ᏰᏗᏰᏬ ᏕᏬᏕᎥᏝ

ᏰᏗᏰᏬ ᏕᏬᏕᎥᏝ 🥰🥰❤️❤️❤️❤️❤️🥰🥰,,

18/11/2023

এরকম মেয়েদের জীবনে বিয়ে করবেন না যে মেয়ে মা বাবাকে বৃদ্ধাশ্রম দিতে বলে,,

30/09/2023

গ্রামের মানুষের ঝগড়া,,,হাসি দেওয়ার মতো 😂😂😂😂

10/08/2023
09/08/2023

৯ ই আগস্ট বিশ্ব আদিবাসী দিবস উপলক্ষে.... ....
# আমাদের গ্রামের মেয়েরা একটু আনন্দ করলো সবাইকে সুন্দর নাচের মাধ্যমে.....

30/06/2023

তীর ধনুক

30/06/2023

৩০ শে জুন সাঁওতালি বিদ্রোহ দিবস দেখতে সবাই যাচ্ছে আজকে আমাদের গ্রামের মানুষ

26/06/2023

Vlog video 01...সামনে কুরবানী ঈদের খুশিতে ঢাকা শহরে কেউ বাদ দেয় না ভিড় কেউ বাসে আবার কেউবা ট্রেনে সবাই পথে যাওয়ার জন্য রওনা দিতেছে,,,,

25/06/2023

𝒃𝒂𝒏𝒈𝒍𝒂 𝒔𝒖𝒑𝒖𝒓𝒉𝒊𝒕 𝒔𝒐𝒏𝒈 # #𝒄𝒐𝒗𝒆𝒓 𝒅𝒂𝒏𝒄𝒆 𝒕𝒉𝒂𝒌𝒖𝒓𝒈𝒂𝒐𝒏 𝒈𝒊𝒓𝒍𝒔,,

25/06/2023

Ale khulhi Tala te # # cover dance,,,,,

24/06/2023

সানতালি বিয়ে বাড়ীতে

ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী একতা এক্সপ্রেস ট্রেনের শেষের দুই বগীর নাট-বোল হারিয়ে যাওয়া বা না থাকায় দুই বগীকে রেখে...
23/12/2022

ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী একতা এক্সপ্রেস ট্রেনের শেষের দুই বগীর নাট-বোল হারিয়ে যাওয়া বা না থাকায় দুই বগীকে রেখে ট্রেনটি পঞ্চগড় মুখে এগিয়ে যাচ্ছে,,, পিছনের দুই বোগীর যাত্রীকে সামনের বগি গুলোতে ট্রান্সফার করা হয়েছে খুব বেশি কষ্ট 😥😥😥 পাইলাম মনে আজকে,,,, location.... bangabandhu setu railway station,,,

03/11/2022

বর্তমানে খ্রিষ্টান বা সাঁওতাল সমাজে অনেক পরিবর্তন চলে এসেছে,,, তার মধ্যে আমি কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করবো একটু যেগুলা সাধারণত বেশি দেখা যায়।
যেমন:-
১. বিবাহ,(বিয়ে বাড়ি আমরা কি জন্য যায় সেটা কেউ বলতে পারবে না জানি। কিন্তু এই বিয়ে পুরাটা নষ্ট করে কিছু সংখ্যক মানুষ। যারা নেশা করে একজনের সাথে আরেকজন এরকম অনেকজনের সাথে ঝগড়া লাগে বা রাস্তার ধারে উলঙ্গ ভাবে শুয়ে থাকা।এতে পরিবেশ নষ্ট করে ফেলে। এটাই কি আমাদের খ্রিষ্টান বা সাঁওতাল সমাজ???)

2. অসুস্থ ব্যক্তি বা রোগী,(আমাদের সমাজে এখন অনেক মানুষ আছে যেমন পাড়া-প্রতিবেশী কেউ অসুস্থ হয়ে থাকলে, দেখতে পর্যন্ত চায় না। কারণ এখন মানুষ মনে করে একজন গরীব মানুষ অসুস্থ হয়ে মারা যাক আমার তাতে কোন সমস্যা নাই। আরে ভাই এখানে তো সমস্যা আপনার টাকা পয়সা আছে বলে আপনি আজকে মহান মনে করেন। কিন্তু যখন অসুস্থ হয়ে বিছানায় থাকবেন তখন আপনার সে গরিব মানুষকে মনে পড়বে । তখন আর আপনার পাশে কেউ থাকবে না তখন দেখবেন সে গরীব মানুষই আপনার পাশে আছে। তাই আমি বলি কাউকে কখনো ছোট মনে করব না। যদি তুমি তোমার প্রতিবেশীকে না ভালবাসতে পারো তাহলে তুমি তোমার প্রভুকে কিভাবে তুমি ভালবাসবে বা তার প্রতি তোমার বিশ্বাস আছে বলে মনে হয়???)
৩. কেউ মারা গেলে,(আমাদের খ্রিস্টান সমাজে আমি দেখি, কোন মানুষ যদি মারা যায় তাহলে আমাদের কি করা উচিত। অবশ্যই সে পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়া উচিত। কিন্তু আমাদের সমাজে কি হচ্ছে, এটা মরা মানুষের ছবি তোলা হয় স্মার্টফোনে সেই পরিবারে যারা কান্না করে তাদের ছবি তোলা হয় তারপর সেটা কি করে সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড করে মানুষকে দেখানোর জন্য আরে ভাই এটা কি আমাদের মানায়,, আমার তো মনে হয় যে মানুষগুলো এরকম ব্যবহার করে তাদের ভেতর কোন মনুষত্ব আছে বলে তো মনে হয় না???)
৪. নতুন সন্তান পৃথিবীতে আসার পর,(এখানে কিছু বলার আছে কারণ একটা পরিবারের যখন নতুন সন্তান আসে তখন আনন্দ করাটা স্বাভাবিক গ্রামের মানুষ অনেক খুশি হয় কিন্তু কিছু সংখ্যক মানুষের কারণে আমাদের খ্রিস্টান সমাজ বা সাঁওতাল সমাজ কোন দিকে যায় সেটা ঠিক বোঝা যায় না কারণ একটা নতুন অতিথি যখন আসে বাসায় তখন সেই অতিথিকে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল করা উচিত। এটা কি কথা বলা আছে???)
৫. ফাঁকি দেওয়া,(...... ‌no.....)
৬. চুরি করা ও(........ No ......)
৭. পরিশেষে মিথ্যা কথা বলে মানুষকে ঠকানো.... # # # #

Good morning
30/10/2022

Good morning

[BIBLE/বাইবেল]_______________যাতে তোমরা কুপথে গিয়ে পূজার উদ্দেশ্যে কোন প্রতিমা খোদাই না কর কিম্বা কোন চেহারার মূর্তি তৈর...
06/10/2022

