জয় শ্রী রাম

জয় শ্রী রাম Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from জয় শ্রী রাম, Digital creator, Feni.

05/03/2023

কি হয়েছিল মালেশিয়া এয়ারলাইন্স ৩৭০ এর সাথে? বিমান হারানোর রহস্য ||What happened to Malaysia Airlines 370?

২০১৪ সালের ৮ই মার্চে একটি নির্দিষ্ট গন্তব্য নিয়ে যাত্রা শুরু করলেও সেখানের পৌঁছানো হয়নি বিমানটির। যাত্রীসহ মোট ২৩৯ জন ছিলেন যার অধিকাংশ চীনা নাগরিকউড্ডায়নের ঘন্টাখানিক পর নিরুদ্দেশ হলে 24 শে মার্চ পর্যন্ত কোন খবর পাওয়া যায়নি বিমানটির।

02/03/2023

No.1 SOLO vs SQUAD Player Is Live 🔥 BGMI LIVE PUBG MOBILE LIVE

25/02/2023

best gameplay pubg full rach match part 04

25/02/2023

দুবাই ল্যান্ড করার সময়!

25/02/2023

বার দুবাই 💓💓

18/02/2023

best gameplay pubg full rach match part 03

17/02/2023

No.1 SOLO vs SQUAD Player Is Live 🔥 BGMI LIVE PUBG MOBILE LIVE

17/02/2023

রহস্য ঘেরা মিশরের পিরামিড||Egypt's pyramids are shrouded in mystery

02/11/2021

হরে কৃষ্ণ 💜

এই চারটি হ্যাশট্যাগ ইউজ করুন।সরকারকে অবশ্যই নড়ে চড়ে বসতে হবে।অনেক হয়েছেন নির্যাতনের শিকার এবার অন্তত নিজেদের মানবাধিকার ...
16/10/2021

এই চারটি হ্যাশট্যাগ ইউজ করুন।সরকারকে অবশ্যই নড়ে চড়ে বসতে হবে।অনেক হয়েছেন নির্যাতনের শিকার এবার অন্তত নিজেদের মানবাধিকার রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হন।



পুরী ধামে প্রভু জগন্নাথের মহাপ্রসাদ।  #ভগবান_শ্রী_কৃষ্ণ
22/09/2021

পুরী ধামে প্রভু জগন্নাথের মহাপ্রসাদ।

#ভগবান_শ্রী_কৃষ্ণ

❤️❤️
17/09/2021

❤️❤️

হরে কৃষ্ণ 🙏
10/09/2021

হরে কৃষ্ণ 🙏

জন্মাষ্টমী কি? জন্মষ্টমী উপবাস কত তারিখ এবং কেন? কিভাবে জন্মাষ্টমী উপবাস পালন করব? ২০২১ সালের জন্মাষ্টমী ভগবান শ্রী কৃষ্...
29/08/2021

জন্মাষ্টমী কি? জন্মষ্টমী উপবাস কত তারিখ এবং কেন? কিভাবে জন্মাষ্টমী উপবাস পালন করব? ২০২১ সালের জন্মাষ্টমী ভগবান শ্রী কৃষ্ণের কত তম জন্মাষ্টমী? এই সকল প্রশ্নের উত্তর দিব আজ।

