Voice of Abir

Voice of Abir আমি এক আকাশ মেঘে দুপশলা বৃষ্টি ফোটা,অন্ধকার রাতের লুকানো জোনাক পোকা
বাহরে কুলযুম থেকে,মঞ্জিল রাইয়্যান
(25)

25/06/2024

পেটে পাথর বেঁধে গাজ্জাহবাসীর খুৎবা, উম্মাহর প্রতি বার্তা।

জানি এসব পোস্ট কেউ পড়বেনা, রিয়েকশন দিবেনা, মন্তব্য জানাবেনা, শেয়ার করবেনা! কারণ এই প্রজন্মের মধ্যে কোনো প্রডাক্টিভিটি নি...
25/06/2024

জানি এসব পোস্ট কেউ পড়বেনা, রিয়েকশন দিবেনা, মন্তব্য জানাবেনা, শেয়ার করবেনা! কারণ এই প্রজন্মের মধ্যে কোনো প্রডাক্টিভিটি নিয়ে চিন্তা নেই, দেশ ও জাতি নিয়ে চিন্তা নেই!

তাও লিখি পাগলের মত! কেনো জানেন?
প্রচণ্ড রকম ভালোবাসি দেশ ও জাতিকে। আপনি কল্পনা করতে পারেন দেশের এসব দেখতে দেখতে আমি ঠিক মত ঘুমোতে পারিনা! আর আপনারা তো গার্লফ্রেন্ডের চলে যাওয়াতে নির্ঘূম রাত পার করেন,আত্মহত্যা করতে চান। আর এসব দেখতে দেখতে পুরুষ হয়েও হাউমাউ করে কান্না করি ক্লান্ত হয়ে আমার আত্মহত্যা পর্যন্ত করতে ইচ্ছে করে। আস্ত একটা পাগল ছাড়া কিছুই না আমি কারণ আমার চিন্তার সাথে মিলে এমন কাউকে পেলাম না দেশ ও জাতির জন্য শত ভাগ নিঃস্বার্থ! তারপরও পৃথিবীর সব থেকে ব্যর্থ মানুষ মনে করি নিজেকে। কিছুই দিতে পারিনি দেশ ও জাতিকে!🥲🥹
,
আমাদের দুলাভাইয়ের প্রস্রাবে বন্যা নামে সিলেট ডুবে যায়। মিডিয়া নিরব! ফেসবুকে ২/১ টা পোস্ট হয় নামমাত্র। দেশের কোনো সেলিব্রেটি(সুবিধাবাদী) তা নিয়ে লেখেনা, বলেনা। ২/১ জন দু'মুঠো চাল নিয়ে যায় ভিডিও করার জন্য।
দেশের ৩য়-৪র্থ শ্রেণির অধিকাংশ নিয়োগে ৭০+% কোটা সোস্যোল ইনফ্লুয়েন্সার, সমান অধিকারের স্বাধীনতার বুলির নর-নারী, বুদ্ধিজীবীরা(প্রতিবন্ধীরা) নিরব!
,
একের পর এক লাশ পড়ে সীমান্তে আর বিজিবি কমান্ডাররা ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে মিষ্টি নিয়ে যায় দাদাদের মাটিতে! কৌতুক প্রিয় জাতিও মেনে নিয়েছে ভাগ্যের লিখন বলে!
দেশের লোকের কর্মসংস্থান নেই, অথচ দেশের প্রায় সব ব্রান্ড কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তা লেভেলের ৬০% পদ দাদাদের টেনে এনে দেয়। ("বে" কোম্পানির মত যেগুলো খোঁজ নিন)
এসব নিয়ে ১ টা পোস্টও নেই কারও, নেই মিডিয়ার ভূমিকা!
,
পঞ্চগড়ের মাটিতে দাড়িয়ে তাহাজ্জুদ আপায় বিজ্ঞানির ভূমিকায় বলে সেখানে কোনো তেলের খনি নেই, কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে অপারে দাদারা তেল উত্তোলন করে!
জাতির কর্ণধার তরুণ আমরা পড়ে আছি ১ বেলা ভাতের ব্যবস্থা নিশ্চিতের জন্য মেস,হোস্টেলের করিডোরে!

রেল ট্রানজিট নিয়ে নিউজফিডে পোস্ট দেখেছিলাম ২০+, আবার আরও গুরুতর কেউ কথা বলেনি সামরিক বিষয়ের চুক্তি নিয়ে দেশের প্রতিরক্ষার জন্য কতটা হুমকিস্বরূপ!
আর সকাল থেকে এখন পর্যন্ত ক্রিকেট নিয়ে পোস্ট দেখলাম ১০০০+!

কোটি টাকা পাচার করে দেশ পঙ্গু করা আমলা আর রাজনীতিবীদের দূর্নীতি নিয়ে কেউ কথা বলেবেনা। ২/১ জন বলবে কয়েকদিন এরপর মিডিয়ার ঘুম ভাঙবে ভিউ ব্যবসার আশায়। অতঃপর ভিকটিমকে প্লেনে করে বিদেশ পাঠিয়ে দুদক নামবে মাঠে।
,
এই যে শুধু কি ক্রিকেট বোর্ডে সমস্যা? নাকি দেশের প্রতিটা সেক্টরে বিশৃংঙ্খলায় ভরা বলেন তো আপনি?

তাও গোটা একটা প্রজন্ম নিরবে সয়ে যাবে। কারণ এরা পলিটিকস বোঝেনা, বুঝতে চায়ও না। তাই তো পাছায় আস্ত আছিলা বাঁশ এই জাতির। এই প্রজন্মের বাবারা দূর্ভিক্ষের কবলে পড়ে বেড়ে ওঠে সন্তানদের একটা চরম ভুল শিক্ষা দিয়েছে যে, "যেভাবে হোক দুনিয়ায় শুধু দু-বেলা খাবারের তালাশ করো ব্যাটা"। তখন এদের কাছে দাসত্বই হয়ে উঠেছে পৃথিবী জয়ের আনন্দ! কতটা নিচু, হীনমণ্যতার পরিচয়!
পিতা-মাতার একটা বাক্য পুরো ১ টা জাতির ধ্বংস ডেকে এনেছে।

স্বাধীনতার চাইতে দাসত্ব যখন প্রিয়। দাসদের বড় সমস্যা হলো সে যে, দাস এই জিনিসটাই বুঝানো যায় না।
তার মাথা ভর্তি দাসত্ব ও পেটে সাদা ভাত খাওয়ার প্রচন্ড ক্ষুধা।

দাসত্বকে যখন কেউ স্বাধীনতা ভাবে তখন তাকে মুক্ত করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। বর্তমান এদেশের সামগ্রিক চিত্র।

এভাবে আকাশ থেকে ওহির দ্বারা আমাদের ভাগ্য বদলাবে মনে করেন?

লেখাঃ একরামুল হক আবির

21/05/2024

চক্ষুশীতলকারী সন্তান যেমন হয়...🥲🥹

তুবার বয়স সাড়ে চার বছর৷ তুবার বাবা আজ ইশার জামায়াতে যেতে পারেনি৷ তাই ঘুমের ভান করে দেখছে তুবা কি বলে৷

[অবশ্যই 'বা-রাক আল্লা-হু লাকা' পড়বেন।]

"প্রজন্মের 'বাবা' ধ্বাংসের মাষ্টারপ্লান"যুবকদের মধ্যে কিছু বিষয় ছড়িয়ে দিয়েছে ব্যধীর মত। যেমনঃ-১। বিয়েকে ফ্যান্টাসী বলা ব...
14/05/2024

"প্রজন্মের 'বাবা' ধ্বাংসের মাষ্টারপ্লান"

যুবকদের মধ্যে কিছু বিষয় ছড়িয়ে দিয়েছে ব্যধীর মত। যেমনঃ-
১। বিয়েকে ফ্যান্টাসী বলা বা কঠিন করা
২। অশ্লীলতা ছড়ানো
২। বিনোদনে মত্ত রাখা
৩। চাকরির নেশা (গোলামী) মস্তিষ্কে পুস!

আমাদের তথাকথিত শায়েখরা পর্যন্ত বলছে, "আগে নিজের পায়ে দাঁড়াও, তারপর বিয়ে করো। বিয়ে নিয়ে ফ্যান্টাসী করোনা।" চলমান পরিস্থিতির পুঁজিবাদের বাস্তবতা তুলে এসব নিয়ে বই পর্যন্ত লিখেছেন।
অথচ যারা সহায় সম্বলহীন,দাস-দাসী তাদের বিয়ের বিষয়ে ইসলাম তাগিদ দেয়। ঈমান রক্ষার জন্য একটা লোহার আংটির বিনিময়ে হলেও বিয়ের কথা বলেছেন যেখানে। সেখানে এই উম্মোক্ত যৌনতার নগরীতে শায়েখরা ভরা যৌবনের যুবকদের ধৈর্যের কথা বলেন, নিজের পায়ে দাড়ানোর পর বিয়ের কথা বলেন। কতবড় আল্লাহর ওলি এরা!!!!!!