[BIBLE/বাইবেল]
_______________

যাতে তোমরা কুপথে গিয়ে পূজার উদ্দেশ্যে কোন প্রতিমা খোদাই না কর কিম্বা কোন চেহারার মূর্তি তৈরী না কর- তা পুরুষের বা স্ত্রীলোকেরই হোক, কিম্বা মাটির উপরকার কোন জন্তুর বা আকাশে উড়ে বেড়ানো কোন পাখীরই হোক, কিম্বা বুকে-হাঁটা কোন প্রাণীর বা জলের নীচের কোন মাছেরই হোক। আকাশের দিকে তাকিয়ে সূর্য, চাঁদ ও তারা, এক কথায় মহাকাশে সাজিয়ে রাখা সমস্ত আলোদানকারী জিনিসগুলো যখন তোমাদের চোখে পড়বে তখন পৃথিবীর সমস্ত জাতিকে দেওয়া তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর এই সব জিনিসগুলোকে প্রণাম এবং পূজা করে তোমরা বিপথে চলে যেয়ো না।
দ্বিতীয় বিবরণ 4:16‭-‬19

তোমরা তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপাসনা তাদের পূজার মত করে করবে না, কারণ তাদের দেব-দেবতার পূজায় তারা এমন সব জঘন্য কাজ করে যা সদাপ্রভু ঘৃণা করেন। এমন কি, তারা তাদের দেব-দেবতার কাছে তাদের ছেলেমেয়েদের আগুনে পুড়িয়ে উৎসর্গ করে।
দ্বিতীয় বিবরণ 12:31

“পৃথিবীর এক সীমানা থেকে অন্য সীমানা পর্যন্ত তোমার চারদিকের কাছের বা দূরের লোকেরা যে দেব-দেবতার পূজা করে, যারা তোমার এবং তোমার পূর্বপুরুষদের অজানা সেই দেব-দেবতার দিকে যদি তোমার নিজের ভাই কিম্বা তোমার ছেলে বা মেয়ে কিম্বা প্রিয় স্ত্রী কিম্বা তোমার প্রাণের বন্ধু তোমাকে একা পেয়ে বিপথে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলে, ‘চল, আমরা গিয়ে দেব-দেবতার পূজা করি,’ তবে তার ডাকে সাড়া দিয়ো না বা তার কথায় কান দিয়ো না। তাকে কোন দয়া দেখাবে না; তাকে রেহাই দেবে না, কিম্বা তাকে রক্ষাও করবে না। তাকে মেরে ফেলতেই হবে। তাকে মেরে ফেলবার কাজটা তুমি নিজের হাতেই আরম্ভ করবে, তারপর অন্য সবাই যোগ দেবে। যিনি তোমাকে মিসর দেশের গোলামী থেকে বের করে এনেছেন তোমার সেই ঈশ্বর সদাপ্রভুর দিক থেকে সে তোমাকে ফিরাবার চেষ্টা করেছে বলে তাকে তুমি পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলবে। তাতে ইস্রায়েলীয়েরা সকলে সেই কথা শুনে ভয় পাবে এবং তোমাদের মধ্যে কেউ আর এই রকম মন্দ কাজ করবে না।
দ্বিতীয় বিবরণ 13:6‭-‬11

01/10/2022

Santali video song 2022, # # #

30/09/2022

সবাই মনোযোগ দিয়ে শেষ প্রর্যন্ত পড়বেন..??

মেয়েটি অষ্টম শ্রেনীতে পড়তো, আর ছেলেটি দশম শ্রেনীতে তখনই তাদের রিলেশন হয়, দুই বছর যাবত সম্পর্ক খুব গভীর হয়ে ওঠে,এর পর মেয়েটি যখন দশম শ্রেনীতে উর্ত্তীর্ন হয় তখন মেয়েটির মা-বাবা মেয়েটিকে বিয়ে দেওয়ার সিদ্বান্ত নেয়,
কথা মেয়েটা তার বয়ফ্রেন্ড ছেলেটিকে বলে এখন কি করবা করো, আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচবো না, ছেলেটি ও মেয়েটিকে সত্যিই ভালোবাসতো,
ছেলেটি কি করবে.?
ছেলেটির বড় ভাই একটা আছে সে ও বিয়ে করে নাই,
এখন ছেলেটি বিয়ে করার প্রস্তাব দিবে কেমনে?
মা-বাবা কে বলবে কেমনে,চরম টেনশনে পড়ে গেলো।

ছেলেটি নিজের মান-সম্মানের দিকে না তাকিয়ে
মা-বাবা কে কান্না করে, আকুতি-মিনতি করে বলল
মেয়েটিও আমাকে ভালোবাসে, আমি ও তাকে ভালোবাসি, যদি আপনারা মেনে না নেন আমাদের দুটি প্রাণ অকালে ঝরে যাবে,
আমরা আ-ত্ম-হত্যা করবো,
এমন অবস্থা দেখে ছেলেটির বাবা মা রাজি হলো, ছেলেটির বাবা-মা ও এলাকার মেম্বার কে নিয়ে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে মেয়েদের বাড়িতে যায়, মেয়েটির বাবা কোন ভাবেই রাজি নই।
পরবর্তীতে থ্রেড দেয় দ্বিতীবার বিয়ের কথা বললে আমি মামলা করতে বাধ্য হবো।
সবার সামনে অপমান করে ছেলেটির বাবা মা কে,
কয়েকদিন পর মেয়েটিকে সৌদিআরব প্রবাসী একটা ছেলের কাছে বিয়ে দিয়ে দেয়, সুন্দরভাবে চলছে মেয়েটির সংসার, মেয়েটির স্বামীর বিয়ের ৩ মাস পর
ছুটি শেষ,
আবার সৌদিআরব চলে যায়,যখন স্বামী বিদেশ যাচ্ছে তখন মেয়েটির পেটে ২ মাস ১৫দিন দিনের সন্তানের গর্ভবতী মেয়েটি,স্বামী সৌদিআরব যাওয়ার ১৫দিন পর
ওখানে স্বামী মারা যায়,😢
একটি সড়ক দু-র্ঘট-নায়,এ কি আ-র্ত-নাদ মেয়েটির।
একি হাহাকার, স্বামীর মৃত্যুর ৪৫ দিন পর আগের সেই প্রিয়জনের সাথে দেখা হলো।
এবং মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে ছেলেটিকে কথাটি বলল,
ছেলেটি ও কাঁদতে লাগলো কথা গুলো শুনে, মেয়েটি ছেলেটিকে বলল তুমি কি এখন ও আমায় মেনে নিবে আমায়.?
আমি ৫ মাসের গর্ভবতী,
ছেলেটি কিছুক্ষণ চুপ করে উত্তর দিলো তুমি ১টা সন্তান কেন ১০টা সন্তানের মা হলেও আমি তোমাকে মেনে নিবো।
আমি তোমাকেই ভালোবাসি...
প্রশ্ন সবার কাছে!!
এটাই কি ভালোবাসা....!?

