Union Digital Center - UDC Bochaganj

Union Digital Center - UDC Bochaganj Providing various services regarding Union Digital Center.

ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের সেবা দেওয়া এবং ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের কর্মরত উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন সমস্যাগুলো তুলে ধরা।

পাপন বিসিবি’র দায়িত্ব নেন ২০১২ সালে। সেই ২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত ইন্ডিয়া ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান পরিবর্তন হয়েছে ৮ বার...
24/06/2024

পাপন বিসিবি’র দায়িত্ব নেন ২০১২ সালে। সেই ২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত ইন্ডিয়া ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান পরিবর্তন হয়েছে ৮ বার। পাকিস্তানের ৭ বার। শ্রীলঙ্কার ৫ বার।
আমরা বলতে পারি... প্রেসিডেন্ট ওবামা চলে গেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প এসে আমেরিকা শাসন করে বিদায় নিয়েছে বাইডেন প্রেসিডেন্ট হয়েছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে।
নোকিয়া ওল্ড মডেল বদলে স্মার্ট ফোন এসেছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে।
বিশ টাকার পেঁয়াজ ডাবল সেঞ্চুরি করে দামের রেকর্ড গড়েছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে।
৩০/৪০ টাকার চাল ৭০ টাকা হয়েছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে।
পরী মনি জেলে গিয়ে ছাড়াও পেয়ে গেছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে।
৮৫ টাকার সয়াবিন তেল ১৭০ টাকা হয়েছে, তাও পাপন রয়ে গেছে।
জয় পাপোন্দা ✌️

13/06/2024
01/09/2023

প্রধানমন্ত্রীর কথা রাখছেননা চেয়ারম্যানগন বিষয়টি দুঃখজনক

ডিজিটাল সেন্টারের কর্মরত উদ্যোক্তা ভাই বোনেরা কখনও কি ভেবে দেখেছেন? প্রতিনিয়ত একজন করে UDC উদ্যোক্তা ষ্টোক জনিত কারনে মৃ...
27/05/2023

ডিজিটাল সেন্টারের কর্মরত উদ্যোক্তা ভাই বোনেরা কখনও কি ভেবে দেখেছেন? প্রতিনিয়ত একজন করে UDC উদ্যোক্তা ষ্টোক জনিত কারনে মৃত্যু কোলে ঝড়ে পড়ছে, এর কারন কি?

এযাবৎ যত  সহকর্মী উদ্যোক্তা ভাইবোন দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন তাহাদের মধ্যে ৯০ শতাংশ উদ্যোক্তা স্টোকজনিত কারনে মৃত্যুবরন ...
26/03/2023

এযাবৎ যত সহকর্মী উদ্যোক্তা ভাইবোন দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন তাহাদের মধ্যে ৯০ শতাংশ উদ্যোক্তা স্টোকজনিত কারনে মৃত্যুবরন করেছেন। আমিও বিতাড়িত হওয়ার পর ব্রেইন স্টোক করেছিলাম, আল্লাহর রহমতে এবং হায়াত ছিল বিধায় সুস্থ হয়েছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিশেষ প্রকল্প "ডিজিটাল বাংলাদেশ " বিনির্মানে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার এর উদ্যোক্তাদের অবদান সর্বজন স্বীকৃত।ডিজিটাল বাংলাদেশের অর্জন,
উপকৃত সকল জনগন।
তবে কেন অবহেলিত অংশীজন।
এযাবৎ যত সহকর্মী উদ্যোক্তা ভাইবোন দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন তাহাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করি। হে দয়াময় আল্লাহ মাহে রমজানের উছিলায় সকলের গুনাহ সমুহ মাফ করুন। এযাবৎ যত সহকর্মী উদ্যোক্তা ভাইবোন দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন তাহাদের পরিবারের স্ত্রী সন্তান খুব কস্টে আছে, কোনদিন তাদের পরিবারের পাশে দাড়িয়েছিল এটুআইয়ের কর্মকর্তাগন এই অবস্থার জন্য সম্পুর্নরুপে এটুআই এর প্রকল্প প্রনয়ণকারী এবং প্রকল্পের কর্মকর্তাগন দায়ী। হে আল্লাহ উদ্যোক্তাদের হেফাজত করুন এবং উদ্যোক্তাদের জাগ্রত করুন আমিন

ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান মেম্বারদের বিষয়টি দেখারজন্য অনুরোধ রইল, আজ বাংলাদেশের জন্ম দিন। আজকেই প্রতিজ্ঞা করুন যে জনগনের ...
26/03/2023

ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান মেম্বারদের বিষয়টি দেখারজন্য অনুরোধ রইল, আজ বাংলাদেশের জন্ম দিন। আজকেই প্রতিজ্ঞা করুন যে জনগনের ত্রানের চাল বিতরনে কোন অনিয়ম করবেননা

একজন উদ্যোক্তার মৃত্যুর সংবাদ আপনারা তারাতারি পাচ্ছেন। কিন্তু বিতাড়িত উদ্যোক্তাদের আর্তনাদের সংবাদ আপনাদের কাছে পৌছায়না।...
22/03/2023

একজন উদ্যোক্তার মৃত্যুর সংবাদ আপনারা তারাতারি পাচ্ছেন। কিন্তু বিতাড়িত উদ্যোক্তাদের আর্তনাদের সংবাদ আপনাদের কাছে পৌছায়না। একজন উদ্যোক্তার মৃত্যুর সংবাদ পাওয়া মাত্র যেভাবে পোষ্ট দিয়ে সমবেদনা যানান কিন্তু উদ্যোক্তার মৃত্যুরপর তার পরিবার তার ছোটছোট ছেলেমেয়েরা কিভাবে দিন কাটাচ্ছে সেই খোজ কোনদিন নিয়েছেন? হায়রে কতকষ্টে আছি আমরা উদ্যেক্তারা

19/03/2023

#শেখমুজিব #বঙ্গবন্ধু #বাংলাদেশ

কিছু দালাল উদ্যোক্তা ভুয়া রিপোর্ট দিয়ে সেরা হওয়ার সুযোগ নেয় তাদের কে বলছি
14/03/2023

কিছু দালাল উদ্যোক্তা ভুয়া রিপোর্ট দিয়ে সেরা হওয়ার সুযোগ নেয় তাদের কে বলছি

11/03/2023

নি-র-স্ত্র এক জাতিকে স-শ-স্ত্র সংগ্রামের পথে নিয়ে গিয়েছিল ৭ই মার্চের বজ্রকণ্ঠ। এদিন পাকিস্তানি শোষণ-বঞ্চনার বিরু.....

11/03/2023

এটুআইয়ের কাছে প্রশ্ন নিরীহ উদ্যোক্তাদের ভবিষ্যৎ এভাবে নষ্ট করার কারন কি? তাদের অপরাধ কি? বিস্তারিত কমেন্টে.........