আল্লাহ তাআলা নিজে বলছেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাস ও দাসীদের মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ণ, তাদেরও। তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদের সচ্ছল করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ৩২)

,
বিয়েকে কঠিন করার ফলাফল এই প্রজন্মের শতকরা প্রায় অর্ধেক যুবক রাত জেগে মেয়েদের ইনবক্সে অশ্লিল চ্যাটিং অথবা কলে কথা বলে পার করে। একটা মেয়েকে পটানোর জন্য যুবকরা যে পরিমান আইডিয়া,সময় ইনভেস্ট করে তা দিয়ে পৃথিবী জয় করা যাবে।
মেয়ে যদি কোনো রকম সুন্দরী হয়,তবে ছ্যাচড়ার মত একের পর এক মেসেজ দিতে থাকে। রিপ্লে না আসলেও দিনের পর দিন ছ্যাচড়ার মত পড়ে থাকে। দশটা সারামের মধ্যে একটা সালামের উত্তর দিলে ভাবে পটে গেছে! তখন খুঁজে খুঁজে সুনীলের কবিতা, ইমদাদুল হক মিলনের ফ্যান্টাসীময় উক্তি দিয়ে, অথবা গুগলে সার্চ করে সুন্দর সুন্দর কথা কপি করে কথা বলে।
পড়ালেখাকে ফোর সাবজেক্ট করে এসব নোংরামীকেই আবশ্যিক মনে করে।
আমার এক বন্ধু বলতো যদি এসএসসিতে এ+ পাই বন্ধু তাহলে জীবনে আর মেয়ের অভাব হবেনা। যাকে চাই তাঁর সাথেই ** করতে পারব!
অবশ্য আমরা সকলে এ+ পেয়েছিলাম। কিন্তু তারপরও জীবন নারীশূন্য মরিচীকার মত মনে হতে শুরু হলো। এরপর অনেকের প্রধান তার্গেট হলো ভাল ফলাফলে কাজে আসছেনা। অথবা কেউ কেউ উদ্দেশ্য হিসেবে নিলো ভার্সিটিতে গিয়ে প্রেম করবোই।
মানে ভার্সিটি চান্সের মূল উদ্দেশ্য একটা সুন্দরীর সাথে প্রেম করা। ভার্সিটি চান্সের পর কাছের হিসেবে প্রথমে নিজের ব্যাচমেটদের সাথে ট্রাইয়ের পর ট্রাই। এদিকে সিজির বারো অবস্থা! সেদিকে নজর নাই মূল ফোকাস একটা প্রেম।
অবশেষে রিলেশনে জড়ায়। ঘনঘন পার্কে যায়, ক্যামপাসে সন্ধ্যায় ঝোপে বসে শরীর চর্চা করে, রাতে ফোনকলে অশ্লীল কথা। এরপর আবাসিক হোটেলে রাত্রী যাপন। এসব নিয়েই তাঁর রাতদিন কাটে। সেমিষ্টার ফাইনালে একের পর এক সাবজেক্ট ইম্প্রুভমেন্ট দিয়েও মেয়েলী স্বভাব যায়না। কোনো কারণে ব্রেকাপ হলে আবার ২য় মিশন শুরু। অথবা ক্যামপাসে নতুন জুনিয়র আসলেই সেদিকে নজর। মূল মিশন নারী সঙ্গ। এবং সেক্সুয়াল বিষয়ের দিকেই আগানো।
এছাড়াও বন্ধুদের আড্ডায় কোন মেয়ের ফিগার কেমন, কে কার সাথে রুমডেট করে মজা করেছে আলোচনার মূল টপিক হয় এসব।
যুবকদের এই পথে নিয়ে আসার জন্য দীর্ঘ পরিকল্পনা করে নারীদের উম্মোক্ত করা হয়েছে সহশিক্ষা,স্বাধীনতার নামে।
আবার কিছু যুবক টাকা দিয়ে পতিতালয়ে গিয়ে জৈবিক চাহিদা পূরণ করে। এমন অসংখ্য জনকে জানি যারা নিজে থেকে এসব গল্প বন্ধুদের আড্ডায় তুলে বীর পুরুষ ভাবে!
আর বাংলাদেশে বাথরুমে বসে অশ্লিল ভিডিও দেখে যৌবন শক্তি হারানো যুবকের সংখ্যা তো ৯০%। এই উত্তরটা যুবক নিজেই নিজেকে করলেই পাবে।

কিছু উদাহরণ দেইঃ-
পরিবার দ্বীনদার, নিজেও ইসলামী সংগঠনের জেলা, ক্যামপাসের প্রধান দায়িত্বশীল ছিল। অথচ দিনের পর দিন ক্যামপাসের বান্ধবী,জুনিয়র মেয়েদের নিয়ে ফাঁকা মেসে,হোটেলে, পার্কে গিয়ে অকাম করছে। কতটা নির্লজ্জ ভাবা যায়?
অথচ এরা কোনো নারীর দায়িত্ব নিতে আগ্রহী নন! কারণ জৈবিক চাহিদা তো বিয়ে না করেও মেটানো যাচ্ছে আবার ঐ নিজের পায়ে না দাড়ালে বিয়ে করা যাবেনা!
আমরাই যে আমাদের জাতিকে ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে নিচ্ছি এটা নমুনা মাত্র।

এবিষয়ে সালাউদ্দীন আইয়ুবী (রহঃ) বলেন;
"যুদ্ধ ছাড়া কোন জাতিকে ধ্বংস করে দিতে চাও, তবে ওই জাতির তরুণদের মধ্যে অশ্লীলতা বেহায়াপনা ছড়িয়ে দাও।"

অশ্লিলতা ছড়িয়েছে প্লান করে। আর উম্মাহর গাইরতহীন, ব্যক্তিত্বহীন যুবকরা দৃষ্টি অবনত না করে অশ্লিলতাকে উপভোগ শুরু করেছে। আমার বন্ধু ফিরোজসহ একটা জরীপ করি ক্যামপাসে রিলেশন অশ্লীলতা ছাড়া যুবকের শতকরা হার কত?
তিন ক্যাটাগরীর মুসলিম যুবকদের মধ্যে এটা করা হয়। এক দ্বীন মানে ভাল ভাবে, ২য় তো মোটামুটি মানে, ৩য় তো মানেনা তেমন ভাবে। এটা করতে গিয়েও চমৎকার আরেকটা তথ্য আমরা পাই। জেনারেলে পড়া মুসলিম তরুণরা শতকরা ৯৯ জন সালাত নিয়মিত আদায় করেনা। এবং ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলো বুঝেনা। আলিয়া ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আসা ছাড়া বাকিরা ইসলামের ইতিহাস সম্পর্কে কিছুই জানেনা তেমন।
যাইহোক এই তিন ক্যাটাগরীর যুবকদের মধ্যে জরিপ করে দেখা গেলো গড়ে শতকরা ৬০% ছেলে হারাম রিলেশনে জড়িত। ৩০% চেষ্টা চালাচ্ছে তীব্র ভাবে। ৭% আগ্রহ আছে কিন্তু মুখ ফুটেনা! আর বাকি মাত্র ৩% এর কম যারা ক্যারিয়ার গঠনের জন্য ফোকাস ধরে রাখতে, ধর্মীয় নৈতিকতা,সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিজেদের মেয়েদের সাথে জড়াইনি।
,
ধূসর মরুভূমির উত্তপ্ত বালুতে হেঁটে যাওয়া
যুবকদের নিয়ে কিছু নসীহাঃ-
~ যুবকদের সবসময় স্পষ্টবাদী হওয়ার চেষ্টা করতে হবে, কেননা এর দ্বারাই প্রমাণ হবে আপনি মুসলিম। মুসলিম তরুণদের মধ্যে স্পষ্টবাদীতা নেই বলেই আজ উম্মাহর এতো অধঃপতন!
আরবি শেখার চেষ্টা করবেন, কেননা কেবলমাত্র আরবি ভাষার মাধ্যমেই কুরআনকে ভালোভাবে বোঝা সম্ভব। আর কুরআন বুঝলে আজকের শায়েখদের পুঁজিবাদী মস্তিষ্ক সম্পর্কে ধারণা সহজ হবে।

~কখনো সরকারের মুখাপেক্ষী হবেন না, কেননা রিজিকের সবচেয়ে সংকীর্ণ দরজা হল তাদের দরজা। তবে আপনাদের কে যদি সুযোগ সুবিধা দেয় সেটাকে প্রত্যাখ্যান করবেন না। আপনাদের দাওয়াতকে ও আপনাদের নিজস্ব গতিকে স্তব্ধ করে না দেওয়া পর্যন্ত এর থেকে পৃথক হবেন না।
অথচ আজ বারবার দ্বীনের নিজেস্ব গতিকে পৃথক করে দিচ্ছে তারপরও একটা সুন্দরী নারী পেতে একটা সামান্য চাকরীর আশায় সরকারের মুখাপেক্ষী হয়ে কোটি যুবক রিযিকের মালিক সরকারকে বানিয়ে বসে আছে।
ফলাফল সমাজ রাষ্ট্রের হাজারো অসংগতি। ভুক্তভোগীও নিজেরাই।
,
~সকল অবস্থায় তাওবা ও ইস্তিগফার পাঠ কর। রাতে ঘুমানোর আগে কয়েক মিনিট আত্মসমালোচনা কর। হারাম থেকে বেঁচে থাকার জন্য সন্দেহজনক বিষয় থেকে বেঁচে থাক।

অথচ যুবকরা আত্মসমালোচনার বিপরীতে ঢুনকো বিষয়ে একে অপরের গিবত করাতে ব্যস্ত থাকি!