- babu SUSIL # # #

29/09/2022

মেয়ের জন্যে আমেরিকান, ফ্রান্স বা বিশাল ধনী ছেলে খুঁজছেন? কিন্তু কেন?

বিশাল বাড়ি, দামি গাড়ি আর টাকা দেখে মেয়ের বিয়ে দিবেন না।
আগে ভাবেন ছেলেটা মানুষ কি না! কারণ ভাত-কাপড়ের জন্য মেয়ে মরেনা, মরে অমানুষ'দের অত্যাচারে!
একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলের কাছে বিয়ে দিন, যে আপনার মেয়েকে সুখে রাখতে পারবে৷ আপনাদের সম্মান দিতে পারবে।
আপনার মেয়ের পছন্দের মানুষটি যদি ভালো হয় তাঁকেই প্রায়োরিটি দিন। টাকা পয়সা হয়তো এখন তার কাছে নেই। একদিন আসতেও পারে। তবে আপনার মেয়েটি তো সুখে থাকবে।
©️𝒃𝒂𝒃𝒖𝒋𝒐𝒚909@𝒈𝒎𝒂𝒊𝒍.𝒄𝒐𝒎

ইদানীং ফেসবুকে ঢুকিয়েই এই একটি পোষ্ট দেখতে পাওয়া যায়!! যেখানে বলা আছে বাসর রাতে কোনো মেয়ে নাকি তার স্বামীকে সতিত্ত্ব দিত...
22/09/2022

ইদানীং ফেসবুকে ঢুকিয়েই এই একটি পোষ্ট দেখতে পাওয়া যায়!!

যেখানে বলা আছে বাসর রাতে কোনো মেয়ে নাকি তার
স্বামীকে সতিত্ত্ব দিতে পারবে না!! মানলাম কোনো মেয়ে এটা পারবে না!!

এখন আমার কথা হলো কোনো মেয়ে তো পারবে না কিন্তু কোনো ছেলে কি তার বিয়ের রাতে বউকে এমন একজন!!

স্বামীকে উপহার দিতে পারবে যে স্বামী বিয়ের আগে কোনো পার্কে যায় নি,যে স্বামী বিয়ের আগে বান্ধবী নিয়ে ট্যুরে যায় নি,

পারবে কি এমন একজন স্বামীকে উপহার দিতে যে কিনা বিয়ের আগে এমন গার্লফ্রেন্ড নিয়ে চিপায় চাপায় লটর ফটর করেনি!!

পারবে কি এমন একজন স্বামী তার বিয়ে করা নতুন বউয়ের সামনে এমন একজন স্বামীকে উপস্থিত করতে যেকিনা বিয়ের আগে কোনো নারীরর শরীর স্পর্শ করেনি!!

জানি এর উত্তর নেই!!

কারণ একটা পুরুষের স্পর্শ ছাড়া একটা মেয়ের সতিত্ত্ব নষ্ট হয় না কিন্তু সমাজে সমালোচনার মুখে মুখোশধারি কাপুরুষ গুলো আড়ালে থাকে আর যতো সমালোচনা করা হয় মেয়েদের নিয়ে!!

যখন বাবার কাছে মেয়ে সেফটি থাকে না তখন কি করে সেই নরপিচাস গুলো তুলশি পাতা হয়?

রাস্তার পাশে হাজারো পাগলী মা হয় কিন্তু সেই বাচ্চার বাবা কেন কেউ হয় না?

যখন দুই আড়াই বছরের বাচ্চা মেয়েরা ধর্ষিত হয় তখন সেই মেয়েটি কি সেচ্ছায় কোনো কাপুরুষের কাছে যায়?

কোনো মেয়েকে বেশ্যা বলার আগে একজন সচেতন এবং বীর পুরুষের এটা

ভাবা উচিত একটা ছেলের স্পর্শ ছাড়া একটা মেয়ে বেশ্যা হতে পারে না!!

কোনো মেয়ের সতিত্ত্ব নিয়ে কথা তোলার আগে নিজে ভার্জিন কিনা সে দিকে নজরদারি করো!!

ন্যায় নীতি আদর্শকে সামনে রেখে যদি সমালোচনা করতে না পার তাহলে!!

নিজের মন গড়া সমালোচনা করার কোনো অধিকার নেই তোমার!!

Issor' সবাইকে ভালো মন্দ বুঝার বিবেক দান করুন আমিন,,,

27/08/2022

সাঁওতাল জাতির ভিতরে ডাইনী দেখুন

27/08/2022

শ্রীশ্রী মনসা পূজা উদযাপন উপলক্ষে মুকুন্দপুর আদিবাসীদের নাচ ২০২২

20/08/2022

শাশুড়ি আর মায়ের মধ্যে এটাই তফাৎ,, 👇
একটা নবজাতকের মা এর আত্মকাহিনাঃ

শাশুড়িঃ-বাবুর শিশির তেনা গুলো তাড়াতাড়ি ধুয়ে দাও,,শুকিয়ে যাক ।

মাঃ-তুই রাখ অগুলো আমি ধুয়ে দিচ্ছি।

শাশুড়িঃ- বৌ,,, বাবুকে গোসল করিয়ে দাও বেলা চলে গেলো।

মাঃ-গোসল করিয়ে তেল দিয়ে দিছি কোন জামাটা পরাবি।

শাশুড়িঃ-বৌ বাবুকে কখন খাওয়াবা খুদা লাগছে না বাবুর।

মাঃ- এই দেখ পুরা ফিটার খালি খাওয়া শেষ।

শাশুড়িঃ- খাওয়াতে নিলে কান্না করবো কে আমি বুঝিও না।

মাঃ- দে তোর কাছে খাবে না আমি খাওয়াই।

শাশুড়িঃ- বৌ বাবু পটি করছে আসো তাড়াতাড়ি।

মাঃ-(আম্মু কি করো),,,,,,,,,
বাবু পটি করছিলো ধোয়াই দিলাম।

শাশুড়িঃ- বাবু পানি খাবো গো।

মাঃ- বাবুরে পানি খাওয়াইলাম।

শাশুড়িঃ- বাবুন পটির পেনটা এখনো ধোও নাই ওইখানে ফালাই রাখছো কেন?সন্ধ্যায় ধুবা?