আগামী আগস্টের ৩০ তারিখ জন্মাষ্টমীর উপবাস সবাইকে জন্মাষ্টমীর আগাম কৃষ্ণ প্রীতি ও শুভেচ্ছা রইল - পরমেশ্বর ভগবান শ্রী কৃষ্ণ জন্ম তিথিকে জন্মাষ্টমী বলা হয়। জন্মাষ্টমী উপবাস ৩০ আগস্ট সোমবার। শ্রীজন্মাষ্টমী ব্রতদিন নির্ণয় করতে গিয়ে শাস্ত্রে বলা হয়েছে, কৃষ্ণোপাস্যাষ্টমী ভাদ্রে রোহিণ্যাঢ্যা মহাফলা। নিশীথেহত্রাপি কিঞ্চেন্দৌজ্ঞে বাপি নবমীযুতা॥ অর্থাৎ, ভাদ্রমাসে কৃষ্ণাষ্টমী উপবাস যোগ্যা। রোহিণী নক্ষত্রযুক্তা হলে আরও অধিক ফলপ্রদা। আর নবমী তিথি সংযুক্তা হলে আরও অধিক ফলপ্রদা হয়। অর্থাৎ নবমী তিথি যুক্ত জন্মাষ্টমী অধিক শ্রেষ্ঠ। অন্যদিকে পূর্বতিথি সপ্তমী য।বিদ্ধা জন্মাষ্টমী সর্বদা ত্যজ্য।
পদ্মপুরাণে বলা হয়েছে, পঞ্চগব্যং যথা শুদ্ধং ন গ্রাহ্যং মদ্যসঙযুক্তম্। রবিবিদ্ধা তথা ত্যজ্যা রোহিণী সহিতা যদি॥
অনুবাদঃ যদিও পঞ্চগব্য পবিত্র, কিন্তু এতে মদ মিশলে আর তা গ্রহণযোগ্য থাকেনা, তেমনিভাবে রোহিণী নক্ষত্র সংযুক্তা হলেও সপ্তমীবিদ্ধা অষ্টমী গ্রহণযোগ্য নয়। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, সপ্তমী তিথি থাকার দরুন ঐ দিন অষ্টমী হলেও তা জন্মাষ্টমী নয়। এ বিষয়ে শাস্ত্রের অনুমোদন রয়েছে যা প্রথম শ্লোকটিতে আলোচিত হয়েছে। জন্মাষ্টমী পালন করবেন যেভাবে...
১) আগের দিন রবি বার রাত ১২ টার আগে অন্ন প্রসাদ পাবেন। ঘুমানোর আগে ব্রাশ করে ঘুমাতে হবে।
২) পরের দিন সোমবার সকাল থেকে মধ্যরাত্রি পর্যন্ত উপবাস এবং জাগরণ। উপবাস থেকে হরিনাম জপ, কৃষ্ণ লীলা শ্রবন, ভগবানকে দর্শন, ভক্ত সঙ্গে হরিনাম কীর্তন,, অভিষেক দর্শন করতে হবে এবং ভগবানকে অভিষেক করে একাদশীর দিনের মতো অনুকল্প প্রসাদ সেবন করতে হবে।
৩) আর যাদের উপবাস পালনে সমস্যা, অসুস্থ, তারা অবশ্যই দুপুর ১২ টার পরে, কৃষ্ণের কাছে ক্ষমা চেয়ে, একটু দুধ, বা ফল খেতে পারবেন।
৪) পরের দিন সকালে স্নান করা শেষে ৭-৮ মধ্যে কৃষ্ণ প্রসাদ দিয়ে পারন করবেন। - ২০২১ সালের জন্মষ্টমী পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ৫২৪৭ তম জন্মাষ্টমী। কারণ, পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ১২৫ বছর প্রকট লীলাবিলাস করেন। ১২৫ বছর ধরাধামে অবস্থান করে গোলকে গমন করেন। মাঘ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে ইহধাম ত্যাগ করে অন্তর্ধান করেন। সেই দিনই কলি প্রবেশ করেছে, সেই দিন ছিল শুক্রবার। খ্রীষ্টপূর্ব ৩১০১ এ কলিযুগ আরম্ভ হয়। বর্তমান ২০২১ খ্রীষ্টাব্দ, তাহলে কলির বয়স ৩১০১+২০২১=৫১২৩ বছর।
শ্রীকৃষ্ণের অর্ন্তধানের দিন কলির আবির্ভাব। শ্রীকৃষ্ণ ১২৫ বছর প্রকট লীলা করেছেন। তাহলে শ্রীকৃষ্ণের আর্বিভাব ৫১২৩+১২৫ = ৫২৪৭ বছর পূর্বে হয়েছিল। অর্থাৎ, ২০২১ ইংরেজি সালের মাঘী পূর্ণিমা থেকে ৫২৪৭ বছর পূর্বে শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়। বিঃদ্রঃ শাস্ত্রে আছে কেউ যদি একবার শ্রীকৃষ্ণের এই জন্মষ্টমী উপবাস পালন করে তা হলে তাকে আর এই জড় জগতে জন্ম, মৃত্যু, জড়া, ব্যাধি, ভোগ করতে হয় না, ও পূর্নজন্ম গ্রহন করতে হয় না। জন্মাষ্টমী পালন করবেন। হরে কৃষ্ণ
সবাইকে 'শুভ জন্মাষ্টমীর শুভেচ্ছা'
সকলে ভাল থাকবেন এবং ভগবানের প্রীতি সাধনে অগ্রগামী হবেন এই আমার কামনা।
(তথ্য -ভগবান শ্রীকৃষ্ণের গ্রন্থ থেকে নেওয়া ও আমার কিছু লেখা যোগ করে আমার এই প্রতিবেদন।)

18/08/2021

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে,
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।

#ভগবান_শ্রী_কৃষ্ণ

হরেকৃষ্ণ 🌿🌺🙏🔱👉যে ব্যাক্তি দেহে কৃষ্ণ প্রেমের বীজ বপন করতে পারেনা।👉সে ব্যাক্তি কখনো গোবিন্দকে জানতে ও চিনতে পারে না।💥জমি ...
15/08/2021

হরেকৃষ্ণ 🌿🌺🙏🔱

👉যে ব্যাক্তি দেহে কৃষ্ণ প্রেমের বীজ বপন করতে পারেনা।
👉সে ব্যাক্তি কখনো গোবিন্দকে জানতে ও চিনতে পারে না।
💥জমি উর্বর করার জন্য, যেমন চাষের প্রয়োজন হয়।
👉ঠিক তেমনি সততা , ন্যায়, ধর্ম স্থাপনের মাধ্যমে
দেহকে শুদ্ধ করে,
তবেই কৃষ্ণ প্রেমের ফসল ফলবে।