07/03/2023

A2i ধংশ করে দিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল সন্তানদের ভবিষ্যৎ। কি অপরাধ ছিল এই ছেলেমেয়েদের?
একটা কথা মনযোগ সহকারে শুনবেন প্লিজ, আমরা মুসলমান মহান আল্লাহ তা'আলার হুকুম অনুযায়ী আমাদেরকে পৃথিবীতে কোরআন ও হাদিসের আলোকে চলতে হবে তাহলেই আমরা পরকালে সুখে থাকতে পারবো তাই নয় কি? (দুঃখিত বিস্তারিত লিখলামনা) কিন্তু আমরা কোরআন ও হাদিসের আলোকে চলতে পারছিনা যার কারন ইবলিশ শয়তান আমাদেরকে বিভিন্ন ভাবে পথভ্রস্ট করতেছে। মনোযোগ দিয়ে চিন্তা করেন সারা বিশ্বে৷ যত মুসলমান আছে আমাদের একমাত্র ধর্ম হচ্ছে ইসলাম কিন্তু এই শয়তান প্রতিনিয়ত আমাদেরকে ভুলপথে নেওয়ার চেষ্টা করেই যাচ্ছে এর মধ্যে খুব অল্পসংখক মুসলমান শয়তানের কাছে হার মানতে রাজি না হয়ে তারা শয়তানের সকল বাধা পেরিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে আখিরাতে শান্তি লাভের জন্য। কিন্তু এই শয়তান তার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন আজ বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে শয়তাদের ফাদে পাঁ দিয়ে ভুল পথে চলে যাচ্ছে। এই শয়তানের এতই ক্ষমতা দেখেন কতগুলো ভন্ডপীর, খাজা বাবা, কেল্লাবাবা, আরো অনেক আছে হাজার হাজার মানুষ তাদেরকে অনুসরন করতেছে। তাদেরও একদিন বিচার হবে তারা একদিন আল্লার কাছে অনেক কান্নাকাটি করবে নিজেদের ভুল সিকার করবে এবং পৃথিবীতে পুনরায় আসার জন্য অনেক কান্নাকাটি করবে। কিন্তু তখনতো আল্লার তা'আলা তাকে তো আর সেই সুযোগ দিবেনা।
এখন মুল কথায় আসি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ ছিল জনগনের দোরগড়ায় সেবা নিস্চিত করা। তাই প্রকল্প নিল, প্রকল্পের নাম দিলেন এটুআই(a2i) তারপরেই ওই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করার জন্য তারা টিম গঠন করল তারপরে প্রত্যেকটি ইউনিয়ন পরিষদে তথ্য ও সেবা কেন্দ্র বর্তমানে তা (ডিজিটাল সেন্টার) স্থাপন করল প্রকল্পটি আস্তে আস্তে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে লাগল। আর তখনি ঐযে শয়তান যে আল্লার দুশমন এখানে প্রধানমন্ত্রীর দুশমন এই রকম বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা এটুআইয়ের প্রকল্পে দায়িত্বে আসলো বেশকিছুদিন ধরে ভালই চলল, তারপরেও সকল প্রতিকুলতা দুর করে সারা বাংলাদেশের ৪৫৭১টি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তাগন সরকারের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে প্রায় ১২ বছর সময় লেগেছে। এই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অন্নতম কারিগড় ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তাগন অনেকেই বিতাড়িত হয়েছে জনপ্রতিনিধি দ্বারা অপমানিত হয়েছে। তারা নিজেদের কথা না ভেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সপ্ন বাস্তবায়ন করার জন্য জীবন যুদ্ধে নেমে পরেছেন। তাদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা না করে অন্ধের মত এটুআইয়ের পাতানো ফাঁদে পাঁ দিয়ে অনেক উদ্যোক্তার জীবন বর্তমানে ধংশের পথে। এটুআইয়ের বিভিন্ন চক্রান্ত তারা বুঝতে পারেনাই এখন এই বেড়াজাল থেকে তারা কোন ভাবেই বের হতে পারতেছেননা। তারা কি করেছে জানেন আমাদের শতকরা ১০% উদ্যোক্তাদেরকে রংগিন সপ্ন দেখিয়ে তাদের অধিনে রেখেছেন তাদের এমন ভাবে ব্রেন ওয়াশ করেছে যে তারা এটুআইয়ের অন্ধভক্ত হয়ে গেছেন। তাদের চক্রান্ত অনেকেই বুঝতে পারতেছেনা। তারা আমাদের এই সুন্দর জীবনকে কিভাবে ধংশ করতে পারে একটু মনযোগ সহকারে পড়বেন। তারা জানে যে একসময় আমরা এই ঠিক বুঝতে পারবো তখন উদ্যোক্তারা আন্দোলনে যেতে পারে। তাদের এই পরিকল্পনাটাও মিলে গেছে।