মাঃ-এতো সকালেই এগুলো নিয়ে বের হইছোছ ক্যান রাখ আমি ধুবো।

শ্বাশুড়িঃ- বাবু কান্না করতেছে ধরো নেও।

মাঃ- বাবুকে দে আমার কাছে কান্না করতাছে।

শ্বাশুড়িঃ- বাবুর কাপড় গুলা উঠাও গো, ঠান্ডা হয়ে গেলো।

মাঃ-দেখ বাবুর জামা উঠায়ে গরম গরম ভাজ করে রাখছি।

শ্বাশুড়িঃ-আল্লাহ রে শিশি করে একদম ভিজাইলো।

মাঃ- আমার নানু ভাই ই তো শিশি করবো। করো নানু

শ্বাশুড়িঃ- গোসলের পানি এতো ঠান্ডা কেন?

মাঃ- গোসলের পানি রেডি বাবুরে নিয়া আয়।

শাশুড়িঃ- এমনে খাওয়াও কেন? এমনে গোসল করাও কেন? এম্নে তেল দেও কেন? এমনে মুছাও কেন? এমনে জামা পরাও কেন? এমন করলা কেন?

মাঃ- খাওয়াইলাম। গোসল করাইলাম। তেল দিয়ে দিলাম। মুছাই দিলাম। জামা পরাই দিছি। সব কিছু এমন করে করবি। এখন শিখ পরের টা আমি না থকলে নিজে নিজে করিস।🙂

মা এটা একটা শব্দ না এটা একটা ভালোবাসা, এটা একটা আশ্রয়, এটা একটা ভরসার জায়গা, এটা সকল সুখের আধার।

আর এই মায়ের ঋন কখনো শোধ করা যায় না।❤️😇

I love u ma,,,🥰❤️💝💝,,

😍😍😍ক্যান রে, তুই বাচ্চা পেটে থাকবি নড়বি চরবি, নাচবি খাবি ঘুমাবি, তাই না,??তুই করছ কি নড়তে নড়তে মেজাজ খারাপ করে দেছ, আবার...
13/08/2022

😍😍😍

ক্যান রে, তুই বাচ্চা পেটে থাকবি নড়বি চরবি, নাচবি খাবি ঘুমাবি, তাই না,??তুই করছ কি নড়তে নড়তে মেজাজ খারাপ করে দেছ, আবার দুইদিন না নড়ে মায়ের কলিজা শুকায় ফেলাছ, তুই কিশের জন্য উল্টা হয়ে যাছ,? কখন খুশি তুই বুকের উপরে উঠে যাছ, আবার নিচে নেমে যাছ, যে পাশ ফিরে ঘুমাই ওই পাশে গিয়ে গুঁতাগুঁতি করছ,। ক্যান রে, তুই বেশি খাইলে ছোট হয়ে যাছ, কম খাইলে বড় হয়ে যাছ সিজার লাগে,।। তোর গলায় নারড়ি পেচায় কেমনে রে,?? তুই নাড় ধরে বসে থাকবি, তুই ক্যান নাড় নিয়ে ঘোরাঘুরি করে পেচায় যাচ,,!! আমরা পুরো অক্সিজেন পাই, তুই নাকি অক্সিজেন ও পাছ না, আর কি ভাব দেখাবি তোরা,!! তোদের চিন্তায় আমরাতো অতিষ্ঠ হয়ে যাই। তুই দিনের বেলা ঠিকই চুপচাপ থাকছ, আর রাত হলেই কি তোর ডি.জে পার্টি শুরু হয়,!! আমাগো কি ঘুমের দরকার নাই রে,? আইসা তো জীবন টা ত্যাজপাতা করে দিবি,।। যে দিনের মধ্যে দশবার আয়না দেখে, পাঁচ বার মাথা আচারায়, তিনবার কাপড় বদলায়, এগুলো তো করে কাজের বুয়া বানায় রাখবি, তোদেরকি আমাদের জন্য মায়া দয়া নাই রে,!??

কালেক্টেড

শ্বাশুড়ি আর মায়ের মাঝে এটাই তফাৎ 👇একটা নবজাতকের মা এর আত্মকাহিনি :- শ্বাশুড়ি- শিশির তেনা গুলা তাড়াতাড়ি ধুয়ে দাও, শুকায়...
11/08/2022

শ্বাশুড়ি আর মায়ের মাঝে এটাই তফাৎ 👇
একটা নবজাতকের মা এর আত্মকাহিনি :-

শ্বাশুড়ি- শিশির তেনা গুলা তাড়াতাড়ি ধুয়ে দাও, শুকায় যাক।
মা- তুই রাখ অগুলা আমি ধুইতেছি।

শ্বাশুড়ি- বৌ ওরে গোসল করাও বেলা চলে গেলো।
মা- গোসল করিয়ে তেল দিয়ে দিছি কোন জামাটা পরাবি।

শ্বাশুড়ি -বৌ ওরে কখন খাওয়াবা খিদা লাগছে না ওর/
মা- এই দেখ পুরা ফিটার খালি খাওয়া শেষ।

শ্বাশুড়ি- খাওয়াতে নিলে কান্না করবো কে আমি বুঝিও না।
মা- দে তোর কাছে খাবো না আমি খাওয়াই।

শ্বাশুড়ি- বৌ পটি করছে আসো তাড়াতাড়ি।
মা-( আম্মু কি করো) - বাবু পটি করছিলো ধোয়াই দিলাম।

শ্বাশুড়ি -বাবু পানি খাবো গো।
মা- বাবুরে পানি খাওয়াইলাম।

শ্বাশুড়ি- পটির পেন টা এখনো ধোও নাই ওইখানে ফালাই রাখছো কেন? সন্ধ্যায় ধুবা?
মা- এতো সকালেই এগুলা নিয়ে বের হইছোছ ক্যান
রাখ আমি ধুবো।

শ্বাশুড়ি- কান্না করতেছে ধরো নেও।
মা- দে আমার কাছে কান্না করতাছে।

শ্বাশুড়ি - বাবুর কাপড় গুলা উঠাও গো, ঠান্ডা হয়ে গেলো।
মা- সেল্ফে দেখ বাবুর জামা উঠায়ে গরম গরম ভাজ করে রাখছি।

শ্বাশুড়ি- আল্লাহ রে শিশি করে একদম ভিজাইলো।
মা- আমার নানু ভাই ই তো শি করবো। করো নানু