💥শাস্ত্রে আছেঃ-
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
"শুদ্ধ দেহে পরিপূর্ণ মন
তবেই হয় কৃষ্ণ ভজন।

#ভগবান_শ্রী_কৃষ্ণ

 #প্রশ্ন: ধর্ম কথাটির অর্থ যদি হয় যা আমাদের ধারণ করে। তাহলে কে আমাদের ধারণ করে? #উত্তর: আমাদের ধারণ করে আছে আত্মা। আত্মা...
04/08/2021

#প্রশ্ন: ধর্ম কথাটির অর্থ যদি হয় যা আমাদের ধারণ করে। তাহলে কে আমাদের ধারণ করে?

#উত্তর: আমাদের ধারণ করে আছে আত্মা। আত্মা ছাড়া প্রাণ ও পঞ্চভূতে তৈরী এই দেহ অচল।

#প্রশ্ন: এই আত্মা কি?

#উত্তর: আত্মা মানেই নিত্য ও শাশ্বত। ইহা চির সনাতন, জন্মমৃত্যু নেই। আত্মাকে জানলেই ব্রহ্ম/পরমাত্মাকে জানা যায়।

#প্রশ্ন: তাহলে আত্মা ও পরমাত্মার সম্পর্ক কি?

#উত্তর: আত্মা ও পরমাত্মার সম্পর্কের দ্বারাই সমস্ত জগত চলছে। আত্মা ও পরামাত্মা প্রকৃতপক্ষে একই কিন্তু আত্মা যতক্ষণ না পর্যন্ত মায়াকে অতিক্রম করতে পারে ততক্ষণ তা জীবাত্মা। এটাই হল আত্মা ও পরমাত্মার সম্পর্ক।

#প্রশ্ন: পরমাত্মা তাহলে কি এবং কোথায় থাকে?

#উত্তর: পরমাত্মা সর্বব্যাপী। এই ভূলোক এবং দ্যুলোক যা কিছু আছে সবই পরমাত্মার শক্তি দ্বারা চলছে। এবং এই হিরণ্যগর্ভের পারাপারে যাহা আছে তাহাও পরমাত্মা।

#প্রশ্ন: পরমাত্মা (ব্রহ্ম) প্রকৃতপক্ষে কি রকম?

#উত্তর: পরমাত্মা, ১। স্বগুন ব্রহ্ম ও ২। নির্গুণ ব্রহ্ম।

#স্বগুন ব্রহ্ম মানে ব্রহ্ম যে গুন গুলোর দ্বারা এই হিরণ্যগর্ভ সৃষ্টি করেছেন এবং পরিচালানা করছেন তাহাই। স্বগুন মানে কোন সাকার রুপ নয়। তাহার সকল সৃষ্টির রুপই তার রুপ। এজন্যই বলা হয় "সর্বং খলিদ্বং ব্রহ্ম"। এখানেই মানুষ বিভ্রান্ত হয় সবচেয়ে বেশী।

#নির্গুণ ব্রহ্ম মানে তিনি সকল গুনের অতীত।

এই দুই গুনেই পরমাত্মা রয়েছে। আত্ম জ্ঞানী মানুষেরা সকল গুনের অতীত হয়ে সেই নির্গুন ব্রহ্মের (পরমাত্মার) সাথে লীল হয় ক্রমান্বয়ে সাধনা ও সমাধির দ্বারা।

বেদ ও বেদান্তের এই সার কথা গুলো জেনে সেইরুপ কর্ম করার নামই ধর্ম। তাহাই আমাদেরকে ধারণ করে আছে।

🙏🙏🙏

ভাঙ্গা জিনিস কে ভগবান খুব সুন্দর ভাবে ব্যবহার করেন,,,।      যেমন :               মেঘ ভেঙ্গে বৃষ্টি র রূপ দেয়,,মাটি ভেঙ্...
03/08/2021

ভাঙ্গা জিনিস কে ভগবান খুব সুন্দর ভাবে ব্যবহার করেন,,,।
যেমন :
মেঘ ভেঙ্গে বৃষ্টি র রূপ দেয়,,

মাটি ভেঙ্গে চাষের জমির রূপ দেয়,
বীজ ভেঙ্গে নতুন চারা গাছের জন্ম দেয় ।

তাই কখনো কষ্ট বা কোন সমস্যায় ভেঙ্গে পড়লে বুঝে নিও,,,,,,,,,,,, ভগবান তোমাকে কোন বড় কাজে ব্যবহার করতে চাইছেন ❤️❤️

তাই,,,,,, ধৈর্য ধরো সুদিন আসবেই 🙏🙏🙏

যিনি ভাগ্য লেখেন তিনি ভগবান আর,যিনি ভাগ্য তৈরি করেন তিনি মহাকাল!!
24/07/2021

যিনি ভাগ্য লেখেন তিনি ভগবান আর,
যিনি ভাগ্য তৈরি করেন তিনি মহাকাল!!