~বিনোদনের জায়গা থেকে এই ভেবে দূরে থাকবেন যে, এর বিরুদ্ধেই আমার সংগ্রাম। সকল প্রকার প্রসন্নতা ও আরামদায়ক বিষয় থেকে দূরে থাকবেন।

পরবর্তী প্রজন্মের বাবারা এখন মত্ত থাকে ফযরের নামাজ বাদ দিয়ে ভোরের কনসার্টে। রাতের তাহাজ্জুদ ছেড়ে আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিলের ফুডবল ম্যাচ নিয়ে।
আর খোঁজে নিরাপদ ভবিষ্যৎ এর জন্য কম্ফোর্টজন। প্রয়োজনে সত্যকে মিথ্যা বানায়,মিথ্যাকে সত্য। হারামকে হালাল,হালালকে হারাম!

এতোটা গাইরতহীন যুবক মানুষকে আসলে পুরুষ কিভাবে বলা যায়?
কোন সংজ্ঞায় জানেন কি?

পর্বঃ-১......(কন্টিনিউ চলবে)

"প্রজন্মের 'মা' ধ্বাংসের মাষ্টারপ্লান"          -----পর্বঃ ৪ (শেষ পর্ব)-----চাকরীর বাজারে নারী হলো ভোগপণ্য। সত্যি এটা আম...
14/05/2024

"প্রজন্মের 'মা' ধ্বাংসের মাষ্টারপ্লান"
-----পর্বঃ ৪ (শেষ পর্ব)-----
চাকরীর বাজারে নারী হলো ভোগপণ্য। সত্যি এটা আমার কথা নয়,এই কথা পরিবেশে ঘটে যাওয়া নিত্য নতুন সত্য ঘটনা প্রমাণ করে। প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানগুলো তো সুন্দরী ছাড়া নিয়োগ দেয়না!
পুরুষের সাথে কর্মস্থলে নারীর যোগসাজেশ সোস্যাল মিডিয়ায় ভেসে এসেছে নানা অপকর্ম ও নোংরামীর ভিডিও। শতশত ঘটনা সহকর্মী দ্বারা নারী ধর্ষিত। পর্দার আড়ালে কমিটমেন্টের মাধ্যমে বিছানা ভাগাভাগি তো আমাদের দৃষ্টির বাইরে!
দুজন বিবাহিত নারী-পুরুষ। দুজনের আলাদা আলাদা স্বামী/স্ত্রী,সন্তান, পরিবার আছে। কিন্তু একসাথে কাজ করায় পরিবারের নানা বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে ধীরে ধীরে ফ্রি হয়ে যায়। আর সংসার মানে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে খুঁটিনাটি সমস্যা সংকট দেখা দেয়। এমন সময় অশান্ত মন নিয়ে কারও সাথে এসব শেয়ার করা জরুরী হয়ে পড়ে। আর দিনের বেশির ভাগ সময়টা যেহেতু অফিসের কলিগদের সাথে কাটে। তাই তারাই মনের কথা শেয়ারের জন্য আপন মানুষ হয়ে ওঠে। এদিকে এখনকার পুরুষ মাত্রই খোঁজে মানসিক শান্তি। ঘরের বউও যেহেতু কর্মস্থলে ব্যস্ততা শেষে ঘরে তেমন হাসব্যান্ডকে আদর-সোহাগ,যত্নের ইফোর্ট দিতে পারেনা। তাই সে খোঁজে প্যারাহীন কোনো নারী সঙ্গ। এরপর ঘরের কথা শেয়ারের পাশাপাশি শুরু হয় মনের কথার শেয়ার। লজ্জার দেওয়াল এক সময় ভেঙ্গে যায়। তখন তাঁরা অফিস ছুটে নিয়ে চলে যায় হোটেলে। টাকার তো সমস্যা নেই! বিশ্বাস হচ্ছেনা?
একদিন শুধু ঢাকা শহর অথবা আমার শহরের মত কোনো জেলা শহরের হোটেলগুলো রেট দেওয়া হোক। কতজোড়া এরকম কর্মস্থলের সংসারী কাপল বের হয়।
উদাহরণ দেইঃ- ১/ আমি তখন অনার্স ফাস্ট ইয়ারে পড়ি। মেসের এক বড় ভাইয়ের পূবালী ব্যাংকে জব হয়। নিজের সংসার হয়েছে। গত এক মাস আগে জয়পুরহাটে হোটেলে মহিলা কলিগের সাথে ধরা খেয়েছে। পত্রিকার নিউজেও এসেছিল ঘটনাটা। আমার ফ্রেন্ডলিস্টে উনি আছেন নিশ্চই দেখবেন ঘটনাটা।

২/ আমার খুব কাছের এক বড় ভাই এক মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির জিএম। ভাবিকে আমি দেখেছিলাম বিয়ের অনুষ্ঠানে। মাশা-আল্লাহ টাইটানিক মুভির রোজকে হার মানাবে। ১ টা মেয়ে বেবিও আছে পরীর মত।
কিন্তু রিসেন্টলি ভাবি কোনো ভাবে আমার নাম্বার কালেক্ট করে ফোন করেছিল। ভাই তার মেয়ে সহকর্মীর সাথে পরকিয়ায় এমন ভাবে জড়িয়েছে যে, প্রায় ভাই অফিস ছুটে নিয়ে ঐ নারীর সাথে হোটেলে সময় পার করে।
নিজের স্বামীর অসম্মেনের জন্য ভাবি কাউকে বলতেও পারছেনা, সহ্য করতে পারছেনা। তিনি এক রাতে ফাঁসির জন্য উড়না ফ্যানে পেচিয়েও ঘুমন্ত সন্তানের দিকে তাকিয়ে এটা করেননি। তারপর আমি বিস্তারিত পরামর্শ দিলাম যে বিয়ে করতে বলেন। কারণ হুট করে ডিভোর্স দিয়ে অভিভাবকহীন হয়ে পড়া নারী যদি জবও করে তারপরও এই সমাজে হাজারটা পুরুষ ভোগের জন্য তার দিকে হাত বাড়ায়। পুরুষের এই বেহায়াপনা নিয়ে পুরুষের লেখায় বিস্তারিত লিখব!
[ বি.দ্রঃ ভাবি আমার আত্মীয়। শৈশব থেকেই উনি আমাকে স্নেহ করেন, বড় বোন হিসেবে ভীষণ শ্রদ্ধা করি। সে হিসেবে জরুরী বিষয়ে কথা বলতে ফোন করলে অবজ্ঞা করতে পারিনা]

৩/
অনেক অফিসে জোর করে বসেরা নারীদের ভোগ করে। কিছুদিন আগে জাস্টিস ফোর ওমেন গ্রুপে এক নারী তাঁর বসের জোর করে অপকর্ম করার চেষ্টার কথা বলেন।
এসব পরিস্থিতি এমন হয় যে, হ্যাঁ না করলে চাকরি চলে যাবে। অথবা প্রমোশন অফ। আবার জোর করার ঘটনা বাইরে বললে সম্মানহানীর পরিস্থিতি!
প্রত্যেকটা সরকারি-বেসরকারি সেক্টরে এমনটা ঘটতে দেখা যায়।
কিছুদিন আগে আমরা দেখলাম প্রশাসনের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার স্ত্রী প্রশাসনেই জব করে। তাকে আরেক কলিগের সাথে হাসপাতালের ব্যক্তিগত রুমে। নিজেই ধরেছেন!

এগুলো তো জাস্ট দৃশ্যমান। আর গোপন ও নোংরা অপকর্ম তো দৃশ্যমান খুব কমই হয়। তাহলে আড়ালে আপনার কর্মজীবী কন্যা বা স্ত্রী'র কি অবস্থা তা কি খোঁজ রাখেন?

এরকম শত শত ঘটনা আশপাশে ঘটছে প্রতিনিয়ত। আপনি আমি জেনেও চোখ বন্ধ করে চলছি। নিজের সন্তানরাও জানছে তাদের মায়েদের অপকর্ম। ফলে সেই সন্তানের সুপথে থাকাটা কল্পানার বাহিরে চলে যায়!
এবার আসল কথায় আসি।

এবার আসল ঘটনায় আসিঃ-

ইজ্জত বিলিয়ে দিয়ে হলেও আমাকে নিজের পায়ে দাড়াতে হবে। এজন্য যে করেই হোক উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে হবে। চাকরি করতে হবে। আজকের নারীদের মস্তিষ্কে এই টেন্ডেন্সি তৈরির নৈপথ্যে কারা জানেন?
এটা জানতে হলে অনেক পেছনে ফিরে যেতে হবে.... মুসলিম সম্প্রদায়সহ উপমহাদেশের সকল ধর্ম নারীদের বয়ঃসন্ধিকালে বিয়ে দিতো। এটা কারও জন্য তেমন সমস্যা ছিল না। কিন্তু হার্বিলাস সারদা নামক এক ভারতীয় যার সম্পর্ক ছিল ইহুদী রথচাইল্ড ফ্যামীলির সাথে। যারা বর্তমান বিশ্বের অর্থনৈতিক চাকার বড় অংশের নিয়ন্ত্রক। এই হার্বিলাস সারদা কি করলেন জানেন?

