬। প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) কে প্রতিষ্টা করেন ?
উত্তরঃ জুলিয়ান আসেঞ্জ ( অস্ট্রেলিয়া )
২৭। প্রশ্নঃ বিশ্বে প্রথম ইন্টারনেট নেটওয়ার্কিংয়ের নাম কি ?
উত্তরঃ ARPANET ( Advanced Research Projects Agency Network)
২৮। প্রশ্নঃ ফ্লিকার কি ?
উত্তরঃ ছবি শেয়ারিং সাইট Flickr.
২৯। প্রশ্নঃ ইউটউব কি ?
উত্তরঃ ভিডিও শেয়ারিং সাইট YouTube.
৩০। প্রশ্নঃ YouTube এর প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ স্টিভ চ্যান জাভেদ করিম ।
৩১। প্রশ্নঃ স্প্যাম কি ?
উত্তরঃ অনাকাঙ্কিত ই-মেইল।
৩২। প্রশ্নঃ কম্পিউটার মাউসের জনক কে ?
উত্তরঃ ডগলাস এঙ্গেলবার্ট।
৩৩। প্রশ্নঃ আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে?
উত্তরঃ চালর্স ব্যাবেজ
৩৩। প্রশ্নঃ FACEBOOK -এর সদর দপ্তর কোথায়?
উঃ California
৩৪। প্রঃ Google কবে প্রতিষ্ঠা করা হয়?
উঃ ১৯৯৮ খ্রিঃ
৩৫। প্রঃ 3g সেবা সর্বপ্রথম কখন চালু হয়?
উঃ ২০০১ খ্রিঃ
৩৫। প্রঃ 4g এর প্রকৃত bandwidth কত?
উঃ 10MBps
৩৬। প্রঃ ABC কি?
উঃ ১ম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার
৩৭। প্রঃ HTML মানে কি?
উঃ Hype Text Markup Language
৩৮। প্রঃ PC-তে সর্বপ্রথম operating system,ব্যবহার করা হয় কবে?
উঃ ১৯৭১ খ্রিঃ
৩৯। প্রঃ Printer কি ধরনের device?
উঃ Output
৪০। প্রঃ ROM এর পূর্ণ রূপ কি?
উঃ Read Only Memory
৪১। প্রঃ ইনফরমেশন বা তথ্যের ক্ষুদ্রতম একক কি?
উঃ ডাটা
৪২। প্রঃ কম্পিউটারের আবিষ্কারক কে?
উঃ হাওয়ার্ড আইকন
৪৩। প্রঃ কম্পিউটারের DPT এর পূর্ণ রূপ কি?
উঃ Dual Port Transreceiuer
৪৪। প্রশ্ন-৩. কে এবং কবে মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করেন?
উত্তর: ড. টেড হফ ১৯৭১ সালে (প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর ইন্টেল- ৪০০৪) মাইক্রোপ্রসেসর তৈরিকরেন।
৪৫। প্রশ্ন-৪. মাইক্রোকম্পিউটারের জনক কে?কেন তাকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়?
উত্তর: তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়। তিনি ১৯৭৫ সালে অলটেয়ার-৮৮০ নামে প্রথম মাইক্রোকম্পিউটারতৈরি করেন। এজন্য তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকেমাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়।
৪৬। প্রশ্ন-৫. আই.বি.এম (ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেসিন) পিসি তৈরি হয় কবে?
উত্তর: ১৯৮১ সালের ১২ আগস্ট থেকে বের হয় পার্সোনাল কম্পিউটার।
________________________________________
৪৭। Google : আবিস্কার হয়
উত্তর: Sept 4, 1998.
৪৮। Facebook : আবিস্কার হয়
উত্তর: Feb 4,2004.
৪৯। YouTube : আবিস্কার হয়
উত্তর: Feb 14, 2005.
৫০। Yahoo! : আবিস্কার হয়
উত্তর: March 1994.
৫১। Baidu : আবিস্কার হয়
উত্তর: Jan 1, 2000.
৫২। Wikipedia : আবিস্কার হয়
উত্তর: Jan 15, 2001.
৫৩। Windows Live : আবিস্কার হয়
উত্তর: Nov 1, 2005.
৫৪। Amazon : আবিস্কার হয়
উত্তর: 1994.
৫৫। Tencent QQ : আবিস্কার হয়
উত্তর: February 1999.
৫৬। Twitter : আবিস্কার হয়
উত্তর: March 21, 2006

mbps আর MB/s বুঝতে যাদের সমস্যা তাদের জন্যে সহজে হিসাব।প্রথমেই বলে নেই এইখানে আমি Technical তেমন কিছুই বলবোনা। যতটা সহজে...
14/11/2020