মহাভারতের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথা আমরা অল্প বিস্তর সবাই জানি এবং পড়েছি। এই শ্রীকৃষ্ণ হলেন শ্রী বিষ্ণুর অষ্টম অবতার। তিনি হ...
15/07/2021

মহাভারতের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথা আমরা অল্প বিস্তর সবাই জানি এবং পড়েছি। এই শ্রীকৃষ্ণ হলেন শ্রী বিষ্ণুর অষ্টম অবতার। তিনি হিন্দু সমাজে পূজিত হন। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে তাঁর জন্ম যেই দিনটি আজও প্রতি বছর জন্মাষ্টমী হিসাবে পূজিত হয়। শ্রীকৃষ্ণের পিতা বাসুদেব ও মাতা দেবকী, তিনি মথুরার রাজপরিবারের সন্তান। মামা কংস তাঁকে হত্যা করতে চাওয়ায়, তা থেকে রক্ষা করতে জন্মের দিন রাতে তাঁকে গোকুলে পালক পিতা নন্দ ও পালক মাতা যশোদার কাছে রেখে আসা হয়।

মহাভারতে কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পান্ডবদের পরামর্শ দাতা রূপে পান্ডবদের পক্ষে যোগ দেন। শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনের রথের সারথির ভূমিকা পালন করেন। যুদ্ধক্ষেত্রে অর্জুনকে বাঁচাতে মহান উপদেশ প্রদান করেন যা হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ “ভগবতগীতা” হিসাবে ধার্য করা হয়। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সেই মহান উপদেশ ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বাণী হিসাবে গন্য করা হয়।

#ভগবান_শ্রী_কৃষ্ণ

শুভ রথযাত্রা 🥰🥰 ্নাথ 🙏
12/07/2021

শুভ রথযাত্রা 🥰🥰
্নাথ 🙏

শ্রীকৃষ্ণের এই ৬ টি উপদেশ জীবনে মেনে চলুন, কোনোদিনও আপনার জীবনে কোনো সমস্যা আসবেনা!আমরা সবাই কম বেশি কৃষ্ণ ভক্ত। আমাদের ...
23/06/2021

শ্রীকৃষ্ণের এই ৬ টি উপদেশ জীবনে মেনে চলুন, কোনোদিনও আপনার জীবনে কোনো সমস্যা আসবেনা!

আমরা সবাই কম বেশি কৃষ্ণ ভক্ত। আমাদের সকলের মনেই কৃষ্ণের বাস, সে আমরা মানি আর নাই মানি।আমরা সকলে বিশ্বাস করি একমাত্র ঈশ্বর ই পারেন আমাদের জীবনকে সঠিক পথে চালনা করতে।আমাদের এই জীবন বদলে দিতে পারে শ্রীকৃষ্ণ এর কিছু কথা।

আমরা সকলেই জানি ভাগবত গীতায় শ্রীকৃষ্ণের কথা বা বাণী লেখা আছে। তিনি তার বিশ্বরুপ একমাত্র অর্জুনকেই দেখিয়েছিলেন মহাভারতের যুদ্ধে। সেখানে শ্রীকৃষ্ণ কিছু অভ্যাস কথা বলেন। সেসম্পকেই আজ আমরা আলোচনা করবো। তো চলুন জেনে নিই শ্রী কৃষ্ণ ঠিক কি কি অভ্যাসের কথা বলেছেন, যা ঠিক ঠিক ভাবে পালন করলে আপনার জীবনটাই বদলে যাবে। চলুন দেখুন...

১. গর্ব, অভিমান এবং অহংকার এই তিনটি কে আমরা অনেক সময় একই মনে করি। কিন্তুু এটা আমাদের সবচেয়ে বড় ভুল। কারন এই তিনটের অর্থ সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী। এই তিনটি জিনিসের শুরুই হয় নিজের প্রতি প্রেম থেকে কঠোর পরিশ্রম আমাদের মনে গর্বের জন্ম দেয়, আর সফলতা জন্ম দেয় অভিমানের। আর যখন তা অহংকারে পরিণত হয় তখনই সমস্যার সৃষ্টি হয়। আর জেনে রাখুন অহংকার কখনো মানুষ কে উপরে তুলতে পারে না। বরংঅহংকার আমাদের ধীরে ধীরে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়।

২. মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু কি জানেন? তা হল রহস্য। আপনার রহস্যই আপনার বিনাশ ঘটাতে পারে সে আপনি যত বড়োই হোন না কেন। তাই নিজের রহস্য কখনো অন্য কাউকে বলবেন না। ওটা আপনার একান্ত ব্যাক্তিগত।

