Nisha saha

Nisha saha আমি আমার মতো
অন্য কারো মতো হতে চাই না�

Order korta akn e inbox korun
03/04/2024

Order korta akn e inbox korun

ছবিতে যাকে দেখতে পাচ্ছেন মেয়েটির নাম অদ্রিতা, পড়ে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সিক্স সেমিস্টারে। পড়াশোনার পাশাপাশি সে তার বিশ...
27/02/2024

ছবিতে যাকে দেখতে পাচ্ছেন মেয়েটির নাম অদ্রিতা, পড়ে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সিক্স সেমিস্টারে। পড়াশোনার পাশাপাশি সে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীর জন্য স্বল্প খরচে খাবার সেল করার উদ্যোগ নিয়েছে।
আমাদের দেশে ব্যবসা করাকে একটু খারাপ চোখে দেখা হয়, স্টুডেন্ট অবস্থায় হলে সেটা তো আরো ডিমোটিভেটিং।
অদ্রিতার এই রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ব্যবসা করাটাকে আপনি কেমন চোখে দেখেন?

26/02/2024

পারিবারিক বিয়ের অনুষ্ঠানে কোনো গেস্ট ধুম করে এসে যখন জিজ্ঞেস করে, " তোমার আব্বু আম্মুর বিয়েতে আসছিলাম। চিনতে পারছো আমাকে?" তখন আসলে আমার কি বলা উচিত?🙂

– “ বৌমা, ইদানিং তোমার সাহস বেড়ে গিয়েছে দেখতেছি।আগেত এমন ছিলেনা?দিনদিন কেমন বেশরম আর বেহায়া হয়ে যাচ্ছ? ”আমি জানি আমার শা...
26/02/2024

– “ বৌমা, ইদানিং তোমার সাহস বেড়ে গিয়েছে দেখতেছি।আগেত এমন ছিলেনা?দিনদিন কেমন বেশরম আর বেহায়া হয়ে যাচ্ছ? ”

আমি জানি আমার শাশুড়ী কেন,কিসের জন্য এমন রাগ করে কথা বলছেন।তবুও না বোঝার ভান করে, নরম স্বরে জানতে চাইলাম,
– “ আমি কি করেছি মা? ”
– “ এমন ভাব দেখাচ্ছ,মনে হয় ভাজা মাছটিও উল্টে খেতে পারনা।একটা চোরের মেয়েকে ঘরের বউ করেছি। ”

আমি সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ের মত গর্জন করে উঠি।
– “ খবরদার মা।আমাকে যা ইচ্ছে গালমন্দ করেন।কিন্তু বাবা মা তুলে কথা বললে আমি ছাড়বোনা। ”

তিনিও আর ও উত্তেজিত হয়ে,
– “ কিই...?চোরের মেয়ে চোরের কথা শুনো। ”

আমার বর আবির রুম থেকে বেরিয়ে এসে,
– “ মা,শায়লা।তোমরা কি শুরু করেছ?অফিস থেকে আসতে না আসতেই এসব দেখতে ভালোলাগে? ”

আমার শাশুড়ী ভেজা গলায় বলতে লাগলেন,
– “ বাবা এতদিন বলিনি।তুই বউকে ভুল বুঝবি তাই।বিষয়টা সামান্য।কিন্তু সেই সামান্য বিষয়টা যখন হরহামেশাই ঘটে, তখন তা আর সামান্য থাকেনা।বিশাল ঘটনা হয়ে যায়! ”

মায়ের কথা শুনে আবির চোখ কটমট করে আমার দিকে তাকালো।পারে তো উষ্ঠা মারে।আমিও আরও প্রবলভাবে তারদিকে আগুনচোখে তাকাই।বুঝিয়ে দিই,ভুলবুঝলে ওই চোখ গেলে দিব, আমার নকশিকাঁথা সেলাইয়ের সোনালী সুঁচ দিয়ে।

– “ বাবা শুন, কয়মাস ধরেই,বউ রান্না করা কিছু জিনিস চুরি করে খেয়ে ফেলে। ”

আবির ভ্রু কুঁচকে বললো,
– “ মা চুরি বলছ কেন?শুনতে বাজে লাগে।ঘরের বউ ঘরের জিনিস খেয়েছে, এটা চুরি হতে যাবে কেন?বুঝলাম না। ”

আমি সাপোর্ট পেয়ে গোপনে উল্লসিত হয়ে উঠি। মনে মনে বলি,‘এ এত বুঝনেওয়ালা কবে থেকে হলো?’