mbps আর MB/s বুঝতে যাদের সমস্যা তাদের জন্যে সহজে হিসাব।
প্রথমেই বলে নেই এইখানে আমি Technical তেমন কিছুই বলবোনা। যতটা সহজে সম্ভব লিখবো।
জেনে নিন
Kbps
Mbps
KB/s অথবা KBPS
MB/s অথবা MBPS
এই চারটা একে অপরের থেকে ভিন্ন জিনিস। তবে এদের মধ্যে অনেক সম্পর্ক আছে তা পরে বলছি।
উপরে ভালো করে দেখেন Kbps, Mbps, KB/s এবং MB/s এই সবগুলোর মধ্যে "B or b" আছে।
মাথায় ভালো করে ঢুকিয়ে নিন small "b" আর CAPITAL "B" দুইটা পুরোপুরি ভিন্ন জিনিস।
small b = bits
CAPITAL B = BYTES
Kbps এর মানে হচ্ছে Kilobits Per Second
Mbps এর মানে হচ্ছে Megabits Per Second
KB/s এর মানে হচ্ছে KiloBytes Per Second
MB/s এর মানে হচ্ছে MegaBytes Per Second
এখন ছোট একটা জিনিস মাথায় রাখবেন।
8 bits = 1 BYTE
8 kilobits = 1 KiloByte
8 megabits = 1 MegaByte
অথবা
8 b = 1 B
8 kb = 1 KB
8 mb = 1 MB
ধরে নিন আপনার ব্রডব্যান্ড কানেকশন 2mbps (megabits per second) তাহলে uTorrent বা IDM এ Speed কত দেখাবে?
খুব সহজ, আপনি নিজেই এখন বুঝতে পারছেন। uTorrent বা IDM এ যেই "B" টা Show করে ঐটা CAPITAL B. মানে হচ্ছে BYTES
এখন 2mbps কে 8 দিয়ে ভাগ করেন।
2 ÷ 8 = 0.256 MB
কিন্তু IDM আপনাকে এইভাবে দেখাবে না। IDM আপনাকে KB/s করে দেখাবে তাই...
যদি আপনি KB/s বের করতে চান তাহলে 2mbps কে আগে kbps করেন।
2 × 1024 = 2048 kbps
এখন 2048 kbps কে 8 দিয়ে ভাগ করেন তাহলেই KB/s পাবেন।
2048 ÷ 8 = 256 KB/s
অর্থাৎ, 2mbps লাইনে IDM আপনাকে 256 KB/s করে speed show করবে।
এই KB/s যখনই 1024 বা তার উপরে চলে যাবে, IDM বা uTorrent তখন MB তে speed show করবে.
কারণ,
1024 KiloBytes = 1 MegaByte or MB
ধরে নিন, আপনার 10mbps কানেকশন আছে। তাহলে IDM কত show করবে?
10 ÷ 8 = 1.25 MB/s
এইটাকে যদি আপনি KB/s করেন তাহলে দেখবেন 1024 এর উপরে চলে গেছে যার কারণে MB/s show করছে। দেখেন...
10mbps × 1024 = 10,240 kbps
10,240kbps ÷ 8 = 1280 KB/s
এক কথায়,
bits ÷ 8 = Bytes
এখন আপনি হিসেব Kilo-তে করেন আর Mega-তে করেন। আপনার ব্যাপার।
আপনার ব্রডব্যান্ড প্রভাইডার আপনাকে যেই স্পীড টা দেয় ঐটা bit এ থাকে। আর IDM আপনাকে যেই স্পীডটা দেখায় সেটা BYTE এ থাকে।
তাই সব সময় আগে "b" টার দিকে নজর দিন। যদি small "b" হয় তাহলে আপনি স্পীড bits এ দেখতেছেন আর যদি CAPITAL B হয় তাহলে আপনি স্পীড BYTES এ দেখতেছেন।
সহজ ব্যাপার।

আপনার ISP আপনাকে ভালো ইন্টারনেট কানেকশন দেয়ার পরও কি আপনার Wifi ডিভাইস ঠিক মতো ইন্টারনেট কানেশন পাচ্ছে না?এর অন্যতম একটা...
17/09/2020

আপনার ISP আপনাকে ভালো ইন্টারনেট কানেকশন দেয়ার পরও কি আপনার Wifi ডিভাইস ঠিক মতো ইন্টারনেট কানেশন পাচ্ছে না?