৩. আমাদের মানব শরীর পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে তৈরি। যা আমাদের সব জিনিস ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য করতে সাহায্য করে। যেমন চোখ দিয়ে আমারা দেখি, নাক দিয়ে শ্বাস - প্রশ্বাস নিই। কিন্তুু কখনো ভেবে দেখেছেন প্রকৃতি আমাদের দুটো নাক, দুটো চোখ, দুটো নাসারন্ধ্র দিল, কিন্তু জিহ্বা কেবলমাত্র একটাই দিল কেন? কারণ প্রকৃতি চায় আমরা কথা বলি কম। কারণ অধিক কথা বার্তা বাচালতাই অনেক সময় বিনাশের কারণ হয়।

৪. মানুষ এমন একরকম বিচিত্র মানুষ যে তার থেকে আর্থিক দিকে ছোটো কাউকে সকল সময় হেয় করার চেষ্টায় থাকে।এবং তাদের কিভাবে উন্নতি হবে সেটার পথ না দেখিয়ে বরং তাদেরকে সবসময় বলে তোমরা জীবনে কিছুই করতে পারবে না, তাদেরকে সবসময় অন্যের কাছে ছোটো করার চেষ্টা করে থাকে। কিন্তুু আমরা এটা ভুলে যাই যে আমাদের চেয়েও অধিক শক্তিশালী কেউ একজন পৃথিবীতে আছে, আর তা হল সময়। আর এই সময় সব কিছুর সঠিক সময়ে জবাব দেয়। তাই জীবনে কখনোই কাউকে নিয়ে উপহাস করা উচিত নয়।বরং সেই উপহাসের ব্যাক্তিটিকে কি করে সমাজের উঁচু তে কিভাবে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব তার চেষ্টা করতে হবে।

#ভগবান_শ্রী_কৃষ্ণ

শ্রীমদ্ভাগবত হচ্ছে কলিযুগে সংসার সমুদ্র পার হওয়ার সেতু সরূপ।ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যখন তাঁর লীলা সংবরণ করে ধর্ম ও তত্ত্বজ্ঞান স...
22/06/2021

শ্রীমদ্ভাগবত হচ্ছে কলিযুগে সংসার সমুদ্র পার হওয়ার সেতু সরূপ।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যখন তাঁর লীলা সংবরণ করে ধর্ম ও তত্ত্বজ্ঞান সহ নিজ ধামে গমন করলেন, তখন সূর্যের মতো উজ্জল এই শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণের উদয় হয়েছে। কলিযুগের অন্ধকারে আচ্ছন্ন ভগবৎ-দর্শনে অক্ষম মানুষেরা এই শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ থেকে আলোক প্রাপ্ত হবে।

#ভগবান_শ্রী_কৃষ্ণ

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে। হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে। 😍 #ভগবান_শ্রী_কৃষ্ণ💝
22/06/2021

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে। হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে। 😍

#ভগবান_শ্রী_কৃষ্ণ💝

আব্রহ্মভুবনাল্লোকাঃ পুনরাবর্তিনোর্জুন৷মামুপেত্য তু কৌন্তেয় পুনর্জন্ম ন বিদ্যতে৷৷জয় শ্রীকৃষ্ণ🙏🙏
08/05/2021

আব্রহ্মভুবনাল্লোকাঃ পুনরাবর্তিনোর্জুন৷
মামুপেত্য তু কৌন্তেয় পুনর্জন্ম ন বিদ্যতে৷৷

জয় শ্রীকৃষ্ণ🙏🙏

হরে কৃষ্ণ🥰
07/05/2021

হরে কৃষ্ণ🥰

মন্দির যখন হাসপাতাল।স্বামী নারায়ন মন্দির, গুজরাট।
26/04/2021

মন্দির যখন হাসপাতাল।
স্বামী নারায়ন মন্দির, গুজরাট।

 #ভগবান_শ্রীকৃষ্ণের_আবির্ভাবভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথিকে কেন্দ্র করেই শুভ জন্মাষ্টমী পালন করা হয়। এ উপলক্ষে দেশের ব...
03/04/2021

