Sylhet Diganta 24

Sylhet Diganta 24 Diganta Sylhet 24

মাসুদ কামাল লিখেছেন, ‘‘ এই সরকারের শ্লথ গতি নিয়ে অসন্তোষ থাকা সত্ত্বেও মানুষ অন্ততপক্ষে এতটুকু মনে করে যে, এরা আর যাই হো...
04/11/2024

মাসুদ কামাল লিখেছেন, ‘‘ এই সরকারের শ্লথ গতি নিয়ে অসন্তোষ থাকা সত্ত্বেও মানুষ অন্ততপক্ষে এতটুকু মনে করে যে, এরা আর যাই হোক চোর নয়৷’’ পাঠক, আপনার কী মত? মন্তব্যে দেয়া লিংক থেকে পড়ুন সংবাদভাষ্যটি৷

ঢাকা, নভেম্বর ৪, ২০২৪: রাষ্ট্র সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিতে গঠিত সংস্কার কমিশনের কার্যক্রম নিয়ে আজ সোমবার ঢাকার তেজগাঁওস...
04/11/2024

ঢাকা, নভেম্বর ৪, ২০২৪: রাষ্ট্র সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিতে গঠিত সংস্কার কমিশনের কার্যক্রম নিয়ে আজ সোমবার ঢাকার তেজগাঁওস্থ কার্যালয়ে কমিশন প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

বৈঠকে নির্বাচন সংস্কার কমিশনের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে জানান নির্বাচন সংস্কার কমিশন প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার।

বৈঠকে জানানো হয়-
১. প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
২. অনুপস্থিত ভোটারদের জন্য পোস্টাল ব্যালট নিয়ে কাজ চলছে।
৩. জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে ভোটার তালিকার সমন্বয় করা হচ্ছে।
৪. নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিতে জোর দিচ্ছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন। এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
৫. ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অংশীদারদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে এবং পরামর্শ গ্রহণ করা হচ্ছে।

16/07/2024

তুমি কে, আমি কে?
রাজাকার, রাজাকার।
এইটা আজকের স্লোগান।
এখন কেউ বলছেন রাজাকার বলা ভূল হচ্ছে!
রাজাকার না বলে বাঙালি বলতে।
কোনো কোনো মর্ডান পীরে কামেলদের মুরিদরা বলছেন মুসলিম মুসলিম বলে যদি এরকম স্লোগান হতো।
আমি কোনোটিরই পক্ষে নই, আমি সত্যের পক্ষে।
আর আজকের সত্য হচ্ছে জালিমের বর্তমান অস্ত্র রাজাকার নামক শব্দ, আর তাই মজলুমের একটাই পরিচয় এখন, রাজাকার।
সত্য বিভিন্ন রূপে বিভিন্নভাবে আসবে, অতি আবেগী হওয়া যাবে না।
ছাত্রলীগ শুরু থেকেই আমার কাছে ঘৃণিত, ছাত্রদলের যে ভাইয়েরা আছেন তাদেরকে বলতে চাই, আপনাদের অতিরিক্ত জিয়া ভক্তি তে আমি একই ঘন্ধ পাচ্ছি।
কে, কারা, কিভাবে সাহায্য করলো তা জাহেল ছাড়া কেউ ভুলে না, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আজকাল মানুষ যদি অজান্তে আপনার কোনো সহায়তা করে ফেলে আর আপনি সেই সুবাদে উপকৃত হয়ে যান, তখন সে বিনিময় দাবী করে বসবে! এখন উপকৃত ব্যক্তি যদি না ও দিতে চায় তাও সে চাইবে! কেনো ভাই এতো লোভী কেনো হ্যাঁ তুমি?
সোজা কথা দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব অর্জনে সহায়তা করায় কেউ কারো মনিব হয়ে যায় নি।
সরকারপ্রধান দুই পরিবারের ক্ষেত্রে ও একই কথা বলবো আমি, আপনাদের ত্যাগ তিতিক্ষায় বাঙালিরা যদি বাংলাদেশে স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারতো আপনারা এমনিতেই সমাদৃত হতেন, কিন্তু যেই আপনারা সুযোগ পান, ক্ষমতায় যান, সেই আপনাদের লোভ লালসার শিকার হয় বোকা বাঙালিরা।
জালিমের একটাই পরিচয়, জালিম।
"মজলুমের আর্তনাদকে ভয় করুন", আল কুরআন এর বাণী।

30/06/2024

বদনজরের কারণে মানুষের কি না হতে পারে❗

কয়েকদিন আগে একটি নিউজে দেখলাম
এবার হজ্বের সবচেয়ে ছোট হাজি মারা গেছেন।
এর আগে শিশুটির ইহরাম পরিহিত ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার হয়।

বদ-নজরের কারণে মারা যায় মর্মে বিভিন্ন নিউজ প্রচার হয়। সত্য-মিথ্যা আল্লাহই ভালো জানেন।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, বদ-নজরে কি আসলেই মৃত্যু হতে পারে? এমন আকিদা রাখা কোনো কু-সংষ্কার নয়তো?