এর অন্যতম একটা কারণ হতে পারে আপনার রাউটার থেকে আপনার ডিভাইসে ঠিক মতো data transfer হচ্ছে না। Wifi চালান কিন্তু Wifi চ্যানেল এবং Interference সম্পর্কে ধারণা রাখেন না এমন অনেক মানুষই আছেন। তাদের জন্যই এই পোস্টটি অত্যান্ত সহজ ও বোধগম্য ভাষায় লেখার চেষ্টা করেছি।

আমরা সবাই রেডিও-র সাথে কম বেশি পরিচিত। আপনারা দেখবেন রেডিওতে বিভিন্ন চ্যানেল বিভিন্ন ফ্রিকুয়েন্সিতে সম্প্রচার করা হয়। এর কারণ একই ফ্রিকুয়েন্সিতে একাধিক চ্যানেল সম্প্রচার সম্ভব না। একই জিনিষ ঘটে Wifi এর ক্ষেত্রেও। একই ফ্রিকুয়েন্সিতে একাধিক data transfer সম্ভব না। ফলে একাধিক রাউটার যদি একই ফ্রিকুয়েন্সিতে data transfer করতে চায় তাহলে তারা নিজেদের মধ্যে সমন্বয় স্থাপন করে পালাক্রমে এক এক করে data transfer করবে। দামি রাউটার পরস্পরের মধ্যে নিখুঁতভাবে সমন্বয় স্থাপন করতে পারলেও কমদামি রাউটার তা ঠিক মতো করতে পারে না।

আমরা জানি রাউটার সাধারণত ২ টি ফ্রিকুয়েন্সি বা Band-এ ডাটা ট্রান্সফার করে। 2.4Ghz এবং 5Ghz (গত বছর থেকে 6Ghz ও চালু হয়েছে)। 2.4Ghz Bandটি আবার ১৪ ভাগে বিভক্ত, এগুলার একেকটা ভাগকে একেকটা চ্যানেল বলে। অর্থাৎ একেকটা চ্যানেল একেক ফ্রিকুয়েন্সি নির্দেশ করে। যদি আপনি কোনো ঝামেলা ছাড়া নিরবিচ্ছিন্ন কানেকশন পেতে চান তাহলে আপনার উচিৎ এমন একটি চ্যানেল ব্যবহার করা যেই চ্যানেলে অন্যান্য রাউটার data transfer করছে না।

কোন চ্যানেলে কোন রাউটার data transfer করছে তা জানতে আপনার মোবাইলে প্লে ষ্টোর থেকে যেকোনো একটি Wifi Analyzer App ডাউনলোড করে Channel Graph দেখতে হবে। এখানে দেখতে পাবেন কোন চ্যানেলে কোন রাউটার data transfer করছে, কোন কোন চ্যানেল ফাঁকা।

এখন যখন আপনি জেনে গিয়েছেন কোন কোন চ্যানেল ফাঁকা আছে, আপনি চাইবেন আপনার রাউটার ফাঁকা কোনো চ্যানেলে data transfer করুক। চ্যানেল ফাঁকা না থাকলে যে চ্যানেলে ভীড় কম সেই চ্যানেল ব্যবহার করতে হবে। এর জন্য রাউটার সেটিংসে গিয়ে আপনার চ্যানেল পরিবর্তন করা। চ্যানেলের সেটিংস সাধারণত রাউটার সেটিংসের 'Wireless settings' বিভাগে থাকে। তবে বিভিন্ন রাউটারের সেটিংস বিভিন্ন রকমের হতে পারে। আর ইন্টারনেট স্পীড যদি 50mbps এর বেশী না হয় তাহলে চ্যানেল উইডথ 20Mhz ব্যবহার করা উচিৎ এতে interference কম হবে। সবচেয়ে উত্তম হবে প্রতিবেশীদের সাথে কথা বলে সবাই নির্দেশট চ্যানেল ঠিক করে নেওয়া।

শুধু রাউটার নয়। অন্যান্য 2.4Ghz এ চালিত ডিভাইসও 2.4Ghz ব্যান্ডে ঝামেলা (interference) সৃষ্টি করতে পারে। যেমন: ব্লুটুথ ডিভাইস। 2.4Ghz wifi যারা চালান তাদের উচিৎ ব্লুটুথ ডিভাইস না চালানো। এমনকি 2.3Ghz এ চালিত মাইক্রোওয়েভ ওভেনও ঝামেলা করে কারণ এটা এতো শক্তিশালী 2.3Ghz ইলেক্ট্র-ম্যাগনেটিক ওয়েভ নিঃসরণ করে যে তা 2.4Ghz ব্যান্ডেরও data transfer এ অসুবিধার সৃষ্টি করে।