ব্রিটিশ ভারতে সর্ব প্রথম বাল্য বিবাহ আইন বন্ধের পৃষ্ঠপোষকতা করলেন।
এবং ভারতে ব্রিটিশ সরকার ২8 শে সেপ্টেম্বর তারিখে ১৯২৯ সালে আইনটা পাস করতে বাধ্য হয়। এই আইনে উল্লেখ আছে মেয়েদের জন্য বিয়ের বয়স ১৪ বছর এবং ছেলেরা ১৮ বছর বয়সের বাতিল করে মেয়েদের জন্য ১৮ এবং ছেলেদের জন্য ২১ বছর বয়স করা হয়েছে। এটি শরদ আইন হিসাবে খুব পরিচিত। উত্থাপনের ছয় মাস পরে এটি ১ এপ্রিল ১৯৩০ সালে কার্যকর হয় এবং এটি শুধু হিন্দুদের নয়, সমগ্র ব্রিটিশ ভারতের জন্য প্রযোজ্য।এটি ভারতের সামাজিক সংস্কার আন্দোলনের একটি ফল ছিল।ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে শক্তিশালী বিরোধী আসা সত্ত্বেও আইনটি ভারতীয় ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক সর্বাধিক ভারতীয়দের দ্বারা গৃহীত হয়। ব্রিটিশ সরকার তাদের অনুগত হিন্দু ও মুসলিম সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীগুলির কাছে হেরে যাওয়ার ভয়ের কারণে এটি বাস্তবায়ন করেছিল।
,
ভাবছেন বাল্যবিবাহ বন্ধের পেছেনে কারা?

অথচ খোদ ক্যাথলিকদের মধ্যে এখনো কম বয়সী বিয়ে চালু আছে।

বাংলাদেশে এটা প্রমোট করেছে বেসরকারি কিছু পশ্চিমা ইহুদি এজেন্ডার দালাল কিছু সংস্থা। তাঁর মধ্যে ব্রাক,বন্ধু ফাউন্ডেশন উল্লেখযোগ্য। যারা প্রথমে বাল্যবিবাহ বন্ধের কার্যক্রম হাতে নেয়। এর মূল ভূমিকায় ছিল ইউনিসেফ। যা জাতিসংঘ দ্বারা পরিচালিত। আর জাতিসংঘকে পরিচালনা করে প্রটেস্টান্ট খ্রিস্টান ও মূর্তিপূজকরা। মূলত খ্রিস্টানরা ছিল ক্যাথলিক যারা এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করতো। পরবর্তীতে দুটি ভাগ হয় অর্থোডক্স ও প্রোটেস্টান্ট। এখনে প্রোটেস্টান্টরা ধর্ম নিরপেক্ষতাই বিশ্বাসী।
লাস্ট যারা ইউনিসেফ এর মহাসচিব ও উপমহাসচিব, প্রেসিডেন্ট হয়েছেন প্রত্যেকেই হয় প্রোটেস্টান্ট অথবা মূর্তিপূজক খোঁজ নিন। এরা এমন হওয়ার পরও জাতিসংঘের ৬ টি দাপ্তরিক ভাষার মধ্যে প্রথম ভাষা "আরবি"। আমি চমকে গেলাম এটাও সম্ভব?
জি কারণ প্রাচীন ইহুদীদের ভাষা আরবিই ছিল মূল। এখনো বেশির ভাগ আরবি ভাষার এবং বড় অংশ হিব্রুও চলমান আছে।

যাহোক ইউনিসেফ এর মতে "বাল্যবিবাহ রোধে প্রধান উপায় হল নারীদের শিক্ষা অর্জন, বিবাহের ন্যূনতম বয়স সংক্রান্ত আইন কার্যকরণ এবং অভিভাবকদের বাল্যবিবাহের ঝুঁকি সম্পর্কে অবগত করা। বাল্যবিবাহ রোধে বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে নারীর ক্ষমতায়ন, বাল্যবিবাহের সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি সম্পর্কে অভিভাবকদের অবহিত করা, সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো, নারী শিক্ষা সমর্থন এবং নারীদের ও তাদের পরিবারের অর্থনৈতিক সাহায্য করা।"
এভাবেই তাঁরা নারীদের ঘর থেকে বের করেছেন। এবং ঘর থেকে বের করার মূল কাজ হলো মুসলিম সম্প্রদায়ের পরিবারগুলো ধ্বংস করা।
পারিবারিক বন্ধন ভেঙ্গে ঐক্য নষ্ট করে দেওয়া। সেই সাথে সন্তান প্রতি পালন করে আদর্শিক ভাবে খালিদ বিন ইয়ালিদ,, সালাউদ্দীন আইয়ুবী রাহিঃ, মোহাম্মদ বিন কাসীমদের উত্তরসূরী আসা বন্ধ করা।
দ্রুত বিয়ে করে সংসারী হলে তো বাঁধাগ্রস্ত করতে পারবেনা। বরং বাহিরে এনে চাকচিক্য দিয়ে ব্যস্ত রাখলেই এটা সম্ভব।

কবে বুঝবে আমাদের অনাগত প্রজন্মের বীরদের মায়েরা?
ঠিক কবে বুঝবে?
পুঁজিবাদী চিন্তা মাথা থেকে কবে ঝেড়ে ফেলবে? কবে?

এই লেখা আরও লম্বা হতো কিন্তু সবার ধৈর্য ক্ষমতা বিবেচনায় ইতি টানলাম।

এই লেখা পড়ে একজন মেয়েও যদি নিজেকে পরিবর্তন করে,তবেই আমার লেখা স্বার্থক। অথবা কেউই যদি পরিবর্তন না হয় তবুও আমার চেষ্টা ও নিয়তের জন্য পরপারে আমার রবের কাছে আমার প্রতিদান সরাসরি চেয়ে নেব ইন শা আল্লাহ্।

[রিভিশন ছাড়া, দয়া করে বানান গুলো বুঝে নিবেন।]

পরবর্তীতে "প্রজন্মের বাবাদের নিয়ে লেখা হবে"।

আস-সালামু আলাইকুম।

একরামুল হক আবির

"প্রজন্মের 'মা' ধ্বংসের মাষ্টার প্লান"                      ..   পর্বঃ ৩  ..ভার্সিটি পড়ুয়া অধিকাংশ মেয়ে হরমন উত্তেজনায় আ...
14/05/2024

"প্রজন্মের 'মা' ধ্বংসের মাষ্টার প্লান"
.. পর্বঃ ৩ ..
ভার্সিটি পড়ুয়া অধিকাংশ মেয়ে হরমন উত্তেজনায় আবেগের বসবর্তী হয়ে অভিভাবক ছাড়া কয়েক মাসের প্রেমীককে বিয়ে করে ফেলছে। এটার ব্যপ্তী আমাদের অভিভাবকদেরও কল্পনার বাইরেঃ-

যারা ভাবছেন যে হিজাব পড়ে দ্বীন মেনে সহশিক্ষা কন্টিনিউ করব তাদের বোঝা উচিত যে, আমাদে মুসলিম পরিবারের যুবকরা এদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট।
অনেক অনেক যুবক নগ্ন আর অর্ধনগ্ন নারীদের ফিতনা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারলেও হিজাবে আবৃত দু'চোখের মায়ায় আটকে যায়! ফলে তাঁরা অল্প কিছুদিনের পরিচয়ে হালাল হওয়ার জন্য অভিভাবক ছাড়া বিয়ে করে ফেলছে। বিয়ের পূর্বে খুঁজে খুঁজে বের করতেছে তাহেরী, দেওয়ানবাগী,মাইজভান্ডারী অভিভাবক ছাড়া বিয়েকে হালাল বৈধতা দিয়েছে কি না!
,
বেশ কয়েকজন ভার্সিটি পড়ুয়া সহপাঠী কয়েক মাসের প্রেমীকের সাথে প্রায় পার্কের চিপায়, ক্যামপাসের বাথরুমে আকাম করতে গিয়ে ধরা খেয়ে বিচ্ছিরি ভাবে কট খায়। টোকাইদের টাকা দিয়ে নিজেকে ভাইরাল হওয়া থেকে বাঁচায়। যৌনতা প্রকাশ্যে এভেইলেবেল হলেও এখনো যেহেতু মুসলিম পরিবার বা দেশের ঐতিহ্যগত সীমাবদ্ধতার রেশ আছে। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্বাধীনতা, অধিকার নিয়েই লড়াই করে। তাই তাঁরা অপকর্মের অধিকারের সার্টিফিকেট প্রস্তুতির দিকে এগিয়ে চলে.....!
এবং তাঁরা কমিটমেন্টের মাধ্যমে অভিভাবক ছাড়াই দু একজন বন্ধুর সাপোর্টে কোর্টে বিয়ে করে ফেলে। ছেলে-মেয়ে যেহেতু প্রাপ্ত বয়স্ক তাই আইন তাঁদের এতে বাঁধা দেয়না। এই শহরেই এমন অনেক বিয়ের মেয়ে পক্ষের সাক্ষীর ভূমিকা আমি পালন করেছি। আল্লাহুম্মাগফিরলি।
এজন্যই ক্ষমা চাচ্ছি যে, তাঁরা তখন অবাধে মেলামেশা শুরু করে। প্রেগনেন্ট হয়। যেহেতু বাসায় জানেনা তাই এবোশন করে নিষ্পাপ সন্তানকে হত্যা করে! আহ তাঁরা যদি জানতো কিভাবে ছিঁড়ে ছিঁড়ে নিজের নিষ্পাপ সন্তানের শরীরের মাংসগুলো টুকরো টুকরো করে হত্যা করা হয়!
এই নিষ্ঠুরতা শেষে তাদের মধ্যে ছোট ছোট বিষয়ে তিক্ততা শুরু হয়। যেহেতু গার্ডিয়ান নেই, তাই এসব সমস্যার সমাধান হয়না। কারণ তারা প্রথম এই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন। এসব মানিয়ে নেওয়ার থেকে ডিভোর্সকে ইজি মনে করেন। অতঃপর দুজনের কমিটমেন্টে আলাদা হয়ে যান। যেহেতু পরিবারের কেউ কিছু জানেনা তাই মামলা ঢিসমিশ। ছেলেকেও দিতে হলো না মোহরানা মাঝখানে উপভোগ করে ফেললো অন্যকারও হক! এরকম সংখ্যাটা অনেক বেশি, অনেক বেশি, অনেক বেশি। আমি কতজনের চেষ্টা করেছি যাতে বিচ্ছেদ না হয়। অথচ ঠুনকো বিষয়গুলো এরা মানিয়ে নিতে না পেরে আলাদা হয়ে যায়। আপনার নিজের বন্ধু-বান্ধুবীর খোঁজ নিয়ে দেখুন একবার সত্যতা পান কি না!