কাজেই তারা বিগত দিনে তাদের পরিকল্পনা মত গোপনে মনোনিত কিছু উদ্যোক্তাদের মোটা অংকের টাকা দিয়ে আমাদের সামনে নিয়ে আসে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য। মিলে যাচ্ছে সবকিছু বিগত দিনে ২০১৬ হতে ২০১৯ সাল পর্যন্ত আমাদের দাবি বাস্তবায়নের জন্য বেশ কয়েকজন উদ্যোক্তা সারাবাংলাদেশে নেতৃত্ব দিয়ে আমাদের সাথে প্রতারনা করেছেন আমাদের উদ্যোক্তাদেরকে নিয়ে সঠিকপথে আন্দোলন না করে ভুল পথে নিয়ে গিয়ে আন্দোলন করে আমাদের অনেক কষ্টের আয় করা লক্ষ লক্ষ টাকা তারা বিভিন্ন ভাবে আত্বশাত করেছেন এতে করে অনেক উদ্যোক্তা তাদের মনোবল হারিয়ে ফেলেছেন। বর্তমানে অনেক উদ্যোক্তা এখন ভাল কোন পরামর্শ গুলোও বিশ্বাস করতেছেনা ২০২১ সালের পর হতে আমরা বিভিন্নভাবে আমাদের ডিজিটাল সেন্টার থেকে নির্যাতিত ও বিতাড়িত হচ্ছি। জনপ্রতিনিধিগনের দ্বারা অনেকেই অপমানিত ও মারধরও খাইছি এটুআইকে আমাদের সমস্যার কথা আমরা অনেকবার বলেছি কিন্তু তারা আমাদের জন্য কোন কিছুই করেনাই। এরপর আমরা আবারো নিজেদের অস্তিত্ব টিকে রাখার জন্য আন্দোলনের ডাক দিয়েছি এবং সফলতার দারপ্রান্তে এসেগেছি। এখন শুধু আমরা সকল উদ্যোক্তাগন মিলে একটা গনন্দোলন করতে পারলেই সফলতা নিশ্চিত। তারা ভেবেছিল এভাবে কয়েকমাস আমাদের উপর জুলুম, অত্যাচার করতে করতে মনের রাগে একদিন হুট করে ডিজিটাল সেন্টার থেকে নিজেই সেচ্ছায় চলে যাবে। কিন্তু আমরাও হার মানতে রাজি নই আমরা তাদের পরিকল্পনা বুঝতে পেরেছি। বর্তমানে তাদের সাথে লড়াই করতে হলে আমাদেরকে একযোগে কাজ করতে হবে কাজেই আমরা সবাই যেন একসাথে লড়াই করতে পারি সেই জন্য একটি সংগঠন দার করি। যেখানে প্রত্যেকটি উপজেলা,জেলা,বিভাগ ও কেন্দ্রীয় কমিটি তৈরি করা হয়েছে। আমাদের আন্দোলনকে জোড়দার করার জন্য। এখনও থেমে থাকেনি এটুআই। আমাদের এই আন্দোলন যেন কোন মতে সফল না হতে পারে সেই জন্য তাদের মনোনিত উদ্যোক্তাদেরকে দিয়ে বিগত দিনের আন্দোলনের ইস্যু নিয়ে আমাদের অনেক উদ্যোক্তাদেরকে বিভিন্নভাবে বিভ্রান্ত করে তাদের মনে হতাশার জন্ম দিচ্ছেন। এমনকি তারা একান্ত গোপনীয় ভাবে আমাদের কিছু কিছু জেলা উপজেলার কমিটিগুলোতে তাদের মনোনিত উদ্যোক্তাগন তাদের পরিকল্পনামত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন। কিন্তু আমরা কেউ তাদেরকে চিনতে পারতেছিনা। তারা ৭১ এর ঘাতকদের মত আমাদের দলে রয়েছে। ভয় হচ্ছে তাদেরকে চিনতে না পারার কারনে আবার যদি বিগত দিনেরমত হয় তাহলে সর্বনাশ আমরা উদ্যোক্তাগন কোনদিন এইবারের মত আর আন্দোলন জরালোভাবে করতে পারবোনা। কাজেই তাদের উদ্যেশে বলতে চাই ভাইরে এবারের আন্দোলন আমাদের শেষ আন্দোলন আগে যা করছেন করছেন। এইবার অন্তত আমাদের সংগে থাকেন। এটুআইয়ের চক্রান্ত যদি আমরা বুঝতে পারি তাহলে আপনারা কেন বুঝতেছেননা। আমার এই লেখা চোখগুলো পড়ার পর একটু চোখদুটো বন্ধ করে ভাবুন তাহলেই সব বুঝতে পারবেন।