শাশুড়ী বলতে লাগলেন,
– “ আজকেও তো ইলিশ মাছের মাথা খেয়ে ফেলছে।রেখেছি তোর জন্য।এভাবে ভাজা চিংড়ি, মুরগীর কলিজা,বুকের পিস,বড় মাছের পেটি,জ্বাল দেওয়া দুধ,সেদ্ধ করা ডিম সব খেয়ে ফেলে।গাছের সব ফল যখন তখন পেড়ে ইচ্ছেমত খেতে থাকে। ”

– “ খেলে সমস্যা কি মা? ”
– “ আরে বাবা,ধর রাখি একজনের জন্য, খেয়ে ফেলে সে।সেগুলো ত তার ভাগের না। ”

– “ ওহ তাইতো।এটা চুরি নয়,বাট কেমন যেন গোলমেলে লাগছে বিষয়টা।শায়লা... ”

আমি তার দিকে চাইলাম।
– “ মা যা বলছে সত্যি? ”
– “ হুম সত্যি। ”
– “ আজব।তুমি অন্যের ভাগের খাবার খাও কেন? ”

চুপ না থেকে দৃঢ় গলায় জবাব দেই,
– “ আমি কখনোই অন্যের ভাগেরটা খাইনি।আমি আমার ভাগের খাবার নিয়ে খাই। ”

– “ তাহলে মা মিথ্যে বলছে? ”
– “ মা মিথ্যে বা সত্যি কিছুই বলেনি। ”
– “ কি আশ্চর্য শায়লা।তুমি কি মেন্টাল হয়ে গেলে নাকি? ”

– “ আমিও এতদিন চুপ মেরে ছিলাম,তুমি মাকে ভুল বুঝবে বলে।কিন্তু আর নয়।

❝ মধ্যবিত্ত পরিবারে বড় হয়েছি।সুতরাং কমবেশী টানাপোড়েন লেগেই থাকতো।প্রিয় খাবারগুলো ভাগে অল্প পেতাম বলে খুব মন খারাপ করতাম।মাঝে মাঝে চোখ দিয়ে পানিও বের হতো।তখন মা বলতেন,মা শায়লা তুই পরীর মত সুন্দর।দেখবি মা তোকে বড় ঘরে বিয়ে দিব।তখন যা মন চায় খেতে পারবি।মায়ের মুখের কথায় ফুলচন্দন ফুটলো।তোমাদের ঘরের বড় বউ হয়ে এলাম।কখনো মায়ের উপর কর্তৃত্ব করার প্রয়োজন মনে করিনি।সবকিছু মেনে নিলাম।মানিয়ে নিলাম।

তুমি রোজ সকালে অফিসে চলে যাও।আস রাতে।তাই কিছুই দেখনা, জানোনা।সকাল থেকে রাত অবধি ঘরের যাবতীয় কাজ আমিই করি।এত পরিশ্রমের পর খেতে গেলে পছন্দের খাবার প্লেটে পাইনা।যখনি মার কাছে চাই।মা না দিয়ে বলে,তুমি মেয়ে মানুষ। ঘরেই থাক।যেমন তেমন ভাবে খেলেও চলবে।আবির ছেলে মানুষ। কত খাটুনি করে ঘরে ফেরে।এটা তার জন্য থাকুক।

তাই একসময় ঠিক করলাম,নিজেই নিয়ে খেয়ে ফেলবো। ব্যাস নিয়ে খাওয়া শুরু করলাম।তুমি মাটির মানুষ, আর আমি কি প্রাণহীন পাথরের মূর্তি?আমার সাধ নেই?অনভূতি নেই?আমার ইচ্ছে করেনা এটা ওটা খেতে?ইলিশ মাছের মাথা কোনদিন ও খেতে পারিনি।অথচ প্রায়ই ইলিশ রান্না হয়। তুমি বাইরে শ্রম দাও, আমি ঘরে শ্রম দেইনা? তোমার যেমন সুস্থ থাকা দরকার, তেমনি আমার ও সুস্থ থাকার দরকার নয়?তোমার শ্রমের মূল্য আছে,আমার শ্রমের মূল্য নেই?তোমার পছন্দ আছে, আমার নেই?