#ভগবান_শ্রীকৃষ্ণের_আবির্ভাব

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথিকে কেন্দ্র করেই শুভ জন্মাষ্টমী পালন করা হয়। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন মন্দিরে পূজা অর্চনা, তারকব্রহ্ম হরিনাম সংকীর্তন ও তারকব্রহ্ম নামযজ্ঞেরও আয়োজন করা হয়। ঘরে ঘরে ভক্তরা উপবাস থেকে জন্মাষ্টমীতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা ও পূজা, গীতাযজ্ঞ, জন্মাষ্টমী মিছিল, কৃষ্ণপূজা, পদাবলি কীর্তন করে থাকেন।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল ৩২২৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ১৮ জুলাই। দ্বাপর যুগের এই দিনে পাশবিক শক্তি যখন সত্য, সুন্দর ও পবিত্রতাকে গ্রাস করতে উদ্যত হয়েছিল, তখন সেই অসুন্দর, অসুর ও দানবীয় পাশবিক শক্তিকে দমন করে মানবজাতিকে রক্ষা এবং শুভশক্তিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব ঘটেছিল পূর্ণ অবতার রূপে। পূর্ণ অবতার বলতে ভগবান বিষ্ণুর প্রত্যক্ষ উপস্থিতিকে নির্দেশ করে এবং ঈশ্বরের শক্তি ও গুণাবলি প্রদর্শন করাকে বোঝানো হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা শ্রীকৃষ্ণকে ঈশ্বর, ভগবান, গোবিন্দ, পরমেশ্বর প্রভৃতি নামে অভিহিত করে।

হিন্দু পঞ্জিকা মতে, সৌর ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে যখন রোহিণী নক্ষত্রের প্রাধান্য হয়, তখন জন্মাষ্টমী পালিত হয়। গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার মতে, প্রতিবছর মধ্য আগস্ট থেকে মধ্য সেপ্টেম্বরের মধ্যে কোনো একসময়ে এ উৎসবটি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এ বছর ১৭ আগস্ট ২০১৪ জন্মাষ্টমী পালন করা হচ্ছে।

গীতার কথামতো ধর্মের গ্লানি এবং অধর্মের বৃদ্ধির তাৎপর্য হলো—ভগবদ্ প্রেমী, ধর্মাত্মা, সদাচারী, নিরপরাধ জীবাত্মার ওপর নাস্তিক, পাপী, দুরাচার, বলবান ব্যক্তিদের অত্যাচার বৃদ্ধি পাওয়া এবং মানুষের মধ্যে সদ্গুণ সদাচার অত্যন্ত কমে গিয়ে দুর্গুণ-দুরাচারের অত্যধিক বৃদ্ধি পাওয়াকে বোঝানো হয়। শ্রীকৃষ্ণ নিজেই বলেছেন, ‘আমি জন্মহীন, অব্যয় আত্মা, সর্বভূতের ঈশ্বর, শাসক, স্রষ্টা, নিয়ামক হয়েও নিজ (স্বাভাবিক) অনির্বচনীয়া মায়াশক্তিতে আশ্রয় করে আত্মমায়ায় জন্মগ্রহণ করি (দেহ ধারণ করি)।

শ্রীকৃষ্ণের প্রাচীনতম উল্লেখ পাওয়া যায় বৈদিক সাহিত্যে। ঋদ্বেদে একাধিকবার শ্রীকৃষ্ণের উল্লেখ আছে। শ্রীকৃষ্ণকে দেবকীপুত্র বলা হয়। মহাভারত, বিভিন্ন পুরাণ, শ্রীমদ্ভাগবত এবং বৈষ্ণবকাব্যে যে কৃষ্ণের কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাঁর আবির্ভাব দ্বাপর যুগে।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পিতার নাম বসুদেব ও মাতার নাম দেবকী। তিনি পিতামাতার অষ্টম পুত্র। রাজা উগ্রসেনের পুত্র কংসের কারাগারে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আবির্ভূত হন। পিতা বসুদেব শ্রীকৃষ্ণের জীবন বিপন্ন জেনে জন্মরাত্রেই দৈবসহায়তায় কারাগার থেকে তাঁকে গোকুলে যশোদা ও নন্দের কাছে রেখে আসেন। শ্রীকৃষ্ণের জন্মের রাত ছিল গভীর অন্ধকার। তাঁর আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে বসুদেব দেখলেন শিশুটি চার হাতে শঙ্খ, চক্র, গদা ও পদ্ম ধারণ করে আছেন। দেখে তিনি বুঝতে পারলেন জগতের মঙ্গলার্থে পূর্ণবৃক্ষ নারায়ণ তাদের ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন। বসুদেব করজোড়ে প্রণাম ও বন্দনার পর দেবকী প্রার্থনা করলেন। শ্রীকৃষ্ণ একজন সাধারণ শিশুর রূপ ধারণ করলেন। বাল্যকাল থেকেই কৃষ্ণ তাঁর অলৌকিক শক্তির প্রমাণ দিয়েছিলেন পুতনাবধ, দামবন্ধন লীলা, কলীয়দমন, গোর্বধন ধারণ প্রভৃতি কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে। নিপীড়িত মানুষ মুক্তির আশায় কানুর তথা কৃষ্ণের অনুসারী হয়ে ওঠে এবং ক্রমান্বয়ে কংসবধের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে। অবশেষে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কংস রাজাকে বধ করেন।