আমার নতুন YouTube channel টি আপনারা দয়া করে সাবস্ক্রাইব করে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে সহযোগিতা করুন
03/03/2023

আমার নতুন YouTube channel টি আপনারা দয়া করে সাবস্ক্রাইব করে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে সহযোগিতা করুন

01/03/2023

ডিজিটাল পোলাপান, এভাবে মোবাইলে আসক্ত হচ্ছে, এর প্রতিকার কি?

হে আল্লাহ সহযোদ্ধা ভাইয়ের পরিবারে শোক সামলানোর তৌফিক দাও
20/02/2023

হে আল্লাহ সহযোদ্ধা ভাইয়ের পরিবারে শোক সামলানোর তৌফিক দাও

20/02/2023

এখন ১২ বছর পরে আমরা কতটুকু মুল্যায়ন পাচ্ছি

এভাবেই আস্তে আস্তে ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তারা ঝরে যাবে দেখার কেউনাই, হায়রে এটুআই যে ভাই আজকে দুনিয়া থেকে বিদায় নিল সে...
20/02/2023

এভাবেই আস্তে আস্তে ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তারা ঝরে যাবে দেখার কেউনাই, হায়রে এটুআই যে ভাই আজকে দুনিয়া থেকে বিদায় নিল সে তার পরিবারের স্ত্রী সন্তানদের কি দিয়ে গেল? তার পরিবারের সদস্যরা কিভাবে চলবে এখন? আপনারাতো আপনাদের জন্য ঠিকি চিন্তা করেন আর আমরা কেন সেখান থেকে বঞ্চিত? গত ১২ বছরে অনেক উদ্যোক্তা ভাই বোনেরা দুনিয়া ছেড়ে চলেগেছে তাদের একটি পরিবারেও ১০ টাকা দিয়ে সহযোগিতা করেননাই এটুআইয়ের কর্মকর্তারা। এই জন্যই কি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজে এগিয়ে এসেছিলাম আমরা?