এর উত্তর হলো, অবশ্যই বদ-নজরে মৃত্যু হতে পারে। এক্ষেত্রে শিশু ও নারীরা সবচেয়ে অগ্রগামী। যেহেতু তারা দুর্বল প্রকৃতির।

একাধিক বিশুদ্ধ হাদিসে এর প্রমাণ রয়েছে।

এক. রাসুল ﷺ বলেন :
العين تدخل الرجل القبر ، وتدخل الجمل القدر
বদ-নজর মানুষকে নিয়ে যায় কবরে অর্থাৎ মৃত্যু ঘটায়। আর উটকে নিয়ে যায় রান্নার হাড়িতে।
(সিলসিলাহ সহিহা: ১২৪৯)

দুই.
الْعَيْنُ حَقٌّ، ولو كانَ شيءٌ سابَقَ القَدَرَ سَبَقَتْهُ العَيْنُ
বদ-নজর সত্য। ভাগ্যের চেয়েও আগ বেড়ে যায় যদি
এমন কিছু থাকতো, তাহলে সেটা হত বদ-নজর।
(সহিহ মুসলিম:২১৮৮)

নারী ও শিশুরা নানা রোগে / বিপদে আক্রান্ত হন, এর অন্যতম কারণ বদ-নজর।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি প্রচার হলে, বদ-নজরের প্রভাব দ্রুত হয়।

বাঁচতে করণীয় অনেকগুলো : 👇👇👇

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুব প্রয়োজন না হলে ছবি দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। একান্ত দিতেই হলে আগে-পরে রুকইয়া করবেন।

বাচ্চাদেরকে ছোটবেলা থেকে সুন্নতে অভ্যস্ত করাবেন। নিয়মিত সকল কাজের মাসনুন দুয়া ও সকাল-সন্ধ্যার আযকার শিখাবেন।

এইজন্য কিতাবুল আদাব হতে পারে সবচেয়ে বড় সহায়ক।

যেসব বাচ্চা অতি ছোট। তাদেরকে সুরা ইখলাস, ফালাক, নাস, আয়াতুল কুরসি, আয়াতুল আইন ইত্যাদি পড়ে নিয়মিত ফুঁ দিবেন।
এর পাশাপাশি অভিজ্ঞ রাকির পরামর্শ ফলো করবেন।

ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ হেফাজত করবেন। আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন।

🔰জমি ক্রয়ের পূর্বে ও পরে যা করণীয়।জমি ক্রয় কালে ক্রেতাদেরকে কী কী সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে তা তুলে ধরা হলোঃ👇👇১। জরিপের ...
30/06/2024

🔰জমি ক্রয়ের পূর্বে ও পরে যা করণীয়।
জমি ক্রয় কালে ক্রেতাদেরকে কী কী সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে তা তুলে ধরা হলোঃ👇👇

১। জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাৎ খতিয়ান ও নকশা যাচাই করতে হবে।
২। জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ জানতে হবে।
৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস পর্চা দেখতে হবে।
৪। বিক্রেতা ক্রয়সূত্রে ভূমির মালিক হয়ে থাকলে তার ক্রয় দলিল বা ভায়া দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে বিক্রেতার মালিকানা নিশ্চিত হতে হবে।
৫। বিক্রেতা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হলে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ান বিক্রেতা বা তিনি যার মাধ্যমে প্রাপ্ত তার নামে অস্তিত্ব (যোগসূত্র) মিলিয়ে দেখতে হবে।
৬। জরিপ চলমান এলাকায় বিক্রেতার কাছে রক্ষিত মাঠ পর্চা যাচাই করে দেখতে হবে।
৭। বিক্রেতার কাছ থেকে সংগৃহীত দলিল সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিস/জেলা রেজিস্ট্রার রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে।
৮। খতিয়ান/পর্চা/মৌজা ম্যাপ ইত্যাদি কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিস/উপজেলা ভূমি অফিস/জেলা প্রশাসকের রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে।
৯। হাল সন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ আছে কি না দেখতে হবে।
১০। প্রস্তাবিত সম্পত্তির দখল বিক্রেতার আছে কি না। সম্পত্তিতে বিক্রেতার দখল না থাকলে সে জমি ক্রয় করা উচিত হবে না।
১১। ওয়ারিশি জমি কিনতে চাইলে, ঐ সম্পত্তিতে মোট কতজন ওয়ারিশ আছে তা খোজ নিয়ে দেখুন। আপনি যে ওয়ারিশের নিকট থেকে কিনবেন, তার ততটুকু বিক্রয়ের অধিকার আছে কিনা যাচাই করুন।
১২। সম্পত্তিটি খাস কিংবা সরকারী কিনা যাচাই করুন। সরকারী বা খাস সম্পত্তি বিধিবহির্ভূত ভাবে ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
১৩। অন্য কোন পক্ষের সাথে বিক্রয় চুক্তি বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি করা আছে কি না তা যাচাই করুন।
১৪। ব্যাংক বা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিকট দায়বদ্ধ কি না তা যাচাই করুন।
১৫। জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্নি নিয়োগ করা আছে কিনা তা যাচাই করুন। অ্যাটর্নি নিয়োগ করা থাকলে অ্যাটর্নি ছাড়া মূল মালিকের সম্পাদন গ্রহণযোগ্য নয়।
১৬। জমি নিয়ে মামলা মোকদ্দমা চলছে কিনা যাচাই করুন। মামলাভুক্ত জমি কেনা উচিত নয়।