শ্বাশুড়ি - গোসলের পানি এতো ঠান্ডা কেন?
মা- গোসলের পানি রেডি বাবুরে নিয়া আয়।

শাশুড়ি - এম্নে খাওয়াও কেন? এম্নে গোসল করাও কেন? এম্নে তেল দেও কেন? এম্নে মুছাও কেন? এম্নে জামা পরাও কেন? এমন করলা কেন?
মা- খাওয়াইলাম। গোসল করাইলাম। তেল দিয়ে দিলাম। মুছাই দিলাম। জামা পরা দিছি। সব কিছু এমন করে করবি। এখন শিখ পরের টা আমি না থকলে নিজে নিজে করিস। 🙂

মা এটা একটা শব্দ না এটা একটা ভালোবাসা, এটা একটা আশ্রয়, এটা একটা ভরসার জায়গা, এটা সকল সুখের আধার।

আর এই মায়ের ঋন কখনো শোধ করা যায় না।

কলেজ থেকে বের হয়ে বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ একটা ছেলেকে দেখে খুব ভালো লেগে গেল। বেশ কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলাম। তারপর...
09/08/2022

কলেজ থেকে বের হয়ে বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ একটা ছেলেকে দেখে খুব ভালো লেগে গেল। বেশ কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলাম।
তারপর ভাবলাম,
" সাহস করে মোবাইল নাম্বার চেয়ে দেখি, আজকের পর আর যদি কোনদিন দেখা না হয়। "

যেই ভাবনা সেই কাজ।
আমি তার কাছে গিয়ে বললাম,
" আপনার নামটা জানতে পারি? "

" কেন? "

" কারণ আপনাকে আমার ভালো লেগেছে, আমি তো প্রথম দেখেই মুগ্ধ হয়ে গেছি। "

ছেলেটা খানিকটা অপ্রস্তুত হয়ে গেল। আশেপাশে ভালো করে তাকিয়ে আবার আমার দিকে তাকালো।
বললো,
" তুমি কিসে পড়ো? "

" ইন্টার সেকেন্ড ইয়ার। "

" নিউটনের সূত্র তিনটা জানো? "

" জানতাম ভুলে গেছি। "

" সামান্য তিনটি সূত্র মনে রাখতে পারো না, আবার রাস্তায় ছেলেদের পছন্দ করো। "

আমি চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইলাম। আমাদের কাছে এক আঙ্কেল গভীর মনোযোগ দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইল। আমি আরো লজ্জা পেলাম।

এরপর ছেলেটা তার কলম বের করলো। তারপর একটা কাগজে কি যেন লিখলো। লেখা শেষ করে সেই কাগজটা আমাকে দিয়ে বললো,

" বাসায় যাবার সময় সূত্র তিনটা মুখস্থ করতে করতে বাসায় যাবে। এখন হচ্ছে পড়াশোনা করার বয়স, এসব প্রেম ভালো লাগা অনুভব করার বয়স নয়। "

আমি কাগজটা নিয়ে অপমানিত হয়ে চলে এলাম। বেশ খারাপ লাগছে, একটু পরে বাস আসে আর আমি তখন বাসে উঠে বসি।

বাসে বসে বসে কাগজটা বের করলাম। কি ঘোড়ার আন্ডা সূত্র লিখেছে দেখতে ইচ্ছে হলো। কাগজটা বের করে আমি বোকা হয়ে বসে রইলাম।
সেখানে লেখা ছিল,

" আমার পাশে আমার বাবা দাঁড়িয়ে আছে। চাইলেও তোমার সঙ্গে ভালো করে কথা বলতে পারবো না। তুমি কিছু মনে করো না, আমার মোবাইল নাম্বার দিলাম। বাসায় গিয়ে কল দিও। তোমাকেও আমার খুব পছন্দ হয়েছে। "🙂

# # # #( মায়ের আদরের ছেলে
𝑆.𝑀 𝑆𝑈𝑆𝐼𝐿 𝐵𝐴𝐵𝑈

08/08/2022

ডা. তুমি পাগল হলে কীভাবে ?
পাগল: পাগল হইছি কি সাধে?
আমি এক বিধবা মহিলাকে বিয়ে করে ছিলাম!
তার এক যুবতী মেয়ে ছিল। তাকে বিয়ে করল আমার বাবা!!

আমার মেয়ে হয়ে গেল আমার মা!!! আমি হয়ে গেলাম আমার বাবার শশুর!!!!

তার ঘরে হল একটা মেয়ে,সে হলো আমার বোন!!!!!কিন্তু আমি তার নানীর জামাই!!!!!!
সেদিক থেকে সে আমার নাতনীও!!!!!!!
এভাবে আমার একটা পোলা হল!!!!!!!

আমার পোলা হইল আমার বাপের শালা।
আর আমি আমার পোলার ভাগিনা!!!!!!!
ডা. চুপ কর শালা,তুই আমারেও পাগল বানাইয়া ফেলবি ;)

ব্রেকআপ হওয়ার পর💔মেয়ে : আজকে আমাদের কোন সম্পর্ক নেই তাইনা?😳ছেলে : (ছেলে নিচের দিকে তাকিয়ে) হুম।মেয়ে : আজ তুমি মুক্ত তোমা...
08/08/2022

ব্রেকআপ হওয়ার পর💔
মেয়ে : আজকে আমাদের কোন সম্পর্ক নেই তাইনা?😳
ছেলে : (ছেলে নিচের দিকে তাকিয়ে) হুম।
মেয়ে : আজ তুমি মুক্ত তোমার ফোন বিজি পাইলে কেউ,আর বকবেনা, ঝগড়া করবেনা।
ছেলে : হুম।😲
মেয়ে : তুমি অনেক কেয়ারলেস। প্লীজ শরীরের যত্ন নিয়ো।
ছেলে : হুম।😲
মেয়ে : তুমি অনেক ভাল। দেইখো!! আমার চেয়ে অনেক ভাল মেয়ে পাবা।
ছেলে : হুম।😩
মেয়ে : যে আসবে তোমার সাথে একদম ঝগড়া করবেনা তোমাকে অনেক হ্যাপি রাখবে।
ছেলে : হুম।
মেয়ে : একটা কথা রাখবা?😳
ছেলে : হুম (মাথা নাড়িয়ে সম্মতি দিলো)।
মেয়ে : যে মেয়েটা তোমার লাইফে আসবে,
তাকে তুমি সব দিয়ে সুখে রেখো। কিন্তু আমাকে যে কলিজার টুকরা বলে ডাকতে, এটা ডেকনা প্লীজ!!😦
ছেলেটা কিছু বলতে পারছেনা শুধু অশ্রু চোখে নিচের দিকে তাকিয়ে আছে।এত দিনের সম্পর্ক!!! কখনো ভাবেনি এমন একটা দিন
দেখতে হবে।😤
মেয়ে : ভাল থেকো। বাই!!😧
মেয়েটা চলে যাচ্ছে খুব ইচ্ছে করছে.....তার হাত টা টেনে ধরে বলি, ''কোথায় যাও?? 😜ভালবাসি তো তোমাকে ছাড়া আমি থাকতেই পারিনা। কিন্তু, অভিমানে আর বলা হলোনা.!
মেয়েটাও ভাবছে যদি ও একবার বলতো, ''পাগলি কোথায় যাবা ভালবাসি তো। তাহলে আমি কোথাও যেতাম না ওকে ছেড়ে.!😵
আজকাল বেশির ভাগ সম্পর্কগুলি ভেঙ্গে যায় জমে থাকা অভিমান আর সন্দেহ থেকে একটা সম্পর্কে অভিমান, রাগ, ঝগড়া থাকতেই পারে,যাকে আপনি ভালবাসেন তার এইটুকু সহ্য করতে পারবেন না।💔
তাহলে কি ভালবাসেন তাকে?😓
সন্দেহ করাটা সব চেয়ে বড় ভালবাসা।
যেখানে রয়েছে আপনার জন্য অফুরন্ত ভালবাসা,আপনাকে হারানোর ভয়। আর যে আপনাকে হারাবার ভয় করে।😪