18/02/2023

বর্তমান সরকারের ব্রেইন চাইল্ডখেত উদ্যোক্তারা কি আওয়ামীলীগ দলের কেউ নয়?
১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের জন্য ডাক দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এতে বাংলার দামাল ছেলেরা নিজের জীবন বাজি রেখে ঝাপিয়ে পরেছিলেন রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই এই স্লোগান বুকে নিয়ে৷ অনেক ভাষা সৈনিক শহীদ হয়েছেন এবং ২১ শে ফ্রেব্রুয়ারী ১৯৫২ সালে আমরা স্বাধীন ভাষা পেয়েছি। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য ডাক দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের জনগন স্বাধীনতা লাভের জন্য তাদের জীবনের মায়া ত্যাগ করে ঝাপিয়ে পরেছিলেন এবং অবশেসে ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ৩০ লক্ষ শহীদের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেন। ঠিক তেমনি ২০০৮ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য ডাক দিয়েছিলেন। তখন অনেকেই সমালোচনা করেছিল এবং বলেছিল এটা কখনও সম্ভব নয়। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জানতেন যে বাংলাদেশের জনগনের কাছে অসম্ভব বলে কিছু নাই কারন ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ও ১৯৭১ সালেন স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয় অর্জন এই বাংলাদেশের জনগনের দ্বারাই সম্ভব হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার সুযোগ্য পুত্র জনাব সজীব ওযাজেদ জয় ভাইয়ের পরামর্শে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে দোরগোড়ায় সেবা পৌছে দেওয়ার জন্য কয়েকটি প্রকল্প হাতে নিলেন। তারমধ্যে এটুআই প্রকল্পের অধিনে সারা বাংলাদেশে ৪৫৭১ টি ইউনিয়ন পরিষদে তথ্য ও সেবা কেন্দ্র স্থাপন করেন। ঐ সেবা কেন্দ্রগুলোতে একজন পুরুষ ও একজন নারী তাদের কোন বেতন ভাতা দেওয়া হবেনা তাদের দৈনিক আয়ের মাধ্যমে এটি পরিচালনা করবেন। এটি ছিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। কিন্তু নির্দিষ্ট কোন বেতন ভাতা না থাকার কারনে এই তথ্য ও সেবাকেন্দ্র গুলো পরিচালনা করার জন্য তখন কোন নেতাকর্মী বা চেয়ারম্যানদের নিজস্ব লোক সারা বাংলাদেশে লক্ষ লক্ষ তরুন তরুনী কেউ আসেনাই এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করার জন্য। আমরা এই তরুনরাই এগিয়ে এসেছিলাম। কারন আমরা ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন এবং ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ দেখিনাই তবে আমরা ইতিহাস পড়েছি যানতে পেরেছি একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে যেভাবে আমাদের বীর মুক্তি যোদ্ধারা বঙ্গবন্ধুর ডাকে নিজের জীবন বাজি রেখে অস্ত্র হাতে নিয়ে যুদ্ধ করে পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করেছিল। ঠিক তেমনি আমরা এই তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের প্রায় ১১,০০০ (এগার হাজার) উদ্যোক্তারা আমাদের মেধা, যোগ্যতা ও শ্রম কে কাজে লাগিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ডাকে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য ঝাপিয়ে পরেছিলাম যার একমাত্র কারন ছিল আগামী প্রজন্মের কাছে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে ইতিহাসের পাতায় নিজেরা স্বরনীয় হয়ে থাকতে পারি। এ ধারাবাহিকতায় গত ১১ই নভেম্বর ২০১০ ইং তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সারাদেশে একযোগে ৪৫৭১টি ইউনিয়ন পরিষদে তথ্য ও সেবা কেন্দ্রগুলো উদ্ভোদন করে ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করেন। শুরু হয়ে গেল আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যুদ্ধ।গ্রামে তখন মোবাইলের নেটওয়ার্ক ঠিকমত পাচ্ছিলনা। গ্রামের মানুষ জানতোইনা ইন্টারনেট কি এবং এই সেবাকেন্দ্রগুলোতে কি কি সেবা দেওয়া হয় আরো অনেককিছু। আমরা প্রথম ২ হতে ৩ বছর সারাদিন সারাদিন বসে থেকে দিন চলে গেছে। আমাদের কোনদিন ৫০ টাকা,কোনদিন ১০০ টাকা আবার কোন দিন খালিহাতেও বাড়ি আসতে হয়েছে। আমরা প্রথম ২ হতে ৩ বছর তথ্য ও সেবা কেন্দ্র হতে গ্রামের মানুষকে সরকারী ও বেসরকারী সেবা পাওয়ার বিষয়ে বিভিন্নভাবে প্রচার করতে থাকি পাশাপাশি বিভিন্ন ভাবে পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করতে থাকি। এর মধ্যে অনেক উদ্যোক্তাকে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগন সামান্য বিষয়ে গালিগালাজ ও বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদর্শন করেছেন কিন্তু আমরা উদ্যোক্তাগন ধৈর্য্য,মেধা ও যোগ্যতা দিযে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এগিয়ে যেতে থাকি। গত ২০১৪ ইং সালের ১১ই নভেম্বর উদ্যোক্তা