✅জমি ক্রয়ের পরে ক্রেতা বা মালিকের করণীয়ঃ

১। জমি রেজিস্ট্রি করার পর ক্রয়কৃত জমির দখল, সীমানা নির্ধারণ এবং জমি ব্যবহার তথা চাষাবাদ বা বাড়ীঘর নির্মাণ করা।
২। রেজিস্ট্রি অফিস হতে মূল দলিল গ্রহন করা। মূল দলিল প্রাপ্তিতে বিলম্ব হলে দলিলের সার্টিফাইড কপি সংগ্রহ করা।
৩। মিউটেশন/নামজারী করার জন্য সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর অফিসে দলিলের সত্যায়িত কপিসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে মিউটেশন/নামজারী করানোর ব্যবস্থা করা।
৪। নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা, ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ না করা হলে জমি নিলাম হয়ে যেতে পারে।
৫। ভালোভাবে জমির সীমানা চিহ্নিত করে না রাখলে অন্যেরা অনধিকার প্রবেশ করার সুযোগ পাবে।
ভূমি সম্পর্কিত যে কোন পরামর্শ নিতে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ ✅
#পরামর্শ #জমি #দলিল #ভূমি
#জমিদারি #দলিল #ভূমিসেবা #জমি_পরিমান #জমি_মাপা #ভাগবন্টন #ভূমি

আপনি এখন বিদেশে আছেন? আপনার অবস্থা এখন স্বচ্ছল? আপনি কি নিজের জন্য কিছু করেছেন? আপনার ভবিষ্যতে কি সেটি কি আপনি কখনও ভেবে...
21/06/2024

আপনি এখন বিদেশে আছেন? আপনার অবস্থা এখন স্বচ্ছল? আপনি কি নিজের জন্য কিছু করেছেন? আপনার ভবিষ্যতে কি সেটি কি আপনি কখনও ভেবে দেখেছেন?

নিজে না খেয়ে অন্যকে খাওয়াচ্ছেন? ধর্মকর্ম না করে দিনরাত পরিশ্রম করে সময় অতিবাহিত করছেন? আপনার রেজাল্ট কি কখনো জানতে চেয়েছেন? মনে রাখবেন আপনার রেজাল্ট জিরো...জিরো...ট্রিপল জিরো হওয়ারই সম্ভাবনা আছে।

আপনি যদি ইউরোপ-আমেরিকায় এসে থাকেন এবং সৌভাগ্যক্রমে এসব দেশে বসবাসের জন্য স্থায়ী অনুমোদন পেয়ে যান তাহলে বলতে হবে আপনি সৌভাগ্যবান। তাহলে যত পারেন আয় রুজি করে দেশে সবাইকে খাওয়ান কোন সমস্যা নেই। বুড়ো বয়সে আর কেউ কিছু না করুক ইউরোপ আমেরিকার সরকার আপনাকে দেখবে। আপনি কমপক্ষে বৃদ্ধ বয়সে সার্ভাইভ করতে পারবেন সেই আশা করতে পারেন।

আর যদি এমন হয় যে আপনি যে দেশেই থাকুন না কেন আপনাকে একসময় স্থায়ী ভাবে বাংলাদেশে ফিরতে হবে! তাহলে নিজের জন্য কি কিছু টাকা-পয়সা সঞ্চয় করেছেন? না করলে আপনি কিন্তু ধরা খেয়ে গেলেন। আল্লাহ না করুক আপনি যদি কখনও দেশে ফিরেন দেখবেন আপনার অবস্থা খুব খারাপের দিকেই যাচ্ছে।

আমি ইংল্যান্ডে থাকতে খুব কাছে থেকে দেখেছি সিলেটি অনেক ইলিগ্যাল মানুষ প্রতি মাসে দুতিন লক্ষ টাকা করে দেশে পাঠাতেন। বড় বড় পার্টি করে দেশে বিভিন্ন জনের অনুষ্ঠান করতেন। পরিবারের কারো একেকটি অনুষ্ঠান এলে আট-দশ লক্ষ টাকা করে খরছ করতেন। ধরপাকড়ে পড়ে ইংল্যান্ড থেকে দেশে ফিরার পর এই মানুষগুলোর অবস্থা এখন রাস্তার ফকিরদের চেয়েও আরো খারাপ হয়ে গেছে।

আমার এক পরিচিত জন চৌদ্দ বছর ধরে ইংল্যান্ডে আছে। সে সপ্তাহে সাত দিন দুটি দোকানে কাজ করত। সে প্রতি মাসে তিন লক্ষ টাকা করে রুজি করেছে একটানা ছয় বছর।

সে তার পরিবারে এমন কোন লোক নেই যাকে বড় অংকের টাকা না দেয় নি। একে এই ব্যবসা তো ওকে সেই ব্যবসা, তাকে গাড়ি তো ওকে বাড়ি, এককথায় পরিবারের সবাইকে চলার মত সবই করে দিয়ে গত বছর যখন সে বলল আমি এবার দেশে চলে আসব। আমার আর ইংল্যান্ডের ইলিগ্যাল জীবন ভাল লাগছে না। তোমরা যে যার মত করে চলো। আমাকে আর কেউ বিরক্ত করো না।