বিচ্ছেদের পর এই নারী পরবর্তীতে আবার পারিবারিক ভাবে অন্যকারও ঘরের বউ হয়ে যায়! এদের একটা অংশ "মা" হওয়ার অথ্যাৎ সন্তান জন্ম দেওয়ার যোগ্যতা হারিয়ে ফেলে। আরেকটা অংশ সারাজীবন অতীতের ডিপ্রেশনে কঠিন রোগাক্রান্ত হয়। এর ফলে সংসারে নেমে আসে ভয়ংকর অশান্তি!
হানাফি মাযহাব অনুযায়ী প্রাপ্ত বয়স্ক নর-নারীর অভিভাবকহীন বিয়ের বৈধতা দিলেও। এটাকে সর্ব নিকৃষ্ট হালাল বিয়ে বলা হয়েছে। সেই সাথে বলা হয়েছে, এই বিয়েতে আল্লাহতায়ালার কোনো বরকত থাকেনা।
যেখানে রবের রহমত, বরকত থাকেনা সেটার দিকে ধাবমান হওয়া কতটা ভাল কাজ ভাবেন একটু?
এভাবেই সহশিক্ষা কার্যক্রম উম্মাহর মায়েদের ধ্বংসের শেষ প্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের পরিবারগুলো ভাঙছে,সমাজের ঐক্য বিনষ্ট হচ্ছে, পিতা-মাতাকে পাঠানো হচ্ছে বৃদ্ধাশ্রমে এই সকল বিচ্ছিন্নতাবাদী, স্বাধীনতাকামী, অধিকার প্রিয় নারীদের জন্য।
পুঁজিবাদী মস্তিষ্ক এসবকিছুকে গ্লোরিফাই করে নাম দিয়েছে "বাস্তবতা"। আসলে এরা জানেনা চূড়ান্ত বাস্তবতা তা, যা মহান আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন দুনিয়ার জীবন নিয়ে এবং অসীম পরকালের পথ নিয়ে।

আহ কবে বুঝবে এই উম্মাহর মায়েরা?
কবে? কবে?

ধারাবাহিক পর্ব কন্টিনিউ চলবে.....

একরামুল হক আবির

"প্রজন্মের 'মা' ধ্বংসের মাষ্টার প্লান"                      ..   পর্বঃ ২  ..সহশিক্ষা মাধ্যমে এসে আর সোস্যাল মিডিয়ার ব্যব...
14/05/2024

"প্রজন্মের 'মা' ধ্বংসের মাষ্টার প্লান"
.. পর্বঃ ২ ..

সহশিক্ষা মাধ্যমে এসে আর সোস্যাল মিডিয়ার ব্যবহারে মেয়েদের অধিকাংশ গাইরতহীন বা আত্মমর্যাদাহীন হয়ে যাচ্ছে। অনায়াসে কয়েকদিনের পরিচয়ে মাতৃত্বের স্নেহ, পিতৃত্বের প্রাচীর ভুলে নিজের দেহ বিলিয়ে দিতে সম্মত হয়ে যাচ্ছে। ক্যামপাসের সেরা সুন্দরী মেয়েটা এদিক দিয়ে এগিয়ে। তুলনামূলক কম সুন্দরীরা অফারের অভাবে কিছুটা পিছিয়ে।

জি আমি বলছিলাম নিজেদের চূড়ান্ত অভিজ্ঞতার কথা। তখন ২০১৮ সালের শেষ দিক আমার অনার্স ২য় বর্ষে চলে। জেনারেল ব্যাকগ্রাউন্ডে হওয়ায় তখন সেভাবে দ্বীনের বিষয়গুলো বুঝতামনা।
আমার এক সুদর্শন বন্ধুর সাথে কথায় কথায় একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে যায়। সে আমাকে বলে, ক্যামপাসের যে কোনো মেয়েকে সে পটিয়ে ফেলতে পারবে। সে যতোই সুন্দরী হোক। আমিও দুষ্টামী করে বলি, এসব ফাঁপড়বাজি দূরে গিয়ে মার।
যেই কথা সেই কাজ। প্রথমে ইয়ারমেট, ডিপার্টমেন্ট জুনিয়র, ডিপার্টমেন্ট সিনিয়র, অন্য ডিপার্টমেন্ট, অন্যধর্মের, এমন কি বিবাহিত বেবি আছে ঘরে এমন ৫০-৬০ জন মেয়ের উপরে এক্সপেরিয়েন্স চালানো হয়। যারা পূর্ব পরিচিত তাঁরা ২/৪ দিনের কথাতে রুমে যেতে রাজি হয়ে গেছে। আর যারা নতুন পরিচিত তাঁরা পটতে সর্বোচ্চ ১৫ দিন সময় লেগেছে। নিজের ঘরে বাঁচ্চা-হাসবেন্ড রেখে হোটেলে যেতে রাজি হয়ে গেছে। এবং যতো অশ্লীল কথাবার্তা। আমার নিজের চোখে দেখা চ্যাটিং মেসেজ ও ভিডিও কলের ঘটনাগুলো। আস্তাগফিরুল্লাহ!

বিস্মিত হওয়ার বিষয় বন্ধুর তখন গার্লফ্রেন্ড ছিল এটাও অনেকে জানতো এবং ঐ মেয়েগুলোরও নিজেস্ব বয়ফ্রেন্ড বা হাসবেন্ড ছিল।

আরও বিসম্ময়ের বিষয় এই ৫০/৬০ জনের কেউ ইগনোর করেনি বা অসম্মতি প্রকাশ করেনি!
[যদি কারও একান্ত প্রমান জরুরী হয়, দেওয়া যাবে]
আমাদের অনাগত সন্তানদের মায়েদের এই অবস্থা দেখে আমাদের অবস্থা ছিল করুণ। আমরা ছিলাম দ্বীনের বাইরে। অথচ প্রত্যেকে মুসলিম পরিবার থেকে বিলং করি।
এমন কি দাখিল,আলিম মাদ্রাসা থেকেও উঠে আসা বোনেরা এই কাতারে ছিল!
আমাদের হৃদয়গুলো হয়ে ওঠে তখন অশান্ত। এসব চোখের সামনে দেখতে দেখতে নিজেকে সামলানো কঠিন থেকে কঠিনতর ছিল।
আমি আরও অবাক হয়েছি আমার সেই ক্লাসমেটের ধৈয্য দেখে। চূড়ান্ত পর্যায়ে যাওয়ার রাজি হয়েও, সে অতঃপর ইগনোর করতো। ইগনোর করতো এটা বলে যে, "স্যারি আমার গার্লফ্রেন্ড আছে।" অনেক মেয়ে এটা শুনেই ব্লক করে দিয়েছে।
অন্যদিকে আরও কিছু ক্লাসমেট প্রায় রোমডেটে গেছে একাধিক মেয়ের সাথে। করোনাকালীন সময়ে ফাঁকা মেসে বা ভাড়া বাসায় নতুন নতুন গার্লফ্রেন্ড এনে রেগুলার সংসারের মত থেকেছে। আর এই গল্পগুলো আমাদের বন্ধুদের আড্ডায় চমৎকার ভঙ্গিমায় শেয়ার করেছে। মেয়েগুলোর পরিচয়সহ!
সত্যি উম্মাহর মায়েদের এই অবস্থা আজ। আজ আমাদের প্রত্যেকের হৃদয় অশান্ত,উদ্বীগ্ন ও হযবরল হয়ে আছে। একটু মানসিক শান্তি কোথাও যেনো নেই। তাঁর কারণ উম্মোক্ত যৌনতা ও বিপন্ন নৈতিকতাই স্পষ্ট।
অতঃপর আমার প্রচন্ড ব্যস্ত সময় কেটেছে ছাত্র রাজনীতিতে। আর রাজনীতি ছাড়ার মুহূর্তে আমি পেলাম আলোর সন্ধান। আমার অস্থির হৃদয় হল শান্ত। মন হলো প্রশান্ত। আল্লাহ এমন করে সবার হৃদয়ে প্রবেশ করে পবিত্রতা রক্ষার নিয়ত এঁটে দিক। আমীন।

আর সবাই যে ধ্বংস হয়ে গেছে এমনটা নয়,তবে শতকরা সিংহ ভাগ নারীর মূল্যবান সম্পদ ইজ্জত বিলিয়ে দিয়েছে বিনে পয়সায়। যে কয়জন ভাল আছে তাঁরা আগুনের মধ্যে পুড়তে পুড়তে হেঁটে চলছে.....।
এই পর্ব কন্টিনিউ চলবে.....