নাকি ঘরের বউদের তোমরা মেশিন মনে করো?
মা সবসময় বলেন, ‘তুমি বড় বউ।রয়ে সয়ে থাকতে হয়।আমিও বড় বউ ছিলাম।কত যে উপোস থেকেছি।’এটা কোন লজিক হলো বলো?
উনার সময় অভাব ছিল।উনি মেনে নিয়েছেন। আমার সময়ে ত অভাব নেই।এখন একুশ শতাব্দী।মানুষের চিন্তাভাবনার ব্যাপক উন্নতি ঘটেছে।তাহলে এই ক্ষেত্রে কেন এত অবিচার?পুরুষ ভালো খাবার খাবে,আর নারী অপেক্ষাকৃত নিম্নমানের খাবার খাবে?

সমতা চাই সমতা।ঘরের কাজের ও মূল্য দিতে হবে।সুতরাং সব সমানেসমান হতে হবে। ❞

আবিরের নিরবতা দেখে তার মা,ফণা তোলা সাপের মত রাগে ফোঁসফোঁস করতে করতে তার রুমের ভিতরে চলে গেল।

যুগে যুগে নারীরা নানাভাবে বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছে।জীবনচলার উঁচুনিচু পথকে নিজেরই মসৃণ করে নিতে হবে।ছিনিয়ে নিতে হবে নিজের প্রাপ্যটুকু।

# সমাপ্ত
# ছোটগল্প
# নারীও_মানুষ

"৫০ টাকার গোস্ত দিনতো চাচা?'ওই মিয়া আমার সঙ্গে ফাজলামি করতে আইছো! ৫০ টাকার কেউ গোস্ত নেয়।'আরে দিননা দুই পিস হলেও।'গরুর গ...
26/02/2024

"৫০ টাকার গোস্ত দিনতো চাচা?

'ওই মিয়া আমার সঙ্গে ফাজলামি করতে আইছো! ৫০ টাকার কেউ গোস্ত নেয়।

'আরে দিননা দুই পিস হলেও।

'গরুর গোস্তের দাম জানো তুমি" এক কেজি ৭৫০ টাকা আর তুমি আইছো ৫০ টাকার গোস্ত নিতে। সর্ব নিম্ন হাপ-কেজি নিতে হবে?

'চাচা এতো টাকাতো আমার কাছে নেই। আজ শবে-বরাতের রাত সবাই একটু ভালো মন্দ খাবে' তাই ভাবলাম আমার সন্তান দুটির জন‍্যে দুই টুকরো গোস্ত নিয়ে যাই।

'এই খানে ঝামেলা করিওনা? যাওতো তুমি এখানে থেকে তোমার জন‍্যে লোকজন আসতে পাচ্ছেন।

'দেননা চাচা শবে-বরাতের উপলক্ষে একটু।

'তুমি এখান থেকে যাবে নাকি তোমাকে ঘার ধাক্কা দিয়ে বিদায় করতে হবে।

'কি আর করার মন খারাপ করে লোকটি বসে ছিলো' আর ভাবতেছিলো কি করবে এখন। অনেক ভেবে চিন্তে একটি সিদ্ধান্ত নিলো' তার বাবা দেয়া সেই আংটিটা বিক্রি করবে।

'যেই ভাবা সেই কাজ' একটি অলঙ্কারের দোকানে গিয়ে মাত্র ৪০০ টাকায় আংটিটা বিক্রি করে ' আবার সেই গোস্তের দোকানে গিয়ে হাপ-কেজি গোস্ত নিয়ে বাড়িতে চলে আসে।