সেই তো আপনাকে সত্যিকারের ভালবাসে.!
শেষে একটা কথায় বলবো😚
সামান্য অভিমানের জন্য এমন কাওকে হারাবেন না। যে আপনাকে তার নিজের 😎চেয়েও বেশি ভালবাসে।আজকাল সব পাওয়া যায় কিন্তু সত্যিকারের ভালবাসা পাওয়া যায় না। বেঁচে ছিল, বেঁচে আছে, বেঁচে থাকবে
সত্যিকারের ভালবাসা!😍

::::::::::::::(𝑆.𝑀 𝑆𝑈𝑆𝐼𝐿 𝐵𝐴𝐵𝑈):::::::::::::::::

নিয়মিত গল্প পড়তে চাইলে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট দিয়ে সাথে থাকুন ধন্যবাদ 🖤❤️🥀

20/07/2022

New santali video Song 2022

03/07/2022

মা কে জিজ্ঞাসা করেছিলাম মা আমার স্বাধীনতা কোথায়?
উত্তরে বললেন, এখন কিসের স্বাধীনতা। বিয়ের পর স্বামীকে নিয়ে যা ইচ্ছে তাই করবে, স্বাধীনতা খুঁজে নেবে!

একদিন ভোরে স্বামীকে জিজ্ঞেস করলাম- আচ্ছা মেয়েদের কি স্বাধীনতা নেই? সখ আহ্লাদ নেই?

উত্তর একটাই বিয়ের আগে যা করেছো করেছো এখন করা যাবে না। লোকে কি বলবে? ছেলে-মেয়েদের মানুষের মতো মানুষ করো, পরে যা ইচ্ছে করতে পারবে!!

আজ আমার ছেলের বয়স কুড়িতে পা দিলো। বললাম আচ্ছা বাছা মায়েদের স্বাধীনতা কোথায়? বলতে পারিস??
ছেলে আমার মস্ত বড় গম্ভীর মুখে উত্তর দিলো হেসে-
বললো,
এখন কি আর ওই বয়স আছে নাকি যা ইচ্ছে করবে?অনেক কিছুই করেছো জীবনে এবার আমাদের মতো করে চলার চেষ্টা করো।

জানেন আপনি?
মেয়ে মানুষের স্বাধীনতা হয় না,ঘর হয় না,তারা মানিয়ে নিতে নিতে আর স্বার্থের সবটুকু দিতে দিতে মৃত্যুবরণ করে!!!............একজন মায়ের মুখে শোনা গল্প.....

সত্যিই আমরা কেন এভাবে ভাবি না :( # # [email protected] # #

02/07/2022

Christmas 🎄 video 2020

সিঁদু-কানুর সংগ্রামের ইতিহাস আজও চরম অবহেলিত কেন ? শুধু আদিবাসী বলে ?⚡🙂              ছত্রপতি শিবাজী, রানা প্রতাপ, সুভাষ ...
30/06/2022

সিঁদু-কানুর সংগ্রামের ইতিহাস আজও চরম অবহেলিত কেন ? শুধু আদিবাসী বলে ?⚡🙂

ছত্রপতি শিবাজী, রানা প্রতাপ, সুভাষ চন্দ্র, গান্ধি, সূর্য সেন, ক্ষুদিরাম ইত্যাদি ছোট-বড় দেশ নায়কদের কাহিনী ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকলেও বীর নায়ক সিঁদু-কানুর সংগ্রামের ইতিহাস ও সাঁওতাল বিদ্রোহের কথা আজও বড় অবহেলা, অনাদরে রয়ে গেল। অথচ শোষন, বঞ্চনা ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মহান সিঁদু-কানু সহ আদিবাসীদের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগ শুধু ভারতের ইতিহাসে নয়, পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ঘটনা।সাঁওতাল বিদ্রোহ ইংরেজদের বিরুদ্ধে হলেও এটা ছিল মূলত উচ্চবর্ণীয় জমিদার, জোতদার, অসৎ ব্যবসায়ী ও সুদখোর মহাজনদের বিরুদ্ধে। কেন এই বিদ্রোহ তা সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো ---