শ্রীকৃষ্ণের ভগবত্তা ও জন্মাষ্টমীর তাৎপর্য হলো: ১. বসুদেব যখন ছোট শ্রীকৃষ্ণকে নিয়ে বৃন্দাবন যাচ্ছিলেন তখন কারাগার আপনি আপনিই খুলে গেল। প্রহরীসহ সব জীব সেই রাতে ছিল গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। যমুনা বসুদেবকে যাওয়ার পথ করে দিল। প্রকৃতপক্ষে এই সবকিছুই কৃষ্ণের ভগবত্তা। [শ্রীচৈতন্য চরিতামৃতে (২/৮৮] ২. ‘ভগবানের সমস্ত অবতারেরা হচ্ছেন পুরুষাবতারদের অংশ অথবা কলা। কিন্তু শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন স্বয়ং পরমেশ্বর ভগবান।’ ৩. মহাপ্রভু বলেছেন, ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান। শাস্ত্রে তাঁর ছয়টি রূপের কথা বলা হয়েছে—ব্রহ্মত্ব, ভগবত্ত্ব, জ্ঞেয়, আস্বাদ্য ঐশ্বর্য, মাধুর্য। ৪. ঋদ্বেদের প্রথম মণ্ডলের ১১৬ এবং ১১৭ সুক্তে ঋষি কৃষ্ণের নাম উল্লেখ আছে। ৫. শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমীর প্রাচীনতম নিদর্শন মথুরার চিত্তশালার খ্রিষ্টীয় প্রথম শতকের অর্ধভগ্ন প্রস্তর ফলকে দেখতে পাওয়া যায়। ৬. বিষ্ণুপুরাণে শ্রীকৃষ্ণকে বলা হয়েছে, ‘মহাভারত তন্ত্র ধার’।
ঋগবান শ্রীকৃষ্ণ পৃথিবীর জীবকুলের পরম পিতা, পরম সত্তা ও আত্মা। তিনি জগতের গুরু। তিনি পৃথিবীর সব কলুষিত পরিবেশ ও কলুষিত বন্ধন দূর করে এ পৃথিবীর সব জীবের মধ্যে আত্মার বন্ধন সুদৃঢ় করেছেন। তিনি অর্জুনের মাধ্যমে গীতার আঠারোটি অধ্যায়ে জাগতিক জ্ঞান, ধ্যান, কর্ম, বিভূতি, ভক্তি, মুক্তি, মোহ, যশ, খ্যাতি আর অর্থ-বিত্তের মায়াজাল, অন্যায়, অসত্য, পাপ আত্মঅহংকার, মোক্ষ লাভ প্রভৃতি বিষয়ে জ্ঞান দান করেছেন। তিনি সব প্রাণীর মধ্যের তমগুণের প্রভাব অর্থাৎ অসৎ কার্য পরিহার করে ন্যায়-সত্য প্রতিষ্ঠা করেন। জীবকুলে তিনি সত্যের বাণী স্থাপন করেছেন। ন্যায়ের পক্ষে ভগবদ্ ধর্ম প্রতিষ্ঠা করে জীবশিক্ষার জন্য বিভিন্ন কর্ম করেন। আগামী দিনে সত্যের পথে চলার মতো আলোকবর্তিকারূপে বিভিন্ন শিক্ষা দিয়ে থাকেন। আজকের এই পুণ্য তিথিতে ভগবানের সঙ্গে আমাদের চিন্ময় সম্পর্ক গড়ে উঠুক, এটাই হোক আমাদের একমাত্র প্রার্থনা।

#ভগবান_শ্রী_কৃষ্ণ

02/04/2021
03/05/2020

গীতার বিষয়বস্তু শ্রীকৃষ্ণ ও পাণ্ডব রাজকুমার অর্জুনের কথোপকথন। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ শুরুর ঠিক আগে শত্রুপক্ষে আত্মীয়, বন্ধু ও গুরুকে দেখে অর্জুন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছিলেন। এই সময় শ্রীকৃষ্ণ তাকে ক্ষত্রিয় যোদ্ধার ধর্ম স্মরণ করিয়ে দিয়ে এবং বিভিন্ন প্রকার যোগশাস্ত্র ও বৈদান্তিক দর্শন ব্যাখ্যা করে তাকে যুদ্ধে যেতে উৎসাহিত করেন। তাই গীতাকে বলা হয় ধর্মতত্ত্বের একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ এবং জীবনচর্চার একটি ব্যবহারিক পথনির্দেশিকা।

#ভগবান_শ্রী_কৃষ্ণ

বাল্যকালে একদিন শ্রী কৃষ্ণ তার সখাদের সাথেখেলছিলেন ।সেসময় প্রভুর ক্ষুধা পেল ।মাখন চুরিকরায় যশোদা মা মাখন একটি ঘরে রেখে...
27/04/2020