'বাড়িতে আসার সঙ্গে সঙ্গে সন্তানেরা জিঙ্গেস করলো বাবা আজ শবে-বরাত গোস্ত এনেছো।

'হ‍্যাঁরে বাবা হাপ-কেজি গোস্ত এনেছি।

'এমন সময় পাশ থেকে বউ জিঙ্গেস করলো" কিগো এতো টাকা কোথায় পেলে।

'স্বামী মুচকি হেসে বললো বাবার দেয়া সেই আংটিটা বিক্রি করে দিয়েছি।

'বউ বললো' মৃত বাবার শেষ সৃতিটাও সন্তানের জন‍্যে শেষ করে দিলে।

'হ‍্যাঁ?

'এটাই হচ্ছে একজন প্রকৃত বাবার ভালোবাসা' এটাই হলো একটি দায়িত্বশীল বাবার কর্তব্য। এটাই হলো আমাদের জন্মদাতা বাবা'

অনুগল্প: #বাবার_ভালোবাসা / #বাবার_দায়িত্ব

কাহিনী ও লেখনীতে: # মি_হাসিব

গল্পটি ভালো লাগলে এমন গল্প আরো পরতে চাইলে পেজটি ফলো করুন : Nisha Saha

৬ মাসের সন্তান পেটে নিয়ে আমি সব কাজ করতাম। একটু ভুল হলেই আমার শাশুড়ি আমাকে অনেক কথা শুনাতো এমন কি আমার স্বামিকে দিয়ে আমা...
26/02/2024

৬ মাসের সন্তান পেটে নিয়ে আমি সব কাজ করতাম।

একটু ভুল হলেই আমার শাশুড়ি আমাকে অনেক কথা শুনাতো এমন কি আমার স্বামিকে দিয়ে আমাকে মার খাওয়াতো।

তারপর ও আমি সব কিছু সহ্য করতাম কারন আমি বাড়ি থেকে পালিয়ে বিয়ে করেছিলাম অরন্যকে।

আমার বাবা শহরের সব থেকে ধনী লোকের মধ্যে একজন ছিলেন। বাবা মা অনেক আদর করে আমাকে বড় করেছে।

আর আমি তাদের অমতে গিয়ে অরন্যকে বিয়ে করেছিলাম।

থাক সেসব কথা আর আপনাদের বললাম না। বললে হয়তো আপনারা আমার কষ্টের কথা শুনে কান্না করে দিবেন।

_______\\ _______

প্রতিনিয়ত আমার শাশুড়ির কাছে খারাপ কথা শুনতাম আর স্বামির হাতে মার খাইতাম অভ্যাস হয়ে গিছিলো আমার।

শাশুড়ি: কি হলো মিথিলা আজকে রান্না করবা না নাকি। আমার ছেলেটা সেই কোন সকালে কাজে গিছে আর তুমি পড়ে পড়ে ঘুমাচ্ছ আমার ছেলে এসে খাবে কি?

আমি: মা আমার শরীরটা একদম ভালো নেই খুব পেটে ব্যাথা হচ্ছে আজকে একটু আপনি রান্না করেন।

শাশুড়ি: প্রতিদিন এক নাটক দেখতে দেখতে অসহ্য ধরে গেছে। এতো কথা বলতে চাই না। যাও রান্না করো।

আমি আর কোনো কথা না বলে রান্না করতে চলে গেলাম। হঠাৎ আমার হাত থেকে পড়ে একটা পেলেট ভেঙে গেলো।

সাথে সাথে আমার শাশুড়ি এসে আমাকে অনেক কথা শোনালো।

শাশুড়ি : বউমা তোমার মা বাবা কিনে দেয় নাকি। দিলে তো একটা পেলেট ভেঙে। আজ আসুক অরন্য হয় এই বাড়িতে ওর বউ থাকবে না হয় আমি।