তার এই কথা শোনে এক ভাই বলল আমার বড় ছেলেটা আমেরিকা যাবে। ত্রিশ লাখ টাকা দরকার। আমার ছেলেটাকে আমেরিকা পাঠিয়ে তুই দেশে আসার কথা ভাবিস।

অন্য ভাই বলল আমার মেয়েটা ইন্টার পাশ করেছে। বিশ লাখ টাকা খরছ করলে ওর ইংল্যান্ডে যাবার ব্যবস্থা হয়ে যায়। তুই আমাকে বিশ লাখ টাকা দে। শোনেছি তুই নাকি অনেক টাকাপয়সা রুজি করেছিস। তোর কাছে অনেক টাকাপয়সা আছে।

তার সব ছোট ভাই বলল আমাকে ইতালি পাঠিয়ে দেশে এসো। তুমি তো সারা জীবন ইংল্যান্ডে থেকে নিজের ব্যাংকে কোটি কোটি টাকা জমিয়েছো। আমি দেশে চলব কি করে? আমাকে বিদেশে পাঠিয়ে পরে দেশে এসো।

অথচ আমার পরিচিত এই লোকটি ইংল্যান্ড এসে পরিবারের সবাইকে পৃথক পৃথক ব্যবসা বানিজ্য সহ এটা সেটা করার মত বারবার টাকা পয়সা পাঠিয়েছে। এমনকি সে বাড়িতে সবাই একত্রে থাকার মত কোটি টাকা খরছ করে বিশাল লম্বা একটি বিল্ডিংও বানিয়ে দিয়েছে। এরপরও কারো চাহিদা মিটেনি।

যার কথা বললাম তার বয়স এখন পঞ্চাশ ছুঁইছুঁই করে। গত চৌদ্দ বছর সে পরিবারের সবাইকে টাকা দিয়েছে দেদারছে। যে যা চেয়েছে তাই দিয়েছে। নিজের জন্য এক টাকাও সে সঞ্চয় করেনি। কিন্তু এখন সে যখন দেশে ফিরবে বলেছে সাথে সাথে দেশের সবাই এক হয়ে আরো কোটি টাকা দেওয়ার জন্য তার ঘাড়ে প্রেসার চাপিয়েছে।

আমার দৃঢ় বিশ্বাস সে যদি এই কোটি টাকাও পরিবারের সবাইকে দেয় তবু কারো চাহিদা একটু পুরন হবে না। বরং আগামী বছরগুলোয় পরিবারের সবার নতুন করে আরো বড় অংকের চাহিদা তৈরি হবে।

আমার এই পরিচিত মানুষটা এখন আর দেশে যাবার কথা ভাবতে পারে না। সে চৌদ্দ বছরে যেখানে ইংল্যান্ডে সেটেল্ড হতে পারে নি সেখানে দ্রুত অতি সহজে সেটেল্ড হতে পারবে বলেও মনে হচ্ছে না। এদিকে তার শারীরিক অবস্থাও বেশ ভাল যাচ্ছে না। ভবিষ্যতে শারীরিক অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় সেটি আল্লাহই ভাল জানেন।

আজ থেকে ছয়-সাত বছর আগে আমি এই মানুষটিকে বলেছিলাম বিশ-ত্রিশ লাখ টাকার মত একটি পুঁজি নিয়ে তুই দেশে আয়। দেশে এসে সিলেট শহরে দশ-পনেরো লাখ টাকার মধ্যে যে কোন একটি ভাল মার্কেটে স্থায়ী ভাবে একটি দোকান কিনে ফেল। এরপর সেখানে ব্যবসা কর। আমি এ ব্যাপারে তোকে সাহায্য করব।

সেখানে ধীরে ধীরে অবস্থা বুঝে পাঁচ-সাত লাখ টাকা ইনভেস্ট করে নিজের মত করে একটি ব্যবসা শুরু কর। এর ফাঁকে দেখেশুনে ভাল পরিবার দেখে একটি ভাল মেয়ে বিয়ে কর। দেখবে সব ঠিক হয়ে গেছে।

আমি এও বলেছিলাম যে দেখ বিশ-পঁচিশ লাখ টাকা নিয়ে ইংল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে এসে আমিও তো মোটামুটি ভাল ব্যবসা-বানিজ্য করে দিন পার করছি। চার-পাঁচ জন লোক আমার দোকানে কাজও করে। সবাইকে ঠিকমত বেতনও তো দিচ্ছি। কোথাও তো আটকা পড়িনি। তাহলে তুই এত ভাবছিস কেন?