সম্মেলনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদেরকে উনার ডিজিটাল সন্তান হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন সেখানে একই মঞ্চে উনার ছেলে জনাব সজীব ওয়াজেদ জয় ভাই উপস্থিৎ ছিলেন এবং ঐদিন থেকে তথ্য ও সেবা কেন্দ্র নামের পরিবর্তে ডিজিটাল সেন্টার নাম দেওয়া হয়। আমরা সেদিন থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল সন্তান হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করে আসছি। বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে আমাদের ১২ বছর সময় লেগেছে। কিন্তু এই ১২ বছরে আমাদের বেশকয়েকজন উদ্যোক্তা ভাইবোন মৃত্যুবরন করেছেন তাদের পরিবার কেমন আছে জানিনা। আবার অনেক উদ্যোক্তাকে চেয়ারম্যানগন বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করে বেরকরে দিয়েছেন। আমরা উদ্যোক্তাগন এর কোন প্রতিকার পাচ্ছিনা যদিও কোন কোন যায়গায় প্রশাষনিক ভাবে চেয়ারম্যানদের চাপ দেওয়া হয় তখন দলীয় নেতাকর্মিদের সহায়তায় প্রশাষনের কাছে ছাড় পেয়ে যান চেয়ারম্যানগন বিপরিতে উদ্যোক্তাদেরই নামে মিথ্যা অভিযোগ সাজিয়ে তাদেরকে ডিজিটাল সেন্টার থেকে বের করে দিয়ে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে তাদের নিজস্ব লোককে বসিয়ে দিচ্ছেন। আমি সেইসমস্ত চেয়ারম্যান ও নেতাকর্মীদের উদ্যেশ্য করে বলতে চাই একটু চোখদুটো বন্ধ করে ভাবুন আজ থেকে ১২ বছর আগে বাংলাদেশ কেমন ছিল? আজ আপনি বিছানায় শুয়ে শুয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল ভোগ করতেছেন যেমন ইন্টারনেট কানেকশন বর্তমানে আমরা 5G ইন্টারনেট ব্যাবহার করতেছি বাংলাদেশের এমন কোন যায়গা নাই সেখানে 5G নেটওয়ার্ক পৌছায়নাই। বাংলাদেশে প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌছেগেছে। আগের মত এখন ঘন্টারপর ঘন্টা লোড শেডিং হয়না। ১২ বছর ধরে আমরা কত কষ্টকরে জনগনকে সেবা দিয়ে আসছি সেটা আপনারা হয়তো ভুলে গেছেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সহ অন্যান্ন স্টাফবৃন্দ ১০ টা হতে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত অফিস করে কোনকোন দিন চেয়ারম্যান পরিষদে আসেইনা আর আমরা উদ্যোক্তারা ১০টার সময় পরিষদে আসলে বাড়ি কখন যাই তার নির্দিষ্ট কোন সময় নাই এটা শুধু একদিন দুইদিন নয় প্রতিদিন। আমরা উদ্যোক্তাগন ১২টি বছর কোন আত্বীয়সজনের বাজায় বা কোন ব্যাক্তিগত কাজে অফিস চলাকালীন (রবি-বৃহস্প)কোনদিন শান্তিপূর্নভাবে রাত থাকতে পারিনাই। এমনকি অফিস চলাকালীন দুপরে ভাত খাওয়ার পরে ১০মিনিট আমার করতে পারিনাই। আপনারা শীতকালীন সময়ে ঘরের ভিতর লেপ কম্বল গায়ে জরিয়ে ঘুয়িয়ে থাকেন আর আমরা উদ্যোক্তারা ঘরের ভিতর ইন্টারনেট কম পাওয়ার কারনে ল্যাপটপ নিয়ে ঘরের বাইরে অথবা যেখানে নেটওয়ার্ক পায় সেখানে বসে এই শিতে কাজ করেছি ১২ বছরের প্রত্যকবার শীতকালীন মৌসুমে। আমরা যে বয়সে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য ঝাপিয়ে পরেছিলাম আমাদের প্রত্যেকের বয়স ২০ বছরের উপরে। বর্তমানে আমাদের অনেকের সরকারী চাকুরীর বয়স শেষ হয়েগেছে এখন এই সময়ে আমাদের উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল সেন্টার হতে বের করে দিচ্ছে চেয়ারম্যানগন সারা বাংলাদেশে প্রায় ২০০০ হাজারের বেশি উদ্যোক্তাকে বিভিন্ন ভাবে গভীর ষড়যন্ত্র করে বের করে দিয়েছে। তাদের দেখার কেউনাই। এই বাংলাদেশে স্বাধীনতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হয়েছে। আমরাও চাই এই ডিজিটাল বাংলাদেশ বিরোধী জনপ্রতিনিধীসহ সংশৃষ্ট নেতাদের বিচার যেন আমাদের মমতাময়ী মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই ডিজিটাল বাংলাদেশের মাটিতেই করবেন এটা আমরা বিশ্বাস করি। কারন আমাদের সাথে এইরকম আচরন কেন করবে আমরাওতো এই সরকারের একটি অংশ।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ৬লক্ষ রহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে সারা বিশ্বে মানবিকতার পরিচয় দিয়েছেন। তাহলে আমাদের সাথে এই রকম আচরন করবে কেন? তারা কি পারবে আমাদের যৌবনের ১২টি বছর ফিরিয়ে দিতে।

14/02/2023

উদ্যোক্তাদের টিকিয়ে রাখতে হলে অতিদ্রুত এই দাবীগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের মমতাময়ী মা জননেত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করছি

শরিষার ফুল দেখতেছি কয়দিন থেকে
29/01/2023

শরিষার ফুল দেখতেছি কয়দিন থেকে

Address

কাকদুয়ার, হাটমাধবপুর, বোচাগঞ্জ
Dinajpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Union Digital Center - UDC Bochaganj posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Union Digital Center - UDC Bochaganj:

Videos

Share



You may also like