দুপুরে অরন্য বাড়িতে আসলো আসার পর মায়ের কথা শুনে মিথলাকে অনেক মারধর করলো।

পেটে একটা লাথি মারলো যার কারনে মিথিলার বচ্ছাটা নষ্ট হয়ে যায়।

অসুস্থ মিথিলা তার উপর সন্তান হারানোর কষ্ট সহ্য করেও পতিদিন সব কাজ করতো।

শাশুড়ির অত্যাচার যেনে দিন দিন বাড়তে লাগলো।

তারপর ও মিথিলা ওর শাশুড়ি মার সাথে কোনো খারাপ ব্যবহার করত না।

একদিন অরন্য অকারণে মিথিলাকে অনেক মারে যার কারনে মিথিলা বাড়ি ছেড়ে চলে যায়।

আর অরন্যোর জন্য রেখে যায় একটা চিঠি।

যাতে লেখা ছিলো.......

প্রিয় অরন্য তোমাকে ভালোবেসে বিশ্বাস করে নিজের বাবা মা কে ছেড়ে তোমার সাথে পালিয়ে গিয়েছিলাম।
আর তুমি সেই আমার দোষ না থাকলে ও আমাকে মারো এমন কি আমার বাচ্চা টাকে ও মেরে ফেললে তুমি কেমন বাবা নিজের সন্তান কে পৃথিবী দেকতে দিলেনা।
তোমার মা কে আমার নিজের মা ভাবতঅম কিন্তু সে ও বুজায় দিলো মা একজনই হয় শাশুড়ি কখনো মা হয় না।
অনেক চেষ্টা করেচি থাকার জন্য কিন্তু আমি পারিনি থাকতে। তাই চলে যাচ্ছি আমার মায়ের কাছে।
ভালো থেকো.....!!

ইতি তোমার মিথিলা।

আসলেই পর কখনো আপন হয় না কারন পরে ও পর শব্দ থাকে। আর ভালোবাসার মানুষটা ও সবদিন এক রকম থাকেনা বিয়ের পর বদলে যায়।

ছোট গল্প ~ পর কখনো আপন হয় না
লেখনীতে সাদিয়া সুলতানা

নতুন নতুন গল্প পেতে ফলো দিয়ে পাশে থাকেন Nisha saha

"৯ মাসের সন্তান পেটে নিয়ে একটু সুয়ে ছিলাম। এমন মূহুর্তে শাশুড়ি বাহির থেকে বলে উঠলো।'সারা দিন এইভাবে সুয়ে থাকলে হবে। খাওয়...
26/02/2024

"৯ মাসের সন্তান পেটে নিয়ে একটু সুয়ে ছিলাম। এমন মূহুর্তে শাশুড়ি বাহির থেকে বলে উঠলো।

'সারা দিন এইভাবে সুয়ে থাকলে হবে। খাওয়া দাওয়ার ব‍্যবস্তা কে করবে শুনি।

-মা আমার পেট ভিষন ব‍্যথা করতেছে। যদি কষ্ট করে আপনি একটু আজ রান্না করতেন।

-তোমার এই নাটক দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত। বেশি কথা বলতে পারবোনা তারা তারি রান্না ঘরে যাও।

-প্লিজজ মা।

-বলছিনা এই সব নাটক আমি পছন্দ করিনা। বেরিয়ে আসো রুম থেকে।

'শাশুডির রাগান্বিত কথা শুনে জান্নাত এক মুহূর্ত দেরিনা করে বাহিরে চলে আসে।

-এখন রান্না ঘরে গিয়ে রান্না করো।

-ঠিক আছে মা যাচ্ছি।

'এর পরে জান্নাত অসুস্থ অবস্থায় রান্না ঘরে এসে রান্না করতে থাকে।
'বেশ কয়েক মিনিট পরে জান্নাতের স্বামী বাসায় এসে জান্নাত জান্নাত করে চিৎকার শুরু করে।
'স্বামির এমন চিৎকারের আওয়াজ শুনেই জান্নাত তার কছে চলে যায়।

-হ‍্যাঁ বলো।

-কোথায় ছিলে তুমি এতক্ষন।

-রান্না ঘরে রান্না করছিলাম সবার জন‍্যে।

-এইই তোমাকে কতোবার বলেছি এমন অবস্থায় তোমার কোন কাজ করা যাবেনা।

-একদিকে কাজ না করলে তোমার ভালো। অন‍্য দিকে কাজ না করলে তোমার মা বাজে কথা বলে। কার কথা শুনবো আমি।