একরামুল হক আবির

"প্রজন্মের 'মা' ধ্বংসের মাষ্টার প্লান"ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েদের একটা অংশ দেহ ব্যবসা করছে। আরেকটা বড় অংশ প্রেমীকের সাথে রুমড...
11/05/2024

"প্রজন্মের 'মা' ধ্বংসের মাষ্টার প্লান"

ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েদের একটা অংশ দেহ ব্যবসা করছে। আরেকটা বড় অংশ প্রেমীকের সাথে রুমডেটে মেস, আবাসিক হোটেল, পার্কে যাচ্ছে।
আমার নিজের শহরে এই সংক্রামক ব্যাধির মত ছড়িয়ে পড়েছে।
আমার এক বন্ধু পড়ালেখার পাশাপাশি আবাসিক এক হোটেলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে। ওর ডিউটি রাতে। বিশাল বড় হোটেলের কোনো রাতেই খুব একটা রুম ফাঁকা থাকেনা। ও বলছে বন্ধু বেশিরভাগই ভার্সিটির স্টুডেন্ট। পার নাইট ১৫০০-৫০০০/- পর্যন্ত খরচ করে থাকছে এক রাতের স্বামী-স্ত্রীর মত। বলছে,বেশির ভাগই তো মুখে হিজাব পড়ে আসে,তারপরও যখন আমি ক্যামপাসে যাই তখন অনেকে আমাকে দেখে মুখ ঢেকে ফেলে চলে যায়। একটা হোটেলের তথ্য, অথচ অসংখ্য হোটেল শহরে!
আরেকটা অংশ ভার্সিটির খরচসহ লাক্সারিয়াস লাইফ পার করতে এটাকে ব্যবসা হিসেবে নিয়েছে। একটা চক্র দালালের ভূমিকায় কন্টাক্ট করে দেয়। এরকম একজনকে চিনি আমার কলেজের সিনিয়র যিনি মেসের ছেলেদেরকে চড়া সুদে টাকা ধার দেওয়ার পাশাপাশি কমিশন সিস্টেমে এই দু নাম্বারি বিসনেস করেন। প্রশাসনের সাথেও এদের কানেকশন শক্তিশালী। যেকারণে হুট করে এদের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে টিকে থাকা কঠিন!

জি আমার প্রিয় অভিভাবকেরা এই হচ্ছে আমার বোন অথ্যাৎ আপনাদের মেয়েদের অবস্থা! পুরো রমরমা ক্যারিয়ার বানাতে যে পাঠিয়েছেন তার যথাযথ অর্জন করেই আপনার ঘরে ফিরবে।
,
অনার্সের বয়সটা এমন যে, কনজারভেটিভ পরিবার থেকে উঠে আসা মেয়েটা ছেলেদের সাথে দীর্ঘ সময় উঠাবসা করে। আর বয়সের ছেলেদের তেমন ভয় থাকেনা। তাই এরা নিঃসংকোচে গোপন কথাবার্তা মেয়ে বন্ধুকে ট্রিট করে বলে। এসব শুনতে শুনতে এক সময় মেয়েদের লজ্জা কমে যায়।
আর জৈবিক চাহিদা যেহেতু নারী-পুরুষের সব চেয়ে তীব্র ও বড় মাপের চাহিদা তাই ভয়হীন ছেলে আর লজ্জাহীন নারীর জন্য এটা সহজ হয়ে যায়। তাই অবাধে চলছে আপনার মেয়ের যৌন প্রেম অথবা রমরমা যৌন ব্যবসা।

এখানে বড় পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, এই মেয়েগুলো তো সারাজীবন আর এভাবে চলতে পারেনা। ভার্সিটি শেষে একটা পর্যায়ে এদেরই কেউ না কেউ আপনার আমার ঘরে স্ত্রী হিসেবে আসছে। এবং লজ্জাহীন এই নারী তখন স্বামীকে মমতা, প্রেম,তীব্র আবেগানুভূতি দিতে পারেনা। পারেনা সন্তানকে নৈতিকতার শিক্ষা দিতে। এভাবেই প্রজন্মের মায়েরা ধ্বংস হচ্ছে।

এখন অভিভাবক হিসেবে কি আপনি চান ভার্সিটি ক্যারিয়ারের নামে আপনার কলিজার টুকরো মেয়েটা এভাবে নিজের ইজ্জত বিলিয়ে দিক??
অনেকে বলছে বিকল্প অপশন কি?
বিকল্প অনেক আছে, কিন্তু আপনার পুঁজিবাদী মস্তিষ্ক বিকল্প দেখতে পায়না,দেখিয়ে দিলেও মানতে পারেনা। কারণ আপনার চাহিদা বস্ত্রহীন, লজ্জাহীন, ইজ্জতহীন রং মাখানো ক্যারিয়ার।

"প্রজন্মের 'মা' ধ্বংসের মাষ্টারপ্লান"
পর্বঃ ১..... (চলবে.......)

একরামুল হক আবির

28/04/2024

একজন হ্যান্ডসাম জীবন সঙ্গীর চাইতে একজন কেয়ারিং ও বিশ্বস্ত জীবন সঙ্গী অনেক বেশি জীবন যাপনের জন্য প্রয়োজন । সময়ের সাথে সাথে চেহারা ফুরোয় , সৌন্দর্য্য আর থাকে না ।
তখন যা থাকে তাহলো দুজনের বোঝাপড়া ও বন্ধুত্ব । যে মানুষটা আপনাকে মায়া করে, আপনার ছোট ছোট ডিটেলস মনে রাখে । আপনার ভালো লাগা ও ম'ন্দ লাগা গুলোকে ও সে মেনে নেয় । তাকে ভালোবাসুন ।আপনার সৌন্দর্যে যে বিমোহিত হয় তাকে নয় । ভালোবাসা মানেই বেড়ে উঠা একসাথে। যে মানুষটা আপনার ক্যারিয়ার ও আপনার পরিবারের প্রতি যত্নশীল সে মানুষটা আপনার জীবন সঙ্গী হিসেবে ভিষণ পারফেক্ট । সে সেক্রি'ফাইজ করতে জানবে । সে বুঝবে জীবনের মোড় গুলোতে কিভাবে আপনাকে হ্যান্ডেল করতে হয় । কিভাবে তার যাত্রার সাথে আপনাকে নিয়ে পথ চলতে হয় ।

তাই সৌন্দর্যের চাইতে একটা ভালো মানুষ দরকার আমাদের জীবন যাপনে!🖤

26/03/2024

আসুন পবিত্র রমজান মাসে নিজ দেশের সম্পদ ব্যয় করি ভিনদেশের সম্পদ প্রত্যাখ্যান করি।

দেশকে স্বনির্ভর করতে বিদেশী পণ্য বাদ দিয়ে স্বদেশী পণ্য কিনুন পণ্য কিনলেই মান বাড়বে, কোম্পানী বাড়বে, প্রতিযোগীতা বাড়বে, ইন শা আল্লাহ।

নিচে কিছু দেশি পণ্যর নাম দেওয়া হলোঃ

সাবান - মেরিল, কেয়া, সেপনিল, তিব্বত, তিব্বত ৭৭৭, Lifeguard, Cute

বাথরুম পরিষ্কার – Shakti, Clean Master, Finis, Amana, Xtreme

টুথপেষ্ট - Magic Harbal, White Plus, Cute, Active Toothpaste

চুলের তৈল - জুঁই, মায়া, কলম্বো, মেরিল অলিভ অয়েল, Cute

গুড়োদুধ – Pusti, ACI, Pure Milk, AMA, Mars, Starship

ডিটারজেন্ট - কেয়া, তিব্বত, White Plus, Chaka, Jet

চা-ইস্পাহানি, Bengal, Kazi, Cylon (আবুল খায়ের)

শ্যাম্পু-কেয়া, Cute, Revive, Meril, Select Plus

সয়াবিন তৈল – পুষ্টি, বসুন্ধরা, সেনা, Teer, Fresh

Petrolium Jelly - Meril, Tibet, Cute, SMC,

মশা নিরোধ সামগ্রী – Xpel, Sepnil, Xtreme -

Room Freshner - Spring, Basundhara

ময়দা, আটা – Teer, Basundhara, Fresh

নুডলস - কোকোলা, বসুন্ধরা, Foodi

চাল - পুষ্টি, চাষী, চিনিগুড়া, Teer

চিনি - Teer, Fresh, আখের চিনি

সরিষার তৈল - রাধুনি, পুষ্টি, Teer

বিস্কুট - Radisho, Olympic

লবণ- Teer, ACI, Fresh

পানি - Jibon, MUM

টিস্যু - বসুন্ধরা, Fresh

17/03/2024

আনন্দ-উল্লাস, ভোগ-বিলাশ প্রত্যেকের জন্যই বরাদ্দ থাকে।
তবে কেউ কেউ সেগুলো দুনিয়ায় মওজুদ করে রাখে আখিরাতে কয়েকগুন বৃদ্ধি করার আশায়।
আর অধিকাংশরা দুনিয়াতেই এর সীমিত স্টক ভোগ করে ফেলে। তাদের জন্য আখিরাতে কেবল দূর্ভোগ ছাড়া অবশিষ্ট কিছুই থাকে না।