আয় তুই আগে দেশে আয়। চাইলে আমি সিলেটে ভাল কোন মার্কেটে তোকে তোর সাধ্যের ভিতরে একটি দোকান স্থায়ী ভাবে কিনে দেব। এরপর আর মাস পেরুলে ভাড়া-টাড়া দেওয়ার কোন ঝামেলা থাকবে না। আয় আগে বিসমিল্লাহ বলে তুই প্লেনে ওঠ। বাদবাকি আল্লাহর ইচ্ছা।

আমার ঐ পরিচিত মানুষটি তখন সাহস করতে পারেনি। শুধু বলত দেশে গিয়ে যদি কিছু করতে না পারি তাহলে আমার কি উপায় হবে? অথচ এই লোকটি এখন মাঝেমাঝে ফোন দিয়ে বলে যদি তোমার কথা শোনতাম তাহলে আজ আমাকে টেনশনে মরতে হত না।

সুতরাং যারাই বিদেশে ইলিগ্যাল আছেন? সেটেল্ড হতে না পারলে টাকাপয়সা রুজি করে দ্রুত দেশে ফিরুন। দেশে ফিরে অভিজ্ঞতানুসারে যে কোন একটি ব্যবসা বানিজ্য করে নিজেকে দ্রুত প্রতিষ্ঠিত করুন।

নতুবা বয়স পেরিয়ে দেশে ফিরে দেখবেন সবাই যে যার মত ঠিক আছে কিন্তু আপনি কোথাও না কোথাও চিরতরে ধরা খেয়ে গেছেন। যেটির অশান্তি আপনি টাকা দিয়ে আর দূর করতে পারছেন না। আশা করি কি বলতে চাচ্ছি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।

এই মেয়েটি বাড়ীর পিছনদিকের  চিলেকোঠায় লুকিয়ে ছিল । দীর্ঘ মাত্র ৭৬১ দিন,  অর্থাৎ দুই বছরের একটু বেশী । সে যেখানে লুকিয়ে ছি...
29/03/2024

এই মেয়েটি বাড়ীর পিছনদিকের চিলেকোঠায় লুকিয়ে ছিল । দীর্ঘ মাত্র ৭৬১ দিন, অর্থাৎ দুই বছরের একটু বেশী । সে যেখানে লুকিয়ে ছিল সেই জায়গাটার আয়তন ৪৫০ বর্গফুট আর ঐটুকু জায়গায় মেয়েটিসহ মোট ছিল আটজন ।
দুই বছর ঐ জায়গাতেই থাকা, ঘুম থেকে ওঠা, টয়লেট সারা, সামান্য কিছু খাওয়া ; ঐখানেই সন্ধ্যে এবং রাত দেখা । বাইরে সারা শহরে নাৎসি বাহিনীর সদস্যরা ঘুরে বেড়াচ্ছে । উপরে আকাশ থেকে বোমা বর্ষণ হচ্ছে । ধরা পড়লেই শেষ ।

আমাদের মত হাতে মুঠোফোন, মুঠোফোনে সারা বিশ্ব দেখা, ইন্টারনেট, ল্যাপটপ, স্কাইপি, ওয়াটস‌এ্যাপ, ম্যাসেঞ্জারে ভিডিও চ্যাট- ১৯৪২ সালে স্বপ্নেও কেউ ভাবেননি এসবের কথা ।

তাহলে মেয়েটির সময় কাটত কিভাবে ? মেয়েটি দিনলিপি লিখত প্রতিদিন । মাত্র ১৫ বছরের মেয়েটি প্রতিদিন লিখে গেছে দিনলিপি । তাতে লিখেছে তার কথা, তার বাবা-মার কথা । লিখেছে তার শরীর কিভাবে বদলে যাচ্ছে সেসব বর্ণনাও । সে অকপটে লিখে গেছে সব কথা । সে লিখেছে,
“Because paper has more patience than people.”

কি সাংঘাতিক কথা ! ১৫ বছরের মেয়ের ? মানুষের ধৈর্য নেই, কাগজের আছে । মানুষ আরেক মানুষের আদর্শ, ধর্মবিশ্বাস এসবের সম্মান দেয় না, কিন্তু কাগজ দেয় । মেয়েটি তাই কাগজকেই বলে সব কথা ! কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি । কোনও এক বিশ্বাসঘাতক তাদের ধরিয়ে দেয় । পরিবারের আটজনের অনেককেই মেরে ফেলা হয় । এই মেয়েটি আর তার বড় বোন 'টাইফাস' জ্বরে মারা যায় নির্যাতন শিবিরেই । শুধুমাত্র মেয়েটির বাবা বেঁচে ফিরতে পেরেছিলেন ।
মেয়েটি এত কিছুর পরও আনন্দ, সৌন্দর্য, মানুষের মহত্ত্ব এসবের উপর বিশ্বাস হারায়নি । মেয়েটি যেসব কথা দিনলিপিতে লিখেছিল তার থেকে কয়েকটি প্রিয় উদ্ধৃতি,

“How wonderful it is that nobody need wait a single moment before starting to improve the world.”
'ভাবলে ব্যাপারটা কত চমৎকার যে, আসলে পৃথিবী বদলে দেবার জন্য কারও এক মুহূর্ত অপেক্ষা করার দরকার নেই !'