"বউয়ের কথাটি শুনেই ছেলেটি আবার চিৎকার করে তার মাকে ডাক দেয়। এবং তার মা আসলে বলতে থাকে।

-সম‍স‍্যা কি তোমার মা।

-আমার আবার কিসের সমস্যা হবে।

-তুমি জান্নাতকে রান্না ঘরে পাঠাইছো কেনো। তুমি জানোনা এই অবস্থায় ওর কাজ করা নিষেধ।

-আমারা বাচ্ছা হওয়ার আগে পযর্ন্ত কাজ করেছি। আর এখনকার মেয়েদের নাটক।

-বুঝলাম। কিন্তু তুমি তোমার মেয়ে যখন গর্ভবতী হয়েছিলো তখন তাকে ৬ মাসের মাথায় কেনো বাড়িতে নিয়ে এসেছিলে। তাকে কেনো কাজ করতে দাওনি। তার কেনো এতো যত্ন করেছো। উত্তর দাও আমাকে। কেনো এইটা নিজের মেয়ে না বলে এমন করতেছো।

"ছেলের কথায় মা কি উত্তর দেবে ভেবে পাচ্ছেনা?

-শোন জান্নাত তুমি সব কিছু গিছিয়ে নাও তোমাকে আজ তোমার মায়ের কাছে রেখে আসবো। এই কয়েকদিন ওখানে রেষ্ট নিও।

-আরে সমস্যা নেই।

-একদম চুপ থাকো। আমি যা বলেছি তাই হবে সব কিছু গুছিয়ে নাও!

"ছেলেটি কি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে' সবাই একটু কমেন্ট করে জানাবেন প্লিজজ। আমাদের সমাজে সত‍্যি এখন এমন হচ্ছে' নিজের মেয়েটা মেয়ে' কিন্তু ছেলের বউটা মেয়েনা'

অনুগল্প: #যত্নশীল_স্বামি

JISULIFE F8X Mini Portable Fan & Power Bank (Upgrade Version)🔥 চমৎকার অফার ১৬% ছারে 🔥 ভ্রমণ প্রেমী ও আপুদের জন্য নিয়ে এল...
11/02/2024

JISULIFE F8X Mini Portable Fan & Power Bank (Upgrade Version)

🔥 চমৎকার অফার ১৬% ছারে 🔥 ভ্রমণ প্রেমী ও আপুদের জন্য নিয়ে এলাম মাল্টি ফাংশনাল প্রোটেবল চার্জার ফ্যান। যা কিনা একই সাথে পাওয়ার ব্যাঙ্ক ও টর্স লাইট হিসেবে ব্যবহার করা যাবে ⭕ মূল্য মাত্র ১৮০০ টাকা ⭕ নতুন শপ উপলক্ষে প্রথম অর্ডার কারী ৫০ জন পাবেন মাত্র ১৮০০ টাকায়। স্টোক সীমিত দ্রুত অর্ডার করুন।

1️⃣ Type-C চার্জিং সিস্টেম ।
2️⃣ হাই স্পিট প্রতি মিনিটে ৪০০০ বার ঘুরতে সক্ষম।
3️⃣ ৪৫০০mAh এর ব্যাটারি ১২ থেকে ৪৫ ঘন্টার ব্যাকাপ।
4️⃣ নয়েজ ফ্রি ও প্রোপেলার প্রোটেকশন (পাখায় হাত বা কোনো বস্তু লাগলে ফ্যান সক্রিয় ভাবে বন্ধ হয়ে যায় ফলে হাত বা পাখার কোনো ক্ষতি হয় না )

👉 Type-C চার্জিং কেবল সহ ফুল ইনটেক বক্স সাথে থাকছে 7 দিনের রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টি 🚚 সারা বাংলাদেশে সম্পূর্ণ ক্যাশ অন ডেলিভারি।

📢 সতর্কতাঃ- একই দেখতে দুটি মডেল রয়েছে ( F8 এবং F8X ) তাই শুধু ছবি দেখে কম দাম পেয়ে নিবেন না অবশ্যই মডেল কনফার্ম হয়ে দেখে বুঝে কিনবেন।

---অন্ধ মেয়েকে বিয়ে দেয়া হবে!---যদি কোন সুমহান ব‍্যক্তি বিয়ে করতে চান! আমাদের দেয়া নাম্বারে যোগাযোগ  করুন?  ---এমন একটি ...
08/02/2024

---অন্ধ মেয়েকে বিয়ে দেয়া হবে!