বাল্যকালে একদিন শ্রী কৃষ্ণ তার সখাদের সাথে
খেলছিলেন ।সেসময় প্রভুর ক্ষুধা পেল ।মাখন চুরি
করায় যশোদা মা মাখন একটি ঘরে রেখে তালাবদ্ধ
করে রেখেছেন । ঠিক সসময় এক দরিদ্র ফল
বিক্রেতা মহিলা এলেন । শ্রী কৃষ্ণ ফল বিক্রেতার
কাছে ফল চাইলেন ।ফল বিক্রতা উত্তর দিল বাবা আমি
আর আমার ছেলেমেয়েরা তিন দিন থেকে
অনাহারে আছি । এই ফল বেচে তাদের জন্য খাবার
কিনতে হবে । যদি তুমি আমাকে কিছু অন্ন অথবা
অর্থ দাও তবে এসব ফল তোমাকে দিয়ে দিব ।এই
কথা শুনে লীলাধারী প্রভু ঘরে অন্ন অনতে
গেল । . . . . . . . . . . . . . . . . . .
লীলা ধারী ভগবানের এই লীলা মহান সবার
কর্মফলদাতা আজ নিজেই ফল চান ত্রিলোকিনাথ কে
উত্তর তখন দেয় ফলবিক্রেতা কিছু অন্ন দিলেই
ঝুড়ির ফল দিয়ে দিবে সবকটা একথা শুনে তখন
শ্রী লীলাধারী হাসল । অন্ন আনতে শ্রী নাথ
ঘরের ভেতরে গেল . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
এদিকে ঘরে গিয়ে শ্রী কৃষ্ণ দুহাতের
অন্জলিতে করে চাল অর্থাত্ অন্ন নিয়ে আসলেন
কিন্তু ছোট কৃষ্ণের হাতের অন্জলির মাঝ থেকে
সব অন্ন পড়ে গেল ।এমন করে বেশ কয়েকবার
গেল কিন্তু বারবারই সব অন্ন নিচে পড়ে যেতে
লাগল ।অবশেষে প্রভু কান্না শুরু করল ।সেই কান্নার
শব্দে সৃষ্টি বিচলিত হয়ে পড়ল ।কান্না দেখে
ফলবিক্রেতা মহিলার মন গলে গেল ।বলল আমারো
দুটো ছেলে আছে তাদের ক্ষিধার জন্য কান্না
তিনদিন থেকে দেখছি । বাবা তোর এই কান্না
দেখতে পারব না ।এই নে আমার ঝুড়ির সব ফল নে
। তখন কৃষ্ণ কান্না বাদ দিয়ে একটা মধুর হাসি দিলেন । . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
অন্জলিতে অন্ন নিয়ে শ্রী ভগবান বার বার
ফলবিক্রেতার কাছে যান কিন্তু একি অগাধ লীলা
লীলাধারীর হায় হাতে যার ব্রক্ষান্ড থাকে তার হাত
অন্ন শূন্য হয়ে যায়
তখন প্রভু ক্রদ্ধ হয়ে শুরু করে ক্রন্দন সেই
ক্রন্দন ধ্বনিতে বিচলিত হয় সমগ্র সৃষ্টিবাসীর মন
তখন ঐ নারী বলল হে নন্দলাল আমিও তো মা
তোমার এই ক্রন্দন আমি দেখতে পারব না সব ফল
দিয়ে ফিরে যায় ঐ নারী মাতৃপ্রেম দেখে
দ্রবীভুত হয় মুরারী . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
এদিকে সব ফল দান করে রিক্ত ঝুড়ি নিয়ে ঘরে
ফিরে আসে ঐ ফল বিক্রেতা মহিলা । মাকে ফিরতে
দেখে তার ছেলেরা দৌড়ে মায়ের কাছে যায় ।
তার কাছে খাদ্য চায় । কিন্তু ঐ ফল বিক্রেতা তো
সব ফল কৃষ্ণকে দিয়ে দিছেন ।তার কাছে অর্থ
অথবা খাদ্য কিছুই নেই । তাই সে তার পুত্রদের
আজও অনাহারে থাকতে বলে ।তখন একটা ছেলে
সেই ঝুড়ির দিকে এগিয়ে যায় ।ভাবে যদি ফল পায় ।
কিন্তু গিয়ে দেখে একি সেই ঝুড়ি তো
স্বর্নালংকারে ভর্তি ।ফলবিক্রেতা এই লীলা দেখে
বুঝতে পারে শ্রী কৃষ্ণ সাধারন মানব না । দেবতা । . . . . . . . . . . . . . . . . . .
জয় জয় জয় লীলাধারী শ্রী কৃষ্ণ ভগবান কিছু
ফলের কারনে করে দিলে ঐ ফলবিক্রেতাকে
ধনবান
জয় জয় মঙ্গলভবন অঙ্গলহারী জয় জয় জয়
শ্রী কৃষ্ণ মুরারী

Address

Feni

Telephone

+971509120122

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জয় শ্রী রাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to জয় শ্রী রাম:

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Feni

Show All