13/03/2024

হা*মা*সের সামরিক শাখা আল-কা*স*সাম ব্রিগেডের মুখপাত্র, উম্মাহর শ্রেষ্ঠ সন্তান, কালের মহাগর্ব আবু উবা*ইদা গতকালের ১৫ মিনিটের বার্তায় আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারকের একটি কবিতার দুটি পংক্তি উদ্ধৃত করেছেন! ভিডিওর ৬ মিনিটের সময় তিনি বলেন —

يا عابدَ الحَرَمينِ لوْ أبصرْتَنا
لَعلمْتَ أنّك في العبادةِ تَلْعبُ
مَنْ كان يَخْضِبُ خدَّهُ بدموعِهِ
فَنُحُورُنا بِدِمَائِنا تَتَخَضَّبُ

অর্থঃ ❝হারামাইন শরীফে ইবাদত করতে করতে ক্লান্ত হে আবিদ, যদি ময়দানে এসে আমাদের অবস্থা একটু দেখতে, বুঝতে পারতে যে ইবাদতের নামে আসলে তুমি খেলাধুলা করছো, ফূর্তি আর আমেজে কাটাচ্ছো। তোমাদের গালে অশ্রুর খেজাব (কলপ)। এসে দেখো, আমাদের বুকগুলোতে টকটকে লাল র*ক্তের খেজাব!❞

11/03/2024

রাত সাড়ে তিন টায় উঠবেন। উত্তম রূপে অযু করবেন, সুন্দর একটা জামা পড়বেন, চুলটা আঁচড়ে নিবেন, একটু সুগন্ধি ব্যবহার করতে পারেন। এই সাজ শুধুমাত্র মহান আল্লাহর জন্য।

এরপর জায়নামাজ বিছিয়ে চার রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করবেন, মনের সব কথা ওনাকে বলবেন। সবাই ঘুমাচ্ছে, শুধু আপনি আর আল্লাহ সবচেয়ে সুন্দর একটা মুহূর্ত।
এর পর সেহেরি করবেন, ফজরের নামাজ আদায় করে একটু হাটতে বের হবেন।

বিশ্বাস করুন, সত্যিকারের শান্তিই কি আপনি তখন অনুভব করতে পারবেন।🤍

11/03/2024

বিরতিহীনভাবে ইসলামের বিভিন্ন অনুষঙ্গের ওপর আঘাত এসেই চলেছে।

এবার রমজান মাসে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ভেতর ইফতার অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ করল কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়।

অল্প কিছু ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের মুখের দিকে চেয়ে বিপুল আয়োজনে স্বরসতী পূজা হয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে, অথচ ইফতারের মতো নিরীহ আয়োজনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসল। তবে কি ইসলামই মাথাব্যথার কারণ?

আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

11/03/2024

রমজান কড়া নাড়ছে দরজায়। আপনি প্রস্তুত তো?

আহলান সাহলান, হে মাহে রমাজান...
রমজানের পবিত্রতা, রক্ষা করুন রক্ষা করুন।

07/03/2024

এসএসসি ও এইচএসসি উভয়ই গোল্ডেন প্লাস। মেয়ে আর কোনো ভাবেই চাচ্ছেনা সহশিক্ষা মাধ্যমে পড়ালেখা কন্টিনিউ করতে। সে বুঝতে পারছে যে পরিবেশ তাতে নারীর ভূষণ লজ্জাবোধ ও নারীর অলংকার আব্রু তথা আত্মমর্যাদাবোধ ধরে রাখা সম্ভব নয়। নারী-পুরুষের সর্বোচ্চ চাহিদা খিদা নয় বরং দৈহিক চাহিদা। এটা নিয়ন্ত্রণের মত উচ্চ লেভেলের কুরবানী পৃথিবীতে আর কিছু নেই।
কিন্তু বাবা-মা জোর করে পড়াচ্ছে নানা রকম স্বপ্ন ও ইমোশনাল মোটিভ দিয়ে। যাতে ভার্সিটিতে চান্স পায়।
অথচ এই বাবা-মা যদি জানতো তাঁদের একমাত্র আদরের পবিত্র চরিত্রের মেয়েটা সহশিক্ষার ভার্সিটিতে গিয়ে ধীরে ধীরে লজ্জা হারায়। ছেলে বন্ধু বানায়। এরপর কিনে দেওয়া দামী কাপড়গুলো উম্মুক্ত করে গোপনে! পার্কের চিপায়, সন্ধ্যায় ভার্সিটির ঝোপে কিংবা ভার্সিটির গাছের কোণায় মত্ত হয় আদিম খেলায়! তারপর একটা সময় রাতের পর রাত অনুশোচনায় বুকফাটা আর্তনাদের একাকীত্বে মরে গিয়ে বেঁচে থাকে।
আহ যদি জানতো? যদি বুঝতো আমাদের মুসলিম বাবা-মায়েরা! তাহলে এভাবে ধ্বংস হতোনা পরিবারগুলো। সন্তানের জন্য আদর্শ মা খুঁজতে গিয়ে হয়রান হতে হতোনা আমাদের। নব প্রজন্মের মায়েদের কোলে জন্ম নিতো না টিকটকার, গেমস ও রিলস পাগল সন্তান।
বরং জন্ম নিতো সালাউদ্দী আইয়ুবী রাহিঃ, খালিদ বিন ওয়ালিদ, আবু উবাইদার মত বীরেরা। আর আমাদের হাহাকার করতে হতোনা জালিম শাসকের অত্যাচার থেকে মুক্তির জন্য।

একরামুল হক আবির

07/03/2024

জীবনের জন্য ডিসিশন মেকিং, সেল্ফ রেন্সপন্সিবিলিটি ও সলিউশন অ্যাপ্রোচ শেখা জরুরী।
এটা শিখতে তোমাকে নির্দিষ্ট গণ্ডির বাইরে বন্ধুর(কঠিন) পথে একা হাঁটতে হবে।
সব সময় ঘরে বসে কমেন্টে/ইনবক্সে আছি ভাই,জি ভাই,সহমত ভাই বলে কিংবা আদর্শবিহীন কাউকে পীর মেনে এসব অর্জন অসম্ভব প্রায়।
আর মনে রাখা দরকার জ্ঞান প্রজ্ঞা বাড়াই ঠিকি কিন্তু সাহস বিজয় দান করে। ন্যায়-নিষ্ঠা আর সত্যের জন্য দু-একটা নিয়ম ভাঙ্গার হিম্মত বুকের মধ্যে না রাখলে তুমি উপরের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের সাথে পরিচিত হতে পারবেনা। ফলে যতোই চিল্লাও নেতৃত্ব তোমার জন্য না। আর এই বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিতে হলে ক্যারিশমাটিক লিডার হতে হবে। যে উত্তম ডিসিশন মেকার,যার সেল্ফ রেন্সপন্সিবিলিটি হাই এবং যার সলিউশন এপ্রোচ উপস্থিত জনতাকে মোহিত করে।

Voice of Abir

04/03/2024

দুনিয়া এবং আখিরাতের বন্ধু এমনি হয়....🌸

26/02/2024

ভার্সিটিতে ভর্তি হবার পর এক সিনিয়র বড় ভাই আমায় ডেকে একদিন বললো, "এই পর্যন্ত কয়টা মেয়ে খেয়েছিস?"
আমি সাবলীলভাবে উত্তর দিলাম,
-দুনিয়াতে এতো খাবার থাকতে মেয়ে কেন খেতে যাবো? আমি ৩ বেলা ভাত খেয়েই সন্তুষ্ট।

আমার উত্তর শুনে বড় ভাই আমার ডানগাল লাল করে দিলো।কিন্তু এতে আমার যতটা না কষ্ট লেগেছিলো তারচেয়েও বেশি আফসোস হচ্ছিলো সিনিয়র ভাইদের সাথে বসে সিগা*রেট টানতে থাকা এক সিনিয়র আপুর জন্য।

সিগা*রেটের ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে আপুটা আমায় বললো,
- "লাল সালোয়ার-কামিজ পড়া মেয়েটার ফিগার কত হবে বল তো?"

খুব অবাক হলাম আপুটার প্রশ্ন শুনে। একটা মেয়ে হয়ে আরেকটা মেয়েকে সম্মান দিচ্ছে না। এটাকেই হয়তো আধুনিকতা বলে। মেয়ে হয়ে ছেলেদের সাথে পাল্লা দিয়ে সিগা*রেট টানা। তারপর অপরিচিত এক ছেলেকে ডেকে নিয়ে এসে বিব্রতকর প্রশ্ন করা।

আমি হেসে বললাম,
-লাল সালোয়ার কামিজ পড়া আপুটার ফিগার কত হবে তা তো জানি না তবে আপনার যেহেতু এতো জানার আগ্রহ আপনাকে খুশি করার জন্য আমি আপনারটা বলি?