---যদি কোন সুমহান ব‍্যক্তি বিয়ে করতে চান! আমাদের দেয়া নাম্বারে যোগাযোগ করুন?

---এমন একটি নোটিশ দেখে ফাহিম অবাক হয়ে যায়। আর ভাবে যাক অবেশেষে বিয়েটা বুজি হয়।

---এই কথাটি ভাবতে ভাবতে ফাহিম নিজের ফোনে নাম্বারটি তুলে ফোন দেয়।

---ফোনটি ধরতেই?

---আসসালামু ওয়ালাইকুম!

---ওয়ালাইকুম আসসালাম। কে বলতেছেন?

ফাহিম : আসলে আমি একটি নোটিশ বোর্ডে দেখলাম একটি অন্ধ মেয়েকে বিয়ে দিবে। তাই ফোন দিলাম।

---ওহ আচ্ছা! হুমম বিয়ে দিবো আমার মেয়ে সে।

ফাহিম : আমি বিয়ে করতে চাই।

---বিয়ে করবেন আপনি! কিন্তু আমার মেয়েটা কিন্তু অন্ধ! আর আমি কোন টাকা পয়সা ও দিতে পারবো না। আমি খুবেই গরিব।

ফাহিম : আমি টাকা পয়সা চাইনা। শুধুমাত্র আপনার মেয়েটাকে চাই। যে আমার বউ হয়ে আমার পাশে সারা জীবন থাকবে।

---ভেবে চিন্তে বলো। তোমার বাবা মা পরে আবার সমস্যা করবে।

ফাহিম: সত্যি বলতে আমার বাবা মা নেই? আর আমার বাবা মা কে সেটাও জানি না।

---এটা আবার কেমন কথা।

ফাহিম : ছোট থাকায় একজন মহিলা আমাকে রাস্তায় কুরে পায়। তার পরে নিজের সন্তানের মতো দেখা শুনে করে। আবসোচ কিছু দিন আগে ওনি ও মা"রা গিয়েছে?

---ওহ আচ্ছা তুমি কি করো।

ফাহিম: আমি ইন্জিনিয়ারিং লাইনে পরাশুনা করেছি। এখন একটি প্রতিষ্টানে চাকরি করি।

---তুমি এতো ভালো ছেলে একটি অন্ধ মেয়েকে বিয়ে করতে চাও কারনটি কী?

ফাহিম : আমি চাই একজন অসহায় মেয়ের পিছনে দারাতে। আমি চাই সে সুখে থাকুক বাকিটা জীবন আমার সাথে। আপনি আমাকে বিশ্বাস করতে পারেন। আমি কখনো আপনার মেয়ে কে কষ্ট দিবো না।

---ভেবে বলতেছো তো।

ফাহিম : আপনি ১০০% সিহর থাকতে পারেন।

----ঠিক আছে আমার সাথে রাণীপুকুরের খানপাড়া গ্রামে এসে যোগাযোগ করুন। আজকেই বিয়ে দিত চাই।

ফাহিম : ঠিক আছে।

----এর পরে ফাহিম কয়েক ঘন্টার ভিতরেই সেই স্থানে অবস্থান করে। এবং মেয়ের বাবার সাথে কথা বলে। সোজা বিয়ে করে চলে যায় কাজি অফিসে।