বাংলা, বিহার, উড়িশার সবচেয়ে বড় জনজাতি ছিলেন সাঁওতালরা। পতিত, অনাবাদী জমি কঠোর শ্রম দিয়ে সাঁওতালরা আবাদি ও উর্বর করে তোলেন।ফলে এদের হাতে ছিল নিজস্ব জমি- জায়গা।দীর্ঘদিন ধরে সাঁওতালরা এই অঞ্চলে সুখে শান্তিতে নিজেদের সমাজ ও সংস্কৃতিকে নিয়ে বসবাস করছিলেন।কিন্তু 1793 সালে "চিরস্থায়ী বন্দোবস্তে"র ফলে সাঁওতালদের জমি তথাকথিত উচ্চবর্ণের জমিদার, জোতদারদের হাতে চলে যায়।ফলে সরল সাঁওতালদের উপর শুরু হয় উচ্চবর্ণের জমিদার, জোতদারদের শোষন ও অত্যাচার। অবশেষে শান্তিপ্রিয় সাঁওতালরা জমিচ্যুত ও ভূমিচ্যুত হয়ে বিহারের হাজারিবাগ, মানভূম, ছোটনাগপুর, পালামৌ, ওড়িশা থেকে বাংলা ও বিহারের সীমান্তবর্তী পার্বত্য এলাকা "দামিন-ই-কোহি" অঞ্চলে চলে আসেন এবং বিহারের ভাগলপুর থেকে বাংলার বীরভূম পর্যন্ত বিশাল এলাকা জুড়ে সাঁওতালরা বসবাস শুরু করেন।তাঁরা পুনরায় আবার অমানবিক পরিশ্রমে জঙ্গল পরিস্কার করে বসতি স্থাপন করেন এবং পতিত জমি চাষ-আবাদ করে সোনার ফসল ফলিয়ে নতুন জীবন শুরু করেন। কিন্তু চির বঞ্চিত, চির অবহেলিত সাঁওতালদের জীবনে এই সুখ বেশীদিন স্থায়ী হল না। তাদের ভাগ্যাকাশে আবার নেমে এলো উচ্চবর্ণীয় জমিদার, জোতদার, সুদখোর মহাজনদের অত্যাচার, শোষনের ভয়ঙ্কর কালো মেঘ।এই নতুন অঞ্চলে পুনরায় আবার জমিদারেরা সাঁওতালদের উপর উচ্চহারে খাজনা চাপায়।খাজনা না দিতে পেরে সাঁওতালরা সুদখোর মহাজনদের কাছ থেকে চড়া সুদে টাকা ধার নিয়ে সর্বশান্ত হতে থাকেন। ধীরে ধীরে একদিকে যেমন জমির মালিকানা হারাতে থাকেন, অপর দিকে উচ্চবর্ণীয় জমিদার ও তার কর্মচারী, জোতদার, মহাজনদের দ্বারা সাঁওতাল নারীদের ইজ্জত-সম্মানের উপর এবং আদিবাসী সংস্কৃতির উপর আঘাত নেমে আসে। এই সকল কারনে আদিবাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন।কিন্তু এবার সরল প্রান সাঁওতালরা এই অঞ্চল ছেড়ে চলে না গিয়ে উচ্চবর্ণীয় জমিদার মহাজনদের বিরুদ্ধে মাথা উঁচু করে রুক্ষে দাঁড়ালেন।আর সমগ্র বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য এগিয়ে এলেন মহান বীর সংগ্রামী সিঁদু-কানু দুই ভাই সহ চাঁদ মুর্মু, ভৈরব মুর্মু, ডোমন মাঝি প্রমুখ।1855 সালের 30 জুন "হুল" ঘেষনা হল।এই বিদ্রোহে সাঁওতালদের সঙ্গে সমগ্র আদিবাসী সমাজ সহ বিস্তীর্ণ এলাকার কামার, কুমার, তাঁতি, ছুঁতার, দরিদ্র মুসলমান সহ নিন্মবর্ণের প্রান্তিক কৃষকেরা যোগদান করেন।

এই বিদ্রোহে সিঁদু-কানুর নেতৃত্বে আদিবাসীদের কাছে প্রথমে তিন বার জমিদার, জোতদাররা চূড়ান্ত পরাজিত হয়। পরাজিত হয়ে অবশেষে তারা আদিবাসীদের বিরুদ্ধে ইংরেজদের ভুল বুঝিয়ে ও মিথ্যা কথা বলে তাদের পক্ষে এনে ইংরেজদের দিয়ে আদিবাসীদের সঙ্গে যুদ্ধ করায়। তা সত্বেও জমিদার, জোতদার ও ইংরেজদের যৌথ বাহিনীর মেজর "বরোজ" সিঁদু-কানুর নেতৃত্বে আদিবাসীদের কাছে চূড়ান্ত ভাবে পরাজিত হয়। অবশেষে এর পরের যুদ্ধে বিশাল ব্রিটিশ বাহিনীর কাছে আদিবাসীরা পরাজিত হন। কিন্তু এই জয় তারা সহজে পায়নি।দীর্ঘ এক বছর পাঁচ মাসের এই যুদ্ধে ইংরেজদের হাতি-ঘোড়া সমন্বিত, আধুনিক কামান, বন্দুক সুসজ্জিত বিশাল বাহিনীর কাছে সাঁওতালরা পরাজিত হন।তবে এটা মূলত যুদ্ধ ছিল না, ছিল হিংসাত্বক হত্যালীলা।ঐ সকল বিস্তীর্ণ আদিবাসী অঞ্চলের পথ-ঘাট রক্তে ভিজে গিয়েছিল, যেখানে সেখানে আদিবাসী নর-নারী-শিশুর লাস পড়ে ছিল।পুড়ানো বা কবর দেওয়ারও কেউ ছিল না। 175 টি আদিবাসী গ্রাম সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেওয়া হয়। প্রায় 33 হাজার আদিবাসী সাঁওতাল এই যুদ্ধে নিহত হয়। সিঁদুকে গুলি করে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয় এবং কানু,চাঁদ ও ভৈরব মুর্মু সহ অন্যান্যদের ফাঁসি দেওয়া হয়। বিখ্যাত ঐতিহাসিক ও গবেষক ভিনসেন্ট স্মিথ তাঁর "History of India" গ্রন্থে বলেছেন --" পৃথিবীর ইতিহাস খুঁজলেও এমন নৃশংস, রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের কথা জানা যায় না। এটি যুদ্ধ ছিল না, ছিল হত্যালীলা। স্বাধীনতার এই যুদ্ধে যত সংখ্যক আদিবাসী নর-নারী শহীদ হয়েছে, ভারতের সমগ্র স্বাধীনতার যুদ্ধেও তার অর্ধেক সংখ্যক মানুষ শহীদ হয়নি" ( পাতা- 226)।
ভারতের প্রথম স্বাধীনতার আন্দোলন ও গনসংগ্রামের নাম সাঁওতাল বিদ্রোহ। এই বিদ্রোহ ছিল আদিবাসী ভূমিপুত্রদের "জমি রক্ষার" আন্দোলন বা "কৃষক আন্দোলন"। 2009 সালের 31 মার্চ থেকে 2-রা এপ্রিল জার্মানির বন শহরে অনুষ্ঠিত "রাষ্ট্রসংঘে"র বাৎসরিক অধিবেশনে ভারতের আদিবাসী জনজাতিদের নিয়ে বিশেষ আলোচনা চক্র চলে।সেখানে রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব বান্ কি মুন "সাওতাল বিদ্রোহ" নিয়ে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য রাখেন -- যার ফলে এই বিদ্রোহকে কেন্দ্র করে বিশ্বে নতুন করে আলোড়ন সৃষ্টি হয়।তিনি বলেন --" সাঁওতাল বিদ্রোহ শুধু মাত্র ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের মধ্যে সীমিত নেই। ইহা ছিল পৃথিবীর প্রথম সর্ববৃহৎ 'কৃষক বিদ্রোহ"(RU-32/G)। রাষ্ট্রসংঘের এই অধিবেশনে ঘোষনা হয়--- "সাঁওতাল বিদ্রোহে নিহত শহীদদের সম্মানে প্রতিবছর রাষ্ট্রসংঘের সদর দপ্তর সহ 184 টি রাষ্ট্রসংঘ অন্তর্ভূক্ত দেশ 'হুল দিবস' পালন করবে"। সেই মতো 2010 সাল থেকে রাষ্ট্রসংঘের 184 টি দেশ 'হুল দিবস' সম্মানের সহিত পালন করে। কিন্তু খুবই দুঃখ ও পরিতাপের বিষয়, এইসব সংবাদ ভারতের মনুবাদী রাজনৈতিক দলগুলি ও মনুবাদী মিডিয়া প্রচার প্রসারের আলোকে তো আনেই না বরং যতটা সম্ভব চেপে রাখার চেষ্টা করে।