“Think of all the beauty still left around you and be happy.”
'চারিদিকের যে সব সৌন্দর্য এখনও বাকি আছে তা দেখ আর আনন্দিত হও ।'

“I can shake off everything as I write; my sorrows disappear, my courage is reborn.”
'আমি লিখতে শুরু করলেই সব ঝেড়ে ফেলতে পারি, আমার দুঃখ দূর হয়ে যায়, আমার সাহস ফিরে আসে ।'

“I've found that there is always some beauty left-in nature, sunshine, freedom, in yourself; these can all help you.”
'আমি দেখেছি, সৌন্দর্য কোথাও না কোথাও শেষমেশ থাকেই । প্রকৃতিতে, সূর্যালোকে, স্বাধীনতায়, নিজের ভিতরে আর এই সৌন্দর্যগুলো তোমাকে সাহায্য করবেই ।'

“I don't think of all the misery, but of the beauty that still remains.”
'আমি দুঃখ-কষ্টের কথা ভাবি না, ভাবি যা সৌন্দর্য এখনও বাকী রয়ে গেছে তার কথা ।'

“Whoever is happy will make others happy.”
'যে নিজে সুখী সে অন্যকে সুখী করতে পারে ।'

“In the long run, the sharpest weapon of all is a kind and gentle spirit.”
'শেষমেশ সবচেয়ে উপযুক্ত অস্ত্র হল দরদী এবং মরমী একটি মন ।'

“Where there's hope, there's life. It fills us with fresh courage and makes us strong again.”
'যেখানে আশা আছে, সেখানেই জীবন আছে । এই আশা আমাদের নতুন সাহস জোগায় এবং শক্ত হতে সবকিছুতে সাহায্য করে ।'

“In spite of everything, I still believe that people are really good at heart.”
'সবকিছুর পরও আমি বিশ্বাস করি, মানুষ তার ভিতরে সত্যিই ভাল ।'

মেয়েটির লেখায় বারবার 'যতটুকু সৌন্দর্য বাকী আছে' এ কথা কেন বলেছে তা বোঝা যাবে দ্বিতীয় ছবিতে । চিলেকোঠার জানালাটা গাঢ় রঙের পর্দা দিয়ে ঢাকাই থাকত, কিন্তু বাইরে বোমাবিধ্বস্ত শহরের চেহারা তখন এমনই ।

আনা ফ্রাঙ্ক নামের এই মেয়েটি মারা যায় ১৫ বছর বয়সে । মুক্তির ২ মাস, অর্থাৎ ৬০ দিন আগে সে মারা যায় । তার জন্ম ১৯২৯ সালের ১২ জুন এবং মারা যায় ১৯৪৫ সালে ।

আনা তার দিনলিপি শেষ বারের মত লেখে ১৯৪৪ সালের ১ অগাস্ট, মঙ্গলবার । কারণ, ঐ দিন তার সাথে থাকা বাকি সাতজন ধরা পরে হিটলার বাহিনীর কাছে ।

(সৌজন্যে)
আনা ফ্রাঙ্কের ডায়েরি

21/02/2024
বইমেলায় আসছে মিজানুর রহমান আজহারীর নতুন বই::বইমেলায় আসছে মিজানুর রহমান আজহারীর নতুন বইআচ্ছা, কুরআনকে নানা দৃষ্টিভঙ্গি থে...
14/02/2024

বইমেলায় আসছে মিজানুর রহমান আজহারীর নতুন বই::

বইমেলায় আসছে মিজানুর রহমান আজহারীর নতুন বই
আচ্ছা, কুরআনকে নানা দৃষ্টিভঙ্গি থেকে পড়ার ইচ্ছে কি কখনো উঁকি দিয়েছে আপনার মনে? মানে, কুরআনের ভাষাগত সৌন্দর্য, ব্যাকরণের সাত-সতেরো, আগের যুগের ইমামদের ব্যাখ্যা, কিংবা আধুনিক যুগের আয়নায় কুরআন-পাঠ—এমন শত আকাঙ্ক্ষা ভর করেছে কখনো আপনার মাথায়? কুরআন কি হিউম্যান সাইকোলজি নিয়ে কথা বলে? কুরআন কি মানুষের প্রতিদিনকার আটপৌরে বিষয় নিয়েও আলাপ করে? আচ্ছা, কুরআন নিয়েও কি গল্প করা যায়?
এমন প্রশ্ন নিশ্চই আপনার মনে হামেশাই ঘুরপাক খায়। আপনার এ প্রশ্নগুলোর উত্তর পেয়ে যাবেন ‘জেগে ওঠো আবার’ বইটির পাতা ওলটালে। ধর্মীয় বইপ্রেমীদের জন্য সুসংবাদ দিয়ে ‘জেগে ওঠো আবার’ বইটি আনছেন বিশিষ্ট ইসলামী আলোচক মিজানুর রহমান আজহারী। এবারের বইমেলায় আসছে তার লেখা বই 'জেগে ওঠো আবার'।

শুরু হয়েছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৪। প্রতিদিনই বাড়ছে নতুন নতুন বইয়ের সংখ্যা। পাঠক-দর্শকদের মধ্যেও দেখা যাচ্ছে উচ্ছ্বাস। সব ধরনের পাঠকদেরই সমাগম ঘটছে মেলায়।