---তখন মেয়ের বাবা বলে উঠে।

---বাবা আমার মেয়েটাকে একটু দেখতে আগে। তার পরে বিয়েটা সম্পুর্ণ করতে।

ফাহিম: না আমি আমার বউকে বাসর ঘরেই দেখবো। কাজি সাহেব আপনি বিয়ের কাজ শুরু করুন।

---তো ফাহিমের এমন কথা শুনে কাজি সাহেব বিয়ের কাজ সম্পুর্ণ করেন।

---তো এর পরে বিয়ের কাজ সম্পুর্ণ করে ফাহিম যখনি বউয়ের হাত ধরে নিয়ে আসেতে যাবে। তখন ফাহিম লক্ষ করে যে। তার বউকে নিজে থেকেই পথ দেখে রাস্তা হাটতেছে। তখন সিহর হওয়ার জন্যে ফাহিম হাতটি ছেরে দেয়।

--- আশ্চর্য ভাবে দেখে যে বউ নিজে থেকেই আহতেছে। তখন ফাহিম বলে উঠে।

ফাহিম : দারান সবাই।

---তো ফাহিমের কথা মতো সবাই দারিয়ে যায় তৎখানাক।

ফাহিম : আমাকে বলা হয়েছে বউ অন্ধ? কিন্তু এখন দেখি বউ বেশ সুন্দর ভাবে পথ দেখে হাটতেছে।

---কথাটি শুনেই তমার বাবা বলে উঠে ( তমা হলো বাহিমের বউয়ের নাম )

---আমি কোন মিথ্যা বলিনাই বাবা?

ফাহিম : আপনি বলেছেন আপনার মেয়ে অন্ধ কিন্তু এখন দেখি সব দেখে। আপনি কেনো আমাকে ঠগাইলেন।

---সত‍্যি বলতে বাবা আমার মেয়ের বয়স যখন ৫ বছর তখন থেকে সে। কোন পর পুরুষের মুখ দেখেনি শুধুমাত্র আমার ছারা। সে পর্দ করতে খুব ভালোবাসতো। তাই চার দেয়ালের মাঝে বন্ধি ছিলো। এখন যখন মেয়েটির বিয়ে দিবো তখন ভাবলাম এই মেয়েকে কার সঙ্গে বিয়ে দিবো। কে তার উপযোগী হবে। তখন আমার মেয়ে এই বদ্ধিটি দেয়। যে বাবা একটি কাগজে লিখে দাও যে কেউ অন্ধ মেয়ে কে বিয়ে করবে নাকি। এই পোস্টার দেখার পরে অনেক লোক ফোন দিয়েছে। কিন্তু সবাই বলেছে অন্ধ মেয়ে কে বিয়ে করবো কিন্তু /10 / 12 /15 লক্ষ টাকা লাগবে। এটা শুনে সবাই কে বাদ দিয়েছি। আমি চেয়েছি একজন সৎ মানুষ কে। কিন্তু তোমার সাথে কথা বলার পরে বুজলাম তুমি একজন সৎ মানুষ ও অনেক ভালো । তখন বুজলম তুমি আমার মেয়ের উপযোগী পাত্র।

--তখন তমা বলে উঠে?

তমা : আসসালামু ওয়ালাইকুম প্রিয় স্বামী আমার বাবা কে এবং আমাকে মাপ করবেন।

---তখন ফাহিম সবজা বুজতে পেরে। সব কিছু মেনে নেয়। আর বলে?

ফাহিম : আল্লাহ্ আমার কপালে এতো ভালো একটি মেয়ে রেখেছে সত্যি ভাবতে পারিনাই। ইনশাআল্লাহ আমার বউকে হেফাজত রাখবো সব সময় ।

---ফাহিমের এমন কথা শুনে সবাই ভিষন খুশি হয়। আর গল্পটি এখানেই শেষ হয়।

গল্পটা_ভালোবাসার
Collected
©©©©©

22/12/2023

❤️

ইচ্ছা থাকলে সব হয়❤️
29/10/2023

ইচ্ছা থাকলে সব হয়❤️

hey masimonira and mama ra tmader amader ai chotto page welcome ❤️
15/09/2023

hey masimonira and mama ra tmader amader ai chotto page welcome ❤️

12/09/2023

স্বাগতম সবাইকে ❤️

Address

Faridpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nisha saha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Digital creator in Faridpur

Show All