সাঁওতাল বিদ্রোহে আদিবাসী নারীরা স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অংশগ্রহন করেন এবং পুরুষদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে সমানে যুদ্ধ করেন।নেতৃত্ব দেন সিঁদু কানুর বোন ফুলমনি।এই বিদ্রোহে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর অত্যাচার নেমে আসে সাঁওতাল নারীদের উপর।প্রায় 12 হাজার মহিলা ও যুবতী ধর্ষিতা হন এবং তিন হাজার নারী ধর্ষন সহ খুন হন। তাই প্রখ্যাত ঐতিহাসিক জন মিল তাঁর "History of British India" গ্রন্থে বলেন -- "ভারতের স্বাধীনতার সংগ্রামে সাঁওতাল নারীদের ভূমিকা সবচেয়ে বেশী এবং গুরুত্বপূর্ণ। অথচ ইতিহাসে তারা বঞ্চিত ও অনাদৃত রয়ে গেল। ফুলমনির আত্মত্যাগের কথা ভুলবার নয়" (পাতা- 163)। তাই নিদারুন দুঃখ ও বেদনার সাথে বলতে হয়, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে মাতঙ্গিনী হাজরা, প্রীতিলতা, সরোজিনী নাইডু ইত্যাদিদের কথা স্বর্ণাক্ষরে লেখা হলেও ফুলমনিদের কথা স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে, পাঠ্যপুস্তকে কোথাও ঠাঁই পায় নি। শুধু আদিবাসী বলে ? বর্ণবাদী ভারতবর্ষ আদিবাসীদের সম্মান না জানালেও সারা বিশ্ব কিন্তু তাদের সে সম্মান জানিয়েছেন। 2010 সালের 2-রা মে অক্সফোড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের এক গবেষনা মূলক আলোচনা অনুষ্ঠানে কর্তৃপক্ষ ঘোষনা করেন --" সাঁওতাল বিদ্রোহ প্রথম 'গন-নারী আন্দোলন হিসাবে খ্যাত"(সূত্র- অক্সফোড নিউজ, মে মাস সংখ্যা, 2010)।

তাই বড়ো দুঃখের সাথে বলতে হয়, সাঁওতাল বিদ্রোহ সারা বিশ্বের মানুষের কাছে আলোড়ন সৃষ্টি করলেও স্বাধীনতার 71 বছরে বর্ণবাদী শাসক ও মনুবাদী রাজনৈতিক দলগুলি এই বিদ্রোহকে প্রচারের আলো থেকে অনেকদূরে সরিয়ে রেখেছে।তাইতো ভারতের ব্রাহ্মন্যবাদী ঐতিহাসিকেরা সাঁওতাল বিদ্রোহ ও সিঁদু-কানু-ফুলমনির কথা তুলে ধরে না, পাঠ্যপুস্তকেও এদের কথা অত্যন্ত অবহেলায়, যৎসামান্য তুলে ধরা হয়।এখনো পর্যন্ত এদের নামে সরকার কোন মেমোরিয়াল, মিউজিয়াম, গবেষনাগার গড়ে তোলে নি।সবচেয়ে বড় যন্ত্রনার কথা হলো, সাঁওতাল বিদ্রোহের স্মৃতিচিহ্ন গুলি উপযুক্ত রক্ষনাবেক্ষনের অভাবে ও অবহেলায় সমস্ত নষ্ট হয়ে গিয়েছে। আদিবাসীরা সিঁদু-কানুর সেই সংগ্রাম ও আদর্শ থেকে ধীরে ধীরে দূরে সরে যাচ্ছেন। আজ থেকে দেড়শ বছর আগে ভারতের মাটিতে সর্বপ্রথম উচ্চবর্ণের জমিদার, জোত দারদের বিরুদ্ধে "জমি রক্ষার" আন্দোলনে ও নারীর সম্মান বাঁচাতে আদিবাসীরা রুখে দাঁড়িয়েছিলেন।বিখ্যাত ঐতিহাসিক-গবেষক অনীল শীল তাঁর 'নিন্ম বর্ণের ইতিহাস' গ্রন্থে বলেছেন --" ভারতের প্রথম জমিরক্ষা আন্দোলনের নাম সাঁওতাল বিদ্রোহ "। অথচ বর্তমান কালে শিল্প-কলকারখানার নামে, মিথ্যা উন্নয়নের নামে আদিবাসীদের জমি নির্বিচারে দখল হয়ে যাচ্ছে। আর দিনের পর দিন আদিবাসী ভূমিপুত্ররা নীরব দর্শক হয়ে উচ্চবর্ণের রাজনৈতিক দল গুলির মুখের দিকে চেয়ে আছে।অথচ সংবিধানের 46, 288, 338, 339, 340 নং ধারায় বাবা সাহেব ডঃ বি. আর. আম্বেদকর আদিবাসীদের " জমি-অরন্য ও সম্মান " রক্ষার অধিকার পরিস্কার ভাবে লিপিবদ্ধ করে গিয়েছেন।অথচ উচ্চবর্ণের শাসকদের কাছ থেকে সেই অধিকার ভারতের মূলনিবাসী বহুজনেরা বুঝে নিতে পারছে না। উচ্চবর্ণের কুৎসা ও মিথ্যা প্রচারের ফলে "অরন্যের অধিকার" আজ তাঁরা হারাতে বসেছে। তাই এখন দরকার সিঁদু-কানুর মতো অকুতোভয় বীর নেতার আবির্ভাব, যিনি সামনে দাঁড়িয়ে নেতৃত্ব দিয়ে আদিবাসী-বহুজনদের সমস্ত অধিকার ফিরিয়ে আনবেন।।
`` [email protected]``

.M SUSIL. # #

Address

Dinajpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ᏰᏗᏰᏬ ᏕᏬᏕᎥᏝ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ᏰᏗᏰᏬ ᏕᏬᏕᎥᏝ:

Videos

Share

Nearby media companies



You may also like