সবচেয়ে ভালো হবে এবং সবার উচিৎ 5Ghz wifi router নেয়া। 5Ghz ব্যান্ডটা অনেক চওড়া। কোনো ব্লুটুথ কিংবা মাইক্রোওয়েভ ওভেন এ ব্যান্ডে ঝামেলা দিবে না। তবে 5Ghz wifi এর জন্য ডিভাইসেও 5Ghz সাপোর্ট থাকতে হবে।

ফুলকপি

এসি এভাবে ব্লাস্ট হয় জানা ছিল না। এখন এসি ব্লাস্ট হচ্ছে, এসি রুমে অগ্নিকাণ্ডে মানুষ মারা যাচ্ছে। গুগল করে একটা লেখা পেলা...
05/09/2020

এসি এভাবে ব্লাস্ট হয় জানা ছিল না। এখন এসি ব্লাস্ট হচ্ছে, এসি রুমে অগ্নিকাণ্ডে মানুষ মারা যাচ্ছে।

গুগল করে একটা লেখা পেলাম, গরম অনেক বাড়ছে, এবং অনেকেই এসি কিনছেন খুব একটা চিন্তা না করেই। ইনভারটার শব্দটি দেখলেই লাফিয়ে পড়ছেন। তবে কষ্ট করে হলেও একটু দেখবেন যে কুল্যান্ট যেইটা ব্যাবহার হচ্ছে, সেইটার নাম R22 নাকি R410a নাকি R32

একটু উদ্ভট শুনালেও, এইটা বেশ ইম্পরট্যান্ট। ২০২০ সালের পর (মানে কয়েক মাস পরেই) মূলত R22 গ্যাসটি অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হচ্ছে। কারণ এইটা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক এবং ওজন লেয়ারের অনেক ক্ষতি করে।

কারণ বাজার সয়লাব আরও খারাপ কুল্যান্ট দিয়ে বানানো এসিতে, যেগুলো ফ্লেমেবল (আগুন ধরে)। উত্তরায় আস্ত এক ফ্যামিলি এসি ব্লাস্ট হয়ে আগুনে পুড়ে গেল না? সেইটা হয়েছিল কারণ এসির মধ্যে আগুন ধরে এমন কুল্যান্ট ছিল। কমদামী কুল্যান্ট এর মধ্যে আগুন ধরে। সহজ হিসাব। আজকে না ধরলে কালকে ধরবে। ধরবেই। মাফ নাই। স্টেডিয়াম মার্কেটে ব্রান্ড এর সিল মারা এসি গুলোতে মূলত এই ধরনের গ্যাস ব্যাবহার করা হয়।

R22 তে আগুন কম ধরে। কিন্তু তবুও আপনি কেন R22 থেকে দূরে থাকবেন? কারণ তিন চার বছর পর এই গ্যাসটির প্রডাকশন অনেক আংশেই কমে যাবে (অলরেডি যাচ্ছে, এবং উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই পাওয়া যায়না)। তো যেইটা হবে, তা হচ্ছে যে আপনি কয়েক বছর পর এসি নষ্ট হলে ঠিক করতে যেয়ে অসুবিধায় পড়ে যাবেন।

বাংলাদেশে পাওয়া যায় এমন অনেকগুলো এসিতেই কুল্যান্ট হিসেবে R22 ব্যাবহার হয়। থাইল্যান্ড এর জেনারেল, গ্রি, মিনিস্টার, ওয়াল্টন, চিগো, মিডিয়া, ইত্যাদি ব্র্যান্ডের অনেকগুলোর মধ্যেই R22 ব্যাবহার হয়।

তো কি কিনবেন? R410A/R32 কিনবেন। এটাতে আগুন ধরেনা। ওজন ডিপ্লিট করেনা। যদিও গ্লোবাল ওয়ার্মিং এইটা ব্যাবহারেও হয়, তবুও এইটা খারাপের ভাল।কিন্তু R32, R410A এর থেকেও ভালো। এটাতে গ্লোবাল ওয়ার্মিং ও কম আবার কম ফ্লেমেবল। এখন বেশিরভাগ এসি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানই R32 এর দিকে ঝুঁকছে।

😍 সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ও নিরাপদে থাকুন �
Collected

Bornil Family
15/02/2018

Bornil Family

23/11/2017

Virtual জগতের রঙিন স্বপ্নকে আরও রঙিন করতে পাসে থাকবে "Bornil Networks".

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shadhin TV posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Shadhin TV:

Share

Category