সম্প্রতি নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে এই ঘোষণা দিয়েছেন আজহারী নিজেই। তিনি জানিয়েছেন, একুশে বইমেলা ২০২৪-এ আমার নতুন বই 'জেগে ওঠো আবার' শীঘ্রই প্রকাশিত হচ্ছে। এ বইতে আপনি খুঁজে পাবেন রবের সাথে সম্পর্ক আরও গভীর করার অনুপ্রেরণা। একটু ব্যতিক্রমী উপস্থাপনার মাধ্যমে বইটিকে কিছুটা ইউনিক করার চেষ্টা করা হয়েছে, যেন লাখো পাঠকের হৃদয় ছুঁয়ে যায় আমাদের কথাগুলো।

কত মেঘ, কত রঙ, আর কত জোছনা। কুরআনের নান্দনিকতা ব্যাখ্যা করার জন্য এ বাক্যটি কতটা যুতসই? না, কুরআনকে আসলে সংজ্ঞার ফ্রেমে বাঁধা যায় না। এ এক মহা বিস্ময়ের নাম।

ঝরঝরে বাংলায়, অনেকটা সাহিত্যের ঢঙে কুরআনকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে নানা দৃষ্টিকোণ থেকে। বইটি পড়ার পর জ্যামে-আটকে-থাকা বাসে বসেও আপনি টের পাবেন—কুরআন আপনার সাথে কথা বলছে। অলস দুপুরে পুকুর-ঘাটে বসেও আপনি অনুভব করবেন—কে যেন আপনার কানে কানে কুরআনের কথা শুনিয়ে যাচ্ছে। জীবনের সাথে যদি কুরআনকে একাকার করে ফেলতে চান, যদি জীবনটা সাজাতে চান কুরআনের ছন্দ-সূত্র বা মূলনীতি মেনে, তাহলে আর এক পলকও দেরি নয়। খাটের কোণায় একটি সোনালি আলোর ল্যাম্প জ্বেলে, বালিশে হেলান দিয়ে ডুব দিন ‘জেগে ওঠো আবার’-এর রহস্য-অরণ্যে—সেথায় কখনো মেঘ, কখনো রোদ্দুর, আর কখনো-বা জোছনা ফোটে।

বইটি সম্পর্কে আজহারী বলেন, আমি বিশ্বাস করি, বাংলা সাহিত্যে 'জেগে ওঠো আবার' বইটি একটু হলেও জায়গা করে নেবে। সত্যায়ন প্রকাশন-এর আন্তরিক প্রচেষ্টা আমাকে মুগ্ধ করেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ পুরো টিমকে। আল্লাহ তাআলা এ কাজটিকে কবুল করুন।
Collected

13/02/2024

Bahrain International Airport 🛫🛫🛫

Inside of the Bahrain International Airport
13/02/2024

Inside of the Bahrain International Airport

আমার এবং বাবার যুগের তফাৎ হলো এইবাবার যুগের নৈতিকতা আমার যুগে নেই।বাবার ঘরে ফকির এলে বসতে দিত পিড়িফ*কির কাঁদে আমার ঘরের...
11/02/2024

আমার এবং বাবার যুগের তফাৎ হলো এই
বাবার যুগের নৈতিকতা আমার যুগে নেই।

বাবার ঘরে ফকির এলে বসতে দিত পিড়ি
ফ*কির কাঁদে আমার ঘরের চায় না কেহ ফিরি।

বাপ চাচাদের বাড়ি ছিল এক উঠোনে বাঁধা
দুই গাঁয়ে দুই ঘর বেঁধেছি আমি এবং দাদা।

বাবার চোখে আসতো পানি কাঁদলে কুকুর ছানা
মানুষ কাঁদে তাও দেখি না আমি এমন কানা।

পথে বাবা গাছ লাগাতো পাইতে পথিক ছায়া
সেই পথিক আর পথ প্রতি নেই আমার কোন মায়া।

আমার শিশুকাল কেটেছে যত্নে মায়ের কোলে
আমার মেয়ে কান্দে তাহার মা চলে যায় স্কুলে।

বাবার দু চোখ ভরতো জলে কাঁদলে আমার মাতা
সঙ্গী মরে তাও ভিজে না আমার আঁখির পাতা।

বাবার কোলে মাথা রেখে মরল আমার দাদা
মাতা পিতার নেই না খবর আমি এমন গা*ধা।

বাপ চাচারা খাইলো মিলে যে নলকূপের পানি
সেটা নিয়ে আমরা দু ভাই করছি হানাহানি।

আগের মানুষ মূর্খ হলেও মানুষ ছিল ভালো
লেখা পড়া থাকলে ও আমার মনটা অনেক কালো।

আগের মানুষ গরিব হলে ও ভালো ছিল স্বভাব
লোকের এখন ‌ঢাকা আছে নৈতিকতার অভাব।

কবিতা: #সময়ের_ব্যবধান

এই ছবিটা কার এটা হয়তো আমার বলে দিতে হবে না , আমার মনে হয় যারা ফ্রেন্ডলিস্টে আছেন সবাই চেনেন । একটা মজার অভিজ্ঞতা শেয়ার ক...
06/02/2024

