১। তোমরা যদি না জানো তবে আলেমদেরকে জিজ্ঞেস কর। -সূরা আম্বিয়া, আয়াত-৭
২। নামাজ কায়েম কর, নিশ্চয় নামাজ অশ্লিল ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখে। -সূরা আনকাবুত, আয়াত-৪৫
৩। হে মোমিনগন ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে তোমরা সাহায্য প্রার্থনা কর, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন। -সূরা বাক্বারা-১৫৩ ৪। রাসুল (সঃ) বলেছেন যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে নামাজ ত্যাগ করে আল্লাহ তার দায়িত্ব থেকে মুক্ত হয়ে যান। -বোখারী শরিফ
শহরের অধিকাংশ মসজিদগুলো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময় ছাড়া বাকি সময়গুলো তালাবন্ধ করে রাখা হয়। এর ফলে কেউ যদি ওয়াক্ত মিস করে ফেলে তাহলে মসজিদে বসে নামাজ পড়ার সম্ভাবনা থাকে না বললেই চলে। আমি এরকম পরিস্থিতিতে বহুবার পড়েছি। কিন্তু আল্লাহর ঘরকে এভাবে তালাবদ্ধ করার বিষয়টা আমার কাছে কখনোই গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি। মসজিদ কর্তৃপক্ষ মনে করেন মসজিদ খোলা থাকলে সেখান থেকে চুরি যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ঘটনা মোটেও মিথ্যা নয়, সামানপত্র চুরি হওয়ার আশঙ্কা থাকলে দারোয়ানের ব্যবস্থা করা উচিত।
কুরআন মাজিদে আল্লাহ তাআলা বলেন
‘তার চেয়ে যালেম আর কে আছে যে মসজিদসমূহে আল্লাহর জিকির করা থেকে বাঁধা দান করে?’ [সূরা বাকারা, আয়াত: ১১৪]