আমার বামগালও লাল হয়ে গেলো। দুইগাল লাল করে যখন বাসায় ফিরলাম তখন দেখি আমার ছোট বোন খুব মন দিয়ে পড়াশোনা করছে। ছোট বোনকে পড়তে দেখে এই প্রথম মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো।

ছোট বোনের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম,
- হঠাৎ এতো পড়াশোনায় মন দিলি? কি হতে চাস জীবনে?
ছোটবোন হেসে উত্তর দিলো,
- "সাইন্স নিয়ে যেহেতু পড়ি নি সেহেতু ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হবার স্বপ্ন দেখে লাভ নেই। ভালো একটা পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স হয়ে গেলেই হলো"

আমি ছোটবোনকে আর কিছু বলতে পারি নি। মনে কেমন জানি একটা ভয় কাজ করছিলো। ভার্সিটিতে চান্স পেলে আমার বোনও কি ঐ সিনিয়র আপুটার মতো ছেলেদের সাথে বসে সি*গারেট টানবে?


ভার্সিটির কয়েকজন বন্ধু মিলে ঠিক করলাম কক্সবাজার ট্যুরে যাবো। যাবার ঠিক আগ মুহুর্তে জানতে পারলাম আমাদের সাথে আমাদেরই ক্লাসমেট আরো দুইটা মেয়ে যাবে। আমি তাদের কাছে যখন জিজ্ঞেস করলাম,
-তোরা কি তোদের পরিবারের কাছ থেকে পারমিশন নিয়েছিস তোরা যে আমাদের সাথে যাচ্ছিস?

ওরা অবাক হয়ে বললো,
-" আজব! পারমিশন নিতে যাবো কেন? আমরা কি এখন বাচ্চা আছি নাকি যে পারমিশন নিবো? ভার্সিটিতে পড়ি এখন বাবা মায়ের থেকে অনুমতি নেওয়ার টাইম নাই"

খুব অবাক হয়ে বললাম,
-ভার্সিটিতে পড়িস বলে কি হয়েছে? তাই বলে বাবা মায়ের থেকে অনুমতি নিবি না? তোরা যে এতোগুলো ছেলের সাথে যাবি আল্লাহ না করুক তোদের সাথে যদি খারাপ কিছু হয়। ধর আমিই যদি তোদের সাথে খারাপ কিছু করি তখন?

ওরা দুইজন আমার কথা শুনে উত্তর দিলো,
-"আরে, তুই আমাদের বন্ধু। তুই কেন আমাদের সাথে খারাপ কিছু করবি? তোদের প্রতি আমাদের বিশ্বাস আছে।"

আমি বললাম,
- বিশ্বাস তো আংকেল আন্টিরও তোদের প্রতি ছিলো। তাইতো এতোদূরে পড়াশোনা করার জন্য পাঠিয়েছে। তোরা তো তাদের সেই বিশ্বাসটা রাখছিস না। যেখানে সন্তান হয়ে নিজের বাবা মায়ের বিশ্বাসটা নিজেরা নষ্ট করছিস সেখানে আমি যে তোদের বিশ্বাস নষ্ট করবো না তার কি গ্যারান্টি আছে? আমি তোদের বন্ধু হই আপন ভাই না যে আমার থেকে নিরাপদ থাকবি....

মন খারাপ করে বাসায় ফিরে আসলাম। বাসায় এসে ছোটবোনকে জিজ্ঞেস করলাম,
- ধর তোর ঢাকায় কোথাও চান্স হলো না। তোর চান্স হলো রাজশাহী। তখন তুই কি করবি?

ছোটবোন উত্তর দিলো,
- " কি আর করবো, হোস্টেলে থাকবো নয়তো ফ্রেন্ডরা মিলে কোন ফ্ল্যাট নিয়ে থাকবো"

কথাটা শুনে মনে আবারও ভিষণ ভয় লাগছিলো। আমার বোনও যদি আমাদের না বলে ফ্রেন্ডদের নিয়ে ট্যুরে যায়। তখন যদি কোন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে। আমরা তো এইসবের কিছুই জানবো না। কারণ বোনতো আমাদের আগে কিছু বলে নি....


একবার পরিবারের সবাই গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গেলো। আমি যেতে পারি নি কারণ আমার পরীক্ষা ছিলো। পরীক্ষা শেষ করে বাসায় আসার ঠিক ঘন্টাখানিক পর আমাদের বাসায় রবিন আর ওর গার্লফ্রেন্ড লাবণী আসলো। লাবণী আমাদের ভার্সিটিতে পড়ে তবে অন্য ডিপার্টমেন্টে। আড়ালে রবিন আমায় ডেকে নিয়ে গিয়ে বললো,
- " ভাই প্লিজ না করিস না। আমি জানি তুই বাসায় একা। বেশিক্ষণ না শুধু একঘন্টা সময় লাগবে আমাদের"

আমি বললাম,
- লাবণী কি নিজের ইচ্ছেই এসেছে নাকি তুই জোর করে নিয়ে এসেছিস?

রবিন বললো,
-" আরে! জোর করবো কেন? আমি কি স্কুলে পড়া মাইয়ার সাথে প্রেম করি নাকি। আমরা দুইজনেই এডাল্ট। দুজনের ইচ্ছেতেই হচ্ছে।"

আমি দুইজনকেই বললাম,
-দেখ তোরা দুইজনেই তো এডাল্ট তাহলে এক কাজ কর তোরা বিয়ে করে ফেল। পরিবারকে বুঝিয়ে বললে উনারা ঠিক মেনে নিবে। বিয়ের পর যখন ইচ্ছে তখন আমার বাসায় আসিস আমি না বলবো না।

রবিন কিছু বলার আগেই লাবণী বললো,
- “মাথা খারাপ! এখন কেন বিয়ে করবো? সবে আমার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছে। এখন বিয়ে করে নিজের ক্যারিয়ারের ১৩টা বাজাতে পারবো না। আর আমার বাবা মা যদি জানে আমি প্রেম করে বিয়ে করতে চাইছি তাহলে তারা সেটা কখনোই মেনে নিবে না।”

আমি তখন বললাম,
-তোমার বাবা মা যেহেতু প্রেমের বিয়ে মানবেই না তাহলে প্রেম করতে গেলে কেন?

লাবণী আমার কথার উত্তর না দিয়ে বিরক্ত হয়ে চলে গেলো…

ছোটবোন গ্রামের বাড়ি থেকে আসলে যখন ওকে প্রশ্ন করি,
-মনে কর তুই ভালো কোন পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স পেলি। ভার্সিটিতে ভর্তি হবার পর কোন একটা ছেলের সাথে তোর প্রেম হলে। সেই প্রেমের কথা আমরা কোন ভাবে জানতে পেরে যদি তোকে সেই ছেলের সাথে বিয়ে দেওয়ার কথা ভাবি তখন কি তুই বিয়েতে রাজি হবি?

ছোটবোন প্রথম উত্তর দিতে চাচ্ছিলো না। হয়তো বড়ভাইয়ের কাছে উত্তর দিতে লজ্জা পাচ্ছিলো। আমার বন্ধু সুলভ আচরণ আর জোরাজুরিতে বললো,
- “আমি ঐ সময় আমার বিয়ের চিন্তাটা মাথায় আনবো না। আমি শুধু আমার ক্যারিয়ারের দিকে ফোকাস দিবো”

ছোটবোনের উত্তর শুনে চুপ হয়ে গেলাম। আচ্ছা আমি কি এখন বড়ভাই হয়ে দোয়া করবো আমার ছোট বোনের যেন কোন পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স না হয়? কিন্তু এটা তো উচিত হবে না। আমি চাই আমার বোনের স্বপ্ন পূরণ হোক। ও ভালো কোন ভার্সিটিতে চান্স পাক।

কিন্তু ও ভালো ভার্সিটিতে চান্স পাওয়ার পর ও যে সেই বড় আপুর মতো সি*গারেট খেতে খেতে ছেলেদের সাথে আড্ডা দিবে না তার কি গ্যারান্টি আছে? সে যে আমাদের না জানিয়ে ছেলে বন্ধুদের সাথে ট্যুরে যাবে না তার কি গ্যারান্টি আছে?
হুট করে বয়ফ্রেন্ডকে নিয়ে হোটেল বা কোনো বন্ধুর ফ্লাটে রাত কাটাবেনা তার ঠিক আছে?
এই ধরেন সে প্রেগনেন্ট হয়ে গেলো! এমন কি হচ্ছেনা?

অথচ আমি যদি বলি "সহশিক্ষা হারাম, হারাম, হারাম"। এটা শুনে ফেমি নিষ্টরা নেড়ীবাদীরা বলবে, আমি নারী শিক্ষা বিরোধী।
আবার তখন আমার মুসলিম ভাই-বোনরাও লাফিয়ে এসে বলবে আমি অনেক কঠোর বা খুব বেশি বাড়াবাড়ি করছি।
আমিই তখন বাস্তবতা বিবর্জিত অবুঝ। আর ওরা মর্ডারেট মুসলিম!
আর যারা একটু দ্বীন মানে তাঁরা বলবে পরিস্থিতির স্বীকার, বাস্তবতা বুঝতে হবে। আমার মস্তিষ্কে খেলেনা কোন ইসলামে আছে বাস্তবতার জন্য হারাম হালাল হয়ে যায়!

Address

Dinajpur
5210

Telephone

+8801737910793

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Voice of Abir posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Voice of Abir:

Videos

Share