এই ছবিটা কার এটা হয়তো আমার বলে দিতে হবে না , আমার মনে হয় যারা ফ্রেন্ডলিস্টে আছেন সবাই চেনেন । একটা মজার অভিজ্ঞতা শেয়ার করি ।
আমি যখন তানজেনিয়াতে ছিলাম , কেউ একজন আমার পোস্টে কমেন্ট করেছিল যে যেহেতু তানজেনিয়া আছেন তার সাথে দেখা করে আসেন , আমার যদিও ফ্রী ডে ছিল না , আর তানজানিয়া বেশ বড় দেশ দেখা করার ইচ্ছা না হলেও ইচ্ছা হল কিলি তার নিজের দেশে কেমন পরিচিত জানার !
তো আমার তানজেনিয়া তে ৩ জন ট্যুর গাইড এর সাথে ঘোরা হইছে , তাদের তিনজন কে জিগেস করলাম , আরুষা তে যে দুইটা হোটেলে ছিলাম হোটেলের স্টাফদের জিগেস করলাম , রেস্টুরেন্টে খেতে যেয়ে জিগেস করলাম !
সব মিলিয়ে ১০/১২ জন কে জিগেস করলাম ! প্রথমে নাম শুনে কেউ চিনলো না , পরে ছবি দেখে ও কেউ চিনলো না ।
আরুষা তানজেনিয়ার একটা বড় শহর, ১০/১২ জন কে জিগেস করার পর ও কেউ তাকে চিনলো না ! বেশ অবাক হলাম ।
পরে মনে হল এই দেশের মানুষ জীবন জীবিকা নিয়েই বেশি ব্যাস্ত , কে ভাইরাল হল এগুলো দেখার সময় এদের নাই ।
অনেকের হাতে তো স্মার্ট ফোন ও নাই ।

এর সাথে বুঝতে পারলাম যে বাংলাদেশ ভারত এই সব এলাকার মানুষের ই (ইনক্লুডিং মি) জাবর কাটার সময় বেশি , পরচর্চা, পরনিন্দা করার সময় বেশি , অন্যের কাজে নাক গলানোর সময় বেশি । আর এই সব আজাইরা সময়ের সুজোগ নিচ্ছে মুশতাক -তিশার মত মানুষেরা । বই মেলার মত সুন্দর জায়গা ও এখন এদের দখলে । এর জন্য আমরা ই দায়ী । আমরা ওদের ব্যাহাইপানাকে বিনোদন হিসেবে খাই বলে ওরা ভাইরাল হয় । এইরকম পোস্ট দেখলেই যদি ঐ পেজ সহ ব্লক করা শুরু করি তাহলে এইসব অসুস্থ বিনোদন বাজারে টিকতে পারবে না ।

মেট্রোতে আগে নামতে দিন পরে উঠতে দিন এমন কোন অপশন নেই। কারণ মেট্রো একটা স্টেশনে সর্বনিম্ন ১৫ সেকেন্ড থেকে সর্বোচ্চ ৪০/৫০ ...
20/01/2024

মেট্রোতে আগে নামতে দিন পরে উঠতে দিন এমন কোন অপশন নেই। কারণ মেট্রো একটা স্টেশনে সর্বনিম্ন ১৫ সেকেন্ড থেকে সর্বোচ্চ ৪০/৫০ সেকেন্ড দাঁড়ায়। এখন এই অল্প সময়ের মধ্যে আপনি যদি আগে নামতে দেন তাহলে কি আপনি উঠতে পারবেন!!

এখন ছবিতে আসেন। ছবিতে যে মার্ক করা তিনটা চিহ্ন। ডান এবং বামপাশের চিহ্ন হচ্ছে ভিতরে যাওয়ার দিকে আর মাঝের চিহ্ন হচ্ছে বাহিরে আসার দিকে। এর মানে হচ্ছে আপনারা ডান এবং বাম পাশের জায়গা দিয়ে ভিতরে ঢুকবেন কোনাকুনি ভাবে এবং মাঝের জায়গাটা ফাঁকা রাখবেন যাতে করে স্টপে নামার যাত্রী বের হতে পারে।

কিন্তু আমরা সবসময় উল্টাটাই করি। কারণ আমরা বাঙালি। আমরা সভ্য ফেসবুকেই বাস্তবে আমরা চেষ্টাটাও করি না।

বিলুপ্তপ্রায় বাংলার লাঙ্গল জোয়াল। কেউ কি বলতে পারবেন? গরুর মুখে পরানোএই জিনিস টার নাম কি? (এলাকার ভাষা)
31/12/2023

বিলুপ্তপ্রায় বাংলার লাঙ্গল জোয়াল। কেউ কি বলতে পারবেন? গরুর মুখে পরানো
এই জিনিস টার নাম কি? (এলাকার ভাষা)

পৃথিবীর সবচেয়ে প্রশস্ত হাইওয়ে টেক্সাস এর ক্যাথি ফ্রিও‌য়ে যেটির কিছু জায়গায় একাধারে ২৬ টি লেন রয়েছে।
30/12/2023

পৃথিবীর সবচেয়ে প্রশস্ত হাইওয়ে টেক্সাস এর ক্যাথি ফ্রিও‌য়ে যেটির কিছু জায়গায় একাধারে ২৬ টি লেন রয়েছে।

Address

Fenchuganj
3116

Telephone

01717542625

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sylhet Diganta 24 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share